![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দিয়ে গেনু বসন্তেরও এই গানখানি বরষ ফুরায়ে যাবে ভুলে যাবে, ভুলে যাবে,ভুলে যাবে জানি...তবু তো ফাল্গুন রাতে, এ গানের বেদনাতে,আঁখি তব ছলো ছলো , সেই বহু মানি...
গ্রীষ্ম বর্ষা শরৎ হেমন্ত শীত বসন্ত,
ছয়টি পাখি ছয়টি রূপে এসে বাংলাদেশে ছয়টি সূরে করে ডাকাডাকি .....
আমাদের ছোটবেলায় বিটিভির পর্দায় ফেরদৌসী খালামনির কন্ঠে এই গান মনে হয় আমাদের মতন যারা শুনেছে সবারই জানা। কারণ আমরা সবাই তখন একই গান গাইতাম, একই নাচ শিখতাম, একই জামা পরতাম, একই নাটক দেখতাম সারা দেশ এক সাথে। সেই ছোটবেলা হারিয়ে গেছে, হারিয়ে গেছে আমাদের সেই একই সাথে গান শেখা, নাটক দেখার দিনগুলো।
আজকের এই আলো ঝলমলে রঙ্গিন দুনিয়ায় সে সব স্মৃতি তারপরেও যেন বড় জ্বলজ্বলে মধুর। দিন বদলের সাথে সাথে প্রকৃতিতেও এসেছে রং বদলের খেলা। তবুও আজও গ্রীস্ম আসে, বর্ষা ফুরোয় প্রকৃতিতে জাগে সাদায় নীলে শরতের আভা, হেমন্তিকার দ্বীপগুলি জ্বলে মিটিমিটি সন্ধ্যাকাশে, শীতও তার রুপের ডালি নিয়ে হাজির হয়ে যায় আজও আমাদের বাংলাদেশে। আর ফাগুনের কথা কি বলবো! সে তো সবার দ্বারেই পৌছে দেয় ফাল্গুনী হাওয়া, ফুলের মৌ মৌ সুবাস!
এই সেদিন আমাদের ছাদবাগানে নেমেছিলো বর্ষা। আর সেই বর্ষার রিমঝিম বৃষ্টিতে ভিজেছিলো আমাদের হৃদয়!!! আমরা ক'জন দুঃখভোলা এবং জীবনের প্রান্ত থেকে শুষে নেওয়া মানুষগুলো উচ্ছাসে মেতেছিলাম সেদিন। প্রায় দু সপ্তাহের বেশি প্লান ছিলো আমাদের এই বর্ষার আয়োজন নিয়ে। কি হবে বর্ষার খানাখাদ্য, গান বাজনা, হাসি আনন্দ। কি হবে আমাদের পোশাক আশাক, চুলের ফুল, খোপার মালা সে সবই ছিলো আমাদের পরিকল্পনায়। তবে যদি সেদিন বৃষ্টি না নামে!! তবে ভিজবো কিভাবে! বলতেই আমার চাইতেও মিশন ইম্পসিবল আমার উনি(রিমো রোবোট করুণাধারা আপুনির জন্য)লেগে পড়লেন কাজে। ওয়ারটার জেডফোর্স অর্ডার দিয়ে, বেশ কয়েকটা শাওয়ার লাগিয়ে ঠিক সিনেমায় যেমন উপর থেকে কৃত্রিম বৃষ্টি পড়ে ঠিক অমনই করে বানিয়ে ফেললেন বৃষ্টির শ্যুটিং স্পট!! হা হা আর যায় কোথা !
ওহ আমাদের এই বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠানের নাম ছিলো - এসো নীপবনে ছায়াবিথী তলে এসো করো স্নান নবধারা জলে ....... কাজেই বৃষ্টি তো নামাতেই হবে সে আকাশ ডাকুক বা না ডাকুক মেঘ কাঁদুক বা না কাঁদুক!! আরেকটা কথা বলে রাখি বর্ষামঙ্গল উৎসবটার নামই মনে হয় এসেছে বর্ষায় যেন বানের পানিতে বা অন্য কোনো অসুখ বিসুখে ক্ষয়ক্ষতি না হয় সে কারণে প্রার্থনা টাইপ কিছু থেকে। বর্ষামঙ্গলের কারণ ও ইতিহাস থেকে জানা যায় যে বাংলার ছয় ঋতুর মধ্যে বর্ষা সবচেয়ে প্রাণবন্ত ও রোমান্টিক ঋতু। আষাঢ়ের কালো মেঘ, ঝুম বৃষ্টি, নদীর ঢেউ আর কদমফুলের সৌন্দর্যে প্রকৃতি হয়ে ওঠে মনোমুগ্ধকর। বাঙালি সংস্কৃতিতে এই বর্ষাকে বরণ করার জন্য আয়োজিত হয় বর্ষামঙ্গল উৎসব।
বর্ষামঙ্গলে পরিবেশিত হয় রবীন্দ্রসংগীত, নজরুলগীতি, লোকগান, নৃত্য, কবিতা ও আবৃত্তি। সাজসজ্জা, আলপনা, ফুল আর রঙিন পোশাকে প্রাণ পায় এ অনুষ্ঠান। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন প্রতিবছর আষাঢ় মাসের শুরুতে বর্ষামঙ্গল আয়োজন করে। এ উৎসব আমাদের মনে করিয়ে দেয়,বর্ষা শুধু সৌন্দর্যের উৎস নয়, কৃষিজীবনের প্রাণশক্তিও বটে। বর্ষামঙ্গল তাই প্রকৃতি, প্রেম আর সৃষ্টিশীলতার এক অনন্য উদ্যাপন।
আমাদের উৎসবে আমি বসে বসে বানালাম বর্ষার সকল খানাপিনার আয়োজননামা! ঝালমুড়ি, চটপটি, ফুচকা, বর্ষার খিঁচুড়ি, গরুর মাংস, মাছ ভাঁজা বেগুন ভাঁজাসহ, নানারকম মিষ্টি দই ও বর্ষার ফলমূল!!! আমার তো সকল কাজে একটু বৈচিত্র লাগবেই আর তাই সেসব কি করে সাজাবো ভাবতেই মাথায় আসলো আইডিয়া। বানিয়ে ফেললাম ঝালমুড়ি, চটপটি, চা ও ফলমূলের স্টল আর বর্ষার খানাপিনার হোটেল। সেসবের নামও দিলাম আবার একেক জনের নামে।
চটপটি স্টল
ঠিক যেভাবে সত্যিকারের চটপটিওয়ালা তার বিশাল বড় সসপ্যানে টগবগে গরম ডাবলীগুলো ঢেলে রাখে, ঠিক যেভাবে সেখানে থাকে ডিমকুচি, পেয়াজ, মরিচ, ধনেপাতা, টমেটো শশা কুচি?
