নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Where life burns

Hope is immortal

নিশিবাস

আমি নিশিবাস। রাতের আঁধারে খুঁজি আশার প্রদীপ। জামায়াত-শিবিরের প্রবেশ নিষিদ্ধ। ইমেইলঃ [email protected]

নিশিবাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

কিছু হাসির কৌতুক (১৮+ উপযোগী)

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৪

১.

এক আমেরিকান আর এক ফরাসী যুবক জাহাজডুবি হয়ে এক দুর্গম দ্বীপে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা স্থানীয় জংলি সর্দারের সুন্দরী মেয়ের প্রেমে পড়ে গেলো। শুরু হলো উদ্দাম শারীরিক প্রেম। ঘটনা জানতে পেরে সর্দার গুন্ডা পাঠিয়ে ধরে আনলো দু’জনকেই।

“বিদেশি, সর্দারের একমাত্র মেয়েকে নষ্ট করে তোরা ভারি অন্যায় করেছিস।” গম্ভীর কন্ঠে জানালো সর্দার। তোদের শাস্তি হবে। বেছে নে বিদেশি, মরণ অথবা বোঙ্গাবোঙ্গা!”

আমেরিকান যুবকটি ভাবলো, বোঙ্গাবোঙ্গার মত শাস্তি থাকতে মরণ কেন? সে বেছে নিলো বোঙ্গাবোঙ্গা। কিন্তু ব্যাপারটা যে আসলে কী রকম, জানতো না বেচারা। বোঙ্গাবোঙ্গা মানে হচ্ছে পাকা বাঁশ পশ্চাদ্দেশ দিয়ে প্রবেশ করানো। তা-ই করা হলো তাকে। জল্লাদ বাঁশ কেটে নিয়ে শাস্তি দিলো। মাটিতে শুয়ো যন্ত্রণায় কাতরাতে লাগলো বেচারা।

ফরাসী ভাবলো, কোনও দরকার নেই অমন শাস্তির, এরচেয়ে মরণই ভালো। বেছে নিলো সে মরণকে।

এবার সর্দার জল্লাদের দিকে তাকিয়ে ক্রূর হেসে বললো, “না মরা পর্যন্ত এটার ওপর বোঙ্গাবোঙ্গা চালানো হোক!”



২.

সেক্স এজুকেশন কোর্সে তিন পিচ্চি বাজে গ্রেড পেয়েছে। একজন সি, একজন ডি আর একজন এফ।

যে সি পেয়েছে, সে চটে গিয়ে বলছে, “ম্যাডাম এটা একটা কাজ করলো? চল বেটিকে শায়েস্তা করি!”

যে ডি পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, চল! স্কুল ছুটি হয়ে গেলে যখন কেউ থাকবে না, তখন বেটিকে পাকড়াও করবো …!”

যে এফ পেয়েছে, সে বলছে, “হ্যাঁ, তারপর পাকড়াও করে ম্যাডামের অন্ডকোষে অ্যায়সা জোরসে একটা লাত্থি মারবো না!”



৩.

ক্যাম্পিঙে গেছে ছোট্ট বাবু। কিন্তু রাতে তাঁবুতে শুয়ে কিছুতেই ঘুম আসছে না তার। অগত্যা সে তাদের দলনেত্রী মিস মিলির তাঁবুতে গিয়ে ঢুকলো সে। দেখলো মিস ভেতরে একাই আছেন।

“মিস মিস, আমি কি আপনার এখানে ঘুমোতে পারি? আমি আমার আম্মুকে ছাড়া ঘুমোতে পারি না তো, তাই।” আব্দার ধরলো সে।

মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

গুটিসুটি মেরে মিস মিলির পাশে শুয়ে পড়লো ছোট্ট বাবু। কিছুক্ষণ পর আবার মিহি গলায় বললো সে, “মিস মিস, আমি কি আপনার নাভিতে আমার বুড়ো আঙুলটা ঢুকিয়ে ঘুমোতে পারি, যেভাবে আমি বাড়িতে আমার আম্মুর পাশে ঘুমাই?”

মিস মিলির দয়ার শরীর, তিনি রাজি হলেন।

পরদিন ভোরে উঠে মিস মিল বললেন, “দ্যাখো ছোট্ট বাবু, তোমাকে একটা কথা জানানো জরুরি মনে হচ্ছে … তুমি কিন্তু কাল রাতে আমার নাভিতে বুড়ো আঙুল ঢুকিয়ে ঘুমাওনি!”

