নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকাল ৯টায় অফিসে এসে কিছুক্ষণ নিজের ডেস্কে কাজ করার পরে লিজার মধ্যে একটা বিদ্রোহী স্বত্তা জেগে উঠলো। তার মনে হলো এই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয়া উচিত। সে আর কিছু না ভেবে গটগট করে তাদের এমডি আহসান সাহেবের রুমে গেলো।
-স্যার! কিছু জরুরী কথা ছিলো। আপনার সময় হবে?
-এসো।
চশমাটা খসে গেলে মুশকিল! তাই নাক আর কানের সাথে চশমাটি ঠিকমতো বিন্যাস্ত করে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকালেন লিজার দিকে।
-স্যার! আমার মনে হয় এই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয়া উচিত।
-আশ্চর্যের ব্যাপার! আমি নিজেও এই কথাই ভাবছিলাম। আচ্ছা, বন্ধ করে দেয়ার পক্ষে তোমার যুক্তিগুলো কী কী বয়ান করো তো!
-কোন কারণ নেই। মনে হলো আর কী!
-বাঁচালে! যদি বলতে এইসব কর্পোরেট হুলিগানিজম, ম্যাটেরিয়ালিস্টিক জীবনযাপন, গ্রামে ফিরে চলো ইত্যাদি ইত্যাদি তাহলে বড় বিপদে পড়ে যেতাম। আমার নিজেরও মনে হচ্ছিলো বন্ধ করে দিলেই ভালো হয়। কোন কারণ ছাড়াই মনে হয় এমনটা। তোমারও মনে হয় জেনে ভালো লাগলো। জেন্টল পিপল থিঙ্কস এলাইক। এখন যাও ডেস্কে বসো অথবা সবাইকে জানিয়ে দাও এই আন্দোলনের কথা। আর আমি আজকে সারাদিন ঘুমাবো। ডোন্ট ডিস্টার্ব মি।
-থ্যাংকিউ স্যার!
এত সহজে, বিনা ব্যাখ্যায় স্যার বিষয়টি অনুমোদন করবেন লিজা ভাবতেই পারে নি। স্টিলের ব্যবসা তাদের। এক্সপোর্ট কোয়ালিটি স্টিল রপ্তানি করে উন্নত দেশগুলোয়। প্রতি বছরে লাভের অংক শুধু বেড়েই চলে। কর্মকর্তাদের মধ্যে কোন অসন্তোষ নেই। ভালো রকম ইনক্রিমেন্ট তো আছেই, উৎসবে-পার্বনে মোটা অংকের বোনাসও পায় সবাই। নিজ কক্ষে যাবার আগে লিজা আয়নার সামনে কিছুক্ষণ প্র্যাকটিস করে নেয় কী বলবে না বলবে সবার সামনে! উচ্চকণ্ঠ হয়ে সবাইকে শশব্যস্ত করে গলার রগ কাঁপিয়ে বক্তব্য দেয়ার কোনো দরকার নেই। অফিসের এটিকেট মেনেই সবাইকে বলা যাবে। তার কক্ষে সব মিলিয়ে আটজন বসে। সেখানে গিয়ে মৃদু উঁচু গলায় সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে সে,
"একটি বিষয়ে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। অনেক তো কাজকম্ম হলো। এবার ছুটির পালা। আমার মতামত চাইলে বলবো, এনাফ ইজ এনাফ। এই প্রতিষ্ঠানটিকে বন্ধ করে দেয়া হোক। কারণ জানতে চান? কোনো কারণ নেই। আমাদের এমডি সাহবেও এই বিষয়ে একমত হয়েছেন।"
-সত্যি কথা বলতে কী, আমরাও এমনটাই ভাবছিলাম। গত বেশ কিছুদিন ধরে এটা নিয়ে আলোচনা করছিলাম আমরা। কিন্তু সাহস পাই নি বলতে। আপনি বলাতে সাহস পেলাম। এমডি সাহেবও রাজী হয়েছেন, সত্যি? তাহলে কাজ শুরু করে দেয়া যাক!
সবাই মিলে নানারকম কাগজ দিয়ে ব্যানার, ফেস্টুন আর প্ল্যাকার্ড বানাতে থাকে। জ্বালাময়ী কোনো বক্তব্য ছিলো না সেখানে। প্রতিটা কক্ষে গিয়ে "ইউনাইটেড স্টিল করপোরেশন বন্ধ করো" লিখে সেঁটে দিয়ে ঘুমাতে গেলো সবাই। ঘুম থেকে উঠে হালকা নাস্তা করে সবাই মিলে একটা মিটিংয়ে বসে গেলো। এমডি সাহেব নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন সেটার। তার ভাষণ শুনছিলো সবাই মনোযোগের সাথে।
"আই, এমডি আহসান মোল্লা, হেয়ার বাই ডিক্লেয়ার দ্যা শাট ডাউন অফ ইউনাইটেড স্টিল করপোরেশন, অন বিহাফ অফ...অন বিহাফ অফ...অন বিহাফ অফ মি!"