ঠিক যেভাবে থাকে এক কড়াই তেঁতুলের টক গোলা। ঠিক ঠিক যেভাবেই সাজিয়ে দিলাম আমি মিথ্যেকারের চটপটিওয়ালা হয়ে........
তবে সত্যিকারের চটপটির চাইতেও মজাদার স্বাদে। ফুচকাগুলোও এক্কেবারে পাক্কা চটপটিওয়াদের মতন করেই পলিথিনে আটকে রেখেছিলাম!
খেলা খেলা ঝালমুড়ি স্টল
খেলা খেলা ঝালমুড়ি স্টলটাও দারুন করে বানালাম। সত্যিকারের মুড়িওয়ালা যেমন পলিথিনে মুড়ি রাখে, তেমনই করেই রাখলাম আমিও। আমার খানদানী কাঁচের বয়ামে ঢেলে দিলাম চানাচুর গরম গরম, ছোট ছোট খেলনা বাটি টাইপ কড়াই এ দিলাম পেঁয়াজকুচি, মরিচ কুচি, ধনেপাতা আর সরিষার তেলের বোতলটা ডাইরেক্ট একশান করে রেখে দিলাম ওদের মতনই। এখন ঐ যে যেই কৌটায় সব দিয়ে ঝাঁকি দিয়ে ঝালমুড়ি বানায় ঝালমুড়িওয়ালারা কোথায় পাবো তারে!!! শামীমকে পাঠালাম কেড়ে নিয়ে যায়!!! হা হা হা মানে আমাদের শামীমের সবাই দোস্ত ইয়ার আশেপাশের বাড়িগুলোর দারোয়ান ড্রাইভার থেকে শুরু করে মুদিদোকান তরকারীওয়ালা ঝালমুড়িওয়ালারাও। তো তাদের কাছে পাঠালাম ওটাই লাগবে আমার। সে নিয়ে এলো তেলচিটে একটা কনডেন্সমিল্কের টিন!!! ইয়াক থু এই থেকে বানানো ঝালমুড়ি খাই আমরা!!!!!! ছি ছি!!!!!!!!
মুড়িওয়ালার থেকে কেড়ে নিয়ে আসা কৌটা ফেলে আমার পলিমার ক্লের ছোট্ট পরিষ্কার কৌটাটাকেই বানিয়ে ফেললাম ঝালমুড়ি ঝকাঝক!!!
বর্ষার খিঁচুড়ি হোটেল
খিঁচুড়িটা এনেছিলো আমন্ত্রিতা আত্মীয়া। আর গরুর মাংস ভূনা, মাছ ভাঁজা, দই মিষ্টি, পিঠা আচারও একেকজন একেকটা। আমাদের ছাদ বাগানের সব্জী বেগুনভাজা ছিলো সাথে আর ছিলো আমার স্পেশাল আচারী পেঁয়াজ!!!
বর্ষার ফলমূল
আমড়া, আমলকী, পেয়ারা, করমচা, বাড়ির ছাদের ড্রাগনফল আনারস আরও কত কি ছিলো নিজেরই মনে নাই আর। তবে হ্যাঁ আমড়ার জন্য বিট লবন আর মরিচগুড়া তো ছিলোই আর আমড়াগুলো ফুলের মত কেঁটে কাঁঠিতে আটকাতে ভুলিনি কিন্তু!!!!!!!!!!
বর্ষার চা গরম
আদা চা, লেবু চা, দুধ চা, মালাই চা, গুড়ের চা , মসলা চা, সবুজ চা সব চায়েরই আয়োজন ছিলো রুপা আর মাটির তৈজসে।
বর্ষার সাজ
কদম ফুল এবং বেলোয়াড়ী রেশমী চুড়ি একদম এক নাম্বার কোয়ালিটি, এক নাম্বার গামছা সব কিছুর আয়োজন ছিলো সবার জন্যই। সিলেট থেকে আনিয়ে নিলাম শীতলপাটি কুল কুল!! সে যাই হোক সকল আয়োজন শেষে মেতে উঠলাম আমরা বৃষ্টি বিলাসে।
আমরা ভুলেই গেলাম আমাদেরকে। আমাদের বয়স পেশা দায়িত্ব সবই যেন কৈশোর আর তারুন্যে ফিরে গেলো।
মন মোর মেঘেরও সঙ্গী, উড়ে চলে দিগ দিগন্তেরও পানে.....নিঃসীম শূন্যে শ্রাবণবর্ষণসঙ্গীতে, রিমিঝিম রিমিঝিম রিমিঝিম....
আকাশে বাতাসে চল সাথী উড়ে যাই চল ছাতা মেলে রে .......
বৃষ্টিতে ভেজাভেজির পর শুরু হলো গান ও কবিতার আসর!!! এত গান, নাচ, কবিতা! তবুও প্রান ভরেনা। যেন ফিরে যেতে মনই চায় না সত্যিকারের পৃথিবীতে। সেদিন ছিলো পূর্নিমা। ভেজা আকাশে মেঘ সরে গিয়ে জেগে উঠেছিলো পূর্ণ চাদ!!!
আমরা সবাই মেতে উঠেছিলাম এক এক করে টেলিস্কোপে........ ব্যাকগ্রাউন্ডে তখন বাঁজছিলো মান্না দের হায়রে হায়রে চাঁদ দেখতে গিয়ে আমি তোমায় দেখে ফেলেছি....... হা হা এটাই বাঁজা উচিৎ ছিলো বটে ...... তাইনা???
সবার জন্য বর্ষার কদমফুলের শুভেচ্ছা......
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪২
শায়মা বলেছেন: আমি তো সব সময়ই বলেছি সদা ও সর্বদা দাওয়াৎ তোমাদের সবারই আমার পরীর দেশে!!!!!
তোমরাই তো আসো না...... একবার বলেই দেখো না আমি সাথে সাথে পাখা অর্ডার দিয়ে দেবো!!!!!!!
২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
দারুণ! ছবিগুলো দারুণ হয়েছে!
আমার পোষ্ট করেই দেখি তোমার পোস্ট এসে গিয়েছে!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শায়মা বলেছেন: আমিও তো আমার পোস্ট চেক করেই দেখি তোমার পোস্ট !!!
দাঁড়াও যাচ্ছি দেখতে কি ঝগড়াঝাটি পোস্ট লিখেছো!!!
৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সাইফুলসাইফসাই বলেছেন: ছবিগুলো খুবই সুন্দর সাথে লেখা বেশ ভালো লাগলো
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০০
শায়মা বলেছেন: আর প্লানিংটা কেমন হলো???
চানাচুর স্টল, চটপটি স্টল!!! এসব ???
