![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালীনতাই সৌন্দর্য্য
২০১৮ এর জানুয়ারীতে শেষবার দেশে গিয়েছিলাম। দেশে যাওয়া মানেই আত্বীয় স্বজনের বাড়িতে দাওয়াতে যাওয়া কোন উপলক্ষ বা উপলক্ষ ছাড়া। আমি অবশ্য খাওয়া দাওয়া হৈচৈ খুব পছন্দ করি না, নিরিবিলি ঘরে থাকতেই আমার ভালো লাগে আর সবার ছোট হওয়াতে অনেক সময় বেঁচে যাই না যেয়ে। কিছু আত্বীয় আছে না গেলে মাইন্ড করে আবার আমার আব্বুও চায় আমি সবার সাথে দেখা করি, ছোট বেলায় দেশ থেকে এসেছি অনেক কাছের আত্বীয়কেই চিনি না, তারাও আমাকে চিনে না। তাই ভালো না লাগলেও প্রতিবারই কিছু আত্বীয়ের বাসায় যেতেই হয় ।
সে বার গিয়েছিলাম আমার এক চাচাতো বোনের বাসায় উনার চতুর্থ সন্তানের আকীকার অনুষ্টানে। ছেলের বয়স তখন প্রায় এক বছর হয়ে গিয়েছে। আপুদের যৌথ ফ্যামেলী দুলাভাইরা চার ভাই একই বাসায় আলাদা আলাদা ফ্লাটে থাকলেও তাদের খাওয়া দাওয়া সবই একসাথে হয়। আমার দুলাভাই সবার বড় উনিই বাড়ির হর্তা কর্তা শুনেছি বেশ রাগী। এর আগে উনার সাথে আমার একবারই দেখা হয়েছিল আমার আম্মুর অসুস্থ্যাতার সময় । আপুর বিশেষ অনুরোধে আমি আমার আপুর সাথে আগের দিন বিকালেই গিয়েছি উনাদের বাসায়। দুপুরে দাওয়াত উনাদের গ্রাউন্ড ফ্লোরেই রান্না ও খাবারের ব্যাবস্থা করা হয়েছে,সেগুলো সব ডেকোরেশনের লোকজনই করেছে। শুধু ঘনিষ্ট লোকজনদেরই বলেছে তবু অনেক। উনারা ভাই এর শশুরবাড়ি লোকজন, তিন বোনের শশুর বাড়ির আত্বীয় আর দুলাভাই এর চাচা,মামা, খালা। এরা সবাই ঢাকাতেই থাকে। বারোটার দিকে উনার খালা, খালু,তাদের পরিবারের আরো কয়েকজন এলে, তখনো বাসার কেউ নিচে নামেনি দেখে উনারা উপরে চলে আসে আপুর ফ্লাটে। আপু তখন ভিতরের রুমে কাজে ব্যাস্তছিল, দুলাভাই উনাদের ওয়েলকাম জানিয়া ড্রইংরুমে বসতে দিয়েছে, আপু কাজের মেয়েকে দিয়ে চা নাস্তাও পাঠিয়েছে, আপু একটু পর এসে মেহমানদের কুশল জানতে চাইলে ( আপুর দেরী কেন হল এজন্য)দুলাভাই রেগে গিয়ে উনাদের সামনেই আপুর সাথে উচ্চস্বরে রাগারাগি করে। আপু কোন কথা না বলে , ভিতরের রুমে এসে খাটে বসে কাঁদতে ছিল, আমি সেখানেই ছিলাম। কিছুক্ষন পর দুলাভাই এসে আপুকে বলে, পেয়েছ তো এক অস্র চোখের পানি, এটা দিয়েই পুরুষ মানুষকে ঘায়েল করতে পারো তোমরা মেয়েরা! দুলাভাই একথা গুলো অবশ্য হেসে হেসেই বলেছিল ।
আপু তখন বলেছিল ,” তুমি তো মুখের কথা দিয়ে তোমার ভিতরের রাগ ঝেড়েছ। আমি যদি তোমার কথার প্রতিবাদ করতে পারতাম তাহলে আমারও কষ্ট থাকতো না কান্নাও আসতো না । আমি মুখে প্রতিবাদ করতে পারিনি তাই চোখের পানি দিয়ে আমি আমার রাগ,কষ্ট দুর করলাম”।
কয়েক দিন আগে এক ব্লগার একটা পোষ্টে বলেছিল “ পুরুষের দূর্বল জায়গা হল মেয়েদের কান্না”।
তখন আমার এই ঘটনাটা খুব মনে পরেছে , আসলেই কি তাই !! কিন্ত ভেবে ভেবে এটাই মনে হয়েছে ,মেয়েদের কান্না পুরুষের দূর্বলতা নয় মেয়েদের কান্না হল মেয়েদের অসহায়ত্ব, আর অসহায়ত্বের অবলম্বন হল কান্না।
প্রিয় ব্লগার আপনারা কি মনে করেন?
