![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটবেলায় আমার ছোট্ট জামাকাপড়ে ফুটিয়ে তুলতেন মা এক অদ্ভুৎ সুন্দর ডিজাইন। চিরকালের অনুসন্ধিৎসু হৃদয়ের আমি সেই ডিজাইনে হাত বুলাতাম। এক যাদুকরী মায়াস্পর্শ লেগে থাকতো সেই ডিজাইনটার গায়ে। মা বলতেন এই ডিজাইনের নাম হানিকম্ব। এর মানে কি মা বুঝিয়ে দেননি এমনকি আমিও বুঝতে চেষ্টাও করিনি।
বড় হবার পর জেনেছি এই হানিকম্ব মানে মৌমাছির চাক। স্কুলে বাচ্চাদেরকে বলেছি বি হাইভের কথা কিন্তু হানিকম্ব নিয়ে কিছুই বলিনি। তবে হ্যাঁ এবার বলবো কারণ আমি এবারে অস্ট্রেলিয়াতে গিয়ে চোখে পড়েছে হঠাৎ সেই হানিকম্ব!! এর মাঝে আরেকটা কথা আছে তখন আমি সিক্স বা সেভেনে পড়ি আমাদের বাসার সামনের বিশাল গোলাপজাম গাছে বাসা বেঁধেছিলো বিশাল দলের এক ঝাঁক মৌমাছি তারা বানিয়েছিলও বিশালাকৃতি এক মৌচাক। মৌচাক যখন কাটা হলো। মধু নিয়ে নেবার পর সেই হলদে রং এর সেই চাকটা দেখে আমি অবাক!! এত সুন্দর হেক্সাগন শেইপ প্রকোষ্ঠ সেই চাকে। হাজারে হাজারে গাঁথা রয়েছে!!! অত টুকুন মৌমাছিরা কেমনে বানালো এমন সুন্দর এক শৈল্পিক আশ্চর্য্য! মাথায় কত প্রশ্ন আসলে দিত না কেউ জবাব তার। এখনকার বাচ্চাদের কাউকে কিছু জিগাসা করার নেই তাদের হাতেই আছে দুনিয়ার সকল প্রশ্নের উত্তর। এক নিমিষে তারা জেনে যায় সবই আজ।
যাইহোক সেই চাকটাকে মা সাজিয়ে রাখলেন সোকেসের উপরে। ধীরে ধীরে সেটা গলতে শুরু করার পর ফেলা হয়েছিলো। সেই অদ্ভুৎ সুন্দর স্বচোক্ষে দেখা মৌচাকটাকে আমি ভুলিনি। হঠাৎ তেমনি ভাবেই ছোট্ট এক বোতলের মাঝে ঝা চকচকে এক টুকরো মৌচাক দেখতে পেলাম অস্ট্রেলিয়ার কোলস এ। তাড়াতাড়ি নিয়ে নিলাম দু বোতল।
বাসায় এসে খাবো কি খাবো না। বাব্বাহ গলায় যদি মৌমাছির হুল ফুটে যায়! খেয়ে যদি এলার্জী হয় সাত পাঁচ ভেবে বোতল খুলে এক টুকরো কেটে মুখে দিতেই মনে হলো স্বর্গ বা বেহেসতে মনে হয় এমনই হানিকম্ব খেতে পায় মানুষেরা......
