![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক মাদ্রাসার হুজুর ক্লাসে তার ছাত্রদের জিহাদের মর্ম আর জোস বোঝানোর জন্য বয়ান করছিল। বয়ানে হুজুর শাম দেশের এক যুবকের কথা বলতেছিল যে নাকি আল্লাহর রাস্তায় জিহাদে বের হইছে। ১৬/১৭ বছরের সেই যুবক জিহাদে যাওয়ার পর একটু তন্দ্রা আসতেই বলা শুরু করল,
আমি আয়নায়ে মারজিয়ার কাছে যেতে চাই। তারপর তাকে এক বুজুর্গের কাছে নিয়ে যাওয়া হলো। তখন সেই যুবক তার স্বপ্নের কাহিনী বলা শুরু করল:
এক ব্যক্তি এসে তাকে বলল, চলো তোমাকে আয়নার কাছে নিয়ে যাব।তারপর সে দেখতে পেল জান্নাত, পানির নহর যার কিনারায় অত্যান্ত সুন্দর চেহারাবিশিস্ট রমনী যাদের রুপ বর্ননার উর্দ্ধে।
তারা তাকে বলল, আয়নার স্বামী এসে গেল!
তারপর ছেলেটি আয়নার খোজ করল, কিন্তু তারা বলল, তারা আয়নার চাকরানী।
আরো সামনে গিয়ে ছেলেটি দেখল, দুধের নহর প্রবাহিত হচ্ছে, আর এখানের রমনীরা পূর্ববর্তীদর থেকে আরো সুন্দর এবং সেক্সী-যাদের দেখলে মানুষ ফেতনায় পড়ে যাবে!
তারাও বলতে লাগল, আয়নার ঘরওয়ালা এসে গেল!
ছেলেটি তাদের মাঝে আয়নার খোজ করল। কিন্তু তারাও বলল, আমরা আয়নার চাকরানী, আপনি বরং সামনে চলুন।
সামনে যেতেই ছেলেটি দেখল প্রবাহমান শরাবের নহর যার মধ্যে জলকেলি খেলছে অসংখ্য হুর রমনী আর তারা আরো আরো রুপবতী...
কিন্তু এই রমনীরাও বলল আমরা আয়নার চাকরানী!
আরো সামনে গিয়ে ছেলেটি দেখতে পেল প্রবাহমান মধুর নহর। তার কিনারের রমনীগন আরো মারাত্মক-একেকটা অগ্নীস্ফুলিংগ আর সেক্স বোম। কিন্তু তারা বলল, আমরা আয়না হুরের খাদেমা।
তারপর এই চার নহর পেরিয়া পাওয়া গেল সাদা মুক্তার সুন্দর এক টাবু। তার দরজায় সবুজ পোশাক পরিহিত এক অপুর্ব সুন্দরী রমনী বলল, আয়না তোমার সুসংবাদ, তোমার স্বামী এসে গেছে!
ছেলেটি তাবুর মধ্যে গিয়ে দেখল পুরা তাবু নূরে আলোকিত। মধ্যখানে এক সিংহাসনে এক রমনী বসা - এত সুন্দর, খুবছুরত, যাকে দেখে মানুষের কলিজা ফেটে যাবে, কারো বরদাসত করার ক্ষমতা নেই, কন্ট্রল করার ক্ষমতা নেই!!
(বয়েনের এই সময় হুজুরও একটু নড়েচড়ে বসে, হুজুরের শরীরেও জোস চইলা আসছে।)
ছেলেটি তখন আয়নার পাশে বসে যেই আয়নার গায়ে হাত দিল অমনি আয়না বলল, ধৈর্য ধর-তুমি এখনো জিবিত!
এভাবে আয়না হুরকে এক ঝলক দেখেই ছেলেটির গায়ে এমন জোস চলে আসল যে সে যুদ্ধে সবার আগে শহীদ হইয়া গেল!
বিপত্তিটা ঘটলো বয়ানের এই পর্যায়ে। ক্লাসেরই ১৬/১৭ বছরের এক ছেলে হঠাৎই হুজুরকে প্রশ্ন করে বসল, হুজুর এই স্বপ্ন দেইখা কি সেই ছেলের স্বপ্নদোষ হয় নাই?
হুজুরতো ত্যারাং কইরা লাফাইয়া উইঠা কয়, স্বপ্নদোষ হইব কেন?
ছাত্রটি বলল, না মানে হুজুর আমি এইরকম স্বপ্ন দেখলে আমারতো সব ভিজে যায় আর এইরকম নাপাক শরীরে যুদ্ধে গিয়ে শহীদ হলেতো আমও যাবে ছালাও যাবে, তাই যদি ব্যপারটা একটু ক্লীয়ার করতেন!
.............................ব্যন হওয়ার ভয় থাকায় গল্পের বাকি টা বলা থেকে বিরত রইলাম!
