নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধুর!

বিকট

হাসান মাহবুব

আমার অপদার্থতাকে মাহাত্ম্য ভেবোনা...

হাসান মাহবুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেড়ালতমা

০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ১১:২২


(১)

আমার একটা অসুখ আছে।

শ্বাসকষ্ট আর ভয়ের অসুখ। আমার শ্বাসকষ্ট ফুসফুসের সংক্রমণ থেকে না। আমার ভয় লাগে। আমি ভয় পাই। এই ভয়ের উৎস আমার জানা নেই। বেড়ালতমাও জানে না। তবে সে আমার ভয় কমিয়ে দিতে জানে । এই মুহূর্তে সে আমার পাশে বসে আছে। একটা লাল পাড়ের শাড়ি পরে আছে। সুন্দর। এখন আমার ভয় লাগছে না। এসব মুহূর্তে আমার ভয় লাগে না। বিকেলবেলা আমরা যখন শহরের অন্যতম সুন্দর স্থান, ঝিনুক হ্রদের ধারে বসে থাকি, তখন চমৎকার সব দৃশ্য দেখা যায়। স্বচ্ছ পানিতে মাছের নির্ভয় সাঁতার কাটা দেখি আমরা। কোমল হৃদয়ের মানুষেরা তাদের খেতে দেয় মুড়ি আর বিস্কুট। বাবার হাত ধরে আলোয় সাজানো ঝুনঝুনিওলা জুতো পরে আসে ছোট্ট মেয়ে, আর কোথা থেকে যেন বুলবুল পাখি ডেকে যায়। এমন মুহূর্তে আমরা চুম্বনের কথাও ভুলে যাই। শুধু হাতে হাত ধরে রাখি, শুধু হাতে হাত। এমন মুহূর্তে আমার অসুখ করে না। ভয় করে না। আর যদি ভয় করেও, বেড়ালতমা তো আছেই!

বেড়ালতমা আমার প্রেমিকা। পৃথিবীতে এত মেয়ে থাকতে বেড়ালতমাই কেন আমার প্রেমিকা হল এই প্রশ্ন বড় অস্বস্তিকর। এর চেয়েও অস্বস্তিকর প্রশ্ন হলো এত পুরুষ থাকতে আমি কেন তার একান্ত পুরুষ হলাম! অন্য কেউও তো হতে পারতো! এমন প্রশ্ন মাথায় এলে আমার ভয়ের দরোজা খুলে যায়। হুহু করে বাতাসের নখর ভেতরে ঢুকে বিদীর্ণ করে দেয় হৃদয়। আমার শ্বাসকষ্ট হতে থাকে একটু একটু।
-চা খাবে? মাল্টা চা?
বেড়ালতমা জিজ্ঞেস করে। শ্বাসকষ্টের সময় আমার চা খাওয়া নিষেধ। চায়ে ক্যাফেইন থাকে। হৃদস্পন্দনের গতি বাড়িয়ে দেয়। এতে শ্বাসকষ্ট আরো বেড়ে যায়।
-না, খাবো না।
আমি আড়ষ্ট কণ্ঠে জানাই।
-কী হয়েছে তোমার? আবার শ্বাসকষ্ট হচ্ছে? ভয় করছে? আবার তুমি ওসব উল্টোপাল্টা কথা ভাবছো?
-নাহ, আমি কিছু ভাবছি না। আমার কষ্ট হচ্ছে না। এসো চা খাওয়া যাক।
ম্লান হেসে আমি স্বাভাবিক হবার চেষ্টা করি।
হ্রদের ওপাড়ে অনেক আলো। সন্ধ্যা নেমে এসেছে। আশেপাশে কেউ আছে কী নেই এক পলকে দেখে নিয়ে আমি বেড়ালতমাকে চকিতে চুমু খেলাম একটা। আজ বিকেলের প্রথম চুমু। এজন্যেই চুমু জমিয়ে রাখতে হয় দুঃসময়ের জন্যে। চুমুচিকিৎসা কাজ করে ভালো। আমার শরীরের জড়তা কেটে যাচ্ছে। নিঃশ্বাস স্বাভাবিক হয়ে আসছে।
-কোন সমস্যা নেই, মাল্টা চা খাওয়া যেতে পারে।
আমার কণ্ঠের উষ্ণতা মেপে সে অনুমোদন দেয়। চা শেষ করে সে চলে যাবে হ্রদের ওপাড়ে শিক্ষিকাদের হোস্টেলে। ওকে পৌঁছে দিয়ে আমাকে খুঁজতে হবে রাত কাটানোর উপায়। এই শহরে আমার নির্দিষ্ট কোন থাকার জায়গা নেই। কখনও চালের আড়তে, কখনও তেলের গুদামে, কখনও সীসার আস্তানায় আমাকে থাকতে হয়। গত বেশ কিছুদিন আমি সীসার আস্তানায় ছিলাম। সীসা ফুসফুসের জন্যে খারাপ। বেড়ালতমার ধারণা এই সীসার আস্তানায় থাকার কারণে আমার শ্বাসকষ্টটা বৃদ্ধি পেয়েছে কিছুদিন ধরে। তাই আমাকে নতুন জায়গা খুঁজে নিতে বলছিলো কিছুদিন ধরে। ভালো জায়গা খুঁজে পাওয়া কঠিন। সেই অস্ত্রের গুদাম অথবা মদের কারখানা। আমার জন্যে অবশ্য এর চেয়ে ভালো কিছু আশা করাই কঠিন। বেড়ালতমা ছাড়া জীবনে আর সুন্দরের সংস্পর্শে আসা কি হবে না আমার?