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আলামিন১০৪ বলেছেন: আরে, দাওয়াতও দিলে না.. পাশে ছাতা মাথায় কে সে? জাতি জানতে চায়।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০১
শায়মা বলেছেন: ছাতা মাথায় কে আবার ?? আমি আমি আমি আর পাশে?????
ভূত ভূত ভূউ উ উ উ উ উ ত!!!!!!!!!
৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০২
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: এই ধরনের কালারফুল ছবির, সৃষ্টিশীল পোষ্ট দেখলে মনটা আনন্দে ভরে উঠে; মনে হয় ব্লগটা এখনো বেঁচে আছে। তা না হয় আর আসি কি করতে! শায়মা আপু মানে একদম ভিন্নধর্মী কিছু সৃজনশীল কিছু। যাক বাসায় বানানো ফুচকা আর চটপটি আমার জীবনে ও ভালো লাগে নাই। দোকানের স্বাদের নারে কাছে ও যাইতে পারে না। আমার ধারনা দোকানের চটপটি স্বাদের অন্যতম একটি কারন তাঁদের ঘাম আর আনহাইজেনিক কিছু পদ্ধতি ছবি গুলো সুন্দর। মেয়ের হালাল পার্টি; আমার ভাবী তার সখীদের নিয়ে এইসব করে। আমি থাকলে ছবি তুলে দিতে বলে। পোষ্টের খুশিতে লাড্ডু।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা তোমার কাছে বাসার চটপটি ফুচকা যতই মন্দ হৌক!! আমাদের এই ডাবলী মটর চটপটি স্পেশাল ছিলো সোনায় সোহাগা!! মানে এমন চটপটি আমিও খাইনি জিন্দেগীতে, তুমিও না কেউই না........এক সসপ্যান চটপটি এক নিমিষে হাপুস হুপুস গাপুস গুপুস!!!!!!!
লাড্ডু আমার অনেক প্রিয়!!! আর তুমি নিশ্চয় নেক্সট শরতের আয়োজনে থাকবে। মানে ছবি তোলার জন্য!! প্লান ফাইনাল এন্ড কনফার্ম করো। আমার পরীর দেশে আসতে হলে তো পাখা অর্ডার করতে হবে আমার আগে .......
৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আয়োজনটা চমৎকার ছিল।
ফুচকা ওয়ালী,ঝালমুড়ি ওয়ালী দুটাই রূপবতী।
জমজ নাকি?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১২
শায়মা বলেছেন: হা হা জমজ তো......
একজন জানোনা ..... এইখানেও জমজ দুইটা লিখে তো!!!!!!
ভাইয়া আয়োজন বানিয়ে আমি সত্যিই মজা পেয়েছি অনেক অনেক ......
খাস চটপটিওয়ালা স্টাইল করতে চেয়েছি, খাস ঝালমুড়িওয়ালা, আবার বৃষ্টি যদি সেদিন না ঝরে তাই কৃত্রিম বৃষটিও বানিয়েছিলাম।
৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৯
আরোগ্য বলেছেন: বাংলা একাডেমি কী গ্রীষ্ম বানান পরিবর্তন করলো? আমি দ্বিধায় পড়ে গেলাম। আর পোস্টের নাম দেখেও দ্বিধায় পড়েছি। তড়িঘড়ি ক্যালেন্ডার চেক করতে গেলাম, বর্ষা তো ঠিকই আরো আগেই বিদায়। এ তো শরৎচন্দ্রের পূর্ণিমা গেল। সে যাই হোক বর্ষা আমার প্রিয় ঋতু তবে ভিজতে তেমন পছন্দ না বরং বৃষ্টির সৌন্দর্য দর্শনে উপভোগ করি।
বুঝতে পেরেছি শায়মা আপা নজর লাগার ভয়ে খাওয়া ভালোমত হজমের পর পোস্ট করেন। বাহ্ কি বুদ্ধি!
প্রথম ছবিটা দারুণ। কঙ্কাবতী রাজকন্যা পাশে তার রাজকুমার তবে কার্যকলাপ পুরোই রাজাদের মত লাগলো। বেশ ভালো জোড়া সহি সালামাতে থাকুক।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৯
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া
কমেন্ট পড়ে আগে দৌড়ালাম বানান ঠিক করতে!!!
তারপর এলাম জবাব দিতে!!!!!!! না না বাংলা একাডেমী বানান পরিবর্তন করেনি। করেছিলাম শায়মা একাডেমী.......
যাইহোক ঠিক করে দিয়েছি। শায়মা একাডেমী তো তোমার পছন্দ হলো না তাই বাংলা একাডেমীরটাই দিয়ে দিলাম!!!
আর এখন শরৎ তবে বর্ষা গেছে চলে..... এবং সেই বর্ষাদিনের বর্ষামঙ্গলের গল্প লিখেছি শরতে এসে.......
শরতেরটাও লিখবো হেমন্তে গিয়ে। কি আর করা চিড়া মুড়ি মুড়কী মোয়া ফুরোবার পরেই তো লিখবো। তুমি তো এটা বুঝেই ফেলেছো হা হা হা হা .......
থ্যাংক ইউ বাংলা একাডেমীকে মনে করায় দেবার জন্য...... নইলে শায়মা একাডেমিয়া হয়ে বসে থাকতো!!!!!
৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আমার মেয়ের চটপটি ও ফুচ্কা খুব প্রিয়, বাকিদের কাছেও কম প্রিয় না। তো, শায়মা চটপটি ঘর থেকে কি অনলাইনে অর্ডার দেয়া যাবে? আমার জন্য ৫ প্লেট পাঠাবেন প্লিজ
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৩৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া কেউ অর্ডার দিলে চলবে না মানে কারো অর্ডার নেওয়া হবে না তবে তুমি দিলে তোমার জন্য ৫০০ প্লেটও যেতে পারে......
৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৭
ঢাবিয়ান বলেছেন: আহহারে প্রিয় সব খাবার । তাও আবার ছাদ বাগানের সবজি , ফল সহকারে। দুইরে বইসা এইসব ছবি দেখলে কেমনডা লাগে
বর্ননাতো আরো মারাত্মক। তয় বেদনার রঙ জানতাম নীল, বর্ষার রঙ ও কি নীল ?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১২
শায়মা বলেছেন: এতদিনে জানলে বর্ষার রঙ নীল!!!!!!!!!
হায় হায় হায় কই ছিলে এত দিন???
দাঁড়াও কয়েকটা কবিতা গান নিয়ে আসছি তোমার জন্য!!!
১০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:০০
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এইভাবে টক-ঝাল, মিষ্টি-ফিষ্টি খাবারের ছবি দেয়া সামুতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা উচিত । তবে দাওয়াত খাওয়ার আগের বা পরের ছবি সংযুক্তিতে কোন সমস্যা নেই
তবে কেবল যারা দাওয়াত খেয়েছে তারাই যেন ছবি দেখতে পাবে, বাকিদের জন্য ছবি লুকানো থাকা উচিত
। এটা আমার কাছে একরকম মানসিক অত্যাচার মনে হয়েছে। এসব খাবার দেখলে আমার বরাবরই মুখে লোল চলে আসে, লোল।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৩
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া সব্বাইকে কত দাওয়াৎ দেই, কেউ তো আসে না কি করবো বলো!!!!!!!
