নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি চেয়েছিলাম, তুমি চাও নি। তাই ছাদটি হতে পারে নি অসীম মহাশূন্যে ধাবমান উড়োযান। চিলেকোঠার কড়িকাঠ, কার্নিশ, দেয়ালঘড়ি সবাই প্রস্তুত ছিলো উড়ে যাবার জন্যে। কাঠ আর সিমেন্ট মিলে শেষতক কংক্রিটের নির্জীব উপাখ্যানই হয়ে থাকলো। চাঁদ নেমে এলো না, ঘুমিয়ে গেলো মেঘের বালিশে। অথচ তুমি চাইলেই সেদিন চুম্বনের ত্বরণে ছিটকে যেতে পারতাম আমরা যাবতীয় পার্থিবতা থেকে। সেদিন ঝড় ছিলো না, বাতাসের দাপট ছিলো না, বৃষ্টি ছিলো না, তবুও স্বপ্নাকাশে উড্ডীয়মান হবার, দেহানলে সিক্ত হবার কত উপকরণ ছিলো! আমি এসেছিলাম অতিথি পাখির শেষসময়ের হুড়ো নিয়ে, দেশান্তরী হবার আকাঙ্খায়। তুমি ছিলে অলস মাছরাঙার মতো ধ্যাণী আর হিসেবী। কে বলেছিলো তোমায় কুঁজো হয়ে বসে থেকে একটা পুঁটিমাছের জন্যে অপেক্ষা করতে? আমার মৎসকন্যার মত বেআব্রু শরীর দেখে চোখ ফিরিয়ে নিয়েছিলে। আমি যে জলের অতল থেকে, কতটা গহীন থেকে উঠে এসেছিলাম তোমার শুষ্ক পরিমন্ডলে, আমার যে ভীষণ শ্বাসকষ্ট হচ্ছিলো, আমার যে সময় ফুরিয়ে আসছিলো, চুরি করা সময় হাতের তালু থেকে গড়িয়ে গড়িয়ে কুৎসিত গুঁইসাপের মত হিসহিসিয়ে চলে যাচ্ছিলো নিচে কর্দমাক্ত জলাশয়ে তুমি দেখো নি। কেন দেখো নি? আর তাই আজো আমি ছাদের চিলেকোঠায় আমার ছোটভাইয়ের রকেট বানানোর এক্সপেরিমেন্ট দেখে আশান্বিত হই, রকেটটা বানিয়ে ফেললেই তোমাকে ডাকবো আবার। তুমি, মাছরাঙা যুবক, এতদিনে অনেক মৎস শিকার করেছো, ক্ষুধা আর অভাবের দিনলিপির পাতা শেষ।এবার মৎসকন্যাকে নিয়ে নতুন রাজ্যে পরিভ্রমণের কাহিনী লেখার জন্যে নতুন ডায়েরি কেনো। আমরা উড়বো কাগজের রকেটে, উড়ে উড়ে দেখবো অনন্ত নক্ষত্র বিথীর তারাফুল আর সূর্যের আলোকনামচা।
*
কদিন হলো মিন্টু ছাদে চিলেকোঠার ছাদটা দখল করে কাগজ দিয়ে কী সব যেন বানাচ্ছে। মিন্টু পড়ালেখায় গাফিলতি করলেও এসব কাজে তার ভারী মনোযোগ। টেনেটুনে ইন্টার পাস করার পর যখন ভালো কোথাও ভর্তি হতে পারলো না, তখন থেকেই সে মোটামুটি ধরে নিয়েছে চাকরি-বাকরিতে তার কোন ভবিষ্যত নেই, তাই নিজের দক্ষতাটাকে হাতমকশো করে ভবিষ্যতে ব্যবসা করার প্রস্তুতি এখন থেকেই শুরু করেছে। সে ভারী চমৎকার কাগজের জিনিস বানাতে পারে। নৌকা, টোপর, পুতুল ইত্যাদি তৈরি করে সে আমার মুগ্ধতা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে ইতোমধ্যেই। আমি এসব দেখি, আর ছোটভাইয়ের প্রতিভায় মুগ্ধ হই। একদিন তার কাছে ফরমায়েশ করে ফেললাম বড়সড় একটা রকেট বানানোর। ছোট ভাইরা যেমন হয়, সুযোগ পেয়ে শুরু করলো নানারকম টালবাহানা, আর এটা ওটার দাবী। আমি অবশ্য খুশি মনেই তার দাবীগুলো মিটিয়ে দেই। কারণ, জানি আমার কথা সে কখনও ফেলতে পারবে না। অতীতেও যেমন পারে নি। চিলেকোঠায় বসবাসরত ভ্যাগাবন্ড চালচুলোহীন প্রেমিকের কাছে কাগজে লুকায়িত গোপন আবেগের কথা নিয়ে সে গেছে কতদিন! আর তাই কাগজের ওপর আমার বড় নির্ভরতা। কাগজে লুকিয়ে আছে আমার প্রেমস্মারক, কাগজের তৈরি রকেটে করেই আমি একদিন তাকে নিয়ে চলে যাবো মহাশূন্যের হাইওয়েতে।
*
শাহেদ ভাই এখন বড় চাকুরি করেন। চিলেকোঠায় কায়ক্লেশে থাকার দিন শেষ। শুনেছি ধানমন্ডির দিকে একটা ফ্ল্যাটে একাই থাকেন। বিয়ে করেন নি এখনও। কথাগুলো শুনতে খুব প্রাচীন আর আটপৌরে লাগছে তাই না? পুরোনো প্রেমিকের প্রতিষ্ঠিত হবার অপেক্ষায় থাকা, তার বিবাহ নিয়ে উৎকন্ঠা; আদতে ব্যাপারটা এরকম না। আমি শুধু একদিন, একদিন তাকে নিয়ে উড়বো। উড়ে যাবো মেঘেদের ব্যারিকেড ভেঙে আকাশের শেষ সীমানায়। উড়ন্ত শকটের চারিপাশে নক্ষত্রপুষ্পের সুবাস আর ধূমকেতুর আতশ সাজে চারিদিক ঝলকাবে। আর আমি সমস্ত জীবনীশক্তি প্রয়োগ করে তার ঠোঁটে ঠোঁট রাখবো। শুষে নেবো ভালোবাসানদীর সমস্ত জল। অপ্রেমের মরুভূমিতে ফোটাবো মেঘফুল। সুতরাং, তার বৈবাহিক বা আর্থিক অবস্থা আমার চন্দ্রাভিযানের বাসনায় আদৌ কোন অর্থ বহন করে না।
*