তার এহেন রাজনৈতিক সুষমামণ্ডিত, প্রভাবিত বক্তব্য শুনে কেউ কেউ বেশ খুশি হন, আবার মৃদু উষ্মাও প্রকাশ করেন অনেকে।
-স্যার, এইটা কী বললেন! আপনি কড়া ডানধারার সমর্থক হতে পারেন, কিন্তু সবার সামনে সেটা এভাবে প্রকাশ করায় আমাদের অনুভূতি আঘাত পেয়েছে।
আরেকদল এর প্রতিবাদ করেন,
"সবকিছু নিয়ে অনুভূতি গেলো গেলো বললে তো হবে না। আপনারা সব সময় আমাদের আগে এ্যাটাক করেন।"
বেশ একটা হৈ হল্লা লেগে যায়। তবে লিজা সহ কজন নেতৃস্থানীর কর্মকর্তার চেষ্টায় সবাই শান্ত হয় আবার। তবে আলোচনা আর তেমন জমলো না। মোদ্দা কথাটি তো একই, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব প্রতিষ্ঠান বন্ধ করো। তবে কেন এই হঠাৎ বন্ধের পাঁয়তারা তা অবশ্য স্পষ্টভাবে কেউই জানে না। আলোচনা সংক্ষিপ্ত করে ক্ষিপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীগণ অফিসের সবখানে নানা বর্ণের ব্যানার এবং প্ল্যাকার্ড দিয়ে সজ্জিত করেন।
সেদিন রাতে সবার খুব ভালো ঘুম হয়। ভোর হতে না হতেই সবাই অফিসের দিকে ছোটে হুড়মুড় করে। অফিসটা যে করেই হোক বন্ধ করতে হবে। সবার আগে উপস্থিত লিজা। তখন অফিসের দারোয়ান এবং ঝাড়ুদারও আসে নি। বন্ধ দরোজার সামনে ঘোরাফেরা করে সে তার অস্থিরতা লঘু করতে চায়। ঐ যে, আসছে দারোয়ান। তার খুব ইচ্ছে করে এই যে অফিস বন্ধের কার্যক্রম সংঘটিত হতে যাচ্ছে, তা সম্পর্কে তাকে কিছু বলে। কিন্তু এটা করতে সে অক্ষম। কারণ এই বিষয়টি শুধু এ গ্রেড এর কর্মকর্তা কর্মকর্তাদেরই জানার কথা।
-কী খবর আপা? আইজ এত তাড়াতাড়ি আইলেন যে?
-জরুরী কাজ আছে। তুমি তোমার কাজ করো।
সকাল আটটার মধ্যেই সবাই মোটামুটি এসে যায়। সবার মধ্যেই দুর্দান্ত আনন্দ। নটার সময় এমডি সাহেব এলেন। এসেই লিজাকে তলব করলেন তার রুমে।
-তারপর লিজা! কাজের কদ্দুর হলো?
-বেশ ভালো স্যার! গতকাল তো সবাই বেশ ভালো রেসপন্স করেছে। এবং এটা যথাযথ গোপনীয়তার মধ্যেই রাখা হয়েছে। পিওন, ঝাড়ুদার বা দারোয়ানেরা কেউ কিছু জানে না। জানলে তারা নিশ্চিতভাবেই বাগড়া দেবে।
-আজকের কর্মসূচি কী?
-ওহ স্যার, ডেনমার্ক থেকে যে শিপমেন্ট আসার কথা ছিলো, ওটা সম্ভবত এসে গিয়েছে। ফোন করে খবর নিতে হবে।
-তো দেরী করছো কেন? ফোন করো যাও!
-জ্বী স্যার যাচ্ছি।
-এখন তো কাজের অনেক চাপ, প্রায় দ্বিগুণ। অফিসের শিডিউলড কাজের পাশাপাশি অফিস শাটডাউনের কাজও করতে হবে। তোমার বোঝা উচিত।
গজগজ করতে করতে লিজা তার ডেস্কে গিয়ে বসলো। ফোনে কিছুক্ষণ কথা বলার পর একটা স্বস্তির শ্বাস ফেললো। সবকিছু ঠিকঠাক হচ্ছে। অফিসের কাজকর্ম করতে করতে তারা খোশগল্পে মেতে ওঠে। সবাই এখান থেকে বেরিয়ে যাবার পরে কী করবে, তাদের স্বপ্ন নিয়ে বলতে থাকে।
-আমার স্বপ্ন... এখানকার পাট চুকে গেলে দুই মাস খালি ঘুরবো দেশে-বিদেশে।
-আমার স্বপ্ন... আমাদের বাসার ছাদের বাগানটায় আরো অনেক বেশি সময় দেবো। সবুজে সবুজে স্নিগ্ধ হয়ে যাবে জায়গাটা। প্রাণভরে শ্বাস নেবো!
-আমার স্বপ্ন...
স্বপ্ন নিয়ে আলোচনায় তারা এত বেশি মগ্ন হয়ে ছিলো, পিওন সোহেল কখন চা নিয়ে এসেছে সবার জন্যে বুঝতেই পারে নি। সবাই আতঙ্কে সিঁটিয়ে যায়। এরা যদি তাদের মূল উদ্দেশ্য জেনে যায়, তাহলে পরিকল্পনার দফারফা হয়ে যাবে একদম। তারা তো আর লিজাদের মতো সুখবিলাসী হয়ে সুবিধাবাদী লেজাচরণ করে স্বপ্ন দেখার স্পর্ধা করতে পারে না! একদম মোটাদাগের জীবন যাপন করে তারা। কোম্পানি বন্ধ করে গ্লাইডারে করে উড়তে বিদেশের কোন পাহাড়ে যেতেই পারে লিজারা, সোহেল সেই স্বপ্ন দেখারও সাহস পায় না। উশখুস করতে থাকে তারা। সোহেল কি বুঝেই ফেললো? যদি অত্যাধিক অস্থিরতায় তাদের মনের চাঞ্চল্য বাড়াবাড়ি রকম বেড়ে না যেতো, তবে তারা ঠিকই বুঝতে পারতো যে, সোহেলের আচরনে কোন অস্বাভাবিকতা নেই। কিন্তু লিজার মনে হলো সোহেল ধীর পায়ে হেঁটে সবাইকে ক্রুর চোখে পরখ করতে করতে মাথায় অশুভ কোন ফন্দি আঁটছে।
-কী খবর সোহেল? ভালো আছো তো?
