![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালীনতাই সৌন্দর্য্য
কলেজের পাশেই নিউ মডেলের আলিশান এক বাড়ি যেমন তার কারুকাজ তেমনি ক্যালার মেচিং সব মিলিয়ে অপূর্ব সুন্দর। কলেজে আসলে যে কারোরই চোখে পরবে এই বাড়ি। পারিশা এস এস সি পাশ করে মফশল শহরের এই কলেজে নতুন ভর্তি হয়েছে। পারিশাদের গ্রাম এখান থেকে বেশ দুর কিছুদুর হেটে পরে টেম্পুতে আসতে হয়।
প্রথমদিনই পারিশার চোখ আটকে যায় এত সুন্দর বাড়ি! সুন্দর এই বাড়ি দেখে নানা প্রশ্ন আসে পারিশার মনে । এত সুন্দর বাড়ি এই বাড়ির মানুষ গুলোও কি সুন্দর ! কে কে থাকে এই বাড়িতে বাবা, মা, ছেলে, মেয়ে। আচ্ছা ঐ বাড়িতে কি বড় কোন ছেলে আছে !!
পারিশা নিজের মনেই হেসে উঠে থাকলেই আমার কি !!
হঠাত একদিন পারিশা কলেজের কাছে আসতেই বাড়িটার দিকে তাকাতেই দেখে ব্যালকনীতে দাড়িয়ে তারই দিকে তাকিয়ে আছে এক সুদর্শন যুবক। পারিশা বেশ লজ্জা পায় আবার মনে মনেই বলে, যেমন সুন্দর বাড়ি তেমন সুন্দর মানুষ ।
এরপর থেকে প্রতিদিনই পারিশা ছেলেটাকে দেখে মাথা নীচু করে চলে আসলেও পারিশার বুকের ভিতর এক অন্য রকম অনুভূতি অনুভব করে ।
পারিশা যতই এটাকে দুর করতে চায় সেটা আরো বেশী হয় । পারিশা নিজেকে অনেক শাসন করে ও কিছুতেই পারে না নিজের অজান্তেই মনে নানা রকম কল্পনা চলে আসে ।
হ্যালো শুনছ ?
পারিশা পিছন দিকে তাকিয়ে দেখে সেই ছেলেটা পারিশার বুকটা কেঁপে উঠে ।
এই মেয়ে শুনো !
পারিশার পা আটকে যায়, সে না সামনে যেতে পারছে না পিছনে ।
ছেলেটাই পারিশার দিকে এগিয়ে আসে ।
তোমার সাথে একটু কথা বলতে চাই ?
পারিশার সারা শরীর কাপঁছে,ভয়ে, লজ্জায় সে কোন কথা বলতে পারছে না ।
তুমি এত ভয় পাচ্ছ কেন ? আমি ইমন মানে ইমন চৌধুরী,এটা আমাদের বারি !
যদি ও মনে হচ্ছে তোমার বয়স একটু কম তবু তোমাকে সরাসরি কিছু কথা বলি , আমি একজন ইন্জিনিয়র , ঢাকায় ভাল একটা জব করি ,আমার বিয়ের জন্য মেয়ে খোঁজা হচ্ছে , তোমাকে আমার ভাল লেগেছে, কিন্তু তোমার নাম ঠিকানা কিছু জানি না, তাই তোমার ঠিকানা পেলে আমার মা তোমাদের বাড়ি যাবে ।
পারিশা নিজেকে সামলে নিয়ে কাঁপা কাপাঁ কন্ঠেই বলে আমি পারিশা , আমার ঠিকানা জেনে কি হবে, আমরা গরীব, আমার বাবা একজন মূর্খ কৃষক, আপনারা শিক্ষিত বড়লোক, তেলে আর জলে কখনো মিশবে না।
তবু বল।
আমার বাবার নাম ফাইজুদ্দিন সিন্দুরিয়া দক্ষিনপাড়া বলেই পারিশা সামনের দিকে হাটা শুরু করে।
ক্লাসে বসেও ইমনের কথাগুলো পারিশার কানে বাজতে থাকে নিজের অজান্তেই বার বার কল্পনার জগতে চলে যাচ্ছে সাথে লজ্জা ও আনন্দের এক অন্যরকম অনুভূতি হচ্ছে মনে।
ইমন মাকে বলে মেয়েটার নাম পারিশা, বাবার নাম ফাইজুদ্দিন গ্রাম সিন্দুরিয়া দক্ষিনপারা ।
ইমনের মা ফাইজুদ্দিন ও গ্রামের নাম শুনে চমকে উঠে খুব চেনা চেনা লাগছে কিন্তু মনে করতে পারছে না। হঠাতই মনে আসে এক সময় আমাদের জমি বর্গা চাষ করত ফাইজুদ্দিন ,হ্যা হ্যা তার গ্রাম ও তো সিন্দুরিয়া দক্ষিন পারা তাহলে পারিশা কি সেই ফাইজুদ্দিনের মেয়ে !!