অপেক্ষা! অপেক্ষা আমাকে ভুগিয়েছিলো খুব। আমি ঘৃণা করি অপেক্ষা। বার্তাবাহক অনুজের কাছ থেকে প্রতিটা চিঠি দেবার পরে আমি সাগ্রহে জিজ্ঞেস করতাম শাহেদ ভাই কিছু বলেছে কী না, তার চোখের তারার রঙ পাল্টেছিলো কী না, মুখে রক্তের ঝলক এসে রাঙিয়ে দিয়েছিলো কী না। আমার প্রশ্নবাণে জর্জরিত হয়ে মিন্টু বিরক্ত হয়ে গিয়ে জানাতো, তার আচরণে প্রথমদিনকার একটু বিস্ময় ছাড়া আর কখনই কোন পরিবর্তন আসে নি। সেই বিস্ময়টাকে আমি বিশ্বাস ভেবে খড়কূটোর মতো আঁকড়ে ধরে রাখতাম। অপেক্ষা করতাম একদিন প্রত্যুত্তর আসবে বলে। কিন্তু তা আসে নি কখনও। তাই একদিন ছাদে কাপড় শুকোনোর নাম করে যখন আড়ি পেতে শাহেদ ভাইয়ের ফোনালাপ শুনে ফেললাম, অপেক্ষার লাভা ছিটকে বেড়ুলো প্রলয়রূপে। আবেগের অগ্নুৎপাত হলো আমার ভেতরে। আমি ভীষণ তাপে কাঁপতে কাঁপতে শুনলাম সে রূপা নামের কোন এক মেয়ের সাথে কথা বলছে। কথার বিষয়বস্তু, তার বর্তমান দীনহীন অবস্থার কথা ভেবে রূপা যেন তার কথা ভুলে যায়, এবং অন্য কাউকে বিয়ে করে ফেলে। এমন অবস্থায় সে কোন বাঁধনে কারো সাথে জড়াতে রাজী না, তার ভবিষ্যত পরিকল্পনা এবং পারিবারিক সংকটের কথা চিন্তা করে হৃদয়ঘটিত ব্যাপারকে সে সযত্নে দূরে সরিয়ে রেখেছে। আমার মধ্যে তখন রক্তের নাচন, বাসনার কোমল লতা জেগে উঠছে, কামনার ক্ষুধায় যেন একশ বছরের অনাহারী আমি। আমি জেনেছি আমাকে অগ্রাহ্য করার কারণটা অপছন্দ না, আমি জেনেছি নির্লিপ্ত বোকা যুবকের হৃদয় উঠোনে অন্য কারো ঠাঁই নেই। এসব জেনে আমি সেই শুকনো আঙিনায় পদ্মঘুঙুর পরে নাচতে চাইলাম, আমার হাত জুড়ে অসংখ্য নীলপদ্ম, ছুড়ে দিতে থাকলাম ক্রমাগত। কিন্তু এসবের কোনকিছুই সে দেখছিলো না। তার পাথরচোখ থেকে রাতকাঁচ সরিয়ে দিয়ে আমার হার্দিক প্রলয় তার কাছে দৃশ্যমান করার ইচ্ছেতে কড়া নাড়লাম তার দরোজায়...
*
-শাহেদ ভাই!
-কী খবর রুম্পা?
-ভেতরে আসবো?
জবাব দিতে একটু ইতস্তত করছিলো সে। আমি জানতাম, সেদিন ভেতরে ঢুকলে আর কোন আড়াল থাকতো না আমাদের মাঝে। তার ইতস্ততকালীন সময় বড়জোর দুই সেকেন্ড ছিলো, কিন্তু আমার কাছে মনে হচ্ছিলো তা দুই লক্ষ বছর। এর মধ্যেই আমি কতকিছু ভেবে নিলাম! ঠোঁটের কোণায় প্রথম চুম্বনের অধীরতা, বুকের ভেতর উজার করে দেয়ার আকুলতা, ক্লিভেজে শক্ত দুটো হাতের স্পর্শাকাঙ্খা, কামিজের ভেতর অন্তর্বাসে সর্বনাশা মহাপ্লাবন।
শাহেদ ভাই সেদিন যদি এতসব দেখে থাকতো, একটু হলেও অনুভব করতে পারতো, তাহলে আর জিজ্ঞাসা করতো না কোন দরকারে এসেছি কী না। তার প্রশ্নটা আমার কাছে একইসাথে অশ্লীল এবং অপমানজনক মনে হলো। সে যদি সত্যিই কোন অশ্লীলতা করে বসতো, তার চোখে যদি নানারকম শঙ্কার বদলে লোভ দেখতাম, সে যদি আমার হাত ধরে টেনে নিয়ে দরোজাটা বন্ধ করে দিতো, সেটাই ওই সময়ের জন্যে সবচেয়ে যথাযথ কার্য হতো। হায় পুরুষ! তুমি ভীড়ের ভেতর কোন নারীর গা ঘেঁসে দাঁড়াও ঠিকই ইচ্ছেমতো, হাতকাটা ব্লাউজ, আঁটোসাঁটো লেগিংস আর খোলা পিঠ দেখলে চেয়ে থাকো বুভুক্ষের মতো। আর আজ এই অগ্নিসময়ে তোমার ভেতর নীতিবোধ, আশঙ্কা ইত্যাদির ভুল হিসেব করে তুমি অপমানিত করো অতৃপ্ত রমণীকে! সেদিন আমি আর কিছু না বলেই চলে এসেছিলাম। তারপর স্নান করেছি অনেকক্ষণ ধরে, ম্লানচোখে দেখেছি কীভাবে গোধূলির আগমনে সূর্যটা অস্তাচলে চলে যায়!
*
মিন্টু, তোর কাগজের রকেট বানানোর কতদূর? তোর ফরমায়েশ পূরণ করতে গিয়ে আমি অধৈর্য্য হয়ে যাচ্ছি। তাড়াতাড়ি শুরু কর না ভাই! কথা দিচ্ছি, বইমেলা থেকে তোকে কাগজের ডিজাইনের ওপর ভালো একটা বই কিনে দেবো। কেন জিজ্ঞেস করছিস অযথা এ দিয়ে আমার কী কাজ হবে? কী বলছিস? শুরু করবি শিগগীরই? আগে বলবি না! যে সে কাগজ দিয়ে তো আর এই রকেট বানানো যাবে না। তোকে আমি একশ খন্ড লাল কাগজ দেবো। প্রতিটা কাগজই লাল কালি দিয়ে লেপটানো। শাহেদ ভাই চলে যাবার পর তাকে উদ্দেশ্য করে যেসব চিঠি লিখেছি, সেসব তো আর তোকে পড়তে দেয়া যায় না! তাই আমি অক্ষরগুলো লাল কালি দিয়ে নিশ্চিহ্ন করেছি। এই চিঠিগুলোর পরতে পরতে চুম্বন, কামনা, অশ্রূ আর অপেক্ষার বর্ণমালা। এখানে আছে একলা রাত্তিরের হঠাৎ পাওয়া স্পর্শাবেশ, আলিঙ্গনের অভিপ্রায়, উড়তে চাওয়ার ইচ্ছে। এই কাগজ দিয়ে রকেট বানালে তা ঠিক ঠিক উড়বে, শুধু আমার হাতেই। তুই অতকিছু বুঝবি না। ছেলেমানুষ আছিস এখনও। একটু দাঁড়া, তোকে কাগজগুলো এনে দেই। খবরদার আর কোন প্রশ্ন করবি না। এই তো কাজ শুরু করে দিয়েছে, লক্ষী ছেলে! যা, তোকে আমি টিনটিনের কয়েকটা ভলিউম কিনে দেবো। এবার খুশি তো? নে এখন মন দিয়ে কাজ কর।
*
-তোমার কাজকর্ম না আপা, খুব অদ্ভুত। আজব এক আবদার করে বসেছো, তার চেয়েও আজব সরঞ্জাম নিয়ে এসেছো।
-অদ্ভুতের আর দেখেছিস কী! যখন রকেটটা নিয়ে উড়ে যাবো না, তুই আমাকে একদম কিম্ভুত ভাববি! অবশ্য সেটা তোকে দেখানোর সুযোগ আমি দেবো না। কাজ শেষ করে চিলেকোঠার ঘরটা ছেড়ে দিবি আমাকে এক সন্ধ্যার জন্যে। তারপর চলে যাবি। ছাদের দরোজার কাছে দাঁড়িয়ে পাহারা দিবি কেউ এলে সতর্ক করে দেবার জন্যে।
-আপা, তুমি আমাকে খুব ছেলেমানুষ ভাবো, তাই না? তোমার এইসব অদ্ভুতুড়ে কাজকর্ম আমি পুরোটা না বুঝলেও, কাকে নিয়ে এসব করছো, তা কিন্তু আমি জানি!
