নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার স্ত্রী জেনি গত কিছুদিন ধরে তার ক্রমবর্ধমান স্থুলকায়া নিয়ে খুব চিন্তিত। সেদিন রাতে একটা কুইকির পরে আমার বুকে মাথা রেখে ছলছল চোখে জিজ্ঞাসা করেছিলো সেই আদিমতম দাম্পত্য শঙ্কার প্রশ্ন, সে যদি মরে যায় তাহলে আমি আরেকটা বিয়ে করবো কী না। আমিও গতানুগতিক একটা উত্তর দিয়ে তার কপালে চুমু এঁকে ঘুমোনোর প্রস্তুতি নিলাম। কিন্ত তার প্রশ্নপর্ব শেষ হয়নি তখনও।
-আমি যদি খুব মোটা আর কালো হয়ে যাই, কুৎসিত হয়ে যাই তখন তুমি কী করবে?
মায়াই লাগে এমন সকাতর জিজ্ঞাসায়।
-কী আর করব? তোমাকে বস্তায় করে রাস্তায় ফেলে দিয়ে আসবো! হাহাহা!
পরিবেশটাকে হালকা করার জন্যে রসিকতা করি আমি। কিন্তু তাতে হিতে বিপরীত হয়। বাধ্য হয়ে পরিচিত অন্যান্য স্থুলকায়া মহিলাদের উদাহরণ দেই, যারা আচম্বিতে প্রস্থে বেড়ে চললেও স্বামীসোহাগ থেকে বঞ্চিত হয়নি। উদাহরণগুলো বেশ যুৎসই ছিলো। আর আমি বলিও বেশ গুছিয়ে। সে আশ্বস্ত হয়ে আমাকে একটা চুমু দিয়ে বসে। কখনও কখনও একটা চুমুই শরীরকে জাগানোর জন্যে যথেষ্ট হয়। আমি তাকে কাছে টেনে নিয়ে উন্মাতাল চুমুতে ভরিয়ে দিই, কাঁধ খাঁমচে ধরি, পোষাকের বাঁধনগুলো আলগা করতে থাকি।
একটা তৃপ্তিকর সঙ্গমের পর সে সঙ্গমপরবর্তী উত্তাপ সমুদ্রের তীরে বসে রৌদ্রস্নান নেয়ার মত উপভোগ করবে তা না, আবারও শঙ্কিত মুখে তার শরীরবৃত্তিক ভবিষ্যতের উদ্বেগ নিয়ে প্রশ্ন করে,
-আচ্ছা আমি যদি একসময় তোমাকে আর এখনকার মত দিতে না পারি? আমার শরীর যদি হঠাৎ খারাপ হয়ে যায় খুব, তুমি কিভাবে তোমার চাহিদা মেটাবে?
প্রশ্নটা ভাবার মতনই বটে! তবে এত ভাবার সময় নেই এখন। তাকে কোনরকমে একটা বুঝ দিয়ে ঘুমুতে যেতে হবে। আমার ঘুম পাচ্ছিলো খুব।
-কী করব? মাস্টারবেশন করব! হাহা। আরে এত ভাবছো কেন? বয়স কি শুধু তোমার একার বাড়ছে? আমারও তো বাড়ছে।
-আমার শরীর তোমার চেয়ে দ্রুত পড়ে যাবে।
-কার শরীর কখন কিরকম হয় কে জানে! ওসব চিন্তা বাদ দাওতো! ঘুমোও এখন।
কিছুক্ষণ পর তার নাক ডাকার শব্দ শুনতে পাই আমি। তাকে ঘুমোতে বললেও আমার ঘুম টুটে যায়। নতুন একটা গল্পের প্লট এসেছে মাথায়। সেটা নিয়ে গভীরভাবে ভাবতে হবে।
আমি একজন লেখক এবং ব্লগার। বেশ কয়েকটা বই বের হয়েছে। তবে প্রচারণার অভাবে তেমন কাটতি হয়নি। ব্লগে আমার লেখা অবশ্য অনেকেই পড়ে। মূলত ব্লগের প্রতি অত্যধিক অবসেশনই আমাকে মুদ্রিত অক্ষরের জগতে ব্রাত্যজন করে রেখেছে। তবে দুঃখের বিষয়, আমার লেখালেখির প্রতিভা সম্পর্কে জেনি মোটেই ওয়াকিবহাল না। সে বড্ড বেশি মেয়েলী স্বভাবের। সাজগোজ, শরীর, আর বেড়ানো এসব নিয়েই তার চিন্তাভাবনা আবর্তিত। সে তার শরীরের মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তিত, অথচ দিনদিন যে মনের দিক থেকে ভোঁতা থেকে ভোঁতাতর হয়ে যাচ্ছে সে খেয়াল নেই। আমার গল্পের সব আইডিয়াই অবশ্য তার সাথে শেয়ার করি। সে মুগ্ধ হয়ে শোনার ভান করে, আর গঁৎবাঁধা কিছু প্রশংসা দিয়ে আমাকে খুশি করতে চায়। যেমন, "ওয়াও! ফিনিশিংটা তো অসাম!" কিংবা "খুব ছুঁয়ে গেল গল্পটা। আজকে আমার মন খারাপ থাকবে সারাদিন"।
বকোয়াজ সব! তবে এবার তাকে আমি যে গল্পের থিমটা বলবো, সেটা তাকে ভাবতে বাধ্য করবেই। এবার আর সিম্বল, মেটাফোর, সুররিয়ালিজম সংযোগে তার বুদ্ধিবৃত্তির মাধ্যমে নাগাল না পাওয়ার মত কিছু লিখবো না। আমাদের যাপিত জীবন নিয়েই একটা শীতল, ভয়ানক সাইকোলজিক্যাল থ্রিলার লিখবো। তার জবুথবু বস্তুবাদীতায় ক্লিষ্ট এবং আড়ষ্ট মনে কিছুটা হলেও একটা গতিজড়তা তৈরি করতে পারবে তা, আমার বিশ্বাস।
গল্পটার থিম নিয়ে ভাবতে গিয়ে আমি খেয়াল করলাম, যে ঘটনা এবং কথোপকথনের পরিপ্রেক্ষিতে গল্পটা মাথায় এসেছে, আমার স্ত্রীর মুটিয়ে যাওয়া, অনাকর্ষণীয় হয়ে যাওয়া বিষয়ক দুর্ভাবনা, ব্যাপারটি আমি আগে খেয়ালই করিনি। আমার চিন্তার জগতে জেনি খুব বেশি জায়গা অধিগ্রহণ করে থাকতে পারে না। আমার বেশিরভাগ চিন্তাই লেখা সংক্রান্ত। আর রাতের বেলায় কামনামদির সময়টাতে জেনিকে তো পাচ্ছিই! অন্য মেয়েদের মত সে "আজ থাক, খুব মাথা ধরেছে" জাতীয় অজুহাত দেখায় না। তাই তার মুটিয়ে যাওয়ার ব্যাপারটাও সেভাবে চোখে পড়েনি আমার। একসাথে থাকার অভ্যস্ততায় চোখ মানিয়ে নিয়েছে ঠিক ঠিক। গল্পটা নিয়ে ভাবতে গিয়ে আমি জেনির শরীর পরখ করতে থাকি। এখনও সে বেঢপ আকৃতি পায়নি, তবে এ তো কেবল শুরু! স্থূলতার গ্রাসে একবার যে পড়েছে তার কি নিস্তার আছে? বিশেষ করে সে যদি ডায়েট কন্ট্রোল এবং জিম না করে মাঝেমধ্যে রুটিন দুশ্চিন্তা করেই ব্যাপারটার নিস্পত্তি হয়েছে বলে ধরে নেয়!
সেদিন রাতে জেনির আহবানে উত্থিত হতে আলস্য পেয়ে বসে আমাকে। আমি বরং তাকে গল্পের থিমটা বলার সিদ্ধান্ত নেই। জেনির লুকায়িত বিরক্তি ধরতে অবশ্য আমার খুব একটু বেগ পেতে হয়না। তার সবকিছুই বড় স্থূল। চোখে পড়ে যায় সহজেই। এতে বরঙ আমার উৎসাহ বৃদ্ধি পায় আরো। গল্পটাকে অধিকতর সহিংস এবং রক্তাক্ত করার কথা বিবেচনা করে দেখি।
-শোন জেনি। গল্পটার মূল চরিত্র দুটো। একজন লেখক এবং ব্লগার, আর তার স্ত্রী।
-ঠিক আমাদের মত!
উৎফুল্লতা প্রকাশ পায় জেনির কন্ঠে।
-হ্যাঁ, ঠিক আমাদের মতই। একদম আমাদের মত।
-তারপর বল!
অন্য কোন গল্পের ব্যাপারে জেনির এমন শ্রবণেচ্ছা আগে চোখে পড়েনি আমার। মৃদু হাসি খেলা করে আমার ঠোঁটে। আমি বলে চলি,
-তারপর হল কী, একদিন রাতে মেয়েটি খুবই চিন্তাক্লিষ্ট স্বরে তার মুটিয়ে যাওয়া নিয়ে উদ্বিগ্নতা প্রকাশ করে লেখকের কাছে। আর লেখক তাকে সান্ত্বনা দেয়।
-আল্লা! চরিত্রের সাথে ঘটনাও দেখি মিলে যাচ্ছে!
জেনির উৎসাহ যেন আর ধরে না
-জীবন থেকেই তো গল্প বেছে নেয় লেখকেরা জেনি! বাস্তব জীবন থেকে একটু নিয়ে আরেকটু কল্পনার সংমিশ্রণ, দক্ষতার সাথে করতে পারলে এভাবেই একটা সার্থক গল্প রচিত হয়।
-আচ্ছা, তারপর কী হলো বলো।
-লেখক ব্যাটা মুখে তার স্ত্রীকে সান্ত্বনা দিলেও তার মনে অন্য চিন্তা খেলা করে। মেয়েটাকে তার বদখত এবং অনাকর্ষণীয় লাগতে থাকে। সে অন্য ভূমিতে কর্ষণ করতে প্রবল স্পৃহা অনুভব করে।
-শেষের কথাটা বুঝলাম না। কী করে?
-মানে স্ত্রীর অসৌন্দর্য চোখে পড়ার পরে অন্য মেয়েদের সাথে দৈহিক সম্পর্ক করতে চায় সে!
-কী শয়তান লোক!
-খুবই শয়তান লোক। সে ভাবে কী জানো? বউ যেভাবে মোটা হচ্ছে, কয়দিন পরে আর কোন আকর্ষণই অবশিষ্ট থাকবে না তার প্রতি। তখন সে কী করবে? বিকল্প ব্যবস্থা প্রস্তুত রাখা উচিত। তাই সে গোপনে অন্য একটা স্লিম, সুন্দরী মেয়ের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলে, আর তার বউকে মেরে ফেলার প্ল্যান করতে থাকে।
-ভয়ানক গল্প! আমার ভীষণ রাগ হচ্ছে লোকটার ওপর। শেষে কী হয়?
-শেষটা নিয়ে এখনও ভাবি নি। তবে দ্রুতই কিছু একটা ভেবে লেখায় হাত দিবো। ব্লগে দেয়ার জন্যে তর সইছে না!
-এই ব্লগই তো তোমার সব! আমি কিছু না।
কপট রাগ দেখায় সে। এবার আমি কামাতুর হয়ে পড়ি। তার সৌন্দর্য এবং আকর্ষণ অবশিষ্ট থাকতে থাকতেই উপভোগ করা উচিত। সেদিন সে ঠিক প্রশ্নই করেছিলো। জেনি মোটা, বা রোগাক্রান্ত বা অনাকর্ষনীয় হয়ে গেলে আমি কী করব? মাস্টারবেট করে নিশ্চয়ই আমার চলবে না!
গল্পটা নামিয়ে ফেলি দ্রুতই। ব্লগে দেয়ার পরে ব্যাপক সাড়া পাই। এমনিতেই আমার জনপ্রিয়তা অনেক, তবে এই গল্পটা সম্ভবত সুবোধ্য এবং প্রচুর সেক্স ভায়োলেন্সের বর্ণনা থাকার কারণে আমার পাঠকগন্ডির বাইরে অনেক অব্লগারও পড়েন। শেষের দৃশ্যে বর্বোরচিতভাবে স্বামী এবং তার গোপন প্রণয়িনী কর্তৃক স্ত্রী হত্যার বর্ণনাটা বেশ আলোচিত হয়। গল্পের অপ্রত্যাশিত সাফল্যে আমার মনটা বেশ ফুরফুরে হয়ে ওঠে। আর আমাকে খুশি হতে দেখলে জেনিও আনন্দিত হয়। সে আমাকে আরো খুশি করার জন্যে ফেসবুকেও শেয়ার দিয়ে ফেলে গল্পটা।
-জানো তোমার গল্পটা শেয়ার দিয়ে না আমি অনেকগুলো লাইক পেয়েছি।
এমনভাবে বলে যেন গল্পটা সে'ই লিখেছে। আমি খুশি হতে গিয়ে খেয়াল করি তার গলায় জমা মেদ অনেকটা গলকম্বলের মত ঝুলে আছে। থলথলে বিশ্রী একটা আকৃতি। এ কদিন গল্প লেখা নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম বলে খেয়াল করিনি। এত মোটা হয়ে গেছে! তার আশঙ্কাই তো সত্যি হতে চললো!
