নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধুর!

বিকট

হাসান মাহবুব

আমার অপদার্থতাকে মাহাত্ম্য ভেবোনা...

হাসান মাহবুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছায়ার নিবাস

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৫০



তারা দুইজন বসে ছিলো এই ভীড়বাট্টা, কংক্রিট অরণ্য, আর তেলজলঘামের শহরের একটি হ্রদের ধারে। জলের কাছে এলে তাদের বিক্ষিপ্ত মন কিছুটা স্বস্তি পাবে বলেই সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে এখানে তাদের আগমন। যুবকদ্বয়ের মনের বিক্ষিপ্ততা এবং হতাশার কেন্দ্রে রয়েছে লিখতে না পারার কষ্ট। অনেকদিন ধরেই তারা কিছু লিখতে পারছে না। তারা গল্প খুঁজেছিলো ঝাউবনের সামুদ্রিক হাওয়ায়, তারা গল্প খুঁজেছিলো প্রান্তিক মানুষের ব্রাত্য নিত্যনৈমিত্তিকে, তারা নতজানু হয়ে প্রার্থনা করেছিলো নক্ষত্রনিবাসে, তাদের এই আকুল আকুতির জবাবে তারাগুলো শুধু মিটমিট করে হেসেছিলো। এভাবে নানারকম অবজ্ঞা, টিটকিরি আর ভর্ৎসনায় পিছু হটে তারা ফিরলো জলের কাছে। পুড়ছে নিকোটিন, ক্যাফিনের প্রভাবে তারা আলতো করে ঝেড়ে ফেলে দিতে চায় কর্মদিবস থেকে অর্জিত ক্লান্তি। তারা দুইজন লেখক, রাশেদ আর রিফাত, রাইটার্স ব্লকে আক্রান্ত হয়ে হ্রদের ধারে বসে হতাশা বিনিময় করছিলো।

-পেইন ,বড় পেইন রাশেদ ভাই। এখন আফসোস হচ্ছে কেন যে লেখালেখি শুরু করেছিলাম!

-তোমাকে কী আর বলবো, আমার নিজেরও তো একই অবস্থা। খারাপ সময় আসতেই পারে কিন্তু এত দির্ঘস্থায়ী হবে তা ভাবি নি।

-আমি সেদিন লেখার চেষ্টা করেছিলাম। দশ লাইন লেখার পর দেখি তিন বার 'তারপর' লিখেছি। ছুড়ে ফেলে দিয়েছিলাম কাগজটা।

-চলো উয়ারি বটেশ্বরের দিকে যেয়ে কয়েকদিন কাটিয়ে আসি। ওখানে বেশ ভালো জঙ্গল আছে। বিভূতির 'আরণ্যক' ফ্লেভার পাওয়া যাবে বেশ।

-আর তারপর গড়গড়িয়ে গল্প বেরুতে থাকবে আমাদের কলম থেকে? মনে হয় না। সেই তো ফিরে আসতে হবে ধূলি-ধোঁয়াময় এই বিষাক্ত শহরে!

-না এসে উপায় কী! এখানে আমাদের চাকুরি, ব্যাংক এ্যাকাউন্ট, সিনেপ্লেক্সে থ্রিডি, প্লাজমা টেলিভিশন, সন্তান, স্ত্রী...সব। পালাবে কোথায় তুমি?

-সুখ! একেই মনে হয় বলে সুখ। তাই না রাশেদ ভাই?

-হ্যাঁ! শাস্ত্রে তো এমনই বলে। আমরা সুখী।

-সুখ একটা আশ্চর্য অভিশাপ।

-ভালো বলেছো। এই কথাটার জন্যে তোমাকে একটা সিগারেট খাওয়ানো যায়।



রিফাত এবং রাশেদ। দুজনই স্বনামধন্য গল্পকার। ছোটগল্প লেখেন তারা। বেশ কয়েকটি বইও প্রকাশিত হয়েছে। পাঠক এবং সমালোচকদের প্রশংসায় ধন্য হয়েছে তাদের রচনা। লেখালেখির সুবাদে বিভিন্ন সেমিনার বা ওয়ার্কশপে গিয়ে দুজনের মধ্যে বেশ ভাল বন্ধুত্ব হয়ে গেছে। সেই বন্ধুত্বের সূত্র ধরে একে অপরের বইয়ের সমালোচনা, গল্পের পেছনের গল্প, সামনে যা লেখা হবে এসব নিয়ে তারা ঘন্টার পর ঘন্টা আলাপ করতো। তারা ছিলো সৃষ্টির আনন্দে উদ্বেল, ঝলমলে এবং প্রাণবন্ত। তবে আজ এই হ্রদের ধারে বসে আছে তারা মলিন মুখে, হারিয়ে ফেলেছে সেই রোশনাই।



-তোমার বয়স কত রিফাত?