মেয়েদের কান্না যদি পুরুষের দূর্বলতা হত তাহলে পুরুষেরা মেয়েদের বার বার কাঁদাতে পারতো না। যদিও দিন অনেক পরিবর্তন হয়েছে আর আপুর কথাটা শুনে, তখন মনে মনে বলেছিলাম, অন্যায় না করার চেষ্টা করবো,তবে কেউ আমার সাথে অন্যায় করলে প্রতিবাদ করবো কেঁদে বুক ভাসাবো না। তবে সব সময় প্রতিবাদ করা যায় না সামগ্রিক কল্যানের চিন্তা করে কখনো চোখের জলই হয় অবলম্বন।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৬
ওমেরা বলেছেন: আপনারা সব সময় উল্টা পাল্টা যুক্তি দিয়ে বুঝাতে চান কেন?
সময় সময় মেয়েদের মনটাকে ও বুঝতে চাবেন তাহলে সমস্যা হবে না।
২| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪২
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আপনারা সব সময় উল্টা পাল্টা যুক্তি দিয়ে বুঝাতে চান কেন?
সময় সময় মেয়েদের মনটাকে ও বুঝতে চাবেন তাহলে সমস্যা হবে না।
৪০ বছর ধরেইতো বুঝবার চেষ্টা করছি !!
কিন্তু মনীষীরা বলেনঃ নারীর মন নাকি
বিধাতাও বোঝেনা। আমিতো কোন ছার !!
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫০
ওমেরা বলেছেন: যেই মনীষী বলেছে , সে নিশ্চয় আপনার মতই একজন পুরুষ ।
তাই তার কথা খুব সঠিক না।
মেয়েরা খুব সহজ সরল, তাদের চাওয়া পাওয়া খুব অল্প ।
বুঝতেই না পারলে চল্লিশ বছর ধরে একি ছাদের নিচে আছে কিভাবে ?
না বুঝলে একসাথে থাকতে পারতেন না।
আমি কিন্ত নারীবাদী বা পুরুষ বিদ্ধেষী না ।
৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৫
মিরোরডডল বলেছেন:
ওমেরাপু, একজন আবেগপ্রবণ মানুষ যখন কষ্ট পায়, তখন সেটার বহিপ্রকাশ হয় চোখের পানিতে । সেটা ম্যাক্সিমাম মেয়েরা হলেও, কিছু পরুষের ক্ষেত্রেও তা হয়ে থাকে, হয়তো সংখ্যায় কম । যাদের আবেগ কম বা কন্ট্রোলড, তারা কষ্ট পেলেও চোখে পানি আসেনা । আবার অনেক সময় আনন্দেও মানুষের চোখে পানি আসে যেটাকে আমরা আনন্দাশ্রু বলি ।
একজন নারী যদি কষ্ট পেয়ে কান্না করে, সেটা তার যেকোনো কষ্টের জন্যই কাঁদবে । নারীর চোখের অশ্রুর কারন যে সবসময়ই একজন পুরুষ হবে তা নয় । যে মেয়েটি কাঁদবে, সে তার বাবা মা বকা দিলেও কান্না করতে পারে, বন্ধুর সাথে ভুল বোঝাবুঝি হলেও কান্না করতে পারে, দেয়ার ক্যান বি সো ম্যানি রিজনস এন্ড সিচুয়েশন । জীবনে চলার পথে হাসি কান্না দুটোই খুব সহজাত একটা বিষয় সবার জন্যই ।
পোষ্টের যে ভদ্রলোক মেহমানের সামনে ওয়াইফের সাথে রাগারাগি করেছেন, উনি নিজেই নিজেকে ছোট করেছেন ।
এটা ম্যানারের অভাব ।
নারী পুরুষ এভাবে না ভেবে আমরা যদি এটা মনে করি, প্রতিদিন প্রতিনিয়ত আমাদের অনেক মানুষের সাথে চলতে হয় ঘরে ও বাইরে । সবাই সবার প্রতি ওয়েল বিহেব হবে, রেস্পেক্টফুল আর বন্ধুসুলভ হবে, তাহলে মানিয়ে চলা কোনও কষ্টই না । তারপরও আমরা মানুষ, স্বাভাবিক ভাবেই দুটো মানুষ পাশাপাশি চলতে গেলে খুনসুটি ঝগড়াঝাঁটি হবেই, এগুলোও পার্ট অভ লাইফ । সো টেক ইট ইজি । তারপরও লাস্ট অপশন আছেই । একান্তই যদি মানিয়ে নেয়া কষ্ট হয়, হিজ হিজ হুজ হুজ পথে যাবে । সবকিছুরই সলিউশন আছে ।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৭