আজকে জেনি বাইরে যাবে তার বন্ধুদের সাথে একটা গেটটুগেদারে অংশ নিতে। আমাকে অনেক করে বলেছিলো যাবার জন্যে, সাফ না করে দিয়েছি। এমনিতেই ওসব ভীড়বাট্টা আমার ভালো লাগে না, তার ওপর আবার একরাশ অচেনা মুখ! ওদের নিজস্ব জগতের সাথে খাপ খাইয়ে নেয়ার ঝক্কি পোহানোর কোন ইচ্ছেই আমার নেই।
-আমি কোন ড্রেসটা পরে যাবো বলতো?
আহা! কী প্রশ্ন! যেন তার ওয়ার্ডরোবের সুপারিন্টেনডেন্ট আমি। বিরক্ত হলেও আন্দাজে একটা বলে দিলাম,
-ওই লাল জামাটা পরো।
জানতাম তার কোন না কোন একটা লাল জামা থাকবেই!
-কোনটা? সাথী আপা যেটা নবরূপা থেকে কিনে দিয়েছিলো সেটা?
-হ্যাঁ ওটাই পরো।
-আচ্ছা!
পরতে গিয়ে সে খেয়াল করলো জামাটা তার আঁটছে না। কেঁদে ফেলার উপক্রম করলো প্রায়। আর আমি ত্যক্তবিরক্ত হয়ে মনে মনে বললাম, "আরো মোটা হয়েছিস মাগী! এত খাস কেন?"
তবে বিরক্তভাব বেশিক্ষণ থাকলো না। নতুন গল্প লেখার আইডিয়া মাথায় এসেছে!
এই গল্পটার থিম এবং চরিত্রায়নও আগের গল্পটার মতই রেখেছি। দুটি প্রধান চরিত্র। লেখক স্বামী আর তার মোটা স্ত্রী। এবার সেক্স-ভায়োলেন্স তেমন থাকবে না, তবে প্রচুর খিস্তি রাখবো। জেনি বাড়ি ফিরুক, তাকে শোনাতে হবে পুরোটা। তার মতামতের তোয়াক্কা করি না আমি, অবশ্য মতামত বলে কিছু থাকলে তো! পাঠকেরা অবশ্য সমালোচনা করতে পারেন রিপিটেশন হয়ে যাচ্ছে বলে। সে ব্যাপারটাও ভেবে রেখেছি। আমি একই থিমের পরপর কয়েকটা গল্প লিখে যাবো। রফিকউজ্জামান সিফাতের "যৌনাবেগ" সিরিজটার মত। আমার এই সিরিজটারও একটা নাম দেয়া দরকার ভালো দেখে। কী নাম দেয়া যায়? নামকরণটা আমার কাছে জরুরী না। গল্প লেখাটাই আসল ব্যাপার। অল্প একটু ভেবেই নাম ঠিক করে ফেললাম, "স্থূলতা এবং কামনার দিনগুলো"।
-তোমার চুল আঁচড়ানো শেষ হলে আমার কাছে এসো।
-তোমার কাছে আসবো না তো কার কাছে যাবো গো?
আহ্লাদ দেখে পিত্তি জ্বলে যায় আমার।
-নতুন কোন গল্পের কাহিনী শোনাবে বুঝি?
যাক, মাঝেমধ্যে সে মস্তিষ্কটা ব্যবহার করে এখনও!
-হ্যাঁ ঠিকই ধরেছো। তাড়াতাড়ি এসো তো। তোমাকে না শোনানো পর্যন্ত আমার স্বস্তি নেই।
তাকে এই গুরুত্ব দেয়াতে সে খুশি হয়ে অন্যদিনের চেয়ে দ্রুত ড্রেসিংটেবিলের পর্ব সমাপ্ত করে আমার কাছে এসে বসে।
-এই গল্পটার চরিত্র দুটোও আগের গল্পটার মত।
-আগের কোন গল্পটা যেন? কাহিনী ভুলে গেছি।
কাকে কী বলি! মাত্র দু সপ্তাহও হয়নি, সে ভুলে বসে আছে। গল্পটায় সে আর আমি এমন ওতপ্রোতভাবে জড়িত তারপরেও সে ভুলে গেছে। মাগী খালি ছিনালি শিখেছে ভালো! আচ্ছা! রাগ প্রকাশ করার সময় পরে পাওয়া যাবে। আপাতত তাকে গল্পটা শোনাই। আদুরে একটা ভাব মুখে এনে তাকে বলি,
-যাহ! এরই মধ্যে ভুলে গেলে? ওই যে সেই লেখক আর তার বউয়ের গল্প। লেখকটা তার বউকে মেরে ফেলে।
-ওহ আচ্ছা, মনে পড়েছে! হু বল।
-আমি একটা সিরিজ লিখছি বুঝেছো? এই সিরিজে প্রতিটা গল্পের চরিত্রগুলো একইরকম থাকবে। কাহিনীতেও সামঞ্জস্য থাকবে।
-কী থাকবে?
-সামঞ্জস্য-মিল, সিমিলারিটি।
-ও! কী সব কঠিন শব্দ ইউজ করো তুমি! আচ্ছা বলো।
-তো এই গল্পের কাহিনীটাও আমাদের জীবন থেকেই নেয়া। বিকেলের একটা ঘটনা থেকেই থিমটা মাথায় এলো।
-কোন ঘটনা?
-ওই যে, তুমি জামা পরতে গিয়ে দেখলে যে আঁটোসাঁটো হচ্ছে।
-এখান থেকে তুমি গল্প বের করে ফেলেছো! তুমি আসলেই একটা জিনিয়াস!
-হাহা! আচ্ছা শুরু করি তাহলে। গল্পটা এমন, লেখক স্বামী তার মোটা হতে থাকা স্ত্রীর প্রতি বিরক্ত এবং অনাসক্ত হতে থাকে ক্রমশ। সে চায় তার স্ত্রীকে কঠিন কোন আঘাত করতে। আঘাতে আঘাতে বিপর্যস্ত করে দিতে। কিন্তু সংকোচ কাটিয়ে উঠতে পারে না। তো একদিন তার বউ বাইরে যাবার সময় তাকে জিজ্ঞেস করে কোন জামাটা পরবে। লোকটাও আন্দাজে কিছু একটা বলে দেয়। তার কথামত জামাটা পরতে গিয়ে মেয়েটা দেখে যে সেটা টাইট হচ্ছে। তারপর থেকে লোকটা করে কী, তার বউয়ের জন্যে প্রতি সপ্তাহে দারুণ সব জামা কিনতে থাকে।
-সো কিউট!
-রঙ বেরঙের চটকদার সব পোষাক। দামের ব্যাপারেও কার্পণ্য করে না।
-বাহ দারুণ তো লোকটা!
-কিন্তু সে ইচ্ছে করেই মেয়েটার দেহের অনুপাতে সরু জামা কিনতে থাকে। যেন সে জামাগুলো পরতে না পারে।
-কেন কেন? এরকম করতে যাবে কেন?
ব্যাখ্যা করার প্রবৃত্তি হয়না আমার। আমাকে গল্প বলার নেশায় পেয়ে বসেছে।
-আর প্রত্যেকবার জামা উপহার দেবার সময় তার ব্যবহার রূক্ষ থেকে রূক্ষতর হওয়া শুরু করে। প্রথমদিকে সে তার মোটা শরীর নিয়ে খোঁটা দিয়েই ক্ষান্ত থাকতো। ধীরে ধীরে সে গালিগালাজ করা শুরু করে এরকম, "আর কত মোটা হবি মাগী?"। "তোর উরুতে আর পেটে যত চর্বি সুইপারদের মলখেকো শুয়োরের শরীরেও এত চর্বি নাই"। এমন খারাপ খারাপ সব কথা। সে জামা কিনে উপহার দিতেই থাকে, মেয়েটাও মোটা হতে থাকে। শেষপর্যন্ত মানসিক অত্যাচার এমন পর্যায়ে যায় যে মেয়েটা আত্মহত্যা করতে বাধ্য হয়।
একটানে বলার পর আমি উত্তেজনায় হাঁপাতে থাকি। জেনি ব্যস্ত হয়ে পড়ে আমার অত্যাধিক ঘাম নির্গত হওয়াজনিত জটিলতা মোকাবেলায়।
-গল্প আর ব্লগ নিয়ে তুমি এত এক্সাইটেড হও কেন বলোতো!
অনুযোগের সুরে বলে সে।
"তা তোমাকে নিয়ে এক্সাইটেড হব নাকি ধুমসী রেন্ডি!"
মনে মনে বলার পর নির্মল আনন্দে ভরে যায় আমার মন।
গল্পটি ব্লগে প্রকাশ পাবার পরে অনেকেই এতে স্ল্যাংয়ের মাত্রাতিরিক্ত প্রয়োগ নিয়ে আপত্তি তোলেন। একটা বেশ দীর্ঘ তর্ক বিতর্ক হবার পরে আমি আপত্তিকারীদের বোঝাতে সক্ষম হই যে লোকটির মধ্যে যে ভীষণ বিবমিষা এবং বিকর্ষণ ছিলো তার স্ত্রীকে নিয়ে, এবং তার পরিকল্পনা যেমন ছিলো, মানসিক টর্চারের মাধ্যমে চরম পরিণতির দিকে ঠেলে দেয়া, সেক্ষেত্রে এমন ভাষা প্রয়োগের বিকল্প ছিলো না। এই গল্পটিও আশাতীত জনপ্রিয়তা পায় এবং অনেকেই অনুরোধ করে সিরিজটা চালিয়ে যেতে। এটা অবশ্য তাদের না বললেও চলতো! আমার জীবন এখন এমন পথে চলছে যে, তার চলার পথে হোৎকা সহধর্মিনীর শরীর নিঃসৃত চর্বিতে পা পিছলে পড়বেই। আর এই সিরিজের গল্পরাও তখন সদলবলে সদর্পে চলে আসবে আমার কাছে।
পরবর্তী গল্পের থিম পেতে মাত্র সাত দিন অপেক্ষা করতে হয় আমার। জেনির সাথে মিলিত হতে গেলে সে বিবাহিত জীবনে প্রথমবারের মত আপত্তি জানায়। অথচ তার মিনসট্রুয়েশন পিরিয়ড চলছিলো না তখন।
-কী হয়েছে তোমার?
-ভেজাইনার ভেতরে কেমন ড্রাই হয়ে আছে। কোনভাবেই ফ্লুইড বেরুচ্ছে না। এরকম অবস্থায় ব্যথা পাবো খুব।
এইতো হবার কথা! তুমি মোটা হতে থাকবে আর শরীরের কোনরকম সমস্যা তৈরি হবেনা তা কী হয়। নিশ্চয়ই হরমোনাল কোন প্রবলেম বাঁধিয়ে বসেছে। পিল খাবার কারণে অবশ্য এমন হতে পারে। তবে গল্পে এটার উল্লেখ থাকবে না। আমি তাকে আদর করে ঘুম পাড়িয়ে দিয়ে সোজা কম্পিউটারের সামনে বসে ব্লগ লেখা শুরু করি। এই গল্পটা হিট হবে শিওর! প্রচুর পরিমাণ সেক্সুয়াল এ্যাবিউজ আর সাইকোলজিক্যাল ক্রাইসিসতো থাকবেই, তায় শিরোনামে উল্লেখ করে দেবো "কঠোরভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যে"। সারারাত জেগে একটানে গল্পটা শেষ করে ফেললাম আমি। ঘুম আসছিলো না মোটেও। পাঠকের প্রতিক্রিয়া কী হয় দেখার জন্যে ক্ষুধার্ত বাঘের মত ওৎ পেতে ছিলাম।
প্রথম মন্তব্যটা এলো এরকম,
প্রভাতকিরণ বলেছেন: গল্পটায় মাত্রাতিরিক্ত সেক্স এবং পারভার্শন ব্যবহৃত হয়েছে। যার কোন দরকারই ছিলো না। এ কোন লেখককে দেখছি আমরা? আমাদের পুরোনো সেই লেখক, যিনি তার লেখার শুদ্ধতার ব্যাপারে কোন আপোষ করতেন না সে? নাকি সস্তা জনপ্রিয়তার লোভে আরোপিত যৌনতা, খিস্তি, বিকৃতি ব্যবহার করে নিজেকে বিকিয়ে দেয়া নতুন একজন? স্ত্রীর ড্রাইনেস, তাকে অবহেলা করে তার সামনেই ল্যাপটপে পর্ণ ট্যাব খুলে রেখে দিনের পর দিন মাস্টারবেশন করে চলা, পুরোনো প্রেমিকাদের ছবি বের করে তাতে চুমু খাওয়া এসব আমাদের সমাজের ক্ষেত্রে কেমন প্রভাব ফেলবে লেখক ভেবে দেখেছেন কী? আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করছি।
এসব বয়ানবাজ শুদ্ধতাবাদীদেরকে দুচোখে দেখতে পারি না আমি। বেশ ঝাঁঝের সাথে জানিয়ে দেই যে সমাজের মঙ্গলপিয়াসু কোন সচেতনতাকর্মী আমি না। আমি লেখক, এবং মানবমনের অন্ধকার কোণে বিচরণ করে সেখান থেকে লেখার উপকরণ সংগ্রহ করতে আমার ভালোমানুষী দস্তানা পরে নিতে হয়না। তাকে আরো জানিয়ে দিই যে যা লিখছি তা অত্যন্ত বাস্তব, এমন ঘটে, ঘটবে এবং তিনি যদি অন্ধ সেজে থাকতে চান তাহলে আমার কিছু বলার নেই। মন্তব্য শেষ করি তার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধকতার নিরাময় কামনায়। পরে আমার সমর্থনে অনেক মন্তব্য এলেও প্রথম মন্তব্যের রেশটা রয়েই যায় আমার ভেতরে। আমি তা উগড়ে দিই জেনির ওপরে।
-আবালটার ওপর আমার এমন মেজাজ খারাপ হয়েছে যে কী আর বলবো! আরে, আমি একটা সিরিজ লেখছি, সেখানে একজন চরমভাবে ডিস্টার্বড মানুষের চরিত্র নিয়ে লিখছি, যে স্ত্রীর ওপর চরমভাবে নিরাসক্ত। যে স্থূল খুন-খারাপিতে বিশ্বাসী না। দীর্ঘ মানসিক অত্যাচারের প্রক্রিয়ার মাধ্যমে চরম পরিণতি মেনে নিতে বাধ্য করবে। তার আচরণ পারভার্টদের মত হবে না তো কার হবে? সে তার স্ত্রীর শুষ্ক শীতলতার অজুহাতে তাকে মানসিকভাবে পর্যুদস্ত করার জন্যে তার সামনে পর্নসাইট খুলে রেখে মাস্টারবেট করবে দিনের পর দিন, সিচুয়েশনটার শকিং ভ্যালু কেন বোঝেনা ওসব পায়াভারী পন্ডিতেরা? আবার বড় বড় কথা বলে!
