নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হঠাৎ করেই আমার সাথে দেখা হয়ে গেলো সাহসের। সে একরত্তি ছোট্ট একটা অস্তিত্ব, পকেটে করেই ঘুরে ফেরা যায় অনায়াসে। সে আমাকে দেখে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানালো। আমি সসংকোচে আমার কড়ে আঙ্গুল দিয়ে তার হাত স্পর্শ করলাম। সাথে সাথেই কী একটা দারুণ পরিবর্তন ঘটে গেলো! আমি অনুভব করলাম আমার ভেতরের ভীতু, জবুথবু অন্তঃপুরে রণদামামা বাজছে। ভয়ে সিঁটিয়ে থাকা হৃদয়টা রক্তোচ্ছাসে প্লাবিত হয়ে আনন্দডম্বুরের সাথে নৃত্যরত। মনের ভেতর তোলপাড়, এতদিন সাহসের অভাবে যা যা করতে পারি নি সব আজকের ভেতরেই করে ফেলবো। সাহস ছাড়া আমরা কী ভীষণ কাপুরুষ আর নপুংশক যেন সমুদ্রতটের মাতাল ঢেউয়ের ঝাপটায় ত্রস্ত বালিহাঁস সেঁধিয়ে যাচ্ছে চোরাবালিতে। আমি উঠে দাঁড়ালাম ভস্ম থেকে জীবন পাওয়া ফিনিক্সের মতো। এবার আমার উড্ডয়ন কাল মৃত ইচ্ছের স্তব্ধ অম্বরে।
সাহসের সাথে দেখা হয়ে যাওয়াটা আমার জন্যে অবশ্যম্ভাবীই ছিলো। বেশ অনেকদিন ধরেই প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম তার সাথে দেখা করার। চুপিচুপি রাত নেমে এলে আমার একাকীত্ব যখন জাঁকিয়ে বসতো পাথর হয়ে বুকের পরে, তখন তাকে ঠেলে সরিয়ে দিতে গিয়েই একদিন হঠাৎ আবিষ্কার করে ফেললাম তার অস্তিত্ব। একা হয়ে গেলেই আমি ভীতু হয়ে যাই। আমার প্রতিদিনের হেরে যাওয়া, প্রবঞ্চনা, গঞ্জনা, গোত্তা খাওয়া উচ্চাভিলাস আর আহত ইচ্ছেরা চারিপাশে ঘিরে ধরে ভয়ার্ত আবহ সঙ্গীতের শোকগীতি গায়। তখন ঘামে আমার শরীর ভিজে আসে, গলা শুকিয়ে শিরীষ কাগজের মত খসখসে হয়ে যায়, আর হৃৎপিণ্ডটা খাঁচায় বন্দী বাচ্চা খরগোশের মতো লাফাতে থাকে। একাকীত্বজাত এসব ভয়ার্ত অনুভূতি ক্রমশই আমাকে গ্রাস করে বিপন্নতার ঘুপচি সড়কে দানবসদৃশ মরণযানদের হুড়োহুড়ির ভেতর ঠেলে দিচ্ছিলো। সংঘর্ষের কবল থেকে নিজেকে বাঁচাতে গিয়ে ছুটতে ছুটতে গলদঘর্ম হয়ে একদিন হঠাৎ করেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেললাম আর নয় এভাবে ত্রস্ত হরিণীর মতো ছুটে পালিয়ে জীবনসন্ধান। একদিন জানালা খুলে দিয়ে আমার অভ্যস্ত আবদ্ধতাকে উড়িয়ে দিলাম চৈতালী বাতাসের সাথে, ঘর আলো করে জীবনরঙে রাঙিয়ে দিলো নক্ষত্রের বক্ষ থেকে আবির্ভূত অলীক আভা। সেই হাওয়া আর আলোর মন্টাজ আমায় জীবনকে অন্যভাবে ভাবতে শেখালো। আর সেইদিন থেকেই একটু একটু করে মনোবল সঞ্চয় করছিলাম সাহসের সাথে দেখা করার টিকেট ক্রয়ের জন্যে। দিনকেদিন আমার মধ্যে বিশ্বাসের শেকড় দৃঢ়ভাবে প্রোথিত হচ্ছিলো, সাহসের সাথে দেখা হয়ে যেতে খুব বেশি দেরী নেই হয়তো।
আমি জানতাম সাহসকে পেতে হলে বিশেষ কিছু ঘটাতে হবে, যা আমার আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে দেবে। হয়তো বা বাসের ভীড়ে সুযোগসন্ধানী লম্পট যুবককে খুব একচোট নিয়ে নেয়া, অথবা যার জন্যে বিনিদ্র রাত কাটে, সেই মেয়েটার কাছে গিয়ে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে গাঢ় কণ্ঠে ভালোবাসার কথা জানানো। সাহস আমার কাছে চলে আসতে পারে হাঁটতে গিয়ে ধাক্কা লাগা দশাসই রূঢ় ব্যক্তির দেহ থেকে হেলেদুলে অথবা দশতলা উঁচু দালানের প্রাচীরে বসে থাকা অবস্থায় উড়েউড়ে। আমার ক্ষেত্রে সাহসের আগমন অবশ্য এতসব ঘটনার অছিলার ধার ধারেনি। প্রথমে যেমন বলেছি, হঠাৎ করেই দেখা হয়ে গেলো তার সাথে! তখন আমি রাত জেগে নানারকম আকাশকুসুম চিন্তায় মগ্ন ছিলাম। ভাবতে গিয়ে বেশিরভাগ সময়ই ভাবনাগুলো নেতিবাচক অনুভূতি দ্বারা গ্রেপ্তার হয়ে ভয়সরনী ধরে বিপদজনক ভ্রমন শুরু করতে বাধ্য হয়। সেদিন তেমন কিছু হচ্ছিলো না। আমি অপেক্ষা করে ছিলাম, এসো কদর্য হীনমন্যতা, বোবা ব্যথা, পঙ্গু যন্ত্রণা! না, তারা কেউই আসছিলো না। চিন্তার সাম্পানে চিত্তের সম্পদ বোঝাই হতে লাগলো। এতদিন ধরে জমানো বিশ্বাসের মাটির ব্যাংকের আধুলিগুলো ঝনঝন করে বাজতে লাগলো, আমি নিজেকে পূর্ণ এবং আত্মবিশ্বাসী অনুভব করলাম। আর ঠিক তখনই দেখলাম সাহসের ছোট্ট শরীরটা। কখনও তা ভোরঘোষক তেজী মোরগের লাল ঝুঁটির মতো, কখনও তা ফুটবল খেলায় প্রতিপক্ষের ভয়ংকর ট্যাকল সয়ে এগিয়ে যাওয়া দুর্ধর্ষ স্ট্রাইকারের রক্তমানচিত্র। আমার একটা মোরগ ছিলো ছেলেবেলায়, আমি একসময় ফুটবল খেলতাম। সাহসের বিভিন্ন রূপ আমার শরীরে সাচ্ছন্দ্যে ঘুরে বেড়াতে লাগলো কাঁচপোকার মতো। সেই স্পর্শে আমার চোখে প্রশান্তির ঘুম নেমে এলো। কতদিন এমন আরাম করে ঘুমোই নি!
