১| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

সাগর সরকার বলেছেন: নকল অবশ্যই খারাপ। নকল করা ছাড়া কেউ মুখস্ত করে লিখতে পারে আবার কেউ মাথা খাটিয়ে লিখতে পারে। একেক জনের একেক গুন থাকতে পারে। এরা দুজনাই দেশের জন্য অবদান রাখতে পারে যদি যথাযথ পরিবেশ দেয়া যায়।

২| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২১

কানিজ আনিছা পিয়া বলেছেন: হু........................
কাকে.............................
যার সব দিকে জ্ঞান আছে

৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

অপরাজিতা ০০৭ বলেছেন: রাঙ্গা ঠোঠকে জিজ্ঞাসা করুণ।

৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৫

কাশ বন বলেছেন: যে নিজ চেষ্টার নিজের মেধা খাটিয়ে নিজের মতো করে লিখতে চেষ্টা করে।

৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৬

র‌্যাভেন বলেছেন: ছবির মাইয়াটা কি অরেন্জ জুস খাইতাছে?

৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: কঠিন প্রশ্ন....................

৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪০

বেঁচে আছি বলেছেন: mukhostho, only mukhostho is the best way to be a good student and marks in context of Bangladesh. No matter as a human being how u are and how much u really earn knowledge.

৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: ভাল স্টুডেন্ট হচ্ছে সে, যে সকল প্রকার বাঁধা বিপত্তিকে অতিক্রম করে বছর শেষে পরীক্ষায় উচ্চ নম্বর লাভের কর্মসূচী নিয়ে তা বাস্তবায়নের জন্য সারা বছর প্ররিশ্রম করে এবং সফল হয়। বাধা বিপত্তি হচ্ছে একাডেমিক লেখাপড়ায় সরস অংশের চাইতে নিরস অংশই বেশি থাকে। ভাল ছাত্রকে তার মনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করে সেগুলোও হজম করতে হয়।

উৎসব প্রবন বাঙালি জাতির আজ কর্মসূচি বাস্তবায়নে সক্ষম ভাল ছাত্রের বড়ই অভাব।

৯| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১

k-79er34b বলেছেন:

১০| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০১

সাগর সরকার বলেছেন: কিছু পেশা আছে যা খুব বেশি তথ্য নির্ভর।অনেক তথ্য মনে রাখতে হয়।বলা যেতে পারে চলমান অভিধান। তাই মুখস্ত করার গুন তখন কাজে লাগে। সবার তো আবিস্কারক হওয়ার দরকার নাই।

১১| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: নির্দিষ্ট লক্ষ্যে লেখাপড়া করবার সময় এমন অনেক কিছুই শিখতে হয় যার তাৎপর্য ঐ সময় বোঝা যায় না। পরে কাজে লাগে। যেমন স্কুলে থাকতে প্রতিক সংকেত যোজনী ইত্যাদি মুখস্ত করতে একসময় বিশ্রী লাগত। কিন্তু পরীক্ষায় নম্বরের জন্য মুখস্ত করেছিলাম। কিন্তু আজ জানি এর গুরুত্বকতটুকু।

পৃথিবীতে কখনই সব কিছু সব সময় মনের মত পাওয়া যায় না। অনেক সময়ই মনের বিরুদ্ধে পড়া লেখা করতে হয়। তবে একটা মনের মত লক্ষ্য থাকলে সমস্যা হয় না।

যাদের এই লক্ষ্যটা নাই তারা ভাল ছাত্র হয় না। পছন্দের জিনিস না পেলে পড়ালেখা করে না। এক সময় রেজাল্ট খারাপ করতে করতে ঝরে পড়ে।

১২| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

কেএসআমীন বলেছেন: যে জিপিএ-৫ পেয়েছে সে-ই মেধাবী

এবছর ৫২ হাজার মেধাবীর পয়দা হয়েছে...

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১২

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: দেখুন এম্নিতেই এ প্রজন্ম পড়াশোনা বিমুখ। তার উপর যদি মেধা তালিকা ধরে রাখার নেশা ধরিয়ে যদি পড়ার টেবিলে বসাতে পারেন, সেটাকে কখনই খারাপ বলা যাবেনা। আমি নিজেও এই কারণেই পড়াশোনা করেছি। পড়াশোনার সুফল টা যদি শুধু জ্ঞানার্জন ধরেন, তাহলে চাকুরি প্রাপ্তি, বৃত্তি পাবার সাফল্য, মেধা তালিকায় স্থান পেয়ে সুনাম অর্জন এসব কি কুফল হিসেবে ধরবেন?

আমি আবারও বলি যে যে কারণেই পড়াশোনা করুক না কেন পড়াশোনায় লেগে থাকলে আলাদা ভাবে জ্ঞান অর্জন নিয়ে ভাবতে হয়না, ওটার ক্ষেত্র ও অর্জনের সুযোগ হয়ে যায় কম বেশি। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী পন্ডিত মশাই হয়ত হন না, কিন্তু "কুফল" হয় ভেবে ঋণাত্মক ভাবনা ভাবতে আমি আগ্রহী নই।