-হু, তা তো জানবিই! নে আর পাকামি করিস না। মন দিয়ে কাজ কর।
-কিছু বললেই তো খালি ন্যাকামি আর পাকামি হয়ে যায়। তুমি তো কোন খোঁজখবর রাখো না। থাকো নিজের জগতে মশগুল হয়ে।
-তোর কাছে কিসের খোঁজ নিতে হবে শুনি?
-খবরটা তোমার জন্যে একদিক দিয়ে আনন্দের, আরেক দিক দিয়ে দুঃখের। কীভাবে যে বলবো বুঝতে পারছি না।
-আরে বল না একেক করে। অত ভনিতা করতে হবে না। আনন্দ-বেদনা নিয়েই মানুষের জীবন।
-তোমার জন্যে খুশির খবর হচ্ছে, শাহেদ ভাই আজকে সন্ধ্যায় বাসায় আসবে। মামনির সাথে টেলিফোনে কথা বলেছিলো, আমি শুনেছি। আর দুঃখের খবরটা হলো, সে আসবে তার বিয়ের কার্ড নিয়ে। নিমন্ত্রণ করতে।
ওর কথা শুনে আমার ভীষণ হাসি পেলো। ভারী এক প্যাকেজ নাটকের কাহিনী বানিয়ে ফেলেছে! শাহেদ ভাই এর বিয়ে, অতঃপর আমার ভেঙে পড়া, রকেটপ্রকল্প বাদ দিয়ে দেয়া-এমনটাই ভেবেছে নাকি আমাকে? হাসতে হাসতে বিষম খাই আমি। মিন্টু অবাকচোখে আমার দিকে তাকিয়ে থাকে।
*
রকেট বানানো শেষ। খুব সুন্দর বানিয়েছে আমার ভাইটা। ওর পিঠ চাপড়ে বাহবা দিলাম আমি। এখন আমার একান্ত সময়, যার জন্যে এতদিন অপেক্ষা করেছিলাম। তুই চলে যা মিন্টু, চলে যা। এই চিলেকোঠা এখন একান্তই আমার। সেই বিছানাটা এখনও আছে। উৎসুক দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকিয়ে আছে কড়িকাঠ, দেয়াল আর দেয়ালঘড়ি। সব যেন আগের মতো হয়ে যাচ্ছে! সেই দিনের মতো! তুই চলে যা মিন্টু। বড়দের সব ব্যাপারে নাক গলাবি না, ভারী ডেঁপো হয়েছিস হতচ্ছাড়া! যা না! না, তোকে পাহারা দেয়ার জন্যেও থাকতে হবে না। একেবারেই চলে যা।
কাগজের রকেটটা হাতে নিয়ে আমি চিলেকোঠার দরোজার সামনে দাঁড়িয়ে আছি সেদিনের অসমাপ্ত দৃশ্যটাকে সম্পূর্ণ করার জন্যে। ফিরে আসছে, ফিরে আসছে সেদিন! ক্ষয়ে যাওয়া দেয়ালের আনাচে কানাচে রঙ লাগছে, ঘড়ির কাঁটাটা রুদ্ধশ্বাসে অপেক্ষা করছে সময়ের নিয়ম ভেঙে অতীতভ্রমণের জন্যে, জানালা দিয়ে হুহু করে বাতাস ঢুকছে রকেটটাকে ওড়বার উপযোগী করতে।
আমি আসবো শাহেদ ভাই? জানি, আপনি আজ কোন দরকারের কথা জিজ্ঞেস করবেন না। আমার দিকে তাকিয়ে থাকবেন অপলকে। প্রশ্নের জবাব দিতে ভুলে যাবেন। আমি দরোজাটা বন্ধ করে বিছানায়, আপনার পাশে এসে বসবো। আপনি হাত ধরতে চাইলে বাধা দেবো, কিন্তু তপ্ত নিঃশ্বাসের অমীয় প্রবাহে আপনার হাতেই বাঁধা পড়বো। তারপর? চলুন শাহেদ ভাই, আমরা দুজন আলিঙ্গনরত অবস্থায় ছাদে নেমে আসা মেঘফুলের গালিচা পেরিয়ে এগিয়ে যাবো মহাশূন্য হাইওয়ের রানওয়েতে। হ্যাঁ, এই রেলিংটাই। এখানে এসে দাঁড়ান, ভয় কী! এই যে আমি দাঁড়িয়ে আছি দেখছেন না? আমার কি ভয় করছে? কী হলো শাহেদ ভাই! কোথায় যাচ্ছেন আপনি! আপনি তো পড়ে যাচ্ছেন! নেমে যাচ্ছেন! কেন?
ছাদের রেলিংয়ের ওপর কাগজের তৈরি রকেটটা হাতে দাঁড়িয়ে থেকে আমি দেখতে পাই, নিচে শাহেদ ভাই গাড়ি থেকে নামলেন। হাতে একটা কার্ড, সাথে একটা প্রগলভা মেয়ে। যাও, তোমরা ভেতরে যাও। তোমাদের আমি বিরক্ত করবো না। আমার ভ্রম এবং ভ্রমণ সম্পূর্ন করতে দাও। তাড়াতাড়ি যা না, ধিঙ্গি মেয়ে! এত ঢং করছিস কেন?
তারা দৃষ্টিসীমার আড়ালে চলে যাবার পরে আমি আমার উড্ডীয়মান সময়ে ফিরে যাই।
ছাদের রেলিং। আমি। কাগজের রকেট। আর... কেউ কি ছিলো! কারো কি কথা ছিলো আমার সাথে ওড়বার? আঁতিপাতি করে খুঁজে দেখি কেউ নেই। তাতে কী! আজ কেউ একজন, কিছু একটা উড়ে যাবেই। হয় রকেটটা- যাত্রীহীন অথবা আমি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। থট ডায়েরির মতো কোন সাইকো প্লট মাথায় এলে লিখে ফেলবো।
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩
ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: ভালো লাগলো,একটু বেশিই ভালো লাগলো!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাহলে একটু বেশিই ধন্যবাদ নিন!
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
ডট কম ০০৯ বলেছেন: চমৎকার ফিনিশিং।
শুরুটা দেখে বোঝা যায় নি গল্পের শেষ এত সুন্দর হতে পারে।
মন টা খারাপ হয়ে গেল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প লিখে মানুষের মন খারাপ করে দিতে বেশ লাগে!