সাহসের স্পর্শে মানুষ সুন্দর হয়। সতেজতার সুবাস ছড়িয়ে পড়ে পাহাড় থেকে নিয়ে আসা টাটকা চা পাতা গরম পানির সাথে মেশানোর মত করে। সাহসের স্পর্শে মানুষের চোয়াল দৃঢ় আর জ্যামিতিক আকৃতিতে ঋজু হয়ে প্রতিজ্ঞা করে নানাবিধ। সকালে ঘুম থেকে উঠে এসব নতুন অনুভূতিতে ঋদ্ধ হয়ে স্নান সেরে চললাম এই শহরের পথে দৃপ্ত পায়ে। অনেক কিছু করার বাকি, আমার কোন তাড়া নেই অবশ্য। বুকপকেট আঁকড়ে ধরে নতুন পৃথিবীর দিকনির্দেশনা দিচ্ছে আমায় সাহস। এতদিন ভয়ে, আত্মবিশ্বাসের অভাবে যা যা করতে পারিনি, নিজেকে দেয়া সেসব প্রতিশ্রূতি পালন করার যথাযথ সময় উপস্থিত। আজ আমি প্রিয় নারীর কাছে গিয়ে উপহার দেবো একতাড়া গোলাপ। কাল দেনাদারের কলার চেপে ধরে হুমকি দেবো, পাওনা টাকাটা পরিশোধ না করলে তার বিবিধ ক্ষতির বয়ান দিয়ে। পরশু যাবো দূর পাহাড়ে, উঠবো চূড়ায় আর দেখবো আশ্চর্য মেঘদলের ছোটাছুটি। ধীরে ধীরে বড় হবে আমার নিরাকার সাহস। হাতের তেলো থেকে উঠে আসবে সে মনের চূড়ায়। কাঁচপোকা থেকে ঘাসফড়িঙের আকৃতি পাবে সে। একসময় আমার সমান বড় হয়ে ছায়াসঙ্গী হয়ে চলতে থাকবে পাশেপাশে। সে অবশ্য অনেক পরের কথা। ততদিনে আমার সব জয় করা হয়ে যাবে। আমি পারবো। স্পর্ধিত অহংকারে প্রত্যয় ব্যক্ত করি।
-একটু চাইপা খাড়ান না মিয়া। আপনে তো পুরা গায়ের ওপর উইঠা পড়ছেন। বাসে চড়েন নাই জীবনে? মফিজ কুনহানকার!
বড্ড বাজে সময় বেছে নিলো লোকটা এমন আচরণের জন্যে। অন্যসময় হলে হয়তো আমি মিনমিনে কণ্ঠে মৃদু প্রতিবাদ করে সরে দাঁড়াতাম। কিন্তু ততক্ষণে আমার কাঁচপোকা সাহস চঞ্চল পায়ে হাঁটা শুরু করেছে। আমি শীতল চোখে তাকালাম লোকটার দিকে। এর সাথে বেশি কথা বলে সাহসের নিক্তিটা ভারী করে নেয়া নিতান্তই খেলো ব্যাপার মনে হলো আমার কাছে।
-সবার সাথে এক আচরণ করলে কি চলে মিয়াভাই? নিজে সরেন ভালোয় ভালোয়। আর একবার ব্যাড ল্যাংগুয়েজ ইউজ করলে জিহবা টাইনা ছিড়্ড়া ফালামু।
আমার বলনে এবং চলনে এমন কিছু ছিলো যে লোকটা আর কথা না বাড়িয়ে গজগজ করতে করতে সরে পড়লো। সাহসপোকা তখন কাঁচপোকার আকৃতি থেকে ঘাসফড়িং হয়ে গেছে। বড়সড় পোকাখেকো ম্যানটিস। গন্তব্য তখনও অনেক দূর। মিরার সাথে কথোপকথনটা ঝালিয়ে নেয়া যাক।
-মিরা, তোমাকে ভালোবাসি। হয়তো বা আমি তেমন কোন কেউকেটা নই, হয়তো বা আমার অনেক খামতি আছে। কিন্তু জেনো একটা জিনিসের কমতি নেই আমার। তোমাকে পাবার জন্যে সঞ্চিত দূরন্ত সাহস। যত বাধাই আসুক না কেনো, আমি লড়বো বুক চিতিয়ে। বিশ্বাস রাখবে কি আমার প্রতি?
