নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-আসতে পারি স্যার?
-এসো। তোমার রোল নম্বর মিলিয়ে নিয়ে সিটে বসে পড়ো।
আজ আমার বিশেষ একটি পরীক্ষা। পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার জন্যে প্রস্তুতির অভাব নেই। রঙিন মার্কার পেন এনেছি রচনামূলক প্রশ্নের উত্তর লিখতে গিয়ে প্রশ্নটিকে আন্ডারলাইন করে পরীক্ষকের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যে। অংক এবং বিজ্ঞানের জন্যে ক্যালকুলেটর এবং জ্যামিতি বক্স তো আছেই। সবগুলো অধ্যায় বারবার করে রিভাইজ দিয়েছি, গাণিতিক সমস্যাগুলো অনুশীলন করেছি সযত্নে। প্রস্তুতিতে কোন ঘাটতি নেই। নীল রঙের চমৎকার একটা ফাইল কিনেছি এ্যাডমিট কার্ড, রেজিস্ট্রেশন কার্ড সযত্নে রাখার জন্যে। সাবধানের মার নেই, তাই সেগুলো লেমিনেটিং করে সুরক্ষিত করার পাশাপাশি ফটোকপিও করে রেখেছি। ফাইল থেকে এ্যাডমিট কার্ড বের করে আবারও রোল নাম্বারটা দেখে নিলাম ৮১৬৬৬। এত বড় হলরুম, এত ছাত্র-ছাত্রী এসেছে পরীক্ষা দিতে, নিজের আসনটা খুঁজে পাওয়া কিছুটা মুশকিলই হবে। তাই পরীক্ষা পরিদর্শকের দ্বারস্থ হতে হয় আমাকে।
-স্যার, আমার রোল নম্বর ৮১৬৬৬, কোনদিকে সিটটা হতে পারে একটু বলবেন প্লিজ?
-৮১৬৬৬...উমম পেছনের সারিতে দেখো।
-ধন্যবাদ স্যার।
ততক্ষণে পরীক্ষা শুরুর ঘন্টা পড়ে গেছে। এত সতর্ক প্রস্তুতি স্বত্তেও সবকিছু সুচারূভাবে শুরু না হওয়ায় কিছুটা বিরক্ত হই আমি নিজের প্রতি। অবশ্য এমন আশঙ্কা আগে থেকেই আঁচ করে দ্রুতলিখনের ব্যাপারে সজাগ ছিলাম যথেষ্ট। তাই যদি দশ মিনিট সময়ও নষ্ট হয় এখানে, তারপরেও বিশ মিনিট উদ্বৃত্ত থাকবে, এই আত্মবিশ্বাস আমার আছে। দৃপ্ত পদক্ষেপে এগিয়ে যাই আমি পেছনের সারির দিকে। আশেপাশেও নজর রাখি রোল নম্বরের ক্রম ঠিকঠাক চলছে নাকি বোঝার জন্যে। ৮১৬৫৫...৮১৬৫৬...৮১৬৫৭... এইতো এসে গেছি একদম পেছনের সারিতে। ওখানে একটা আসন ফাঁকা আছে। ওটাই আমার হবে।
-এক্সকিউজ মি, একটু ভেতরে ঢুকতে দেবেন? আমার সিট ওখানে।
পেছনের সারির সামনের ছাত্রটিকে বলি আমি। বলতে গিয়ে খেয়াল করি ৮১৬৬৪ এর পর আর কোন রোল নং সেখানে সাঁটানো নেই। নিশ্চয়ই কোন গড়বড় আছে এখানে। সবখানে শুধু অবব্যস্থাপনা! বিরক্তি চেপে পরিদর্শকের দৃষ্টি আকর্ষণ করলাম,
-এখানে তো সেরকম কোন রোল নেই স্যার। সম্ভবত কোন ভুল হয়েছে। আমি কি বসে পড়বো?
-না। তার মানে তোমার সিট অন্য রুমে পড়েছে। তুমি পাশের রুমে চলে যাও। ওখানে পাবে। এ্যাই ছেলেমেয়েরা, তোমরা কেউ কথা বললে কিন্তু খাতা কেড়ে নেবো।
তিনি আমার দিক থেকে মনোযোগ সরিয়ে নিলেন।
-কিন্তু সিট প্ল্যানিংয়ে তো দেখলাম এই রুমেই আমার রোল আছে।
গোঁ ধরে থাকি আমি।
-আহ! দেখতেই তো পাচ্ছো নেই। বকবক না করে পাশের রুমে গিয়ে দেখো না!
বিরক্তি প্রকাশ করেন তিনি।
আমি রাগে গজগজ করতে করতে পাশের রুমের দিকে রওনা দেই। ইচ্ছে ছিলো ঠান্ডা মাথায় ভেবে চিন্তে সব প্রশ্নের উত্তর লিখবো। তা বোধ হয় আর হবার জো নেই। দ্রুত পা চালিয়ে আমি পাশের রুমে চলে যাই।
এই কক্ষের পরীক্ষার্থীদের দেখে আমার একটু খটকা লাগলো। তারা সবাই বয়সে আমার চেয়ে বেশ বড়। দেখে মনে হয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরিয়েছে অথবা ইতিমধ্যেই কর্মজীবনে প্রবেশ করেছে।
-আপনি কি পরীক্ষার্থী?
দরজার সামনে আমাকে ইতস্তত দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে পরিদর্শক জিজ্ঞেস করলেন।
-জ্বী, আমার রোল নং ৮১৬৬৬।
-কোথা থেকে এসেছেন?
অদ্ভুত তো! আমি কোথা থেকে এসেছি তা জেনে সে কী করবে! মেজাজ চড়ে যায় আমার। রাগজনিত নীরবতায় যতি টানেন তিনিই,
-পাশের রুম থেকে এসেছেন তো? হু, তাই হবার কথা। যান রোল খুঁজে নিয়ে বসে পড়ুন।
-কোনদিকে হবে সিটটা স্যার?
-আমাকে জিজ্ঞেস করছেন কেন? আপনি একজন ম্যাচিওরড গ্রাজুয়েট যুবক, সবকিছু জেনে আসাই কি ভালো না? এমনভাবে প্রশ্ন করছেন যেন আপনি মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী!
-কিন্তু আমি তো তাই!
পরীক্ষার হলের কাঙ্খিত নীরবতা বিঘ্নিত হয় আমার চিৎকারে।
-ওটা পাশের রুমের ব্যাপার স্যাপার। পাশের রুম থেকে এখানে এলে সবাই বড় হয়ে যায়, পরীক্ষাটাও পাল্টে যায়। যান, খুঁজে নিয়ে বসে পড়ুন। সবাইকে ম্যালা বিরক্ত করেছেন।
লোকটা কী বলছে এসব! পাশের রুম থেকে এখানে এলে বয়স বেড়ে যাবে কেন! পরীক্ষা পাল্টে যাবে কেন? তবে ব্যাপারটা একটু ইতিবাচকভাবেও ভাবা যায়, এখানে এখন সরকারী কর্মচারী নিয়োগ পরীক্ষা হচ্ছে, আর ওখানে হচ্ছিলো সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট এক্সাম। এখানে যেহেতু বিসিএস পরীক্ষার্থী হিসেবে আমাকে দেখা হচ্ছে, তার মানে এসএসসিতে উত্তীর্ণ হয়ে গেছি ইতিমধ্যেই! নাকি আমি পাশের রুমে চলে গেলে আবারও এসএসসি পরীক্ষার্থী হয়ে যাবো? ব্যাপারটা একটু খতিয়ে দেখা দরকার!
-স্যার আমি একটু আসছি পাশের রুম থেকে, আমার সিট মনে হয় সেখানেই, খেয়াল করি নি।
কোনকিছুই পরিবর্তিত হয় নি। ছাত্রছাত্রীরা গভীর মনোযোগের সাথে পরীক্ষা দিচ্ছে। পরিদর্শক শিক্ষক চা খেতে খেতে গল্প করছেন নতুন একজনের সাথে।
-কী চাই এখানে?