ওমেরা বলেছেন: আপু অনেক সুন্দর কমেন্ট করেছেন। আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত ।
আমি এই ঘটনাটা একটা উদাহারন হিসাবেই এনেছি শুধু ।
কান্নাটা আবেগ থেকেই আসে , কখনো কষ্টে কখনো আনন্দে ।
অনেক ধন্যবাদ আপু সুন্দর কমেন্টের জন্য।
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৪
শায়মা বলেছেন: ওমেরামনি
সময় এসেছে চোখের জল পুরুষের অবলম্বন বানাবার।
অবশ্য বেশিভাগ সময় পুরুষেরা বিয়ের পরই নারীর চোখের জলকে অবলম্বন বানাতে পারে। বিয়ের আগে অনেক পুরুষেরা তাদের চোখের জলে সাগর বানিয়েও অবলম্বন বানাতে পারেনা। কাজেই নারী সাবধান। নিজের পায়ে দাঁড়াও এবং আত্মসনমান বাড়াও।
দরকারে পুরুষের চোখের জলে ওদেরকেই চুবিয়ে মারো! হা হা হা
( ইহা সকলের জন্য প্রযোজ্য নহে। অনেক পুরুষই আছেন যথার্থ মানবিক। বস্তুত আমার দেখা ১০০ জনে বড়জোর ১ জন মূর্খ ও অমানবিক দেখেছি।)
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৫
ওমেরা বলেছেন: হি হি হি —— আপু আপনার কমেন্ট পড়ে আমি হাসতে হাসতে শেষ ।
মেয়েরা এখন আর আগের মত নেই আমরা অনেক এগিয়ে এসেছি আপু।
তবে আমি তাদের চোখে জলও দেখতে চাইনা ।
তারাও আমাদের ছাড়া চলতে পরবে না আমরাও পারবো । কাজেই মিলেমিশে হাসি আনন্দে
থাকতে চাই।
( ইহা সকলের জন্য প্রযোজ্য নহে। অনেক পুরুষই আছেন যথার্থ মানবিক। বস্তুত আমার দেখা ১০০ জনে বড়জোর ১ জন মূর্খ ও অমানবিক দেখেছি।)
আমি এরকমই পেয়েছি ।
অনেক ধন্যবাদ আপু । ভালো থাকবেন সব সময় ।
৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৫৭
শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর লিখা, সমঝোতার মাঝে সুন্দর জীবন কাটানোতেই আনন্দ
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৬
ওমেরা বলেছেন: একদম পারফেক্ট কথা বলেছেন ।
অনেক ধন্যবাদ ও ভালো থাকবেন।
৬| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:০৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
মেয়েদের কান্না যদি পুরুষের দূর্বলতা হত তাহলে পুরুষেরা মেয়েদের বার বার কাঁদাতে পারতো না।
এইভাবে ঢালাও ভাবা বলা যায় না।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১৫
ওমেরা বলেছেন: না না - অবশ্যই না। সবাইকেই তো বলি আর সব মেয়ে কি কাদেঁ ও না।
আমি অনেক মেয়েকে দেখেছি তাঁরাই পুরুষদের কাদাঁয়, আমিও সেইরকম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ । ভালো থাকুন আর সুন্দর সুন্দর ফুল,গাছ, লতা পাতার পোষ্ট করুন।
৭| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর লেখা । তবে বোন একটু গরম না হলে চলে না । তবে দুলাভাই একটু অতিরিক্ত করেছে
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১৯
ওমেরা বলেছেন: জানেন তো মেয়েদের বাঁকা হাড় থেকে তৈরী করা হয়েছে তাই তাদের স্বভাবই ত্যারা।
কাজেই বেশী গরম বা বেশী নরম হওয়া যাবে না। তবে সন্মান করতে হবে পরস্পরকে ।
অনেক ধন্যবাদ আর অনেক ভালো থাকবেন।