ছোট্ট বাবু বললো, “ব্যাপার না মিস। তাছাড়া ওটা আমার বুড়ো আঙুলও ছিলো না!”



৪.

এক লোক ডাক্তার দেখাতে গেছে কারণ তার ইয়ে দাঁড়ায় না। ডাক্তার শুনে বললেন, বিয়ে করছেন?

: না।

: প্রেমিকা আছে ?

: না।

: পরকীয়া করেন ?

: ন…

: টানবাজার যান ?

: না।

: মাস্টারবেট করেন?

: না।

ডাক্তার ক্ষেপে বললেন, “ওই মিয়া, তাহলে দাড়া করায়ে কি করবেন? ক্যালেন্ডার টাঙ্গাইবেন!!!”



৫.

স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল। এমন সময় হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল। ঘরের মেঝেতে চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গেল। বলে উঠল, এই চুরুট কোথা থেকে এসেছে? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না দেখে স্বামী আরো রেগে গেল। স্বামী বলল তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল, ও তো মেয়ে মানুষ, ও কি করে জানবে এই চুরুট কোথাকার? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার?



৬.

স্বামী-স্ত্রী রতিক্রিয়ার সময়–

স্ত্রীঃ আজ তোমার কেমন লাগছে গো?

স্বামীঃ দারুন লাগছে ডার্লিং… ইচ্ছে করছে তোমার ভিতর চিরদিনের জন্য ডুকে যাই।

বারান্দায় কাজের বুয়াঃ ডুকে যাওয়ার আগে আমার টাকাটা দিয়ে যাবেন।



৭.

বাচ্চাদের স্কুলের টিচার মিস তানিয়া একদিন ছুটির পর ছোট্ট বাবুকে দাঁড় করালেন।

‘এক মিনিট দাঁড়াও ছোট্ট বাবু।’ চশমার ওপর দিয়ে চাইলেন তিনি। ‘তোমার হোমওয়র্ক তো খুব খারাপ হচ্ছে ক’দিন ধরে। তোমার কি কোন সমস্যা হচ্ছে?’

ছোট্ট বাবু মাথা ঝোঁকালো। ‘জ্বি টিচার। আমি প্রেমে পড়েছি।’

মিস তানিয়া মিষ্টি হাসলেন। ‘কার প্রেমে পড়েছো?’

‘আপনার, মিস তানিয়া। আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই।’

‘কিন্তু ছোট্ট বাবু,’ নরম গলায় বললেন মিস তানিয়া, ‘ভেবে দ্যাখো ব্যাপারটা কেমন বোকাটে হবে? নিশ্চয়ই আমি একদিন কাউকে স্বামী হিসেবে চাইবো … কিন্তু আমি তো কোন বাচ্চা চাই না।’

‘ভয় পাবেন না মিস।’ আশ্বাস দিলো বাবু। ‘সেক্ষেত্রে আমি কনডম ব্যবহার করবো।’



৮.

ক্লাস টু-তে এক পিচ্চি মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে, ‘টিচার টিচার, আমার আম্মু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আম্মুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘চল্লিশ।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আম্মু প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমার আপু কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’

টিচার বললেন, ‘তোমার আপুর বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আঠারো।’

টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, তোমার আপু প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’

পিচ্চি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?’

টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’

পিচ্চি বললো, ‘আট।’

টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’

এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট বাবু পিচ্চিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই।’



মন্তব্য ৩৮ টি রেটিং +২৯/-২

মন্তব্য (৩৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১০

ওসমানজি২ বলেছেন: ৪ নম্বরটা হেব্বি জোস। ++

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৮

চতুষ্কোণ বলেছেন: ভাবছিলাম মাইনাস দিব। চার নম্বরটা পইড়া হা. হা .প. গে.......
প্লাসাইলাম।

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৫

নিশিবাস বলেছেন: হা........হা.............

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৩

ইয়েন বলেছেন: জটিল..

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৭

নিশিবাস বলেছেন: তাই?

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩০

তুষার আহাসান বলেছেন: মজার।

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৫

নিশিবাস বলেছেন: ধন্যবাদ

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩১

ত্রিশোনকু বলেছেন: মজার। ধন্যবাদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৬

নিশিবাস বলেছেন: হা...হা....হা....হা.....

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৬

আবুল'স বাহার বলেছেন: Click This Link

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৫

আগুন পাখি বলেছেন: ৪ নম্বরটা হেব্বি হইছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৮

নিশিবাস বলেছেন: ধন্যবাদ। আমারও ভালো লেগেছে।

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৮

নষ্ট কবি বলেছেন: জটিল ...........