যাইহোক অপূর্ব সুন্দর রুপে স্বাদে ও গুনে অনন্যা এই হানিকম্ব না মৌচাকের সম্পর্কে কিছু জানলাম যা সবাইকে জানাতে চাইলাম-
হলদে বাদামী রঙের চাক সহ মধুটাকেই মূলত হানিকম্ব (Honeycomb) বলা হয়। এটা আসলে মৌচাক! আমি শুধু মধুটাকে খাই। মৌচাকটাকে হয়ত অনেকেই খায়নি তাদের জন্যই এই লেখা।
মৌচাক হলো মৌমাছির মৌচাকের ভেতরে তৈরি একটি প্রাকৃতিক কাঠামো। এটি ষড়ভুজাকার বা হেক্সাগন শেইপের মোমের কোষের একটি ভর দিয়ে তৈরি, যা কর্মী মৌমাছিদের নিঃসৃত মোম থেকে তৈরি। এই কোষগুলি মধু, পরাগরেণুর সংরক্ষণাগার এবং মৌমাছির লার্ভা বিকাশের জন্য নার্সারি হিসেবে কাজ করে।
ষড়ভুজাকার আকৃতি: কোষগুলি পুরোপুরি ষড়ভুজাকার, যা মৌমাছিদের সর্বাধিক পরিমাণে মধু সংরক্ষণের সময় সর্বনিম্ন পরিমাণে মোম ব্যবহার করতে দেয় । সে এক অপুর্ব নক্সাদারী! মৌমাছি কোষে অমৃত জমা করে, তারপর তাদের ডানা দিয়ে এটিকে ফ্যান করে যতক্ষণ না এটি মধুতে পরিণত হয়। মানুষ মৌচাক থেকে মধু সংগ্রহ করে। আড় মোমগুলো মোমবাতি, প্রসাধনী, পলিশ এবং ওষুধে ব্যবহৃত হয়।
মৌচাক সরাসরি খাওয়া যেতে পারে । এর একটি চিবানো গঠন, মিষ্টি মধু এবং মোম রয়েছে যা আঠার মতো চিবানো যায়। অনেকটা চুইংগাম টাইপ, আমি অবশ্য মোমগুলো চিবিয়ে ফেলে দিয়েছি। পেটের মধ্যে গিয়ে যদি আটকে যায় সেই ভয়ে। অন্যরা সেটাও খাই কিনা জানিনা। জানতেও চাই না।
যাইহোক প্রকৃতির ইঞ্জিনীয়ার বিজ্ঞানী মহা বিজ্ঞানী কোন ভাষায় তাদের ডাকবো জানিনা সেই মৌমাছিরা নাকি এই হেক্সাগন শেইপ বানিয়েছে কারণ ষড়ভুজ (hexagon) আকারে কোনো ফাঁকা জায়গা নষ্ট হয় না। এটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল, ফলে বেশি চাপ সহ্য করতে পারে। কম মোম খরচ করে বেশি জায়গা তৈরি করা যায়। বাপরে!!! এত বুদ্ধি কই পেলো অতটুকুন মাথায়!!! এই কারনেই মনে হয় তাদের মানুষের উপর রাগ আর কামড়ে দেয়। ভাবে বেটারা অত বড় মাথা পেয়েও কেনো আমাদের মত কর্মঠ নয়, কেনো মাথা খাঁটিয়ে আরও সব ভালো ভালো বড় বড় কাজ করে না!!
যাইহোক এখানে কিছু হানিকম্বের ছবি দিলাম।। আমি মজা করে খেয়েছি এবং খাচ্ছি!!! অন্যরা চাইলে ট্রাই করে দেখতে পারো....
৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১১:০৩
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ নইলে সবাই তো ভুলে যাবে আমি শায়মার জড়ুয়া বোইন!!
শুনো আসলে কিন্তু সত্যিই এটা।
আমি শায়মার জড়ুয়া বইন।
যখন চলে গেলাম ব্লগ ছেড়ে তখনই শায়মা আমার বোইনকে ইন করায় দিয়ে গেলাম!!!!!!!
২| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমি এই বস্তু জীবনও খাবো না।
৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৭
অপ্সরা বলেছেন: হা হা হা হা কেনো খাবে না!!!!!!
তুমি যা ভাবছো তা না.....যেমনই মজার তেমনই পুষ্টিকর!!!
৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ২:৫০
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: আমার খেতে ইচ্ছে করছে
কিন্তু পাওয়া মুসকিল
৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:০৯
অপ্সরা বলেছেন: আসলেই ঢাকায় পাইনি.....