-আজ রাতে কোথায় থাকবে ঠিক করেছো?
হাঁটতে হাঁটতে সে জিজ্ঞেস করে।
-হ্যাঁ, একটা মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রে জায়গা করে নিতে পারবো। আমার এক বন্ধুকে বলেছি। ও একটা বিছানার বন্দোবস্ত করে দেবে।
-একটা ভালো জায়গা কবে পাবে তুমি বলো তো? এভাবে তুমি একেকসময় এক এক অদ্ভুত জায়গায় থাকো, আমার ভালো লাগে না।
-দোষটা আমার নয় বেড়ালতমা, এই শহরটাই এমন, তুমি জানোই তো!
বেড়ালতমার চোখ ছলছল করে। আমি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকি। কিছুটা বিষণ্ণও
বোধ করি। চলে যাওয়ার সময় সমাগত।
- যাই, বেশি দেরি হলে ওরা দরোজা বন্ধ করে দেবে।
আমি চলে আসি।

এই নিরাময় কেন্দ্রটির নাম “নবজীবন নিরাময় কেন্দ্র”। এখানে আমার এক বন্ধু কাজ করে তত্ত্বাবধায়ক হিসেবে। ইদানিং ওদের ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না। পত্রিকায় একবার প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিলো তারা রোগীদের ওপর অত্যাচার, এবং নানারকম অসৎ উপায়ে অর্থ উপার্জন করে বলে। তারপর থেকে ওদের পসার কমে গেছে। রোগী কম। বিছানা ফাঁকা আছে। তাই আমি আপাতত কদিনের জন্যে এখানে আশ্রয় নিয়েছি।
এখানে রাত নামে। ঘুম আসে না। এপাশ-ওপাশ করি। নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়। ঠাঁয় তাকিয়ে থাকি জানালা থেকে বাইরে। মাঝেমধ্যে কল্পনা করার চেষ্টা করি এটা একটা দালানটা একটা স্টিমার, রাতের আঁধার হলো মেঘনার কালো জল। আমরা জল কেটে এগিয়ে চলেছি সামনের দিকে। আমার দূরবস্থাটাকে একটু রোমান্টিকতার চাদরে মুড়িয়ে সহনীয় করার চেষ্টা আর কী! কাজ হয় না। মেঘনার কালো জল আমাকে ভয় পাইয়ে দেয়। মনে হয়, আমি পড়ে যাবো। পড়ে যাওয়ার অনুভূতিটা এতই তীব্র আর ভয়ংকর হয়ে ওঠে, যে আমি কেঁপে কেঁপে উঠি।

আমার ভয় করে, শ্বাসকষ্ট হতে থাকে। এখানে বেড়ালতমা নেই। এখানে আছে গোমড়ামুখো সুপারিনটেন্ডেন্ট আর ষণ্ডাগুণ্ডা চেহারার কিছু যুবক, যাদের দায়িত্ব রোগীরা যেন পালিয়ে না যায় সে ব্যাপারটা দেখভাল করা। এখানে নানারকম অদ্ভুত কাণ্ড ঘটে । এক রাতে দেখেছিলাম
পাশের জেলা থেকে আসা একটা ছেলে, নামটা যেন কী, মনে নেই; নগ্ন হয়ে করিডরে দৌড়ুচ্ছে। ওখানকার লোকজন তাকে হাসিমুখে ধরে বেঁধে শুতে পাঠিয়ে দিলো। একটা সময় কি আমারও এমন হবে? আমিও কি তার মত নগ্ন হয়ে দৌড়োনো শুরু করবো?