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০২

নিশিবাস বলেছেন: ধন্যবাদ।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০০

হুতুমপেঁচা বলেছেন: অচলিল অচলিল... :-/ :P :#) :-B B-)) :-P :-P :-P B:-/ =p~ =p~ =p~

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৬

নিশিবাস বলেছেন: হুম...............

১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১০

ইসটুপিড বলেছেন: মেলা পুরান, তবে মজার, থ্যাংকস পোস্টের জন্য।

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮

নিশিবাস বলেছেন: পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে। হা..........হা...........

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১২

ব্লগই শেষ ঠিকানা বলেছেন: সব পুরান মাল। সামুতে একাধিকবার পোষ্টিত।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৯

দুরণ্ত সাহস বলেছেন: ১,৪,৫,...৭ এর জন্য+ হাহাহা ছুটির দিনে একটু হাসানোর জন্য ধন্যবাদ

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৫

নিশিবাস বলেছেন: ধন্যবাদ। আবার হাসবেন!!!!!!!!!

১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬

~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: হা. হা .প. গে...... =p~ =p~ =p~ +++

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৬

নিশিবাস বলেছেন: ধন্যবাদ।।।। আর একটাঃ

মিস মিলি ঠিক করল, ১৯ বছর বয়সেই তাকে কোটিপতি হতে হবে। কাজেই এক কোটিপতি ৯০ বছরের বুড়োকে বিয়ে করে বসলো সে। তার মতলব খুব পরিষ্কার, বুড়োকে এমন প্রেম ভালোবাসা উপহার দেবে সে, যাতে ব্যাটা হার্টফেল করে মরে। তারপর ব্যাটার সব সম্পত্তি উত্তরাধিকার সূত্রে হাতিয়ে নেবে সে।

বাসর রাতে বুড়ো এসে হাজির। কিন্তু জামাকাপড় খোলার পর দ্যাখা গেল, বুড়ো হলেও সে যথেষ্ঠ সক্ষম এখনও।

বুড়ো বর ড্রয়ার থেকে কন্ডম আর দু'জোড়া ছিপি বার করে এগিয়ে এলো মিলির দিকে। মিলি ভয়ে ভয়ে জিজ্ঞেস করল, "ওগুলো কিসের জন্য?"

বুড়ো প্যাকেটখানা খুলতে খুলতে বলল, "দ্যাখো এ ব্যাপারে দুটো জিনিস আমার একদম পছন্দ নয়। এক হচ্ছে, মেয়েরা যে চিৎকারটা করে, সেটা।" এই বলে সে একজোড়া ছিপি কানে গুঁজল। তারপর দ্বিতীয় জোড়া ছিপি নাকে গুঁজতে গুঁজতে বলল, "আর দ্বিতীয়ত, কন্ডম পোড়া গন্ধটাও আমার আদৌ পছন্দ নয়।"

১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৯

এস আই সাব্বির বলেছেন: হা হা হা হা হা। ভাল কৌতুক দিছেন। লাগবো নি বোঙ্গাবোঙ্গা।

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৮

নিশিবাস বলেছেন: ওটা আপনার জন্য পারফেক্ট। হা.....হা.....

১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩১

কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: সবগুলাই কমন পইড়া গেল। আমি কি বেশি খারাপ?

১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: ৪ নম্বরটার জন্যই বাইচা গ্যালেন :)

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৯

নিশিবাস বলেছেন: আর একটা আপনার জন্যঃ

চার তরুণী নান এক কনভেন্টে যোগ দিতে চাইছে।

মাদার সুপিরিয়র বললেন, 'তার আগে তোমাদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। সবাই এক লাইনে দাঁড়াও।'

সবাই লাইনে দাঁড়ানোর পর তিনি প্রথম নানকে জিজ্ঞেস করলেন, 'বাছা, তুমি কি কখনও কোনও পুরুষের সেই প্রত্যঙ্গ স্পর্শ করেছ? করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?'

লজ্জিত মুখে প্রথম নান বলল, 'আঙুল দিয়ে, মাদার।'

মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির একটি বাটি এগিয়ে দিলেন। 'তোমার আঙুল এ পানিতে ডোবাও, সব পাপ ধুয়ে ফেল, পবিত্র হয়ে এসো আমাদের কনভেন্টে।'

প্রথম নান আঙুল পানিতে ডুবিয়ে কনভেন্টে ঢুকে গেল।

এবার মাদার সুপিরিয়র দ্বিতীয় নানকে বললেন, 'কি বাছা, তুমিও স্পর্শ করেছ নাকি? স্পর্শ করে থাকলে নিজের শরীরের কোন অঙ্গ দিয়ে স্পর্শ করেছ?'

