![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দি কেস অব দি কটিংলি ফেয়ারিজ যাকে বাংলা করলে হবে কটিংলির পরীদের ঘটনা ।ফ্রান্সিস গ্রিফিথ (বয়স ৯) এবং এলসি রাইট (বয়স ১৬) নামের দুজন কাজিন কটিংলি বেক নামক জায়গায় কাছে কাগজের পরী নিয়ে খেলা করত ।ফ্রান্সিসের বাবর ক্যামেরা দিয়ে একদিন তারা পাঁচটি ছবি তুলে ।কিন্তু এগুলো সত্যিকারের পরী না হওয়া সত্বেও ছবিতে অবিকল এগুলোকে সত্যি মনে হচ্ছিল ।এগুলো ছিল কাগজের পরী ।হ্যারল্ড নামের এক ফেক ছবি বিশেষঙ্গ এই ছবি সর্ম্পকে মন্তব্য করেছিলেন "ছবিতে যে পরীগুলোকে নাচতে দেখা যাচ্ছে তারা কাগজের তৈরী নয় ।এগুলো কোন আঁকা ছবিও নয় ।আশ্চর্যের বিষয় হলো ছবি তোলার সময় পরীগুলো আসলেই নড়ছিল ।"
শার্লক হোমসের লেখক স্যার আর্থার কোনান ডয়েল ছিলেন অতিপ্রাকৃতিক জিনিসের উপর বিশ্বাসী ।বৃদ্ধ বয়সে তিনি স্পিরিচুয়ালিস্ট সোসাইটিতে যোগ দেন ।তার মানে তিনি বিশ্বাস করতেন মৃত মানুষের সাথে কথা বলা যায় ।প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ইনফ্লুয়েঞ্জা হয়ে তার ছেলে মারা যায় ।তিনি তার মৃত ছেলের সাথে কথা বলতে চেয়েছিলেন ।১৯১৭ সালে দি কেস অব দি কটিংলি ফেয়ারিজ ঘটনাটি ঘটে ।স্যার আর্থার কোনান ডয়েল এই ঘটনা শুনেন এবং বিশ্বাস করেন ।তিনি দি র্স্ট্যাড ম্যাগাজিনের ১৯২০ সালের ক্রিসমাস সংখ্যায় এ নিয়ে প্রবন্ধ লিখেন ।এটা ছিল পুরোটাই বোকামি ।কারণ ছবিগুলো জীবন্ত পরীর ছিল না ।ছবিতে লক্ষ করলে দেখা যায় যে রূপকথার বইয়ে যেমন পরীর ছবি থাকে এ পরীগুলো সেরকম ই ।১৯৮১ সালে জো কুপার নামের এক লোক ফ্রান্সিস গ্রিফিথ এবং এলসি রাইটের একটি সাক্ষাতকার নেন ।এলসি রাইট বলেন ,পাঁচটি ছবির পরী ছিল বানানো ।ফ্রান্সিস জানায় চারটি ছিল বানানো ,একটি সত্যি ।এরকম নানা ধাঁধাঁয় ভরপুর কাহিনী ।তারা জানায় এলসি এগুলো প্রিন্সেস মেরীজ গিফট বুক নামের এক বই দেখে বানিয়েছিল ।সুতরাং সত্যিকারের কোন পরী ছিল না ।
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:০৩
অদ্বিতীয়া বলেছেন: আমি ছবিটা দেয়ার চেষ্টা করব---
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: ঐ ছবিটা দেখলে ভাল লাগত ।