হ্যাঁ, আমি জানি সাহস দিয়ে মন জয় নাও করা যেতে পারে। কী দিয়ে যে মন জয় করা যায় সেটা এক গভীর সংশয়ের বিষয় বটে! তবে মিরাকে পাই বা না পাই, এতদিনের সংকোচ, ভীতি আর হীনমন্যতাকে জয় করে এতদূর পথ পাড়ি দিয়ে তাকে এই কথাগুলো বলার ফলে নিজের প্রতিই আমার ভালোবাসা বেড়ে যাবে, জীবনটা হবে অনেক সহনীয় এবং সুখময়। সাহসের ম্যানটিস হয়ে যাবে দূরন্ত চড়ুই। তার পরিচর্যা করার জন্যে হলেও মিরাকে এই কথাগুলো বলা দরকার। আরো অনেক অনেক পথ অতিক্রম করতে হবে আমাকে। সাহসের পরিচর্যা না করলে চলবে কী করে!
বাস থেকে নেমে কেমন যেন ফাঁকা ফাঁকা লাগছে সবকিছু। কী যেন একটা নেই! অস্বস্তি আর সংশয় ভর করলো আবার আমার মধ্যে। বুকপকেটটা কেমন যেন খালি খালি লাগছে। তবে কী... আমার আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করেই বুকপকেটের শূন্যতা জানান দিলো সাহস আর নেই। পকেটমার হয়ে গেছে। নামার সময় একজন লোকের সাথে বচসা হয়েছিলো। বলা যায় আমিই যেচে পড়ে করেছিলাম। কোন দরকার ছিলো না তার। সেই লোকটা ছিলো ভীতু আর আত্মবিশ্বাসহীন চেহারার শীর্ণ শরীরের একজন, আর আমি সাহসের দম্ভে গর্বিত প্রবল পুরুষ! অযথাই তাকে গালমন্দ করেছিলাম...
-হালার কৈত্থিকা যে এইসব আসে!
লোকটা দুঃখিত চোখে চেয়েছিলো আমার দিকে।
-ঐ কন্ডাক্টর, এইসব বলদরে বাসে ওঠাও কিল্লিগা?
লোকটা স্থির দৃষ্টিতে আমার দিকে চেয়েছিলো। এখন বুঝতে পারছি, আমার দিকে মানে নির্দিষ্ট করে বললে আমার বুকের দিকে, বুকপকেটে রক্ষিত সাহসের দিকে। তার মতলবটা যদি তখন বুঝতে পারতাম! কিছুক্ষণ পর সে তাড়াহুড়ো করে উঠে গিয়ে আমার বুক ঘেঁষে চলে যায়। তারপর থেকেই কেমন যেন অস্বস্তি লাগা শুরু, ক্রমবর্ধমান অস্বস্তিটা এখন ভীতির রূপ নিয়েছে। এত কষ্টে অর্জিত সাহসটা শেষমেষ পকেটমার হয়ে গেলো! হতাশায় ফুটপাতের ওপর মাথা চেপে ধরে বসে পড়ি আমি। কিছুক্ষণ এভাবে থাকার পর মুখ তুলে আমি দেখতে পাই সে লোকটাকে। যে আমার পকেট মেরে সাহস নিয়ে গেছে। তার চোখমুখে বলিষ্ঠ বিশ্বাসের ছাপ। প্রতি পদক্ষেপে সাহসের সৌন্দর্য। এগিয়ে আসছে আমার দিকেই। আমি আমার ভুলটা বুঝতে পারি। সাহসের অতি ব্যবহারে যে নৈতিক অবক্ষয় হবার সম্ভাবনা থাকে, দুর্বল মনের মানুষেরা তা সামাল দিতে পারে না। হয় তারা আরো দুর্বল হয়ে যায়, নয়তো শয়তান হতে থাকে। শয়তানতম, যাকে কোন কিছুই স্পর্শ করে না। আমার মতো মৌসুমী সাহসী লোকেরা দুর্বলের প্রতি সাহস ফলিয়ে অন্যায় করে মনঃপীড়ায় ভুগে আবারও ভীতু হয়ে পড়লে পকেটের ফাঁক গলে সাহস চলে যায়, অথবা প্রতিপক্ষ ছিনিয়ে নেয়। লোকটা আমার দিকেই আসছে। কিছুক্ষণ আগের অপ্রীতিকর ঘটনার শোধ তুলতে কি না কে জানে! লোকটা এসে যায় আমার কাছে। কলার ধরে উঁচিয়ে তোলে আমাকে।
-৬৬৬/৩ বাড়িটা কোথায়?
দুর্বিনীত দামাল প্রশ্ন তার। ৬৬৬/৩। মীরাদের বাড়ি। শেষ পর্যন্ত সে এমনভাবে শোধ তুলবে ভাবতেও পারি নি। জীবন হয়তো এমনিভাবেই মৌসুমী সাহসী দুর্বল লোকদের পরাজয়ের চড়কায় করে ঘোরাতে থাকে। আমি দুর্বল ভঙ্গিমায় দিক নির্দেশনা দেই মীরাদের বাড়ির। লোকটা আমায় একটা চড় বসায় সজোরে। তারপর বিজয়ীর হাসি হেসে যেতে থাকে মীরাদের বাসার অভিমুখে। আমি গাল চেপে শূন্য পকেটে বিমূঢ় বসে থাকি। অর্ধসাহস আর অর্ধশয়তানী সংযোগে পৃথিবীর নিঃস্বতম মানুষ হয়ে অপেক্ষা করে থাকি সাহসের নতুন মৌসুমের জন্যে।
#বছর দুই আগে একটি কবিতা পড়ে বেশ উদ্বেলিত হয়েছিলাম। অবশেষে কবি "সোনালী ডানার চিল" এর কবিতা পলাতক সাহসকে উপজীব্য করে গল্পটি লেখা হলো।
১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন। শুভকামনা।
২| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
সাহসনামা বড্ড ভালো লেগেছে ভাই...