আমাকে দেখে তিনি প্রশ্ন করলেন। তার বোলচাল আমার পছন্দ হলো না মোটেও। স্কেলটাকে ছুরির মতো বাগিয়ে ধরে তার সামনে তেড়ে গেলাম। আমাকে দেখে সে আর্তনাদ করে উঠলো আতঙ্কে।
-ছুরিটা সরাও, ছুরিটা সরাও!
আমি অবাক হয়ে আবিষ্কার করলাম যে সত্যিই আমার হাতে স্কেলের বদলে ছুরি, জ্যামিতি বক্সের বদলে পিস্তলের খাপ, এ্যাডমিট কার্ডের ফাইলটা খুলে দেখি সেখানে ছোট ছোট কাগজে প্রশ্নের উত্তর লিখে রাখা। প্রশ্নগুলোর উত্তর দেখে বুঝতে পারি, এগুলো মাধ্যমিক পরীক্ষার না, উচ্চমাধ্যমিকের। চুলে সিঁথি কেটে, বাবার হাত ধরে ফাইল পত্র, জ্যামিতি বক্স বুকে আগলে ধরা ছেলেটা মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়ার দুই বছর পরে উচ্চমাধ্যমিক দিতে গিয়ে তাহলে এভাবে পরিবর্তিত হয়েছিলো! স্কেলের বদলে ছুরি, এ্যাডমিট কার্ডের ফাইলে নকল, শিক্ষককে হুমকি। এসেই যখন পড়েছি, পরীক্ষাটা দিয়েই যাই! অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, মাধ্যমিকের মতো উচ্চমাধ্যমিকেও আমার রোল ৮১৬৬৬। অবিশ্বাস্য কোন কাকতাল? হয়তো বা! তবে এবারও আমার রোল খুঁজে পেলাম না কোথাও। আবারও আমার ভেতর শঙ্কা কাজ করতে লাগলো। রিলাক্স ভাবটা কেন যে এসেছিলো! মিনিট বিশেক নষ্ট হয়ে গিয়েছে ইতিমধ্যেই। আধা ঘন্টা পার হয়ে গেলে রুমেই ঢুকতে দিবে না আমি যদ্দুর জানি। আমি হন্তদন্ত হয়ে পাশের রুমে চলে যাই আবার।
-কী, রোল পান নি এখনও?
-না! কোথায় পাই বলেন তো?
-ঈশ্বরই জানেন।
-ঈশ্বর? তিনি এখন কোথায় আছে বলতে পারবেন?
-তিনি? আপাতত এই পরীক্ষার জন্যে ঈশ্বরের শরণাপন্ন হতে আপনি বিভিন্ন মন্ত্রনালয়গুলোতে খুঁজে দেখতে পারেন।
-কিন্তু সে সময় কোথায় আমার! অতদূর গিয়ে আবার ফিরে আসতে আসতে পরীক্ষাই তো শেষ হয়ে যাবে।
-কী যে বলেন! ঈশ্বর দয়ালু। তার অধম বান্দাকে এত ঝামেলা পোহাতে হোক তা তিনি বা তারা নিশ্চয়ই চাইবেন না! আপনি পাশের রুমে গিয়ে দেখুন কোন না কোন ঈশ্বর নিশ্চয়ই বসে আছেন।
ফাইলের ভেতর জ্যামিতি বক্স আর এ্যাডমিট কার্ড ঠিকমতো আছে কী না নিরীখ করতে গিয়ে দেখি সেখানে এখন অন্য কিছু! কাড়ি কাড়ি টাকা। ঈশ্বরের জন্যে অর্ঘ্য নিবেদনের নিমিত্তে আমি ছুটে যাই পাশের ঘরে।
পাশের ঘরটা অনেক বড়। দিগন্তবিস্তৃত তার সীমারেখা, সেখানে ঘরের ভেতর আরো ঘর, ছাদে যাবার জন্যে প্যাচানো সিঁড়ি কোথায় যাবো থই না পেয়ে আমি দিকশূন্য হয়ে ঘুরতে থাকি। চিৎকার করে ডাকতে থাকি ঈশ্বরের বিভিন্ন নাম ধরে। এই ঈশ্বরেরা নিরাকার নয়। তারা কদাকার এবং ক্রীড়াপ্রিয়। তারা আমাকে দেখা দিতে গিয়েও দেন না। লুকিয়ে যান। এত বড় ঘর, এত এত খোপ খোপ উপকক্ষ, রক্তে প্লাবিত মেঝে, ধোঁয়াকূন্ডলিত সিঁড়ি, আমি কোথায় যাই! হুমড়ি খেয়ে পড়ি রক্তাপ্লুত মেঝের ওপর। রক্তের ঘ্রাণটা খুব চেনা কারুর মনে হয়, কিন্তু ওসবে তোয়াক্কা করে কে! আমি ধর্মভীরু, বিশ্বাসী মানুষ। ঈশ্বরকে খুঁজে ফিরছি। আর কে না জানে ঈশ্বরের আরাধনা করতে রক্ত বলি দেয়া অতি পূন্যের কাজ! আমার সামনে আরেকজনকে দেখছি, সেও ঈশ্বরকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। দৌড়ে গিয়ে তাকে ধরে ফেলতে গিয়ে খেয়াল করলাম সেও আমার দিকে তেড়ে আসছে। আমাদের দুজনের মুখেই হিংস্রতা, রক্তের লোভ, প্রতিদ্বন্দ্বীকে নিকেষ করার রোখ! এ খেলা দেখতে ঈশ্বর এবং তার অনুচরেরা কুয়াশাপর্দা, রক্তসিঁড়ি আর বীর্যকক্ষ থেকে বের হয়ে আসেন। আমাদের দুজনের মধ্যে প্রবল লড়াই হতে থাকে। সে আমার গলা চেপে ধরে লৌহদৃঢ় আঙ্গুলে। আমি তার মুখে বেদম ঘুষি মারি। সে আমার ঠোঁট থেতলে দিতে চায়, আমি তার মাথা সজোরে ঠুকে দেই দেয়ালে। সে দম হারিয়ে হাঁপাতে থাকে জিভ বের করে, আমি ছুরি দিয়ে তার জিভ কেটে নিয়ে তাকে উবু করে চতুষ্পদ প্রাণীদের মত করে হাঁটিয়ে নিয়ে ব্যক্তিগত ঈশ্বরের কাছে নিয়ে যাই বলিদানের উদ্দেশ্যে। তার গলায় ছুরিটা চালিয়ে দিলে ঘরের রক্তাক্ত মেঝের রঙ আরো গাঢ় হয়। তবে ঈশ্বরেরা বরাবরই খেয়ালী। তারা খেলা এবং বলিদান সাঙ্গ হলে অন্যান্য পুজারীদের দিকে চলে যান। কেউ হয়তো ডাকছে তাদেরকে আরো বেশি পরিমাণ ভক্তি এবং অর্ঘ্যের সমন্বয়ে। আমি আবারও ছুটতে থাকি বিশাল ঘরটাতে, এলোমেলো। ঈশ্বরের দেখা পাওয়া কী সোজা কথা! এ ঘর যাই, ও ঘর যাই, সিঁড়ি বেয়ে ক্লান্ত হই, ঈশ্বরেরা বড় ব্যস্ত। তারপরেও এত ছোটাছুটি করলাম, তার কি কোন মূল্য নেই তাদের কাছে? নিশ্চয়ই তারা দয়ালু!