চলে আসলেই খাবার আগে পরে ছবি সংযুক্ত হইবেক!!!
তবে এই সব দেখে লোল আনার দরকার নেই। এখন তো শরৎ। বর্ষার খানা দানা গেছে চলে..... মানে শেষ হয়ে .....
এখন হবে ভাদর মাসের তালের পিঠা...... তাল খেতে কেউ ভালোবাসুক না বাসুক ভাদ্র মাসে নাকি যে জন্মেছে তাকে তাল খেতেই হবে। এমনই ছিলো আমার নানীর নিয়ম। হা হা
১১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: নিচে থেকে ২নং ছবিটার দিকে মন্ত্রমুগ্ধের মত তাকিয়ে রইলাম। কী সুন্দর!
নীল রংয়ের সুন্দর চুড়িগুলোর দিকে তাকিয়ে চোখ একদম ঝলসে গেল!
ফুচকা চটপটি তেমন পছন্দ না (দই ফুচকা হলে আলাদা কথা) তাই সেই স্টলে ঢুকলাম না, ঝালমুড়ি ভালো লাগলেও চানাচুর দিয়ে মাখা পছন্দ না, এখানে দেখলাম ঘুগনী ছাড়া কেবল মশলা দেওয়া ঝালমুড়ি নেই তাই সেই স্টলও পার হয়ে গেলাম। ভরপেট খিচুড়ি, মাংস, বেগুন ভাজা খেয়ে এরপর গুড়ের চা খেতে খেতে ঘুম পেলে আরো এককাপ মালাই চা খেলাম। তাও ঘুম পাচ্ছে কী করি…কী করি…
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩২
শায়মা বলেছেন: হা হা ঘুমায় যাও। অনেক রাত হলো!!!!!! হা হা
আর এই সব চুড়ি আবোল তাবোল করে পরা হয়েছিলো। কারণ চুড়ি আর ফুল পরারও একটা পর্ব ছিলো। সব পর্ব এখানে আনা হয়নি!
১২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিরাট আয়োজন! অনেক ভালো লাগল পড়ে। ছবিগুলোও দারুণ হয়েছে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:৫১
শায়মা বলেছেন: থ্যাংক ইউ ভাইয়ু!!!
১৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ২:২৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ভেবেছিলাম খাওয়া দাওয়া কমিয়ে ফেলব
সেই মতে গত একমাস যাবত চেষ্টা করছি
এমন আয়োজন দেখে লোভ সামলাতে পারছিনা
আর কবে বুদ্ধি মান হবো ???
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২২
শায়মা বলেছেন: বুদ্ধিমান হতে হবে না ভাইয়া!!!!! যা মনে চায় খেয়েই ফেলো ....
১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টের লেখা পাঠে আর সাথে থাকা ছবি দেখে
মন মাঝে বর্ষামঙ্গলে মিশে যায় শায়মা মঙ্গল গাঁথা
সুন্দর সুন্দর ছবি আর মনোহর বিবরণীতে ভাসে যেন
শায়মা কণ্ঠে বসন্ত বাতাসে মধুমালতীর সুকোমল সুবাস
বকুল করবীর নাচে জেগে ওঠে নবীন প্রাণের আভাস।
গ্রীষ্মের তাপে ঝলসে ওঠা ধরায় যেন আম্রপল্লব ডাকে
কলম আর কালীর ছোয়ায় ভরে যায় ব্লগ বাগান
বর্ষামঙ্গলে ঝরনা ধারার মত কতনা রংগীন বৈচিত্রে ভরা
চানাচুর আর চটপটি স্টলে স্টলে শায়মা গীতি গায় জলরাগিণী
ধরার বুকে সজীবতা জাগে শুকনো মাটির তৃষ্ণা কাটে
ধানের শিষে যেন বুনে দেয় সোনালি আলোর রেখা ।
ভরা বর্ষার মতো শায়মা বৈচিত্রে বাণ ডাকে সামুর বুকে
শায়মা আগমনে ব্লগ বাড়ী হয়ে উঠে মন্তব্য ভান্ডার
বাঁধ ভাংগার আওয়াজে ব্লগবাসীর মুখে জেগে ওঠে হাসি
শরৎ যেমন আসে শুভ্র কাশফুল হাতে
শিউলি-সুবাসে ভরে ওঠে প্রভাত
আশ্বিনের আকাশে মেলে দেয়া চাঁদের আলোর মত
ছোট্ট মাটির থালে শায়মা পেতে দেয় সৌখিন খাবার ।
হেমন্তের রূপে সোনালি ধানক্ষেত যেমনি ঝলসে ওঠে
শায়মা আগমনে ধ্বনিত হয় দারুন উল্লাস
হেমন্তের উল্লাসের রেশ ধরে
শীতল শিশির মাখা শিতল ভোর যেমনি
বুনে দেয় শান্তির পরশ -
শায়মা পরিবেষনে মিষ্টি হয়ে ওঠে ব্লগ বাড়ীর উঠোন।
সবকিছু মিলে শায়মা হয়ে উঠে সকলের মণিমুক্তো,
সকলের প্রাণ, বর্ষামঙ্গলে শায়মা বিনা
ব্লগবাগানে ষড়ঋতুর গীতি অসম্পূর্ণ
শায়মা ছাড়া সামুর প্রাণধারা মলিন
তুমি এলে সামু হয় প্রাণোচ্ছল বলীয়ান
বৈচিত্রময় বর্ষামঙ্গল গাঁথায়
সামু পায় চঞ্চলতার আভাস।
পোষ্টটি প্রিয়তে গেল
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৩
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়া!!!!!!!!! এত সুন্দর কবিতা কমেন্টের জন্য!!!!!!!!!!!
ঠিক বলেছো এই পোস্টের নাম হওয়া উচিৎ ছিলো শায়মা মঙ্গল........
হা হা হা
অনেক অনেক ভালোবাসা ভাইয়ামনি ......
১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৭
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: পড়ুম না আপার ছবি দেখুম কিছুই বুঝতে পারছিনা।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৪
শায়মা বলেছেন: পড়বা আবার ছবিও দেখবা ভাইয়া!!!!!!
পোস্টে তো দুইটাই আছে ....
১৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:১৭
প্রামানিক বলেছেন: আরেকটা ব্লগ দিবস করতে পারলে এই রকম খাবারের আয়োজন করা যেত
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৬
শায়মা বলেছেন: একদম ঠিক ঠিক ভাইয়া!!!!!!!