-পায়াভারী মানে কী?
ঠিক এই জিনিসটাই আমি চাইছিলাম! আমাকে প্রবোধ দেবার জন্যে এটাই দরকার ছিলো! নির্বুদ্ধিতা আর ন্যাকামীর এমন যুগলবন্দী বিরল। সাথে যদি দৈহিক কদর্যতা আর যৌনসমস্যা থাকে তাহলে জেনির চেয়ে বিরক্তিকর আর কে হতে পারে? ক্রনিক বিরক্তি খুব খারাপ জিনিস। এটা মানুষকে খুন করতে উদ্বুদ্ধ করতে পারে। আমি যদি এখন দেয়ালে জেনির কপাল ধরে ঠুকতে থাকি তাহলে আমাকে কি খুব দোষ দেয়া যায়? এতগুলো গল্প লিখলাম তার আচরণের জবাবে আমার মনোভাব জানাতে, তাকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করতে, লাভ কী হলো? লবডঙ্কা! সুতরাং তাকে মানসিক অত্যাচার করার শৈল্পিক উপায়ের ভাবনা জলাঞ্জলি দেয়া ছাড়া গতি দেখছি না। শারীরিক আঘাত, চরমতম শারীরিক আঘাতই শেষ উপায়...
*
জেনির মৃতদেহ পড়ে আছে আমার সামনে। মুখটা থেৎলে গেছে বিচ্ছিরিভাবে। ওকে কদর্য লাগছে আরো। আমার অবশ্য জেনিকে হত্যা করার ইচ্ছে ছিলো না। কিন্তু মাথাটা একবার দেয়ালে ঠুকে দেবার সাথে সাথেই যেন ভায়োলেন্সের বারুদ জ্বলে উঠলো আমার ভেতরে। এতদিনকার পুষে রাখা অতৃপ্তি, বিরক্তি, রাগ সবকিছুর মিলিত রূপ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছিলো, আমি নিজেকে নিবৃত্ত করতে পারিনি, চাইও নি। মাথা ঠুকে দেবার পরে ঠোঁটে পা ঘষে ঘষে লিপস্টিক উঠিয়ে ফেলি। তারপর একটা ছুরি নিয়ে এসে হাতের শিরা কেটে দেই। সামান্থাকে আগে থেকেই এমন কিছু বলে রেখেছিলাম। ওর নীরব সায়ও ছিলো এতে। সামান্থাকে জেনি চেনে না। কখনও বলিনি ওকে তার কথা। খাপখোলা তরোয়ালের মত ধারালো ফিগার, আর বুনো হরিণের মত প্রাণপ্রাচুর্য্য। জেনির বিকল্প হিসেবে কাউকে ভাবতে গিয়ে আমাদের অফিসের রিসিপশনিস্টের কথাই প্রথম মনে আসে। তাকে কবজা করতে খুব একটু বেগ পেতে হয়নি। এখন সবকিছু ভালোয় ভালোয় হলে আমাদের নতুন জীবনের শুরু হবে। লাশ লুকোনোর অতি উত্তম ব্যবস্থা অনেক আগেই করে রেখেছি।
-এই কি লিখছো, নতুন গল্প বুঝি?
-হ্যাঁ জেনি। এসো। পড়ে দেখো।
জেনির নাম ব্যবহার করে এর আগে আমি কখনও গল্প লিখিনি। পড়তে গিয়ে দেখলাম ওর মুখ কেমন ফ্যাকাশে হয়ে উঠেছে। সেই বিরল ঘটনা কি ঘটতে যাচ্ছে এবার? সে তার ব্রেইনের ব্যবহার করছে তাহলে?
-আমার নাম এখানে কেন?
-নাম তো সবগুলো গল্পেই থাকতে পারতো জেনি। তখন দেয়ার প্রয়োজন ছিলো না। এখন হয়েছে।
-এখন কেন প্রয়োজন হলো?
-আরে নামে কী বা আসে যায়! পড়ো না গল্পটা!
-সামান্থা কে? সে কি সত্যিই তোমাদের অফিসের রিসিপশনিস্ট? তার ফিগার কি সত্যিই অনেক সুন্দর?
-ঠিক ধরেছো। বাস্তবকে গল্পের মত করে ফেলতে, স্যরি গল্পকে বাস্তবের মত করতে বাস্তবের যত কাছাকাছি থাকা যায় ততই ভালো। লেখক এতে গল্পের গহীনে প্রবেশ করতে পারে, পাঠকেরাও সহজে রিলেট করে।
জেনির ভেতর কেমন যেন দ্বিধা আর ভয় কাজ করছে। ভয় পেয়েছে অবশেষে! আমি ভেবেছিলাম দীর্ঘ মানসিক টর্চারের যে প্ল্যান হাতে করেছিলাম তা বোধ হয় শেষই হয়ে গেলো। কিন্তু না! কেবল শুরু এটা। জেনির শরীর কাঁপছে কেমন যেন।
-কাঁপছো কেন জেনিসোনা? দুষ্টুমি করছো, না?
রেডিওতে একটা পুরোনো দিনের গান বাজতে থাকে,
"গল্প যদি শুনতে চাও, আমার কাছে এসো
দুষ্টুমিটা ছেড়ে এবার লক্ষ্মী হয়ে বোসো!"
জেনিকে আমি গল্প শোনার জন্যে কাছে ডাকি। ছোট্ট তিন পর্বের ধারাবাহিকটাকে মেগাসিরিয়ালে রূপ দেবার জন্যে মানসিক প্রস্তুতি নিতে থাকি। প্রতি সপ্তাহে অন্তত তিনবার প্রচারিত হবে এটা, মূল ভূমিকায় থাকবো আমরা দুজন, ভিআইপি দর্শক হিসেবে হোম থিয়েটারে আয়েশ করে দেখবো আমরা দুজনই। এখন জেনির মাথায় নতুন কোন গল্পের প্লট না এলেই হয়! বেশি বড় গল্প লেখার মত সৃজনশীলতা অবশ্য তার নেই। তার গল্পটি হবে এক পর্বের। স্থূল। কদর্য। বিভৎস। রক্তাক্ত। আমি জানি প্রত্যেকেই এমন গল্প লেখার ইচ্ছে পোষণ করে, এবং পারে। জেনিকে এই সুযোগ কোনভাবেই দেয়া যাবে না। গল্প শুনতে হলে আমার কাছেই আসতে হবে।
-জেনি শোনো...!
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শরৎ। জেনির চরিত্র নিয়ে আরো কিছু করা যায় কী না দেখি। পরামর্শের জন্যে আবারও ধন্যবাদ।
শুভরাত্রি।
২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
গল্প শুনতে হাজির।
এবার গল্প শুনি
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম!
৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০০
আহমেদ মুস্তফা জিহাদী বলেছেন: মারাত্মক হইসে ভাই .... মারাত্মক !
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! অনেক ধন্যবাদ।
৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১১
কালোপরী বলেছেন: হুম আমার গণ্ডির বাইরের গল্প
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: দুঃখিত কালোপরী।
৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১২
এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: অসাধারন প্লট সাথে চমৎকার উপস্থাপনা !
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৯
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: ফাটাফাটি বস! মুগ্ধ হয়ে গেলাম।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মুগ্ধতা জেনে আনন্দিত হলাম।
৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৭
দুঃস্বপ্০০৭ বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে +++
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
ইখতামিন বলেছেন: খুবই ভালো লেগেছে
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন। ভালো থাকবেন।
৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৮
আদনান০৫০৫ বলেছেন: বয়ানবাজ শুদ্ধতাবাদীদেরকে দুচোখে দেখতে পারি না আমি। বেশ ঝাঁঝের সাথে জানিয়ে দেই যে সমাজের মঙ্গলপিয়াসু কোন সচেতনতাকর্মী আমি না। আমি লেখক, এবং মানবমনের অন্ধকার কোণে বিচরণ করে সেখান থেকে লেখার উপকরণ সংগ্রহ করতে আমার ভালোমানুষী দস্তানা পরে নিতে হয়না। যা লিখছি তা অত্যন্ত বাস্তব, এমন ঘটে, ঘটবে এবং তিনি যদি অন্ধ সেজে থাকতে চান তাহলে আমার কিছু বলার নেই। মন্তব্য শেষ করি তার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধকতার নিরাময় কামনায়।
মাঝখানে আমি আসলেই ভাবছিলাম জেনিকে লেখক আসলেই হত্যা করেছে, সাথে সামান্থাও ছিলো।
খুব ভালো লাগলো হাসান ভাই।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আদনান। বহুদিন পর একটা টুইস্টেড সাইকোলোজিক্যাল গল্প লিখলাম!
১০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ওরে...........
প্রিয়তে বস!!!!!!!
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক থিংকু! ভালো থাইকো।
১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
শশী হিমু বলেছেন: এলাম, গল্প শুনলাম
গল্পে কিছু জিনিষ খুব ভাল ভাবেই তুলে ধরা হয়েছে যা আমরা কখনো কখনো দেখেও তেমন গুরুত্ব দিই না, বা দিতে চাইনা।
গল্প ভাল লাগছে হামা ভাই।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ব্রো। অনেকদিন পর দেখা পেয়ে ভালো লাগলো। নিয়মিত কথা হবে আশা করি।
১২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: চমৎকার প্লট ও সাবলীল বর্ণনায় মুগ্ধ!
প্লাস দিলাম।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ প্লাসের জন্যে। শুভরাত্রি।
১৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
সায়েম মুন বলেছেন: এমনভাবে গল্প শোনাতে শুরু করেছেন যে না শুনে উপায় ছিল না। ওয়েল ডান। দেখি জেনিকে শোনানোর খাতিরে আমরাও নতুন কিছু পাই কিনা।
আপনার এক মিনিট পরে আমি পোস্ট দিয়ে ফেলছি। আমার গল্পতো কেউ শোনে না।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার গল্প শুনতে যাবো শিগগীরই! থিংকু। শুভরাত!
১৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫৯
রুদ্রাক্ষী বলেছেন: অসাধারণ..।দারুণ প্লট...।চমৎকার উপস্হাপনা....।এককথায় অসাম একটা লেখা.......।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রুদ্রাক্ষী!
১৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০২
সানড্যান্স বলেছেন: দারুন হামা ভাই!!!!
ক্ল্যাপ্স!!!
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সানড্যান্স। শুভরাত্রি।
১৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৩
কয়েস সামী বলেছেন: লেখকের (হামা) সাইকোলজি বুঝতে পারিনি। আবার পড়তে হবে। পড়ার পর মন্তব্য করবো।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওক্কে!
১৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দূর্দান্ত বললেও কম হবে। অনেকদিন পর এত চমৎকার একটা মনস্তাত্তিক জটিল গল্প পড়লাম। আমার ধারনা বাংলা সাহিত্যে বা যারা ব্লগ কেন্দ্রিক সাহিত্য করেন, তাদের গল্পে নায়ক বা চরিত্র হিসেবে ব্লগার খুব বেশি একটা উঠে আসে নি। আপনি সেই কাজটি করেছেন। ফলে একজন ব্লগার হিসেবে গল্পের ভেতরে খুব দ্রুতই প্রবেশ করেছি।
আমি প্রায় কাছাকাছি একটা থিমে গল্প লিখার চেষ্টা করছিলাম, সেখানেও একজন ব্লগার লেখকের কিছু মনস্তাত্তিক ব্যাপারস্যাপার থাকবে। সত্যি বলতে আপনার লেখাটা এত চমৎকার হয়েছে যে আমার এখন আর সেটা শেষ করতে ইচ্ছে করছে না। দেখি তাও যদি পারি তাহলে শেষ করে আপনাকে পড়তে দিব।
ভালো থাকবেন ভাইয়া। নবম লাইক এবং প্রিয়তে।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাভা। এই গল্পটায় ব্লগ বা ব্লগার না টেনেও লেখা যেত। কিন্তু আমি ভাবলাম ব্লগ ব্যাপারটি এখন আর কোন কাল্ট কালচার না। আমাদের দৈনন্দিন জীবনেরই অংশ। তাই সাহিত্যেও এর সাচ্ছন্দ্য প্রবেশ ঘটতে পারে। আপনার লেখাটি পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
ভালো থাকবেন।
১৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৭
আলাপচারী বলেছেন: ?!