অসম্ভব এটা কিছুতেই হতে পারে না --------।
পারিশার বাবার নিজের কিছু জমি ছিল আর অল্যদের কিছু জমি বর্গা নিয়ে চাষ করত ।সততার সাথে কঠিন পরিশ্রম করে এক সময় সে আরো কিছু জমি ক্রয় করে নিজেই চাষ করে তাতেই তার সংসার খুব সচ্ছল না হলেও মোটামুটি চলে যায় অন্যের জমি আর বর্গা নিতে হয় না।
ইমনের মা পরের দিনই ইমনকে নিয়ে পারিশাদের বাড়ি আসে। গাড়ীর শব্দ পেয়ে পারিশার বাবা ঘর থেকে বের হয়ে ইমনের মাকে দেখে দৌড়ে আসে বেগম সাব আপনি আমার বাড়ি !! আমাকে খবর দিলেই আমি চলে যেতাম !!
পারিশা বেশ অবাক হয় !! কালকে কথা হল আজকেই চলে এল !!
এখানে এসেছিলাম আমাদের জমিগুলো ছেলেটাকে দেখাতে ও তো এত দিন লেখাপড়া নিয়ে ব্যস্ত ছিল এদিকে কখনো আসে নি, তাই ভাবলাম তোমার সাথেও একটু দেখা করে যাই তুমি তো আগে আমাদের পুরানো বাড়িতে মাঝে মাঝেই যেতে কলেজের পাছে নতুন বাড়ি করার পরত কখনো যাওনি।
ও এই তাহলে ইমন বাবাজী ,ছোট্ট বেলায় একবার দেখে ছিলাম মাশা আল্লাহ !এখন কত বড় আর সুন্দর।
তা ফাইজুদ্দিন তোমার অবস্থা এখন কেমন? তোমার ছেলে মেয়ে কয়জন?
আলহামদুল্লিলাহ ! আপনাদের দোয়ায় ভালই আছি । আল্লাহর ইচ্ছায় আমার দুই মেয়ে।
এদিকে আয় মা -------আমার বড় মেয়ে এবার কলেজে ভর্তি হয়েছে ।
ইমনের মা পারিশার দিকে ভাল করে তাকায় ও মনে মনে বলে সত্যি মেয়েটা বেশ সুন্দুরী নম্র- ভদ্র ও মনে হচ্ছে ।
ঠিক আছে ফাইজুদ্দীন আমরা তাহলে আসি ।
বেগম সাব গরীবের বাড়ি এসেছেন এককাপ চা খাবেন না?