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ বড় সড় লেখা, পড়ে গেলুম আর ভাল লাগল।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: বেশি বড় তো না! ১৭০০ শব্দের মতো। ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০০
মামুন রশিদ বলেছেন: দারুণ মুক্তগদ্যের কাব্যিক প্রারম্ভিকা, সাথে মাছরাঙা আর মৎস্যকণ্যার অদ্ভুত রুপকে দুর্দান্ত দৃশ্যপট- ভোরের সোনালী রৌদ্রের মতোই আভাস দিয়ে গেছে গল্পের ব্যাপ্তি ।
বালিকার প্রেম কামনা বাসনা স্বপ্নভঙ্গের অপ্রাপ্তি ছুঁয়ে গেছে পরাণের গহিন ভিতর ।
মুগ্ধপাঠ!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠককে এভাবে ছুঁয়ে যেতে পারাটা সত্যিই আনন্দের। অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই।
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০১
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: ভালো লাগলো!
আর ভালো লাগবেই বা না কেনো?
ভালো লাগার মত ই তো লিখেন আপনি! আরেকটা এপিক লেখা!
ধন্যবাদ ভাই!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ শাকিল।
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৭
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: বর্ণনা জড়জড়ে, হিংসনীয় বটে। যৌন ফ্যান্টাসিই কি প্রবল নাকি প্রেম?
কেন না জানি মনে হচ্ছে - প্রত্যাখ্যান থেকে অসুখটার উৎপত্তি।
ভালো গল্প। সৎ মন্তব্য হচ্ছে এই গল্প আপনার না লিখলেও চলতো। উচ্চাশা বেশিই আপনার কাছে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রেম থেকে যৌনতা আলাদা করা যায় না। কাউকে ভালোবাসলে তার শরীরও ভালোবাসা হয়।
এই গল্প না লিখে চলতো না। অনেকদিন আগে নম্রতার একটা কবিতা পড়ে এমন কিছু লিখতে ইচ্ছে হয়েছিলো। ভালো বা খারাপ যাই হোক, মাথা থেকে নামাতে পেরেই শান্তি!
৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১১
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: ফিনিশিংটা দারুণ !
আর শুরুর দিকে একটা আকুতি নিয়ে গল্পটা আরম্ভ হয়ছে...
তারপর ক্রমশ সূচিত হয়েছে শাহেদ এবং আমার বিপরীত আকুতি...
এককথায় চমৎকার !
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস শহিদুল। ব্লগে পুনরাগমনকে স্বাগত জানাই।
৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্পটা বেশ ভালো লাগল হাসান ভাই! ভালোবাসার গল্পে একটু আধটু মন খারাপের অনুভূতি না থাকলে পাঠকের পাঠ অভিজ্ঞতা ঠিক বাস্তবতা সমৃদ্ধ হয় না। অনেকেরই হয়ত এমন অনেক স্বপ্ন অপূর্ন আছে। একটা সুন্দর স্বপ্নে নিজেদের ঐ স্বপ্নগুলো পুরনের চেষ্টাটা আমার বেশ ভালোই লাগে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বপ্ন এবং সুতীব্র আবেগ মানুষকে একসময় ভ্রমগ্রস্ত করে ফেলে। এসময় অনেক কাজের ব্যাখ্যা করা সম্ভব হয় না।
শুভেচ্ছা কাভা।
১০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্পের থিমটাই কাব্যময়, আপনার লেখনির গুণে সেই বৈশিষ্ট্যটা পরিপূর্ণতা পেয়েছে।
জলের অতল থেকে ভেসে ওঠা, পদ্মঘুঙুর পরে নাচের দৃশ্যকল্প মোহিত করল। শেষের দিকে 'আমার ভ্রম এবং ভ্রমণ সম্পূর্ন করতে দাও'- লাইনটা পুরো গল্পকে, বা রুম্পার এই ঘোরটাকে একজায়গায় জড়ো করে এনেছে স্বাচ্ছন্দ্যে। পাবে না জেনেই কি রূম্পা এতোটা কামনার সাথে কল্পনা করছে তার ভালবাসার রূপ? এটা কি অপ্রাপ্তি, নাকি প্রত্যাখ্যান, নাকি স্রেফ জৈবিক টানের স্বাভাবিক ফলাফল? আমরা সেই পরোক্ষ প্রশ্নের মুখোমুখি হই। আর শেষটা চমৎকার। পাঠককে প্রতীক্ষা করিয়ে রাখা - কি ঘটে না ঘটে।
সবমিলিয়ে চমৎকার লাগল গল্প। শুভরাত্রি।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রত্যাখ্যানের অপ্রাপ্তি, তরুণীবেলার আবেগ আর শরীর এই তিনটে একত্রিত হলে আবেগের দাবদাহ ঘটে। মেয়েটি সে আগুনেই পুড়লো।
অনেক ধন্যবাদ প্রফেসর। শুভরাত্রি।
১১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৫
টুম্পা মনি বলেছেন: খুব চমৎকার একটা কাব্যময় গদ্য পড়লেম। কল্পনার সাগরে ভাসালো। ভালো লাগল খুব।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ টুম্পা। গল্পের নায়িকা আপনার ছোটবোন রুম্পা!
১২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৬
আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: অতৃপ্ত মানবীর কথন ভালো লেগেছে হামা ভাই!!
এই অতৃপ্তি কি দৈহিক না মানসিক সেটা বুঝতে পারনি। তবে দৈহিক মনে হয়েছে বারবার। একগুচ্ছ প্লাস পাওনা রৈলো। মোবাইল থেকে প্লাস দিয়ে যাবো। :/
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: দুটোই ছিলো। প্রবলভাবেই ছিলো। থ্যাংকস মহুয়া।
১৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৯
দন্ডিত বলেছেন: আপনে লেখছেন আপনের রাইট আছে যা ইচ্ছা করনের। এমনিতে চরম লাগছে।
তবে শেষটা অভিনব লাগে নাই, টু বি অনেস্ট, শেষটা বেশী ক্লিশে হয়ে গেছে। এর থেকে লাস্ট দৃশ্যে যদি মেয়েটা ধিঙ্গি হবু বউ এর গলা কেটে রক্তপান জাতীয় কিছু ক্যানিবালিস্টিক রিচুয়াল পালন করত খারাপ হত না।
আপনের বই টই বের হবে নাকি এইবার?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: সব গল্পে এ্যাবসার্ড ভায়োলেন্স মানায় না! এমনিতে আমি এরকম মেলোড্রামাটিক এন্ডিং দেই না। এই গল্পে মনে হলো, দিয়েই দেখি!
বই একটা আসছে আমার সম্পাদনায়। আমার তিনটা গল্প থাকবে ওখানে।
ধন্যবাদ।
১৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
দারুণ গল্প,
বলার ভঙ্গীটা খুব কাব্যিক মনে হয়েছে;
শেষটা দ্রষ্টব্য!!
ভালো থাকুন হাসান ভাই, শুভদুপুর!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি। শুভেচ্ছা।
১৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এটা ডিফারেন্ট হৈসে একদম, চমৎকার লাগসে !