ব্লগ দিবস তো আর হচ্ছেই না !!!
আগে কত সুন্দর দিন ছিলো সব!!!!!!
তোমার শরীর ভালো তো ভাইয়ামনি!!!!
১৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:২১
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বর্ষার সবচেয়ে সুন্দর আয়োজন ছিল। এভাবে জীবন কাটুক সুখে, শান্তিতে, আনন্দে।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:২৭
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক থ্যাংকস ভাইয়ামনি!!!!!
তুমিও অনেক ভালো থাকো!!!!!!!
১৮| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫০
বিজন রয় বলেছেন: বর্ষামঙ্গল...... এর মানে কি?
এই মুহূর্তে প্রচুর বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে। আপনার পোস্টের সাথে মিলে গেল।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২৬
শায়মা বলেছেন: এটা বর্ষামঙ্গল মানে বর্ষার সময় লেখা হয়েছিলো এবং শরতে এসে সেই পোস্ট পাবলািশ হলো..... এখনও বৃষ্টি!! তবে এটা ভাদরের বৃষ্টি .......ভাদ্র আশ্বিনে ঝড় বৃষ্টি সবই হয় ......
১৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিজন রয় বলেছেন: .....
...
...
বর্ষামঙ্গল
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঐ আসে ঐ অতি ভৈরব হরষে
জলসিঞ্চিত ক্ষিতিসৌরভরভসে
ঘনগৌরবে নবযৌবনা বরষা
শ্যামগম্ভীর সরসা।
গুরুগর্জনে নীল অরণ্য শিহরে,
উতলা কলাপী কেকাকলরবে বিহরে।
নিখিলচিত্তহরষা
ঘনগৌরবে আসিছে মত্ত বরষা।
কোথা তোরা অয়ি তরুণী পথিকললনা,
জনপদবধূ তড়িৎচকিতনয়না,
মালতীমালিনী কোথা প্রিয়পরিচারিকা,
কোথা তোরা অভিসারিকা!
ঘনবনতলে এসো ঘননীলবসনা,
ললিত নৃত্যে বাজুক স্বর্ণরশনা,
আনো বীণা মনোহারিকা।
কোথা বিরহিণী, কোথা তোরা অভিসারিকা!
আনো মৃদঙ্গ, মুরজ, মুরলী মধুরা,
বাজাও শঙ্খ, হুলুরব করো বধূরা--
এসেছে বরষা, ওগো নব-অনুরাগিণী,
ওগো প্রিয়সুখভাগিনী!
কুঞ্জকুটিরে, অয়ি ভাবাকুললোচনা,
ভূর্জপাতায় নব গীত করো রচনা
মেঘমল্লার-রাগিণী।
এসেছে বরষা, ওগো নব-অনুরাগিণী!
কেতকীকেশরে কেশপাশ করো সুরভি,
ক্ষীণ কটিতটে গাঁথি লয়ে পরো করবী,
কদম্বরেণু বিছাইয়া দাও শয়নে,
অঞ্জন আঁকো নয়নে।
তালে তালে দুটি কঙ্কণ কনকনিয়া
ভবনশিখীরে নাচাও গনিয়া গনিয়া
স্মিতবিকশিত বয়নে,
কদম্বরেণু বিছাইয়া ফুলশয়নে।
স্নিগ্ধসজল মেঘকজ্জল দিবসে
বিবশ প্রহর অচল অলস আবেশে,
শশীতারাহীনা অন্ধতামসী যামিনী--
কোথা তোরা পুরকামিনী!
আজিকে দুয়ার রুদ্ধ ভবনে ভবনে,
জনহীন পথ কাঁদিছে ক্ষুব্ধ পবনে,
চমকে দীপ্ত দামিনী--
শূন্যশয়নে কোথা জাগে পুরকামিনী!
যূথীপরিমল আসিছে সজল সমীরে,
ডাকিছে দাদুরী তমালকুঞ্জতিমিরে,
জাগো সহচরী, আজিকার নিশি ভুলো না--
নীপশাখে বাঁধো ঝুলনা।
কুসুমপরাগ ঝরিবে ঝলকে ঝলকে,
অধরে অধরে মিলন অলকে অলকে--
কোথা পুলকের তুলনা।
নীপশাখে সখী ফুলডোরে বাঁধো ঝুলনা।
এসেছে বরষা, এসেছে নবীনা বরষা,
গগন ভরিয়া এসেছে ভুবনভরসা--
দুলিছে পবনে সনসন বনবীথিকা,
গীতিময় তরুলতিকা।
শতেক যুগের কবিদলে মিলি আকাশে
ধ্বনিয়া তুলিছে মত্তমদির বাতাসে
শতেক যুগের গীতিকা--
শতশতগীতমুখরিত বনবীথিকা।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:১০
শায়মা বলেছেন: ঠিক এমনই ছিলো আমাদের বর্ষামঙ্গল ভাইয়া। গান নাচ কবিতা বাঁশি সবই ছিলো সাথে বর্ষার খানাপিনা .....
এবার আসছে শরতের বন্দনা.....
আবার সেটাও নিয়ে আসবো ওকে?
২০| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৪
নজসু বলেছেন:
সত্যিই, কী অপূর্বভাবে ঋতুর সঙ্গে মিশে আছে আমাদের শৈশব, স্মৃতি আর সংস্কৃতি!
বর্ষা আর বর্ষামঙ্গলকে ঘিরে আপনার এই আনন্দ আয়োজন, রিমঝিম বৃষ্টির মধ্যে তৈরি করা "বৃষ্টির শ্যুটিং স্পট", বর্ষার খাওয়া-দাওয়ার প্ল্যান, এমনকি স্টলের নামকরণ সবকিছু মিলিয়ে যেন এক চিরসবুজ মুহূর্ত যেন ফিরে এলো!
ছবিগুলো বরাবরের মতো সুন্দর। ভালো থাকবেন বোন।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫
শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই ভাইয়া
শৈশবকে তো ফিরে পাওয়া যাবে না তবে সেই আনন্দ ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করা যেতে পারে !!!!!!
২১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: প্রথম ছবিতে ছাতা হাতে আপনার পাশে কে? জাদিদ ভাই নাকি??
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
শায়মা বলেছেন: হা হা হা ভাইয়ু!!!!!!!!!!
কেউ বুঝলোনা.........তুমি কি করে বুঝে ফেললে!!!!!!!!!!!!!!