শুকনো মুখে লিজা জিজ্ঞাসা করলো। লিজার কাছ থেকে খাতির পেয়ে সোহেল তো খুশিতে ডগমগ! তার উচ্ছসিত উত্তরে সবাই স্বস্তি পেলো, সে কিছু জানে না এ ব্যাপারে। মিটিং বেশ ভালোই জমে উঠেছিলো, হঠাৎ একটি জরুরী কথা মনে পড়ায় লিজা বাগড়া বাঁধালো।
-সবাই কি ভুলে গেছে আজকে রয়াল স্টিলের টেন্ডারের কথা? আলোচনা মুলতবী রেখে সবাই কম্পিউটারের সামনে বসুন।
নতুন জয়েন করা একটি ছেলে তার অস্বস্তি ঝেড়ে ফেলে জিজ্ঞেস করেই ফেললো,
-ইয়ে মানে, আমরা না এই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করার জন্যে আন্দোলন করছি? তাহলে কাজ করার কী দরকার?
ছেলেটির অপরিপক্ক মনোভাবের পরিচয় পেয়ে সবাই কিছুটা বিরক্ত হলেও এই বয়সে এমন অকাল বিদ্রোহী মনোভাব থাকতেই পারে ভেবে তাকে ক্ষমা করে দিয়ে বোঝাতে শুরু করলো,
-শোনো বোকা, এই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করার জন্যে আমাদের আন্দোলন বহাল থাকবে সবসময়ের জন্যে। তাই বলে কাজ বন্ধ রাখবো কেন? এটা অনেকটা সজারুর পিঠে মিঠে পিঠে দিয়ে কাঁটায় কাঁটায় ক্ষতবিক্ষত করার মতো ব্যাপার। তারপর আমরা জলহস্তির মতো বিশাল হাঁ করে কলাগাছ খাবো। কিছু বোঝা গেলো?
বলে চোখ পাকিয়ে তাকায় বক্তা। স্বাভাবিকভাবেই ছেলেটি কিছু বোঝে নি। সে নার্ভাস ভঙ্গিতে মাথা নাড়লো, হ্যাঁ বুঝেছে সে। অন্য সবাই মৃদু হাসলো, কারণ তারা জানে, এখানে বোঝার কিছুই নেই। মনে যা আসে ইচ্ছেমত তা মুখের কাছে সাজিয়ে রেখে পরিবেশন করলেই হলো। কেন তারা এই আন্দোলন করছে নিজেরাও ঠিকঠাক জানে না। এই কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে তাদের সচ্ছল জীবন হুমকির মুখোমুখি হবে, নানারকম বিলাসিতার ধারেকাছেও যাওয়া যাবে না। তারপরেও তাদের কাছে মনে হয়, এর চেয়ে যুক্তিগ্রাহ্য আর কোনো কিছুই হতে পারে না। আবার এটাও মনে হয়, কাজ বন্ধ করাটা সম্ভব না। কাজপোকা তাদের শরীরে কামড়ায়, মাথার চুলের ভেতর লুকিয়ে থেকে রক্ত খায়। তাদের আর কোনো উপায় নেই। এই প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ার রোমান্টিসিজমের ঘাড় মটকে দেয় বিভীষণ দায়িত্বসমূহ।
লাঞ্চের সময় এমডি সাহেব সবাইকে তলব করলেন। তাকে দেখে মনে হচ্ছে কিছুটা বিরক্ত। বিরক্তি ঢাকার কোন চেষ্টা নেই তার মধ্যে। কপালের ঘাম রুমাল দিয়ে মুছে সবার দিকে রোষকষায়িত দৃষ্টি মেলে তিনি বলা শুরু করলেন,
-আপনাদের দিয়ে আসলে কিছু হবে না। কিছু আশা করাই ভুল। খালি ব্যানার, ফেস্টুন, আর প্ল্যাকার্ড লাগিয়ে রাখলেই তো হবে না। প্রতিষ্ঠান বন্ধ করার জন্যে যেসব অফিসিয়াল ক্রাইটেরিয়া তার কোনোটাই তো মেইনটেন করা হচ্ছে না। এতদিন এখানে কাজ করেও আপনারা দাপ্তরিক কাজ কিছুই বোঝেন না। ভেরি স্যাড।
এবার লিজার বলার পালা,
-স্যার, ডন্ট বি ম্যাড! কাজের তো কেবল শুরু। আর ব্যানার, ফেস্টুন ওগুলো সব উঠিয়ে ফেলেছি। পিওন, দারোয়ানরা দেখলে মুশকিল। আমরা পেপারওয়ার্ক করার কাজ শুরু করবো খুব শিঘ্রী।
-খুব শিঘ্রী মানে কবে?
-এইতো একটা স্মারকলিপি তৈরি করছি। এটা প্রেসিডেন্টের কাছে যাবে। অনুলিপি যাবে শিল্পমন্ত্রী, সমাজকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী আর...
-আমি এসব কিছু বুঝি না বা জানতে চাই না। আমি মার কাছে যাবো। এ্যাঁ এ্যাঁ এ্যাঁ!