ভাবতে ভাবতে শ্বাসকষ্ট বাড়তে থাকে। বুকের মধ্যে চাপ ধরে থাকে। অনেক কাপ কফি আর বিপুল পরিমাণ গাঁজা খেলে মাথার ভেতর যেমন ওলোটপালোট লাগার কথা, তেমন লাগছে। মনে হয় আমাকে অনেক দূরে কোথাও চলে যেতে হবে। অথচ এত তাড়াতাড়ি আমার কোথাও যাওয়ার কথা নয়! আমি কোথায় যাব এবং কেন? আমি বেড়ালতমাকে ছেড়ে কেন চলে যাবো? আমি চলে গেলে ও আর কতদিন একা একা থাকবে? একটা জীবন আমার জন্যে শেষ করে দেয়ার বোকামি ও কেন করবে? আমাদের ভবনের পাশে বড় রাস্তা। বিপুল শব্দ করে একেকটা গাড়ি চলে যাচ্ছে। আমার জন্যে রেখে যাচ্ছে সীসাভর্তি ধোঁয়া। এই শহরটা দিন দিন এমন হিংস্র আর প্রতিশোধপরায়ন হয়ে উঠছে কেন? আমার হাতের তালু ঘামছে। বারবার ঠোঁট কামড়ে ধরছি। বেড়ালতমাকে ফোন করতে পারতাম যদি! ওর সাথে কিছুক্ষণ কথা বললে আমি ঠিক হয়ে যাবো। কিন্তু বারবার ওর কাছেই কেন আমাকে ফিরতে হবে? এই নির্ভরশীলতা কি ভালো? এটা কাটিয়ে ওঠা উচিত না?
শ্বাসকষ্টের ঢেলা আর গিলতে পারছি না! আমার আর কিচ্ছু করার নেই। নিজেকে সমর্পিত করতেই হবে ওর কাছে! আমি বেড়ালতমাকে কল্পনা করলাম।
-আমার আর ভালো লাগে না। আমার নিজেকে খুব দুর্বল আর অথর্ব মনে হয়। বারবার কেন তোমার কাছে আমার ফিরতে হবে? তুমি তো দেবী না, তুমি তো পরী না! তুমি সামান্য একজন নারী। তোমার মধ্যে এত বিপুল শক্তি এলো কীভাবে? আর আমিই বা এত শক্তিহীন হলাম কীভাবে?
-দোষটা তোমার না। দোষটা এই শহরের। চলো আমরা চলে যাই। চলো আমরা পালাই!

এখান থেকে চলে যাওয়া, বা পালিয়ে যাওয়া মানে বেড়ালতমার সাথে সামাজিক অধিকারের সনদটা হালনাগাদ করা। তখন আর আমাদের প্রেমিক-প্রেমিকা হয়ে থাকা হবে না। আমরা হবো একে অপরের স্বামী-স্ত্রী। এই ব্যাপারটা থেকে আমি দূরে থাকতে চাই। সম্পর্কের সামাজিক স্বীকৃতি মানুষকে দুর্বল এবং অসুন্দর করে তোলে। আমি ওকে বেড়ালতমা নাম দিয়েছি সাধে? সে কি মোসাম্মৎ জেরিন সুলতানা নামটা নিয়ে কাটিয়ে দিতে পারতো না বছরের পর বছর? আমি ওকে শরীরী রূপে দেখতে চাই না। আমি চিরস্থায়ী সঙ্গমের চুক্তিতে নিরামিষাশী হয়ে যেতে চাই না।
-আমরা এখনই পালাবো না বেড়ালতমা। এই শহরটাকে আরেকটু সুযোগ দেয়া দরকার।
-আর কত সুযোগ দেবে তুমি এ শহরকে? আর কত ঘুরে বেড়াবে অস্ত্র আর মাদকের আড়তে? আর কত সীসা গুঁজবে ফুসফুসে?
-কিন্তু প্রতিদিন তো আমাদের দেখা হচ্ছেই ঝিনুক হ্রদের ধারে!
-ঝিনুক হ্রদ দখল হয়ে যাচ্ছে, এ খবর কি জানা আছে তোমার? ব্যবসায়ীরা নতুন গুদাম বানাবে হ্রদ দখল করে।
-এ খবর তুমি কোথায় পেলে? পত্রিকায় এসেছে?
-পত্রিকায় আসে নি, কিন্তু শহরের সব মানুষ জেনে গেছে।