২২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ফেরদৌসি রহমানের ‘এসো গান শিখি’ অনুষ্ঠানের মিঠু আর মনটির কথা মনে আছে? উনি আরেকটা গান শিখাতেন। তখন আপনার জন্ম হয়েছে কি না জানি না (হলেও হামাগুড়ি দিতেন হয়তো)। সেটা হল সাত স্বরের রাজা রেল গাড়িতে চড়ে গানের দেশে যাবে মাকে সাথে করে’। আরেকটা হল ‘আজব দেশে যাই চল আজব দেশে যাই’।
চটপটি, ফুচকা, ঝালমুড়ি ইত্যাদি এগুলি আমার প্রিয় খাবার। আপনাদের অনুষ্ঠানের খাবারগুলি উপাদেয় নিঃসন্দেহে। মনে হয় কোন পেটুকের পরামর্শে এগুলি তৈরি করা হয়েছিল। আগে জানলে আপনাদের অনুষ্ঠানে যেতাম। অনুষ্ঠানের নামটা সুন্দর হয়েছে। আরেকটা নাম দিতে পারতেন সেটা হল ‘শ্রাবণের মেঘগুলো জড়ো হলো আকাশে, অঝোরে নামবে বুঝি শ্রাবনে ঝড়ায়ে’।
আপনি চটপটে, তাই ‘শায়মা চটপটি ঘর’ নামটা ভালো হয়েছে।
ঝালমুড়ি ঝাঁকানোর একটা কায়দা এবং ছন্দ আছে। এই ঝাঁকানো আবার সবাই সঠিকভাবে পারে না। আপনি তো আরওই পারবেন না।
আমড়াগুলি পাকা ছিল মনে হয়। পাকা আমড়ার খুব স্বাদ। ঢাকাতে পাওয়ার সম্ভবনা কম।
গুড়ের চা খেতে মজা। বিশেষ করে আপনাদের যশোরের গুড়ের চা।
চারজনের হাত এক করে যে ছবি তুলেছেন সেটা সাধারণত স্কুলের বাচ্চাদের নখ কাটা পরীক্ষা করার জন্য করা হয়ে থাকে। ছবিতে দুই এক জনের নখ বড় ছিল।
ছবিতে আপনাকে প্রথমে শাড়ী পড়া দেখলাম পরে সিনেমার গানের মত একই গানের দৃশ্যে সালোয়ার কামিজ পড়া দেখা যাচ্ছে। শুটিং মনে হয় কয়েকদিন ধরে হয়েছে। বৃষ্টিতেই যদি ভিজবেন তাহলে আর চেহারায় মেইক আপ করার কি দরকার। আপনি কি সুইমিং পুলেও মেইক আপ করে নামেন নাকি?
চাঁদ দেখার সময় গান হওয়া উচিত ছিল’ চাঁদের সাথে আমি দেবো না তোমার তুলনা’।
আপনার পোশাক, সাজ সজ্জা এবং হাসি খুব নিখুত ছিল। খুব সুন্দর লাগছিল আপনাকে। শাড়ী কি আপনি একা একা পড়েছিলেন নাকি কারও সাহায্য নিয়ে?
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৬
শায়মা বলেছেন: বাপরে ভাইয়া!!!!
তুমি দেখছি জহুরীি!!অবশ্য হিসাব নিকাশ নিয়ে কাজ করো তাই চোখ কান ছোট ছোট দিকেও খোলা রাখতেই হয়!!!
ফেরদৌসী রাহমানের সাত স্বরে রাজা গানটা দিয়েই এসো গান শিখি শুরু হত! তবে আজব দেশে যাই এটা আবার কি গান!!!
আজব দেশের ধন্য রাজা গানের কথা বলছো নাকি!!
এসো নীপ বনে ছিলো এই বর্ষামঙ্গল উৎসবের নাম!! আসলে বৃষ্টিতে ভিজে নাচানাচির ছবিগুলি দেইনি তো!
হা হা শ্যুটিং কয়েকদিন ধরে হয়নি। একদিনই হয়েছে। বৃষ্টিতে ভেজার আগে শাড়ি। ভেজা শাড়ি বদলে আবর সালোয়ার কামিজ......হা হা
আর চটপটির সাথে চটপটের মিল!!! হা হা হা হা হাসতে হাসত মরলাম!!! ঝালমুড়ি ঝাকানোর একটা না কয়েকটা স্টাইল আছে সব দেখে নিয়েছি ঝালমুড়িওয়ালা থেকে।
আমড়া আর গুড়ের চাও অনেক মজা হয়েছিলো ভাইয়া।
আপনার পোশাক, সাজ সজ্জা এবং হাসি খুব নিখুত ছিল। খুব সুন্দর লাগছিল আপনাকে। শাড়ী কি আপনি একা একা পড়েছিলেন নাকি কারও সাহায্য নিয়ে?
একাই পরেছি। তবে এত প্রশাংসা দেখে তো মনে পড়ছে প্রবাদ বাক্য
ভূতের মুখে রাম নাম .........
২৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ১২:৫৬
বিজন রয় বলেছেন: একটি কবিতা পোস্ট করবেন? অন্তত ৫০ লাইনের?
এই মাসের ভিতরে?
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৪
শায়মা বলেছেন: অনেক দিন হলো আমি আর কবিতা লিখি না ...... তবে মনে মনে লিখে যাই...... টাইপ করা হয় না বা কাগজে কলমেও লেখা হয় না। কবিতা লেখার জন্য হয় আমাকে শান্ত মাথায় অবসরে যেতে হয় নয়ত প্রেমে পড়তে হয়..... কোনোটারই সময় পাই না আজকাল ......
তবে তুমি যখন বললে দেখি দুটোর কোনটা থেকে লেখা যায় ......
২৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:০৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: দেরী করে পোস্ট নজরে এলো। কি কান্ড দেখতো!
তোমার পোস্টের কামনা করে যাচ্ছি আর সে তুমার পোস্টই কিনা চোখের আড়ালে চলে গেল।
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩১
শায়মা বলেছেন: আমি কিন্তু লিস্টে যত মানুষ আছে সবার নিকের উপরে ক্লিক করি রোজ রোজ .....
কেউ তো আজকাল লিখেই না ......
২৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ১১:২৩
বলেছেন: আহা সেই পুরোনো দিন গুলো, কতই না রঙ্গিন ছিল, সাথে মানুনের দেশাত্ববোধক গান না দিয়ে, সিনেমাই শুরু হতো না।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৭
শায়মা বলেছেন: হা হা ঠিক তাই ভূতভাইয়া!!!
তো তুমি কোথায় ডুব দিয়ে ছিলে এতদিন!!!
শিঘ্রী তোমার এতগুলো দিনের ভূত জীবনের ইতিহাস লেখো আমাদের জন্য!!!
২৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মেহবুবা বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/1Cooj3HRPA/
এটা দেখো কি মিষ্টি মেয়ে, তোমার মত।
মন তোমার মেঘের সঙ্গী.....
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৮
শায়মা বলেছেন: বাহ আপুনি!!!!!!!!!
এত সুন্দর!!!!!!!! আমাকেও এমনটা করে দেখাতে হবে তোমাকে!!!!!