এমডি সাহেব শিশুর মতো কাঁদতে শুরু করলেন। কান্না সংক্রামক। পুরো হলের লোকজন এ্যাঁ এ্যাঁ, ভেউ ভেউ, ভ্যা ভ্যা প্রভৃতি অব্যয়িকায় ডুবে গেলো। সেই মূহুর্তে চা দেয়ার জন্যে রুমে ঢুকলো মাজেদ নামের একজন পিওন। তার দিকে কেউ খেয়ালই করলো না! সে অবাক হয়ে কান্নাপর্ব দেখতে লাগলো। দুর্ভাগ্যজনক ব্যাপার এই, সেখানে ডাঁই করে রাখা সমস্ত লিখন তার নজরে পড়লো। সে পড়তে জানে না, তাই ফাইভ পাশ দারোয়ান মকবুলকে ডেকে নিয়ে এলো। দেখাদেখি সবাই চলে এলো। তাদের পেটের ওপর ফ্লাইংকিক দেবার এই প্রস্তুতিতে রেগে গিয়ে সকল কর্মকর্তাকে কান্নাকক্ষে তালা মেরে রাখলো। এতে অবশ্য লাভের চেয়ে ক্ষতিই হলো বেশি! তাদের কান্না আরো বেড়ে গেলো। এভাবে পুরো একদিন চলে গেলে বাধ্য হয়ে তারা তালা খুললে এক অভূতপূর্ব সৌহার্দপূর্ণ দৃশ্যের অবতারণা হয়। তারা সবাই একে অপরকে আলিঙ্গন করে। কে পায়াভারী কর্মকর্তা আর কে পেটেভাতে কর্মচারী তা নিরূপন করা কঠিন হয়ে যায়। তবে এই আন্তরিকতা বেশিক্ষণ স্থায়ী হয় না। পুরো একদিন অফিস বন্ধ রাখার ফলে অনেক কাজ জমে আছে। কর্মকর্তারা ভাবেন, সব কাজ শেষ করে আবারও প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয়ার আন্দোলনে শামিল হবেন তারা। আর কর্মচারীরা আরো বড় আকারের তালা কিনে আনে। এইবার আটকালে আর বের হতে দেয়া যাবে না!
তবে পরস্পরের এই কার্যক্রম এক দুষ্টচক্রের ভেতর পড়ে গেছে, যা কেউ ভাবে নি এখনও।
লিজারা আন্দোলন করে যাবে, আবার কাজও করবে। না করে কী পারে! ওয়ার্কআহোলিক!
মকবুলরা মওকামতো লিজাদের পেয়ে দরজা বন্ধ করে শাস্তি দেবে। কিন্তু আবার সময়মত খুলেও দেবে। না দিয়ে কি পারবে? সামান্য কর্মচারী তারা। বড়সাহেবদের শাহরিক যন্ত্রণা আর যন্ত্র হয়ে ওঠার কুমন্ত্রণা তারা বুঝলে তো!
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন:
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ছোট ছোট স্বপ্ন , ইচ্ছা যখন কর্পোরেট কারাগারে বন্দী এমন আনন্দিত আন্দোলনের আয়োজন করাই যায় !!
চলেন হামা ভাই , আমরা সামু বন্ধের আন্দোলন শুরু করি !
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ। জানা আপুকে গিয়া ধরি চলো!
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: স্বপ্ন আর বাস্তবতার এই টানাপড়েনই জীবনের অন্যতম চিরন্তন সত্য....
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভকামনা।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:০৭
পাজল্ড ডক বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় সব ছেড়ে চলে যাই কোথাও আবার নিজেই তালা লাগাই সেই ইচ্ছায়।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৯
অপু তানভীর বলেছেন: লেখা পড়া বন্ধের জন্য একটা আনন্দিত আন্দোলনের ব্যবস্থা করা গেলে ভালা হইতো
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন:
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
ডি মুন বলেছেন: এ গল্পটা খুব একটা ভালো লাগে নাই। হাসান মাহবুব ভাইয়ের কাছে আমার প্রত্যাশার পাল্লাটা বোধহয় বেশি ভারী হয়ে উঠছে দিন দিন।
আশাকরি পরবর্তী গল্পটি ভালো লাগবে। শুভকামনা হাসান ভাই।
অটঃ আপনার '' একটি পারিবারিক গল্প '' গল্পটা পড়লাম সেদিন। খুব চমৎকার।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি নিজেও লেখাটাকে কাঙ্খিত জায়গায় নিয়ে যেতে পারি নি বলে হতাশ।
শুভেচ্ছা মুন।
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬
জেকলেট বলেছেন: হাাহাহাহাহহাাাাহা.। অনেক মজা পাঈলাম..
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ জেকলেট।
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
কলমের কালি শেষ বলেছেন:
জোরপূর্বক বিনুদন । ভালোই । একসময় মজাদার হয়ে যাবে ।
লেখায় পিলাচ পিলাচ..
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:২৩
আলম দীপ্র বলেছেন: ডি মুন বলেছেন: এ গল্পটা খুব একটা ভালো লাগে নাই। হাসান মাহবুব ভাইয়ের কাছে আমার প্রত্যাশার পাল্লাটা বোধহয় বেশি ভারী হয়ে উঠছে দিন দিন।
আশাকরি পরবর্তী গল্পটি ভালো লাগবে। শুভকামনা হাসান ভাই।
একমত।
এতদিন পর আপনার কাছে আরও ভালো একটা গল্প আশা করেছিলাম হামা ভাই । আপনি তো এখানের একজন শক্তিশালী গল্পকার ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দীপ্র।
১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
ফয়সাল হুদা বলেছেন:
ভালো করে পরে পড়তে হবে...
আপনার লিখা বলে কথা
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: স্বাগতম সবসময়।
১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২
এনামুল রেজা বলেছেন: থিমটা মজার...
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো।
১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//অন্য সবাই মৃদু হাসলো, কারণ তারা জানে, এখানে বোঝার কিছুই নেই। মনে যা আসে ইচ্ছেমত তা মুখের কাছে সাজিয়ে রেখে পরিবেশন করলেই হলো। //
//আমি মার কাছে যাবো। এ্যাঁ এ্যাঁ এ্যাঁ! এমডি সাহেব শিশুর মতো কাঁদতে শুরু করলেন। //
দু’টোর জন্য একসাথে.....