না এখন চা খাব না পরে কখনো যদি আসি তখন না হয় খাব, ইমন চল ।
ইমন শেষ বারের মত পারিশার দিকে তাকিয়ে দেখে অশ্রু ছল ছল দুটি চোখ তার দিকেই তাকিয়ে আছে ।
********* ********** *********
বাড়ি ফিরে ইমনের মা ইমনকে এ ব্যপারে কিছুই বলে না ইমন বুদ্ধিমান ছেলে সবই বুঝে নিয়েছে এ বিয়ে হবে না ।তাই পারিশার পথের পানে চেয়ে আর পারিশার জন্য অপেক্ষা করে না ।
মায়ের পছন্দ করা বড় লোকের সুন্দুরী শিক্ষিত মেয়ে আবিলার সাথে ইমনের বিয়ে ঠিক হয় ।
পারিশা প্রতিদিন কলেজে আসা যাওয়ার সময় বাড়িটার দিকে তাকায়,পারিশার চোখ ইমনকে খুঁজে পায় না।
এর কয়েকদিন পরই দেখে ইহানদের ঘরবাড়ি আলোক সজ্জায় সাজানো হয়েছে, পারিশা বুঝে নেয় ইমনের বিয়ে, পারিশার বুকের ভিতর থেকে একটা দীর্ঘ নিঃশ্বাস বের হয়ে আসে।
ইমন বিয়ে করে বউ নিয়ে সুখেই আছে ।
পারিশা কলেজ শেষ করে জাহাংগীনগর ইউনির্ভারসিটিতে ভর্তি হয়, কয়েক মাস পরেই মাষ্টার্স শেষ করবে। সময়ের পরিক্রমায় ইমনের কথা সে ভুলেই গিয়েছে।
বিকাল বেলা বারান্দায় বসে ছোট বোনের মাথায় বেনী করে দিচ্ছিলএমন সময় তাদের বাড়ির উঠানে এসে একটি গাড়ী থামে ।
গাড়ীর শব্দে দুই বোনই সামনে তাকায় । গাড়ী থেকে নেমে আসে ইমনের মা । কোলে ৮/৯ মাসের খুব সুন্দর একটা মিষ্টি বাচ্চা ।
পারিশা কাছে এসে, আসসালামু আলাইকুম! কেমন আছেন আন্টি?
ইমনের মা পারিশার দিকে ভাল করে তাকিয়ে, ওয়াআলাইকুম আসসালাম ! ভাল আছি। তুমি পারিশা না ?
জী আন্টি আমি পারিশা ও আমার বোন রাইশা। এর মাঝেই পারিশার বাবা বাহির থেকে এসে , বেগম সাহেবা আপনি ?
ফাইজুদ্দিন আমি আজকে চা খেতে এসেছি ।
পারিশা আন্টি ও নিশ্চয় ইমন ভাইয়ার ছেলে ? আমি কি ওকে একটু কোলে নিতে পারি ?
ইমনের মা মনে মনে বলে ওকে তোমার কুলে তুলে দেওয়ার জন্যই আমি এসেছি ।
ইমনের মা বাচ্চাটাকে পারিশার দিকে এগিয়ে দিয়ে হ্যা নিয়ে যাও আমি তোমার বাবা সাথে একটু কথা বলব । ফাইজুদ্দিন ঘরে চল তোমার সাথে আমার কিছু কথা আছে ।
আন্টি ওর নাম কি ?
ওর নাম আবরার।
আবরার খুব সুন্দর নাম! দেখতে ঠিক বাবার মত সুন্দর হয়েছে।
ইমনের মা ঘরে যেয়ে বসে বলতে শুরু করে, ছয় বছর আগে তোমাদের বারি থেকে যাওয়ার কয়েক মাস পরেই ইমনকে বিয়ে দেই আমার ঘনিষ্ট এক বান্ধুবীর মেয়ে আবিলার সাথে, আবরার পেটে আসার পর থেকেই আবিলার শরীরটা ভাল যাচ্ছিল না ডাক্তার ও রোগ ধরতে পারছিল না আবরারের জন্মের পর রোগটা ধরা পরে তখন আর কোন চিকিৎসা ছিল না, পাঁচ মাস হল আবিলা মারা গিয়েছে । আমার বয়স হয়েছে এখন আবরারকে দেখা শুনা করা আমার পক্ষে কষ্টকর তাছারা ইমন তো সকালে অফিসে যায় ফিরে বিকালে,এ সব বলার সাথে সাথে ইমনের মা আরো বলে, ইমন পারিশাকে পছন্দ করেছিল কলেজে দেখে পারিশা তোমার মেয়ে কিনা এটা শিউর হওয়ার জন্য তোমাদের বাড়ি এসেছিলাম। যদিও মেয়ে হিসাবে আমার পছন্দ ও খুব ভাল মনে হয়েছিল কিন্ত
আমি আমার আভিজাত্যের অহংকারে তোমার মেয়েকে আমার ছেলের বউ করে আমার ঘরে নিতে পারি নাই