-২৭

-২৭ সংখ্যাটা কিন্তু বেশ শিল্পমণ্ডিত। সঞ্জীবদা গেয়েছিলেন "আমার বয়স হলো সাতাশ/ আমার সঙ্গে মিতা পাতাস। ওদিকে শাহাদুজ্জামানের একটা গল্প আছে সাড়ে সাতাশ। সাতাশটি গল্প লেখার পর তিনি আর কিছু লিখতে পারছিলেন না। তখন পুরোনো গল্পগুলোর চরিত্রগুলোকে একসাথে বেঁধে তিনি লিখেছিলেন ঐ গল্পটি।

-অনেকটা ফেদেরিকো ফেলেনির এইট এ্যান্ড হাফের মতো, তাই না?

-হ্যাঁ। গল্পেও তার উল্লেখ ছিলো।



হ্রদের জলে পার্শ্ববর্তী এলাকায় কনসার্টের জন্যে সজ্জিত আলোর প্রতিফলনে বেশ মায়াময় একটা দৃশ্য সৃষ্টি হয়েছে। সবাই বেশ সুখী এখানে। তরুণ-তরুণীদের মধ্যে জুটিবদ্ধ হয়ে খুনসুটি করছে, মওকা পেয়ে চুমু দিতেও কোন বিলম্ব নেই তাদের! এখানে আরো আছে নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত হওয়া দম্পতিদের জোড়া। চারিদিকে সবাই বন্ধু। হাসির হুল্লোর, তামাশার ফোয়ারা, স্বাস্থ্যে টগবগ করা ছেলেমেয়েদের জগিং। শুধু দুইজন রাইটার্স ব্লকে আক্রান্ত লেখক যেন বড্ড বেমানান এখানে। বিষণ্ণ।



-রাশেদ ভাই, পেইন দরকার বুঝলেন, পেইন! যন্ত্রণা, বিষণ্ণতা, মানসিক বিকারগ্রস্ততা এসব ছাড়া লেখা আসবে না। আপনার কথাই ধরেন। প্রথমদিকে কি লেখাই না লিখতেন! জাদুবাস্তবতা, মেটাফর, সিম্বল, ক্রেইজি ক্রোনোলোজি, কত নিরীক্ষাই না করেছেন! কোথায় হারালেন সেই আপনি? আপনি বিয়ে করেছেন, মেয়ের বাপ হয়েছেন, এখন আপনার সুখী জীবন। আর আমি? আমিও একজন সফল মানুষ। সফল একামেডিশিয়ান। বিয়ে করলাম সম্প্রতি। আপনি তো এসেছিলেন, তাই না? রান্নাটা ভালো হয়েছিলো বেশ। আসুন আমরা এখন সুখী মুদি দোকানদারের মতো হিসেব নিকেশ করতে বসি। কয় মণ ঘি লেগেছিলো, টিকিয়ায় মাংস ঠিকমত দেয়া হয়েছে কী না, রোস্টের লবণ ঠিকঠাক হয়েছিলো কী না। বাদ দেন এইসব লেখালেখি

-এ এক অদ্ভুৎ দ্বান্দ্বিক পরিবেশ। এখান থেকে বের হওয়া অত সহজ না। আমার মেয়েটা ভিকারুন্নিসাতে চান্স পেয়েছে। আমি তাকে নিয়ে ফ্যান্টাসি কিংডমে গিয়েছিলাম। তার আনন্দ দেখে মনটা ভরে গিয়েছিলো। এই সুখের কোন তুলনা হয় না। অপরদিকে আমার গায়ে সুখের চাদর এসে ঢেকে দিচ্ছে যাবতীয় এভিল থটস, ডার্ক এ্যারেনা, মানুষের মনের অন্ধকার অলিগলির শুলুক সন্ধান। আমি এখন আর নিজেকে জোর গলায় নরকের রাজপুত্র বলতে পারবো না। সুখের মেদ গলে টসটস করে পড়বে আমার মৃতপায় এ্যানার্কিস্ট ডিসটোপিয়ান জগৎ। ওরা মরে যাবে, খুব কষ্ট পেয়ে মরে যাবে। গল্প আমি এখনও লিখি। ফরমায়েশী। ওসবের কথা তোমাকে বলি নি আগে। ওহ! চুরমার হয়ে যাচ্ছে আমার ভেতরটা! আমি কোথায় ছিলাম, আর এখন কোথায় এলাম! আমি আমার কন্যার হাত ধরে সবুজের আলে হাঁটতে চাই, আবার মানুষের মনের অন্ধকার প্রকোষ্ঠেও পৌঁছাতে চাই। আমি কোথায় যাবো জানি না!