৮| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৩৫
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মিরোরডডলের মন্তব্য ভালো লেগেছে। নারী বা পুরুষ নিয়ে দলাদলি আমি পছন্দ করি না। এতে সমাজকে বিভক্ত করা হয়। কি করলে পরিবারে নারী- পুরুষ মিলে মিশে থাকতে পারবে সেই চিন্তা আমাদের করা উচিত। নারী পুরুষের সম্পর্ক মানে শুধু স্বামী- স্ত্রীর সম্পর্ক নয় এটা আমাদের মাথায় রাখতে হবে।
আপনি যে ঘটনা উল্লেখ করেছেন এটা ঐ পুরুষ আত্মীয়ের আচরণগত সমস্যা। এটা করা ওনার উচিত হয় নাই। হয়তো উনি একটু ধৈর্যহারা ছিলেন অথবা উত্তেজিত ছিলেন। যাই হোক অন্য মানুষের সামনে স্ত্রীকে অপমান করা ঠিক না। সব পুরুষ ঐ রকম না। আবার সব নারীও যে পরিবার বান্ধব এমনও না। আচরণগত সমস্যা পুরুষ নারীর উভয়েরই থাকতে পারে।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৫০
ওমেরা বলেছেন: জী আমারও মিরোরডডল আপুর মন্তব্য ভালো লেগেছে । আর আমিও নারীবাদী বা পুরুষ বিদ্ধষী না ।
নারী পুরুষ একে অপরের সহযোগী, বন্ধু দুজনে মিলেই সংসার, সমাজ,দেশকে এগিয়ে নিবে একজনকে বাদ দিয়ে সেটা সম্ভব না ।খারাপ পুরুষ যেমন আছে তেমনি খারাপ মহিলাও আছে আছে আমাদের সমাজে ।
ভাইয়া আগামী পর্ব নির্যাতীত পুরুষদের নিয়ে লিখবো — এবার খুশীতো
অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন ভাইয়া।
৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:২১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সবাই একই ঘারানার মন্তব্য করে
মহত্বের প্রকাশ করেছেন। আমি না হয়
একটু ব্যতিক্রমই থাকলাম গাজীসাবের মতো।
তাই আপনান অদ্যকার লেখার শিরোনাম
খানিকটা পাল্টে দিলাম আমার মতো করে।
চোখের জল মেয়েদের অবলন্বন — নয় বরং
চোখের জল মেয়েদের অলঙ্কার—
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৩২
ওমেরা বলেছেন: ন: না তা হবেন কেন!! আপনি আপনার মতই থাকুন ।
তবে লিখার শিরোনাম টা হতে পারে ,
চোখের জল অসহায়ের অবলম্বন , সে পুরুষ হোক বা নারী।
ভাবীর ঝাড়ি খেয়ে কখনো চোখের জল ফেলেছেন তো ভাইয়া ?
১০| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৫১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন ভাবীর ঝাড়ি খেয়ে কখনো চোখের জল ফেলেছেন তো ভাইয়া ?
সে তো সেই ১৯৫৭ সাল থেকে।
খেয়েছি অনেকবার কেঁদেছিও বহুবার,
এ কাঁদার শেষ নাই জীবনে আমার
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:০৩
ওমেরা বলেছেন: তাহলে তো এবার আমার লিখার শিরোনাম পাল্টাতেই হবে ।
আর আগামী পর্বে পুরুষদের নিয়ে লিখবো।
যাক তবু তো আপনি স্বীকার করলেন ,
কোন পুরুষ এটা স্বীকার করে না ।
ধন্যবাদ ।
১১| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৫৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশের বেশীরভাগ মানুষ বদমেজাজী, সেটার বড় অংশ যায় মেয়েদের উপর দিয়ে।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:০৬
ওমেরা বলেছেন: বেশীর ভাগ না হলেও অনেক, আবার বদমেজাজি মহিলাও আছে।
আজকে তো লাইক দিলেন না ভাইয়া?
ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন।
১২| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ডল আর শায়মার মন্তব্যে লাইক
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:০৮
ওমেরা বলেছেন: আপুনি , শুধু মিরোরডডল আর শায়মা আপু কমেন্টে লাইক দিলেন আমার পোষ্টে তো দিলেন না ।
অনেক ধন্যবাদ আপুনি, অনেক অনেক ভালো থাকবেন আপুনি।
১৩| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:১০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: হাহাহাহা আমি তো পছন্দের ব্লগারদের পোষ্ট পড়ার আগেই লাইক দেই
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:১২
ওমেরা বলেছেন: হি হি হি — আপুনি আপনাকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: তাহলে তো এবার আমার লিখার শিরোনাম পাল্টাতেই হবে ।
আর আগামী পর্বে পুরুষদের নিয়ে লিখবো।
যাক তবু তো আপনি স্বীকার করলেন ,
কোন পুরুষ এটা স্বীকার করে না ।
বাস্তবতা স্বীকার না করা মিথ্যার নামান্তর। পুরুষ যদি নাই কাঁদতো
তা হলে নারীরা আজ পুরুষের অধিকার নিয়ে আন্দোলন করতো না।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫
ওমেরা বলেছেন: জী শিরোনাম পাল্টেও দিয়েছি ।
আর আগামী পর্ব লিখবো ।
আমি নারী হয়েও নারী বাদী না।
আর পুরুষ বিদ্ধেষী ও না ।
নারী- একা যেমন সুখী হতে পারে না,
পুরুষও একা সুখী হতে পারে না ।
দুজনেরই উচিত দুজনকে সন্মান করা, ভালোবাসব।
তারপর ছোট খাট মান অভিমান হতেই পারে ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২৭
এমেরিকা বলেছেন: আমার কাছে নারীর চোখের জল একটা অত্যাচারের মত লাগে। রেগে গেলে মারতে ইচ্ছে হলে গায়ের জোরে তো আর পারবেনা, তাই কান্না শুরু করে দেয়। পুরুষ যখন কিংকর্তব্যবিমূড় অবস্থায় পড়ে যায়।
পাঁচ-মিশালী ছাগল আপনাকে কি বুঝাতে চাইল, আর আপনি কি বুঝলেন! উনাকে হতাশ করাটা আপনার উচিত হয়নি।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৪২
ওমেরা বলেছেন: কারো কান্না দেখতেই ভালো লাগে না , জী কিছু মেয়ে আছে একটু ফ্যাচ কাদুনে হয় তাদের কান্না একটু বিরক্তিকর। পুরুষ মানুষ সহজে কাঁদে না তবে পুরুষ মানুষের কান্না খুব মর্মান্তিক। এরকম একটা কান্না আমি দেখেছি, অবশ্য সেটা স্বামী- স্ত্রীর ব্যাপার ছিল না।
সবার সব কথা সব সময় বুঝতে হয় না , বুঝলেও চুপ থাকাই বেটার ।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । ভালো থাকবেন।
১৬| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং সকলের মন্তব্য গুলো মন দিয়ে পড়লাম।
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫১
ওমেরা বলেছেন: পড়ে কি বুঝলেন ?
নাকি কিছুই বুঝেন নাই?
ধন্যবাদ আপনাকে।
১৭| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পুনশ্চঃ লেখার শিরোনাম পরিবর্তন করার জন্য
আপনাকে ধন্যবাদ আপু। এবার যথার্থ হয়েছে !!
৩১ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫২
ওমেরা বলেছেন: জী, আগামী পর্ব যেহেতু আপনাদের নিয়ে লিখবো তাই পরিবর্তন
করে দিলাম । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া , ভালো থাকবেন ।
১৮| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯
মা.হাসান বলেছেন: অনেক পুরুষই আছেন যথার্থ মানবিক। বস্তুত আমার দেখা ১০০ জনে বড়জোর ১ জন মূর্খ ও অমানবিক দেখেছি।
শায়মা আপু একশত জনে কয়জন মানবিক নারী দেখেছেন জানলে ভালো লাগতো।
দুলাভাই যে আচরন করেছেন তা অনেক লোককেই কোরতে দেখেছি। একদিন বাসের মধ্যে দেখলাম, একজন লোক পারলে তার বউকে সেখানেই পেটায়। এটা বাংলাদেশের ছবি না, গোটা দুনিয়াতেই এরকম। নিজের পায়ে দাড়ালেই যে সমস্যা যাবে এরকম না।
স্বামী-স্ত্রীর মাঝে টানাপোড়েন থাকবে, কিন্তু পরস্পরকে সম্মান করতে না জানলে অন্ততঃ এক পক্ষকে অনেক বেশি ভুগতে হবে।
০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:২৩
ওমেরা বলেছেন: ম,হাসান ভাইয়া, শায়মা আপু বলেছে , “ ১০০ জনে ২০০ জন মানবিক নারী দেখেছে “ হা হা হা —
শুধু স্বামী - স্ত্রী না , বউ - শাশুরীর দ্বন্দ্ব সারা পৃথীবিতেই আছে।
নিজের পায়ে দাড়িয়ে সমস্যা তো মনে আরো বাড়ছে ভাইয়া।
পরস্পরকে সন্মান করতে না পারলে এই সমস্যায় ভুগতেই হবে কাউকে না কাউকে এটাই আসল কথা বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন অনেক ।
আপনার পোষ্টের খবর কতদূর ?