শুনুন, যা করার করুন.... কিন্তু আর কাজ চাই না, ভাই।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মাইনুল ভাই।
১৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: গল্পটা মোরালটা ঠিকমতো মগজে ধরল না, মনে হয় মগজের আশপাশ দিয়ে গেছে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: মোরাল কিছু নাই। হুদাই!
১৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: গল্পটা ভালোই লেগেছে আমার হাসান ভাই। আপনার পরিচিত স্টাইলের বাইরে সহজ লেখা। কিন্তু গভীরে আপনারই সিগ্নেচার। সহজ করে কী ইচ্ছে করেই করলেন?
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছুটা, বলা যায়। আগের লেখাটা বেশি হার্ডকোর হয়ে গেসিলো। সেটার সাজা মওকুফ করতেই এই অবস্থা!
১৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩১
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: মাথার ভেতর বেশ কিছু নষ্ট চিন্তা ঢুকিয়ে দিলেন।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলেন কী!
১৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৭
জাফরুল মবীন বলেছেন: আরেকটি হামা গল্প---পঠনকালে গল্প ছাড়িয়ে মূল উপলক্ষের প্রতি দৃষ্টি গভীর হতে শুরু করে।
শুভকামনা রইলো।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
১৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:১৯
গাঁও গেরামের মানুষ বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা।
১৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: চতুর্থ ভালোলাগা ভ্রাতা ++++++++ ম্যাসেজটা ঘুরপাক খাচ্ছে ।
ভালো থাকবেন
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
১৯| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৪২
আবু শাকিল বলেছেন: ব্লগার ভাইদের নানারকম মন্তব্য দেখলাম।
ভালই সমালোচনা হল এবার আমার ভাল লাগাটা জানিয়ে গেলাম মাহবুব ভাই।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
২০| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৮
সুমন কর বলেছেন: কর্পোরেট হুলিগানিজম, ম্যাটেরিয়ালিস্টিক জীবনযাপন থেকে মুক্তি পাবার চেষ্টায় অন্দোলন. ভালই হয়। একটু শান্তি খুঁজে পাওয়া যাবে। অারো একটু বড় হলে মন্দ হতো না। তবে অাপনার ক্ছ থেকে সবাই যেমন সিরিয়াস গল্প অাশা করে-এটি সেটি নয়।
কিন্তু অামার কাছে ভাল লেগেছে।
৬ষ্ঠ +।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন।
২১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: ছোট ছোট ব্যাপারগুলোর ডিটেইল ছবি আঁকা- এটা ছাড়া গল্পে আপনাকে খুব একটা পাওয়া যায়নি । আবার এক অর্থে ভালোই, নিজেকে ভেঙ্গেচুরে নতুন করে গড়ে নেয়ার জন্য মাঝে মধ্যে পরিবর্তন জরুরী বৈকি!
পাঠক হিসেবে গল্পের খুব ভেতরে ঢুকতে পারিনি । কিংবা বলা যায় গল্পের সাথে দিয়েছি খানিকটা আড়ি ।
শুভ কামনা ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই।
২২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৬
এহসান সাবির বলেছেন: গল্প পড়লাম এইটা...
আর সালাম দিলাম 'নিখিল বাংলাদেশ সাইকো সমিতি' ঐ পোস্ট
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঐখানে আমিও পাল্টা সালাম দিছি।
২৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:০৭
হাসান তাজদিক বলেছেন: আন্দোলনকারীরা তো শেষ পর্যন্ত আনন্দিত ছিল না।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: দিছি আর কী একটা নাম!
২৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:৫২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: চলেন হামা ভাই , আমরা সামু বন্ধের আন্দোলন শুরু করি
আমরা মকবুল'রা কিন্তু ইয়া বড় সাইজ তালা হাতে তুলে নিবো....
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: চলেন যাই।
২৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৫৭
নোমান নমি বলেছেন: অামার ভাল্লাগেছ। ছোট ছোট কিছু ব্যাপার উপহাসের মত করে তুলে অানা হইছে। লেখার ঢংটাও পরিচিত। অাপনি নিজস্ব ধারার বাইরে যেকটা গল্প লিখছেন সেগুলোর সবগুলাই এই ঢঙ এ লেখা হইছে। মজার ব্যাপার হইলো এখন অাপনার লেখার দুইটা স্টাইল বোধহয় তৈরি হয়ে গেলো।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: দেখি তিন নাম্বার কিছু চালু করা যায় কী না! আসলে গত গল্পটা বেশি হার্ডকোর ছিলো। এজন্যে এই গল্পটায় ইচ্ছে করেই এই স্টাইলে ফেরত আসা।
২৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:০৭
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: অন্যরকম হাসান ভাই । অনেক লেখা চাই ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৩:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: চেষ্টা করবো। শুভকামনা।
২৭| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৯
ফয়সাল হুদা বলেছেন:
আন্দোলনের দ্বিমূখীতাই কি আনন্দিত আন্দোলন....কনফিউসড!!
অবশ্য ওভার-অল এখন এ রকমই চলছে অথবা এজ এ হিউম্যান বিং মানুষ এরকমই..
গল্পে কি কোন নির্দিষ্ট বিষয়কে হাইলাইটস করতে চাচ্ছেন ??চেষ্টাটাকেও অবশ্যই প্লাস দেয়া যায়..