আপনি তো এরকম লেখা দিয়ে কবেই মন জয় করেছেন।
চমৎকার ইমেজারি! মুগ্ধ হলাম, আবার দগ্ধও হলাম
মাঝে মাঝে সাহস যে ঠিক কোন্ পকেটে থাকে সেটিও 'খিয়াল' থাকে না
এখন আর সাহসকে মিস্ও করি না!
১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: কী যে দিন আইলো মইনুল ভাই, সাহসও পকেটমারিং হয়। তবে আপনার এই সুমধুর হাসি দেখে সাহস পালানোর সাহস করবে না
শুভরাত্রি।
৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এই মৌসুমী সাহস কি বয়সের উপর নির্ভর করে না??
১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: মানসিক বয়স যার যত বেশি সাহসের মৌসুমে তার তত বেশি বিচরণ।
ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৮
মামুন রশিদ বলেছেন: জীবন হয়তো এমনিভাবেই মৌসুমী সাহসী দুর্বল লোকদের পরাজয়ের চড়কায় করে ঘোরাতে থাকে।
বোধ-অনুভূতির এমন গভীর পর্যবেক্ষণ আর প্রকাশে মুগ্ধ ।
ভালোলাগা++
১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই। শুভেচ্ছা।
৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০১
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: সাহসের অতি ব্যবহারে যে নৈতিক অবক্ষয় হবার সম্ভাবনা থাকে, দুর্বল মনের মানুষেরা তা সামাল দিতে পারে না। হয় তারা আরো দুর্বল হয়ে যায়, নয়তো শয়তান হতে থাকে। শয়তানতম, যাকে কোন কিছুই স্পর্শ করে না।
সাহসের জিয়ন কাঠির ছোঁয়া পাবার পরই সাধারণ মানুষগুলো বদলে যায় অতি দ্রুত। কেউ কেউ সাহসকে লালন করতে পারে নিজের ভিতর। অধিকাংশই সাহসগুলো দুর্বলের উপর অপপ্রয়োগ করে হয় নিঃস্ব হয়ে যায় নয়ত নৃশংস শয়তান হয় যাদের কোন কিছুই স্পর্শ করে না।
গল্পে ভালোলাগা।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গভীর পাঠের জন্যে। শুভসকাল।
৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩০
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: আপনার লেখা অনেক উন্নতমানের । মনস্তাত্ত্বিক চিকিৎসার মত কাজ দেবে ।অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । আমার ব্লগে নিমন্ত্রন রইল । ভাল থাকুন সারাখন সারা বেলা ।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অবশ্যই আসবো। ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৯
আরজু মুন জারিন বলেছেন: হঠাৎ করেই আমার সাথে দেখা হয়ে গেলো সাহসের। সে একরত্তি ছোট্ট একটা অস্তিত্ব, পকেটে করেই ঘুরে ফেরা যায় অনায়াসে। সে আমাকে দেখে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানালো। আমি সসংকোচে তার কড়ে আঙ্গুল দিয়ে তার হাত স্পর্শ করলাম .
আমাকে ও একটু ধার দিবেন প্রয়োজনের সময় ?
ভাল লেগেছে লেখা। ধন্যবাদ বলাকা বিহঙ্গ। শুভেচ্ছা রইল।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার থেকে ধার নিতে হবে কেন! নিজের ভেতর তৈরি করুন!
আমাকে বলাকা বিহঙ্গ বললেন? আমি ভেবেছিলাম অন্য কোন ব্লগারকে কী না!
শুভেচ্ছা।
৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫০
ইমিনা বলেছেন: আপনার লেখা এই গল্প এবং এর পূর্বের গল্প পড়া হয় নি। যাই, গল্পগুলো পড়ে আসি ...
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভসকাল ইমিনা।
৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৩
চটপট ক বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: জীবন হয়তো এমনিভাবেই মৌসুমী সাহসী দুর্বল লোকদের পরাজয়ের চড়কায় করে ঘোরাতে থাকে।
বোধ-অনুভূতির এমন গভীর পর্যবেক্ষণ আর প্রকাশে মুগ্ধ ।
ভালোলাগা+
সহমত ।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসকাল।
১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:২৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ওয়াও! কি ভয়ংকর সব উপমার বাহার! মাথা ঝিমঝিম করছে। একটা মাত্র শব্দ, "সাহস"কে কেন্দ্র করে এমন একটা গল্প লেখা শুধু তোমার পক্ষেই সম্ভব! গ্রেট।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: এখানে কবি সোনালী ডানার চিলকেও কৃতিত্ব দিতে হবে দেবদূত ভাই। তার কবিতাটা মাথায় দুই বছর নিয়ে ঘুরেছিলাম।
১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:০০
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
হাসান ভাইয়ের কাছে কৃতজ্ঞতার অবধি নাই! কবিতার এ সম্মাননা কবির অনন্য প্রাপ্তি!!
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি বড় অসুন্দর হয়ে রাত্রির গহীনে পশুর ঘ্রানমাখা পথে অসংখ্য দারুচিনি স্বপ্নে
বিভোর হয়ে পলাতক সাহসের সন্ধানে চললাম
এমন লাইন যে লিখতে পারে তার তো কিছু সম্মাননা প্রাপ্যই!