১৯| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:২০
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: জী, আগামী পর্ব যেহেতু আপনাদের নিয়ে লিখবো তাই পরিবর্তন
করে দিলাম ।
আগামী পর্ব লেখার পূর্বে এই লিংকটা একবার দেখুন তা হলে অনেক রসদ পাবেন।
০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৪৩
ওমেরা বলেছেন: আমার চোখে দেখা কানে শোনা যা আছে তাই নিয়েই লিখবো ।
ধন্যবাদ তবুও আপনাকে।
২০| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:২৮
শায়মা বলেছেন: ২০. ৩১ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৯০
মা.হাসান বলেছেন: অনেক পুরুষই আছেন যথার্থ মানবিক। বস্তুত আমার দেখা ১০০ জনে বড়জোর ১ জন মূর্খ ও অমানবিক দেখেছি।
শায়মা আপু একশত জনে কয়জন মানবিক নারী দেখেছেন জানলে ভালো লাগতো।
হা হা ১০০ জনে ২০০ জন মানবিক নারী দেখিয়াছি ভাইয়ু......
তবে হ্যাঁ নারীদের সাথে নারীদের কিছু অমানবিক হইতে দেখিয়াছি বটে।
তবে যেইভাবে পুরুষদেরকে মেয়েরা ঢালাওভাবে খারাপ বলে আমি তাহা মানিতে রাজী নহি। ১০০ জনে ঐ দু একজন মূর্খ মানব থাকেন।
আর একটা কথা নারীদের অষ্টকলার ফান্দে পড়িয়া অনেক বগাই কান্দেন তাহা বলিতে গেলে মহাভারত ফেইল হয়ে যাবে। টাইম নাই টাইম নাই। জীবনে টাইম কমে গেছে ভাইয়ামনি!!!!!
আর মনিরাআপুর কমেন্ট পড়ে ভয় পাচ্ছি হা হা যদি সেই আমার দেখা দু একজন এইবার চেতিয়া উঠিয়া বলিয়া উঠেন উহারা দলে ভারী করিতেছেন.......
উফফ কয়েকদিন ধরিয়া চিত্র আঁকিয়া কানে হেডফোনে শেষের কবিতা শুনিয়া শুনিয়া আমার ভাষা বদলাইয়া যাহিতেছে।
ওমেরা আপুনি কমেন্ট লিখিয়া নিজেই হাসিতেছি এন্ড ওয়েটিং ফর মিরুমনি!!!!!!!!!
০১ লা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪৬
ওমেরা বলেছেন: সকল পুরুষ যেমন খারাপ না , তেমনি সকল মহিলাও খারাপ না তাই না আপু?
আমরা দলাদলি করবো না , আমরা তো খারাপ মেয়েদের দলে না , আমরা ভালো মেয়েদের দলে আপনি, মনিরা আপুনি , মিররডডল আপু আমরা সবাই একই দলে , আমরা খারাপ আচরন করবো না তবে আমাদের সাথে খারাপ আচরন করলে প্রতিবাদ করবো ,অবশ্যই ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকবেন আপু।
২১| ৩১ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:২৫
ইসিয়াক বলেছেন: পোস্ট, মন্তব্য প্রতি মন্তব্যে জমজমাট।
পরের পর্বের অপেক্ষায়।
০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬
ওমেরা বলেছেন: ইনশা আল্লাহ পরের পর্ব আসবে ।
ধন্যবাদ নিবেন ।
২২| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: পড়ে কি বুঝলেন ?
নাকি কিছুই বুঝেন নাই?
ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি আমার মতোন করে যা বুঝার বুঝে নিয়েছি।
০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:০৭
ওমেরা বলেছেন: ভালো ।
২৩| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:৪৩
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: রাজীব নূর ভাই ভাবীকে কাঁদায় না। তাই উনি উনার মত করে বুঝে নিয়েছেন। তবে না কাঁদিয়ে থাকলে আপনার পোস্টের সত্যতা নিরূপণে ভাবীকে কাঁদাবেন কিনা কে জানে!
পোস্ট প্রকাশের কিছুক্ষণ পরই পড়েছিল, সময়ের কারণে মন্তব্য করতে পারিনি!
মনে পরে, মুক্ত চিন্তার আড্ডায় একদিন আমরা নারীর অধিকার বিষিয়ক বিভিন্ন আলোচনা করতে গিয়ে দেখতে পাই শতকরা ৮০℅ অবিবাহিত পুরুষ নারীর প্রতি উদারচিন্তা লালনকারী। আর বিবাহিত পুরুষের ৯৮% নারীর দ্বারা নির্যাতিত!