* আপনার বই চট্টগ্রামে পাওয়া যাবে ?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস মুন।
বইটা রকমারি ডট কম থেকে অর্ডার দিয়ে পেতে পারো। Click This Link
১৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৬
টুম্পা মনি বলেছেন: আমার কোন ছোটবোন নেই। আমি আমার আব্বাজান আম্মাজানের একমাত্র কন্যা।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব ভালো। একাই সব স্নেহ পাচ্ছেন। শুভেচ্ছা।
১৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১৬
কালোপরী বলেছেন: আহারে আহারে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন:
১৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২২
নীল কথন বলেছেন: মুক্তগদ্য টাইপ গল্প। পড়তে বেশ আরাম লেগেছে। ২য় বার পাঠ। কিছু কিছু লাইন মায়াবী অক্ষরে চোখে ডুবেছে। মুগ্ধতা হামা ভাই।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস নীল কথন। শুভেচ্ছা।
১৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
ভাঙ্গা কলমের আঁচড় বলেছেন: ভালো লাগল
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
২০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
পারভীন রহমান বলেছেন: এতো ভালো লেখো কি করে??
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: গুরুজনদের দোয়ায়!
২১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১১
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: ভালোবাসা, ভালোবাসা বলে কাঁদছে পৃথিবী?
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু।
২২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১২
এয়ী বলেছেন: অসাধারন লেখা! গল্পের শুরুর প্রতিটি লাইন মনোমুগ্ধকর!!!!
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
ইমোগুলা যেন কেমন
২৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৩
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: শুরুতে যেমন টা ভেবেছিলাম ক্রমশ আপনার কাব্যিক বর্ণনায় হুট করেই শেষ হয়ে গেল !
মনে পড়ছে " দিন শেষে সবাই একা ! "
পড়া শেষ করে যখন আবার পড়তে গেলাম দ্বিতীয়বার তখনি আবিস্কার করে ফেললাম অনেক বড় একটা লেখা একটানে পড়ে ফেলেছি , শুধু হামা ভাইয়ের পোষ্টেই এমনটা সম্ভব !
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক বড় একটা কমপ্লিমেন্ট। থ্যাংকস অভি!
২৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩১
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
প্রথমে ভেবেছিলাম মুক্তগদ্য পড়ছি। তারপর চরিত্রগুলো গল্পটার ভেতরে টেনে নিল। অনেক গুলো বাক্যবিন্যাস পড়লাম। বেশ ভালো লাগা।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সকাল। শুভরাত্রি।
২৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৪১
মেঘলা মানুষ বলেছেন: অনেক দিন পর আসলাম আপনার ব্লগে এবং এসেই গত ডিসেম্বর-জানুয়ারি মাসের "বকেয়া পরে যাওয়া গল্পগুলো" পড়ে ফেললাম।
অল্পকথায় বলতে হলে বলবো, "চমৎকার একটা গদ্যময় সময় উপহার দেবার জন্য অজস্র ধন্যবাদ"
ভালো থাকুন, শুভেচ্ছা
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো কাটুক সারাদিন।
২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩১
নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: স্রেফ উড়ে গেলাম, হাসান!
পাসওয়ার্ড ভুলে গেছিলাম, রি-সেট করলাম কেবল এখানে মন্তব্য লেখার জন্য।
হ্যাটস অফ!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: সম্মানিত বোধ করছি নাঈফা।
২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৩৭
নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: The first paragraph is simply mind-blowing! (It's not giving me an option to write in Bangla! God knows why!)
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস!
২৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪৫
নাঈফা চৌধুরী (অনামিকা) বলেছেন: Ach'chha, ektu koutuhol - Nomrotar kon kobita? (Bangla font ashchhe na)
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ছাদটি হতে পারতো মুনরুফ
বৃষ্টিবালিকার দিগন্তবিস্তৃত চোখের পাতায়
কি যে মায়া এঁকে দিয়ে গেছো
সেই অবধি
জেগে আছে ঘড়ি
পেন্ডুলামের হাত খুলে বেড়াতে যায়নি একটি মিনিট, সেকেন্ডের কাটাও !
সে শুধু তার ওড়নাসুতোয় লালিমা মেখেছে ঝড়ের গায়ে বুনেছে মৌনময়ুরের গল্প।
সেই থেকে
ঠায় দাড়িয়ে আছে দেয়ালযুগল জানালা, কপাট, রোদেভেজা কার্নিশটিও
তুমি চাইলেই ছাদটি হতে পারতো মুনরুফ
সিলিঙ খুলে আলগোছে দেখেতে পেতো একথালা রূপোয় গড়া হাসি!
আর জলকুমারীর রথ শূন্যে দরজা মেলে দিলেই !
রথে পা , এক পা , দু পা , তিন পা এইতো সব কাছাকাছি নিঝুম নিঝুম বাক্সবন্দী নির্ঘুম ঘুম তিন লক্ষ একুশটি মায়াস্পন্ধন কে আর তারে বেঁধে রাখে কোথায় যাও বৃষ্টিপোড়া চোখ?
২৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: প্রথম অনুচ্ছেদটি রীতিমতো স্পর্শ করবার মত।
সুন্দর লেখায় শুভেচ্ছা রেখে গেলাম।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।
৩০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: কাব্যিক গপ এমনিতেই ভালা পাই! আপনারটা আলাদা হইছে। লাইকড ইট!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভদুপুর।
৩১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৫
লাবনী আক্তার বলেছেন: চমৎকার গল্প। ভীষণ ভালো লাগল হামা ভাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ লাবণী। শুভেচ্ছা।
৩২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
সানজিদা হোসেন বলেছেন: সুন্দর। এই গল্পটা পড়লে অনেক মেয়েরি মনে হবে গল্পটা তাকে নিয়েই লেখা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই নাকি! মেয়েদের নিজস্ব ভূবনে প্রবেশের চেষ্টা তাহলে সার্থক!