অবশ্যই একদিন তুমিও পেয়ে যাবে ............
৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: আমি ভাবলাম মধু’র ব্যবসা শুরু করলেন নাকি! রাজীব নুর বলেছেন: আমি এই বস্তু জীবনও খাবো না। আমারও মনে হয়। মধু’র স্বাদ পছন্দ না।
৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৪৭
অপ্সরা বলেছেন: হায় হায় কি বলো!!!!!!!!!!!!
ভাইয়া আমি কিন্তু ছোট থেকেই মধু, ঘি, পনির, মাখন মানে দুনিয়ায় মোটা হবার যা কিছু আছে তা পছন্দ শুধু করি তাই না .....কোনো কিচ্ছুর তোয়াক্কা না করে খেয়েই যাই ...... ফুহ...... কদিনের দুনিয়া !!!!
৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:০০
করুণাধারা বলেছেন: তোমার মধুময় এই পোস্টে এতো কম মানুষ!
খুব ঝামেলা যাচ্ছে ক'দিন। সেজন্য ব্লগে আসতে পারিনা। তোমার জড়ুয়া বহেনের পোস্টে মন্তব্য করা বাকি...
সকালে একটা কাজে যাবার আগে তোমার পোস্ট দেখেছিলাম, মনে হয়েছিল একটা ছবিকে কেটে ছেঁটে পাঁচবার দিয়েছো। এখন দেখতে গিয়ে মনে হচ্ছে কিছু ছবি সকালে দেখিনি! চাকের ছবিটা চমৎকার হয়েছে, সোনালি মধু!
আমিও ছোটবেলায় চাক থেকে মধু খেয়েছিলাম, সম্ভবত আমার নানা বাড়িতে। তোমার পোস্ট দেখে মনে পড়লো! আরেকটা মধু খাওয়ার কথা মনে পড়ল, মরিচ জবা ফুলের মধু ...
কয়দিন আগে একটা ভিডিও দেখেছিলাম, ভালুককে এভাবে চাকসহ মধু খাওয়াচ্ছে আর ভালুক খুশিতে হাততালি দিচ্ছে! দিচ্ছি, দ্যাখো দেখতে পারো কিনা!ভালুকের মধু খাওয়া
৩১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:১৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা জড়ুয়া বেহেনার পোস্টে কি মন্তব্য !!! আচ্ছা সেটা তাকেই করো।
যাইহোক তুমি ঠিকই দেখেছিলে। তখন শুধু একই ছবি কয়েকটা ছিলো। কিন্তু বিকেলে তা বদলে আরও কয়েকটা হলো লাল মাগ আর হানি ওয়ান্ড/ স্টিক সহ !!!
কেনো বলোতো!! ভাতের চামচ আলাদা, ডালের চামচও আলাদা, ভাজি ভর্তা সালাদের ও আলাদা আলাদা চামচ হয়!! ঠিক তেমনই এটা মধুর চামচ। কাজেই মধুর এই চামচা ছাড়া ছবি দিয়ে ফেলেছিলাম সেটা কি ঠিক হলো বলো!!!!! তাই আবার নতুন করে ছবি যোগ হলো!!!
হ্যাঁ এটা সোনালী মধুই ছিলো আপুনি!!!! শুধু মরিচ জবা ফু হবে কেনো। ছোটবেলায় সাদা সাদা ছোট্ট ছোট্ট গাছের ঐ মধুফুলের মধু!!! খেলেই মা ধরে মাইর দিত!!!!!!! বলতো ছি ছি ছি কোন শিয়াল বিড়াল কুকুর ........ করে রাখে..... ইয়াক থু থু থু আর বদমাইসের লাঠি আমি নাকি সে সব খেয়েছি!!!
প্রথমেই জানতে চেয়েছো মধুময় পোস্টে এত কম মানুষ কেনো!!!