-আপনাকে একটা কঠিন সত্যি কথা বলি। ইউ আর ডান। আর আমি তো সেভাবে শুরুই করতে পারলাম না। আমরা দুজনেই হারিয়ে যাবো একসময়। কেউ আমাদের মনে রাখবে না।

-চলো এখান থেকে উঠি।

-উঠে কোথায় যাবেন?

-নগর পরিভ্রমণে বের হবো। হাঁটাহাঁটি করি কিছুক্ষণ চলো।

-আপনি কি ভাবছেন এখান থেকে কোন গল্পের প্লট পেয়ে যাবেন?

-না, ঠিক সেরকম উদ্দেশ্য নিয়ে বেরুই নি, তবে যদি কিছু পেয়ে যাই তাহলে তো ভালোই। চলো উঠি।

-চলেন।



সোডিয়াম লাইটের আলোয় প্লাবিত শহরে বিষণ্ণ দুই যুবক হাঁটতে থাকে। উদ্যানের পাশ দিয়ে যাবার সময় পতিতাদের মাদক আহবানের পেছনে যে কষ্টের ইতিবৃত্ত সেটা নিয়ে গল্প হতে পারতো। অথবা বাসে ওঠার প্রতিযোগিতায় ব্যর্থ হয়ে যে বৃদ্ধ হুমড়ি খেয়ে পড়লেন, তার জীবন নিয়েও কিছু লেখা যেতো। অথবা কিছুই না, স্রেফ একটা বেলুন যা পথশিশুর হাত থেকে পড়ে গিয়ে দফারফা হয়েছে তার মধ্যে কি প্রবেশ করতে পারতো না কিছু বায়বীয় শব্দ? তারপর সেই বেলুন উড়তো আকাশে, পেটে শব্দের শোকেস নিয়ে। উড়তে কার না ভালো লাগে? সে বেলুন হোক, বা পতিতা বা বাসের হেল্পার, কিংবা বিষাদী গল্পকার! আকাশে উড়ছে অসংখ্য ফানুস। কারা যেন কোন একটা বিজয় উদযাপনের জন্যে ফানুস ছুড়েছে। সবাই উল্লসিত হয়ে দেখছে। শুধু হতাশ দুই গল্পকার একবার দেখেই দৃষ্টি অন্যখানে নিবিষ্ট করলো। ওরা শোক উদযাপন করবে। উড়বে না।



-ফানুস উড়ছে আকাশে। কী তার রঙ আর জেল্লা! কী প্রাণময়তা ওদের ভেতরে! আর আমরা!

-এই ফানুস নিয়ে একটা গল্প লিখলে কেমন হয় রাশেদ ভাই?

-ফানুস নিয়ে? উমম...লেখা যায়। সবকিছু নিয়েই তো গল্প লেখা যায়। আগে আমি এক সেকেন্ডের ভগ্নাংশের অনুভূতি নিয়ে দশ পাতা গল্প লিখেছি। আর এখন!

-ধরেন একটা মেয়ে, তার কষ্টগুলো লিখে রাখে ডায়েরির পাতায়। লিখতে লিখতে তার সাথে কষ্টগুলোর সখ্যতা হয়ে যায়। তারপর মেয়েটির জন্মদিনে মোমবাতি, ডায়েরির পাতা, আগুন আর গ্যাস মিলে ফানুস হয়ে তাকে সারপ্রাইজ দেবার জন্যে আকাশে ওড়ে, আর স্কাই রাইটিং করে "হ্যাপিবার্থডে টু ইউ!"

-থিমটা তো বেশ ভালো! লিখে ফেলো তুমি।

-আচ্ছা লিখবো। কিন্তু আপনি কী লিখবেন?

-আমার আর হয়েছে লেখা!

-এক কাজ করি আসেন, দুইজনই এক থিম নিয়ে লিখে ফেলি।

-লিখবো বলছো?