৩৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শুষ্ক পরিমন্ডলে -- চোখে লাগে শব্দটা।
ইংরেজি শব্দ লিখতে গেলে প্রায়ই চলে আসে কিন্তু সেগুলোর সাথে বাংলা শব্দের কিছু প্রয়োগ কেমন উদ্ভট লাগে। আমারও হয় এমন।
হাতমকশো , ভ্যাগাভন্ড, কয়েকটা ভলিউম, এক্সপেরিমেন্ট , রকেটের সাথে নক্ষত্রবীথির তারাফুল আর সূর্যের আলোকনামচা ----- এসব উদাহরণ দিলাম।
গল্প প্যাচপ্যাচে ধরণের হইছে।
আর নম্রতার কবিতা গুলো অদ্ভুত ধরণের ভালো লাগার, সুন্দর।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি আগে অনেক বেশি ইংরেজি শব্দ এবং সংলাপ ব্যবহার করতাম। এখন তো কিছুটা কমাইসি। কিন্তু যেসবের উদাহরণ দিলেন সেগুলো তো দৈনন্দিন কথাবার্তারই অংশ। আর কাব্যিক অংশটার সাথে সেগুলোর খুব একটু যোগসাজস নাই।
প্যাচপ্যাচে মানে কী রকম ঠিক বুঝলাম না।
শুভদুপুর।
৩৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: প্যাচপ্যাচে মানে মোটামুটি মানের হইছে। প্রত্যাশার লেভেল হাই ছিল
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: যাক, নতুন একটা শব্দার্থ জানলাম।
৩৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:১৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: প্রথম অনুচ্ছেদটি অসাধারণ লাগল। বাকিটাও ভালো লাগল।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৩৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৪
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
এই টপিক বিশেষ করে গল্পের ফিনিশিং পুরোটাই একটু অন্যভাবে আপনাকে চেনাল আমার কাছে হামা ভাই।
সমস্ত গল্প জুড়েই ছড়িয়ে ছিল একরাশ মুগ্ধতার উপাদান। খুব সাধারন একটা কাহিনী হতে পারত এটা, কিন্তু গল্পের ফরম্যাটটা তা হতে দেয়নি।
মাঝে আপনার কিছু লেখা মিস করেছি। পড়ে ফেলব।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: একটু অন্যভাবে লিখে দেখলাম পাঠক কী ভাবে নেয়। তোমাদের প্রতিক্রিয়ায় ভালো লাগলো।
মাঝে সাইকো টাইপ লেখা আছে কিছু। পইড়া ফেলো।
৩৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:২৩
নাছির84 বলেছেন: লেখার আঙ্গিক এবং বালিকার মনের অনুভূতি প্রকাশের ভঙ্গিটা অসাধারন। যদিও গল্পের সারবস্তু বেশ হালকা। কিন্তু মুগ্ধপাঠ শেষে বুঝতে পারলাম,,,,চন্দ্রছাদ শুধুই মনের অনুভুতি প্রকাশের গল্প।+++++++
ভাল থাকবেন। শুভ কামনা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পে কী বলা হচ্ছে, তার চেয়ে কীভাবে বলা হচ্ছে এটাই বেশি গুরুত্ব পায় আমার কাছে।
শুভরাত্রি।
৩৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৩৫
এরিস বলেছেন: আমরা উড়বো কাগজের রকেটে, উড়ে উড়ে দেখবো অনন্ত নক্ষত্র বিথীর তারাফুল আর সূর্যের আলোকনামচা।
ছোট ভাইকে রকেট বানাতে বলার সাথে এই লাইনটির যোগসূত্র খুঁজে পেলাম। আবার প্রথম অংশ পড়ে টের পাচ্ছিলাম এই মেয়ে আকাম একটা ঘটাবে। তবে, আমি ভেবেছি শাহেদকে নিয়েই যাবে .. বোকা মেয়ে..
আপনার গল্পের প্রথম অংশ সবসময়েই মাথায় একটা ছান্দিক কিছু ঢুকিয়ে দেয়, ঠিক ব্যাখ্যা করতে পারছিনা। কাব্যময় লাইনগুলো পড়েই কেমন যেন একটা মনের ভেতর ঢুকে যাই। ভাল লাগে এভাবে গল্পের ভেতর ঘুরে বেঢ়াতে।
আচ্ছা, এতরকম করে ভাবেন কিভাবে!
সাইকো থ্রিলার, ওই সেই, গল্পের এতো শাখা বিশাখা আমি বুঝিনা, খুঁজি ও না। আমার মুগ্ধ হতে ভাল লাগে। একটা মেয়ে, একটা শাহেদ, একটা মিন্টু, একটা রকেট, একটা বিয়ের কার্ড বানিয়েছেন, নিজে তা নিয়ে খেলেছেন, আমাকেও খেলা দেখিয়েছেন। আমি মুগ্ধ হয়ে দেখেছি!!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: বিভিন্ন রকম করে গল্পের প্রকাশ আমার অনুভূতির একেকটা স্তরের বিন্যাস। এই গল্পটি লিখতে প্রেরণা পেয়েছি নম্রতার লেখা কবিতা "ছাদতি হতে পারতো মুনরুফ" থেকে। ২৮ নং কমেন্টের জবাবে কবিতাটা পাবেন।
শুভেচ্ছা।
৩৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৪
এরিস বলেছেন: চন্দ্রছাদে ওভাবে না গেলেও হত। রকেটে চড়াটা আনন্দের হলেও হতে পারে, তবে চন্দ্রছাদ মনে হয় না ওর জন্যে খুব একটা শান্তির যায়গা হবে। সেখানেও কোন না কোন গর্তেও হয়তো সে পড়বে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিমজ্জনই যার নিয়তি, সে অত ভালো মন্দ বিচার করতে পারবে কি!
৪০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫৫
সুমন কর বলেছেন: প্রথমদিকে কাব্যিক শুরুটা বেশ লাগল। আর আপনার লেখার ধরন নিয়ে কি আর বলব, যেভাবে বাক্যে শব্দের ব্যবহার করেন, হিংসে হয়!! খুব ভাল লাগল।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৪১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:১০
বৃতি বলেছেন: হাসান ভাই, ২য় প্যারাতে কিন্তু বলে দিয়েছেন গল্পের এন্ডিং _
আর তাই কাগজের ওপর আমার বড় নির্ভরতা। কাগজে লুকিয়ে আছে আমার প্রেমস্মারক, কাগজের তৈরি রকেটে করেই আমি একদিন তাকে নিয়ে চলে যাবো মহাশূন্যের হাইওয়েতে।
এই কথাগুলো জানা না থাকলে মনে হচ্ছে সমাপ্তিটা নিয়ে ভাবার অবকাশ ছিল।
গল্পে ভাল লাগা।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: যখন লেখাটা শুরু করেছিলাম, আমি নিজেও জানতাম না এন্ডিং কেমন হবে।
শুভেচ্ছা বৃতি।
৪২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:২২
অচিন্ত্য বলেছেন: ওহ কী অসাধারণ সব ইমেজ ! 'মেঘের বালিশ' কথাটা আমি প্রথম আর্কের হাসানের একটা গানে শুনেছিলাম (হৃদয়ের দুর্দিনে যাচ্ছে খরা)। 'চুম্বনের ত্বরণ'- ওরে ব্বাস ! সময় হাতের তালু থেকে গড়িয়ে পড়ছে; তাও আবার গুঁইসাপের মত হিসহিসিয়ে ... ভয়াবহ সুন্দর সুররিয়েল অনুভব ! 'সূর্যের আলোকনামচা' !! 'নক্ষত্রপুষ্পের সুবাস', 'ধূমকেতুর আতশ সাজ', 'মেঘফুল', 'অপেক্ষার লাভা', 'পদ্মঘুঙুর', 'রাতকাঁচ', - অসাধারণ সব সিমিলি মেটাফোর !!
শেষটা ভীষণ উদ্বেগপূর্ণ হয়েছে। খুব ভাল লেগেছে। খুব। চমৎকার !
('কী' এর অপপ্রয়োগ ঘটেছে একাধিকবার )
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হৃদয়ের দুর্দিনে গানটা শুনেছি। মেঘের বালিশের অংশটা মনে পড়ছে না। কি আর কী মাঝেমধ্যে ভুল হয়ে যায় আর কী! (এবার মনে হয় ঠিক আছে!)