দেখ আমি সোজা ও সত্য কথা বলতে পছন্দ করি । সময় সব সময় এক রকম থাকে না । আর আমরা বাস্তবতাকে ও এরিয়ে যেতে পারি না আগে ইমন ছিল ছেলে এখন সে ছেলের বাবা।
আমার এখন অসময় । এই সময়ের কারনেই আমাকে কিছু ছাড় দিতে হচ্ছে । তবে এখনো ইমনের জন্য আমাদের সমমানের ঘরের মেয়েই বউ হিসাবে আনতে পারব, কিন্ত সে হয়ত আবরারের জন্য ভাল মা হবে না, ইমনের বউ এর চেয়ে এখন তার ছেলের একজন ভাল মা এর প্রয়োজন বেশী। আবিলা মারা যাবার পর থেকেই আমার শুধু পারিশার কথাই মনে হয়েছে কেন যেন মনে হচ্ছে পারিশাই হবে আবরারের জন্য একজন ভাল মা ও সে শিক্ষিত মেয়ে আমাদের সমাজে সে মানিয়ে নিকে পারবে। যদিও আমি শিউর ছিলাম না পারিশা এখনো অবিবাহিত আছে কিনা সেটাই খবর নিতে গত কালকে একজন লোক পাঠিয়ে ছিলাম, সে যখন খবর নিয়ে জানাল সে মেয়ের এখনো বিয়ে হয়নি তাই আমি আর দেরী করিনি। তোমাদের যদি আপত্তি না থাকে এখন আমি ইমনের বউ মানে আবরারের মা করে তোমার মেয়ে পারিশাকে আমার ঘরে নিতে চাই ?”
এ কথায় পারিশার বাবার চোখে অশ্রু ঝরে পরে ও মনে মনে বলে আমি গরীব বলে আমার মেয়ে বউ না হয়ে মা হবে !!কিন্তু মুখে বলে বেগম সাহেবা আপনারা কোথায় আর আমি কোথায় কিন্ত পারিশা বর হয়েছে সে লিখা পড়াও শিখেছে আমি ওর সাথে কথা বলে আপনাকে জানাব ।
************ *********** **********
পারিশার বাবা সারা বিকাল চিন্তা করে কি ভাবে মেয়েকে এটা বলবে ।নিজের কাছে নিজেকে অপরাধী মনে হচ্ছে ।
রাতে শুয়ে পারিশার মাকে কথাটা বলে ।
পারিশার মা চিৎকার করে ,না পারিশার বাপ এটা কিছুতেই হতে পারে না আমাদের এত বড় ঘরের দরকার নেই , আমরা যেমন তেমন ঘরেই মেয়ে বিয়ে দিব তবু কোন বাবার সাথে মেয়ে বিয়ে দিব না ।
পারিশা শিক্ষীত ও বুদ্ধিমতি মেয়ে ইমনের বউ মারা গিয়েছে এই সময়ে ইমনের মায়ের আগমনে সে কিছুটা ধারনা করেছিল এবার মায়ের চিৎকারে পারিশা পাশের রুম থেকে কানা খারা করে বাবা,মা কি বলছে শোনার জন্য।
পারিশার মা,ঠান্ডা মাথায় চিন্তা কর ! উনাদের দয়ায় ই আজকে আমরা মেয়েদের নিয়ে ভাল আছি, উনাদের জমি উনারা আমাকে বর্গা দিয়েছেন খুব অল্প টাকায় , কখনো সেই টাকার জন্য আমাকে চাপ দিত না আমি যখন পেরেছি দিয়েছি, আর উনাদের কাছ থেকে যে জমি গুলো ক্রয় করেছি তা নাম মাত্র মূল্যে উনারা আমাকে দিয়েছেন সেই টাকাও আমি আস্তে আস্তে কয়েক বছরে পরিশোধ করেছি , তা ছাড়া মেয়ের তো বিয়ের বয়স হয়েছে এখানে তোমার মেয়ে সুখেই থাকবে ।
কিসের সুখ !! এক গাছের বাকল আরেক গাছে কখনো জোড়া লাগে না, আমার মেয়ে এখানে কখনো সুখী হতে পারবে না । এই ছেলে বড় হয়ে কখনো পারিশাকে মা হিসাবে মানবে না আর পারিশাই কি মেনে নিতে পারবে তাকে নিজের সন্তানের মত!! এক সময় উনারা আমাদের সাহায্য করেছেন আমি অস্বিকার করছি না তাই বলে কি আমি আমার মেয়ের জীবনের সখ-আল্হাদ বির্ষজন দিয়ে সে দায় শোধ করব নাকি !