১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৪:৪২
জাফরুল মবীন বলেছেন: “সাহসের অতি ব্যবহারে যে নৈতিক অবক্ষয় হবার সম্ভাবনা থাকে, দুর্বল মনের মানুষেরা তা সামাল দিতে পারে না”-কথাটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।
১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
একলা চলো রে বলেছেন: অনেক গভীর বিশ্লেষণ, অনেক মায়াবী চিন্তা।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:০৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শেষের পাঞ্চটা উপভোগ করলাম।
' কেউ একজন সাহসী হতে চায় এবং তার অনেক অনেক স্বপ্ন নিজেকে সে ভূমিকায় একদিন দেখবে '-- এমন একটা থীম নিয়ে ভেবেছিলাম আরো আগে কিন্তু লেখা হয়ে ওঠেনি।
ভালো লাগলো লেখাটা আর সোনালি ডানার চিল ভাইয়ের কবিতাটাও সে ফাঁকে পড়ে নিলাম।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অপর্ণা। শুভকামনা।
১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১
অচিন্ত্য বলেছেন: মোবাইল থেকে। পরে পিসিতে বসে আরাম করে পড়তে হবে।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওকে। তোমার আরেকটা মন্তব্য পাওনা রইলো।
১৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: সেই গল্পটা।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাসো ক্যা? পড়ছো?
১৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
এতদিন ধরে জমানো বিশ্বাসের মাটির ব্যাংকের আধুলিগুলো ঝনঝন করে বাজতে লাগলো........
ভালো লাগলো ।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস।
১৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ভাল লাগলো ।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সেলিম ভাই। শুভকামনা।
১৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৭
মায়াবী ছায়া বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন,,,কিছু কিছু লাইন মনে গেঁথে গেছে,,, শুভকামনা।।
১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মায়াবী ছায়া। শুভকামনা।
২০| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
এহসান সাবির বলেছেন: একদম ভালো হয় নি মনে হয়.......!!
ভালো হলে নিশ্চই নির্বাচিত পাতায় থাকত!!!
(হতাশার একটা ইমো হবে)
বুকপকেটের শূন্যতা......
বুকের শূন্যতা....
শূন্যতা...
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ইদানিং লেখা নির্বাচিত পাতায় যাচ্ছে না। খারাপ লেখক হৈয়া গেছি।
২১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৭
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বুকপকেট থেকে আজকাল সাহস ও চুরি হয়
নিজেকে সাহসী ভাবতেই ভয় লাগছে ,না জানি আবার চুরি হয়ে যায় !
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব খিয়াল কৈরা।
২২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৪
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি জানতাম সাহসকে পেতে হলে বিশেষ কিছু ঘটাতে হবে, যা আমার আত্মবিশ্বাসকে বাড়িয়ে দেবে +++++++++++++
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জারিন।
২৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৩৪
নস্টালজিক বলেছেন: থিমটা অসাধারণ।
সাহসকে কেন্দ্রিয় চরিত্রে নিয়ে এ রকম একটা ভাবনা আর তা শব্দে রুপান্তর- লেখককে সাধুবাদ জানাতে হয়।
চিলকেও ধন্যবাদ , কবিতার জন্য। গল্পের ইন্সপায়ারিং ইনগ্রেডিয়েন্ট এর জন্য।
শুভেচ্ছা, মাহবুব ভাই।
ভালো থাকুন নিরন্তর।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা কবি।
তোমার চর্চাটা ভালো না
২৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৩৯
গোল্ডেন গ্লাইডার বলেছেন: ভাই আপনার গল্প ভালোলাগে +++++
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো। শুভ সকাল।
২৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: ভালো হয়েছে ফেন্ডো। প্রথমে মনে হলো রয়েলবেঙ্গল টাইগার দেখছি। কিন্তু সাহস পিকপকেট হওয়ার ব্যাপারটা অভিনব। সুন্দর।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্লগে ফিরে আসো আবার। প্লিজ!
২৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২০
একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
হামা মানেই বিশেষ কিছু!!
প্রমানিত আরেক বার
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার কাছে বিশেষ মনে হয়েছে জেনে প্রীত হলাম।
২৭| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪০
চড়ুই বলেছেন: ভালো।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: সব পোস্টেই এক কমেন্ট! যাই হোক, ধন্যবাদ।
২৮| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০০
চড়ুই বলেছেন: সব পোস্টেই এক কমেন্ট করিনি। পেপার কাপ ভালো লেগেছিল তাই ভালো বলেছিলাম। মাঝখানে একটা গল্পের সমালোচনাও করেছিলাম।
আর সত্যি বলছি আজকের টাই আপনার ভুল আর সমালোচনা ধরতেই এসেছিলাম যদিও ভুল আর সমালোচনা কোনটাই করার মতো পেলাম না। ধন্যবাদ।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
২৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫০
পাজল্ড ডক বলেছেন: আপনার সূক্ষ্ম অনুভূতিতেই এমন লেখা লিখা যায়। কঠিন লাগছে।
১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৩০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
অচিন্ত্য বলেছেন: লোকটার গুড লাক আমি আপনার পাশে ছিলাম না। থাকলে ওরে ধইরা এমন ঘুষি লাগাইতাম...যাক। ডায়েরির ফিলিংস পেলাম। নিজের সাথে নিজের বোঝাপড়া। নিজের কাছে কৈফিয়ৎ, নিজের সাথে আলোচনা। আর হ্যাঁ, একটা জিনিস আমার ভাল লাগে। আগেও দেখেছি, অনেক ক্ষেত্রেই চরিত্র মনে মনে ডায়লগ গুছিয়ে নেয়, প্র্যাকটিস করে। এটা একটা অতি কমন বিষয়, কিন্তু এর উপস্থাপনা খুব একটা দেখা যায় না। আপনার অনেক গল্পে বিষয়টি থাকে। এবং এর ব্যাপক উপস্থিতি এর কমন ফিচারের সাথে যায়। ভাল থাকুন, লিখতে থাকুন।
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাশে থাকার জন্যে ধন্যবাদ অচিন্ত্য।
৩১| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: গল্প পড়লাম না কবিতা! ! +++
" সাহসপোকা তখন কাচপোকা থেকে ঘাসফড়িঙ , , , , " কবিতার মতো সুন্দর ,হাহাকার মিসৃত অনিন্দ্য সুন্দর
আমাদের সাহস গুলো কিন্তু সত্যি সত্যি ঘাসফড়িঙের ন্যায় ,খুব বেশি ছুটোছুটি ,লম্ফঝম্ফ আবার অল্প ছোঁয়া তেই ডানা ভেংগে স্পর্শ করে মাটিকে
১৪ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পই পড়লেন। কবিতা লেখা এত সোজা নাকি!'
