![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত ৫ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও সমমনা দলগুলো। কিন্তু যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচালের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত জামাতে ইসলামীর চাপে নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে বিরত থাকে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম দল বিএনপি। জামাত শুধু এখানেই থেমে থাকেনি, বরং নির্বাচন-কালীন সরকার ব্যবস্থা সংস্কারের নামে বিএনপি কে কথিত আন্দোলনের কর্মসূচি দিতে বাধ্য করে। আর পর্দার আড়াল থেকে কখনো অডিও আবার কখনো ভিডিও বার্তার মাধ্যমে ঘোষিত বিএনপি নেতাদের এই সকল কর্মসূচির সুযোগ নিয়ে জামাতের ছাত্র সংগঠন শিবির দেশব্যপী তান্ডব ও হত্যাযজ্ঞ শুরু করে। তারা এই নির্বাচন বানচালের জন্য নির্বাচনের দিন পর্যন্ত দেশের সর্বত্র জ্বালাও-পোড়াও এবং হত্যাকান্ড চালিয়ে যায়।
কিন্তু এর পরও যথাসময়ে নির্বাচন সম্পন্ন হয়ে গেলে শিবির আরও হিংস্র হয়ে উঠে। তারা নির্বাচন সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি এবং যারা ভোট দিয়েছে, বিশেষ করে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘর ও ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলো জ্বালিয়ে দেয়।
কিন্তু এত প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নব-নির্বাচিত সখ্যাগরিষ্ঠ দল আওয়ামীলীগ গতকাল সরকার গঠন করেছে। আর এদিকে রাজনীতির মাঠে একের পর এক কৌশলগত পরাজয়ে কোনঠাসা দল বিএনপি'র প্রধানও নির্বাচন পরবর্তী সাক্ষাতকারে জামাতকে ত্যাগ করার ইংগিত দিয়েছেন।
এদিকে গত বছরের পুরোটা সময় সারাদেশে ধারাবাহিকভাবে সহিংসতা চালিয়ে যাওয়ার পরও পুরো বছরেই ঢাকা'য় ঢুকতে ব্যর্থ হয় জামাত-শিবির। যদিও জামায়াতের দাবি, ১৮ দলীয় জোটের আন্দোলনে জামায়াত কর্মীরা ঢাকায় না থাকায় সেখানে ১৮ দল কিছুই করতে পারেনি। বরং দলটি উত্তরাঞ্চল, দক্ষিণাঞ্চল এবং চট্টগ্রাম অঞ্চল সহ দলের শক্তিশালী অবস্থান এমন এলাকায় কর্মীদের সক্রিয় হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিল। আর রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নীলফামারী, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, সাতক্ষীরা, লক্ষ্মীপুর, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজারে জামায়াত কর্মীদের সহিংসতার কারণে চিন্তিত হয় সরকার। এমনকি বিএনপির ঘাঁটি বগুড়ায়ও জামায়াতকেই করতে হয়েছে ‘যা করার’।
অন্তর্বর্তী সরকারের পতন, নির্বাচন প্রতিহত, আন্তর্জাতিকভাবে চাপ সৃষ্টি করে সরকার গঠন করতে না দেওয়া প্রভৃতি কর্মসূচি একের পর এক ব্যর্থ হওয়ায় এবং সর্বশেষ বিএনপি প্রধানের জামাতকে ত্যাগের ইংগিত জামাতকে নতুন করে ভাবাতে শুরু করেছে। এদিকে আবার আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামাতের শীর্ষ নেতাদের মৃত্যুদন্ডের বিষয়টিও জামাতকে নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে। তাই তারা বিএনপি কে ছাড়াই নতুন কর্মসূচীর পরিকল্পনা করছে। আর এ সকল কর্মসূচীর আওতায় তারা সরকারকে বিপাকে ফেলার জন্য দেশব্যাপী নাশকতার পাশাপাশী তালেবান/আল-কায়েদা'র মত করে আত্মঘাতী হামলাও করতে পারে!
এদিকে আগামীতে জামাত-শিবিরের এই সকল কর্মসূচির কথা ভেবে আওয়ামীলীগও বিতর্কিতদের বাদ দিয়ে পরিক্ষিত ও অভিজ্ঞদের সমন্বয়ে নতুন মন্ত্রীসভা গঠন করেছে। এখন দেখা যাক শেখ হাসিনার সরকার এই সকল অপশক্তির মোকাবেলা করতে কতটুকু সফল হয়.......
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
সাবাব ইকবাল বলেছেন: জামাতের জন্য বি এন পি ক্ষমতায় যায় নাই এই কথাটা একটা থার্ড ক্লাস টাইপের মিথ্যা কথা। জামাতের জন সমর্থন খুব বেশি হলে ৪%। আর বি এন পি এর একার সমর্থনই এখন ৫৪% এর বেশি। বি এন পি নির্বাচনে যায় নাই কারন তারা এই সরকারকে বিশ্বাস করে না। গত নির্বাচনে আওয়ামীলীগ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানকে তাদের পছন্দ হয় নাই বলে বি এন পি ক্ষমতা ছাড়ার পর একদিনে ২২ জনকে পিটায় মেরে ফেলছে। তাহলে হাসিনা কীভাবে আশা করতে পারে তার অধীনে বি এন পি এই নির্বাচন মেনে নিবে। সে মুখে বলে তার প্রধানমন্ত্রিত্ব চাই না আর একদিনের জন্য ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। সর্বদলীয় সরকারের প্রধানও তারই হওয়া চাই। আর কত যে সার্কাস দেখার বাকী কে জানে...
এখনতো নিশ্চয়ই বলবেন আমি জামাত করি...
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: ভাই সাবাস@ আমি ও বাংলাদেশে বসবাস করি, অন্য কোন গ্রহে নই। তাই অতীতে কি হয়েছে আমিও ভাল করে জানি। জামাতের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে আপনার কোন ধারণাই নেই, আপনি সেকেলে পরিসংখ্যান নিয়ে বসে আছেন। অনুগ্রহ পূর্বক আপনার জ্ঞানকে আপডেট দেওয়ার চেস্টা করুন। আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে বর্তমানে দেশে ৮-১০% জামাত। আর আপনি বিএনপি'র হার ৫৪% দাবি করেছেন, এটা বিষয়ে আমি বলব আপনি বোকার স্বর্গে বাস করছেন। এই দেশের মানুষ কখনো দল পরিবর্তন করেনা। এখানে এখনো ৪৫% আওয়ামীলীগ, ৩৫% বিএনপি। আর ক্ষমতা ছাড়ার পরের দিন কাদের পিটিয়ে মারা হয়েছিল, কেন মারা হয়েছিল, কোথায় মারা হয়েছিল তা আমিও জানি।
আর আপনি জামাত করলে অন্তত নিজেদের সঠিক সংখ্যাটা জনতেন; আপনি হচ্ছেন একজন অন্ধ বিএনপি, যার জ্ঞান নিজ দলের নেতাদের বক্তব্য, দলীয় সমর্থন-পুষ্ট খবরের কাগজ, আর টক-শো'র আলোচনা শোনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ!
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:০১
সাবাব ইকবাল বলেছেন: আপনি বলছেন মানুষ দল পরিবর্তন করে না। যদি নাই করত তাহলে গত দুইবার নির্বাচনে একবার আওয়ামীলীগ আরেকবার বি এন পি ক্ষমতায় আসত না। দল করা এক জিনিস আর জন সমর্থন আরেক জিনিস। বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটা কালচার এরকম যে সরকার ক্ষমতায় তার জন সম্পৃক্ততা কমতে থাকে। আর বাংলাদেশে আছেই দুইটা দল। ব্যাপারটা এমন যে ডাকাতের হাত থেকে বাঁচতে চোরের কাছে আশ্রয় নেয়া। যাই হোক মূল কথা হল বি এন পি এর জনসমর্থন এই কারনে বেশি না যে তারা অনেক যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েছে সমর্থন এই কারনে বেশি কারন মানুষ চাইয় আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় না থাকুক। ২০০৮ এ আওয়ামীলীগ এর নিরঙ্কুশ বিজয়ের মূলে এই একটা কারণই বেশি কাজ করেছে। মানুষ বি এন পি কে ক্ষমতায় চায় নি। আর বি এনপি কে নামানোর উপায় নৌকায় ভোট দেয়া।