লজ্জিত মুখে দ্বিতীয় নান বললো, 'হাত দিয়ে, মাদার।'

যথারীতি মাদার সুপিরিয়র পবিত্র পানির বাটি এগিয়ে দিলেন, হাত ধুয়ে পাপমুক্ত হয়ে দ্বিতীয় নান কনভেন্টে প্রবেশ করল।

এমন সময় চতুর্থ নান তৃতীয় নানকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে সামনে এগিয়ে এল। মাদার অবাক হয়ে বললেন, 'ও কি, বাছা, ঈশ্বরের পথে অত তাড়া কিসের?'

চতুর্থ নান বলল, 'উঁহু, মাদার, ও এই পানিতে বসে পড়ার আগেই আমি কুলি করতে চাই।'

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৭

সবাক বলেছেন:
৪, ৫, ৬ কাইল একজন্রে শুনাইছি... ;)

এগুলান আমার পিসি থেকে চুরি করছেন :P

২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩০

নিশিবাস বলেছেন: তাইলে এইডা আপনার জন্যেঃ

এক খামার মালিক শখ করে একটা জেব্রা কিনে এনেছে আফ্রিকা থেকে।

এক ভোরে জেব্রাটা বেরিয়ে এলো তার আস্তাবল থেকে। খামারের ভেতরে ঘুরতে লাগলো সে, আর ভাবতে লাগলো, এখানে তার কাজ কী হতে পারে।

প্রথমে তার দেখা হলো একটা মুরগির সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

মুরগি জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে ডিম পাড়ি।'

এরপর তার দেখা হলো একটা গরুর সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

গরু জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। আমি আমাদের মালিকের খাবারের জন্যে দুধ দিই।'

তার দেখা হলো একটা শুয়োরের সাথে। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

শুয়োর ঘোঁতঘোঁত করে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। মালিক আমাকে মেরে আমার মাংস খায়।'

জেব্রা কিছুটা ঘাবড়ে গিয়ে সামনে এগোলো।

এবার তার দেখা হলো একটা ষাঁড়ের। 'সুপ্রভাত।' বললো জেব্রা। 'তুমি এখানে কী করো?'

ষাঁড় জেব্রাকে আপাদমস্তক দেখে মুচকি হেসে জবাব দিলো, 'সুপ্রভাত। তুমি তোমার পাজামাটা খোলো, আমি তোমাকে দেখাচ্ছি আমি এখানে কী করি।'

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬

অদ্ভুত বলেছেন: কঠিন ...

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:২৭

মামুন বিদ্রোহী বলেছেন: প্রথম পাতায় এক্সেস পাচ্ছিনা কয়দিন ধরে। তাই একটা জরুরি পোষ্ট এখানে দিলাম।

২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:৩৫

নিশিবাস বলেছেন: ব্লগটি পড়লাম। আসলেই যে আমরা কতটা হুজুগে চলি!!!!!!

২১| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৭

সাব্বির শাহরিয়ার বলেছেন: বুড়ো প্যাকেটখানা খুলতে খুলতে বলল, "দ্যাখো এ ব্যাপারে দুটো জিনিস আমার একদম পছন্দ নয়। এক হচ্ছে, মেয়েরা যে চিৎকারটা করে, সেটা।" এই বলে সে একজোড়া ছিপি কানে গুঁজল। তারপর দ্বিতীয় জোড়া ছিপি নাকে গুঁজতে গুঁজতে বলল, "আর দ্বিতীয়ত, কন্ডম পোড়া গন্ধটাও আমার আদৌ পছন্দ নয়।"


মানে বুঝলাম না।

২২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২১

পারাবত বলেছেন: ৪, ৬ নম্বরটা হেব্বি জোস। ++

২৩| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৪

আমাজোন বলেছেন: জোস জোস জোস

২৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:১২

ডট কম ০০৯ বলেছেন: খুব ভাল হইছে ভীষন মজাক পাইচি।

২৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১১ ভোর ৫:২৬

গরিবের বন্ধু বলেছেন: বাংলাদেশের সকল অবহেলিত শিশুকে তুলে ধরতে চায় http://www.poorchilds.com শিশুদের ওয়েবসাইট

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.