তাহলে আমি বেগম সাহেবাকে কি না বলে দিব ?
পারিশা নিজের রুম থেকে বাবা,মা রুমে এসে মা কিছু বলার আগেই বলে, না বাবা তুমি না বলবে না, উনাকে বলে দাও আমরা রাজী ।
পারিশা এ তুই কি বলছিস মা !!
হ্যা মা আমি ঠিকই বলেছি, উনারা এক সময় আমাদের সাহায্য করেছেন , তাদের অসময়ে তাদের পাশে দাড়ানো আমাদের নৈতিক দায়িত্ব !! আর এটা তো মানবিক বিষয় একটা মাসুম বাচ্চার জন্য আমি না হয় আমার সখ আহ্লাদ বির্সজন দিলাম। মা তোমরা দুয়া কর উনারা যে বিস্বাস নিয়ে আমাদের কাছে এসেছেন আমি যেন সে বিস্বাস রাখতে পারি । আমি যেন সত্যিকারে আবরারের জন্য ভাল মা হতে পারি ।
বিয়ে হয়ে পারিশা সেই সুন্দর বাড়িটাতে এসেছে সেই বাড়ির সব চেয়ে সুন্দর ঘরটাতেই পারিশার বাসর সাজানো হয়েছে । সুন্দর করে সাজানো খাটের মাঝখানে শুয়ে আছে আবরার । ঘুমন্ত নিস্পাপ আবরারের মুখের দিকে তাকিয়ে পারিশার দুচোখ বেয়ে অশ্রু গড়িয়ে পরে ।
ইমন, পারিশার চোখের পানি মুছে দেয় , পারিশা তুমি কাদঁছ কেন !! আমি আবরারকে না হয় মায়ের ঘরে রেখে আসি ।
ইমন আবরারকে কোলে নিতে যায়, পিছন থেকে পারিশা ইমনকে টেনে ধরে না আপনি ওকে তুলবেন না ,আমি আপনার বউ হয়ে এ বাড়ি আসতে পারি নাই আমি আবরারের মা হয়ে এ বাড়িতে এসেছি আবরার আমার সাথেই থাকবে আমার পাশে।
ইমন পারিশাকে বুকে জরিয়ে নেয় পারিশা আমার বিস্বাস তুমিই পারবে আবরারের মা হতে।
ছবি : মামা বাড়ি থেকে ।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২১
ওমেরা বলেছেন: ব্লগে তো কোন না কোন কিছু নিয়ে ক্যাচাল হচ্ছেই সারাক্ষন । ধন্যবাদ আপনাকে ।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৭
বাকপ্রবাস বলেছেন: সুন্দর, ভাল লেগেছে। টেলিফিল্ম যেন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৮
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপু ভালো বিষয় নির্বাচন করেছেন। গল্পে একটা মানবিক দিক তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি দেখিয়েছেন বিত্তশালীরা প্রয়োজনে নিজেদের কতটা বদলাতে পারে। আমরা এক দায়িত্ববান পারিশাকে দেখলাম। যে নিজের সাধ আহ্লাদ ত্যাগ করে বাবামাকে অন্যের কাছে উপকারের প্রতিদান হিসাবে তুলে ধরেছে।
তবে আপু গল্পে অনেকগুলি টাইপো আছে। পারলে ঠিক করে দিন।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৩
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর করে কমেন্ট করেন । জী ভাইয়া টাইপো থাকবেই তবে এই মূহুর্তে ঠিক করতে পারছি না , এখন বাহিরে আছি বাসায় ফিরে করব। আবারও ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৯
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে। শুভকামনা রইল।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৪
ওমেরা বলেছেন: ভাল লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ সম্রাট।
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ ! বেশ গল্প লিখেছ !!
তুমি কি দেশে !!!
অনেক অনেক শুভ কামনা
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৬
ওমেরা বলেছেন: না আপুনি , ডিসেম্বরে যেতে পারি , আপনি কি দেশ থেকে ফিরেছেন আপু ? অনেক ধন্যবাদ আপুনি ।
৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪২
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনে হয় বাস্তব ঘটনার
প্রেক্ষিতে লেখা , খুব সুন্দর আর প্রানবন্ত...............