-থিমটা হয়তো বা এত ডিপ না, তবে অনেকদিনের বন্ধ্যাত্ব ঘুচিয়ে দেবার জন্যে এমন হালকা একটা থিম স্টার্টার হিসেবে মন্দ হয় না!

-আচ্ছা দেখা যাক।

-দেখা যাক আবার কী! চলেন, এক্ষণি চলেন আমার বাসায়। কড়া দুই কাপ কফি খাবো দুজনে, তারপর তুমুল লেখালেখি। কাম অন ম্যান! চিয়ার আপ! হোয়াই দ্যা লং ফেস? কাম অন!

রিফাতের কথার ভেতর একটা প্রাণবন্ত বৈদগ্ধ ছিলো। অনেকদিন পর এটার দেখা পেয়ে রাশেদের ভেতরেও উত্তেজনা সৃষ্টি হলো। তার মনে হচ্ছিলো সে এবার পারবে। অনেকদিন পর লেখার তাড়ণা জাগ্রত হয় তার ভেতর।

-চলো তবে রওনা দেয়া যাক!

তারা একটা ট্যাক্সিক্যাব ভাড়া করে রিফাতের বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হয়।



*

ক্রিং ক্রিং





কলিংবেলের আওয়াজ। দরোজা খুলে দিলেন একজন কাঁচা-পাকা চুলের প্রৌঢ় ব্যক্তি।

-আমি জানতাম তোমরা আসবে। পথ ভুল করে আমার এখানে আসাই তোমাদের ভবিতব্য ছিলো। এসো রাশেদ, এসো রিফাত। আমার গল্পের দুই চরিত্র। আমি বড় একাকী বুঝলে! তোমরা আসলে ভালো লাগে। ইদানিং লেখালেখিও তেমন আসে না। পুরোনো চরিত্রগুলো চলে গেছে অনেক দূরে। এখন তোমরাই আমার ভরসা।

-ওসব ছাড়েন জনাব সৃষ্টিকর্তা! লেখার ক্ষমতা আপনার নেই আর। ইউ আর কার্সড ফরএভার।

রিফাত বেশ অহমিকার সুরে বলে।

-আমরা আপনার মগজে ঘোরাঘুরি করবো, আপনি যন্ত্রণা পাবেন যন্ত্রণা! আপনি লিখতে চাইলেও পারবেন না। আপনার আর নতুন করে দেয়ার কিছু নেই। কিন্তু আমরা তো আর আপনার গল্পের স্থবিরতায় চিরবন্দী হয়ে থাকতে পারি না! আমরা এখন লিখবো। ফানুস নিয়ে লিখবো, মানুষ নিয়ে লিখবো, তরুণী নিয়ে লিখবো, ব্যালকনি নিয়ে লিখবো। আপনি বরং কাশির ঔষধ আর ইনসুলিন নিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন।



লেখক তার চরিত্রদের এমন বিশৃঙ্খলা এবং বিদ্রোহে আহত হলেও হাল ছেড়ে দেন নি। তিনিও পুরোনো লেখার খাতাটা নিয়ে বসে পড়েন লিখতে। কত লেখা আছে সেখানে! নতুন করে কিছু একটা লিখতেই হবে তাকে। তিনি পাতা ওল্টাতে থাকেন। কী আশ্চর্য! পাতাগুলোয় কোনো লেখা নেই। সব পৃষ্ঠা সাদা! আর ওদিকে তার গল্পের চরিত্র দুজন লিখে চলেছে দ্রুতগতিতে। লেখকের খাতা থেকে অজস্র চরিত্র, অনুভূতি, টুইস্ট, নিরীক্ষা সব চলে যেতে থাকে ওদের কাছে। এ এক অদ্ভুৎ অভ্যুত্থান! গল্পের চরিত্রগুলো বুঝে গেছে এই একাকী বুড়ো আর তাদেরকে সামলে রাখতে পারবে না। তুমুল গতিতে স্প্রিন্ট চলছে। রাত বাড়ে। ছায়ারা দীর্ঘ হয়। দীর্ঘতর হয়। অতি দীর্ঘ হয়। ছায়ার নিবাসে গুটিশুটি মেরে লেখক বুঝতে পারেন, দিনে দিনে তার ছায়াই বেড়েছে শুধু। তিনি একজন ছায়াবন্দী।, অথর্ব শব্দভিক্ষুক। সাদা হয়ে যাওয়া ডায়েরির পাতাগুলো খুলে ভিখিরীর মতো বসে থাকেন তিনি। কোথা থেকে যদি একটা শব্দ পাওয়া যায়! চরিত্র গড়া যায়! কাহিনী বানানো যায়!