২৭| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
মেহবুবা বলেছেন: https://www.facebook.com/share/r/1Cooj3HRPA/
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:০৯
শায়মা বলেছেন: ওহ একই গান!!!!!
আপুনি বর্ষা গেছে!!!
এবার আসবে শরৎ বন্দনা ......
২৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:১৯
মেহবুবা বলেছেন: একই গান হবে না? বহুদিন বাদে এসে অপটু হাতে এসব ঘটে! তবে সুন্দরের পুনরাবৃত্তি ভালোই লাগে।
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২৫
শায়মা বলেছেন: সুন্দর কিছু বার বার হলেও সুন্দর!!!!
আপুনি
এই লেখা পড়ো..... তোমার মূল্যবান মতামত জরুরী প্রয়োজন
২৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সকাল ৭:৪৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: শায়মা,
হাযার মাইল দূর থেকে দেশের খবরে জানলুম, বৃষ্টি হচ্ছে। আর আপনি কিনা সিনেমার বৃষ্টি নিয়ে এলেন!! সাথে সিনেমার মতোই সেটের আবহ। দেখতে দৃষ্টি নন্দন, সন্দেহ নেই। শুধু দুঃখটা বাড়লো।
দুঃখটা হলো এই, যেখানে থাকতে হচ্ছে সেখানে বৃষ্টির দেখা মিললেও তাতে "ঝরঝর" ধ্বনির রেশ নেই , কেমন যেন অচেনা! দেশের মতো আকাশ ভেঙ্গে পড়েনা। হৃদয়ে দোলাও দিয়ে যায়না। কেমন যেন যান্ত্রিক। রিনঝিন শব্দের সাথে মাটির কানে কানে কিসব কথা নিয়ে ঝরে পড়তেও জানেনা!
শুধু বলি -- ইনহাস্ত ওয়াতানম!!!!!!!!!
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া .....
রিমঝিম ঝিম বৃষ্টি মাটির কানে কানে কি কথা নিয়ে পড়ে ঝরে ঝরে.... গানটার মধ্যে একটু রহস্যের গন্ধ পেলাম। হা হা যদিও হয়ত চোরের মন পুলিশ পুলিশ!!
আচ্ছা বলি এই গান দিয়ে এক যুগল ভিডিও বানিয়েছিলাম ও পাবলিকলি পোস্ট না করলেও ফ্রেন্ডস এন্ড কলিগের মাঝে শেয়ার করেছিলাম!!! জানোই তো আজকাল এই ডিজিটাল দুনিয়ায় সবই পাবলিক হয়ে যায় ..... প্রাইভেট আর থাকে না..... তাই ভেবেছি আর কি ......
তবে হ্যাঁ পৃথিবীর যেখানেই যাও ইনহাস্ত ওয়াতানম কখনও ছাড়বে না আমাদেরকে....
৩০| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪০
রাইসুল সাগর বলেছেন: আপু তুমি আর তোমার লিখা আগের মতই আছে, ঠিক যেমন থাকে বর্ষাধারা। সুন্দর পোষ্ট সুন্দর ছবি। ঠিক এভাবেই এমনি করেই ভালো থেকো। শুভকামনা নিরন্তর সব সময়।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
শায়মা বলেছেন: আমি তো আগের মতনই আছি কিন্তু তুমি কোথায় হারালে ভাইয়া!!
কত কত জন হারিয়ে গেলো !! আর আসেনা আমাদের এই ব্লগে।
এখন তুমি কোথায় আছো?
কেমন আছো?
৩১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৫৪
রাইসুল সাগর বলেছেন: আপু হারাইনি, আছি, মাঝে মাঝে আসি পড়ি। লিখা হয়না। আমি জার্মানী তে আপু। তবে অফিসিয়াল ট্যুরে এখন দুবাই। ৩ মাস এখানেই থাকবো। তারপর আবার ফিরে যাবো। জীবন কেটে যাচ্ছে জীবনের নিয়মে। দায়িত্ব বেড়েছে। কি আর করা মেনে নিয়েই চলছি পথ। তুমি কেমন আছো?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০০
শায়মা বলেছেন: আমি ভালো আছি তবে জীবন তো বদলায়। দিন থেমে থাকে না, জীবনও চলে নিজের নিয়মে। আমারও বদলেছে অনেক কিছুই।
নিজের জীবন, জব, শখ আহ্লাদ পেশা নেশা সবখানেই কিছু না কিছু দিন বদলের ছোঁয়া লেগেছে।
তুমি জার্মানীতে আছো। জব করছো জেনে খুব ভালো লাগলো। দায়িত্ব আর কর্মব্যস্ততায় লেখার সময় হয়না অনেকরই। আমি নিজেই কত কিছুতে আটকে যাচ্ছি মনে হয়। তবে সকল কিছু সামলে চলা বা মেনে নিয়ে এগিয়ে চলাই জীবন।
অনেক ভালো থেকো ভাইয়ামনি!!
আমাদের জীবনের মতন আমাদের প্রিয় সামুও বদলে গেছে। সেই ভরা জোয়ারের দিনগুলি আর কখনও ফিরে আসবে না কোনোদিন .....
৩২| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:০৩
রাইসুল সাগর বলেছেন: তুমিও অনেক ভালো থেকো আপু। হাঁ অনেক কিছুই বদলে গেছে, সময়ের সাথে। মাঝে মাঝে আসি খুঁজি প্রিয়মুখ গুলো। মাঝে মাঝে পেয়েও যাই, এই যেমন আজ পেলাম তোমাকে। হাজার বছরের শুভকামনা যেনো আপু। দোয়া করো।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:১৭
শায়মা বলেছেন: আমি আর হামা ভাইয়ু ছাড়া মনে হয় তেমন কেউ আর আসেই না পুরোনো দিনের মানুষেরা। যদিও আসে চুপচাপ চলে যায়। কোনো কথা না বলে ......
অনেক অনেক ভালো থেকো।
৩৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৪৯
করুণাধারা বলেছেন: এত চমৎকার পোস্ট দেখার পর বলার তো অনেক কিছুই ছিল, কিন্তু চোখের সমস্যার জন্য লিখতে পারছিনা। এখন মনে হল যা হোক কিছু বলি, নাহলে আবার ভাববে
কি ভাববে?
একটা বানান ভুল পেয়েছি, মনে হচ্ছে তোমার অজস্র পোস্টের মধ্যে এই প্রথম কোনো বানান ভুল দেখলাম! বাজনা কখন বাঁজা হয়?
