![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আন্দোলন করে লাভ নাই। আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় আসবে বিএনপি। সব যুদ্ধাপরাধী রাজাকার মুক্তি পাবে। কেউ কেউ এমপি মন্ত্রী হয়ে যেতে পারে। এমনকি আবারও রাষ্ট্রপতি হতে পারে কোন রাজাকার নেতা।
আমাদের মাথায় সহজ কথাটা কখনও ঢুকবে না। তাই বার বার আমাদের ঠকে যেতেই হবে।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে অনেক মিল আছে। ঘুষ-দুর্নীতি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজি, কমিশনবাজি, দলীয়করণ ইত্যাদিতে এই দুটি দল একই । এ সব ঘুষ-দুর্নীতির সঙ্গে কেবল এই দুই দলের লোকই জড়িত না, জড়িত আছে দেশের তাবৎ আমলা, সরকারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। জড়িত সুযোগের অপেক্ষায় থাকা দলীয় চামচ বা কর্মীবৃন্দ।
যেই দল যখন ক্ষমতায় আসে, তাদের পদলেহনকারী কিছু লোকের ভাগ্য বদলায়। কিছু দুর্নীতিবাজ ফুলে ফেপে টাকার কুমির হয়ে যায়। আমরা তাদের অত্যাচারে ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে যাই। ৫ বছর ধরে অত্যাচার সহ্য করার পর ভোটের দিন বিপরীত দিকে ভোট মারি। যখন বিএনপি ক্ষমতায় থাকে, তখন আওয়ামী লীগে ভোট দেই। যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকে, তখন বিএনপিকে ভোট দেই ।
সে সূত্র অনুসারে আগামী নির্বাচনে আমরা বিএনপির ধানের শীষে ভোট দেব। কারণ আমরা আওয়ামী লীগের ঘুষ দুর্নীতি অত্যাচারে অতিষ্ঠ।
বিএনপি ক্ষমতায় এসে প্রথমে যুদ্ধাপরাধীদের জন্য তৈরি করা ট্রাইবুন্যাল বাদ দেবে।তারপর যারা বন্দী আছে তাদের ছেড়ে দেবে। তারপর তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে বড় বড় সংবর্ধনা দেবে। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এই যুদ্ধাপরাধীরা বড় বড় গলায় আমাদের চ্যালেঞ্জ জানাবে। এমনকি সুযোগ পেলে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশের মতো একটা অধ্যাদেশ বা আইনও করে ফেলতে পারে। এই আইনে পরিষ্কার করে বলা থাকবে, ভবিষ্যতে কখনও ১৯৭১ সালের কোন ঘটনার জন্য ট্রাইবুন্যাল গঠন করা যাবে না, বিচার করা যাবে না।
সুতরাং আমরা যদি আগামী নির্বাচনে বিএপিকে ভোট দেই । তবে এই আন্দোলন করে লাভ নাই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চেয়ে লাভ নাই।
আমাদের মাথায় সহজ কথাটা সহজে ঢোকে না।
জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বটে কিন্তু তিনি বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন।বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন সিআইএ এবং আইএসআইএর কাছে। তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খুনীদের বাচিয়ে দিয়েছেন। বাচিয়ে দেয়ার জন্য ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ করেছিলেন।বঙ্গবন্ধুর খুনীরা লিবিয়ায় কর্নেল গাদ্দাফীর সহযোগিতায় পেয়েছিলেন। কারণ কর্নেল গাদ্দাফী ছিলেন পাকিস্তানের পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টোর বন্ধু। সুতরাং বঙ্গবন্ধুর খুনের সঙ্গে পাকিস্তান এবং ভুট্টোর যোগাযোগ বোঝা যায়।
জিয়াউর রহমান কেবল বঙ্গবন্ধুর খুনীদের বিচার বন্ধ করেন নি, তিনি স্বাধীনতা বিরোধীদের পুনর্বাসন করেছেন। তিনি জামাত শিবিরকে রাজনীতি করতে সুযোগ দিয়েছেন। যুদ্ধাপরাধী রাজাকারদের রাজনীতি করার রাস্তা দেখিয়েছেন। কুখ্যাত রাজাকার শাহ আজিজুর রহমানকে তিনি তার মন্ত্রীসভার প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন।
