![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জাতীয় পরিচয়পত্রের যাবতীয় সেবা এখন হাতের মুঠোয়!
নতুন ভোটার হাওয়া, হারানো কার্ডের ডুপ্লিকেট সংগ্রহ, সংশোধনসহ অন্যান্য সেবা এখন অনলাইনে।
এনআইডি উইংয়ের ওয়েবসাইটে (https://services.nidw.gov.bd) গিয়ে অনলাইনে এই সেবা পাওয়া যাবে।
জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি সংগ্রহ (ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন কিন্তু এনআইডি কার্ড পাননি); জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর সংগ্রহ; জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন; হারানো জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য আবেদন এবং নতুন ভোটার নিবন্ধন। নিন্মে ভিডিও সহ উল্লেখ্য করা হলোঃ
মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে NID নম্বর পাওয়ার পদ্ধতিঃ
Nid space formNo space dd-mm-yyyy (Example: Nid 365326854 01-05-2002) লিখে 105 নম্বরে পাঠাতে হবে। ফিরতি SMS এর মাধ্যমে NID নম্বর পাবেন ভোটার।
নতুনদের এনআইডি কপি সংগ্রহঃ
গত ২ মার্চ সর্বশেষ হালনাগাদ করা ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া ৬৯ লাখ ৫৮ হাজার ৩৪১ জন নতুন ভোটারের মধ্যে যারা কার্ড পাননি, তারা তাদের নিবন্ধন ফরম নম্বর ও জন্ম তারিখ দিয়ে অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করবেন।
পরে বায়োমেট্রিক তথ্য যাচাই শেষে এনআইডি কপি বা নম্বর পাবেন তারা। তবে দ্বৈত ভোটার হলে এনআইডি কপি বা নম্বর পাওয়া যাবে না।
√যারা রেজিস্ট্রেশন করেছেন কিন্তু NID কার্ড পাননি তারা (https://services.nidw.gov.bd) ওয়েবসাইটে ‘অন্যান্য তথ্যের’ ট্যাবে গিয়ে NID নম্বর লিংকে Form নম্বর ও DOB (Date of Birth) দিলে NID নম্বর পাবেন।
√যারা NID নম্বর পেয়েছেন, তারা (https://services.nidw.gov.bd) ওয়েবসাইটে তথ্য ও মোবাইল নম্বর দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে login করতে পারবেন। login এর পর আবেদনকারী তার ফরমের এন্ট্রি করা সকল ডেটা দেখতে পাবেন। রেজিস্ট্রেশন করা ব্যক্তি যদি আগে কার্ড না পেয়ে থাকেন, তিনি NID copy ডাউনলোড করতে পারবেন।
হারানো ও সংশোধন পদ্ধতিঃ
জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে অথবা সংশোধন করতে চাইলে প্রয়োজনীয় দলিলপত্র সংযুক্ত করে এবং ফি প্রদান করে অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদনকারী NID কার্ডের আবেদনের বর্তমান অবস্থান জানতে পারবেন। আবেদন অনুমোদিত হলে তিনি sms পাবেন এবং ওয়েবসাইট থেকে NID copy সংগ্রহ করতে পারবেন।
নতুন ভোটার হওয়ার পদ্ধতিঃ
যেসব যোগ্য নাগরিক ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হননি, তারা অনলাইনে (https://services.nidw.gov.bd ) ভোটার হওয়ার জন্য নতুন নিবন্ধনের আবেদন করে রাখতে পারবেন।
পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সংশ্লিষ্ট থানা, উপজেলা ও আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসে গিয়ে বায়োমেট্রিক তথ্য (আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশের প্রতিচ্ছবি) দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পূর্ণ করবেন। পরে তাদের আবেদন যাচাই বাছাই করে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং জাতীয় পরিচয়পত্র দেওয়া হবে।
[তথ্যঃ বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।]
২| ০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৫:০০
ডার্ক ম্যান বলেছেন: পরিচয়পত্রে পুরো নাম কি পরিবর্তন করা যায়
৩| ০২ রা মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫৭
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আমার পরিচয় পত্রে স্থায়ী ঠিকানা পুরোটাই অন্য একটা দেওয়া আছে। এটা কিভাবে সংশোধন করতে পারব? আমি আমার প্রকৃত স্থায়ী ঠিকানা যুক্ত করতে চাই।
৪| ০২ রা মে, ২০২০ রাত ৮:২৭
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভালো হবে । মানুষের উপকার হবে
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০২০ বিকাল ৪:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: খ্যুব ভালো হলো। এটা সরকারের একটা ভালো কাজ।