বিশেষ কৃতজ্ঞতা- মাশরুর ইমতিয়াজ



মন্তব্য ৮৬ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৮৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩০

মামুন রশিদ বলেছেন: রাত বাড়ে। ছায়ারা দীর্ঘ হয়। দীর্ঘতর হয়। অতি দীর্ঘ হয়। ছায়ার নিবাসে গুটিশুটি মেরে লেখক বুঝতে পারেন, দিনে দিনে তার ছায়াই বেড়েছে শুধু। তিনি একজন ছায়াবন্দী।, অথর্ব শব্দভিক্ষুক।


খুব ভালো লেগেছে হামা ভাই । প্রথম ভালোলাগা ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। শুভকামনা।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: খুব ভালো লাগলো ভ্রাতা +++

শুভ সকাল :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভ সকাল।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৫১

এহসান সাবির বলেছেন: শুভ সকাল ভাইয়া,
ভিন্ন স্বাদের গল্প পড়লাম ভাইয়া।

দারুন।


এক গুচ্ছ ভলোলাগা।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান। শুভকামনা।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৪৬

শ. ম. দীদার বলেছেন: গল্পের ভেতর ও একটা গল্প থাকে বুঝি?

''-সুখ একটা আশ্চর্য অভিশাপ।
-ভালো বলেছো। এই কথাটার জন্যে তোমাকে একটা সিগারেট খাওয়ানো যায়।''

অনেক বড় গল্প। পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে উঠছিলাম, তবুও পড়লাম। খুব ভালো লিখেছেন।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দিদার। শুভকামনা।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

সকাল রয় বলেছেন:
সকালটা ভালো লেখা পড়ে শুরু করলাম। অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো কাটুক সারাদিন।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৭

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন:


হয়তো এটা বলার মতো যোগ্যতা হয়নি যে আমারো রাইটার ব্লক চলছে। তবু বললাম।

গল্পে ভালোলাগা।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি চমৎকার লেখেন। ভালো থাকুন, লেখায় থাকুন।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: দারুণ লাগল বরাবরের মতোই।

ধন্যবাদ হাসান ভাই।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভদুপুর।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০১

 বলেছেন: +++++++++++++++ :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ!

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

আবু শাকিল বলেছেন: আপ্নার গল্পের ভক্ত হয়ে গেলাম :)

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনুপ্রানিত হলাম। শুভকামনা রইলো।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

তুষার কাব্য বলেছেন: দারুণ লাগল ...

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ তুষার কাব্য। শুভেচ্ছা।

১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কপাল ভালো, লেখক হই নাই!!! :)
এতো কষ্ট কেন 'লেখা'য়? :(

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: লেখাটা কষ্ট না, লিখতে না পারাটা কষ্ট।

শুভরাত্রি।

১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

ডি মুন বলেছেন: -আমি জানতাম তোমরা আসবে। পথ ভুল করে আমার এখানে আসাই তোমাদের ভবিতব্য ছিলো। এসো রাশেদ, এসো রিফাত। আমার গল্পের দুই চরিত্র। আমি বড় একাকী বুঝলে! তোমরা আসলে ভালো লাগে।


চমৎকার। এখান থেকে গল্পটি নতুন একটি মাত্রা পেয়েছে। নিতান্ত সাধারণ ঘটনার ভেতর থেকে অসাধারণ কিছু বের করে আনা। এখানেই গল্পকারের কৃতিত্ব। দারুণ গল্প। ++++

শুভকামনা হাসান ভাই।
ভালো থাকুন।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন।

১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০২

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ছায়ারা দীর্ঘ হয়। দীর্ঘতর হয়। অতি দীর্ঘ হয়। ছায়ার নিবাসে গুটিশুটি মেরে লেখক বুঝতে পারেন, দিনে দিনে তার ছায়াই বেড়েছে শুধু। তিনি একজন ছায়াবন্দী।, অথর্ব শব্দভিক্ষুক। সাদা হয়ে যাওয়া ডায়েরির পাতাগুলো খুলে ভিখিরীর মতো বসে থাকেন তিনি। কোথা থেকে যদি একটা শব্দ পাওয়া যায়! চরিত্র গড়া যায়! কাহিনী বানানো যায়!