পরীক্ষা শেষের সতর্ক ঘন্টা বেজে ওঠে। আর মাত্র ত্রিশ মিনিট আছে। আবার দৌড়ুতে হবে। আমি খুব দ্রুত লিখতে পারি। পরীক্ষাতে কিছু একটা লিখে পাশমার্ক যোগানো যাবে অন্তত! কিন্তু কী বিশাল এ ঘর! কী জটিল বিন্যাসে সাজানো! গোলকধাঁধার মতো। আমি বেড়ুনোর পথ খুঁজে পাই না। বারবার পথ ভুলে এ দেয়ালে ধাক্কা খেয়ে সে ঘরের দরজায় হোঁচট খেয়ে হঠাৎ দেখা পাওয়া ঈশ্বরের পা না মাড়িয়ে তার কাছে নতজানু হয়ে প্রার্থনা করতে গিয়ে দেখি সে সরোষে তাকিয়ে আছে আমার দিকে। কী ভয়ংকর সে মুখ! আবারও ঘন্টা বাজে। পরীক্ষা শেষ হতে মাত্র দশ মিনিট বাকি আছে আর। আমার হাত থেকে টাকা ভরা ব্যাগটা পড়ে যায়। ঈশ্বরের শকুন হয়ে ওঠার উপভোগ্য দৃশ্যটা আমার দৃষ্টিসীমা থেকে ফসকে যায় পরীক্ষা দেবার তাড়ায়।
হাঁপাতে হাঁপাতে আমি উপস্থিত হই পরীক্ষাকক্ষে। উদভ্রান্তের মতো খুঁজতে থাকি রোল নম্বর। শেষ ঘন্টা বেজে ওঠে। পরীক্ষা শেষ। হতাশ হয়ে মাথা গুঁজে বসে পড়ি আমি।
কেউ নেই পরীক্ষাকক্ষে। গুমোট নিস্তব্ধতা। এর মাঝেই হঠাৎ হল্লা করে কিছু কাগজপত্র নিয়ে এসে দেয়ালে সেঁটে দেয় আর্দালিরা।
-কি ওটা?
-আপনার পরীক্ষার রেজাল্ট!
-কিন্তু আমি তো পরীক্ষাই দিতে পারি নি...
হতাশ অভিব্যক্তিটা নিমিষেই মুছে যায় ট্যাবুলেশন শিটের দিকে তাকিয়ে।
এসএসসি থেকে বিসিএস সবগুলো পরীক্ষায় রোল নাম্বার ৮১৬৬৬ সাফল্যের সাথে উত্তীর্ণ।
ঈশ্বর দয়া করলেন অবশেষে! ঈশ্বরের মিরাকল দেখে আমার চোখে জল আসে। পরীক্ষার সিট খুঁজে না পেয়ে পরীক্ষা দিতে না পেরেও আমি উত্তীর্ণ! অবশ্য আমার রোল নাম্বারের প্রতি কিছুটা দুর্বলতা থাকবে হয়তো ঈশ্বরের। ৮১ আমার জন্মসাল। ৬৬৬ শয়তানকে সংখ্যায় প্রকাশ করে। আর কে না জানে আজকালকার ঈশ্বরদের সাথে শয়তানের গোপন সখ্যতার কথা! আমি হাসিমুখে ট্যাবুলেশন শিটটার দিকে তাকিয়ে থাকি।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তওসীফ! ভালো থাকবেন।
২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
স্রাবনের রাত বলেছেন: আপনার লেখা অনেক সুন্দর হয়েছে । গল্প টা উপভোগ করলাম ।
আপনার জন্য শুভকামনা । ভাল থাকবেন ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। আপনিও ভালো থাকবেন।
৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
মহিদুল বেস্ট বলেছেন: শিহরিত হয়েছি! অনেক ভাল লেখা!
ভাললাগা রেখে গেলাম
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: আমি গল্পটা পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারিনি। একটু এলোমেলো মনে হচ্ছে। হয়ত আরেকবার পড়লে সবটা বুঝে উঠবো। এলোমেলো কিছু বার্তা যদিও পেয়েছি!
আইএলটিএস পরীক্ষা দিসো নাকি ইদানিং
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আইএলটিএস পরীক্ষা দিচ্ছি এটা কেন মনে হৈলো?
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
আদম_ বলেছেন: আমিও গল্পটা পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারিনি। একটু এলোমেলো মনে হচ্ছে। হয়ত আরেকবার পড়লে সবটা বুঝে উঠবো। এলোমেলো কিছু বার্তা যদিও পেয়েছি!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছু বার্তা নিয়ে ভাবতে ভাবতেই পুরোটা পেয়ে যাবেন। অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: জীবনের রেসের প্রতিপক্ষ সময়ের ফের। তাই আমরা বড় হতে না হতেই বৃহৎ যুদ্ধে পৌছে যাই এবং সময়ের ফেরকে পরাজিত করতে করতেই হয়ে উঠি রক্তাক্ত ও স্বার্থপর।
উধাও মুভির ডায়লগটা এইসময় মনে আসে - মারতে হবে নইলে মরতে হবে।
বেঁচে থাকাটা ঈশ্বরের পছন্দ, তাই ঈশ্বর এবং শয়তানের গোপন সখ্যতার চালে আততায়ীরাই জীবনের দৌড়ে বেশি জয়ী হয়।
নরম মানুষেরা ব্যর্থতার ইতিহাস মাত্র, না ঈশ্বর না শয়তানের প্রিয়।
ভালো লাগছে গল্প। আমি এইভাবেই পড়ে নিলাম।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ এরকমই তো। দারুণ বলসো নাহোল। থেংকু।
৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: মুগ্ধতা বরাবরের মতই, কিন্তু ঘোর লাগা কাটাতে পারিনি । বিভিন্ন অর্থেই গল্পটাকে নেয়া যায় । জীবনের পরীক্ষা, ঈশ্বর সন্তুষ্টিতে পাশবিক বলিদান, টাকার ব্যাগে ঈশ্বরের শকুন দৃষ্টি ইত্যাদি নানাবিধ প্রপঞ্চ মিলিয়ে গল্পটাতে ভাবনার খোরাক আছে । আর সবচেয়ে ভাল যেটা হয়েছে, গল্পের ঠাস বুনন! রুপক এবং সাইকো সিম্বল থাকার পরেও গতিময় বর্ণনায় যে কোন পাঠই মুগ্ধ হবে ।
বেশ কিছুদিন পর ম্যাচিউরড ওয়ান
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। আপনি আমার এ গল্পটাকে ম্যাচিউরড বলাতে খুশি হলাম। আরো খুশি হবো আমার ইমম্যাচিউর গল্পগুলোর দুর্বলতাগুলো ধরিয়ে দিলে। ভালো থাকবেন।
৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩১
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার হয়েছে। মামুন ভাইয়ের মত বলতে হয়, গল্পের ঠাস বুননটাই গল্পের প্রাণ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন কর। ভালো থাকবেন।
৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
শান্তির দেবদূত বলেছেন: গল্পটা পড়ে থতমত খেয়ে বসে আছি! কি লিখছ এটা! ওয়াও!! প্রতিটি বাক্যে তীব্র ভয় কাটা দিয়ে উঠছিল, টানটান ভয়ের একটা আবহ কাজ করছিল প্রতিটি মুহূর্তে।
আমি প্রায় কাছাকাছি স্বপ্ন দেখে ভয়ংকর চমকে উঠি। আমার মধ্যে এখনো এক্সাম ফোবিয়া আছে, ইউনির শতশত পরীক্ষা দিয়েও এই ভয় কাটেনি। জীবনে শুধু মাত্র পরীক্ষানিয়েই শত শত স্বপ্ন দেখেছি, এখনো প্রায়ই দেখি! তোমার এই গল্পটা পড়ে যেন ভয়ংকর একটা দ্বিবাস্বপ্ন চোখের সামনে চলচ্চিত্রের মত গড়িয়ে চলে গেল! তোমার আর কোন গল্পে এমন হয়নি। কি জানি? হয় তো নিজের অভিজ্ঞতার সাথে মিলে গেছে বলেই!