তোমার গত কিছুদিনের পোস্ট দেখছি সব বসন্ত বরণ, পয়লা বৈশাখ, অস্ট্রেলিয়ার ভ্রমন, বর্ষা মেলা এই ধরণের! মানে তুমি সারা বছর ধরে নানা অনুষ্ঠান করছো, সেগুলো ছবি এমনিতেই নিজের জন্য তুলে রাখতে, এবার তার সাথে কিছু লেখা দিয়ে একটা পোস্ট বানিয়ে ফেলছো!! আগে তুমি বিভিন্ন রকম পোস্ট দিতে, চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট নিয়ে খুবই ভালো কিছু পোস্ট দিয়েছিলে। অবশ্য এখন ব্লগের যে অবস্থা, তেমন পোস্ট পড়ার সময় কারো হবে না।
আমি কিন্তু পুরো পোস্ট এবং অনেক মন্তব্য পড়েছি। রাজীব নূরের মন্তব্য পড়ে নির্মল আনন্দ লাভ করেছি। তাই রাজীব নূরের জন্য একখানা মন্তব্য করছি। জানি যে, কে কি মন্তব্য করলো সেটা দেখার জন্য আবার রাজিব নূরের আবির্ভাব ঘটবে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:২৯
শায়মা বলেছেন: হায় হায় সবার চোখের এত সমস্যা হচ্ছে কেনো আজকাল!!! খায়রুলভাইয়ার চোখের সমস্যা, চাঁদগাজীভাইয়ারও চোখের সমস্যা, এমনকি জাদীদভাইয়া ওরফে রাজীবভাইয়ুর ছাতা ভাইয়ারও চোখের সমস্যা!!!!! এত এত সমস্যা হলে ব্লগ লিখবে কিভাবে তোমরা!!!!
যাইহোক বাজনা যখন সূর সৃষ্টি করিতে পারেনা তখনই বাঁজা হয়ে যায় আপুনি!!!!!!!! হি হি হি হি
হা হা ঠিক ঠিক অনুষ্ঠান সে সব সময়ই করতাম। আমার জীবন অনুষ্ঠানময়!!! তবে সে সব ব্লগে দিতাম না আগে। এখন দেই। আর সে সব পোস্ট লিখিনা তাহা নহে। তবে অন্য কোথাও অন্য কোনোখানে। ব্লগে দেই না আর তেমন।
আর মন্তব্য তো আমার সব সময় লেখার চাইতেও মজার লাগে। বিশেষ করে চিলেকোঠার প্রেম লেখার সময় মন্তব্যগুলো পড়ে আমি হাসতে হাসতে মরে যেতাম!!!!!! হা হা হা
দাঁড়াও আমি রাজীবভাইয়ার আসা লাগবে না আমি নিজেই তাকে ডেকে আনছি!!!!!!!!
ওহ এরপর কি তবে শরৎ বন্দনা আনবো না??
৩৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৬
করুণাধারা বলেছেন: @রাজীব নুর
কে কি মন্তব্য করেছেন দেখতে নিশ্চয়ই আবার আসবেন, তখন আমার মন্তব্য অবশ্যই পড়বেন।
প্রথম ছবিতে শায়মার পাশে রিমো দ্য রোবট হাসব্যান্ড, যে শায়মার আনুগত্যে অতুলনীয়! দেখলেন না শায়মার জন্য কেমন কৃত্রিম বৃষ্টির ব্যবস্থা করে ফেললো!!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:৩২
শায়মা বলেছেন: হা হা হা রাজীবভাইয়াকে ডাকতে যাই!!!!!!
আপুনি পূজা স্পেশালও চাইলেই এনে দিতে পারি........ একদম বনানী পূজামন্ডপে ভি আই পি ইনভিটেশন ছিলো!!!!!!! ইনভিটেশন দিয়েছিলো তোমাদেরই আরেক ভাই বেরাদারেরা মানে সাংস্কৃতিক মন্ত্রনালয়ের হোমরা চোমরা। কিন্তু সেই পোস্ট দেওয়া কি ঠিক হবে???
৩৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:১৪
করুণাধারা বলেছেন: কিন্তু সেই পোস্ট দেওয়া কি ঠিক হবে???
মনে হয় ঠিক হবে না। দেখছো না ব্লগের কিয়েক্টাবস্থা!! আমার শুধু মনে হয় স্পেনের ষাঁড়ের লড়াইয়ের মতো ঢুসাঢুসি চলছে। বড় ক্লান্তিকর।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৮
শায়মা বলেছেন: আরে কি যে বলো আপুনি!!!!!! আমার সাথে ঢুসাঢুসি!!!!! কোন ষাড়ের সাহস আছে শুনি!!!!!!! এক্কেবারে ত্রিশূল দিয়ে চোক্ষে গুঁতা দিয়ে চোখ কানা করে দেবো না!!!!!!
হা হা হা
ষাড়েরা এই কমেন্ট দেখবে আর রাগে ফুঁসবে.....
তবে শুধু ফুসাফুসিই ...... ঢুসাঢুসি করতে আসলেই চক্ষু কানা হই যাবে!!!!!!!!
৩৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৪
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: হৃদয় বিমল হোক, প্রাণ সবল হোক,
বিঘ্ন দাও অপসারি
শুষ্ক হৃদয় লয়ে আছে দাঁড়াইয়ে
ঊর্ধ্বমুখে নরনারী
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৯
শায়মা বলেছেন: কবিতাভাইয়া!!!!!!!!
তুমি তো ভালোই গানা জানো মনে হচ্ছে!!!!!!!!
সত্যিই গান গাও নাকি ভাইয়া!!!!!!!!!!
৩৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর ১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
০১ লা অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৭
শায়মা বলেছেন: আরে ভাইয়া কে কি করেছে দেখার আগে করুণাধারা আপুনির কমেন্ট দেখো!!
৩৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১০:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত নিখুঁত একটি পরিবেশনা। উপস্থাপনায় কোথাও কোন ত্রুটি ধরার উপায় নেই, দুই একটা টাইপো ছাড়া। মূল আহার্য এবং অ্যাপেটাইজারের ছবিগুলো রসনা উদ্রেককারী, স্বাদে নিশ্চয়ই ততোধিক উপাদেয় হয়েছিল। পূর্ণিমার দৃশ্যটি চমৎকার ধারণকৃত।
মন্তব্যের ঘরে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত বর্ষামঙ্গল কবিতাটি তুলে ধরার জন্য কবি বিজন রয়কে ধন্যবাদ।
৩৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০২৫ সকাল ১১:০৮
কবিতা ক্থ্য বলেছেন: এই পৃথিবীতে অল্প কিছু মানুষ প্রতিভা জন্ম নিয়েছে, আমি তাদের মাঝে একজন।
গানতো দুরের কথা, আমার কথা বলতে ই জিভে আটকায়।
৪০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ১:১৯
শার্দূল ২২ বলেছেন: কেমন আছো ঢংগি ?
ফুচকার দিকে নজর পড়েছে ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আপু দাওয়াত দিবা না?