১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: শিক্ষক ও শিক্ষাদান প্রক্রিয়ার ব্যাপারটা আপনার ভাবনার ক্ষেত্রে আনা প্রয়োজন। মুখস্থ বিদ্যা খারাপ কিছু না। কেউ যদি অনেক তথ্য তত্ত্ব পড়ে বহুদিন মনে রাখতে পারে, বই না দেখেই সে তার পেশাগত জীবনে প্রায়োগিক দক্ষতা দেখাতে পারে। ব্যাপারটি ডাক্তার বা প্রকৌশলী দু ক্ষেত্রেই প্রয়োজ্য। না বুঝে মুখস্থ করা আর বুঝে পড়ে মনে রাখার মাঝে বিশাল ফারাক। প্রথম শিক্ষা বর্ষে যা পড়ানো হল শেষ বর্ষে তা বেমালুম ভুলে গেলে সমস্যায় পড়তে হয় অনেক।

এর বাইরে গণিতের মত মাথা খাটিয়ে সমাধান বের করা বা সাহিত্যের মত মনের মাধূরী মিশিয়ে লিখার সুযোগ খুব কম বিষয়েই আছে।তারপরেও আপনি তাৎক্ষণিক বানিয়ে সাহিত্য প্রশ্নের উত্তর দিলেন আর আরেক জন খুবই সময় নিয়ে গুছানো নোট মুখস্থ করে নির্ভুল ভাবে লিখলো।

পরীক্ষক তখন লেখার গুণগত মানই দেখেন-জোর দেন, কে মুখস্থ করে লিখলো বা নিজ চেষ্টায় বানিয়ে লিখে স্বকীয়তার পরিচয় দিল সেটা বিচার্য হয়না কখনই।

১৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: চিন্তাধারার ক্ষেত্রে মৌলিকতা থাকাটা দুরুহ ব্যাপার। পাশ করে ভাল বেতন, পেশা সবাই পেতে পারে, সেখানে ভাল গবেষক/সাহিত্যিক হওয়াটা চাট্টি খানি কথা নয়।

পাঠ্য পুস্তকের গৎ বাধা কথা মাথায় রেখে চলতে ফিরতে পারলেই মানুষের মত মানুষ হওয়া যায়। নিজের থেকে কিছু দেখাতে গেলেই অবশ্যই আপনাকে পাঠ্য পুস্তকের বাইরে আসতে হবে। এ রকম দুর্লভ মেধার কৃত্রিম সংকট আছে এদেশে যেখান শিক্ষার্থীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ পাঠ বিমুখ ............ডিজুস ধরনের গড্ডালিকার ভোগবাদ অথবা সুবিধা বঞ্চিত হবার কারণে আশা-শূণ্য, জেদ শূণ্য, হতোদ্যোম ছাত্রদলের কারণে..........যারা কাউকে সামনে রেখে আদর্শ ধরে স্বপ্ন দেখার সুযোগ পায়না কখনই।

১৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ৮:৫৬

বিবর্তনবাদী বলেছেন: পড়ালেখার প্রতি যে অনাগ্রহ তার জন্য আমি মূলত দায়ী করব শিক্ষা পদ্ধতিতে। এই শিক্ষা পদ্ধতির দুটি সমস্যা। প্রথমত, ক্লাসে শিক্ষার্থীদের বিষয়ের প্রতি আগ্রহ সৃষ্টির কোন চেষ্টা নাই। যে পড়ে সে নিজ উদ্যোগে পড়ে। দ্বিতীয় সমস্যাটা একটু অন্য ধরনের। সব ছাত্রের ক্লাসে পড়ানো বিষয়ের প্রতি আগ্রহ থাকবে তার কোন কারন নেই। যেমন অনেকের আগ্রহ থাকতে পার গানের প্রতি বা টেকনিক্যাল কাজকর্মের প্রতি। রেজাল্ট খারাপ তার মানে এই নয় যে সেই ছাত্রকে দিয়ে কিছু হবে না। ছাত্র-ছাত্রীদের সুপ্ত প্রতিভা বের করে আনবার কোন চেষ্টা আমাদের দেশের প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় নেই।

১৭| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:১৭

কুম্ভকর্ণ বলেছেন: ভাল স্টুডেন্ট বলার কি দরকার? সবাইকেই গর্ধভ ধরে নিলেই তো ভাল।

১৮| ১৩ ই আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:২০

নিলা বলেছেন: *যে নিজ চেষ্টার নিজের মেধা খাটিয়ে নিজের মতো করে লিখতে চেষ্টা করে।
*যে সারা বছর কষ্ট করে পড়ালেখা করে
*যে নিজের মেধা খাটিয়ে কিছু লেখার চেষ্টা করে

১৯| ০৮ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৭:২৬

মে ঘ দূ ত বলেছেন: আমার মতে শিক্ষার প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত মনুষ্যত্ব এবং ব্যক্তিত্বের উন্নতি সাধন। মননের বিকাশে যে পড়াশোনা সেই শ্রেষ্ঠ।

ছেলেবেলায় পড়া প্রমথ চৌধুরীর শিক্ষা নিয়ে প্রবন্ধটার কথা হঠাৎ খেয়াল গেল।

২০| ০৮ ই জুন, ২০০৯ সকাল ৭:৩৬

নুভান বলেছেন: প্রথমত আমি যা মনে করি, ভাল স্টুডেন্ট তাকেই বলে, যে জানে যে সে কি জানেনা, অর্থাৎ তার দুর্বলতা কোথায় সে বুঝতে পারে। দ্বিতীয়ত, সে যতটুকুই জানে সেটুকুর মধ্যে কোন ফাক থাকে না। ধন্যবাদ।

২১| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:১২

বড় বিলাই বলেছেন: যে লেখাপড়ায় ভালো তাকে ভালো স্টুডেন্ট বলতে পারেন, তবে সেটা কাজে লাগাতে পারে কতটুকু তার উপর নির্ভর করছে মানুষ হওয়া।