জিয়াউর রহমান ১৯৭৩ সালের দালাল আইন বাতিল করেন। এই আইনের আওতায় বিচারাধীন ১১ হাজার যুদ্ধাপরাধীকে ছেড়ে দেন তিনি। এতে পরিষ্কারভাবে বোঝা যায়, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতাবিরোধীদের কাছে বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন।
পরবর্তীতে খালেদা জিয়া বিএনপি জামাত জোট করেছেন। জোট করে ২০০১ সালে নিজামী ও আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদকে মন্ত্রী বানিয়েছিলেন। রাজাকার আবদুর রহমান বিশ্বাসকে রাষ্ট্রপতি বানিয়েছিলেন।
১৯৯১ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমাম প্রথম যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের কথা বলেন। তিনি গণআদালত করে জামাতের যুদ্ধাপরাধীদের প্রতীকী ফাসি দেন। তখন খালেদা জিয়া সরকার শহীদ জননী জাহানারা ইমামসহ ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির ২৪ জন নেতার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা দেয়।সেই সরকারই জামাতের আমীর গোলাম আজমকে নাগরিকত্ব দেন। গোলাম আজমের নাগরিকত্ব বাতিল করেছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
এখন সারা দেশের সাধারণ মানুষ যখন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায়, তখনও বিএনপি জামাত শিবিরকে ছেড়ে যায় নি। কারণ জামাত শিবিরের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক খুবই গভীর। মূলত বিএনপিকে আইএসআই তৈরি করেছে জামাত শিবিরকে এই দেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসন করার জন্য। সে লক্ষ্যে বিএনপি কাজ করে যাচ্ছে। যাই ঘটুক না কেন বিএনপি কখনও জামাত শিবিরকে ছেড়ে যাবে না। কক্ষনো না। কারণ বিএনপিকে চালায় যেই বিদেশী পাকি প্রভুরা তারা জামাত শিবিরের লোক।
জামাত শিবির এত ক্ষমতাশালী এবং অর্থশালী হয়ে উঠেছে বিএনপির প্রত্যক্ষ মদদে।তারা ইসলামী ব্যাংক, দিগন্ত টিভি, ইবনে সিনা, নয়াদিগন্ত পত্রিকা, রেনেসা কোচিং - ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার জন্য বিএনপির রাষ্ট্রক্ষমতা ব্যবহার করেছে। এই সব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে জামাত শিবির প্রবল ক্ষমতাশালী হয়ে উঠেছে। জেএমবির গ্রেনেড তৈরির জন্য শিল্পমন্ত্রী থাকাকালীন নিজামী কাফকোর সালফার তাদের দিয়েছিলেন। জেএমবির পেছনে জামায়াতের পরোক্ষ যোগাযোগ ছিল বলে অনেকে মনে করে থাকেন।
মোর্দা কথা হল জামাত এবং বিএনপি একই। কিন্তু কেন যেন আমরা জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে কথা বলি কিন্তু ভোটটা দেই বিএনপির ধানের শীষে।যদি জামাত শিবিরের পুনঃস্রষ্টা এবং প্রতিপালনকারী শক্তিকেই ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনি, তাহলে আর এই আন্দোলন কেন ? এই আন্দোলন বন্ধ করে ঘরে গিয়ে চুড়ি পরে বসে থাকি।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০২
নায়করাজ বলেছেন: প্রতিবাদ চলুক। কিন্তু শত্রু মিত্র চিনে নিন।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
খুব সাধারন একজন বলেছেন: জামাত বিম্পি এক হোক আর আলাদা হোক। বিম্পির সাথে কিছু নাই। জামাতের বিনাশ চাই। বিম্পি বাংলাদেশের জনপ্রিয় দল। এটার ভিত্তিও আছে একাত্তরের উপরে অনেকটাই। এটাকে এখন শত্রু বানানো বোকার কাজ।
রাজনৈতিক ভাবনা দূরে থাক,
দেশের মুক্তি স্বদেশ পাক।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
নায়করাজ বলেছেন: জামাতের মূল শক্তি বিএনপি। বিএনপিকে রেখে যদি জামাতকে বিনাশ করতে পারবেন না। যুক্তি সেটা বলে না।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
শরিফ নজমুল বলেছেন: বিএনপি কে আপনি ভোট দিলেও তারা আর ক্ষমতায় যেতে পারবে বলে মনে হয়না....আওয়ামী আরেকবার ক্ষমতায় যাবার জন্য ক্ষেত্র রেডি করে রেখেচে..