শুভসন্ধ্যা।
৩২| ১৪ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫০
সায়েম মুন বলেছেন: সাহসকে নিক্তি ধরে বিস্তৃত গল্পটা উপভোগ্য হয়েছে। মাঝখানে বেশ কিছু লাইন কোট করার মত। লাইক ইট।
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস।
৩৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অভিনব।
শুরুর দিকে ভাবছিলাম মুক্ত গদ্য হয়তো।
শুভকামনা ভাই।
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়।
৩৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: দৃশ্যপট তৈরির কৌশল চমৎকার।
শুভেচ্ছা।
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।
৩৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪০
কালীদাস বলেছেন: কি কমু, হাসান ভাই ইন ফুল থ্রটল!!
হ, এইটা বলা যায়
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলেন কী! থেংকু!
৩৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৪৭
ফা হিম বলেছেন: কোনদিন যদি সত্যিই এভাবে সাহসের সাথে দেখা হয়ে যেত
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাহস যদি ভয়ে পালায়া যাইতো!
৩৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১১
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: অসম্ভব ভালা লাগা রইলো । আমার মত ভীতু মানুষদের জন্যই বোধ হয় এসব গল্প লেখা হয় ..........
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৩৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
হিমেল হাসান কাগজের খেয়া বলেছেন: খুব ভালো লাগলো লেখাটা। নতুন কিছু শব্দ শিখলাম
। ধন্যবাদ লেখকদের মাঝে এতো সুন্দর লেখা পেলাম
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৩৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৭
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: সাহসের মানবিক রূপধারণ। বুকপকেটে করে সঞ্চিত সাহস নিয়ে ঘোরা, সাহস পকেটমার হওয়া, কাব্যিক উপস্থাপন এবং শেষের পাঞ্চ ভালো লাগলো।
অভিনন্দন হাসান ভাই!
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস আবির। শুভসন্ধ্যা।
৪০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:২৩
ম.র.নি বলেছেন: আপনার যে সব লেখা আমি পড়েছি তা 'উত্তম পুরুষে' লেখা এবং চরিত্রগুলো বেশ রুক্ষ অথবা হতাশাগ্রস্থ এবং দারুনভাবে সূক্ষানুভুতি সম্পন্ন।তবে সবগুলিই কেমন যেন 'রসবোধ' হীন। আমার মতে গল্পের বক্তব্যে এক ধরেনের 'রস' থাকবে যা আমি খুবই কম পাই আপনার গল্পে।দারুন দারুন সব শব্দের বুনন থাকে যা চিন্তার গভীর থেকে গভীরে নিয়ে যায় কিন্তু মাঝে মাঝে উপমা শব্দ চিন্তার কূপের অন্ধকারে নিয়ে গেলে গল্পের সাথে সংযোগ কেটে যায়।গল্পের সবটুকু পড়া হয় না আমার।
আপনার সাহস ছিনিয়ে নিয়ে আপনাকে কলার ধরে জানতে চায় মীরাদের বাড়ীর ঠিকানা,আবার চড়ও দিয়ে যায়। সে বাস থেকে নামলো কখন?যাকে গালমন্দ করেলেন সে ই এসে আপনার কাছে টিকানা জানতে চাইলো!!! বুঝি নাই।
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার গঠনমূলক সমালোচনা খুব ভালো লাগলো। আমিও মনে করি সব ধরণের লেখাতেই একটা রস (যাকে প্রাঞ্জলতা বলতে পারেন) থকা উচিত। সে অতি কঠিন কাব্যময় বাক্য এবং জটিল শব্দের সমাহার থাকলেও। অমনটা পারতেন মানিক, ইলিয়াস। আমিও মাঝেমধ্যে চেষ্টা করি। ঠিক আগের গল্পটায় দেখতে পারেন।
সাহস ছিনিয়ে নেয়ার ব্যাপারটা আসলে, সাহস বেশি বাড়লে নৈতিক অবক্ষয় ঘটে। তখন সাহসের তোড়ে বিবেক বিসর্জন দিয়ে মানুষ নানা অপকর্ম করে। কেউ তাতে মানিয়ে নিতে পারে, কেউ পারে না। আমাদের গল্পের চরিত্রটি সাহসের চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছে গিয়ে একজন নিরীহ মানুষের সাথে অসদাচরণ করেছিলো। তখন সেই লোকটি সাহস পকেট মেরে দেয়! আর যেহেতু গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্রের কাছ থেকেই সাহস ছিনিয়ে নেয়া, তাই তার অন্যান্য সাহসী উচ্চাভিলাসও সে ছিনিয়ে নেয়। যেমন মীরার বাড়ির ঠিকানা। আমাদের সাহসী ব্যক্তিটি যে বিন্দুতে ছিলো সে বিন্দুতেই থেকে যায়!
শুভরাত্রি।
৪১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৫
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ভালো লাগলো লেখা...
ঈদের অগ্রিম শুভেচ্ছা...