এভাবে খুঁটিয়ে পড়ার জন্যে অনেক ধন্যবাদ অচিন্ত্য।
৪৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৭
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: একদম ওস্তাদি গল্প। আপনি গল্পের ওস্তাদ।
সুন্দর সমাপ্তি।
ছবিটা দারুণ! +
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠের জন্যে অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৪৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
নিশাত তাসনিম বলেছেন: হামার আরও একটি হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া গল্প বেশ লাগলো
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিশাত।
৪৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২০
ডানাহীন বলেছেন: গল্পটি একটু এলোমেলো লাগছিল প্রথমদিকে যদিও বর্ণনার সৌন্দর্যে সেটুকু ঢাকা পড়ে গেছে । তবে শেষটা আমার মনমতো .. কিছু কিছু মুহূর্তে সব অনিয়ন্ত্রন নিজের হাতেই তুলে নিতে হয় ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রথমদিকে ঠিক লক্ষ্য স্থির ছিলো না। পরে থিতু হয়েছি। আপনার পর্যবেক্ষন চমৎকার। শুভেচ্ছা।
৪৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর,,,,,,,,,,,ভীষণ ভাল লেগেছে
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুনে আমারও ভীষণ ভালো লাগো। শুভরাত।
৪৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫১
অন্তরন্তর বলেছেন:
প্রথম প্যারাটা পড়ে মনে হচ্ছিল কবিতা
পরছি। হামা ভাইয়ের একটা অন্যরকম গল্প।
আপনি খুব ভাল গল্পকার। চমৎকার। +++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৪৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫১
রিদওয়ান এইচ ইমন বলেছেন: ভালো লাগলো এবং সেই ভালোলাগা সত্যিই অন্যরকম।শুভকামনা রইলো। +++
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রিদওয়ান।
৪৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
রহমান সংশয় বলেছেন: চমৎকার হামা ভাই
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৫০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:১০
অচিন্ত্য বলেছেন: আজ্ঞে না। এবারও 'কী' এর অপপ্রয়োগ রয়ে গেছে। 'বলছে কী না' , '... কী না' জায়গা গুলোতে 'কি না' হবে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৫১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
অদ্ভুত জোনাক পোকার বাতিঘর বলেছেন: গল্পকারের ভাষায়, একটি মেয়ের রক্তাক্ত হৃদয়ের গল্প।
আমজনতাঃ ছ্যাকার গল্প।
গল্প ভাল্লাগসে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ভালো লাগলো।
সহজ বর্ণন অপেক্ষাকৃত।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়।
৫৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩
বৃত্তবন্দী শুভ্র বলেছেন: অনেক সুন্দর ভাইয়া
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ শুভ্র।
৫৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:১৮
উদাস কিশোর বলেছেন: খুবই ভাল লাগলো
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে। শুভরাত্রি।
৫৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩৫
আরজু পনি বলেছেন:
আদীতে আপনার সাথে দেখা করার সুযোগ আছে ?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: নিশ্চয়ই। আজকেও তো ছিলাম। প্রতি শুক্রবারে থাকবো আশা করি।
৫৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
নম্রতা বলেছেন: কাগজের নৌকার ভাজে ভাজে গল্পের খোঁজে যে যায় সেই হারায়!
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: সবকিছুই গল্প হয়ে যায়, আপনার কবিতায়। খুঁজে নিতে আনন্দ।
৫৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
সায়েম মুন বলেছেন: আইডিয়া এবং বাচনভঙ্গী দুটোই ভাল লাগলো। গল্প পড়তে গিয়ে রকেট বানানোর কাহিনী নিয়া একটা সিনেমার কথা মনে পড়লো---সিনেমার নাম অক্টোবর স্কাই।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলেন কী! অক্টোবর স্কাই তাড়াতাড়ি দেখতে হৈবো তো।
শুভরাত।
৫৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:১২
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: গল্পটা যেদিন পোস্ট করেছিলেন সেদিনই পড়েছিলাম হাসান ভাই।
গল্পের প্লটের তুলনায় বর্ণনাভঙ্গীটাই বেশী ভালো লেগেছে।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাজিদ। শুভরাত্রি।
৫৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গল্পের প্রথম অনুচ্ছেদটি পড়ার পরে মনে হলো যেন গদ্য আকারে কোন কবিতা পড়ছি। সম্পূর্ণ গল্পটি অবশ্যই সুখপাঠ্য। ভালোও লেগেছে। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে প্রথম অনুচ্ছেদটি।
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্যে।
৬০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:২৮
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: আমি পড়ছি আর ভাবছি.. ঘটনা কি হইল.. তবে এক বালিকার দহন বুঝিতে পারিলাম..
আর আপনার লিখা্র ব্যাপারে কিছু বলার নেই... সবসময়ই তরুন..
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকু তুহিন।
৬১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: প্রথম প্যারাটা মুখস্ত করে রাখবার মতো । কি সব আশ্চর্য দৃশ্যকল্প, রকেটটা বানিয়ে ফেললেই তোমাকে ডাকবো আবার । এখান থেকে যে ঘোরটা সৃষ্টি করেছেন সেটা শেষ পর্যন্ত থেকে যায়, তবে সেটা শব্দের ঘোর । নয়তো মাঝে মাঝে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে দেয়, মেয়েটার শাহেদের প্রতি আকর্ষণ শুধুই জৈবিক নাকি তীব্র ভালোবাসার প্রত্যাখ্যাত রূপ ?? পরে সেই উত্তর মেলে, সে সব মিলিয়েই টালমাটাল ভালোবাসা বুভুক্ষ তরুণী ।
"হায় পুরুষ! তুমি ভীড়ের ভেতর কোন নারীর গা ঘেঁসে দাঁড়াও ঠিকই ইচ্ছেমতো, হাতকাটা ব্লাউজ, আঁটোসাঁটো লেগিংস আর খোলা পিঠ দেখলে চেয়ে থাকো বুভুক্ষের মতো। আর আজ এই অগ্নিসময়ে তোমার ভেতর নীতিবোধ, আশঙ্কা ইত্যাদির ভুল হিসেব করে তুমি অপমানিত করো অতৃপ্ত রমণীকে" , অনেক খানি লেগে থাকে চোখে, " ভারী এক প্যাকেজ নাটকের কাহিনী বানিয়ে ফেলেছে! শাহেদ ভাই এর বিয়ে, অতঃপর আমার ভেঙে পড়া, রকেটপ্রকল্প বাদ দিয়ে দেয়া-এমনটাই ভেবেছে নাকি আমাকে?" । প্রেমের এক চেপে রাখা রূপ ।
রুম্পার সাথে তার ছোট ভাই এর সম্পর্কটাও ভালো লাগে, মিষ্টি বাঙ্গালী একটা সম্পর্ক , গল্পটাকে আরও মায়াময় করে । গল্পের শেষে এই মায়াময়তায় আরও খানিকটা মন খারাপ করে দেয় । তবে গল্পের পরিণতি অবাক করে না, কিন্তু যখন শাহেদ বিয়ের দাওয়াত দিতে নামছে তখনই মেয়েটার উড়ে যাওয়া কেমন সিনেমাটিক ক্লাইমেক্সের মতো লাগে ।
ভালো লেগেছে ভাইয়া, শুভেচ্ছা , ভালো থাকবেন সবসময় !
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: এমন যত্ন করে বললেন খুব ভালো লাগলো কথাগুলো। তবে প্রথম প্যারাটা কিন্তু মুখস্ত ধরবো! হাহাহা। শেষটা ইচ্ছে করেই সিনেমাটিক দিলাম। ইদানিং সিনেমা বেশি দেখা হচ্ছে। তাছাড়া আমার কোন গল্পে এমন সমাপ্তি নেইও। তাই একটু বদলের জন্যে আর কী!