গল্পতো বরাবরই ভালো।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: নির্দিষ্ট বিষয় আর কী! এই তো চাকরির রশি গলায় এঁটে বসে, মানুষ হাঁসফাঁস করে, মুক্তি চায়, কিন্তু নিজের অজান্তেই আবারো গলায় দাগ কেটে দেয় দড়ি।
শুভেচ্ছা।
২৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২০
সানজিদা হোসেন বলেছেন: পড়ালেখাটা বন্ধ করলে খারাপ হয়না । অপু ভাইয়ের সাথে সহমত
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সানজিদা।
২৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫
আজমান আন্দালিব বলেছেন: সুন্দর শুরু। দারুণ লাগছিল।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: পরে আর ভালো লাগে নাই তাই না?
ধন্যবাদ মতামতের জন্যে।
৩০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১
নাসরীন খান বলেছেন: স্বপ্ন বাস্তব হলে সমাজের জন্য সবসময় ভাল হয় না ।দারুন লাগল।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নাসরীন। ভালো থাকবেন।
৩১| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:০৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
হাসানের আনন্দিত আন্দোলন শেষতক আনন্দদায়ক থাকলো কই। আনন্দে থাকতে পয়সা গুনতে হয় পয়সা ...
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
৩২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:০৪
এমএম মিন্টু বলেছেন: অসাধার লেখা +++++++++++++++++
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।
৩৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫
কয়েস সামী বলেছেন: গতকাল পড়েছিলাম। বেশ সহজ হওয়ায় তাড়াতাড়ি পড়তে পেরেছিলাম। পড়ার সময় মজাও পেয়েছিলাম বেশ। তবে আপনার গল্প যেভাবে আমাকে নাড়া দেয়, অভিভূত হবার রেশ অনেকক্ষণ ধরে থাকে, এটা পড়ে তেমনটা হয়নি।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, এটা কিছুটা লঘু চালের গল্প। ধন্যবাদ পড়ার জন্যে।
৩৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১৩
ইমিনা বলেছেন: গল্পটা পড়তে পড়তে ভাবছিলাম গল্পের শেষাংশে এসে হয়তো হামা ভাইয়ের ক্যারিশম্যাটিক ছোঁয়ায় খুব করে অবাক হয়ে যাবো। কিন্তু অবাক হই নি যে !!!
তবে খুব সাধারন ভাবেই গল্পের বর্ণিত অনুভূতির সাথে এক হয়ে গিয়েছি। আমারও এমন একটা আনন্দিত আন্দোলন চাই।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আনন্দিত আন্দোলনের নন্দনে সকল ক্রন্দন ধুলিস্মাৎ হোক।
শুভরাত্রি।
৩৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬
সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: আপনার গল্প পড়তেই লগ ইন হলাম। আমার কিন্তু থিমটা ভাল লাগলো। আজ কর্মব্যস্ততা নেই, ছুটি নিয়েছি। তাই মনে হচ্ছে, এমন আন্দোলন হলে মন্দ না!
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাদিয়া। শুভকামনা।
৩৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫
অদৃশ্য বলেছেন:
গল্পটা মনে হয় শর্টকাটে শেষ হয়ে গেলো... তারপরেও ভেতরের বক্তব্য পরিষ্কার... ভালো লেগেছে হাসান ভাই...
শুভকামনা...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কবি। শুভকামনা।
৩৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১৪
যুবায়ের বলেছেন: শুরুটা পড়লাম বেশ ভালোই লাগলো...
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: পুরোটা পড়ে ফেলে জানান কেমন লাগলো। শুভেচ্ছা।
৩৮| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯
তোমোদাচি বলেছেন: সামুতে অনেক দিন আমার স্ট্যাটাসে একটা কানের কলি লেখা ছিল...
শিকল ছিড়িতে না পারে খাঁচা ভাঙ্গিতে না পারে। পাখি ছটফটাইয়া মরে পাখি ধরফরাইয়া মরে !
এই গানের কলি আর আপনার গল্পের মুরাল কি এক??
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছুটা সামঞ্জস্য আছে। তবে পুরোপুরি এক না।
শুভবিকেল।
৩৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:১৮
আমি তুমি আমরা বলেছেন: চমতকার গল্প।মাঝে মাঝেই মনে হয় কাজকর্মের মুখে লাথি দিয়ে সব ছেড়ে ছুড়ে চলে যাই, ঠিক পরের মূহুর্তেই আবার অফিসের জন্য রেডি হই। মনটা সব ছেড়েছুড়ে চলে যেতে চায়, কিন্তু ব্রেনটা শালার সাড়া দেয় না।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা সবকিছু সবারই হয়।
শুভেচ্ছা।
৪০| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩৪
কালীদাস বলেছেন: আপনের ইদানিংকার এক্সপেরিমেন্টগুলা আমার বেশ ভাল লাগতাছে
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু!
৪১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:১৯
দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: আপনার অন্য গল্পগুলার মতো অসাধারণ না হলেও পড়তে বেশ ভালোই লেগেছে।
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু পড়ার জন্যে।
৪২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
জেরিফ বলেছেন: কেমন যেন লাগলো । ভালো লাগেনি এটা বলতে পারি । হাসান ভাইয়ের কাছ থেকে আরো ভালো কিছু প্রত্যাশা করি সব সময় তাই হয়ত ।
যাই হোক একে বারে মন্দ না । চলুক ...................