..................................................................................................................................................................
,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,
বিশ্বাসেই ভালোবাসার ঘর, শুভ কামনা, আরও লিখুন সবার জন্য
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর কমেন্টের জন্য ।আপনার লিখার অপেক্ষায় আছি । ভাল থাকবেন ।
৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: লেখক,আপনি আমার হৃৎপিণ্ড পুরো কাপিয়ে দিয়েছেন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৫৯
ওমেরা বলেছেন: হায় আল্লাহ ! আপনার হৃৎপিন্ড এত ছোট !! অনেক ধন্যবাদ নিবেন ।
৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
নাহহ! ভেবেছিলাম শেষের দিকে একটি বড় চমক দেখবো
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৩
ওমেরা বলেছেন: সরি ! চমক দেখাতে পারি নাই বলে । ধন্যবাদ ।
৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
৮ম শ্রেণীতে, বাংলা ২য় পত্রের রচনার মত ভালো
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৭
ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! ক্লাস ফাইব থেকে ক্লাস এইটে উত্তীর্ণ হয়েছি ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
মনিরা সুলতানা বলেছেন: গত সপ্তাহে ফিরেছি , আগ্রিম শুভ কামনা দেশ ভ্রমেনের জন্য।
অনেক অনেক ভালো থাকো।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু নি ।
১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০১
সুমন কর বলেছেন: মন্তব্য ৩ নং-এর সাথে সহমত এবং গল্প ভালো লেগেছে।
+।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩০
ওমেরা বলেছেন: ভাইয়া আপনার কাছে ভাল লেগেছে আমি খুব সন্তুষ্ঠ হয়েছি শুনে আমার ধারনা আপনি বাড়িয়ে বলেন না । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: খুই কমন বাংলা সিনেমার প্লট। প্রথম কথা হল বড়লোকের ছেলে গরীবের মেয়ের সাথে প্রেম করে না তাও কিছু না জেনেই সিনেমার মত প্রথম দিনই ঘরের বউ হওয়ার অফার। দ্বিতীয় কথা হল প্রথম স্ত্রী মারা গেলেও দ্বিতীয় স্ত্রী গরীব থেকে নিতে হবে এটাও বড়লোকেরা পছন্দ করে না। তৃতীয়ত গরীব মেয়েও বড়লোকের ছেলের দ্বিতীয় বউ হিসেবে যেতে চাইবে না (যেখানে তাদের কোন প্রেমই ছিল না)। গল্প আপনার। স্বাধীনতাও আপনার। আমার মতামত দিলাম। ধন্যবাদ...
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩
ওমেরা বলেছেন: বিচার মানলে তাল গাছ আমাকে দিতে হবে ভাইয়া । এ ধরনের ঘটনা আমাদের দেশেই না শুধু সুইডিশ দের মাঝেও আমি দেখেছি ।তবে এটা গল্প আমি আমার মতই লিখেছি ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:৪৫
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: কেমন যেন মায়া ভরা গল্প , ভাল লাগা রইল ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৪৯
ওমেরা বলেছেন: আপু আপনার কমেন্টা পড়ার পর আপনার জন্যও আমার মায়া লাগতেছে শুধু । অনেক ধন্যবাদ আপু।
১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বেশ ভালো লাগল।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫০
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ হাসু মামা ভাইয়া।
১৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৪
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: খুব সুন্দর করে সাজিয়ে গল্প লিখতে পারদর্শী হয়ে গেছেন আপু, দারুণ লিখেছেন, অনেক ভালো লাগলো
শুভকামনা সবসময়
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫২
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪৯
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
)))... খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন৷ভাল লেগেছে৷শুভ কামনা রইলো আপু +++
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৪
ওমেরা বলেছেন: আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩১
রাজীব নুর বলেছেন: লেখার সময় তাড়াহুড়া করবেন না।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৬
ওমেরা বলেছেন: ওকে আপনার উপদেশ মনে রাখব।ধন্যবাদ
১৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০১
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: গল্পটি ভালো লেগেছে ওমেরা আপু । গরীব আর বড়লোকের ভালোবাসা, মিল অমিল এগুলো বহু পুরনো বিষয় কিন্তু আপনি তার মধ্যে কিছুটা নতুনত্ব নিয়ে এসেছেন ।
গল্পের শেষ থেকে ২য় প্যারার লাইনগুলো বেশী টাচি ।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৭
ওমেরা বলেছেন: আপু আপনার মন্তব্য খুব ভাল লাগল । অনেক ধন্যবাদ আপু।
১৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫
অপ্সরা বলেছেন: নাটকীয় তবে এমন তো হয়ই!