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১
নায়করাজ বলেছেন: তবে একটা কথা বুঝি, বিএনপি ক্ষমতায় আসা মাত্র যুদ্ধাপরাধ ট্রাইবুন্যাল বন্ধ হয়ে যাবে। সকল যুদ্ধাপরাধী মুক্তি পাবে।
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৩
খুব সাধারন একজন বলেছেন: ভাইরে,
বিম্পিকে তো আমিও ভোট দিব, যদি জামাতকে সাথে না রাখে।
আর যদি জামাত সাথে থাকে, তাহলে জামাত যেন ক্ষমতায় না যায়, সেদিকে ভোট দিব।
বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ কিন্তু বিম্পি আম্লিগ খুব বেশি বোঝে না।
কিন্তু তাদের কিছু সংখ্যক দেশকে ভালবাসে। সরাসরি গাদ্দারকে গদিতে দেখতে চায় না।
আর আওয়ামীলীগ মোটামুটি পারফেক্ট দল হতো, তাহলে আমরা তাদের ভোটতো দিতামই।
আমরা আছি ফাটা বাঁশে।
এখন জামাত মুক্তির আন্দোলন করি,
সেটাই ভাল।
পরে নাহয় জনগণই বিম্পি বা আলীগ বা যে কোন বাজে দলকে রিজেক্ট করবে। কারণ, কে জোটে নিল এই ভাব দিয়ে যদি আমরা বিচার করতে যাই, আল্টিমেটলি চোর বাছতে গা উজাড় হবেই।
মূল আন্দোলন মূল সুরে চলুক না ভাই।
সরাসরি ঘাতকের শাস্তি দরকার আগে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৭
নায়করাজ বলেছেন: আমাদের আপনার মতো সচেতন মানুষ দরকার।কিন্তু বিএনপির রাজনৈতিক কৌশলের কাছে আমরা ধরা খাব কি না সেটাই ভাবার ব্যাপার।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২০
নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: আসুন আমরা দলে দলে হাম্বালীগকে ভোট দিয়ে অশেষ আওয়ামী নেকী হাসিল করি। হাম্বালীগ একদমই জামাতের বন্ধু না
আওয়ামীলিগ এখন জামাতের ধোনে তেল মালিশ করছে-ইহা একদম মিথ্যা কথা।
শুয়োরের বাচ্চা লাথায় তোর হোগার ভিতরে বিচি ভইরা দিমু। জিয়ার নামে এগুলা কি লিখছোস? প্রথম আলুর গাঞ্জুট্টি মিজাইন্যার গাঞ্জুট্টি গল্প দিয়া শহীদ জিয়ার মত মুক্তিযোদ্ধা, রাষ্ট্রনায়ককে নিয়ে বাজে কথা বলার মত জারজ শুধু আওয়ামী ছাগুর বাচ্চাগুলাই হয়।
যেগুলা আওয়ামী-জামাতের সঙ্গমে পয়দা হয় , যেগুলার ঘরের মেয়ে রাজাকারের ঘরে বিয়া দিয়া রাজাকাররে বিছানা সুখ দেয় শুধু সেই সকল বেজন্মারাই জিয়ারা নিয়া খারাপ কথা বলে। তুই সেই জাতের খাপো।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
নায়করাজ বলেছেন: সত্যি কথা বললে তো খানকি পোলা হইতে হবে। সত্য তো নির্মম, তা হজম করার শক্তি সবার থাকে না।
জিয়ার পুজা করতে থাকেন।একবার যাচাই করে দেখেন না, মিথ্যা কথা বলেছি কি না।
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৫
রোদের ক্রোধ বলেছেন: নিঃসঙ্গ ঢেউ > আপনার সাথে সহমত পোষণ করছি ।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩২
নায়করাজ বলেছেন: মুক্তিযোদ্ধা চিরকাল মুক্তিযোদ্ধা থাকে না, কেউ কেউ বিক্রি হয়। এটাই বাস্তবতা। না বুঝতে পারলে কিছুই করার নাই।
৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯