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ??
১৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৯
আমি সাজিদ বলেছেন: অন্যরকম.…খুব ভালো লেগেছে…
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাজিদ। শুভকামনা।
২০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৪
মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: প্রথম কথা - হামা ভাইয়ের গল্পে আমার নাম !! ( আমি তো হিট মানে গরম )
( যদিও রাফিউ এর পরিবর্তে রফিকউজ্জামান লিখছেন , এইটা কি ইচ্ছাকৃত ? সিরিজের নাম অবশ্য ঠিক আছে )
দ্বিতীয় কথা - থ্রিলার গল্পের আসল মজা পাইলাম । যেটা এক কথায় অসাধারণ । এক টানে পড়ছি । একের ভিতর অনেক ।
তৃতীয় কথা -- রিপিটেশন কি আসলেই খারাপ ? সিরিজ সম্পর্কে একটা খাসা মন্তব্য চাচ্ছি ।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার নামের ভুলটা ইচ্ছাকৃত না। ঠিক করে নিব। আপনার সিরিজটা ভালো লাগে, তবে অন্য ধরণের লেখাও প্রত্যাশা করি।
ভালো থাকবেন। শুভরাত্রি।
২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: মানসিক দ্বন্দের উপস্থাপনা খুব সহজ করে লেখা হয়েছে। এই জটিলতার খেলা গোপন করে চলছে সারাবেলা..মানুষ।
বিষয়গুলো দম্পতির মধ্যে স্থুলতায় সীমাবদ্ধ না থেকে উপলব্ধি বাড়ানোর প্রয়োজন।
লেখাটা আমি বলব একটা শিক্ষনীয় লেখা ....যে বিষয়গুলো থেকে আমরা মুখ ফিরিয়ে, চোখ বন্ধ করে থাকতে পছন্দ করি।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠ এবং অনুধাবনের জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ রোকসানা।
২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
দারুন।
এক কথায় দারুন।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দূর্জয়। নিয়মিত পাঠের জন্যে কৃতজ্ঞতা।
২৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২০
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: দারুন ফাটাফাটি একটা গল্প , টানটান ভঙ্গি, কোথাও কোন ঢিল নেই। খুব ভালো লাগলো। শুভকামনা।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা তনিমা।
২৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
একাকী বালক বলেছেন: হামা ভাই ফাটাইছেন। চরম রে ভাই।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার ব্লগে উপস্থিতির জন্যে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
২৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪৫
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এক কথায় দূর্দান্ত।
কয়েকটা কনভার্সেশন পড়ে হাসলাম, চমৎকারভাবে প্রেজেন্ট করসেন।
প্রথম ২টা ভাল লাগা আমার দেয়া ছিল ||
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু! তিনটা নিক থাকলে হ্যাট্রিক করতে পারতা!
২৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৫২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: রফিকউজ্জামান সিফাতের "যৌনাবেগ" সিরিজ, ব্লগ, কমেন্ট এসব ব্যাপার নিয়ে এসে রিয়েলিস্টিক করে তুলছেন!
ভালা লাগছে
জেনি, সামান্থা দুইটা নামই খুব পরিচিত ছিল এক সময়
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু ব্রো। শুভরাত্রি।
২৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:০৪
এম ই জাভেদ বলেছেন: এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেললাম। এভাবে ও মানুষ লিখতে পারে !!! ভাল লাগা রেখে গেলাম।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম আমার ব্লগে। শুভরাত।
২৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
আকাশনীল বলেছেন: চরম লাগল ভাই। এই গল্পটা তুলনামূলক সোজা লাগছে, তাই পড়ে আরাম পেলাম।
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আকাশনীল। ভালো থেকো।
২৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৩৫
মামুন রশিদ বলেছেন: কখনো হয়ত এরকম সময়ও আসে- যাকে বলা যায় লেখকদের জন্য স্বপ্ন সময় । লেখক যেভাবে গল্প লেখার স্বপ্ন দেখে, সেভাবেই গল্পের প্লটগুলো ধরা দেয় । মাথা থেকে ঝর্ণার স্রোতের মত গল্প বের হয় । গল্পের চরিত্র বা থিমগুলোকে ইচ্ছেমত ভাঙ্গাগড়া যায় । একটা গল্পকে ভেঙ্গে অনেকভাবেই লেখা হয়ে যায় । সবগুলো লেখাই ভাল লাগে লেখকের কাছে, কোনটাই ফেলে দেবার মত নয় । অথচ লেখকের কোন তাড়া নেই, প্রকাশক বা ব্লগে প্রকাশ করার ক্ষেত্রে ।
আমার ধারণা হামা ভাই এই মুহূর্তে এই স্বপ্ন সময়টা অতিক্রম করছেন । যার জন্য সিম্বল, মেটাফোর, সুররিয়ালিজম সংযোগে আপনি নিজস্ব যে গল্পের ধারা দীর্ঘ দিনে তৈরি করেছেন, হঠাৎ তা থেকে বের হয়ে মনের আনন্দে দুহাত খুলে এই গল্পটা লিখেছেন । গল্পটাকে যতভাবে ভাবা যায়, ভাঙ্গা যায়- ততভাবে ভেবে, ভেঙ্গে সবটুকু দিয়েই পুরো গল্পটা শেষ করেছেন । আপনার এই আনন্দ নিয়ে গল্প লেখার অনুরণন চোখ বুঝলেই অনুভব করা যায় ।
প্রার্থনা করি, প্রিয় গল্পকারের এই স্বপ্ন সময়, এই হানিমুন পিরিয়ড দীর্ঘ দীর্ঘকাল ধরে বহমান থাকুক । এই ম্যাচিউরড ফেজ, এই ইনোভেটিভ টাইমের গ্রাফ দীর্ঘকাল ধরে উর্ধ্বমুখী থাকুক ।
শুভকামনা আর সাহসী প্রচেষ্টায় ভালোলাগা ।
+++
১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা আমার জন্যে প্রেরণা হয়ে থাকবে মামুন ভাই। অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।
৩০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: + দিয়া পড়তে বসলুম। পোষ্ট না বোঝা পর্যন্ত দ্বিতীয় কমেন্ট দিমু না।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইটা না বুঝার কি হৈলো
৩১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০০
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
১০ মিনিট লাগছে লোড হইতে!
একটা প্যারা পড়েই সব মনোযোগ চলে এসেছিল গল্পে। প্রথম দিকে একটু প্রেডিক্ট করতে পারছিলাম যে ক্রমে ক্রমে লেখকের স্ত্রী মুটিয়ে যাবে। লেখক আস্তে আস্তে স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারাবেন। কিন্তু শেষে ভাল ধাক্কা খেয়েছি! ওইটা যে গল্প সেটা বুঝিনি! ভাবলাম লেখক বুঝি আসলেই প্রেমিকাকে নিয়ে স্ত্রীরে মেরে ফেলছে!
আপনার গল্পে নেগেটিভ ক্যারেক্টার গুলা সব মারাত্মক সাইকোলজিক্যাল পাওয়ার সম্পন্ন হয়। কিন্তু জেনির চরিত্রটা খুব বেশি বোকা সোঁকা, একটু ঘিলু তার মাথায় কি দেয়া জেতনা?
ধন্যবাদ জানাই থ্রিলার লিখছেন বলে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস। তবে আমার কাছ থেকে এই টাইপের লেখা খুব বেশি আশা করো না। কারণটা অন্য এক লেখার মন্তব্যের জবাবে বলছিলাম।
শুভরাত্রি।
৩২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০০
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
মানুষের মনস্তত্ব নিয়ে ইদানিং বেশ ভাবছেন মনে হয়...
গল্পে ভাল লাগা...
-ঠিক ধরেছো। বাস্তবকে গল্পের মত করে ফেলতে, স্যরি গল্পকে বাস্তবের মত করতে বাস্তবের যত কাছাকাছি থাকা যায় ততই ভালো। লেখক এতে গল্পের গহীনে প্রবেশ করতে পারে, পাঠকেরাও সহজে রিলেট করে।
এই কথাটা ভাল লাগছে। নতুন গল্পকারদের কাজে আসবে...
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস। মানুষের মন বরাবরই আমার আগ্রহের বিষয়। ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
শুভরাত্রি।
৩৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২১
টুম্পা মনি বলেছেন: পড়ার পর একটা শব্দই শুধু মাথায় এল ''মারাত্মক।'' অসাধারণ, দুর্দান্ত! একটা মাথা মোটা বউ বনাম অতি বুদ্ধিমান স্বামী! সম্ভবত ইমপারফেক্ট মেচিং। বউ এর কাছে ভালোবাসা মানে আঁকড়ে ধরে রাখা। আর স্বামী!! সে তো ভালোবাসাহীন কামুক পুরুষ! বুড়ো বয়সে কিছু লোকের মাঝে যে ভীমরতি দেখা যায় তাদের ক্ষেত্রে এমন সাইকোলজি কাজ করে কিনা কে জানে! যাই হোক অনেক সময় মানুষের ভাবনার জগত কত না কুৎসিত হয়! কত কিছুই না মানব মন ভাবে! যদি বিবেক ,প্রজ্ঞা না থাকতো তবে যে কি হত তা হয়ত আমরা চিন্তাও করতে পারি না!
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠ এবং মন্তব্যের জন্যে ধন্যবাদ টুম্পা। ভালো থাকবেন।
৩৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৪৬
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: আমি তো মনে করেছিলাম বাস্তব ( ? ) , কারণ লেখা হয়েছেই ওভাবে .... আইডি গুলো পর্যন্ত খুঁজে দেখলাম ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহাহাহাহা! মজা পাইলাম। নির্মল আনন্দ পাইলাম শুইনা
৩৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:০৬
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: :!> :#>
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত্রি।
৩৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:১৭
শান্তির দেবদূত বলেছেন: এটা তোমার আরেকটা মাস্টারপিস। গল্পের স্টাইল, ভাষার ব্যাবহার, কাহিনী সব মিলিয়ে অসাধারন।
কয়েকটা বিষয় তুলে ধরছি।
১)আর গঁৎবাঁধা কিছু প্রশংসা দিয়ে আমাকে খুশি করতে চায়। যেমন, "ওয়াও! ফিনিশিংটা তো অসাম!" কিংবা "খুব ছুঁয়ে গেল গল্পটা। ---- এখানে "অসাম" শব্দটা আমি এ পর্যন্ত ২/৩ বার দেখেছি, আর বলতে শুনিনি কাউকেও। আমরা হয়ত ব্লগে লিখি কিন্তু বলার সময় কি এই শব্দটা ব্যাবহার করি?
২)
"আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করছি। ...............
মন্তব্য শেষ করি তার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধকতার নিরাময় কামনায়।............... " সেই রকম রিপ্লাই হইছে, আবালাতেগুলারে এমনেই বলা লাগে। দিল খুস হুয়া।
৩) শেষে এসে টার্ণটা ব্যাপক লেগেছে। কোথায় যেন পড়েছিলাম মানুষ কেন বিয়ে করে, কিছুটা সেক্সের জন্য, কিছুটা সামাজিকতা, আর বেশিটা হল, "একজন কথা বলার-শুনার সঙ্গের জন্য"। গল্পের শেষটা এসে এমন মনে হল, বেশ বেশ।
গল্পটা লোডে দিয়ে কফির পানি বসাতে দিয়েছিলাম, ভেবেছিলাম প্রথম ২/৩ পৃষ্ঠা পড়ে আবার কফি নিয়ে বসব। শুরু করার পর আর উঠতে পারিনি, ভাগ্যিস চুলা একেবারে কমানো ছিল, নাহলে!
যেসব গল্প ভাল মনে হয়, কিন্তু পরে পড়ব সেগুলো সাময়িকভাবে প্রিয়তে নিয়ে রাখি পরে মুছে ফেলি, এটা পার্মানেন্ট হয়ে গেল।
এটা মনে হয় তোমার সবচেয়ে বড় গল্প? ভরসা পাচ্ছি আমার পরের গল্পের জন্য।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রিয়তে নিয়েছেন বলে অনেক খুশি হলাম ভাইয়া।
অসাম শব্দটা এখনকার ছেলেপিলেরা হরদম ইউজ করে। আমার ছোটভাইরে দেখি তো!