এবার দেশে আসলে তোমার সাথে কিছু ছবি তোলে রাখবো, বলা তো যায় না, কখন কি হয়ে যাও! লক্ষণ সেই রকমই মনে হচ্ছে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই গল্পটা স্বপ্নে পাওয়া। এক্সাম ফোবিয়া আপনার আর কী আছে, এক্সামের ভয়াবহতা আমি দেখসি ব্যাকলগ খেয়ে ইয়ার লস দিয়ে। এখনও দুঃস্বপ্ন দেখি ভাইয়া।
অনেক থেংকু অনুপ্রেরণার জন্যে।
১০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
অনাহূত বলেছেন: দারুণ হাসান ভাই। অসাধারণ চিত্রায়ন করেছেন। স্বপ্নের এটুকু উপাদানকে শব্দে এতো সুস্বাদু করা যায়, সেটা অন্ততঃ আমার ভাবনার বাইরে ছিলো। হ্যাটস অফ।
নাহোল ভালো বলেছে।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: তোমাকে স্পেশাল ধন্যবাদ। তুমি না গুতাইলে লেখাই হৈতো না হয়তো।
১১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন: চমৎকার। স্বপ্নের মত, ঘোর লাগানো।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পটার থিম স্বপ্নেই পাওয়া। অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
১২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: অন্যরকম লেখা।
শুভেচ্ছা রইলো।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।
১৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
ঘাসফুল বলেছেন: উফ্ফ... বিরাট দুঃস্বপ্নের ইতি ঘটলো... এক গ্লাস পানি খেয়ে আসি...
শিরোনামে ৬৬৬ দেখার পর আমারও শয়তানের কথাই মনে হয়েছিলো...
অনেক সুন্দর একটা লেখা ...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হারিয়ে যাওয়া ব্লগারদের দেখতে পেলে খুব ভালো লাগে। ভালো থাকবেন। নিয়মিত হন আবার ব্লগে।
১৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০
রাফসান বড়ুয়া বলেছেন: ভালো হয়েছে....।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: চোখে কি হৈসে?
১৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
সায়েম মুন বলেছেন: আমি শীঘ্রই একটা পরীক্ষা দিতে যাচ্ছি। আবসোস সেখানে কোন টাকার ব্যাপার নেই। জীবনে যা অর্জন তা চেপেচুপে বর্জন করতে হবে।
আর এ কারণেই গল্পের প্রতি ভাললাগাটাও অন্যরকম! অনেক দিন পর একটা গল্প পড়লাম। সার্থক গল্প!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: সেই পরীক্ষা নিয়া একটা গল্প লিখা ফালান!
থিংকু।
১৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: আমি হাসিমুখে ট্যাবুলেশন শিটটার দিকে তাকিয়ে থাকি।
টান টান উত্তেজনা......... হাপুশ গিলে ফেললাম হাসান ভাই...
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: গেলাতে পেরে খুশি হলাম। শুভেচ্ছা তুহিন।
১৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৪
ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: ৬৬৬- The number of the beast !!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ইয়াহ!
১৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: দারুন লিখেছেন তো, দুর্দান্ত গল্প, চমৎকার লাগল।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
মশিকুর বলেছেন:
হাস্যকর রকমের সত্য একটা লেখা, আজ পৃথিবীর সাথে পুরোপুরি মানিয়ে গেল। আমিতো টাকাকেই সরাসরি নষ্ট ঈশ্বর বলি। এই টাকা বলতে সেই টাকা বুঝাচ্ছি না, যে টাকা দিয়ে মৌলিক চাহিদা পুরন করা হয়। বরং এই টাকা হল সেই টাকা, যা দিয়ে মেধা কেনাবেচা করা হয়!!
আমরা বিশ্বাস করি যে প্রতিভা, পরিশ্রম এবং সততার দাম এখনও আছে এবং সবসময় থাকবে। সবকিছু নষ্টদের অধিকারে গেলেও, আমরা নষ্টদের অধিকারে যাব না কোনদিনই।
ভাল থাকবেন সবসময়।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পটা আসলেই এমন সরল। আপনি খুব সহজভাবে পড়েছেন, এ পাঠ কে স্বাগত জানাই।
ধন্যবাদ!
২০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
শুঁটকি মাছ বলেছেন: হামা ভাই,আমার মনে হইল যেন সব কিছু আমার মাথার দুই ফুট উপর দিয়া চলে গেছে। এন্টেনা দিয়া ধরতে চাইলাম,পারলাম না।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: সোজাভাবে দৃশ্যগুলো ব্যাখ্যা করলে এমন,
মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে নিপাট ভালো স্কুলছাত্রের আগমন, হঠাৎ দৃশ্যান্তর, সে বিসিএস পরীক্ষার হলে চলে গেলো। তারপর অতীতে ফিরতে গিয়ে সে দেখলো মাধ্যমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিকে যাবার সময়টায় সে বখে গেছে, স্কেলের বদলে ছুরি, ব্যাগের ভেতর নকল, পিস্তল দেখিয়ে শিক্ষককে ভয় দেখানো, আবারও দৃশ্যান্তর। বিসিএস পরীক্ষা। এবার সে টাকার থলে নিয়ে এ যুগের ঈশ্বরদের কাছে গেলো, প্রতিদ্বন্দীদের মারলো। সে শয়তান হয়ে উঠলো। সাফল্য পেলো। ঈশ্বর আর শয়তানেরাই সফল এ যুগে।
এইবার ধরা গেলো কী না জানায়েন।
২১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
জীবনানন্দদাশের ছায়া বলেছেন: হলের বর্ননা, ইনভিজিলিটর, এই কক্ষ না পাশের কক্ষ - এইসব নিয়া মনে হৈল
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহ আমি তাহলে নিজের অজান্তেই আইএলটিএস পরীক্ষা হলের বর্ণনা দিয়া ফালাইসি!
২২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
রাগিব নিযাম বলেছেন: বেস্ট ইউটিলাইজেশন অফ হিউমার :-)
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ডার্ক হিউমার পছন্দের জিনিস।
ধন্যবাদ অনেক।
২৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: স্বপ্নে পাওয়া গল্পের সমালোচনা করতে নেই
এই গল্পের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে গতি। একটার পর একটা রূপক আর প্রতীক আসছে, সেই সাথে অন্বেষণ চলছে। সময় ফুরিয়ে যাবার ভয়, হঠাৎ রূপান্তর, ঈশ্বরের অনুসারীদের মাঝে কোন্দল এবং কালো চাতুর্য - সব মিলিয়ে দুঃস্বপ্নের মত পরিবেশ। উপভোগ্য।
শুভেচ্ছা রইল, প্রিয় হাসান।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রফেসর আমার দুঃস্বপ্নকালীন ভাবনার সঙ্গী হবার জন্যে।
২৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০০
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
পুরাই অন্যরকম, জোস।
এক্সাম ২ বানানো যায় এটা দিয়ে ॥
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: এক্সাম এর থিম আমার মাথায় আরো আগে যে কেন আসলো না, মেজাজ পুরাই খ্রাপ!
২৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩০
গোর্কি বলেছেন:
যাদের সমস্ত হিসাব ঐহিকেই মিলে যায়, তারা পরলোক অনুসন্ধানের আবশ্যকই করে না। চমৎকার গল্প পাঠে তৃপ্ত ও মুগ্ধ। শুভ-কামনা।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যে পাল্টা শুভকামনা!
২৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
রাহি বলেছেন: জটিল পোষ্ট। বুঝতে যথেষ্ট সমস্যা হয়েছে! ৬৬৬কি আসলেই শয়তানকে প্রকাশ করে? যাইহোক ফিনিশিংটা খুব ভালো লাগলো। কোট করে রাখার মত। সাথে ভ্রাতঃ নাহোলের অসাধারণ মন্তব্য।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ৬৬৬ এ্যান্টিক্রাইস্টদের সংখ্যা বলে জানি। থ্যাংকস। নাহোল দারুণ বলসে আসলেই।
২৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০
টুম্পা মনি বলেছেন: পড়লাম। লেখনীর ভঙ্গি অসাম। শেষে এসে মিরাকেলটাও অনেক ভালো লাগল। আশাজানিয়া কাহিনী! সুন্দরে সমাপ্তি। অনেক ভালো লাগা।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস টুম্পা। ভালো থাকবেন।
২৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আহ ! কিভাবে জানি লিখেন ... গল্পে মগ্ন হয়ে পড়েছিলাম !
বয়সের সাথে সাথে মানসিক পরিবর্তন দেখানোর জন্য এমন একটা দুঃস্বপ্ন চমৎকার আইডিয়া !
খুব চমৎকার লেগেছে হামা ভাই !
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা একটা মুখ্য বিষয় ছিলো। খেয়াল করাতে ভালো লাগলো। শুভকামনা অভি।
২৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভালো লেগেছে পড়তে!
এখনো পরীক্ষা নিয়ে দুঃস্বপ্ন দেখা শেষ হয়নি। সবচেয়ে বেশি দেখি স্কুলের পরীক্ষার সময় গুলো, লিখে কমপ্লিট করতে পারছি না !! তবে পরীক্ষার দুঃস্বপ্ন থেকে গল্প লিখে ফেলা এই আইডিয়াটা সুন্দর।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা। শুভকামনা।
৩০| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: দারুণ কল্পনাপ্রবণ লেখক মনে হচ্ছে আপনাকে!
পরীক্ষার হলের অস্থিরতা আর অনিশ্চয়তাকে সুন্দরভাবে এঁকেছেন।
হাসান মাহবুবের প্রতি অনেক শুভেচ্ছা
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার উদ্ভট কল্পনার ভটভটিতে করে আপনাকে ঘুরিয়ে নিয়ে আসবো যেকোন সময়। স্বাগতম!
৩১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
বটবৃক্ষ~ বলেছেন: অসাধারণ!!
নাহোল ভাইয়ার কমেন্ট পড়ে বুঝলাম মোটামুটি!
আমি এমনিতে তো কিছুই বুঝিনা ভাইয়া!!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়লেন ভালো লাগলো। অনেকদিন পর এলেন। শুভকামনা।
৩২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব সহজ ভাবে লেখা চমৎকার একটা রুপক গল্প।
প্রথমে এক রুম থেকে অন্য রুমে গিয়ে যখন বয়স বৃদ্ধির ব্যাপারটা ঘটল, তখন ভেবেছিলাম বোধহয় কোন সাইফাই একটা রুপক গল্প পড়তে চলেছি তারপর আবার দেখা গেল ঈশ্বরের দর্শন প্রাপ্তির চেষ্টা কিন্তু শেষে দেখা গেল এ তো ঈশ্বর দর্শন নয় বরং কঠিন জীবন দর্শনের গল্প যেখানে পিছিয়ে পড়ার কোন সুযোগ নেই। বেঁচে থাকার এই প্রক্রিয়ায় ঈশ্বর বরাবরই নিশ্চুপ। হয়ত বাস্তবতায় ন্যায়-অন্যায় এক পাশে ঈশ্বর আরেক পাশে। আর তাই যেভাবেই হোক সফলতাই হচ্ছে হয়ত ঈশ্বর দর্শনের অন্যতম পন্থা।
অনেক শুভেচ্ছা রইল।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যে লেখার সার্থকতা খুঁজে পাচ্ছি। ধন্যবাদ কাভা।
৩৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১০
নেক্সাস বলেছেন: অনেক রাত হাজিরা দিয়ে গেলাম। কাল সকালে পড়ব গল্পটা
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকাছে। শুভরাত্রি।
৩৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৮
নীল-দর্পণ বলেছেন:
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ডাবল কালোপরী! কালোপরী এরকম একটা ইমো দিয়ে যেত তুমি দিলা দুইটা!
৩৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: মানছি, মনোভাব প্রকাশে উপযুক্ত শব্দ চয়নের ব্যর্থতা কখনো এ্যামবিগয়াস হয়ে যেতে পারে । ম্যাচিউরড শব্দটা আমি কমপারেটিভ অর্থে ব্যবহার করিনি হামা ভাই, করেছি সুপারলেটিভ অর্থে ।
আপনার গত মাসের গল্পগুলো স্বাদ আর ফ্লেভারে ছিল পূর্ণ । আর এই গল্পটি সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ ।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। তবে তারপরেও লেখায় অনেক দুর্বলতা থেকে যায়। সেসব বলতে দ্বিধা করবেন না কখনও।
শুভরাত্রি।
৩৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
ড. জেকিল বলেছেন: এই আ্যন্টেনার কাজ না।
গল্প পড়ার সময় কেমন জানি ঘোরের মধ্যে ছিলাম। পরে মন্তুব্য পড়ে অনেক কিছু বুঝতে পারলাম।
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার ব্লগে প্রথম মন্তব্য আপনার। স্বাগতম!
৩৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১
রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: লেখকের কল্পনা অনেক সময় যে গহোর তইরি করতে পারে তা লেখায় উঠে আসা কঠিন। শুরুতে মুগ্ধতার গাড়ি হাল্কা তালে হেলেদুল শেষে অনেক উচু অনেক ঘোর প্যাচে একেবারে নীলগিড়ি। মুগ্ধ!!
০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার লেখা আপনার মধ্যে ঘোর তৈরি করতে পেরেছে জেনে ভালো লাগলো। ঘোর দীর্ঘস্থায়ী হোক।
৩৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: শুধু একটা কথাই বলব, দুর্দান্ত।
৬৬৬ শয়তানকে প্রকাশ করে? এটার ব্যাখ্যা কি?
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ব্যাখ্যাটা ঠিক জানা নেই।
৩৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৩
শুঁটকি মাছ বলেছেন: এইত্তো সব বুঝে ফেলছি ভাই!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাবাশ!
৪০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৪
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
পরীক্ষা নিয়ে ভীতি ছিল কিনা বুঝতে পারছিনা!
তবে আগের রাতগুলো দুশ্চিন্তা, দুঃস্বপ্নে কাটতো।
কখনো স্বপ্ন দেখতাম হলে পৌছাতে পারিনি, কখনো কলম চলছে না; এমন।
এখনও অবশ্য এসব স্বপ্ন/দুঃস্বপ্ন শেষ হয়নি। স্বপ্ন দেখি, ব্যাংক জবের পরীক্ষা দিচ্ছি, প্রশ্নের উত্তর জানি আমি কিন্তু হাত চলছে না। কিংবা অ্যাডমিট কার্ড নেইনি এসব
ভালো লাগলো এই ভিন্ন থিমের লেখাটা।
আপনার গল্প মানেই আমাদের জন্য দারুন কিছু।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস দূর্জয়। শুভকামনা।
৪১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৪
নস্টালজিক বলেছেন: ধনুকের ছিলার মতো!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছুড়ে দিলাম তীর। টংকার!
৪২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২২
আমিই মিসিরআলি বলেছেন: ঘোর তৈরি করার মত গল্পই বটে
আর কমেন্ট গুলো পড়ে সেই ঘোর কিছুটা কাটল
ভালো লাগা দিয়ে গেলাম ++++
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভদুপুর।
৪৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:৫০
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
হমমম...এই গল্পটা অনেক ডিফারেন্ট । গঠনমূলক মন্তব্য করতে পারলাম না
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাবিজাবি লেখায় গঠনমূলক মন্তব্য করার দরকারটা কী!
৪৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
না পারভীন বলেছেন: পরীক্ষা নিয়ে দু:স্বপ্ন দেখেছি অনেকবার .গল্পটাকে নিখুঁত লেগেছে .অনেক ধন্যবাদ হামা .
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ পারভীন আপা।
৪৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
কুম্ভ রাশি বলেছেন: কেন জানি না, গল্পটা পড়ার সময় হাতের লোমগুলো খাড়া হয়ে ওদের সতর্কতা জানান দিচ্ছিল ........
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভাবতেসি হরর গল্প লেখা শুরু করবো কী না! অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৪৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
করিম কাকা বলেছেন: অনেক ভালো লিখেছেন
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভদুপুর।
৪৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
শ্রাবণধারা বলেছেন: গল্পের প্লটটা খুব চমৎকার। আমরা অনেকেই পরীক্ষা নিয়ে দুঃস্বপ্ন দেখি, এবং এটা নিয়ে চমৎকার গল্প হতে পারে।
মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে বিসিএস পরীক্ষার্থী হয়ে ওঠা, স্কেল ছুরি হয়ে যাওয়া, আবার টাকা হয়ে যাওয়া, ঈশ্বরের শকুন হওয়া - গল্পে এগুলো অবান্তর এবং অপ্রাসঙ্গিক মনে হল। এগুলো হয়তো বাস্তব জগতের রূপক হতে পারে, কিন্তু মনের কোনে লুকিয়ে থাকা ভয়গুলোকে ঠিক প্রতিনিধিত্ব করে না বলেই মনে হল।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ শ্রাবণধারা। গল্পটি যদিও দু:স্বপ্ন থেকে লেখা, কিন্তু এর মূল উদ্দেশ্য দু:স্বপ্নকে বিবৃত করা না কেবল। এর মাধ্যমে কিছু সামাজিক অসঙ্গতি ও অপরাধ তুলে ধরা। রূপকগুলো তাই চিত্রিত করে। পুন:পাঠের অনুরোধ রইলো। শুভেচ্ছা।
৪৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
নেক্সাস বলেছেন: গল্পের প্লট টা খুব অসাধারণ। আমাদের নাগরিক জীবনের চরম সত্য। পরিক্ষা কি যাপিত জীবনের রুপক হিসেবে এসেছে দাদা?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস। পরীক্ষা আমাদের এগিয়ে যাবার ইঁদুরদৌড়ের রূপক বলতে পারেন।
৪৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৮
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: হামা ভাই, গল্পটা টাচ করে গেলো।
আমি নিজেই এখন এই রেসে আছি বলে হয়তো!
ঈশ্বর তুষ্ট হয় নি এখনো।
তবে গল্পে ঘোরগ্রস্থতা কম হয়েছে মনে হল। কমিয়ে আনছেন নাকি ইদানিং?
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: যে গল্পে যেমন ডিমান্ড করে। যদি ভালোবাসার গল্প লিখতাম তাহলে ঘোরময়তা বেশি থাকতো হয়তো। তবে লেখায় তো পরিবর্তন আসবেই সময়ের সাথে। এটাই স্বাভাবিক।
৫০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
জনাব মাহাবুব বলেছেন: ইয়াহু! ভাই এই মাত্র সেফ (জেনারেল) হইলাম। এখন মন ভরে লিখতে পারবো।
সবাইকে শুভেচ্ছা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাপি ব্লগিং।
৫১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২০
এম ই জাভেদ বলেছেন: জীবন মানেই সারভাইভাল অফ দ্য ফিটেস্ট। বিজয়ীরা বরাবরই ভগবান আর পরাজিতরা পাপী। তবে আপনার গল্পে মনে হয় শয়তান জয়যুক্ত হয়েছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: শয়তান এবং ঈশ্বরেরাই জেতে শুধু।
৫২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫২
আরিফ রুবেল বলেছেন: দৌড়াচ্ছি দৌড়াচ্ছি শুধুই দৌড়াচ্ছি, এই দৌড়ের শেষ কোথায় ? এক্সামফোবিয়া নিয়ে আমার কিছু অভিজ্ঞতা আছে; ভাবছি, সময় করে একদিন শেয়ার করব।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিশ্চয়ই করবেন। অপেক্ষায় রইলাম।
৫৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১
মোঃ আনারুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভাল লাগলো।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৫৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৩
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
খুব ভাল লাগল হামা ভাই।
নাহোল ভাইর মন্তব্য থেকে মোটামুটি গল্পটি সম্পর্কে আর ভাল ভাবে ক্লিয়ার হলাম
+++++++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ শোভন। শুভদিন।
৫৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
ডানামনি বলেছেন: পরীক্ষা তো এমনিতেই ভয়ঙ্কর। তার আবার এমন ভয়ঙ্কর রূপ!
+++++++++++++++
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ডানামনি। ভয়ংকর জিনিস নিয়ে লিখতে ভালো লাগে।
৫৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: গল্পটা পড়ার সময় একবার মনে হচ্ছিল যে বুঝতে পারছি আবার মনে হচ্ছিল এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। তবে কমেন্ট পড়ে বুঝলাম।
সত্যি ঘোর লাগার মত গল্প।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লাবনী। জয় হোক ঘোরময়তার।
৫৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৪
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: ঈশ্বর আসলেই দয়ালু। শূধু সঠিক পথে উপাসনা করতে পারলেই হয়।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আর শয়তানেরাই তা পারে
৫৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
অদৃশ্য বলেছেন:
দুর্দান্ত লিখা... বিভ্রমের ঘূর্ণনে প্যাচ খেতে খেতে আমি দেখে নিলাম সব অতিবাস্তব দৃশ্যগুলো...
খুব পছন্দ হয়েছে লিখাটি... তবুও এই দুর্দান্ত গল্পের শেষে এসে হতাশ হতে হয়... লেখক সম্ভবত তেমন চিত্রই অঙ্কন করতে চেয়েছেন... ইশ্বর আর শয়তানের সুসম্পর্কতে মানুষরুপি আমাদের হতাশ হতেই হয়...
আপনার ডার্ক হিউমার উপাসনাই একদিন আলোকিত পথ দেখাবে আপনাকে... এমনটাই মনে হয় আমার সবসময়...
হাসান ভাইয়ের জন্য
শুভকামনা...
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি। ভালো থাকবেন।
৫৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
অচিন্ত্য বলেছেন:
হাসান ভাই। আপনার গল্পের প্রতি বিশেষণ প্রয়োগ করতে করতে আমরা ক্লান্ত। প্লিজ আপনি এবার আলতু ফালতু কিছু লেখেন। জাস্ট ফর চেঞ্জ।
আপনার হাতে সত্যিই জাদু আছে ! আমি কাল রাতে এক স্বপ্ন দেখেছি। কিন্তু বর্ণনা করতে পারছি না। আপনার সেই ক্ষমতা আছে। স্বপ্ন, বাস্তব, কল্পনা, অতিবাস্তব এসব মিশিয়ে আপনি আপনার এক নিজস্ব বস্তবতা তৈরি করতে পারেন। এবং আশ্চর্যের কথা হল এই যে, আপনার নিজস্ব বাস্তবতা আমাদের চারপাশের বাস্তবতাবিবর্জিত নয়। তারপরও সেটা কীভাবে যেন একান্তই আপনার। সেখানে প্রবেশাধিকার আমাদের নেই। আমরা কাঁচের দেয়ালের ওপাশে। শোকেসে অপূর্ব সব কীর্তি দেখে মুগ্ধ হই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশি পক্ষপাতিত্ব দেখাচ্ছো। ভালোই লাগছে অবশ্য ব্যাপারটা!
৬০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
ভিয়েনাস বলেছেন: স্কুল পরিক্ষাগুলোতে এরকম কত দু:স্বপ্ন দেখেছি তাই বলে একটা দু:স্বপ্নের জের ধরে এতো সুন্দর গল্প হবে সেটা লিখতে শুধু হামা ভাইই পারেন।
গল্প পড়ে মনের কষ্টে বলে যেতে হয় ,আসলেই ঈশ্বর আর শয়তানই শুধু পরিশেষে বিজিত হয়।
শুভকামনা জানবেন ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ভিয়েনাস। শুভকামনা।
৬১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: সত্যি, চমৎকার লিখেন আপনি। শুভকামনা।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রইলো। শুভবিকেল।
৬২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯
আলোর পরী বলেছেন: আপনি আসলে অসাধারণ একজিন লেখক , সাংঘাতিক আপনার লেখনিশক্তি ।
আপনার জন্য রইল অশেষ শুভকামনা ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হলাম। শুভ শীতবিকেল।
৬৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: অদ্ভুদ
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অদ্ভুত জিনিস লিখতে ভালো লাগে। ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৬৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার ব্লগে গতকাল ঢুকেছিলাম। গল্পটাও পড়েছিলাম। মন্তব্য করতে গিয়ে দেখি আমার দুচোখ ছিড়ে পড়ে যাচ্ছে। প্রচণ্ড ব্যথা। তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম।
গল্পটা পড়তে গিয়ে একটা ঘোর তৈরি হয়েছিল।
ভাল থাকবেন শক্তিমান গল্পকার।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলেন কী! চোখ ভালো আছে তো এখন?
শুভেচ্ছা।
৬৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০২
প্যাপিলন বলেছেন: মনে হৈল স্বপ্নেই পুরো গল্পটা দেখেছি.....
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বপ্নপঠন! চমৎকার তো! ধন্যবাদ।
৬৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
সোমহেপি বলেছেন: চুলে সিঁথি কেটে, বাবার হাত ধরে ফাইল পত্র, জ্যামিতি বক্স বুকে আগলে ধরা ছেলেটা মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়ার দুই বছর পরে উচ্চমাধ্যমিক দিতে গিয়ে তাহলে এভাবে পরিবর্তিত হয়েছিলো!
এ অংশটা পড়ে মনে হলো অবচেতন মনে লেখক গল্পের মেসেজটা ধরিয়ে দেবার চেষ্টা করেছেন।
আর স্বপন বলেই হয়তোবা মাধ্যমিকের পর একেবারে বিসিএস দিতে চলে যায়। আবার এইচ এস সির কথা পাওয়া যায়। যেনো এ দুইটার পরই বিসিএস দেয়া যায়।
লাগছে কোনরকম।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের কোথাও বলা নাই যে এটা স্বপ্ন থেকে নেয়া। এটা কোন দুঃস্বপ্নের চিত্রায়ন না। জাদুবাস্তবতার মাধ্যমে জীবনের বিভিন্ন পর্যায় এবং বদলে যাওয়া দেখিয়েছি। মেসেজ আদান প্রদানে তোমার আমার মধ্যে কোন একটা গড়বড় হয়ে যাচ্ছে।
৬৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২২
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: বেশ অন্যরকম একটা গল্প... মজা পেলাম পড়ে
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস। শুভদুপুর।
৬৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮
সোমহেপি বলেছেন: ফেবুতে মনে হয় লিখেছিলেন স্বপ্ন থেকে পাওয়া
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ লিখসিলাম। কিন্তু গল্পটা স্বপ্নের বিবরণ না।
৬৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: গল্পের শুরুটা সেই ক্ল্যাসিকাল দুঃস্বপ্ন দিয়ে শুরু, পরীক্ষার হলে গেসি, সিট নাম্বার খুঁজে পাচ্ছি না, কোনোরকম পাইসি তো এইবার কলমে কালি বের হয় না! জাদুবাস্তব ছোঁয়া দিয়ে চমৎকার একটা গল্প পড়লাম!
* গল্প একটানে শেষ করতে পারবোনা ভয়ে অফিস থেকে আপনার পোস্ট পড়া হয় নি বেশ কিছুদিন! কিন্তু আশঙ্কা মিথ্যা প্রমানিত হল!
শুভকামনা!
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু ইফতি। এখন থেকে নিয়মিত আপনার উপস্থিতি আশা করছি।
৭০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: একেবারে শেষে দারুণ টুইস্ট। যাই হোক সবাই উত্তীর্ণ হয়েছে এটাই আসল কথা।আফটার অল ডেভিল নম্বর। ভাল লাগা জানবেন।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম আনোয়ার। শুভেচ্ছা।
৭১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: গল্প পড়ছি নাকি চেনা দুঃস্বপ্নটাই দেখছি সেটা নিয়ে ভ্রান্তির ভিতরে ছিলাম । শেষে মনে হলো, এটা আসলে গল্পের মতো দুঃস্বপ্ন অথবা ক্ষমতাধরদের ইচ্ছেপূরণের ঘোরের কাহিনী । +++
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু আদনান। ম্যালাদিন পর দেখলাম।
৭২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গল্প সবসময়ের মতই অসাধারণ তবে এবার হাসান ভাইয়ের জন্মসালটা জানতে পারলাম।
শুভকামনা রইল।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন। শুভকামনা।
৭৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
খাটাস বলেছেন: অনেক বেশি মাচিউরড গল্প, সবচেয়ে ভাল লেগেছে , গল্প এর কাহিনি বিন্নাস টা ভেরিয়েবল মনে হয়েছে, যার অনেক গুলো মান নেয়া যায়। গল্পে ভাল লাগা। শুভ কামনা।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ আমি এমনই লিখতে চাই, যার বহুমাত্রিক অর্থ থাকে। অনেক ধন্যবাদ!
৭৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মাঝেমাঝে গপের দৃশ্যগুলো একটু কুয়িক চেন্জ হচ্ছিল,তাই পড়তে পড়তে একটু খেই হারিয়ে ফেলছিলাম।
গপ পুরাটা ভালো করে না বোঝলেও এইচএসসি এক্সাম পর্যন্ত ভালো করে বুঝছি। বাস্তবেও দেখেছি বন্ধুদের মাঝে যেগুলা নস্ট হইছে এই এইচএসসিতে আসিয়াই কলম খাতার বদলে ছুরি পিস্তল নিসে!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু। শুভরাত্রি।
৭৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার সাথে সেইরকম সপ্ন দেখলাম একখান!!
ভাল লাগল...
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার উদ্ভট চিন্তার রাজ্যে পরিভ্রমণে সবসময় স্বাগতম তপন ভাই!
৭৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৮
আমি সাজিদ বলেছেন: মিনিং অনেক
যে যেভাবে ধরে নেয়,
গল্প জটিল, মুগ্ধপাঠ্য।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাজিদ। শুভকামনা।
৭৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভালও লেগেচে স্যার
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার।
৭৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
শাহেদ খান বলেছেন: ব্লগে গল্প খুব একটা পড়া হয় না; তবে এটা পড়তে শুরু করে আটকে গেলাম। যখন দেখলাম প্রথমবারে সিট খুঁজে পাওয়া গেল না - বুঝলাম গোলকধাঁধাঁ শুরু হয়ে গেছে ! আর থামা গেল না - রুদ্ধশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম।
চমৎকার, খুব স্বাভাবিকভাবেই !
প্রচ্ছদটাও।
শুভেচ্ছা, হাসান ভাই।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহেদ। শুভেচ্ছা।
৭৯| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৪
জাফরিন বলেছেন: ঈশ্বরের শকুন হয়ে ওঠার উপভোগ্য দৃশ্যটা আমার দৃষ্টিসীমা থেকে ফসকে যায়..."
"আর কে না জানে আজকালকার ঈশ্বরদের সাথে শয়তানের গোপন সখ্যতার কথা!"
এই দুইটা লাইন চমৎকার লাগল, আর পুরো গল্প তো অসাধারণ!
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাফরিন। শুভকামনা।
৮০| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৩
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
সময়ের একটা দুর্গন্ধযুক্ত ক্ষত চিহ্নের জটিল প্রকাশ...
ভাল লাগল...
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ভ্রাতা।
৮১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: শুভ জন্মদিন
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: দারুণ কেক। অনেক ধন্যবাদ!
৮২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমার নিজের নম্বরও বরাবরই ডেভিল নাম্বার থাকে। কিভাবে যেন সমুদ্রের তল থেকে ওঠে আসি। বিশ্বয়কর । আপনার গল্পটা পড়ে খুব আশা করছিলাম আমার যেন এমনটি হয় ।তাই হয়েছে লেখাটা তা ই বেশি ভাল লাগলো ঠা ঠা ঠা
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই নাকি! ধন্যবাদ।
৮৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১৯
অ্যানোনিমাস বলেছেন: চমৎকার
শুভকামনা রইলো ব্রো
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু চয়ন ব্রো। ভালো থেকো।
৮৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো হামা!!
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু সোনিয়া ডিয়ার।
৮৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: চরম ভাই...আমি নিজেই প্যাচ খেয়ে অলরেডী ৩ বার পড়ে বুঝলাম। লিখাটি চমৎকার.....