এবার বলি মাইনসে আর আজকাইল গিয়ানে কথা শুনে না!!! শুধু কুটনামী বদনামী লিখলেই দোউড়াই আসতো!!!!!!!!
তোমার ভালুকের মধু খাওয়া ভিডিও দেখে অনেকককককককককককককককক ভালো লেগেছে আপুনি!!!!!!!!
৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৫ দুপুর ১:৫৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার ঘরে বারো মাস মধু রক্ষিত থাকে এবং সেবন করা হয়। একটা শেষ হওয়ার আগেই আমি আরেকটি কিনি। (ছবি সংযুক্ত)
কাশি,ঠান্ডা লাগায় এটা মহা উপকারী।
৩১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:১৫
অপ্সরা বলেছেন: বাপরে!!!!!! বিশাল বিশাল মধুর বোয়াম ভাইয়া!!!!!!!
বুঝাই যাচ্ছে মধু শেষ হলেই ভাবিজী এই বয়ামে আচার বানায়!!!
যাইহোক একবার মধুচাক বা হানিকম্ব খেয়ে দেখো!
৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৪০
নীল-দর্পণ বলেছেন: মধু আমার পছন্দ না, খেতে গেলে গলা জ্বলে! কিন্তু এই মৌচাক দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। কী সুন্দর
ফেসবুকে এটা পেইজে অনেকদিন আগে দেখেছিলাম অস্ট্রেলিয়া থেকে নাকি আনে তারা হানিকম্ব, ৪৫০০ টাকার মনে হয় কেজি!
৩১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৯:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: মৌচাক মধুর চেয়েও মজাদার!!!!!!
আমি আগে কখনও দেখিনি এই প্রথম দেখলাম আর খেলাম!!!!!!
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৩
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩০
অপ্সরা বলেছেন: তারপর কি দেখলে!!!!
৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২১
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আব্বা সেনাবাহিনীর ড্রেস পড়ে গাছে উঠে মৌচাক ভাংগতো ধোয়া ছড়িয়ে।
মধু নামিয়ে আনলে এভাবে চাক ভেংগে মধু খেতাম। আহা সেকি স্বাদ
চিবিয়ে মোম ফেলে দিতে হয়। আর এখন খাঁটি মধু পাইনা
ভালো লাগলো পোস্ট
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪
অপ্সরা বলেছেন: ঠিক তাই মোম চিবিয়ে ফেলে দিয়ে খেয়েছি। একদম অমৃত!!!!....
১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৮
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মধু কিনতে গেলে আমার শুধু মনে হয় মধুতে ভেজাল আছে তাই মধু কিনতে ইচ্ছে করে না। কলেজ লাইফ এ এক বন্ধু নিজে আমার সামনে মৌচাক থেকে মধু এনে দিয়ে বলেছিলো এখন সন্দেহ হয়? আমি বলেছিলাম মধুর যে স্বাদ তাতে আমার এখনো সন্দেহ হচ্ছে, মৌমাছি বোধ হয় নিজেই মিষ্টির দোকান থেকে রস এনে মিশিয়ে মধুতে ভেজাল করেছে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫
অপ্সরা বলেছেন: আসলেই খাঁটি মধু একেবারেই অমৃত!!!
১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩
বিজন রয় বলেছেন: এত নিক চালায় কেমনতে?
একটায় তাই হিমশিম খাই।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
অপ্সরা বলেছেন: এত নিক কেমনে চালায়!!!!!!!
তাই আমি অপসরা আর তুমি বিজন রয়!!!!!!!!
১২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪০
বিজন রয় বলেছেন: স্কুলে সংগীত শিক্ষক নিয়োগ দেতে চায় সরকার, এটাতে অনেকেই নাখোশ!! বিশেষ করে আলেম সমাজ!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫২
অপ্সরা বলেছেন: আমি খুবই খুশি।
কারণ এটা অনেক আগেই দরকার ছিলো। বাচ্চাদেরকে বিশেষ করে ছোট ক্লাসে শুধু গানের জন্য গান গাওয়া না, গানে গানে পুরো পড়াই পড়িয়ে ফেলা সম্ভব আসলে।
গান, কবিতা সূর ছন্দ সাধারণ পড়া লেখা ও শোনার চাইতে মস্তিস্কে বেশি থাকে বলেই মনে হয় আমার .......