- যেদিন এমন নিয়তির মুখোমুখি হবেন সেদিন কি করবেন হামা ভাই ?

আরেকটি ফাইন আর্ট । ভালা লাগা নিয়ে গেলাম । শুভেচ্ছা ।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভাবতে চাই না এমন নিয়তির কথা।

শুভেচ্ছা মাহমুদ।

১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: রাত বাড়ে। ছায়ারা দীর্ঘ হয়। দীর্ঘতর হয়। অতি দীর্ঘ হয়। ছায়ার নিবাসে গুটিশুটি মেরে লেখক বুঝতে পারেন, দিনে দিনে তার ছায়াই বেড়েছে শুধু। তিনি একজন ছায়াবন্দী।, অথর্ব শব্দভিক্ষুক। সাদা হয়ে যাওয়া ডায়েরির পাতাগুলো খুলে ভিখিরীর মতো বসে থাকেন তিনি।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: হু।

১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫১

ডট কম ০০৯ বলেছেন: আমি আপ্নার লেখা বুঝি না।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা কোন কঠিন লেখা ছিলো না কিন্তু।

১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৮

নুসরাতসুলতানা বলেছেন: হাসান, ফিরে এলেন !! দারুন !

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নুসরাত!

১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

কলমের কালি শেষ বলেছেন: হামা ভাই !!.. লেখক নিয়ে চমৎকার লেখা । পড়ে খুব মজা পেয়েছি ।

তবে লেখকদের সুখনীয় দুঃখ দেখে ইয়া বড় লেখক অইতে মুন্চায় । :( :(

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: একদিন হয়তো বড় লেখক হয়ে যাবেন।

শুভেচ্ছা।

১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৯

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: সুখ একটা আশ্চর্য অভিশাপ। বেশি অসাধারণ লাইনটা।

লেখকের চরিত্রেরা যখন লিখছে, তার মানে কি এই না যে, লেখক নিজেই লিখছেন? আবার এইভাবে দেখা যায়, রাইটার্স ব্লকে আটকে গেছে দুজন, তাদেরকে নিয়ে গল্প লেখে যে গল্পকার সেই গল্পকারের কষ্টটা আপনি জনাব হাসান মাহবুব লিখছেন। সেক্ষেত্রে রিফাত, রাশেদ ব্যর্থ হলেও আপনি সফল।

রিফাত আর রাশেদের কথোপকথন অসাধারণ লাগলো। লিখতে চেয়েও লিখতে না পারাটা কষ্টের, কিঞ্চিত হলেও কিছু ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা আছে।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ভ্রাতা। লেখায় ফেরো আবার।

১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪০

মিনাক্ষী বলেছেন: ভালো লেগেছে :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মিনাক্ষী।

২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
হাসান,
লিখাটিতে মার্কেজের ছায়া দেখতে পেলুম। তেমনই আত্মমগ্নতায় যেনও ডুব মেরেছিলেন। একজন সৃষ্টিশীল লেখকের জীবনঘেঁষা কতশত গল্পগুলো দীর্ঘতর ছায়ায় হারিয়ে যেতে দেখেছি তবে সে ছায়া যে জ্যান্ত একটা গাছের ! ভুলে যাওয়া চলবেনা ... গল্প পড়ে তৃপ্তি পাওয়া গেলো, আপনাকে ধন্যবাদ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: উফ, রাইটারস ব্লক! আচ্ছা গল্প লিখিয়েদের ব্লক আর কবিতার ব্লক কী আলাদা ধরনের? আমার যেমন গত কিছুদিনে কোনো লেখা আসে না, আমার মনে হয় আর কোনোদিন কবিতাই যেন লেখা হবে না!

ব্লক আক্রান্ত লেখকদ্বয়ের কথোপকথন ভাল লেগেছে, আর কিছু জায়গার বর্ননা বরাবরের মত চমৎকার!

শুভকামনা রইলো হামা ভাই!

২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমারও এমন লাগে কোন কোন সময়ে যে, কিছু লিখতে পারবো না আর কোনদিন।

শুভেচ্ছা ইফতি।

২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১২

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: গল্পের প্লটটা দারুণ লেগেছে । লেখকের সত্বা থেকে সৃষ্ট গল্পের চরিত্ররাই লেখকের অস্তিত্বকে অগ্রাহ্য করছে ।

'ফ্রাস্ট্রেটেড' সাহেবের কমেন্টের সাথে মিল পাচ্ছি ।

শুভকামনা ও ভালোলাগা ভাই ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: দারুন একটা গল্প। ভালো লেগেছে খুব। আপনার চিত্রায়ণ আর কল্পনা চমতকার।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রাবেয়া।

২৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪১

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আসলেই অদ্ভূত অভ্যুত্থান !!