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: চলুক, আপনারা থাকলে নিশ্চয়ই চলবে।
শুভবিকেল।
৪৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:০১
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহা আপনার লেখার ধরণ সব সময়ই চমৎকার। লিজারা আমাদের মনেরই অনেক অদ্ভুত চিন্তার প্রতিফলন। যেই চিন্তাগুলো আমরা কেবল করেই যাই কিন্তু বাস্তবে রুপ দিতে পারি না।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ টুম্পামনি। শুভরাত্রি।
৪৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩২
নস্টালজিক বলেছেন: গল্পের পিছনের গল্প জানি বলেই শুধু না, আনন্দিত আন্দোলন পড়ে সত্যিকার অর্থেই আনন্দিত হয়েছি। এ রকম ডার্ক কমেডি পরে রস আস্বাদান করলে লেখাটাকে মুভিতে বা নিদেনপক্ষে নাটকে রুপ দিতে ইচ্ছে করে। তারপর ফানুস -টা উড়ে যায়! হা হা।
নাইস ওয়ান হাসান। তোমার শেষ লেখায় লেখকের অপমৃত্যু হয়েছিলো, এই লেখা দিয়ে পূনর্জীবন ফিরে পেলা।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাইলে আমি জাতিস্মর হৈছি! থেংকু মাইঠ!
৪৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫
নস্টালজিক বলেছেন: অবশ্যই তুমি জাতিস্বর। আর তুমিই প্রদীপ হাওলদার'দা। আমাদের প্রিয় ভুতো'দাদা।
দাদা, নতুন কি লিকচেন?
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: নতুন লেখাটি ভূত এসে চুরি করে নিয়ে গেছে বৎস। ভূতেদের মধ্যেও চোর-পুলিশ আছে।
৪৬| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১২:৪৪
শান্তির দেবদূত বলেছেন: দারুন দারুন ! উফ! মনের ভিতরে ঘাপটি মেরে থাকা ব্যর্থ হয়ে যাওয়া অনুভূতিগুলোকে বেশ দক্ষতার সাথেই নাড়া দিয়েছ। আমার তো আজই ইচ্ছা করছে অফিসে এমন একটা আন্দোলন শুরু করতে!
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ ভোর ৬:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুরু করে দেন ভাই, আমিও লগে আছি!
৪৭| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:২০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আমিও লগে আছি!
৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১১:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: সাহস পাইলাম।
৪৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
হামা ভাই কেমন আছেন ?
০১ লা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এইতো ভালো আছি। আপনিও ভালো থাকুন।
৪৯| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৬
আমি তুমি আমরা বলেছেন: পরাজিত কাশবন পড়তে এসেছিলাম, লেখাটা আপনার ব্লগে খুজে পেলাম না।
লেখাটা কি সরিয়ে নিয়েছেন?
০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: দুর্ভাগ্যক্রমে ওটা ডিলিট হয়ে গেছে
৫০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২১
দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: পরাজিত কাশবন পড়তে এসে দেখি পোস্ট নাই!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: গুগল ক্যাশ থেকে পড়েন,
http://webcache.googleusercontent.com/search?q=cache:S5t-3hhS0FIJ:www.somewhereinblog.net/blog/Paranoid/29990103+&cd=1&hl=en&ct=clnk&gl=bd
৫১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪২
রোহান বলেছেন:
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এ কিডা!
৫২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৮
দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগলো অনেক।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ। সবসময়।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভদুপুর।
৫৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৪
আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: ঘরে, বাইরে, কর্মস্থলে মেয়েদের নিরাপত্তা নিশ্চিত হোক।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: কথা ঠিকাছে, কিন্তু এই গল্পে কেন?
৫৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৫
অচিন্ত্য বলেছেন: তাহলে এই হল ব্যাপার! সিরিয়াস ফান!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: হয়!
৫৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১১
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: কোনো কারণ ছাড়াই লেখালেখি ছেড়ে দেয়ার চিন্তা করছি। এইটা কেমন হয়?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি নিজেও এরকম ভাবছি। বাধ্য হয়ে। লিখে আনন্দ পাচ্ছি না। খুব খারাপ হয় ব্যাপারটা।
৫৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: -স্যার! আমার মনে হয় এই প্রতিষ্ঠানটি বন্ধ করে দেয়া উচিত।
-আশ্চর্যের ব্যাপার! আমি নিজেও এই কথাই ভাবছিলাম। আচ্ছা, বন্ধ করে দেয়ার পক্ষে তোমার যুক্তিগুলো কী কী বয়ান করো তো!
-কোন কারণ নেই। মনে হলো আর কী!
-বাঁচালে! যদি বলতে এইসব কর্পোরেট হুলিগানিজম, ম্যাটেরিয়ালিস্টিক জীবনযাপন, গ্রামে ফিরে চলো ইত্যাদি ইত্যাদি তাহলে বড় বিপদে পড়ে যেতাম। আমার নিজেরও মনে হচ্ছিলো বন্ধ করে দিলেই ভালো হয়। কোন কারণ ছাড়াই মনে হয় এমনটা।
এই যে প্রথমেই লজিক ভেঙ্গে দিয়ে গল্প এগোনো , জেন্টল পিপল থিঙ্কস এলাইক এর উপহাস খুব দারুণ লেগেছে । আপনার অনেক গল্পেই অবশ্য লজিক ভেঙ্গে
দেবার চমৎকার মুন্সিয়ানা দেখতে পাই/।
আপনার গল্পটা পড়ার সময় ঈদের পর অনশন্ররত তামান্না গার্মেন্টসের
চিত্রটা চোখে ভাসছিল। তাদের তালা লাগিয়ে দেয়া , বেতন দেয়া এইসব ।
পরস্পরের এই কার্যক্রম এক দুষ্টচক্রের ভেতর পড়ে গেছে, যা কেউ ভাবে নি এখনও।
লিজারা আন্দোলন করে যাবে, আবার কাজও করবে। না করে কী পারে! ওয়ার্কআহোলিক!