১৭ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নাসিফ। শুভেচ্ছা।
৪২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৪৩
হায়দার চৌধুরী বলেছেন: দীর্ঘ কবিতা বলেও চালিয়ে দিতে পারতেন লেখাটিকে। অসাধারন কাব্যিক ব্যঞ্জনায় চিত্রকল্পের যে গাম্ভীর্যপূর্ণ বুনন এঁটেছেন তা উপলব্ধি করতে হয় অদ্ভুত অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে। অভিনন্দন আপনাকে।
১৮ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।
৪৩| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্প ভালো লাগছে হামা ভাই। যতদূর মনে পড়ে আগে একটা সময় আপনার এই ধরনের স্টাইলের বেশ কিছু লেখা পড়েছিলাম।
নিজেকে মাইনাস, এত দিন পর এই গল্পটা পড়ার জন্য। বেশ কিছুদিন পর নিয়মিত হলাম।
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকিউ কাভা।
৪৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
টুম্পা মনি বলেছেন: হু খুব সূক্ষ্ম অনুভুতির তীব্রতা। অনেক অনেক ভালো লাগা
১৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ টুম্পা।
৪৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: গল্পের শুরুতে সাহসের সাথে দেখা হওয়ার বর্ণনাটা ভালই লাগছিল ! শেষে এসে চিত্র বদলে গেল। চমৎকার বলছেন - দুর্বলের সাহস মৌসুমি ই হয় । গল্পের মেসেজ টা অনেক ভাল লাগল।
২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নুসরাত। অনেকদিন পর দেখা পেলাম। ভালো আছেন আশা করি।
৪৬| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৪
নুসরাতসুলতানা বলেছেন: ব্লগে এখন আসা হয়না। মাঝে মাঝে সুজুগ পেলে প্রিয় কিছু লেখকের লেখা পড়ি। ভাল আছি। ধন্যবাদ।
২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো থাকবেন। শুভকামনা।
৪৭| ২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: অসাধারণ একটা গল্প পেলাম এইজন্যে লেখক এবং কবি দুইজনকেই ধন্যবাদ। এইটা আপনার গত আট নয়টা গল্পের মাঝে বেশি ঝরঝরে আর উপভোগ্য মনে হয়েছে আমার। ভাল লাগল পড়তে।
শুভরাত্রি।
২০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রফেসর। শুভরাত্রি।
৪৮| ২১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
প্রত্যহ দেখা জীবনের কথা ৷ কবিতা থেকে গল্পের ট্রান্সফর্মগুলো দেখার মতন তাই পড়তে হল দুটোই ৷ কিছু নতুন শব্দ পেলাম আর মনোলগের আস্বাদও পেলাম ৷ সত্যি কথা গল্প মনে হয় না চোখে দেখা নিজেকে ৷ শুধু পার্থক্য চোখে চশমার খোলস ৷
ভিন্নতায় সাধুবাদ ৷
২১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভবিকেল।
৪৯| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৪
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আবার এলুম।
হামার গল্প পড়লেও সচরাচর মন্তব্য করা হয় না। চট করে গল্পটা পড়ে নিয়েই মনব্য করে ফেললাম, এমনটা কদাচিৎ ঘটে। গল্পের শরীরটা আগে চোখে পড়ে আমার। প্রথমবার চোখ বুলিয়ে গিয়েছিলাম, ভাষার সৌকর্য্যে শব্দের নান্দনিক বুনটে ফুটে উঠেছে একটি ভিন্ন রকম গল্প। যদিও সাদামাটা ভাবে বললে অতটা দীর্ঘ হতো না হয়তো কথকের মুখে। ভাষার কারুকার্যে লেখকের শব্দ সম্ভারের প্রায়োগিক দক্ষতা লক্ষণীয়। লক্ষণীয় চিত্রকল্পের ব্যবহারও। খাচায় বন্দী বাচ্চা খরগোসের সঙ্গে স্পন্দিত হৃৎপিণ্ডের তুলনার মতো অনেক শৈল্পীকতা মুগ্ধ করবার মতো।
সাব-অল্টার্ন গল্পে কী দেখি আমরা। সোজা কথায় নিজের ছোঁড়া গুলিতে নিজেকেই ধরাশায়ী করা। বুমেরাং যেদিকেই ছুঁড়ে দেওয়া হোক না কেন, সে ফিরে আসে উৎসের দিকেই। এতদিন সাহসের অভাবে কাচুমাচু লোকটা সাহসী হয়ে উঠলেই তার অপব্যবহার বা ভুল প্রয়োগ তাকে আবার ফিরিয়ে আনে আগের অবস্থায়, কিছুটা সময় আগে সে যেমন নাস্তা-নাবুদ করেছিল লোকটিকে, পরক্ষণে সে নিজেই নাস্তা-নাবুদ হয় একই হাতিয়ারে।
কিন্তু সাহস তো পকেটে থাকে না, কিনতে পাওয়া যায় না, এমন কি ভাড়ায়ও পাওয়া যায় না। তাহলে কি এমন একটা মিথ্যা বা বানোয়াট ব্যাপারকে মেনে নিতে হবে আমাদের? অথচ গল্প পাঠকালীন জিজ্ঞাসাটা উদয় হয় না পাঠকের মনে। কী আশ্চর্য এক যাদুর প্রয়োগ যা পাঠকের অবধারিত জিজ্ঞাসাকে পাশ কাটিয়ে এগিয়ে যায়!
হাসান মাহবুবের গল্প পড়ে মন্তব্য করতে গিয়ে বেশি বলে ক্লান্ত হয়ে যাই বলেই হয়তো চোখ বুলিয়ে সরে যাই। কিন্তু আজ ফেঁসেই গেলাম- যাদু বাস্তবতা আর সাব-অল্টার্ন থিয়োরীর দ্বৈতাচরণে বিভ্রান্ত হয়েই হয়তো।
গল্পে অনেক ভালো লাগা আর লেখকের জন্য অনেক শুভ কামনা।
২২ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি তো ডরায়া গেছিলাম এত দীর্ঘ কমেন্ট দেইখা ম্যান! অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৫০| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১৩
খারেজি বলেছেন: ভালবাসা হামা।
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে এ কাকে দেখছি! আসেন সেহরি করি একসাথে।
৫১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৪
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: দারুন একটা লেখা। শুভকামনা।
২৩ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত।
৫২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪২
হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ভালো লাগা রইলো।
২৪ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভবিকেল।
৫৩| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
প্রিয় হামা ভাই চমৎকার একটা লেখা +++++ কেমন আছেন ভাই?