সুখ একটা আশ্চর্য অভিশাপ। পুরো গল্পের সাথে এই লাইনটাও বিশেষভাবে ভালো লাগছে হাসান ভাই :)
এক কাপ গরম কফি পাওনা রইলেন !

২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অভি।

২৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০

দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: যতটুকু আগ্রহ নিয়ে পড়া শুরু করেছিলাম শেষ পর্যন্ত ততটুক আগ্রহ ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছেন। বরং যত সামনে আগাচ্ছিলাম, বাকিটা পড়ার আগ্রহ তত বেড়ে চলেছিল। প্লটটা খুব সুন্দর সাজিয়েছেন। রিফাত এবং রাশেদের কথোপকথন অসাধারণ ছিল।" সুখ একটা আশ্চর্য অভিশাপ।"- লাইনটা এতই ভাল লেগেছে যে আলাদা ভাবে এর কথা না বলাও বোধহয় অন্যায়। সবমিলিয়ে, আপনারও এই গল্পটা আগেরটার চেয়ে ভাল হয়েছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা।

২৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: আলোচনাটায় আপনাকে পাচ্ছিলাম। আরেকজনকেও চেনা মনে হচ্ছিলো। শেষে তার নামও দেখলাম।

একটা লাইন খুব ভয়ংকর। 'দশলাইনে অনেকবার তারপর'.

আপনি ব্লকমুক্ত থাকুন, এই কামনা।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: থেংকু সোহেল।

২৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৩২

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার গল্প। ভালো লেগেছে। বর্ণনায় অাপনার ঝাঁঝ বিদ্যমান।

গল্প/কবিতা লিখতে না পারার কষ্টটা লেখক/কবিদের বেশ অস্থির করে তুলে।
অাপনার এ গল্প থেকে কিন্তু অনেক ছোট গল্প লেখার প্লট পাওয়া যাবে। ;)

অাপনার অধিকাংশ লাইনই কোট করার মতো, তাই অালাদা করলাম না। শেষের ট্রানটাই গল্পকে সার্থক করে তুলেছে।



১০ম।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সুমন।

২৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৭:২০

জাফরুল মবীন বলেছেন: বরাবরের মতই চমৎকার লিখেছেন।গল্পের মূল প্রতিপাদ্য চরিত্রগুলোর মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলার ক্ষেত্রে আপনার কল্পনা শক্তির প্রখরতা প্রকটভাবে ফুটে উঠে।

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার জন্যেও শুভকামনা।

২৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৮

বৃতি বলেছেন: সুন্দর।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ বৃতি।

৩০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২২

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,





সাদা হয়ে যাওয়া ডায়েরির পাতাগুলো খুলে ভিখিরীর মতো বসে তো থাকতেই হবে তাকে , সে-ই জনাব সৃষ্টিকর্তাকে ।

তার সব লেখাই তো, তার গল্পের সব চরিত্রই তো গুটিশুটি মেরে দ্রুতগতিতে ঢুকে গেছে আকাশে ওড়া ফানুসের ভেতর । সে ফানুস শুধু উড়ছে ...উড়ছে তার যাপিত সব সকাল সন্ধ্যে নিয়ে , তার থেকে বহু দুরে ।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। শুভেচ্ছা।

৩১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০০

বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: লেখক....................................

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ?

৩২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ ভোর ৪:৩৬

নস্টালজিক বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে । সুখপাঠ্য।

থিম জানতাম বলে না, না জানলেও এই যে দুজনের মধ্যে দুইরকম টানাপড়েন এক বিন্দুতে এসে মিলছে বেশ-

আবার তার ভিতরেও জটিলতার একটু রেশ রয়ে যাচ্ছে চরিত্রের জীবন্ত হয়ে ওঠার ভেতরে- সব মিলে সুখপাঠ্য।

শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস। শুভদুপুর।

৩৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪

ডানাহীন বলেছেন: গল্পের চরিত্রগুলি যখন নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যায় তখনই একজন গল্পকারের সফল হবার সম্ভাবনা প্রবল তা নইলে লেখালেখি নিজের চেতন বা অবচেতনের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, ঘৃণা-ভালোবাসার গোলকধাঁধায় ঘুরে ঘুরে সময় ভ্রমন হয়ে ওঠে । রাইটার্স ব্লক ব্যাপারটা কি আসলেই এতো কষ্টের ! যে লিখতে চায় সে তো যেকোনো কিছু নিয়েই লিখে ফেলতে পারে । এমনকি সে কিভাবে না লিখে থাকে সেটা নিয়েও । কোন গল্প কি তার আদৌ প্রয়োজন ?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি ঠিক জানি না রাইটার্স ব্লকের সত্যিকারের কষ্ট। তবে মাঝেমাঝে মৃদু হলেও অনুভব করি। কোনো কোনো লেখা শুরু করার সময় দেখা যায় যে ঘন্টাখানেক ধরে তাকিয়ে আছি মনিটরের দিকে। কোনোভাবেই লেখা আসছে না। শুনেছি সত্যিকারের লেখকদের নাকি অনেক কষ্ট হয় এ সময়। আমি ভেজাল লেখক এইটা বুঝবো না।

৩৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

৩৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪০

অদৃশ্য বলেছেন:





এই বিষয় নিয়ে লিখা গল্প সম্ভবত আগেও পড়েছি কোথাও... সেম না হলেও যতটুকু মনে পড়ছে আপনার লিখার সাথে সেটা অনেকটা ঘেষে যায়... টার্ণটা ছিলো চরিত্রগুলোর ঘরে ফেরার বা লেখকের কাছে ফেরার ঘটনাটার ওখানেই... এই জায়গাতেই আপনি সেই গল্পটার থেকে অনেক আলাদা হয়ে গ্যাছেন...

গল্পটা আমার কাছে চমৎকার লেগেছে হাসান ভাই...

শুভকামনা...

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩০

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ কবি। শুভকামনা।

৩৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

অচিন্ত্য বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে হামা ভাই। হ্রদটা অনেকটা হাতির ঝিলের মত। :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি অবশ্য ধানমন্ডি ভেবে লিখেছি। ধন্যবাদ অচিন্ত্য।

৩৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০

রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: বড় পোস্ট দেখলেই পালাই আমি, তাই মাঝে মাঝে আপনার ব্লগে আসলেও পুরো পোস্ট না পড়েই চলে যাই, আর গল্পগুলো একটু কঠিনও লাগে!!
আজকে গল্পের শুরুতে পড়তে পড়তে ভাবলাম মাঝে মাঝে এরকম সহজ গল্প আমার টাইপ পাঠকদের জন্য লিখলে ভাল হত, কিন্তু শেষে এসে দেখি সেরকম সহজ না!!
গল্প ভাল লেগেছে, বেশি ভাল লেগেছে কঠিন কঠিন শব্দ তেমন নেই বলে :P

" -সুখ একটা আশ্চর্য অভিশাপ" হলে দুঃখ কি হতে পারে?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি কি খুব কঠিন শব্দ লিখি? মনে হয় না।

দুঃখ হলো মায়ানিক্তি।

৩৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

টুম্পা মনি বলেছেন: লেখক হওয়া কষ্টের আর একবার হয়ে গেলে এর দ্বারা যেমন অনেক তৃপ্তি আছে,তেষ্টাও আছে অনেক। অসাধারণ লিখেছেন।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ টুম্পা। ভালো থাকবেন।

৩৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
শব্দের জন্য আকুতিটা আসলেই কষ্টের, তখন সব কিছু অসহ্য মনে হয়।

ভালো লাগলো ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা।

৪০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

সানজিদা হোসেন বলেছেন: আবার একটা মাথা ঘুরে যাওয়ার মত গল্প । ভাল লাগা।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সানজিদা।

৪১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:১৪

সুলতানা সাদিয়া বলেছেন: ছোট পরিসরে বিশাল প্রাপ্তি।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সাদিয়া।

৪২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
আত্মদৃশ্যায়নের বিশ্লেষণের পরিতৃপ্তবোধ ছিল পুরোটাই ৷ আয়না হয়ত মাঝে মাঝে সহায়তা করে ৷

কিছু লাইন সৃষ্টি আপনার নিজস্বতায় মৌলিক ৷

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভবিকেল।

৪৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৮:৪৬

মহান অতন্দ্র বলেছেন: ভাল লাগা +++

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৪৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.