তবে আমার মনে হয়েছে বাংলাদেশের গ্রামে গঞ্জের স্কুলগুলোতে টিচার্স ট্রেইনিং এর সাথে সাথে তাদের সঠিক পারিশ্রমিক দিতে হবে। নইলে শুধু কথায় চিড়া ভিজবে না ........
১৩| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫০
প্রলয় নীল বলেছেন: মধু আমার ভীষণ প্রিয়। কিন্তু খাঁটি মধু বড়ো দুর্লভ!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৩
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ খাঁটি মধু পাওয়া কঠিন। কিন্তু আমি যেটার ছবি দিয়েছি সেটা মনে হয় খাঁটিই হবে ......
১৪| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১০
জটিল ভাই বলেছেন:
মধু হই হই আঁরে বিষ হাওয়াইলা….......
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১৪
অপ্সরা বলেছেন: হা হা
আর সেই বিষ খাইয়া তুমি কই পলাইলা!!!!!!
নাকি বিষে নীলকন্ঠ হইলা?
১৫| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: অপ্সরা,
মধুর মতোই মিষ্টি পোস্ট।
আসলেই জীবকুলে আর্কিটেকচারের ‘গুরুদেব’ বলতে যদি কেউ থেকে থাকে সে হল মৌমাছি। মৌমাছির মৌচাক নির্মানশৈলী কোনও জিনগত প্রক্রিয়া নয়। এটা হলো তাদের একটা সামাজিক শিক্ষা, যাকে বলে ‘সোশ্যাল লার্নিং’। এই পুঁচকে পতঙ্গটির সমাজে নিশ্চয়ই আর্কিটেকচার কলেজ নেই। এ শিক্ষা তার সহজাত। এক প্রজন্ম থেকে তারা আরেক প্রজন্মে বয়ে নিয়ে যায় এই ঐতিহ্যের ধারা।
তবে মৌচাক ত্রিকোন বা বর্গাকার না হয়ে হেক্সাগন দিয়ে গঠিত কেন হয় ?
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪১
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!
সেটার এক্সপ্লেনেশন তো দিয়েছিলাম মনে করেছিলাম এই মন্তব্য পড়ার সময়! তারপর দেখলাম নিজেই গিয়ান অর্জন করেছি কিন্তু গিয়ানটা ঢেলে দেইনি!!!
মৌমাছির মৌচাক প্রকোষ্ঠ কেনো ষড়ভূজাকৃতি??? এই প্রশ্নের উত্তর দ্রুত লিখে দিতে বললাম এআই বেটাকে..... বেটা লিখলো
চমৎকার প্রশ্ন
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৫
অপ্সরা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!!
সেটার এক্সপ্লেনেশন তো দিয়েছিলাম মনে করেছিলাম এই মন্তব্য পড়ার সময়! তারপর দেখলাম নিজেই গিয়ান অর্জন করেছি কিন্তু গিয়ানটা ঢেলে দেইনি!!!