মকবুলরা মওকামতো লিজাদের পেয়ে দরজা বন্ধ করে শাস্তি দেবে। কিন্তু আবার সময়মত খুলেও দেবে। না দিয়ে কি পারবে? সামান্য কর্মচারী তারা। বড়সাহেবদের শাহরিক যন্ত্রণা আর যন্ত্র হয়ে ওঠার কুমন্ত্রণা তারা বুঝলে তো! মূল টাকে এখানেই আটকাবার চেস্টা করেছেন , অনেক্টূকু পেরেছেন তবে পুরো গল্প বিবেচনায় - শক্তিশালি কিছু একটা আপনার গলায়
আটকে থাক্লেও তা কলমে আনতে পারেন নি - যা আসলে গল্পটা বিভিন্ন তল
অ মাত্রা পেত - এরকম মনে হচ্ছে । জানিনা আমার মনে হওয়াটা ঠিক কিনা ।
যুক্তির অপারের বাস্তব যখন বস্তুনিষ্ঠ বাস্তবতা হয়ে দাঁড়ায় - তখন
তার কি নাম দেয়া যেতে পারে ? কমেডি না স্যাটায়ার ?
নাকি প্রহসন নামের নাটক ? না অন্য কিছু ?
গল্পকার হাসান মাহবুবের কাছে প্রশ্ন রইল ।
গুগল ক্যাশ থেকে কি আপনার গল্পটা নামিয়ে সামুতে পোস্ট করা যাবে ?
যদি যায় তাহলে তাই করার জন্য অনুরোধ।
ভাল থাকুন প্রিয় হাসান ভাই ।
০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ। এটাকে বলা যায় ডার্ক কমেডি, অথবা স্যাটায়ার। আপনার পাঠে বরাবরই অনুপুঙ্খ নিবিড়তা পাই, যা আমাকে উৎসাহিত করে।
গুগল ক্যাশেরটা ওখানেই থাকুক। গল্পটা বিশেষ কিছু কারণে পোস্ট করা যাচ্ছে না বলে দুঃখ প্রকাশ করছি।
শুভকামনা।
৫৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
চানাচুর বলেছেন: এই লেখাটা এতো সোজা সাপটা করে লেখা কেন!!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাই নাকি? তাহলে এর পরের লেখাটায় পুষায় দিবো
৫৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৬
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
বিলম্বিত মন্তব্য। মোবাইল পাঠে লগইন করা হয় না।
ভালো লাগছিলো।।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয়। শুভরাত।
৫৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬
যেড ফ্রম এ বলেছেন: বলয় ভাঙা অথবা ভাঙার চেষ্টা! এক্সপেরিমেন্ট উইদ এনিথিং এন্ড এবরিথিং। থাম্বস আপ ম্যান।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ যেড! শুভবিকেল।
৬০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,
কোনো কারণ নেই , আন্দোলন চলবে আবার চলবেও না । তালা মারা হবে আবার খুলে দেয়াও হবে । কি কারনে ? কোনো কারণ নেই ।
ব্লগার "মাহমুদ০০৭" এর মন্তব্যের চতুর্থ প্যারার সাথে একমত । বাকী প্যারা গুলোর সাথে মত মিলবে এমোন কোনো কারণ নেই ।
১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আন্দোলন চলবে। কাজও চলবে। ইনক্রিমেন্ট হবে। পদোন্নতি হবে। কিন্তু বন্ধ করার আন্দোলন থামবে না।
শুভরাত আহমেদ।
৬১| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৭
গোর্কি বলেছেন:
কর্পোরেটওয়ালাদের চিন্তা-ভাবনা, ধ্যান-ধারণাই অন্যরকম। ওদের আন্দোলন আনন্দিত, সুবিধাভোগী না হয়ে কী আমাদেরটা হবে? পাঠে ভাললাগা জানাই। শুভকামনা।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ গোর্কি। শুভকামনা।
৬২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪০
চটপট ক বলেছেন: এমডি সাহেব শিশুর মতো কাঁদতে শুরু করলেন। কান্না সংক্রামক। পুরো হলের লোকজন এ্যাঁ এ্যাঁ, ভেউ ভেউ, ভ্যা ভ্যা প্রভৃতি অব্যয়িকায় ডুবে গেলো।[/sb
কান্না আসলেই সংক্রামক :/
গল্পে ভাললাগা, হামা ভাই
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভসকাল।
৬৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
আরুশা বলেছেন: আপনার গল্প সবসময় ব্যতিক্রমি হাসান ভাই। ভালোলাগা অনেক +++++
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ আরুশা।
৬৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমার কিন্তু ভালই লাগছে হামা ভাই। কালীদাস ভাই বলেছেন আপনের ইদানিংকার এক্সপেরিমেন্টগুলা আমার বেশ ভাল লাগতাছে। আমারও একই অনুভুতি।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: তেংস কাভা। তবে ইদানিং এক্সপেরিমেন্ট তো দূরের কথা সাধারণ কিছুও লিখতে পারছি না
৬৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৬
মহামতি আইভান বলেছেন: ভাই, পড়াশুনা বন্ধের জন্য একটা আন্দোলন করলে কেমন হয়? দেশ-বিদেশ ঘুরার ইচ্ছা তো আমাদেরও হয় মাঝেমাঝে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: চলেন শুরু করি।
৬৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:১৮
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: হা হা হা এইটা দারুণ হইছে। ব্যপক আনন্দ পাইছি। আমরা কোন কিছু করার চেয়ে তা করার পরিকল্পনা করতে কত যে ভালোবাসি!! অন্যরকম একটা আনন্দ।
আপনার বেশ কিছু গল্প পড়া বাকি ছিলো, তাই পেছন দিকে আসতে যেয়ে এটা পেয়ে গেলাম।
ভালো থাকুন প্রিয় হাসান ভাই। শুভ দুপুর
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রাজি। শুভ দুপুর।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ২:১০
আকিব আরিয়ান বলেছেন: