নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তার পরনে ছিলো গোল গোল ফুলকাটা ঢিলেঢালা একটা জামা। দৈর্ঘ্য একটু বেশি হওয়ায় প্রায় মেঝে ছুঁয়েছিলো তা। এমন অবস্থায় চলাফেরার সময় সাবধানতা অবলম্বন না করলে দুর্ঘটনা ঘটা অস্বাভাবিক না। অবশ্য ঘটন, দুর্ঘটন কখন জীবনের স্রোতকে কোনদিকে বইয়ে নিয়ে যায় বলা মুশকিল। আপাত দৃষ্টিতে যা দুর্ঘটনা, সেখান থেকেও ফুটতে পারে স্নেহের ফুল, জেগে উঠতে পারে আলোর পাখিরা। সেই মেয়ে আর তার প্রিয়তা চিনেছিলো এসব আলোর ফুল। তারা হয়ে উঠেছিলো দীপ্তিময়। মেয়েটার তো নামই হয়ে গেলো দীপ্তিময়ী! ভালোবাসার ডাকপিওনকে যদি তার আসল নাম বলে চিঠি পৌঁছে দিতে বলা হয়, সে খুঁজে খুঁজে হয়রান হয়ে যাবে। কিন্তু যদি বলা হয় দীপ্তিময়ীর কাছে যাও, নিমিষেই চিনে নেবে সে। ভালোবাসার মাঝে ডাকপিওনের দাপ্তরিক কাজটা অনেকটা স্বেচ্ছাশ্রম হিসেবেই ধরে নেয়া যায়। আর সে খাটতেও পারে খুব।
দীপ্তিময়ী আলুথালু বেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে ঘরে। প্রসবপরবর্তী জটিলতার ফলে চলাফেরায় সাচ্ছন্দ্য আসেনি এখনও। দীপ্তিময়ীর এমন চলন আমার বেশ লাগে দেখতে। ভাবছি সাবধানে হাঁটতে বলবো, কাপড়টা পায়ে জরিয়ে যাচ্ছে তো! কিন্তু এক অলস ঔদাসীন্যে আমার আর কিছুই বলা হয় না। হিমসকালের রোদনকশা দেখতে থাকি। সূর্য তার আগ্নেয় ভান্ডার থেকে দেখেশুনে নরম তুলতুলে এক টুকরো রোদস্ফটিক পাঠিয়েছে যেন আমাদের জন্যে। কি ঝকঝকে রোদ! চোখ ধাঁধায় না, আবার ঔজ্জল্যও কমে না। গুটি গুটি পায়ে দুষ্টু কাঠবেড়ালির মতো করে জানলা, পর্দা আর গ্রিল ভেদ করে আমাদের কাছে আসতে গিয়ে তারা নকশা হয়ে যায়। এই যে আমার পাশে ঘুমিয়ে আছে ছোট্ট একটা স্বর্গের পরী, তার গাল, চিবুক ধরে কতই না নকশা করছে রৌদ্রদল! এসব দেখতে দেখতে আমার সময় কেটে যায়। হিমহিম ছুটির দিনে সূর্যের স্নেহে প্লাবিত হয়ে জীবন্ত জাগতিক হৃদুপকরণ দেখার চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে?
-ঘরটা ভালো করে ঝাঁট দেয়া হয় না অনেকদিন। কী অবস্থা!
দীপ্তিময়ী আমাকে অনুযোগ করে।
-তোমার আর এই অবস্থায় ঝাঁট দিতে হবে না। পুরোপুরি ফিট হয়ে নাও তারপর।
-তার আর পর আসতে বয়েই গেছে! উঠো, আমি এখন ঘর ঝাড়ু দেবো। উঠো!
সে 'ওঠো' না বলে 'উঠো' বলে সবসময়। এই মৃদু আঞ্চলিক টানটা বেশ লাগে আমার।
আমি উঠতে যাবো, দীপ্তিময়ী এগিয়ে এসে ঘর গোছানোর কাজ শুরু করবে, ঠিক তখনই...
তখনই হয়তো চুলোয় বসিয়ে দেয়া মাছটা ভেজে পুড়ে গেছে। তখনই হয়তোবা আবর্জনা নেয়ার লোকটা আমাদের ঘর অভিমুখে আসছে, হয়তোবা মেঘেদের খবরদারিতে রোদ ঢেকে যাচ্ছে, আমাদের ঝুলবারান্দায় বাসা বাঁধা চড়ুই দম্পতি ঝগড়া করছে, আমি জানি না এসব হয়েছিলো কী না। নৈরাশ্যের জমাট অন্ধকারে জ্বালিয়ে দিয়ে এসেছি দৃষ্টিপ্রদীপ। তাই দীপ্তিময়ীর পা হড়কে পড়াটা, যেটা আমি আগেই আশঙ্কা করেছিলাম, একটা ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখতে আমাকে ইতিউতি করতে হয় নি। আমি তাকে ধরে ফেলি দু হাত দিয়ে।
এই যে স্পর্শ, এই যে স্পর্শসঞ্চালিকা, আর আমার রোদবালিকা, নতুন কিছু তো নয়। আমরা বরাবরই বিশ্বাস করে এসেছি আমাদের জোড় বাঁধাটা নিয়তিবদ্ধই ছিলো। যদিও আমরা সবরকম অদৃষ্টবাদীতা এবং কুসংস্কারকে হেলাভরে কাটিয়ে এসেছি, কিন্তু এই একটা ক্ষেত্রে আমাদের বিশ্বাস গোঁড়া ঈশ্বরভক্তকেও হার মানাবে।
স্পর্শ! স্পর্শ! স্পর্শ!
কতভাবেই না উচ্চারণ করা যায় শব্দটি। কতভাবেই না এর প্রয়োগ ঘটানো যায়! দীপ্তিময়ীকে প্রথমবার স্পর্শ করার সুখস্মৃতি আনাড়ী হাতে, এরপর হাতগুলো তার পাওনা বুঝে নিয়ে লোভী জমিদারের মত খাজনার খোঁজে চলে যেত তার শরীরের সমস্ত অঞ্চলে, কতবার, কত সহস্রবার স্পর্শ করেছি তাকে। একসময় রোমাঞ্চ থিতিয়ে আসে কিছুটা, দৈনন্দিন ক্রিয়ার মধ্যেই পড়ে যায় তা। তারপরেও কিছু কিছু স্পর্শ উজ্জীবনী সুধার কাজ করে, ফিরিয়ে আনে সেই পুরোনো বিদ্যুচ্চমক, নির্ভরতার অব্যক্ত পঙক্তিমালা...
আমি ধরে ফেললাম তাকে। এই ধরে ফেলাটা স্বাভাবিক প্রতিবর্তী ক্রিয়ার মতই সিলগালা হয়ে চলে যেতো আটপৌরে দপ্তরে, কিন্তু তা আর হলো কই! আমি তাকে ধরলাম, সে আমার দিকে তাকালো, এমন কিছু না, বলতে গেলে কিছুই না! তারপরেও তার কৃতজ্ঞ এবং ভীত দুটি চোখ এর পক্ষ থেকে কে যেন আমাকে বলে দিলো, আমি শুনলাম দৈববাণী, "যাকে তুমি ধরে আছো, তার হাত একবার ছেড়ে দিলেই সে তলিয়ে যাবে অতল গহবরে। সেখানে অশ্রূর নদী বয়ে যায়। তুফান ওঠে খুব। চোখের জলের নোনতা স্বাদ অবহেলা আর প্রত্যাখ্যানের তিক্ততার সাথে মিশে তৈরি করে নতুন এক অপ-অনুভূতি।"
আমি ভাবি, দুর ছাই, কী সব বলছে কোন পন্ডিতে! হাত একটু ছেড়ে দিলেই যদি সে বেনোজলে ভেসে চলে যায়, প্রতিকূল স্রোতে সাঁতরাবার শক্তি যদি তার নাই বা থাকে, তাহলে ভাটার টান এলে, শরীরে বয়সের উগ্র নখর পড়লে সে কী আমাকে ছেড়ে চলে যাবে? আমার প্রশ্নের উত্তরও পেয়ে যাই তৎক্ষনাত।
দৈবকন্ঠে অশরীরী বলে, "হাত ছেড়ে দেয়া খুব সহজ। ইদানিং তো মহামারীর মতো আক্রমণ করছে এই রোগটা। অনেকগুলো যদি এবং কিন্তুর কিম্ভুত সমীকরণ মিলাতে না পেরে হাপুশ নয়নে কাঁদছে দেখো বোকা ছেলে-মেয়ের দল। এখন চারপাশে অনেক হাত। সবাই খুঁজছে কাউকে না কাউকে। কাকে, কেন সেসব ভালো জানে না। তাই চকিতে হাত ছেড়ে দিলে সেটা অন্য কেউ কুক্ষিগত করার চেষ্টা করবে, এ আশঙ্কা অমূলক না। হাতের বড়ই অভাব আজকাল। হাতের জন্যে হাহাকার"।
ঐ যে বললাম না! কিছু কিছু স্পর্শ থাকে এমন নতুন অনুভূতির উদ্ভাবক, কিছু কিছু দৃষ্টিতে থাকে একলা হুতুমের চোখের বিষাদ। আর তাই তো ফুলকাটা ঢিলেঢোলা জামা পরিহিতা দীপ্তিময়ী গৃহস্থ কার্যে ব্যস্ত হতে নিয়ে আমার কাছে তার পতন সমর্পণ করলে স্পর্শেরা পন করে বসে, ছাড়ছি না, ছাড়ছি না এত সহজে! আমি ছাড়ি না তাকে। বুকে টেনে নিই। আমাদের মাঝে কোন কথা হয় না। নিবিড় স্পর্শে যে যার মত অনুভব করতে ব্যস্ত তখন। এ সময় উন্মত্ততার না, এ সময় চোখ বুঁজে গভীর আবেশ নেয়ার। অনুভব করার। বোধের উন্মেষের। এসময় আমি ভাবি নির্ভরতা খুঁজে ফেরা হরিণচোখে শ্বাপদ যেন কখনও দৃষ্টিসীমায় না আসতে পারে সে দায়িত্ব আমারই। এসময় আমি ভাবি হাজারো প্রলুদ্ধ চোখ আর হাহাকার হাতের ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে চলার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। মাঝে একটা সময়, তার মাতৃত্বকালীন শারিরীক জটিলতাগুলো যখন শাখা-প্রশাখা বিস্তার করছিলো, আমাদের পরীটাকে আলোর ভূবনে আনার পর যখন সে 'ব্লু-বেবি' নামক মানসিক রোগের শিকার হয়ে বিক্ষিপ্ত থাকতো, তখন আমি ব্যস্ত ছিলাম অন্য কাজে। তাকে যতটা সময় দেবার কথা, তা দিতে পারি নি। তার অনুযোগে তেমন গা করি নি। ঠিকই স্পর্শ করেছি, চুম্বন করেছি, তা যে দৈনন্দিন অভ্যাসের পথ পরিক্রমায় হারিয়ে যেতো, ছুটে পালাতো সুযোগ পেলেই, তা কি অনুভব করতে পেরেছি?
পারি নি।
আর তাই ফুলতোলা কাপড়ে নড়োবড়ো দীপ্তিময়ী সাচ্ছন্দ্যে হাঁটার ব্যর্থ চেষ্টা করলে তাকে স্পর্শ করে আমার স্মৃতির সংরক্ষণাগারে সঞ্চিত হতে থাকে রত্ন। নিপুন শিল্পীরা অমোচনীয় কালি দিয়ে এঁকে দেয় চিরস্থায়ী স্কেচ আর পোট্রেট। দীপ্তিময়ী হারাবে না কখনও।
এর বেশ কিছুদিন পরে, তা বছরখানেক তো হবেই, কোন একটা ভরা জলসায় কেউ আমাকে প্রশ্ন করেছিলো
"স্ত্রীর সাথে আপনার বিশেষ একটি স্মৃতি শেয়ার করুন"।
আমি তাকে উত্তরে আমাদের সাগরপাড়ের মধুচন্দ্রিমার দিনগুলোর কথা জানালাম, সেখানে একদিন সাগরে সূর্যাস্ত দেখে কেমন বিমোহিত হয়েছিলাম তার বিশদ বিবরণ দিলাম। অথচ আমি জানি, এর চেয়েও বিশেষ স্মৃতি আমার আছে। সেই হিমসকালের রোদনকশা, যেদিন ফুলতোলা ঢিলে জামা পরে পা হড়কে পড়ে গিয়েছিলো দীপ্তিময়ী। সেদিনের সকালটা ছিলো অনেক সুন্দর। আমার অত বিশদ মনে নেই অবশ্য। শুধু মনে আছে সেই স্পর্শজনিত অনুভব, আর উপলদ্ধি। মনের এই মুকুর সব ঋতুতেই স্মৃতিবৃক্ষকে ভরাট করে রাখে। তার বিহবলতা, তার ভীতি, তার আকাঙ্খা, তার প্রীতি, তার অধিকারগরিমা, তার উৎকন্ঠা সবই এক পলকে দেখা হয়ে গিয়েছিলো। সাথে এটাও মনে পড়ে, অনেকদিন এমন স্ফূরণস্পর্শ আমি পাই নি। কোনো তাড়াহুড়ো নেই আমার। ওসব তো আর নিত্যদিন আসে না! হয়তো বা আজও আসতে পারে, কিংবা দশ বছর পর। আজই কেন নয়? আমি তার হাত ধরে বলি,
-যাবে না? অনেক রাত হয়ে গেছে কিন্তু!
দীপ্তিময়ী হাসে। তার হাসির দ্যুতিতে আলোকিত হয় চারিধার। বেহায়া রঙচঙে ঝিকিমিকি আলোগুলোর মত না। স্নিগ্ধ, পেলব, আর একান্তই আমার।
আরো একটা স্পর্শে উবে যায় ক্লান্তি, গরমে হাঁসফাঁস করতে থাকা শরীরে পাই আর্দ্র স্পর্শ। এঁটোকাটার এটিকেট ভঙ্গ করে দুর্বিনীত ভাবে ছুটে চলে অদৃশ্য চুম্বন। তারা থামবে কোথায় কে জানে! বহুল প্রতীক্ষিত স্পর্শস্ফুরণ ঘটে গেছে। আমি সাগ্রহে অপেক্ষা করে থাকি। সেদিন ছিলো হিমসকালের রোদনকশা, আজকে হয়তো হবে জোনাকরাতের তারানামচা। স্পর্শের নতুন নতুন রূপ দেখে আমার ভয়ও করে কিছুটা।
এত তীব্র বাঁধনে যে বেঁধেছে তার হাতটা ছেড়ে দিলেই হাহাকার হাতগুলো আমাদের বিচ্ছিন্ন করার চেষ্টা করবে। মনে আছে আমার সেই দৈব সতর্কবাণী।
-এই যে, আপনাকে আরেকটু শরবত দেবো?
অনুষ্ঠানের শুরুতে এই মেয়েটার সাথে কিছু প্রগলভ সময় কেটেছিলো আমার। তার হাতে শরবত, মুখে হাসি। আমি তার হাতে হাহাকার দেখতে পাই।
-চলো, উঠি এবার।
দীপ্তিময়ীর হাত ধরে প্রগলভা তরুণীর ছিনালি উপেক্ষা করে দৃপ্ত পদক্ষেপে হেঁটে যাই বাহির দরজার দিকে।
ওখানটায় খুব ভালো সাজিয়েছে আজ ফুল আর আলো দিয়ে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: নাহ ব্লগ ডে উপলক্ষ্যে লেখা না। ভাব আসলো তাই লিখলাম আর কী কিছু একটা!
২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১২
খন্দকার আরাফাত বলেছেন: হুম লিটল হামা থেকে ব্লগ ডে নিয়ে কিছু কি হবে ? মজার কিছু ?
আপনি উত্তর দিতে দিতে গল্প পড়ে নেই ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: তেমন কোন পরিকল্পনা নেই।
৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩২
খেয়া ঘাট বলেছেন: এই যে আমার পাশে ঘুমিয়ে আছে ছোট্ট একটা স্বর্গের পরী, তার গাল, চিবুক ধরে কতই না নকশা করছে রৌদ্রদল!
++++++++++++++++++++++
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৩৫
বৃতি বলেছেন: দীপ্তিময়ী হারাবে না কখনও।
মনে হলো আপনাদের ব্যক্তিগত কিছু সময় আর অনুভূতি জানলাম। ভাল লেগেছে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকই ধরেছেন বৃতি। শুভেচ্ছা।
৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সুন্দর গল্প।++++++++
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তনিমা।
৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৫
নস্টালজিক বলেছেন: সিগনেচার টিউন!
তবে ফার্স্ট ভার্স-টার কোনো জবাব নাই, অপূর্ব!
শুভেচ্ছা, হাসান!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আহা... এত তাড়াতাড়ি তোমাকে আশা করি নাই। ভালো লাগলো প্রতিক্রিয়া পেয়ে। এখন আগেরটা পড়ো!
৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৬:১৮
প্রিন্স হেক্টর বলেছেন: বাহ! অসাধারন! ভালো লাগলো।
শুভ বাংলা ব্লগ দিবস হাসান ভাই
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু হেক্টর।
শুভ বাংলা ব্লগ দিবস।
৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৩৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
বেচারী শরবতওয়ালী !
দীপ্তিময়ী শিরোনামে আপনার একটা লেখা আসে না ?
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু। এটা সিরিজ।
৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪২
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: একেক গল্পে আপনার ভাবনার বৈচিত্র্য সত্যিই প্রশংসা করার মত।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০১
অচিন্ত্য বলেছেন: অপূর্ব !!!
মনে হচ্ছিল একখানা ঠুংরি শুনছি। (ঠুংরিতে একই কথা বারবার ইনিয়ে বিনিয়ে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে নানা ভঙ্গিমায় প্রকাশ করা হয়।)
তাহলে অপানুভূতিও নয় অপোনুভূতিও নয়, তাই তো ? বেশ। কিছুদিন আগে একটি শব্দবন্ধের ব্যবহার শিখলাম। স্বাধীনতা-উত্তর (স্বাধীনতোত্তর নয়)।
তবে আমি কিন্তু একটুখানি ফেমিনিস্ট। যেখানেই নারীকে আশ্রয় খুঁজতে দেখি সেখানেই মনে হয় দৃশ্যটা বানানো।
যাই হোক
অসাম হয়েছে
ব্লগ ডে'র শুভেচ্ছা
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: তোমার কণ্ঠে ঠুংরি শুনবো একদিন।
অপোনুভূতি ব্যবহার করবো ভেবেছিলাম। তবে এবার নতুন একটা লিখসি, 'হৃদুপকরণ"।
আশ্রয় তো মানুষ মানুষের কাছেই খুঁজবে তাই না? ঘটনাটা উল্টোও হতে পারে! সো নো মেকি!
শুভেচ্ছা।
১১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: অসাধারণ হামা ভাই!!
এখন মূলত আপনার গল্প পড়ার জন্য ই ব্লগ এ আসা!!
শুভ ব্লগ দিবস হামা ভাই
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুধু আমার গল্প পড়ার জন্যে! এটা বিশাল এক প্রাপ্তি। অনেক ধন্যবাদ!
১২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ব্লগ ডের শুভেচ্ছা ।দীপ্তিময়ী হাতেই গল্পের নায়ক থাক। গল্প ভাল লেগেছে।সুন্দর+
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।
১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
ইখতামিন বলেছেন: গল্পে প্লাস
চলো, উঠি এবার।
হ্যাপি ব্লগ ডে
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাপি ব্লগ ডে ইখতামিন।
১৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৯
শুঁটকি মাছ বলেছেন: আপনে গল্পে ভেরিয়েশন আনেন,এইটাই ভাল্লাগে!!!!!!!ভাল হইছে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভেরিয়েশন আনতে ইচ্ছা করে না। খালি কাটাকুটি টাইপ সাইকো গল্প লিখতে চাই। কিন্তু পাঠকের কথা ভাইবা লিখি না :-<
১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
মামুন রশিদ বলেছেন: দীপ্তিময়ীর স্পর্শের অনুরণন দ্যুতি ছড়াক হিমসকালের রোদনকশা । দীপ্তিময়ীর পূণঃনির্মান এগিয়ে চলুক ।
বাংলা ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা প্রিয় গল্পকার ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। শুভেচ্ছা ব্লগ দিবসের আমার এবং দীপ্তিময়ীর থেকে।
১৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
অদৃশ্য বলেছেন:
খুব অল্পতেই খুব সুন্দর প্রকাশ হয়েছে হাসান ভাই...
লিখাটির কিছু অংশ নিয়ে মজা করবার ইচ্ছে থাকলেও তা দমিয়ে রাখতে বাধ্য হলাম...
শুভকামনা...
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: দমিয়ে রাখার কী দরকার ছিলো! আমি তো মজা করতে পছন্দই করি!
শুভকামনা।
১৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪
সুমন কর বলেছেন: গল্পের উপস্থাপন আর আপনার চিন্তার বিন্যাসগুলো ভাল লাগল।
শুভ বাংলা ব্লগ দিবস ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
শুভ বাংলা ব্লগ দিবস ।
১৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
সায়েম মুন বলেছেন: গল্পটা ওয়েল টিউনড। একটানে পড়ার মত। পড়েছিও তাই!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: তবে আমি একটানে লিখতে পারি নাই। মাঝখানে যায়া ক্রিকেট খেলা দেখসি!
শুভবিকেল।
১৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পুরো গল্পের এই অংশটুকু চমৎকার ! যা চাইলেই কল্পনা করা যায় --
আমি শুনলাম দৈববাণী, "যাকে তুমি ধরে আছো, তার হাত একবার ছেড়ে দিলেই সে তলিয়ে যাবে অতল গহবরে। সেখানে অশ্রূর নদী বয়ে যায়। তুফান ওঠে খুব। চোখের জলের নোনতা স্বাদ অবহেলা আর প্রত্যাখ্যানের তিক্ততার সাথে মিশে তৈরি করে নতুন এক অপ-অনুভূতি।"
কয়েকটা কারেকশন দরকার ছিল মনে করি। এই দীপ্তিময়ী সিরিজটা সুন্দর হচ্ছে। তবে ছোট্ট একটা স্বর্গের পরীর কথা পড়তে গিয়ে ভেবেছিলাম বুঝি শুধু ছোট পরীর জন্যই লেখা হয়েছে বোধ হয়!
শুভকামনা ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা। কারেকশন কিছু বাকি আছে। ঠিক করে নেবো। দীপ্তিময়ী এবং ছোট্ট পরীকে নিয়ে হয়তো লিখবো আরো।
শুভেচ্ছা।
২০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: পরে সময় নিয়ে পড়ে জনাবো হাসান ভাই
শুভ সন্ধ্যা
ভালো থাকুন সবসময়
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভসন্ধ্যা রাসেল।
২১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০১
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: দীপ্তিময়ির প্রেমে পড়বার মুঞ্চায় !
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: উহু। ওটা আমার। কেয়ামত সে কেয়ামত তক!
২২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৮
জেমস বন্ড বলেছেন: ভাললাগছে । প্লাস
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু ০০৭ ভ্রাতা।
২৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: তাহলে খারাপ করে লিখবেন । এমনভাবে লিখবেন যেনও সে মাথার মধ্যে সূক্ষ্ম খোঁচা দেওয়া বন্ধ করে ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিক তার উল্টাটা করমু
২৪| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: নাইস ওয়ান!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু!
২৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২২
আফসিন তৃষা বলেছেন: কতদিন পর!! ভালো লাগলো হামা ভাই
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস তৃষা।
২৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
মোবাইল থেকে পড়ছিলাম। মোবাইলে লগ ইন হই না বলে জানানো হয় নি।
ভালো লাগা জানাতে এখন আবার আসা।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়। শুভরাত্রি।
২৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
আরজু পনি বলেছেন:
...........
ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা রইল, হাসান
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা পনি আপা।
২৮| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০০
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: চালিয়ে যান ভাই
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আজ্ঞে।
২৯| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: ভালো লেগেছে ভাইজান। শুভকামনা জানবেন।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ লিও। শুভসকাল।
৩০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: হামা ভাইয়ের প্রেম অনুভূতির গল্প !
আমার কাছে স্পেশাল লেগেছে স্পর্শ স্পর্শ স্পর্শ !
কতভাবেই না অনুভব করা যায় !
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস অভি। স্পর্শ নিয়ে এই লেখাটা পড়তে পারো
স্পর্শবিজ্ঞান
৩১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
সোমহেপি বলেছেন: অনেক ছুঁয়ে গেল লেখাটা। প্রগাঢ় ভালোবাসার আর বন্ধনের গল্প। আমাদের বন্ধন দৃঢ় হোক। ক্রমাগত আমরা কেবলই বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছি। সব হাতে থাকুক পূর্ণতার পেয়ালা।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা ইমন।
৩২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: উঁচু দরের সুন্দর গল্প, ভাল লেগেছে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৩৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সৃজনশীলতার একটা দারুন উদহারন হচ্ছে এই গল্পের নামকরনটি।
হিমসকালের রোদনকশা। প্রথমে এক নজরে এইভাবে পড়েছিলাম, হিমস কালের রোদন কশা। পরে ভালো করে পড়ে দেখি, হিম সকালের রোদ নকশা। দারুন হয়েছে ভাই।
কোন এক দীপ্তিময়ীর জন্য প্রবল ভালোবাসা আর আবেগ সুন্দর একটা অনুভূতির সৃষ্টি করে।
অনেক শুভ কামনা রইল ভাই।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! আপনি পড়তে গিয়েও সৃজনশীলতার পরিচয় দিয়েছেন।
শুভেচ্ছা কাভা।
৩৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: A beautifully crafted one.
১০ নাম্বার কমেন্টের রিপ্লাইটা ভালো হৈসে।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: তোর মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। ব্লগিংটা আবার শুরু করে দে। চল পুরোনো সেই দিনগুলি ফিরিয়ে আনি একটু করে হলেও।
৩৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৩
কথক পলাশ বলেছেন: "আকাশমুখী পাপড়ি, তারা জল বাসেনা ভালো
তোমার চোখে রাত্রি আছে-আমার চোখে কালো
ঘুম ভাঙ্গেনা মাছের, তুলে চোখ দেখেনা চোখ
পাখির ডাকে চাইনা-এই রাতটি আমার হোক।"
হামা ভাই, এই গল্পটা পড়ে কেন জানি এই সঞ্জীবনী গানটার কথা মনে হলো।
হয়তো কোন মানে আছে-
কিংবা নেই।
বহুদিন পরে এলাম আপনার ব্লগে।
আসাই হয়না যে!
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার গল্প পড়ে সঞ্জীবদাকে মনে পড়েছে, এটা বিশাল পাওয়া!
ভালো থাকুন পলাশ। দেখা হবে, কথা হবে নিয়মিত বা অনিয়মিত।
৩৬| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাল্লাগছে কিন্তু আপনার কাছ হতে কেন জানি প্রেম ভালুবাসা মার্কা গল্প পড়তে
মন চায় না
একটা কড়া আমেজের সাইকো গল্পের দাবী রাখলাম ।
ভাল থাকুন প্রিয় হাসান ভাই ।
বিজয়ের শুভেচ্ছা ।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: হবে হবে! কিছু ঐ টাইপ মুভি দেইখ্যা লই!
৩৭| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
মশিকুর বলেছেন:
স্পর্শের অনুভূতি চমৎকার ভাবে বহিঃপ্রকাশিত হয়েছে। আপনাদের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা...
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মশিকুর। শুভবিকেল।
৩৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০১
রৌহান খাঁন বলেছেন: ভাই নিচের পোস্টের কোচ এন্ড ম্যানেজার লিংকে একটা ক্লিক করে আসেন
Click This Link
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেতন কত?
৩৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ ভোর ৪:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: গল্প পড়ে প্রেমানুভুতি জাগলো সাথে স্পর্শানুভুতিও !! যদিও বাস্তবে তেমন সুযোগ হয়ে ওঠে নি !!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেস্ট অফ লাক অপু!
৪০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
অশুভ বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার গল্প পড়লাম। বরাবরের মতই ভালো লাগলো। আপনার অনেকগুলো গল্প জমে আছে, একটা একটা করে পড়ছি।
ভালো থাকবেন প্রিয় লেখক।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার ব্লগে আপনার বিচরণ আনন্দময় হোক।
শুভকামনা।
৪১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: গুটি গুটি পায়ে দুষ্টু কাঠবেড়ালির মতো করে জানলা, পর্দা আর গ্রিল ভেদ করে আমাদের কাছে আসতে গিয়ে তারা নকশা হয়ে যায়।
খুব ভালো লাগলো হাসান ভাই
সুখী দাম্পত্য জীবনের নকশা তৈরি করেছেন গল্পে
শুভ সন্ধ্যা
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাসেল।
শুভসন্ধ্যা।
৪২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১৩
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
স্নিগ্ধ হা-মা।
আপনার এরচেয়ে কোমল কোন লেখা এর আগে পড়ি নাই। অসাধারণ লাগলো।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার এই রূপ দেখে ভুলো না। শিগগীরই ডার্ক হামা ব্যাক করবে
৪৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ডার্কই তো বেশি পছন্দ করি। তবে সত্যি কী এই লেখাটা পড়ে অবাকই হইসি! আমি পড়ার পর আবার আপনার ব্লগেই ঢুকছি কিনা সে ব্যাপারে সিউর হইছি।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি নিজেও লিখে অবাক হয়ে গেসি
৪৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২০
কালীদাস বলেছেন: আপনের সাইকো রিলেটেড গল্পগুলা কেন জানি আমার বেশি ভাল লাগে।
আপনাদের গ্যাদা কেমন আছে?
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার নিজেরো কম্ফোর্ট জোন সেটা।
গেদি ভালাচে। ৩ তারিখে ১ বছর হবে। দোয়া করবেন।
৪৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
কয়েস সামী বলেছেন: দেরীতে পড়া হলো। কাব্যময় বর্ণনা ভালো লাগে সবসময়।
২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভদুপুর।
৪৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৭
এম মশিউর বলেছেন: সময় করে পড়া হয় না। আপনার পিছনের সব গল্পগুলো পড়বো। কেমন যেন শিহরণ পাচ্ছি মনে।
এই গল্পে স্পর্শানুভূতিও পেলাম।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার গল্প আপনাকে আন্দোলিত করছে জেনে আনন্দিত। শুভ 'প্যারানয়েড' ভ্রমণ!
৪৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
প্যাপিলন বলেছেন: আপনার গল্পগুলো পড়ার সময়টা খুব উপভোগ্য। তবে কালিদাসের মন্তব্য ধরেই বলতে হয় আপনার ডার্ক হিউমার, সাইকো টাইপের গল্প গুলো অনেকক্ষণ ধরে ভাবায়, আত্ন ও প্রতিবেশ ঘটনা, জীবনের সাথে মিলিয়ে দেখারও চেষ্টা করায়।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। আমার নিজেরও ওভাবে লিখতে ভালো লাগে। আশা করি ফিরবো শীঘ্রই।
৪৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
লেখোয়াড় বলেছেন:
অটঃ
এবার আপনার কোন নতুন বই আসবে কি?
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার সম্পাদিত একটা বই আসবে। সেখানে আমিসহ চারজন লেখকের ৩টি করে গল্প থাকবে।
৪৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
লেখোয়াড় বলেছেন:
অটঃ
বিপ্লবীদের কথা'র শেখ রফিকের সাথে আপনার কোন জেনা-জানা বা যোগাযোগ আছে নাকি?
আপনি বাদে অন্য তিনজন লেখক কে কে?
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: শেখ রফিকের সাথে একবার দেখা হয়েছিলো শাহবাগে। কথা হয় নাই তেমন।
অন্য তিনজনও ব্লগার, অপর্ণা, ইনকগনিটো, নাজিম উদ দৌলা।
৫০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৫
অন্তরন্তর বলেছেন:
চমৎকার। ভালবাসা আর আবেগ খুব সুন্দর করে প্রকাশ
করেছেন।
দিপ্তিময়ি এবং ছোট্ট পরীটাকে নিয়ে সর্বসুখে আগামী দিনগুলো
কাটুক সৃষ্টিকর্তার কাছে এই প্রার্থনা।
শুভ হউক ২০১৪।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অন্তরঅন্তর। শুভকামনা।
৫১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯
এহসান সাবির বলেছেন: চমৎকার গল্প।
নতুন বছরের শুভেচ্ছা হামা ভাই!
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভেচ্ছা নতুনের।
৫২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৪
ইখতামিন বলেছেন:
নতুন বছরের শুভ কামনা
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা ইখতামিন।
৫৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
জাফরিন বলেছেন: এত চমৎকারভাবে কেউ লিখতে পারে? কোথায় পান এই শব্দগুলো? আমার চোখ ভরে আসে, অদ্ভুত লাগে...
প্রিয়তে।
অনেক ভাল থাকুন আর অনেক লিখুন ভাইয়া!
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছু কিছু সময় দৈনন্দিন একঘেয়েমীকে কাটিয়ে ঘোরের মধ্যে নিয়ে যায়। এটা সেই সময়ে লেখা গল্প। জয় হোক ঘোরের।
শুভরাত্রি জাফরিন।
৫৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: সকালেই পড়ে গিয়েছিলাম।
অনেক কিছু ছিলো লেখাটায়।
ভালোবাসার চেয়ে বেশী ফুটে উঠেছে নির্ভরতা। আসলে নির্ভরতা শব্দটা দিয়েও ঠিক ফুটিয়ে তুলতে পারছি না!!
হয়তো শব্দটা নির্ভার নির্ভর!
অনেক ভালো লেগেছে। শুভকামনা।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: নির্ভার নির্ভর! সুন্দর বলেছেন।
৫৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: কি যেন একটা ছিলো সেটা শব্দে রুপান্তর করতে পারছি না। শব্দটা আসলে ওটাও নয়। কি জানি।
এই “কি জানি” টা ই হয়তো বন্ধন! বা তার চেয়েও বেশী কিছু।
০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আজ আপনি কোথাও শব্দ খুঁজে পাবেন না!
৫৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৫
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: অফলাইনে পড়েছিলাম , অলসতার কারনে আর মন্তব্যও করা হয়নি ,ভালো লাগাও জানানো হয়নি । আজ জানিয়ে গেলাম
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভালো লাগা জানানোর জন্যে। শুভসকাল।
৫৭| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৬
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: আরে বাহ!
চমৎকার হয়েছে হাসান ভাই।
অন্যরকম, আসলেই বেশ অনেকটা অন্যরকম।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস বাডি।
৫৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭
চতুষ্কোণ বলেছেন: খুবি ভাল লাগল হামা। এই গল্পটা ঠিক যে ঢংয়ে বলবার দরকার ছিল ঠিক সেভাবেই বলে গেছেন। প্রথম লাইন থেকে শেষ অবধি গল্প তার নিজস্ব স্বকীয়তা হারায়নি। কিছু কিছু লাইন ছিল কোট করার মত সুন্দর। সমাজের অস্থিরতাও তুলে ধরেছেন। কে যে কি চাইছে সত্যি বোঝা কঠিন! গল্পের নাম 'স্পর্শস্ফুরণ' হলেও মনে হয় মানিয়ে যেত।
অনেকদিন পর আপনার লেখা। বেশ পরিবর্তন টের পেলাম। ভাল থাকুন।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকু চতুষ। নিয়মিত দেখতে চাই আপনাকে। লেখায় ফিরুন।
৫৯| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৪
ব্যতিক্রমী বলেছেন: প্রত্যেকটা পোস্টে একটা প্রাসঙ্গিক ছবি। অনিয়মিত হওয়ায় মিস করি।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিয়মিত হয়ে যাও। শুভকামনা।
৬০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:০৭
জাফরিন বলেছেন: লেখাটা অনেক প্রিয়। তাই আবার পড়লাম। বেশ একটা শান্তি শান্তি ও'ম ও'ম ভাব পাই...চোখের সামনে হিম সকালের রোদ নকশা টেবিলে রাখা রঙিন প্রিজম ভেদ করে দেয়ালে রংধনু আঁকে।সেই দেয়ালে পিঠ ঠেকিয়ে রঙ মাখামাখি করতে ইচ্ছে করে.., রঙ নয়, রঙের ছায়া!
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভসকাল জাফরিন।
৬১| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৫৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কাভা ভাইয়ের মত আমি প্রথমে পড়েছি রোদন কশা| পরে অক্ষরে অক্ষরে ভেঙ্গে, রোদ-নকশা| নামটার মত সুন্দর গল্পটা| বিজয়ার রাতের হিমে নরম উত্তাপ দেয়ার মত| কোমল এই লেখাটা অসাধারণ লেগেছে, এটুকুই বলব শুধু| শুভ বিজয়া
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ বিজয়া। ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্যে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:০৭
খন্দকার আরাফাত বলেছেন: হামা ভাই এর গল্প মানেই বিশেষ কিছু এটা কি ব্লগ ডের পোস্ট ?