আর আপনি নির্বাচনের যে কথা বললেন এই রকম তামাশার নির্বাচন কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কাম্য নয়। তারা ডেমোক্রেসির নামে অটক্রেসি করে একটা বিল পাশ করল আর প্রচার করা শুরু করল তাদের সংবিধানের মধ্যে থেকেই সব কাজ করছে। সহজভাবে বললে এমন যে আমার ক্ষমতা আছে আমি সংবিধান পরিবর্তন করে সেখানে বললাম ঘুষ খাওয়া সাংবিধানিকভাবে বৈধ করা হল। তাহলে আমার এখন ঘুষ খেতেই হবে নাহলে আমি সংবিধানের বাইরে চলে যাবো। এই নির্বাচনের নিরপেক্ষতা কতটুকু ছিল তা দেশের মানুষ ভালভাবেই দেখেছে। এরকম একটা নির্বাচনে বি এন পি না গিয়ে আদৌ নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দিয়েছে কিনা সেটা বোঝা কমন সেন্সের বিষয়। আর সবশেষে আপনার সদয় অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে বি এন পি ৫৪% জন সমর্থন ২০১৩ সালে প্রথম আলোর করা একটা জরীপের রিপোর্ট।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: আপনাকে আমি আগের জবাবেই লিখেছি; "আপনার জ্ঞান নিজ দলের নেতাদের বক্তব্য, দলীয় সমর্থন-পুষ্ট খবরের কাগজ, আর টক-শো'র আলোচনা শোনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ!"
আর তার প্রমান আপনি নিজেই দিলেন পত্রিকার জরিপের উপর ভিত্তি করে দলের জনসমর্থন হারকে তুলে ধরে।
ভাই, আপনি জরিপ না দেখে আসলটায় দেখুন। ৯১ থেকে শুরু করে ২০০৯ পর্যন্ত (৯৬ এর ১৪ই ফেব্রুয়ারীর টা বাদে) হওয়া নির্বাচন গুলোতে দলগুলোর প্রাপ্ত ভোটের হার দেখুন তাহলেই বুঝবেন, এই দেশের মানুষ দল পরিবর্তন করে কিনা, আর প্রকৃতভাবে দলগুলোর সমর্থন কত শতাংশ!
আপনি আরও বলেছেন; "আর আপনি নির্বাচনের যে কথা বললেন এই রকম তামাশার নির্বাচন কোনো গণতান্ত্রিক দেশে কাম্য নয়। তারা ডেমোক্রেসির নামে অটক্রেসি করে একটা বিল পাশ করল আর প্রচার করা শুরু করল তাদের সংবিধানের মধ্যে থেকেই সব কাজ করছে।''
এক্ষেত্রে আমি বলি; এই রকম এক পাক্ষিক নির্বাচন আমিও সমর্থন করি না, কিন্তু প্রতিপক্ষ যদি না আসে তাহলে অপর পক্ষ কি করব!!? নির্বাচন না করে অবৈধভাবে ক্ষমতায় বসে থাকবে! এটাই আপনার গণতন্ত্র? আর সংবিধান সংশোধনের বিষয়ে বলি; সংবিধান তো সাংবিধানিক ভাবেই সংশোধন হয়েছে। সেটা যারাই করুক। নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দুই-তৃ্তীয়াংশের মতামতের ভিত্তিতেই সংবিধান সংশোধনের নিয়ম সংবিধানে আছে জেনেই ২০০৮ এর নির্বাচনে পুরো দেশের জনগণ ভোট দিয়েছে এবং সেই নিয়মেই সংবিধান সংশোধন হয়েছে। এখানে প্রশ্ন তোলার কোন সুযোগ নেই।
আশা করি আপনার বোধোদ্বয় হবে।
৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১২
সাবাব ইকবাল বলেছেন: তাহলে আমাকে একটা কথা পরিষ্কার করেন। আওয়ামী লীগ কেন ৯৬ তে নির্বাচন বর্জন করেছিল ? সরকারি দলের কিছু করার নাই মানে কী। সরকারি দলের কারণেইতো বি এন পি নির্বাচনে গেল না। দরকারটা কী ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে এতো বাড়াবাড়ি করার ? আর বাতিল করা হল ভাল কথা কিন্তু নিজেই ক্ষমতা আকড়ে ধরে থাকল তাহলে সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি তারা কীভাবে দেয়। আমরা কী এতোটা সভ্য হয়েছি যে এক দল বলবে আমাদের অধীনে নির্বাচন নিরপেক্ষ হয় আর আরেক দল মেনে নিবে। শেখ হাসিনা নিজেওতো এই বিষয়টা মানতে নারাজ। তাহলে তিনি কীভাবে আশা করেন বি এন পি তার কথা শুনে নির্বাচনে আসবে। আর নির্বাচন যে কতোটা সুষ্ঠু হতো তার একটা রেপ্লিকাতো সবাই দেখল ৫ জানুয়ারি। এম পি নিজে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে এক বসায় ধপাধপ সীল মেরে ৫০০ ভোটকে ৫০০০ বানায় ফেলল ।