এটা আমার সবচেয়ে বড় গল্প না। আমার ব্লগপেইজের প্রথম পাতার শেষ গল্পটা-সীমাসঞ্চালি সম্ভবত সবচেয়ে বড়। গল্পটা পড়ে দেখতে পারেন। এরকম জটিল একটা সিচুয়েশন আছে।
আপনার গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম। শুভকামনা সবসময়ের জন্যে।
৩৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৩
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: গল্পের থিমটা খুবই ভয়াবহ , ''ক্রমাগত মানসিক যন্ত্রণা দিতে দিতে একজনকে শেষ করে দেয়ার চেষ্টা'' ।
আপনি এমনিই অসাধারণ লেখেন তাই আলাদা করে প্রশংসা সূচক কিছু লেখার প্রয়োজনীতা দেখছি না ।
একটা অনুরোধ হাসান ভাই --
রোকসানা লেইস বলেছেন - লেখাটা আমি বলব একটা শিক্ষনীয় লেখা ....যে বিষয়গুলো থেকে আমরা মুখ ফিরিয়ে, চোখ বন্ধ করে থাকতে পছন্দ করি।
এই দুটো লাইনের মানে আমাকে একটু বুঝিয়ে দেবেন দয়া করে ??
(যেহেতু উনার চোখে এই কমেন্ট নাও পড়তে পারে)
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। উনি সম্ভবত নারীর শারীরিক পরিবর্তনের সাথে পুরুষের মানসিকতার যে নিকৃষ্ট পরিবর্তন হয় সেটার দিকে দৃষ্টিপাত করেছেন। ব্যাপারগুলো বাস্তব এবং অনেক বেদনার। কিন্তু আমরা না দেখার ভান করি।
শুভরাত্রি।
৩৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৬
আকাশচুরি বলেছেন: দারুন!! টুপি হারানোর বেদনা উথলে উঠলো (মানে হ্যাটস অফ আরকি...... )
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার টুপি অত্যন্ত মূল্যবান। আপনি বেদনার্ত, আমি আনন্দিত। গল্প টল্প কিছু দেন না! তৃষ্ণার্ত।
৩৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৮
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: এই গল্পটা খুব ভালো লাগলো হামা ভাই। কারণ আপনার অন্য অনেক গল্পের মত এটায় ঢুকতে একদমই বেগ পেতে হয় নি। সহজ ভাষায় অসাধারণ করে লিখেছেন, এবং এটা আমি প্রশংসা করেই বললাম।
ব্লগার ক্যারেক্টারটা খুবই বাস্তব। হয়তো আপনি কাউকে ফলো করে লিখেছেন, বা নিজেকে সহ অনেককে দেখে এরকম একটা ক্যারেক্টার তৈরি করে নিয়েছেন। জেনি ক্যারেক্টারটাও খুব বাস্তব। বেশি ভোদাই, বাট বাস্তব। দুজনের মধ্যে রসায়ন চমৎকার।
শেষটা পড়ে মনে হল চমৎকার এই গল্পে আরও চমৎকার ফিনিশিং থাকতে পারত। হুট করে শেষ করে দিয়েছেন মনে হল। এটা হয়তোবা কারো দৃষ্টিকোণ থেকে পজিটিভ মনে হবে, আমার দৃষ্টিকোণ থেকে আরও একটু এগুনো উচিৎ ছিল বলেই আমি মনে করি।
শুভ লেখালেখি। আপনার এটা এবং এর আগেরটা, দুটো লেখাই বেশ ভালো এবং প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা। এই ব্যাপারটাই আমাকে মুগ্ধ করছে বেশি। ধন্যবাদ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। লেখার সময় কোন তাড়াহুড়া করিনি। তারপরেও শেষটা তেমন মনে হলে নিশ্চয়ই আমার কোন খামতি ছিলো। কাটিয়ে ওঠা দরকার।
শুভরাত্রি।
৪০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৮
ৈজয় বলেছেন: আপনার গল্পের বোকা জোন চরিত্রটির মত সস্তা কোন প্রশংসাতো করা যাচ্ছেনা।
অনেক, খুব, ব্যাপক, অসম্ভব ভাল লেগেছে।
ভাল থাকবেন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থেকেন।
৪১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৮
হামিম কামাল বলেছেন: হাসান ভাই।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ডিয়ার হামিম ভ্রাতা!
৪২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:০০
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: ভাইয়া গল্পটা পড়ে আমার একটা শব্দই শুধু মাথায় ঘুরছে। সেটা হলো......ভয়ঙ্কর
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভয়ংকর ব্যাপারগুলো গল্পেই থাকুক, বাস্তব না হোক।
শুভসকাল কন্যা।
৪৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ২:৪৮
ভিয়েনাস বলেছেন: গল্পের মাধ্যমে মনস্তাত্বাতিক জটিলতার সুন্দর উপস্থাপন ... মানুষের মন বুঝা অন্য কোন মানুষের সাধ্য নেই ......
লেখকদের ধর্মই এমন যখন গল্প আসে তখন সকল কিছুর মাঝে গল্প খুঁজে পায়। লেখেও আরাম পায়।
আপনার এই গল্পটার কিছু কিছু জায়গায় পড়ে বেশ হাসলাম। বেচারী জেনী......
ভালো লাগা রইলো।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভিয়েনাস। শুভেচ্ছা।
৪৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:০৭
ফারহারোজ বলেছেন: ভাল লাগল।কিন্তু সেই সাথে ভয় ও লাগছে আমি যখন বুড়ি বা মোটা হয়ে যাবো তখন আমার কি অবস্থা হবে, সেটা ভেবে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: বয়সের সাথে সাথে সবারই শরীরে পরিবর্তন আসে। গল্প পড়ে ভয় পাবার কিছু নেই ফারহা।
৪৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪০
@মেহেদী হাসান বলেছেন: দারুন একটা গল্প। একটু সহজ মনে হল।
১৭ তম + দিলাম
আসলে ব্লগে আসক্তি অনেক কঠিন ব্যাপার। যে লেখকের কথা লিখেছেন তার ব্লগে আসক্তি দেখে মনে হচ্ছে তিনি হয়ত বিয়ের দিনেও ব্লগে অনলাইনে ছিলেন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
হয়তোবা!
৪৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৪৭
বুড়া মকবুল বলেছেন: এসে পড়ে যাই তবে ঢোকা হয় না , তবে জীবনের খুব গুরুত্বপূর্ণ দুজন মানুষকে মনে করে লগ ইন করতে বাধ্য হলাম ।
স্ত্রী লোকটি আমার পরিচত , কদিন আগেও আমার বাসায় হিংস্র কামড়ে তার স্তনে লাল দাগ করে দিয়েছিলাম , তবে তার স্বামী কে আমি একজন ব্যাংকার নামাএই চিনি , কখনো দেখিনি । সেও তরওয়াল এর মত খাজ কাটা ছিল , ইদানিং মুটিয়ে যাচ্ছে , জেনির মত করেই । ওর মোটা পাছা থাপ্রিয়ে ওর স্বামীর কথা ভাবি আর কবিতা আওরাই , একধরনের নেশায় পরিনত হয়েছে ।
লেখাটা গল্প নয় অন্যকিছু ।
আমার মন্তব্বের মানুষটি আমি
আপনার পাঠক
কিরাম আছেন ??
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো আছি। আপনার স্বীকারোক্তি ভালা পাইলাম।
৪৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:২৮
কয়েস সামী বলেছেন: গল্প বলার ভঙ্গি- অসাধারন।কাহিনীটা এমন ভাবে বলেছেন যে বাস্তব আর গল্প মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। এখানেই গল্পকারের মুন্সিয়ানা!
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস সামী!
৪৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
রেজোওয়ানা বলেছেন: এমন দারুন জান্তব গল্প অনেকদিন পড়িনি।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুনে মানবিক আনন্দ পেলাম। থিংকু আপু।
৪৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
বৃত্তবন্দী বলেছেন: বহুদিন পর কোনো লেখা প্রিয়তে নেবার জন্য লগিন করতে হ'লো...
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ইউ হ্যাভ জাস্ট মেড মাই ডে বাডি! গ্রাৎসি।
৫০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: গল্পটা পড়ে খুব মজা পাইছি। আপনার জেনি আর ববি চরিত্র দুইটা ভালো লাগে।
লেখকের গল্পের চরিত্র জেনির চিন্তা ভাবনা যত না মজা লাগলো, জেনির স্বামীর মানসিক মুখোশটা বেশি উপভোগ্য।
তবে জেনির মতো করে অনেক নারী আছে যারা এরকম করেই ভাবে তাদের শারীরিক গঠন , সৌন্দর্য নষ্ট হলে স্বামীকে কাছে পাবে কিনা ! যা আসলে এরকম ভাবনা হিসেবে আসা উচিত না। কাউকে ধরে রাখতে হলে তার মনের আলো - আঁধার সব গুলো রুপকেই চেনা উচিত ; হোক সে নারী বা পুরুষ।
এই গল্পটা পড়ে একটা মুক্ত আনন্দ পেলাম, শ্বাস ফেলতে পারলাম ভালো করে যে আপনার স্বতঃস্ফূর্ততা প্রকাশ পেয়েছে ।
সুপ্রভাত
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠ এবং বিস্তারিত মন্তব্যের জন্যে অপর্ণা।
ভালো কাটুক দিন।
৫১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫০
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: ঠিক কী লিখলে গল্পটা পড়ে যে আনন্দ পেয়েছি তার সাথে তুলনা করা যায় তাই চিন্তা করছি। গল্প পড়ছিলাম আর খাচ্ছিলাম। গতকালের গরুর মাংস আর পরাটা। আম্মার হাতের এই খাবার যে একবার খাবে তাকে বলতে হবে অসাম। আপনার গল্পটাও আমার মায়ের হাতের আজকের সকালের এই ব্রেকফাস্ট এর মতোই।
গল্প পড়তে পড়তে কখন যে খাবার শেষ হয়েছে টের পাইনি। বসেই আছি। আম্মা এসে বললেন পরে বুঝতে পারলাম, হাত ধুতে হবে। কি যন্ত্রণা!
হাসান মাহবুব ভাই, ভালো থাকুন। আর গল্পে এমন আরো আরো চাই। যেন পড়তে পড়তে মন হয়, আর কিছু নাই? এই রেশটা যেন সব সময় পাই। অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানবেন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা আমাকে আনন্দিত করলো সজীব। স্বাগতম আমার ব্লগে। নিয়মিত কথা হবে আশা করি।
শুভকামনা।
৫২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বুকমার্কড রাতে পড়বো !
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকাছে।
৫৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
সোমহেপি বলেছেন: মোটামোটি ধরনের গল্প।সামজিক গল্প।যাপিত জীবনের।
মোটা হওয়া নিয়ন্ত্রণ নিয়ে আমার একটা সাইকোলজিক্যাল থেরাপি আছে ।সেটা হল ছেলেদের জন্য একাধিক বিয়ে করা।আর মেয়েদের জন্য তার স্বামীকে আরেকটি বিয়ে করিয়ে দেয়া।তাইলে সতিনের হিংসায় এমনেই চিকন কাঠি হইয়া থাকব।মোটা হওনের উপায় থাকবো না।
আপনার গল্পে যে গল্প থেরাপি দিলেন সেটাও যদি বুঝতে পারত চিন্তায় এমনেই তো শুকায়া যাওনের কথা।আমার অবশ্য মোটা হইলে সমস্যা নাই।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অতি চমৎকার থিওরি মুগ্ধ হয়ে গেলুম :-<
৫৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
অনাহূত বলেছেন: গল্পটা রাতেই অফলাইনে পড়েছি।
সাইকোলজিক্যাল খেলা দারুণ হয়েছে। মেয়েরা কি আসলেই এই ধরণের মনস্তাত্বিক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যায়- এ সারটেইন টাইম লেটার?
ডার্ক সাইকোলজিক্যাল কনসেপ্ট ভালো লেগেছে।
হাসান ভাই, ভালো আছেন?
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ এরকম ক্রাইসিস অনেকের মাঝেই দেখা দিতে পারে। ভালো আছি অর্ণব। ভালো থেকো।
৫৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২১
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: লেখক মাঝে মাঝে ব্যতিক্রমধর্মী উপহার দেন, তবে একেবারেই অন্য রাস্তায় গিয়ে পাঠককে যখন দেখান যে তিনি জীবনকে এভাবেও দেখতে পারেন, একে মুন্সিয়ানা না বলে উপায় নেই।
প্রথমদিকেই একটা ধাক্কা খেয়েছিলাম। ভিন্নধর্মী একটা গল্পের ভেতরে ভেতরেও খুব হালকাভাবে আগের পরিচিত হাসান মাহবুব ভাই ঠিকই উঁকি দিচ্ছিলেন। যেন বোঝানো, একটা অন্যরকম চিন্তা সত্ত্বেও ভেতরের মানুষটা একই আছে, তবে সে এভাবেও বলতে পারে।
সাইকোলজি নিয়ে যে খেলাটা করলেন তাতে বাহবা দিতেই হয়।
অনেক ধন্যবাদ, সাহসী একটা গল্পের জন্য।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনার মন্তব্যে সাহস পেলাম। শুভদুপুর।
৫৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আপনার এ পোস্টের হিট তো চেন নাই এক্সপেরেস থেকেও দ্রুতগতিতে চলতেসে।
নাইস ||
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই তো দেখতেসি
৫৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
আহমেদ রাকিব বলেছেন: দারুন সাবলীল বর্ণনা। একটানে পড়ে শেষ করে ফেলেছি। প্লট চমৎকার। টান টান ভাবটা আছে একদম সহজ বোধ্য গতিতে। ভালো লেগেছে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস রাকিব। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। শুভদুপুর।
৫৮| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬
মো: আতিকুর রহমান বলেছেন: আপনি অসাধারন লিখেন ভাই। পোস্টে ২২ তম ভাল লাগা।
মাঝ পথে যদি কখনও থেমে যায়, যদি হোচোট খাই তুমি পাশেই থাকবে তো ঠিক যেমনটি আগে ছিলে... এধরনের প্রশ্নগুলো প্রায় সবার মাঝেই ঘুরপাক খাই।
তবে লেখা একটু ছোট করার অনুরোধ রইলো। আমার জন্য উপকার হইতো একটু
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! যতটুক লেখা দরকার বলে মনে করি ততটুকু লিখতে চাই। বড় হলে হবে। একজন তো আবার কইলো যে শেষের দিকে নাকি তাড়াহুড়া করে ফেলছি!