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৮
ওমেরা বলেছেন: জী আপু এমন অনেক হয়। ধন্যবাদ আপু।
২০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভালো গল্প লিখেছ। ধন্যবাদ ওমেরা বুবু।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০০
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদু ভাইয়া।
২১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মলাসইলমুইনা বলেছেন: ওমেরা,
গল্প পড়লাম | হ্যা ব্রিটিশ আমলের শেষ দিকে বাংলাদেশের জমিদারিগুলো একটা সময় যখন শেষ হয়ে যাচ্ছিলো কিন্তু একই সাথে সাথে একটা মিডিল ক্লাস গড়ে উঠছিলো শহরসহ মফস্বল এলাকাতেও I যেই মধ্যবিত্ত শ্রেণীটার পড়াশোনা জানা থাকাতে আর্থিক অবস্থাটাও আগের সময়ের জমিদার আমলের চেয়ে তুলনামূলক ভাবে ভালো ছিল | বাংলাদেশের শ্রেণী ভাঙাগড়ার সেই সময়ে এই ধরণের ঘটনাগুলো কিন্তু গল্পেই নয় বাস্তবেও ঘটতো অনেক | এখনো নিশ্চই এমন ঘটনা ঘটে আমাদের দেশে যত কমই হোক না কেন I কিন্তু যেটা আপনার লেখাটায় নতুন সেটা হলো পারিশার উপলব্ধিটা | সেটা একদমই নতুন লেগেছে আমার কাছে | পারিশার ক্যারেক্টারটা তাই অনেক উজ্জ্বলও হয়ে উঠেছে গল্পে | ওর স্যাক্রিফাইসটাই বেশি মনে উজ্জ্বল হয়েছে ভালোবাসার চেয়েও | আপনার সব লেখাতেই যে নতুনত্বটা থাকে সেটা এই লেখাতেও তাই পেয়ে গেলাম পারিশার ক্যারেক্টারের মধ্যে দিয়ে | ভালো হয়েছে গল্প | ভালো লেগেছে |
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১৭
ওমেরা বলেছেন: ভাপু গল্পে ভালকে মন্দ মন্দকে ভাল বানানো খুব সহজ কিন্ত বাস্তবতা অনেক কঠিন। ভাপু এই ফল গুলো আপনার জন্য তবে ——-————-ফলের নাম বলে খেতে হবে ভাপু।
অনেক ধন্যবাদ ভাপু।
২২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: নাকব বা টেলিছবির মতো মনে হলো। যাইহোক, গল্পের 'হ্যাপী এন্ডিং' পাঠকদের হ্যাপী করেছে নিশ্চয়ইই।
অনেকদিন পর আপনার ব্লগ পড়লাম। ক্যামন আছেন?
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:১৯
ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ ! আমি ভাল , আপনি কেমন আছেন ?
লিখা পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্! ভালো।
ভালো থাকুন সতত।
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
ওমেরা বলেছেন: ফিরে এসে কুশল জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৪| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বাস্তবও এমন হতে পারে। ইমন চৌধুরীর জায়গায় আমি থাকলে পারিশার একই অবস্থা হতো।
আপনি তো ভাল লিখছেন। গল্প কবিতা নাটক সবকিছু। বেশতো।
কবিতার কি হলো??
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ওমেরা বলেছেন: আমি লেখক না মনে যখন যা আসে তাই লিখি । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫০
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ওমেরা :
সুইট চেরি কিন্তু আমার খুব পছন্দের !