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো আছি।
৫৪| ২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: সাহসের স্পর্শে মানুষ সুন্দর হয়। সতেজতার সুবাস ছড়িয়ে পড়ে পাহাড় থেকে নিয়ে আসা টাটকা চা পাতা গরম পানির সাথে মেশানোর মত করে। সাহসের স্পর্শে মানুষের চোয়াল দৃঢ় আর জ্যামিতিক আকৃতিতে ঋজু হয়ে প্রতিজ্ঞা করে নানাবিধ.... .....
দারুন লাগলো গল্পটা!
২৫ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৫৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৫৪
অপ্সরা বলেছেন: ঈদ মুবারাক হামাবেবীভাইয়া!
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঈদ মুবারক শায়ম্পসরান্টি বেইবি!
৫৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঈদ মুবারক।
৫৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: ঈদ মোবারাক
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঈদ মুবারক।
৫৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:১০
মাহাভুব আল হাছান বলেছেন: ঈদমোবারক
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঈদ মুবারক।
৫৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:৪৪
কালের সময় বলেছেন: ঈদমুবারক
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৮:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঈদ মুবারক।
৬০| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৫
রাগিব নিযাম বলেছেন: অসাধারণ ভাই! ++
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অন্রক ধন্যবাদ!
৬১| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৩
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সাহস কে কেন্দ্র করে অন্যরকম একটা গল্প সাহস করে পড়েই ফেললাম ।
বেশ কিছু লাইন কোট করার মত ।
বর্ণনা , উপমা সবটাতেই বরাবরের মত ভাল লাগা ।
ভাল থাকুন প্রিয় হাসান ভাই ।
শুভেচ্ছা ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা মাহমুদ।
৬২| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:১২
সুমন কর বলেছেন: সাহসের অতি ব্যবহারে যে নৈতিক অবক্ষয় হবার সম্ভাবনা থাকে, দুর্বল মনের মানুষেরা তা সামাল দিতে পারে না। হয় তারা আরো দুর্বল হয়ে যায়, নয়তো শয়তান হতে থাকে। শয়তানতম, যাকে কোন কিছুই স্পর্শ করে না।
সাহস যোগ্য পকেটে আর সুসময়ে আসুক এটাই কাম্য।
আপনার লেখা নিয়ে কি আর বলব, অসাধারণ।
তবে, অন্য একটি বিষয়ে বলছি। আপনি লেখার সাথে প্রতিটি ছবি অনেক যত্ন করে পছন্দ করেন।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন।
৬৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:১৮
আলম দীপ্র বলেছেন: আমি আপনার এই লেখাকে সাহিত্যের বিচারে উপরেই স্থান দিব ।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫১
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: দারুন লেখা!!
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬৫| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:০৬
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ইন্টারেস্টিং, ইন্সপায়ারিং!
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু! থেংকু!
৬৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪১
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার গল্প। ফিনিশিং টুইস্টটা অসাধারন লাগল।সাথে ভাল লাগল গল্পের ম্যাসেজটাও।
১২ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
৬৭| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০১
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: অসাধারন। +
০৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তনিমা।
৬৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:২২
সামস্ সোহান বলেছেন: একটা অন্যায় করেছি.... ক্ষমা করবেন। আমার মনের বর্তমান অবস্থাকে আপনি অনেক আগেই প্রায় দখল করেছেন। তাই কপি পেস্ট না করে থাকতে পারলাম না
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: কোথায় কপি পেস্ট করেছেন? আমার নাম দেন নাই? এসব কী!!
৬৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪১
সামস্ সোহান বলেছেন: ভাইরে ১৫টা শেয়ারের একটা আমার। ফেসবুকে করেছি। একটু কপি পেস্ট তো আছেই একটু দেখেন। কথা দিচ্ছি খুব খারাপ হলে এখনই মুছে দিব। অনুগ্রহ করে দেখে আসুন। https://www.facebook.com/shams.shohan
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি তো আমার গল্পের লিংক দিয়েছেন। তাইলে আর সমস্যা কী! ধন্যবাদ।
৭০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১১
সামস্ সোহান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এবার শান্তিতে ঘুমাতে পারব। আপনার ফেসবুক আইডিটা দিলে শেয়ার দিয়ে নিজে উপকৃত হতাম অন্যদের ও উপকার করতাম।.....প্লিজ
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার ফেসবুক আইডি https://www.facebook.com/Paranoidteen
শুভভোর।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:১৯
ডি মুন বলেছেন: আমার মতো মৌসুমী সাহসী লোকেরা দুর্বলের প্রতি সাহস ফলিয়ে অন্যায় করে মনঃপীড়ায় ভুগে আবারও ভীতু হয়ে পড়লে পকেটের ফাঁক গলে সাহস চলে যায়, অথবা প্রতিপক্ষ ছিনিয়ে নেয়।
অর্ধসাহস আর অর্ধশয়তানী সংযোগে পৃথিবীর নিঃস্বতম মানুষ হয়ে অপেক্ষা করে থাকি সাহসের নতুন মৌসুমের জন্যে।
দারুণ লিখেছেন। দীর্ঘ বাক্যগুলোর মধ্যেও অনেকগুলো করে চিত্র ছিলো। উপমার বিচারে সৌন্দর্যের পরীক্ষায় তারা ভালোভাবেই উত্তীর্ণ।
অনেক ভালোলাগা জানবেন হাসান ভাই