![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশকে ভালবাসি দেশের মানুষ কে ভালবাসি, অতি সাধারণ এক জন মানুষ আমি
রমজানের ১ম ১০ দিন রহমত নাজিল হয়।দু’আঃ “লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মস'দুর রসুলুল্লাহ” এই ১০ দিন প্রতিদিন (১০০০) বার এই দু’আ পড়িতে হয়।
রমজানের ২য় ১০ দিন মাগফিরাত নাজেন হয়। দু’আঃ “আস্তাগফিরুল্লাহ্ রব্বিমিন্ কুল্লি জাম্বিউ ওয়াতুবু ইলাইঃহি লা হাওলা ওয়া-লা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল্ আলিয়্যিল্ আযিম্। ইহাও (১০০০) বার প্রতিদিন পড়িতা হয়।
রমজানের ৩য় ১০ দিন দোজখের আগুন হইতে নাজাত চাওয়া। দুঃআঃ “আল্ল-হুমা ইন্নি নাস্ আলুকাল্ জান্নাতাল্ ফির্ দৌস” (১০০০) বার প্রতিদিন পড়িতে হইবে
রোজার শেষ ৩ দিনের দু’আ ।
“আল্ল-হু আকবার, আল্ল-হু আকবার,আল্ল-হু আকবার, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্ল-হু আকবার, আল্ল-হু আকবার ওয়া লিল্লাহি হিল হামদ্” -১১ বার করিয়া প্রতিদিন পড়িতে হইবে
“লা হাওলা ওয়া-লা কুয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল্ আলিয়্যিল্ আযিম্”। ইহা প্রতিদিন ১০০ বার করিয়া পড়িলে অনেক সওয়াব পাওয়া যায়।
ফরজ রোজা ছাড়া অন্যান্য নফল রোজাতে অসংখ্য ছওয়াব হাছিল হয়। যেমনঃ আইয়্যাম বীজের রোজা প্রত্যেক মাসের ১৩,১৪,১৫ তারিখ রাখিতা হয়। আইয়্যাম বীজের রোজার জন্য অসংখ্য ছওয়াব দান করা হয় বলিয়া উল্লেখ আছে। এই রোজা আদম (আঃ) হইতে প্রত্যেক নবী রসুলই রাখিয়াছেন। প্রত্যেক জিনিসের যেমন যাকাত আছে। তেমনি শরীরের যাকাত হইল রোজা। হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলিয়াছেন তোমরা সোমবার রোজা রাখ কেননা সোমবার আমার জন্মদিন, সোমবার আমি নবুয়্যাত লাভ করিয়াছি। সোমবার আমি মেরাজে গমন করিয়াছি, সোমবার আমি হিজরত করিয়াছি এবং সোমবার আমার ওফাত হইবে। শুক্রবারে রোজা রাখার ফজিলতও অত্যধিক । বৎসরে ৫দিন রোজা রাখা হারাম। ইহা হইল দুই ঈদের দুইদিন ও কোরবানীর ঈদের পরের ৩ দিন অর্থাৎ ১১,১২,১৩ জ্বিলহজ্ব।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১০
হাসিবুল ইসলাম বাপ্পী বলেছেন: +++++++++++++++++
ধইন্না
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
আরজু পনি বলেছেন:
শেয়ার করার জন্যে ধন্যবাদ রইল ।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
সাাজ্জাাদ বলেছেন: DORKAR-I POST.ROMJAN ER POST GULO EMON-I HOA UCIT. DHONNOBAD APNAKE.