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ওমেরা বলেছেন: এগুলো চেরি নয় , এটা প্লোম্মোন মানে প্লাম ।
২৬| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা ,
বাহ .... বেশ ভালোই তো লিখেছেন ।
পদাতিক চৌধুরির মন্তব্যটা ভালো লেগেছে । মলাসইলমুইনাও ভালো বিশ্লেষণ করেছেন ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৩
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৭| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০২
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প, খুব ভালো লাগল।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৩
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:১৫
চাঙ্কু বলেছেন: গল্প ভালো লাগল! ননাফসুসিত আছে!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৪
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
নীল আকাশ বলেছেন: আপু এটা কি লিখলেন? পুরো বাংলা ছিনেমার প্লট। সামু না পাঠিয়ে এফডিসি তে পাঠাতে পারলে মনে হয় ভালো হতো । ফ্রি ফ্রি
ছিনেপ্লেক্সের টিকিট পেতেন।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৬
ওমেরা বলেছেন: আপনি কি আমাকে টিটকারী করলেন!!
জীবন থেকেই গল্প হয় , গল্প থেকেই সিনেমা,নাটক হয় কাজেই টিটকারী করার কিছু নেই ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৩০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
নীল আকাশ বলেছেন: আপনি কি আমাকে টিটকারী করলেন!!
না না এটা কি বল্লেন? টিটকারী করবো কেন? লেখা আপনার। ব্লগটা আপনার। স্বাধীনতা আপনার ইচ্ছে মতো লেখার। প্লট টা বেশী ছিনেমাটিক হয়ে গেছে তো সেজন্য একটু দুষ্টামী করলাম। সবাই দেখি সিরিয়াস সিরিয়াস মন্তব্য করছে। তাই ইচ্ছে করলো। আমার ব্লগে এসে দুষ্টামী করার জন্য সাদর আমন্ত্রন রইল। আপনার নতুন গল্প পড়ার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৩২
ওমেরা বলেছেন: আবারো ধন্যবাদ আপনাকে।
৩১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৫
ফয়সাল সোহাগ বলেছেন: ভালো লাগলো অনেক। পরবর্তী গল্পের জন্য অপেক্ষায় রইলাম। ভালোলো থাকুন! সুস্থ থাকুন!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬
ওমেরা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । কত আবুল-তাবুল লিখাই আমার মাথায় ঘুরে কিন্ত সময়ের সাথে আর পারিনা।
৩২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:২৬
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ওমেরা,
নতুন লেখা কই ? অনেক দিনতো নতুন লেখা নেই |তাড়াতাড়ি একটা লেখা লিখে ফেলুন |
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৩
ওমেরা বলেছেন: আপনি আগে লিখা দিবেন ভাপু তারপর আমি দিব। আমি জানি আপনার অনেক লিখা জমা আছে, আমার তো তা নেই ভাপু।
৩৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৫
মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় ওমেরা,
থ্যাঙ্ক ইউ I আমি চেষ্টা করবো এর মধ্যে একটা লেখা রেডি করতে I নিজের কিছু ব্যস্ততা আছে | পরে বলবো কখনো | কিন্তু আপনার পথে চলতে চলতে-র একটা পর্ব চাই তাড়াতাড়ি |লেখা রেডি নেইতো কি হয়েছে ? জানি আপনি পড়াশোনা নিয়ে ব্যস্ত কিন্তু এটাও জানি আপনি একটু সময় করে বসলেই লেখা রেডি হয়ে যাবে I
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৫২
ওমেরা বলেছেন: জুমার মাথায় অনেক লিখা ঘুরপাক করে ভাপু কিন্ত আমি তো আপনাদের মত লিখতে পারি না, আমার অনেক সময় লাগে তো ভাপু । কয়েকটা লিখা একটু একটু লিংখে রেছেছি শেষ করতে পারছি । অনেক ধন্যবাদ ভাপু।
৩৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০৬
স্বপ্নডানা১২৩ বলেছেন: গল্পটা কমন হলেও ভাল্লাগছে
৩৫| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: "এক গাছের বাকল আরেক গাছে কখনো জোড়া লাগে না" - একই বিষয়ে অনেক উপমা এবং বাগধারা শুনেছি, কিন্তূ এটা এই প্রথম শুনলাম।
গল্পের শিরোনামটা যথার্থ হয়েছে। গল্পটাও ভালো লেগেছে।
গল্পকার হিসেবে আপনার নতুন পরিচয় পেয়ে প্রীত হ'লাম। গল্পে দশম ভাললাগা। + +
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৩
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আপনার লেখা দেখলেই ভয় করে, না জানি ব্লগে আবার ক্যাচাল শুরু হয়। (মজা করলাম)