মৌমাছির মৌচাক প্রকোষ্ঠ কেনো ষড়ভূজাকৃতি??? এই প্রশ্নের উত্তর দ্রুত লিখে দিতে বললাম এআই বেটাকে..... বেটা লিখলো
চমৎকার প্রশ্ন
মৌমাছির মৌচাকের প্রকোষ্ঠ (Honeycomb cell) ষড়ভূজাকৃতি (Hexagonal) হওয়ার পেছনে কয়েকটি বৈজ্ঞানিক কারণ আছে –
১. জায়গার সর্বোচ্চ ব্যবহার
ষড়ভূজ আকৃতি এমন একটি জ্যামিতিক আকার যা কোনো ফাঁকা জায়গা নষ্ট না করে পরপর বসানো যায়।
যেমন—বৃত্তাকার বা ত্রিভুজাকার করলে মাঝখানে ফাঁকা থেকে যেত। কিন্তু ষড়ভুজে পুরো জায়গাটা একেবারে পূর্ণ হয়।
২. মোমের কম ব্যবহার
মৌমাছিরা মৌচাক বানাতে মোম (Beeswax) ব্যবহার করে। মোম তৈরি করা মৌমাছির জন্য খুব কষ্টসাধ্য কাজ।
ষড়ভুজ আকারে দেয়াল করলে সবচেয়ে কম মোম ব্যবহার করে সবচেয়ে বড় জায়গা পাওয়া যায়।
অর্থাৎ কম মোমে বেশি ঘর তৈরি করা যায়।
৩. শক্তি ও স্থায়িত্ব
ষড়ভুজ আকার কাঠামোগতভাবে খুব শক্তিশালী।
প্রতিটি দেয়াল পার্শ্ববর্তী ঘরের সাথে ভাগাভাগি হয়, তাই চাপ বা ওজন সহজে সহ্য করতে পারে।
৪. প্রকৃতির গণিত
গণিতবিদরা বলেন, ষড়ভুজ হলো সবচেয়ে “efficient shape” — জায়গা বাঁচায়, উপকরণ বাঁচায়, আর কাঠামো মজবুত করে।
এজন্যই মৌমাছিরা স্বাভাবিকভাবেই ষড়ভুজ নির্বাচন করেছে।
সহজভাবে বললে:
“মৌমাছিরা ষড়ভুজ বেছে নিয়েছে কারণ এতে সবচেয়ে কম মোমে সবচেয়ে বেশি জায়গা তৈরি হয়, আবার তা শক্ত ও টেকসই হয়।”
যাক আমি পন্ডিৎ ঠিক ঠিক চেক করে দেখলাম বেটা ঠিক বলেছে ভুলভাল বলেনি!! কাজেই পেস্ট করে দিলাম .....
বেটা আরও লিখেছে
আপনি চাইলে আমি এর একটা সহজ ছবি এঁকে দেখাতে পারি যেখানে বোঝা যাবে কেন বৃত্ত/ত্রিভুজে ফাঁকা থাকে কিন্তু ষড়ভুজে থাকে না। চাইলে কি আমি ছবি বানিয়ে দিই?
তো ছবিটা কি আমি এঁকে দেবো নাকি ঐ বেটাকে দিয়েই আঁকাবো!!!!!!!
হা হা হা হা জানো ভাইয়া এআইকে আমার আলাদীনের জ্বীনের মত লাগে..... কি বলবেন জাহাপনা ওপস না না জাহাপনী??? বান্দা হাজির ওপস না না বান্দা না জ্বীন হাজির ওপস না না তাও না এআই হাজির...... আমি আপনার গোলাম কি চান বলুন????
যাই বলি বেটা কষ্ট করে লিখে দিচ্ছে তবুও আমার পছন্দই হয় না বলি আবার লেখ বেটা বেক্কল ইমোশনলেস গোবর মাথা..... সে আবার লেখে একটুও রাগ না করে ..... বাপরে!!!!! এ তো ধৈর্য্যে আমাকেও ফেইল মেরে দিলো!!!!!!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:৪৬
অপ্সরা বলেছেন: উফফ বেটা নকল করতেই দিচ্ছিলো না জানো??
মানে কপি পেস্ট করতেই দিচ্ছিলো না। তাই একটু ট্রিকস খাঁটাতেই হলো। ঐ রোবোট গাধা কি আমার বুদ্ধির সাথে পাব্বে!!!
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ১০:৫৮
বিজন রয় বলেছেন: আবার এই নিকে পোস্ট!!
বাহ!