নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাভাষাপ্রেমী

নির্বেদ মানব

ভেজালহীন বাংলাদেশি

নির্বেদ মানব › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিবিএ কি?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৪

সিবিএ হল যৌথ দরকষাকষি প্রতিনিধি যাকে ইংরেজিতে বলে Collective Bargaining Agent.

শ্রমিক ও মালিক পক্ষের মধ্যে মতামত বিনিময় করার জন্য কর্মচারি-শ্রমিকদের প্রতিনিধিত্বকারী নিজস্ব সংগঠন হলো সিবিএ।

"যৌথ দরকষাকষি" বা "Collective Bargaining" শব্দটি ১৮৯১ সালে ব্রিটেনের শিল্প সম্পর্কের প্রতিষ্ঠাতা বিটরিস ওয়েববিলের মাধ্যমে প্রথম ব্যবহার করা হয়েছিল।এটি 18 শতকের মাঝামাঝি ট্রেড ইউনিয়নের উত্থানের পর থেকেই সমষ্টিগত আলোচনা এবং চুক্তিগুলোর মধ্যে বিদ্যমান ছিল

একটা সিবিএ গঠন করার জন্য কি কি প্রয়োজন?

খুব সাধারনভাবে বলতে গেলে এক বা একাধিক ট্রেড ইউনিয়ন প্রয়োজন।

যে প্রতিষ্ঠানে একটি মাত্র ট্রেড ইউনিয়ন থাকে উক্ত ট্রেড ইউনিয়নটি প্রতিষ্ঠানের সিবিএ হিসাবে কাজ করবে।

তবে যে সকল প্রতিষ্ঠানে ২ বা ৩ টি ট্রেড ইউনিয়ন থাকে সেখানে মালিক বা কোন ট্রেড ইউনিয়ন শ্রম পরিচালকের নিকট সিবিএ নির্বাচিত করার জন্য আবেদন করবে।

শ্রম পরিচালক আবেদন প্রাপ্তির ১২০ দিনের মধ্যে নির্বাচনের আয়োজন করবেন এবং যে ট্রেড ইউনিয়ন সর্বোচ্চ ভোট পাবেন তাকে সিবিএ হিসাবে ঘোষনা করবেন।

তবে যদি কোন ট্রেড ইউনিয়ন ৩০% এর কম ভোট পায় তবে সে ট্রেড ইউনিয়ন সিবিএ নির্বাচিত হতে পারবে না।

তবে সাধারন নিয়মে কোন ট্রেড ইউনিয়ন যদি ৩৩ বা ৩৪ % ভোট পান তবে উক্ত ট্রেড ইউনিয়ন সিবিএ হিসাবে নির্বাচিত হয়।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন: ধন্যবাদ,মূল্যবাদ তথ্য সূমহের জন্য

২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭

পথিক সরদার বলেছেন: জানা ছিলোনা এত তথ্য। ধন্যবাদ জানিয়ে দেওয়ার জন্য।

৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল লাগলো সিবিএ সম্পর্কে জানতে পারলাম

৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।

৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: বাংলাদেশে এসব মানা হয় না সম্ভবত। যে কারণে বড় কর্মকর্তাদেরও সিবিএ নেতাদের সমীহ করে চলতে হয়। যত্তসব ব্লাডি নিয়ম...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.