রোদের ক্রোধ বলেছেন: জিয়ারে নিয়া ফালতু কথা বলা আওয়ামীলীগ আর তাদের কিছু ভাদাইম্মা দোসর দের পুরান রোগ । কিন্তু একটা কথা কেন বোঝে না , যে বি এন পি হইসে আর কয়দিন ? বঙ্গবন্ধু মৃত্যুর পরে কারা সেদিন সরকার প্রধান ছিল ? কারা মন্ত্রি সভায় ছিল ? তখন তো বি এন পি এর জন্ম হইনি । খন্দকার মশ্তাক কে ? তিনি আওয়ামীলীগ নেতা । এখন অনেকে বলবেন তাদের অস্রের ভয় দেখিয়ে ক্ষমতায় বসানো হয়েছিল , যেমন টা বলে তৎকালীন গাদ্দার সেনাপ্রধান । তাইলে কন বালের আদর্শ হাম্বা লিগের । বিচার করবি কর । জিয়ারে টাইনা আনস কেন বোকা চদার দল । প্রথমত বঙ্গবন্ধু নিজে যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমা করছে , যা তিন দেশের সাথে সমঝোতায় ১৯৫ জন পাকি কুত্তারে মাফ করে দিসে । তাঁর পর যারা দালাল বা রাকজাকার ছিল তাদের ৭৪ এ ক্ষমা করে দিসে । তাঁর নিজের বক্তৃতায় আছে যে " পৃথিবী দেখুক বাঙালি ক্ষমা করতে জানে । কিন্তু এটা ঠিক যে তিনি বলেছিলেন যাদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে , বা চলছে , তাদের মাফ করা হবেনা । সেদিন তো এই জামাত নেতা দের বিরুদ্ধে কেউ একটা জি ডি ও করে নাই । তাইলে তাগ বিচার কিভাবে জিয়া করবে ?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০
নায়করাজ বলেছেন: বুঝলাম, তো এখন বিএনপি জামায়াতের লেজ ধইরা বইস্যা আছে ক্যান ?
৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৫
এই আমি সেই আমি বলেছেন: আমরা জামাতের গুষ্টি উদ্বার করছি অন্য দিকে ৭৫ এ কবর থেকে তুলে এনে বহুদলীয় গণতন্ত্রের নামে যে জিয়া জামাত কে বাংলাদেশের রাজনীতিতে পুনর্বাসিত করেছে , গোলাম আজম কে পাকিস্তানি পাসপোর্টে বাংলাদেশে এনে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছে সেই জিয়ার নামে উপরে দেখুন কয়েকজন কিভাবে মানসিক রোগীর মত আচরণ করছে ।
সত্যিই জিয়া বাংলাদেশের রাজনীতি কঠিন করে দিয়েছে । যদিও আমরা এক পাল্লায় মাপছি ; এক দল জামাতের সাথে যুগপৎ আন্দোলন করে ক্ষমতায় যাচ্ছে , আর এক দল জামাতের সাথে জোট করে তাদের সরকারের অংশীদার করে তাদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দিচ্ছি ।আর আজকের বাস্তবতা দেখুন কোন না কোন ভাবে জ্ঞাত অজ্ঞাতসারে আমরা জামাতের প্রোডাক্ট ব্যবহার করছি । আর এসব কিছুর জন্য দায়ী মুক্তি
যোদ্বা জিয়া।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
নায়করাজ বলেছেন: আমি তো এই কথাগুলি সহজ করে বললাম।
মুক্তিযোদ্ধা জিয়া বিক্রি হয়ে গিয়েছিলেন। আমরা এই সত্য না বুঝলে কিছুই করার নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫০
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: অনেক চুপ করে থাকা হয়েছে আর না । মনে রাখবেন গুটিকয়েক রাজনীতিবিদদের চেয়ে জনগনের সংখ্যা অনেক বেশি । প্রয়োজন শুধু ঐক্যমতের আর সংগঠিত করার । ওইসব নোংরা কীটদের কলজে কাপিয়ে দিতে হবে । প্রতিবাদ চলুক রাজপথে ।+