তবে আমি কিন্তু আপনার সাথে একমত। একমত বলতে যা বুঝায়, নারীর চোখের ব্যাথাতুর পানি কখনো পুরুষের দুর্বলতা নয়। যদি দুর্বলতা হতো, তবে তারা সেই দুর্বলতায় দ্বিতীয়বার ঝাপ দিতো না।
হ্যা, দুর্বলতা তাদের নিকট, যারা এর কারণে নির্যাতনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে না!
০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:০৬
ওমেরা বলেছেন: আপনি বেশ বুদ্ধিমান !!
তার মানে কি আপনি বলতে চাইছেন মাত্র ২% নারী নির্যাতীত?
,আল্লাহ সবাইকে সুবুদ্ধি দান করুক, নারী, পুরুষ কেউই কাউকে নির্যাতন না করুক। মিলে মিশে, সুখে শান্তিতে বসবাস করুক । এটাই আমাদের কাম্য।
অনেক অনেক ধন্যবাদ , সুন্দর কমেন্টের জন্য।
ভালো থাকুন, শান্তিতে থাকুন।
২৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১০:১১
জুল ভার্ন বলেছেন: একজন নারী কিম্বা পুরুষ যেকোনো কারনেই কষ্ট পেয়ে কান্না করে। নারীর চোখের অশ্রুর কারন যে সবসময়ই একজন পুরুষ হবে কিম্বা পুরুষের কান্নার কারন একজন নারী হবেন- তা নয়।
০২ রা এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:১৬
ওমেরা বলেছেন: জী , তাতো ঠিকই , কয়েকদিন আগে আমার নাইফ দিয়ে হাত কেটে গিয়েছে তখনও আমি কেঁদেছি ।
ধন্যবাদ অনেক আপনার জন্য।
২৫| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:২৯
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
নারীরা যত সহজে কাঁদে পুরুষ তা করতে পারেনা আর পরুষ যখন কাঁদে সে সত্যিকার অরথেই কাঁদে।
০২ রা এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:২১
ওমেরা বলেছেন: আপনি কি বলতে চাচ্ছেন মেয়েরা ফ্যাছ কাদুনে আর কান্নার অভিনয় করে ??
অনেক অনেক ধন্যবাদ , কান্না নয় খুশীতে থাকুন সব সময়।
২৬| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ দুপুর ১:৪৩
রাজীব নুর বলেছেন: একটা বচন আছে, পুরুষ যেন নারীদের না কাঁদায়/ স্বয়ং ভগবান রাখেন তাদের চোখের জলের হিসাব।
০২ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৩৩
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৭| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৩:৫৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: সব কান্দুনে মেয়েদের বলছি নিজের পায়ে দাড়ান, কিতাব বিশ্বাস কইর্যা অযোগ্য পুরুষদের কর্তীত্ব করতে দেওয়া বোকামী, আপনারা কাইন্দ্যা কাইট্যা দেশ ও দশের ক্ষতি করছেন, নিজেকে শিক্ষিত করুন, উপার্জন করুন। কেউ অকারনে ঝাড়ি দিলে ঝাড়ি মারুন, প্রতিবাদ করুন। দোহাই, ধর্মের দোহাই দেবেন না।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫০
ওমেরা বলেছেন: অন্যের পা দিয়ে দাড়ানো যায় না, নিজের পাদিয়েই দাড়াতে হয়।
অর্থনৈতিক নির্ভরশীলতা মানে শান্তি নয় । শান্তির জন্য প্রয়োজন পারস্পরিক সম্মান,বিস্বাস, ও ভালোবাসা।
এই তিনটা যদি থাকে নিজের পায়ে দাড়ান আর অন্যের পায়ে দাড়ান পড়ে যাবেন না।
আর এগুলো না থাকলে নিজের পায়ে দাড়িয়েও পরে যাবেন আর তখন চোখের পানি ঝরবে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৮| ০১ লা এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫
করুণাধারা বলেছেন: চোখের জল অসহায়ের অবলম্বন, ঠিক কথা ওমেরা। কিন্তু আমি প্রার্থনা করি, এই জল আগুন হয়ে উঠুক... অসহায় পেয়ে মেয়েদের উপর অনেক জুলুম করা হয়।
০৩ রা এপ্রিল, ২০২১ রাত ১২:৫২
ওমেরা বলেছেন: আপু খালি মাঠে গোল দেওয়ার দিন আর নেই এখন মেয়েরা প্রতিবাদ করতে জানে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
২৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৮
পুলক ঢালী বলেছেন: ওমেরা ম্যাডাম সুন্দর লিখেছেন। চোখের জল শুধু কষ্ট পেলেই ঝরে না ভীষন আনন্দ বা সুখেও ঝরে। আপনি এয়ারপোর্টে এলে আম্মু বা রক্তের সম্পর্কের অনেক আত্মীয়স্বজন আপনাকে চোখের জলে সিক্ত করে বরন করে নেয় না! ওটা আনন্দাশ্রু। তবে সিংহভাগ চোখের জলই কষ্টগুলোকে গলিয়ে নির্গত হয়।
ভাল থাকুন।
আমার ভাগ্নী স্টকহোমে থাকে, সুইডেনের মানুষ নাকি করোনাকে পাত্তাই দিচ্ছেনা মাস্ক পড়েনা। আপনাদের কি অবস্থা ?