শুভবিকেল।
৫৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
বৃতি বলেছেন: সবাই তো সব মতামত দিয়ে ফেলেছে, আমি বলার মত কিছু খুঁজে পাচ্ছি না । ভালো লেগেছে, সেটা জানিয়ে গেলাম ।
Your way of thinking is interesting, you belong to some other part of the world.
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: You choose the right words. চতুর্মাত্রিক ব্লগে আমার প্রোফাইলে লিখে রেখেছি "I don't belong here" রেডিওহেড এর creep গানটার অংশ। শুনে দেখেন। ভালো লাগবে।
৬০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
ত্রিনিত্রি বলেছেন: চমৎকার সাইকোলোজি বেসড গল্প। এক টানে পড়ে ফেললাম। তবে আরেকটু লিখলে মনে তৃপ্তি পেতাম। বলছি না যে এই ফিনিশিং চরম হয়নি, কিন্তু জেনিকে আরেকটু ট্রমার মধ্যে ফেললে আরো ভালো লাগতো। ইয়ে, আমি কিন্তু সাইকোপ্যাথ না, কিন্তু গপ্পটা পছন্দ হয়েছে তাই বললাম।
পিলাচ তো অবশ্যই, সে না বললেও চলে।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি সাইকোপ্যাথ না? দেখুন ধরা খেয়ে গেছেন। আমি অবশ্য আগেই বুঝছিলাম। এখন ধারণা করতে পারছি কেন অস্ট্রেলিয়ায় গিয়ে ঘাঁটি গেড়েছেন। আমি শিঘ্রই অস্ট্রেলিয়ান পুলিসকে আপনার ব্যাপারে জানাবো। ভয় পেয়েন।
৬১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
জিএম শুভ বলেছেন: পড়ে ভালো লাগল :-)
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শুভ।
৬২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
বাংলার হাসান বলেছেন: ভালো লাগল
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসন্ধ্যা।
৬৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৫
কপোতাক্ষের তীরে এক অসামাজিক বলেছেন: ভালো লেগেছে গল্পটা।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৬৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০৯
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: নিতান্তই লুকিয়ে থাকা বাস্তবতা ! পড়ে ভালো লেগেছে ! একটা সময় মনে হচ্ছিলো সাইকো থ্রিলার টাইপের না তো , পরে মনে হলো এমনটা আমার ক্ষেত্রেও হতে পারে , নিজেকে সাইকো ভাবতে কেমন জানি লাগছিল !
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনিও কি ত্রিনিত্রির মত সাইকো? (১১০ এর রিপ্লাই)
৬৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: লেখার মাঝে কয়েকটা এলিমেন্ট এসেছে। যৌনতা, মানসিক বিকৃতি এবং দাম্পত্য ও লাম্পট্য জীবনের কথা। এই সিরিজের মাঝে আপনার মুন্সিয়ানা ফুটে উঠেছে, মনে হল সত্যিই যেন ব্যক্তিগত কিছু লিখছেন। কিন্তু খটকা লাগল- লেখার মাঝে কেমন একটা ঘোর ঘোর ভাব, পাশাপাশি বিষয়ের মাঝেও সংকীর্ণতা উপস্থিত। 'স্থূলতা এবং কামনার দিনগুলো'- সিরিজের মাঝে দারুণভাবে বর্ণিত সাইকোলজিক্যাল বিকৃতি আছে, কিন্তু মনে হল শুধু সেটাই আছে। আপনার গল্পের যে টুইস্ট অ্যান্ড টার্ন থাকার কথা, সেগুলো নেই- শুধু একজন অসুস্থ মানুষের ধারাবিবরণী পড়ে গেলাম।
আপনি ব্লগার প্রভাতকিরণের কমেন্টের উত্তরে বলেছেন, 'আমি লেখক, এবং মানবমনের অন্ধকার কোণে বিচরণ করে সেখান থেকে লেখার উপকরণ সংগ্রহ করতে আমার ভালোমানুষী দস্তানা পরে নিতে হয় না।' ঠিক আছে, লেখার প্রয়োজনে এসব আসবেই, কিন্তু লেখা পড়ে যদি আমি স্রেফ উদ্দেশ্যহীন যৌনউদ্দীপনা খুঁজে পাই, তাহলে সেটা কি সুস্থ সাহিত্য হল? কমেন্টে নিঃসরিত আপনার মনোভাবের সাথে একমত হতে পারলাম না। 'কঠোরভাবে পূর্ণবয়স্কদের জন্য'- কথাটা লিখে ফেলে ইচ্ছেমত যৌনতা ঠেসে দিলেই ল্যাঠা চুকে যায় না। এই সিরিজটা মনে হচ্ছে আপনি হিটের জন্য লিখেছেন, এর পিছনে চিন্তাভাবনা কম ছিল, তাই সাহিত্যগুণ এতোটা কমে গেছে। আবার এও হতে পারে, এই টাইপ গল্প আমার মত পাবলিকের জন্য না।
যাই হোক, অনেক কিছু বল্লাম, মনে কিছু নিয়েন না। শুভকামনা রইল।
হুড়মুড়িয়ে পড়ে ফেললাম গল্পটা। আপনি বোধহয় দারুণ ফর্মে আছেন, এই মাসে তিনটে চমৎকার লেখা পেলাম! এই লেখা নিয়ে কিছু বলার নেই- একজন লেখকের গল্প লেখার ছলে মানসিক অবসাদ প্রকাশের গল্প নিয়ে গল্প- দারুণভাবে টুইস্টেড, সুলিখিত এবং সুচিন্তিত। পড়ার পরে মনে হল লেখায় লেখকের যে প্রায়-বাস্তব গল্পের কথা এসেছে, সেটাও একটা প্রায়-বাস্তব কমেন্ট পাবার দাবিদার, তাই তার জন্যও উপরে ইটালিক ফর্মে কমেন্ট করে দিলাম
ইন্টারেস্টিংভাবে, গল্পে জেনির প্রতি এবং তার গল্পের পাঠকদের প্রতি নার্সিসিস্ট লেখকের মনোভাব কাছাকাছি মনে হল। গল্পের বর্ণনায় আপনার অন্যান্য লেখার মত শৈল্পিক ঝাঁজ না থাকলেও, প্লট সেটা কাভার করেছে। বিশেষ করে সমাপ্তিটা আমার দারুণ ভালো লেগেছে, পুরো গল্পের মধ্যে জেনির বোল্ডনেস পুরোপুরিভাবে ফুটে উঠেছে ওই কটা লাইনে। শেষের লাইনগুলো পড়তে গিয়ে মুখে একোণ ওকোণ হাসি ফুটে উঠছিল, তৃপ্তির হাসি!
সময় করে আরও কয়েকবার পড়তে হবে লেখাটা। নতুন কিছু পেলে জিজ্ঞেস করে যাব। আপনার লেখনির প্রতি শ্রদ্ধা রইল লেখক।
ভালো থাকুন।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিঃসন্দেহে আমার দেখা সবচেয়ে ক্রিয়েটিভ কমেন্ট! ব্লগে লেখার সুবিধাই এইটা। এই মজার মিথস্ক্রিয়া। আমি তো চমকে গেছিলাম! আপনার কমেন্টটাও আমি আবারও পড়ব, এবং কিরকম বোকা বনে গেছিলাম সেটা মনে করে এক চিলতে হাসি ফুটে উঠবে।
শুভেচ্ছা প্রফেসর!
৬৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৫৮
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ব্রাদার ইয়্যু আর অসাম! সোজা প্রিয়তে!
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
শুভসকাল।
৬৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:২৮
শাওণ_পাগলা বলেছেন: হুম...হিউম্যান সাইকোলজী। এই ধারার গল্প পড়তে ভালো লাগে। চমৎকার সময় কাটলো।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভদিন শাওন।
৬৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গল্প শুনতে চলেই এলাম
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম!
৬৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
শীলা শিপা বলেছেন: একবার পড়ে মনে হল আরেকবার পড়া দরকার। তাই আবার পড়লাম। অসাধারন লিখেছেন।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শীলা। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৭০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
নেট স্পীড স্লো থাকায় লাইক দিতে পারিনি। এখন লাইক দিয়ে গেলাম ভাইয়া দুঃখিত।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: কোন ব্যাপার না। ধন্যবাদ আপনার আন্তরিকতার জন্যে।
৭১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৩
রাধাচূড়া ফুল বলেছেন: খুব ভালো লাগল।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৭২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪
অদৃশ্য বলেছেন:
হাসান ভাই
পাশাপাশি দুটি গল্পই পড়ে ফেললাম... যেটা আমি খুব কমই করতে পারি... আপনার গল্প বলেই তা করলাম...
এই গল্পটা মারাত্বক হলো... জেনির জীবনে বিষক্রিয়া শুরু হয়ে গ্যাছে অলরেডি... এটার পর্বের আর কোন শেষ থাকবে না...
এই লিখাটিও সিম্পলি খুবই চমৎকার হয়েছে... আমাদের খুব নভৃতের ভাবনার প্রকাশ করেদিলেন... সেটা ঠিক হলো কি?
মানুষের মনে সন্দেহ ঢুকে গেলে তা আর সহজে সরানো যায় না... এই গল্পটাও সেভাবেই অনেকের মনে সন্দেহের সৃষ্টি করবে...
দৃশ্যত ভালো দিক ও খারাপ দিক হলো... জেনি অনেকটা সাবধান হয়ে নিজেকে ঠিক রেখে তার স্বামিকে তার সেরাটা উপহার দেবার চেষ্টা করবে... আর খারাপ দিক হলো... জেনি মানষিকভাবে ধীরে ধীরে ভেঙ্গে পড়বে আর এর সুযোগ তার স্বামী নিতে থাকবে...
গল্পটা যে কাউকে আকর্ষন করবার জন্য যথেষ্ট...
শুভকামনা...
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: তবে জেনিও কিন্তু ঘুরে দাঁড়াতে পারে। শেষে সেই ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে। তার গল্পটা হবে সংক্ষিপ্ত এবং স্থূল। ভনিতাবিহীন।
সন্দেহ করার মত বিষয় থাকলে তা এড়িয়ে না যাওয়াই ভালো, তাই না?
অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
৭৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫
ডানাহীন বলেছেন: মনোদৈহিক সম্পর্কের উৎপত্তি, ভালোবাসা না আকর্ষণ এই দ্বিধা নিয়ে অভিনয়সর্বস্ব জীবনের চলমানতা, ভবিষ্যৎ পরিনতি এসব ব্যাপারে আমার কৌতূহল প্রায় অসুস্থ পর্যায়ের .. ভাবনার প্রচুর খোরাক পেলাম গল্পটা পড়ে .. দীর্ঘসময় ধরে জেনির গল্পটাও অনুমান করার চেষ্টা করলাম, তার গল্পটা আরও চিত্তাকর্ষক হতে পারে .. মেয়েরা কতটুকু নিতে-দিতে পারে বিডিএসএম মুভিগুলা তার জলজ্যান্ত প্রমান আর মানসিক নির্যাতনের ক্ষেত্রে মেয়েদের জুড়ি নেই বলেই আমার বিশ্বাস ..
অনেকদিন পর মনের অশুভ অংশটাকে নড়েচড়ে বসতে দেখলাম .. ভাবলাম সেজন্য একটা ধন্যবাদ দিয়ে যাই ..
ভালো থাকবেন ।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মত আমারও এমন অসুস্থ কৌতূহল আছে এসব ব্যাপারে। জেনিকে নিয়ে আরেক পর্ব লিখবো নাকি ভাবছি! নাহ লেখা হবে না। মনের অশুভ অংশটাকে আমার শুভকামনা জানাবেন। ইদানিং প্রায় দেখাই যায় না। ব্যস্ততা বা অসুস্থতা থাকলে কাটিয়ে উঠুন। শুভেচ্ছা।
৭৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪১
রিভানুলো বলেছেন: অন্য ধরনের গল্প। মেয়েরা বোধহয় তাদের কিছু হারানোর ভয়ে শংকিত থাকে সবসময় এটা বুঝলাম আপনার গল্পে।++++++
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠের জন্যে ধন্যবাদ রিভানুলো।
শুভসন্ধ্যা।
৭৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০১
মিরাশদার১০ বলেছেন: এই ১টা 'গল্প'ই পড়লাম তোর।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তারমানে আগেরগুলা কি গল্প না? মিশ্র প্রতিক্রিয়া সহ থিংকু!