পুনশ্চ: হাদিসে আছে, জান্নাতে এক হুরের নাম আয়না, যখন সে চলে, তার ডান পার্শে ৭০হাজার আর বাম পাশে ৭০ হাজার খাদেমা থাকে! (যারাই জিহাদ করে স্বর্গে যাবে তাদের সবার সাথেই আয়নার বিবাহ হওয়ার সম্ভাবনা আছে আর আয়না কিন্তু একজন না, অনেক!!)
০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৯
অনিগিরি বলেছেন: তুমিতো মিয়া ঠিকই আগে আগে পইড়া মজা লইয়া ফালাইলা!!
২| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৭
সালাহ্ উদ্দীন আইউবী বলেছেন: তা বেশতো জিহাদ করে যদি আয়না হুর পেতে পারে তাতে সমস্যাটা কি? ঘটনাটা আমি অনেক বইয়েই পড়েছি। তবে 'সেক্সী' বিশেষণটা কোথাও পাইনি।
০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৬
অনিগিরি বলেছেন: না কোন সমস্য নাই! তবে এইসব বয়ান শুইনা যখন লুংগির নিচে টান পইড়া যায় আর জোসে জোসে নিজের শরীরে বোমা লইয়া ঝাপাইয়া পড়ে, তখন যে সমস্যা হয় সেইটা নিশ্চই মিথ্যা না??
৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:১৮
পথে-প্রান্তরে বলেছেন: বাকিটা শুনতে চাই
০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩০
অনিগিরি বলেছেন: কয়দিন আগে মাত্র মুক্তি পাইছি মাত্র!! এখন আবার হাজতে নিতে চান নাকি??
৪| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:২০
মুখ ও মুখোশ বলেছেন: গল্প পড়ার ছলেই ঢুকছিলাম কিন্তু ঢুকেই দেখি ............................?
গল্প বলে মানুষকে আনন্দ দেওয়া ভাল কিন্তু তার জন্য ধর্মকে আঘাত দিতে হবে কেন?
অনেকেইতো এখানে অনেক মজার মজার গল্প বলে কিন্তু ধর্মকে আঘাত দিয়ে নয়। প্রত্যেকটা প্রাণীরই নিজস্ব একটা ধর্ম থাকে। আরেকজনের অনুভূতিতে আঘাত না দেওয়া এইটা হচেছ মানুষের ধর্ম।
০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫
অনিগিরি বলেছেন: এইগুলা সত্য ঘটনা ! আয়নার সাথে বিবাহ হলে বাকি ১৪০হাজার খাদেমার সাথেও প্রতিদিন সেক্স করার সুযোগ থাকবে। ঐ জিহাদির গায়ে এত বল হবে যে সে অর্ধদিবসের মধ্যেই সবার সাথে সেক্স করার ক্ষমতা রাখবে!
এইসব ঘটনা হাদিসে, ওয়াজ মাহফিলে হুজুররা প্রায়ই বলে- তাই বলে কি ধর্মকে আঘাত করা হয়! সব বুঝতে হলে এইসব সত্যও জানতে হবে!
৫| ০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ রাত ১১:৫৭
আমি এবং আঁধার বলেছেন: গ্রাম বাংলার চির নতুন কৌতুক-
হুজুর মাহফিলে জ্বালাময়ীস্বরে ওয়াজ করছেন,"দুনিয়ায় ভালা কাম করলে আখিরাতে বহুত ফায়দা হবে, বেহেশতে আল্লাহ অনেক পুরস্কার দেবেন ইত্যাদি, ইত্যাদি"।ওয়াজ শেষে হুজুরের কাছে একজন বয়স্কা মহিলা প্রশ্ন করলেন,"হুজুর, আপনে তো কইলেন নেকবান্দারা ৭০ ডা হুর পাইবো। আমরা কি পামু??"
"আপনেরা পাইবেন আপনাগো ঈমানদার স্বামীকে"।
"আবার করিমের বাপ!!!!!!!!!!!!!"
দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললেন মহিলা।
০২ রা অক্টোবর, ২০০৯ সকাল ৯:৫২
অনিগিরি বলেছেন: হা হা হা!! দীর্ঘশ্বাষ - আবার সেই করিমের বাপ!!! ???
আগেও শুনছি, ব্যপক মজা লাগছিল ব্যপার টা!! ধন্যবাদ!
৬| ০২ রা মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৫
আরিফুল ইসলাম জীবন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। মাওলানা তারিখ জামিল সাহেবের বয়ানে বেশ কয়েকবার এই ঘটনাটা শুনেছি। জান্নাতের হুরদের মধ্যে আইনায়ে মাজরিহা এবং হুরে লাইবা বিশেষ মর্যাদা প্রাপ্ত
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৬
মুখ ও মুখোশ বলেছেন: তুমি যে টাইপের পুলা তোমারতো মিয়া হুজুরের কাছে যাওনের কথা না!!!!!!!!! তুমি এইসব পাও কই?
ডারউইনের বংশদরদের / চ্যালাদের কাছে এই সব গল্প বলিও মজা পাইব, এইখানে খামোখা সময় নষ্ট করো কেন।