শুভদুপুর আদনান।
৬২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: গল্প ও গল্পের প্রকাশ দুই ই ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা তনিমা।
৬৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:০৯
অন্তি বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার গল্প পড়লাম। অনেক ভালোলাগা।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: দেখে ভালো লাগলো অন্তি। শুভেচ্ছা।
৬৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২০
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: অনেক সুন্দর ++++
একটি ভাঙা হৃদয়ের আর্তনাদ
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রাসেল। শুভদুপুর।
৬৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০
নক্ষত্রচারী বলেছেন: ইনট্রো ও ফিনিশিং মিলিয়ে ভালোই লাগলো লেখাটা ।
এবার সায়েম মুনের পাশাপাশি আমিও রেকমেন্ড করি 'অক্টোবর স্কাই' দেখার জন্য ।
শুভকামনা রইল ভাইয়া ।
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: দেখে ফেলবো। ইদানিং মুভি দেখার নেশা হয়েছে ভালোই।
শুভবিকেল রাফি।
৬৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২১
আরুশা বলেছেন: অনেক দিন পর আপনার গল্প পড়লাম .....
এক কথায় মুগ্ধ +++++
১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরুশা।
৬৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
অদৃশ্য বলেছেন:
ঘোরলাগা গল্প হাসান ভাই... দারুন লেগেছে আমার... সময় নিয়ে টুকটুক করে পড়লাম...
ভালো আছেন আশাকরি...
শুভকামনা...
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অদৃশ্য। ভালো ছিলেন আশা করি।
৬৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৩১
গোর্কি বলেছেন:
চমৎকার ছোট গল্প। খুব ভালো লেগেছে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গোর্কি।
৬৯| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
ভাল লাগল
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্যাড ইশটুরিতে হাসা ঠিক হয় নাই।
৭০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
ও স্টোরি তাইলে স্যাড আছিল !! :!> :#>
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৭১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৪৬
বোকামন বলেছেন:
গল্পটির প্রথম অংশটি বাদে পুরো লিখাটিকে আমার বেশ দুর্বল এবং খ্যাপা মনে হয়েছে। তাই স্বাদ আস্বাদন করতে পারলাম না।
ভালো থাকবেন। লেখকের জন্য শুভ কামনা রইলো।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: খ্যাপা মনে হওয়াটাকে কমপ্লিমেন্ট হিসেবে নিলাম। ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৭২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:২৭
চেনা মুখ, অচেনা ছায়া বলেছেন: Onekdin bloge login kora hoy na. Aj shudhu ei lekhatay comment kortei login korlam.
Valo legeche golpota.
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। নিয়মিত হয়ে যান ব্লগে।
৭৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: স্যাড থিম কিন্তু ভালো লেগেছে পড়ে অনেক
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ কন্যা।
৭৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: সিম্পল কাহিনী। লেখার কারিশমার কারনে পড়ে খুবই ভালো লাগলো। তবে একটু অবাক হয়েছি। আপনার লেখার মধ্যে একটা ব্রুটালিটি থাকে। এটার মধ্যে তা অনুপস্থিত।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: একটু চেঞ্জ আনলাম আর কী! লেখার সাথে সাথ অবশ্য আমি মানুষটাও কিছুটা বদলাইছি হয়তো।
৭৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:১৬
সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: অনেক মনোযোগ দিয়ে পড়তে হয় আপনার লেখা। একটু মন অন্য দিকে গেলেই মূল সুর হারিয়ে ফেলি। কারণ আপনার বাক্যগঠন এত গভীর যার ভেতরে ঢুকতে গেলে পুরো মনোযোগ দেয়া চাই’ই। তাহলে অনেক পাওয়া যায়। ভাল থাকুন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৭৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০২
ফালতু বালক বলেছেন: আগা টু গোঁড়া, পুরাই ভালো লাগছে।
অনেক, অনেক।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৪:১৭
নোমান নমি বলেছেন: আপনার লেখা কেবল ডেইলী স্ট্রং হইতাছে। টিপটপ একটা গল্পে কী দেখাইলেন। ভাল্লাগছে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু!
৭৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
বেশ তরতর এগিয়ে গেছে কারো ভাবনা , এই উড়বে বলে ।
চন্দ্রছাদে কাগজের আকাশ-নাও ভাসলো বলে যাত্রীহীন অথবা একাকী সে .........
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর করে বলেছেন। ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৭৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০০
সুদীপ্ত কর বলেছেন: হায় পুরুষ! তুমি ভীড়ের ভেতর কোন নারীর গা ঘেঁসে দাঁড়াও ঠিকই ইচ্ছেমতো, হাতকাটা ব্লাউজ, আঁটোসাঁটো লেগিংস আর খোলা পিঠ দেখলে চেয়ে থাকো বুভুক্ষের মতো। আর আজ এই অগ্নিসময়ে তোমার ভেতর নীতিবোধ, আশঙ্কা ইত্যাদির ভুল হিসেব করে তুমি অপমানিত করো অতৃপ্ত রমণীকে
ছাদের রেলিং। আমি। কাগজের রকেট। আর... কেউ কি ছিলো! কারো কি কথা ছিলো আমার সাথে ওড়বার? আঁতিপাতি করে খুঁজে দেখি কেউ নেই। তাতে কী! আজ কেউ একজন, কিছু একটা উড়ে যাবেই। হয় রকেটটা- যাত্রীহীন অথবা আমি।
সেইরকম।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু!
৮০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
মশিকুর বলেছেন:
আপনার অন্য গল্পগুলোর(আমার পড়া) চেয়ে এটা আলাদা স্বাদের ছিল। মাঝে মাঝে এমন লেখা দিলে ভালোই হয়
শুভকামনা।।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: চেষ্টা করবো বৈচিত্র বজায় রাখতে। ধন্যবাদ মশিকুর।
৮১| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৭
ফয়সাল হুদা বলেছেন:
বূঝা যাচ্ছে ,ভ্রমের ভ্রমণ কোন বিশেষ একজনের পিজিকাল প্রেজেন্টেন্স ছাড়াও হতে পারে....
গল্প পড়ি,ভালোলাগায় আচ্ছাদিত হই।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ফয়সাল। শুভকামনা।
৮২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সকাল ১১:৩৫
এহসান সাবির বলেছেন: ছাদের রেলিং। আমি। কাগজের রকেট। আর... কেউ কি ছিলো! কারো কি কথা ছিলো আমার সাথে ওড়বার? আঁতিপাতি করে খুঁজে দেখি কেউ নেই। তাতে কী! আজ কেউ একজন, কিছু একটা উড়ে যাবেই। হয় রকেটটা- যাত্রীহীন অথবা আমি।
হায় হায়..
গল্পে ভাললাগা হামা ভাই।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ এহসান সাবির। শুভদুপুর।
৮৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৪ ভোর ৬:২৩
উদাস কিশোর বলেছেন: মুগ্ধ পাঠ হামা ভাই ।
অসাধারন
০৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৮৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
ইখতামিন বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো
০৯ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ইখতামিন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
আহমেদ মুস্তফা জিহাদী বলেছেন: ব্যাপক ভালো লেগেছে। তবে আপনার লেখা "থট ডায়েরী" গল্পটা আমার সবথেকে প্রিয় !