৭৬| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৬
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: হাসান ভাই.. কথা মত ২য় কমেন্ট দিয়ে গেলাম। আরও আগেই দিতে পারতাম... কেন দেইনি তাতো মনে হয় জানেনই।
পোষ্টটা আগের গুলোর চেয়ে ভিন্ন। আপনার পোষ্ট মানেই সহজ ভাষায় লেখা কঠিন ও জটিল প্রকৃতির গল্প। এই পোষ্টে ব্যতিক্রম দেখলাম। এইটাও জটিল তবে অতটা না। আপনার সব ধরনের এবং ভিন্ন স্বাদের লেখার যোগ্যতা আছে... আরেকবার প্রমান করলেন।
শুভেচ্ছা রইলো
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: উৎসাহিত হলাম মন্তব্যে। পাল্টা শুভেচ্ছা!
শুভরাত্রি।
৭৭| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২৮
গোর্কি বলেছেন:
-গল্পের ভেতর গল্পগুচ্ছ, চমৎকার!
-অপরাধ বিষয়ক কল্পনা বাস্তবায়িত হয় নি। এটা ইতিবাচক দিক।
-সব মিলিয়ে দারুণ উপভোগ্য হয়েছে।
-ভালো থাকুন সতত।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি। শুভরাত।
৭৮| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: গল্পটা প্রথম দিনই দেখেছি , একটু পড়ার পর মনে হয়েছিল খুবই জটিল জিনিশ তাই সময় করে ধীরে সুস্থে পড়তে হবে । তাই আজকে পড়লাম আর দুই কাপ চা শেষ করলাম । কিন্তু এই ধরনের গল্পে কি ধরনের কমেন্ট করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছিলামনা , তাই সব গুলা কমেন্ট পড়লাম , কমেন্ট গুলা পড়ে মনে হলো বেশির ভাগ্য মন্তব্যকারি গল্পটা না পড়েই মন্তব্য করেছে । আমার মনে হয় গল্পটা অনেক বড় হয়ে গেছে তাই অনেকেই না পড়ে কমেন্ট করেছে ।
আসলে গল্পটার মধ্যে নতুনত্ব পাইলাম ! এই ধরনের বিষয় নিয়ে সাধারণত তেমন পোষ্ট আসেনাই বলতে গেছে । গল্পটার প্রথম দিকে মনে করেছিলাম সাধারণ গল্পের মতন প্রেম পিরীতি নিয়েই হবে । কিন্তু যতই পড়ছি ততই গল্পের ভিতর ঢুকে যাচ্ছি ওহ কত ভয়ঙ্কর !
আসলে আমার মতন ছোট খাটো ব্লগার যারা আছে শুধু মাত্র আনন্দ পাওয়ার জন্যই ব্লগে আসে এবং যা কিছুই লিখে তা নিজের জীবন বা আশে পাশের মানুষে থেকে পাওয়া অভিজ্ঞতা থেকে লিখে । তাই হয় তো এই ধরনের গল্প আমাদের মাথার মধ্যে আসেনা , কিন্তু আপনি একজন লেখক শত শত গল্প আপনাদের মাথায় খেলা করে তাই জানতে ইচ্ছে হচ্ছে এই গল্পটা কি শুধুই গল্প নাকি নিজের কোন অভিজ্ঞতা থেকে লিখেছেন এই বিষয়ে যাদের অভিজ্ঞতা আছে তারাই শুধু এই ধরনের গল্প লিখতে পারে ।
যাক এটা গল্প বাস্তব নয় :প তার পরেও দোয়া করি লেখকের বাস্তব জীবনে যেন এই ধরনের উট কুট চিন্তা মাথায় না আসে
ভালো লাগলো ভাই । ++++++++
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রতিটা গল্পে আপনার এমন আন্তরিকতাপূর্ণ মন্তব্য খুব ভালো লাগে। আপনার ব্লগগুলো পড়লেও অবশ্য বোঝা যায় আপনি এমনই।
ভয় নাই, এটা নিছকই একটা গল্প এবং লেখক একজন সুবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ!
শুভকামনা সবসময়ের জন্যে।
৭৯| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
দি সুফি বলেছেন: বড় পোষ্ট দেখে ভেবেছিলাম অর্ধেকটা পড়ে ঘুমাতে যাব, বাকি অর্ধেক রাতে পড়ব। কিন্তু পড়তে শুরু করে কখন যে পুরোটা শেষ করে ফেললাম, টেরও পেলাম না!
আর কিছু বলার নেই! আপাতত খুব ঘুম পাচ্ছে
++++++++++
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু! এখন আবার কিসের ঘুম? যা হোক শুভঘুম!
৮০| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
সোমহেপি বলেছেন: @প্রোফেসর শঙ্কু
এর মন্তব্যের প্রতি খেয়াল রেখে-
গল্পের কথক যখন লেখক উত্তম পুরুষে হয় পাঠক তখন লেখার ভাষ্যটাকে প্রায়ই লেখকের ভাষ্য হিসেবে ধরে নেন।তখন অনেকেই ভুলে যান যে এটা গল্প।লেখকের ব্যক্তিগত আখ্যান না।কিংবা উত্তম পুরুষে লেখা না হলেও গল্প পুরোটাই লেখকের মস্তিস্ক প্রসূত।
আমরা যতই সেক্স ভায়োলেন্সের বিরুদ্ধে কথা বলি না কেনো সেটাকে রোধ করা যাবে না।তাই বলে সেটা কে মেনে নেয়াও যাবে না।এ দুই এর মাঝখান থেকে একটা পথ তৈরী হবে যেটা দুই এর মাঝে আপোস রফা করবে।জানি না কথাটা ঠিক বুঝাতে পারলাম কিনা।স্থুলতা পরিবারের সমস্যা বৈকি!দাম্পত্য জীবনের জন্য সমস্যা তা কেউ অস্বীকার করা উচিত হবে না।কিংবা যারা স্থুলতার কারণে পরিবারে অশান্তি করে তাদেরকে বিকৃত রুচির বলেও নাকচ করা উচিত হবে না বরং সেটাই ভালো হবে স্থুলতাকে নিয়ন্ত্রণ করা।এতে যৌনজীবন যেমন সুখের হবে।বার্ধক্য দেরীতে আসবে।হৃদরোগের আশংকা কমবে।বেশিদিন বেঁচে থাকার সম্ভাবনা বাড়বে।
বরং বিকৃতরুচির না হয়ে স্থুলতাকে মেনে নিলেই বরং ক্ষতি।
আমার কাছে লেখক তেমনই একটা গল্প লিখেছেন।১৮+ লেখার সাথে আমিও একমত নই।গল্পের ম্যাসেজ থেকে অনেকের করণীয় সম্পর্কে সচেতন হওয়া উচিত হবে।
এছাড়া মানিক বাবুর একটা লেখার উল্লেখ করতে চাই 'চতুষ্কোণ'।এখানে লেখক মেয়েদের দৈহিক কাঠামো গঠন দেখে তাদের মানসিক অবস্থা ,চরিত্র সম্পর্কে ধারণা পাওয়ার একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়েছেন।তো সেটা আজ থেকে অনেক কাল আগের কথা।তখনের সামাজিক ধ্যান ধারণার জন্য আমার মনে হয় সেটা ছিল এটমবোমা'
যাক সবার কল্যাণ কামনা --
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহাহা! ইটালিক ফন্টে লেইখা দিলে ভালা হইতো। তুমি একটা চিজ!
৮১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: দেরীতে পড়লুম মনে হয়! বেশ বড় গল্পটা, আমার পড়তে সময় লাগল। সব মিলিয়ে বেশ চমৎকার লাগল।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভবিকেল।
৮২| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: ভিন্ন মাত্রার গল্প পড়লাম । +++++++++++
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! ভালো থাকবেন।
৮৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: শিরোনামটা ক্ষ্যাত মার্কা লাগছিল কিন্তু শেষের দিকে এসে এমন হাল্কা একটা লাইন এতটা পৈশাচিক আবহ তৈরি করবে চিন্তাও করতে পারিনাই।
রেডিওতে একটা পুরোনো দিনের গান বাজতে থাকে,
"গল্প যদি শুনতে চাও, আমার কাছে এসো
দুষ্টুমিটা ছেড়ে এবার লক্ষ্মী হয়ে বোসো!"
মারাত্তক লাগলো ভাই।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকিউ! এই গানটার সাথে আমার ছেলেবেলার অনেক স্মৃতি জড়িত।
শুভসন্ধ্যা।
৮৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
পেন আর্নার বলেছেন: এখন মনে হচ্ছে-
গল্প শুনতে হলে আপনার কাছেই আসতে হবে!
একজন লেখকই পারে অন্ধকারে ঢাকা থাকা সমস্ত বাস্তব মনোভাবনাকে কালি এবং কলমে তুলে আনতে।
শুভকামনা সেই লেখনীর প্রতি।
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম সবসময়। আশা করি নিয়মিত কথা হবে। শুভেচ্ছা।
৮৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:১১
প্যাপিলন বলেছেন: আপনার গল্পের প্লটের সাথে অভ্যস্ত না থাকায় শুরুর দিকে কঠিন লাগলেও এখন পড়ার সাথে সাথে নিজের অভিজ্ঞতা, পর্যবেক্ষতার সাথে মিলিয়ে ফেলি - এভাবেও জীবনটাকে দেখা যায়, যা অস্বাভাবিক ভাবতাম, তা এখন খুব স্বাভা্বিক - আপনার গল্পের কারণেই।
আপনার আগের গল্পটা পড়ার মতো মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলামনা। কয়েক লাইনে থিমটা বোঝার পরই ফিরে এসেছি।
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার গল্প আপনার ভাবনার জগতে একটু হলেও পরিবর্তন এনেছে জেনে ভালো লাগলো। শুভদুপুর।
৮৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: এই দুর্দান্ত সাইকোলজিক্যল থ্রিলার বেশ কয়েকদিন আগেই পড়েছি, হাসান; তবে মন্তব্য করতে ভয় ভয় লাগছিলো! হ্যাটস অফ!
==
পুরাই গৎবাঁধা মন্তব্য হল!
আপনার লেখা পড়ে নিজের মাথায় একটা প্লট খেলে গেলো! একজন মমতাময়ী মায়ের ক্ষণিকের তমসা্চ্ছন্ন ভয়ঙ্কর রূপটা তুলে ধরতে ইচ্ছা করলো।
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাঈফা!
আপনার প্লটটা শুনে মনে হচ্ছে জমজমাট একটা গল্প হবে। লিখে ফেলেন!
শুভবিকেল।
৮৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২২
মাক্স বলেছেন: হ! গল্প শুন্তেই আপনের কাছে আইসি
এইটা রাতে পড়মু!
২০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম!
৮৮| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:২৬
মেলবোর্ন বলেছেন: এইটা কিছু হইলো আপনার গল্প আমি আর আমার বউ মিলে পড়তাম এখন ভাবছিলাম ওরে এটা পড়তে দিয়ে লেখকের মত মানষিক টর্চারের একটু মজা নিতে পরে ভাবলাম ১ মিনিটের মানষিক টর্চার দিয়ে সন্দেহের যে টচারে নিজে পরবো সেইটা কিভাবে মিটাবো। মহা চিন্তায় আছি।
আর বউ প্রেগনেন্ট বিধায় এমন হরর + মানষিক চিন্তা জাগানীয় গল্প পড়তে দেয়া অনুচিত হবে তাই একাই পরলাম। বলবো লেখকের নতুন কোন গল্প নাই পরের কোন একটা গল্পে বাচ্চা টাচ্চা নিয়ে একখান সুন্দর গল্প লিখবেন সেইটাই নাহয় পড়বে এই সময় নাকি হাসি খুশি থাকা ভালো মেন্টাল ও শারীরিক প্রেশার তো ন্যয়চারালী ওর আছেই।
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা রইলো আপনাদের জন্যে। স্ত্রীর প্রতি আপনার কেয়ারিং মনোভাব খুব ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।
৮৯| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
আরজু পনি বলেছেন:
খুবই বাস্তবসম্মত ....
সঙ্গীকে শারীরিকভাবেতো বটেই, মানসিকভাবেও বুঝদার হওয়াটা খুব জরুরী...।
আর মজা পেলাম
..................নাকি সস্তা জনপ্রিয়তার লোভে আরোপিত যৌনতা, খিস্তি, বিকৃতি ব্যবহার করে নিজেকে বিকিয়ে দেয়া নতুন একজন?
এই লাইনে যদি কোন মেসেজ দিয়ে থাকেন ব্লগ সমাজের প্রতি ...হাহাহাহা
বিবাহিত সবারই পড়া উচিত এই লেখাটা ...
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পনি আপা। ভালো থাকবেন।
৯০| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২১
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
দারুন । তবে পোস্টের গল্পগুলা নিয়ে আলাদাভাবে গল্প সাজাইলে পড়তে জটিল লাগত !