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৭
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া ঠিক বলেছেন আনন্দেও আমাদের চোখে জল আসে ।
আমার তো আম্মু নেই , তবে মায়ের মতই একটা বড় বোন আছে সেই
আমার যে কোন আনন্দের খবরে কেঁদে ফেলে।
সুইডেনের সরকার আর জনগন কেউই পাত্তা দেয়নি তবে শেষ রেজাল্ট
মনে খুব ভালো না ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া । ভালে থাকবেন ।
৩০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৩৩
মুক্তা নীল বলেছেন:
লেখাটা পরে বড় একটা দীর্ঘশ্বাস ফেললাম । ধৈর্য ধরা ,
মানিয়ে নেওয়া , সেক্রিফাইস করা এসব বাক্য মনে হয়
শুধু মেয়েদের জন্যই প্রযোজ্য ।
চোখের জল না ফেলে চুপ থেকে এই ধমকাধমকি পাত্তা না
দেওয়াই উচিত ।
০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৮:৪৩
ওমেরা বলেছেন: এই নীল মুক্তা আপু আগে বলেন , কয়েক দিন পর পর হারিয়ে যান কেন !! দুই একদিন আপনাদের না দেখলেই খুব ভয় লাগে মনে আর মনে আসবে না আপুটা ।
জী, মেয়েদেরই মানিয়ে নিতে হয় । এক আপু বলেছিল , স্বামীর ব্যাপারে আমার বাবা, মাকেও কিছু বলতে পারি না , কিছু বল্লেই বলে , মানিয়ে নাও ।
আপনার পরামর্শটা খারাপ না কিন্ত আপু আমি তো চুপ থাকতে পারবো না , আমার যে কি হবে !
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু ।
সব সময় হাসি, খুশী থাকুন আপু ।
৩১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২০
ঢুকিচেপা বলেছেন: অনেক মানুষ আছে যারা অন্যকে অপমান করে নিজেকে বড় ভাবে।
এরা শুধু ঘরেই সীমাবদ্ধ নয়, বাইরেও এমন কাজ করে।
১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ১০:২৯
ওমেরা বলেছেন: ন্যারো মাইন্ডের ও যাদের রাগ খুববেশী তারা এই ধরনের কাজ করে, তাদের মতের বিরুদ্ধে কিছু হলেই তারা রেগে যায় তখন তাদের খেয়ালই থাকে না সে ঘরে আছে নাকি বাহিরে , কি বলা উচিত আর কি বলা উচিত না।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
ভালো থাকবেন সব সময়।
৩২| ২৬ শে আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৩৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। ছবিটাও মর্মস্পর্শী! + +
শেষের অনুচ্ছেদের কথাগুলো বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে শেষ লাইন টা।
আপনার এই পোস্টের পরের দুটো পোস্টেও দুটো মন্তব্য রেখে এসেছি। আশাকরি, কোন এক সময়ে সেগুলো পড়ে জবাব দেবেন এবং তা আমাকে জানাবেন।
৩ নং মন্তব্যের জন্য মিরোরডডল কে ধন্যবাদ, তিনি চমৎকার কথা বলেছেন। মন্তব্যটি 'লাইকড'।
নারীর অশ্রু এবং নরের অশ্রু- এই দুই ধরণের অশ্রু নিয়ে আমি অনেক আগে একটা কবিতা লিখেছিলাম। সেটা আপনি পড়ে দেখতে পারেন এখানেঃ
কবিতাঃ অশ্রুর বিচিত্র রসায়ন
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:২০
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিবেন ভাইয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মেয়েরা যুক্তি বোঝেনা
কাইন্দা জিততে চায় !!