আপনি বললেন মানুষ ২০০৮ এ ভোট দিয়ে প্রতিনিধি নির্বাচন করেছে আর এখানে প্রশ্ন তোলার সুযোগ নেই। সরকার কী এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল যে ক্ষমতায় গেলে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করা হবে। বাড়াবাড়ির একটা সীমা থাকা উচিৎ। সংবিধানতো সাংবিধানিকভাবেই পরিবর্তন হবে নাহলেতো আর ওটা সংবিধান থাকতো না। কিন্তু সংবিধান পরিবর্তন করে নিজেদের সার্থে ব্যবহার করার অধিকার তাদের কে দিয়েছে ?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২০
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা যেভাবেই হোক বাতিল হয়েছে, আর এর মানেই হলো অনির্বাচিত কারও ক্ষমতায় আসার কোন সুজোগ নেই। আর এর প্রেক্ষিতে খালেদা জিয়া বলছিল; তিনি আওয়ামীলীগের অধীনে নির্বাচন করবেন না, তার মানে সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতা দ্বিতীয় বৃহত্তম দল বিএনপির হাতে ছেড়ে দিতে হত। এছাড়া তো আর বিকল্প কোন পথ নেই!
এক্ষেত্রে আমিও যদি আপনাকে পালটা প্রশ্ন করি; আওয়ামীলীগের অধীনে যদি খালেদা নির্বাচনে না যায়, তাহলে বিএনপির অধীনে হাসিনা কেন নির্বাচনে যাবে?
আর সংবিধান সংশোধন করার অধিকার সংবিধান-ই সংসদকে দিয়েছে। তাছাড়া সংবিধানের কোথাও লিখা নেই যে; সংবিধান সংশোধন করতে হলে তা নির্বাচনী ইশতেহারে রাখতে হবে।
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮
HHH বলেছেন: ্তুমি একটা কচি হাম্বা। বাসায় গিয়া বাসার মহিলাদের ছাম্মাক ছাল্লো দেখো। যাও
৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
সাবাব ইকবাল বলেছেন: তাহলে আপনার কথা মতে আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে যতগুলো সরকার এসেছে সবই অনির্বাচিত এবং অবৈধ ছিল। একমাত্র এই সার্কাসের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারই বৈধ। নির্বাচনই হইল না আবার ইশতেহার। নির্বাচনের সংজ্ঞা জানা থাকলে এই কথা কারও মুখ দিয়ে বের হয় না। বুঝছি আপনার সাথে তর্ক করাই বৃথা। আর কিছু বলব না।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: কৈ আমি তো সেরকম কিছুই বলিনি!! আমি বলেছি সর্বশেষ নির্বাচনের পূর্ববর্তী অবস্থা নিয়ে..... আপনি অহেতুক অবান্তর প্রশ্ন তুলছেন। আর নির্বাচন ও রাজনীতির সংজ্ঞা আমার ভালভাবেই জানা আছে, কারণ ঐ বিষয়েই আমি পড়ি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
সাবাব ইকবাল বলেছেন: হায়রে দেশ... আমরা কী লাল সবুজ পতাকা দিল্লীর হাতে তুলে দিতে স্বাধীনতা এনেছিলাম ? আর অপশক্তি দমন করবে হাসিনা ! জামাআতকে জোর করে জঙ্গী সংগঠন বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তারা যদি একবার লাগাম ছাড়া হয়ে যায় তাহলে আমেরিকা লাইসেন্স পেয়ে যাবে এই দেশে হানা দেয়ার জন্য। আর সব থেকে বেশি লাভবান হবে ভারত।