তবে সেক্ষেত্রে কমেন্টগুলা কেমন আসত তা ত পোস্টে বলেই দিলেন
২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: তেংস! সেরকমও ভাবসিলাম। কিন্তু তাইলে শুরু হইত ঠিকই মাগার শেষ করা মুশকিল হয়া যাইতো!
৯১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:২৯
রুপ।ই বলেছেন: আপনার লেখাগুলোর মধ্যে এটাই একটু সহজবোধ্য , বাকি গুলো না বুঝেই ওয়াও করেছি । হাহাহাহাহাহা..........।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহ তাই নাকি!
৯২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:২১
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: অনেক দেরীতে গলপটা পড়লাম মনে হচ্ছে। একটু অন্যরকম। তবে ভাল লেগেছে।গল্পের শেষে এসে রহস্য রেখে গেলেন।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, জেনি নতুন কোন গল্প লিখবে কী না বা কী লিখবে সেটা ভাবার ভার পাঠকের ওপরেই ছেড়ে দিয়েছি!
ধন্যবাদ এবং শুভরাত্রি!
৯৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত এক নিঃশ্বাসে পড়লাম। ক্লাইমেক্স, প্লট আর অসাধারণ লেখনী হামা ভাই।
এত্তগুলা প্লাস।
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! ভালো থাকবেন।
৯৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩২
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: খাসা লুপ ওয়ালা গপ্প মাইরি!
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত।
৯৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: এত্ত বড় কেন?
আচ্ছা পরে পরবনে !
২৩ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা। শুভরাত।
৯৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১১
কালীদাস বলেছেন: ব্যাপক লেখছেন।
আর কোন এপ্রোপ্রিয়েট কথা পাচ্ছিনা পুরাই ফোল্ড করা এন্টেনা
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১২:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! থেংকু!
৯৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: চমকে গেলাম । চমকিত ভালো লাগা রেখে গেলাম !!!!
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভবিকেল।
৯৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:৫২
অনির্বাণ প্রহর বলেছেন: অদ্ভুত লাগল!! চোখের পাতা একবারও পড়েনি বোধহয়। অনেক সুন্দর।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভরাত্রি।
৯৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: বেশ কিছুদিন বিরত নিয়ে ব্লগে আসলাম । এসেই ত্রাহিরাহি অবস্থা । এ মাসে ভাল পোষ্টের শেষ নেই । সবাই চমৎকার চমৎকার সব গল্প লিখছে ।
আপনার ব্লগে বেশ কয়েকবার ঘুরে গেছি । কিন্তু আরাম পাচ্ছিলাম না । একে ত সামু ডাউন , গল্প পড়ার সময় কারেন্ট যায় , হাবিজাবি । আমি
আপনার গল্পের
কমেন্ট গূলো পড়ি , যাতে আমার কমেন্ট রিপিটেশন না হয় । কিন্তু আপনার গল্পের কমেন্ট পড়তে পারছিলাম না । এই গল্প টা ৩ বার পড়লাম । আরো ২ বার পড়ার ইচ্ছে আছে ।
লিঙ্কন হুসাইন ভাইয়ের কমেন্ট পড়ার সময় আতকে উঠছিলাম হামা ভাই কি তবে .........................
হাহাহা , না দেখলাম প্রিয় হামা ভাইকে নিয়ে সমস্যা নাই ।
সিফাত ভাইয়ের মত কোন আবেগ বেইজড একটা সিরিজ লিখতে ইচ্ছে করতেছে । তাইলে একটা সুযোগ থাকবে কোন সময় হামা ভাইয়ের গল্পে নিজের নাম ঢুকে যাওয়ার ।
সিফাত ভাইয়ের নাম উল্লেখ করায় টাসকি খাইছি , আপনি মনে হয় এটাই চাইছিলেন । মজাও পাইছি , গল্পকে আরও বাস্তবসম্মত মনে হইছে । ব্লগার এর ব্যাপারটাও ..... মনে হইছিল
আপনি নিজেই বলতাছেন , গল্পের সাথে মিশে যেতে পারছি ।
মনস্তত্তের ব্যাপারটা ভাল লাগছে । স্থূলতার বিষয়টা এড়িয়ে যাবার উপায় নাই , মনোজগতে এসব অহরহই ঘটছে । সবাই চায় জিরো ফিগার । আচ্ছা , তারপর কি চাইবে নাই ফিগার ?
জেনি যদি গল্প লিখে তাহলে সে গল্প কেমন হতে পারে ? কি হতে পারে তার লিখক স্বামীর প্রতি তার মনোভাব ? গল্পে ইঙ্গিত আছে তবু আরও স্পষ্ট হতে চাই ।
থ্রিলার লিখছেন নাকি হামা ভাই ? পড়ের গল্পই কি থ্রিলার ?
সব লিখাই লিখকের প্রিয় , তবু জানতে চাইছি আপনার এমন তিনটি গল্পের নাম বলুন যে লিখাগুলো লিখে আপনি খুব তৃপ্তি পাইছেন ।
ভাল থাকবেন হামা ভাই ।
শুভকামনা রইল ।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: কোন লেখার প্রতিক্রিয়ায় কেউ এমন বিস্তারিত মন্তব্য করলে আর কী চাওয়ার থাকে! অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা মাহমুদ! থ্রিলারের প্রতি আকর্ষণ রয়েছে, তবে সেভাবে লেখা হয় নি। মাথায় থিম এলে লিখবো অবশ্যই।
আমার প্রিয় ৩টি লেখা, এই মুহূর্তে মনে পড়ছে নিচের নামগুলি,
ফিসফাস- Click This Link
ডাইনোসরের ডানায়- Click This Link
রঙ, সময় ও মৃত্যু বিষয়ক- Click This Link
শুভসন্ধ্যা!
১০০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: দুর্দান্ত গল্প। একটানে পড়লাম।
হাজবেন্ড ওয়াইফের মাইন্ড গেম মনে হচ্ছিল প্রথমে কিন্তু শেষ মুহুর্তে মনে হলো ভেতরের ভায়োলেন্ট একটা স্বত্তার অস্তিত্বের কথা। যেটা আমাদের সবারই থাকে।
আই লাভ ভায়োলেন্স!
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু সিজেল। অবশেষে গল্পটি পড়লেন!
১০১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: নিঃসন্দেহে দূর্দান্ত লেখনী ও কল্পনাশক্তি আপনার! খুব বেশী বাস্তবঘেষা মনে হয়-আরো বেশী বেশী এরকম গল্প লিখুন আর ভাল থাকুন নিরন্তর।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তপন ভাই। ভালো থাকবেন।
১০২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
অচিন্ত্য বলেছেন: কী ভয়াবহ ! গল্পে কথক চরিত্রের একটি দর্শনের কথা বলা হয়েছে; একজন লেখক হিসেবে কথক বিশ্বাস করেন বাস্তবতা ফিল্টারিং ছাড়াই উপস্থাপিত হতে পারে, সেটাই উচিত। ব্যক্তিগতভাবে অবশ্য আমার এমনটি মনে হয় না। আমার মনে হয়, বাস্তবতার প্রায় সরাসরি উপস্থাপনা হল রিপোর্টিং, আর তাকে কোন লিটারেরি ফর্মে নিয়ে আসতে হলে তার ফিল্টারিং, এবং এডিটিং প্রয়োজন।
বাস্তবতা ঠিক যেমন, আমরা তাকে বাস্তব জীবনে তেমন করে উপস্থাপন করি না। আমাদের মূল্যবোধ বাধা দেয়। যেমনঃ মানবদেহ ঠিক যেমন, আমরা তাকে তেমন করে উপস্থাপন না করে কিছু অংশ আড়াল করে রাখি; কিছু অংশ কেটে ছেঁটে রাখি। সম্ভবত এই সেন্টিমেন্টটাই মানুষকে অন্যান্য প্রাণী থেকে স্বতন্ত্র রাখে।
আরেকটি বিষয়ে একটু বলি। গল্পে স্ল্যাং এর বেশি ব্যবহারেরও আমি পক্ষপাতি নই। মিশেল ফুকো’র রিপ্রেজেন্টেশন বইটার এক জায়গায় তিনি বলেছেন, ‘সত্য/ স্বাভাবিক/ বাস্তব’ প্রত্যয়টির অনিবার্য সুনির্দিষ্ট কোন চেহারা নেই। বিভিন্ন ভাবে যে বিষয়টি বার বার রিসিভারের সামনে বাস্তব বা স্বাভাবিক হিসেবে উপস্থাপিত হয়, সেটিই স্বাভাবিকের চেহারা নেয়। কথাটা আমার মনে ধরেছে। এ কারণে, যে বিষয়টি সর্বজনীনভাবে স্বাভাবিক হিসেবে গৃহীত হওয়া উচিত নয় বলে মনে হয়, সে বিষয়কে ফিল্টারিং করে উপস্থাপনের পক্ষে আমি।
অনেক দিন পর ব্লগে বসলাম। আপনার সর্বসাম্প্রতিক গল্পখানা দেখেছি, পড়িনি। গল্পের নাম দেখে এই গল্পখানাই আগে পড়তে মন চাইল।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ অচিন্ত্য এটা ঠিক যে খুব বেশি বাস্তবতা আমরা নিতে পারি না। তাই শিল্পের ক্ষেত্রে ভানের প্রয়োজন হয়। এই ধরণের গল্প আউট অফ ট্র্যাক, একটা কাল্ট কালচার বলতে পারো। একটা এক্সপেরিমেন্ট। কখনই মেইনস্ট্রিম না। অনেকদিন পরে তোমার মন্তব্য পেয়ে সুখী হয়েছি।
থ্যাংকস!
১০৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: আপনার গল্প কিন্তু মিস দিই না। :/
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু, মিস দেয়া চলবে না। রাগ করমু তাইলে।
১০৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভয়াবহ ...
বাই দা ওয়ে এই গল্প আমি একদিনে পড়ে শেষ করতে পারি নাই ।কয়েকদিন কয়েকবার একটু একটু করে সহ্য করেছি । :-&
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাইলে শকিংমিটারে অনেক উপরে আছে ধইন্যা!
১০৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১৮
মাগুর বলেছেন: অসাধারন! এক কথায় অসাধারাণ! একটানে পড়ে ফেললাম। একটা পোস্ট তবে অনেক গুলো গল্প। আপনার লেখা যতই পড়ি সাহিত্যের নতুন নতুন দিক সম্পর্কে ততই জানতে পারি। এই গল্প পড়ার পর কেউ সমালোচনা করতে পারবে না। কারন আপনি একই সাথে অনেক স্বত্তার সমন্বয়ে সব দিক উন্মোচন করে দিয়েছেন। বাস্তবতা ফিল্টারিং ছাড়াই উপস্থাপন করা উচিত। কারন যেটা বাস্তবে হচ্ছে সেটা আমরা বলতে পারবো না কেন?
বাস্তবের গল্প লেখকের কল্পিত গল্পকেও হার মানায়।
সব সময় ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ইন্সপায়ার্ড হলাম। থ্যাংকস! ভালো থাকবেন সবসময়।
১০৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:২৩
বাকতাড়ুয়া বলেছেন: সাইকোলজিক্যাল ক্রাইসিসগুলোকে লেখায় এতো সুন্দরভাবে তুলে আনেন!!! মুগ্ধ, মুগ্ধ!!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! ধন্যবাদ!
১০৭| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫০
আকিব আরিয়ান বলেছেন: ভালো লাগছে।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ আকিব আরিয়ান।
১০৮| ১৮ ই জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৩৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পটা অনেক আগেই পড়েছি। তখন কমেন্ট করিনি নাকি?
যাই হোক, নিজের উপস্থিতি জানান দিয়ে গেলাম। সেই সাথে রেখে গেলাম ভাল লাগা
১৮ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই গল্পটা আমার আরো অনেক গল্পের সম্ভাবনাকে নষ্ট করেছে। এইটা একটা ব্লাডি ক্লাসিক। হু আমি তাই বলবো।
১০৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪৮
ডি মুন বলেছেন: গতিশীল গল্প।
প্রিয়তে নিলাম।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন। শুভসকাল।
১১০| ১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
জাফরিন বলেছেন: মনটাকে ডাইভার্ট করে দিলেন তো? আজাইরা মন খারাপের অনুভূতিগুলো ভোলার জন্য এরকম একটা শক দরকার ছিল। অনেক ধন্যবাদ!
আর এই লেখার পরের পর্বগুলো কই?
১৫ ই মে, ২০১৫ রাত ১১:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: পরের পর্ব তো লেখা হয় নাই। লেখার পরিকল্পনাও নাই। ধন্যবাদ এত পুরোনো একটি লেখা সময় করে পড়ার জন্যে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
শরৎ চৌধুরী বলেছেন: আপনার এই গল্পটা আমার প্রিয়তে গেল, লৈঙ্গিক রাজনীতি কেবল নয়, ইনিটিমিসি ডাইসেকশনের জন্য বিশেষত, "জেনিকে এই সুযোগ কোনভাবেই দেয়া যাবে না। গল্প শুনতে হলে আমার কাছেই আসতে হবে।" ওয়েল ডান।
একটা টিপস দেই; জেনির ক্যারেকটারকে সাধারণত প্রত্যাশার চাইতে, বিষ্ময়করভাবে বিকশিত করুন। গল্পট মনোলগের আবহ থেকে বের হবে আরো। +।