![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছুদিন আগে ভারতের একটি রাজ্যের জেল ভেঙে উত্তেজিত জনগন একজন ধর্ষণকারীকে হত্যা করে। পরবর্তীতে এতো জনতার বিরুদ্ধে প্রশাসন কিছুই করতে পারেনি।
আর এতগুলো মানুষের হত্যাকারী, নিজ মা বোনের ধর্ষণকারী, রাস্ত্রদ্রোহী একটা বিকারগ্রস্থ কুকুরের ফাঁসির সব দাপ্তরিক আনুষ্ঠানিকতা আইনানুগভাবে সম্পন্ন হবার পরেও এখনো এই কুকুরের এতো ঔদ্ধত্য যে সে ভিক্ষার থালা নিয়ে রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হবে কি না, হলেও সেটা কবে হবে, তার জন্যে পুরো দেশবাসীকে অপেক্ষা করতে হবে? সে আদৌ ভিক্ষার থালা হাতে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিবে কি না, তা না জানানো পর্যন্ত তাঁকে ফাঁসী দেয়া যাবেনা! তো এই মহামান্যে কুকুরের বাচ্চার শেষ ইচ্ছার মুল্য যদি এতোই হয়, আর ব্যাপারটা যদি এমন হয় যে কুত্তাটা বলল আমি আরও এক বছর ভাবতে চাই, তারপর আরও এক বছর, তারপর আরও.... আর তখনও আমাদের শুনতে হবে যে কামার এর ভিক্ষাবৃত্তির সিদ্ধান্ত না জানা পর্যন্ত ফাঁসির সুযোগ নেই???
এসবের মানে কি? একটা বিষাক্ত সাপ ঠিক করবে যে সে মরবে কি মরবে না? আর সরকারও শুনছি তার সেলে নাকি কখনো রুই মাছ, কখনো খাসীর মাংস পাঠাচ্ছে! বলি দেশটা কি রাজাকারদের নাকি বাঙালীদের? এটা কি বাংলাদেশ নাকি পূর্ব পাকিস্তান? আমার মনে হয় আরেকটা ৭১ এর সময় এসে গেছে। জামাত শিবিরের বিরুদ্ধে হয়তো দেশে এবার সশস্ত্র গৃহ যুদ্ধেই নামতে হবে আমাদের। সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে সরকার ও রাজাকার উভয়কেই বুঝিয়ে দিতে হবে যে বাঙালীরা এখনো মরে নাই! ৭১ এর তরুণেরা এখনো মরে নাই! কিন্তু আমাদেরকে এভাবে বাধ্য করার ফলটা কি সরকারের জন্যে খুব সুখকর হবে? Click This Link
©somewhere in net ltd.