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পটাকে এত সময় দিয়েছেন! সুখী গল্প।
৮৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৭
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্পের গতি , ঘোর , দৃশ্য কল্প , বুনন সবটাতেই ভাল লাগা ।
সবকিছু সবসময় নষ্টদের অধিকারেই যায় , মাঝে মাঝে ভালরা উকি দেয় , এই যা /
সবার বাড়া ভাতে ছাই দিয়ে শয়তানের জয় হয় , এটাই বর্তমান , এটাই ইতিহাস , এটাই ভবিষ্যৎ ।
তবু মানুষ স্বপ্ন দেখে , স্বপ্নের মৃত্যু নেই বলে ।
ভাল থাকুন হাসান ভাই ।
শুভকামনা ।
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ। শুভকামনা।
৮৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৫
জিএম শুভ বলেছেন: রঙিন মার্কার পেন দিয়ে আন্ডারলাইন করার অভ্যাস টা আর নেই... আপনার লেখা পড়ে মনে পড়ে গেল
যাই হোক, ভালো লাগল
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ শুভ। শুভকামনা।
৮৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
থিমটা অনেক ভাবেই ব্যাক্ষা করা সম্ভব। শুধু বাহ্যিক দৃষ্টিতে বিচার করলে একজন সাধারন চাকুরী প্রার্থীর হয়রানী হওয়াটা চোখে পড়বে কিন্তু অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে বিচার করলে বেরিয়ে আসবে কিছু নগ্ন বাস্তব। কোনটা ভেবে লিখেছেন জানিনা তবে গল্পটা আমার কাছে ভাল লেগেছে।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস নাজিম। ভালো লাগারা ভালো থাকুক।
৮৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
ডানাহীন বলেছেন: চমৎকার গল্প হবার পাশাপাশি এটিকে অদ্ভুত কোন গোলকধাঁধা ভেবে নিতেও বাঁধা নেই ..
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ডানাহীন। শুভসকাল।
৯০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: আমি আপনার গল্প পড়তে গিয়ে সবসময় পেঁচিয়ে ফেলি প্রথমে,এরপর ২/৩ বার পড়ার পর বুঝি।এবারেও সেম কাহিনী ভাইয়া
তবে বুঝার পর অসাধারণ লাগে
প্রতিটি গল্পের থিম ইউনিক
শুভকামনা হামা ভাইয়া
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।
৯১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
নূর রবি বলেছেন: আপনার কথা অনেক শুনেছি।ব্লগে এসেও দেখেছি।নতুন থাকায় মন্তব্য করতে পারিনি।অসাধারণ লেখেন আপনি।আপনার এই লেখার ধরণটাতে ড্যান ব্রাউনের কিছুটা ছায়া দেখতে পেলাম।খুব ভালো লাগলো পড়ে
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলেন কী! আমার কথা অনেক বলে মানুষ! আমার লেখা ড্যান ব্রাউনের মত! বাকহারা হয়ে গেলাম।
স্বাগতম আমার ব্লগে।
৯২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৮
পাগলমন২০১১ বলেছেন: আমরা ভালো থাকতে চাইলেও শয়তানের আত্মাগুলো আমাদের ভালো থাকতে দিবেনা।
লেখা সম্পর্কে বলার সাহস হচ্ছেনা।
অসাধারণ লিখেছেন ভাইয়া।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৯৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৫
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: এই গল্পটা দারুণ হয়েছে ভাইয়া। নিখাদ বাস্তব। বিশেষ করে বলতে গেলে গল্পে ফ্লাসব্যাক এবং দৃশ্যান্তরগুলো খুব উপভোগ করেছি।
প্লাসের চাক্কা এখনও ঘুরতাছে, জানিনা পাইবেন কিনা। মন থিক্যা এত্ত গুলা প্লাস দিলাম +++++++++++++
২২ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: মন থেকে এতগুলা প্লাস পেয়ে খুশী হলাম। শুভসকাল।
৯৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
পুলক ঢালী বলেছেন: কছু লিখবো কিনা ভাবতে ভাবতে লিখতে শুরু করে দিলাম । জন্ম থেকে মৃত্যুর কালটাই কি পরীক্ষার সময় ? জীবনের বিভিন্ন ধাপগুলি কি পার্শ্ববর্তি কক্ষ ? অবক্ষয়িত সমাজের প্রতিযোগীতার কুশ্রী রূপগুলো কি তুলে আনতে চেয়েছেন ? ঈশ্বর স্বর্গে থাকেন পৃথিবীতে টাকাই ঈশ্বর এখানে জয়ী হয় টাকা এবং পাশবিক শক্তি । আসলে কি বুঝাতে চেয়েছেন বুঝিনা বুঝিনা এবং বুঝিনা । ২০ নং মন্তব্যের উত্তরে যা লিখেছেন মনে হয় এর চেয়ে অনেক বেশী কিছু আপনার লেখায় রয়েছে । অনেকে অনেক সুন্দর মন্তব্যও করেছেন । আসলে আমার মনে হয় যেকোন ভাবনা চিন্তাকে অত্যন্ত উচ্চ মার্গে নিয়ে গিয়ে ভীষন শৈল্পীক কায়দায় উপস্হাপন করার একটা সহজাত গুন নিয়ে আপনি জন্মেছেন । চলতে থাকুন এই কামনা রইলো ।
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ২০ নং মন্তব্যের জবাবে অনেকটাই সংক্ষেপে বলে ফেলেছি। আপনার বিস্তারিত এবং গভীর পাঠ খুব ভালো লাগলো। গল্পের সবদিকই ছুঁয়ে গেছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
৯৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
নীল ভোমরা বলেছেন: ভাল লাগলো....
০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভবিকেল।
৯৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: চমৎকার , অনেক বেশি চমৎকার , এক্সাম ফোবিয়া আছে আমার , গল্পের গোলকধাঁধায় ঘোরমগ্ন হয়ে গিয়েছিলাম ।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৯৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
এই হা-মা-কে আমার পছন্দ। জলাশরে বসেও এমন ঘোর লাগে না।
সময়ের ফেরে রক্তের দাগ না লাগলে তা হয়ে যাবে অন্য কারো!
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইরকম লিখতে আমারও ভালো লাগে। খাড়াও থিম পায়া নেই আগে!
৯৮| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৩৪
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: সত্যিই চমতকার লেখা!!!!!শুভেচ্ছা রইল।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সন্ধ্যাপ্রদীপ।
৯৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩
হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: মাথার উপরে ডিগবাজি খেল ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী আর করা!
১০০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:৪১
নোমান নমি বলেছেন: জীবন ভ্রমণ!
খুব স্বাভাবিকভাবেই অসাধারণ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইটা একটা দুঃস্বপ্ন থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা। দুঃস্বপ্ন এর জন্যেই তো আমার এতো পছন্দের!
১০১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
ডি মুন বলেছেন: দুর্দান্ত
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন। একটি দুঃস্বপ্ন থেকে এই লেখাটির উৎপত্তি। আমি ভালোবাসি দুঃস্বপ্ন।
১০২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৮
ডি মুন বলেছেন: দুঃস্বপ্ন থেকে এমন লেখার উৎপত্তি হলে। মাসব্যাপি দুঃস্বপ্ন দেখতেও আপত্তি নেই আমার।
ভালো থাকুন সর্বদা হাসান ভাই।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমারও আপত্তি নাই। শুভসকাল।
১০৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৩১
সেলিম তাহের বলেছেন: দারুণ!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১০৪| ০৮ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:৫২
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
চিন্তার মননে পরাবাস্তব আর সময়ের সমন্বয় সাথে দর্শনের প্রতিবাস ৷
লেখার বিবর্তনগুলো চোখে লাগার মতন ৷
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: পুরোনো লেখায় মন্তব্য পেলে খুশি লাগে। ধন্যবাদ।
১০৫| ০৮ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন:
ভাল্লাগছে। লাস্ট প্যারা অনেক কিছু বলে। +
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
১০৬| ০৮ ই মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
মনে হচ্ছিল আমি কোন গল্প পড়ছি না, একটা স্বপ্ন দেখছি। ঘোর লাগা স্বপ্ন।
অসাধারণ হাসান ভাই।
০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০২
তওসীফ সাদাত বলেছেন: অসাধারণ !!! বরাবরের মতই অর্থপূর্ণ !!