আমার শ্বাস এতক্ষণে স্বাভাবিক হয়ে এসেছে বেড়ালতমার সাথে কল্পনায় কথা বলতে বলতে। এইসব মুহূর্তে ঘুমে চোখ জড়িয়ে আসে। শহরের বখাটেপনা নিয়ে ভাবতে ইচ্ছে হয় না। ঝিনুক হ্রদের দখল নিয়ে ভাবতে বয়েই গেছে! আমি বেড়ালতমাকে শুভরাত্রির চুম্বন জানিয়ে ঘুমোনোর জন্যে চোখ বন্ধ করি।

সকাল সকাল ঘুম ভেঙে যায় আমার বন্ধুর ডাকে। নতুন রোগী এসেছে। তার জন্যে জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। এমন পরিস্থিতির জন্যে আমি প্রস্তুত ছিলাম। তাই উদ্বিগ্ন হলাম না। নয়টার সময় নাস্তা দেয়। আজ বোধ হয় পরোটা আর ডাল দেবে। সেটা খেয়ে বের হয়ে যাবো। জমানো টাকা পয়সা আছে কিছু। আপাতত কিছুদিন কাজ না করলেও চলে যাবে। আমি আগে কাজ করতাম একটা পত্রিকার অফিসে। তারা আমার কাজে সন্তুষ্ট না। এই শহরে কেউ কারো প্রতি বেশিদিন সন্তুষ্ট থাকে না। তাই হুটহাট চাকুরি চলে যায়, সম্পর্ক ভাঙে, বাসস্থান থেকে উচ্ছেদের নোটিশ আসে। বেড়ালতমা আমাকে বেশ কিছুদিন ধরে বলছিলো একটা গোলাপবাগানে কাজ করতে ইন্টারভিউ দিয়ে আসতে। ওর নাকি পরিচিত কে না কে আছে। আর আমার আছে গোলাপ পরিচর্যার অভিজ্ঞতা। চাকুরিটা পেতে অসুবিধা হবার কথা না। কিন্তু এই বিরুদ্ধতার শহরে গোলাপের চাষ করবে কে? গোলাপ কিনবেই বা কে? আমি তো কোথাও গোলাপ ফুলের দোকান দেখতে পাই না! আর দেখলেও দাম থাকে অত্যন্ত চড়া। সম্ভবত বহুদূরের কোন জেলা থেকে কেনা। শহরে যদি এমন একটা গোলাপের কারখানা থাকবে, তাহলে দাম এত চড়া হবে কেন? গোলাপবাগানের কর্মকান্ডের পেছনে আমি নানারকম দূরভিসন্ধি আবিষ্কার করি। এসব প্রশ্ন তাকে করলে সে রাগ করে। আমার মন নাকি অযথা সন্দেহ আর কূটকচালিতে পরিপূর্ণ। এতদিন এ শহরে থেকেও ওর শিক্ষা হলো না! কবে যে কার কাছে কীভাবে ঠকে যায়! ভয় হয় ভাবতে।

(আমার প্রকাশিতব্য উপন্যাস 'বেড়ালতমা'র কিছু অংশ। বইমেলায় আসছে পেন্ডুলাম প্রকাশনী থেকে। প্রচ্ছদ করেছেন সিপাহী রেজা।)

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৪৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



উপন্যাসের জন্য শুভকামনা

০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদ্গাজী সাহেব। যদিও জানি, উহা আপনার পছন্দ হবে না।

২| ০২ রা মার্চ, ২০২১ রাত ১২:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: মাল্টা চা আমার অসহ্য লাগে।

নতুন উপন্যাসের জন্য সুভ কামনা। এটাই কি আপনার প্রথম বই?

০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার মাল্টা চা ভালো লাগে। এটা আমার সপ্তম বহি।

৩| ০২ রা মার্চ, ২০২১ রাত ১:০৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




শ্রিলংকান Dilmah Tea নানান ফ্লেভারে চা প্রস্তত করে থাকে তাদের মাল্টা চা খুবই মজাদার এবং প্রসিদ্ধ। লেখায় রহস্যর ঘ্রাণ পাচ্ছি তাতে করে উপন্যাসটি পড়ার আগ্রহ পাচ্ছি।

আপনার উপন্যাসের জন্য শুভ কামনা রইলো।

০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। সম্ভব হলে কিনবেন।

৪| ০২ রা মার্চ, ২০২১ রাত ১:১৫

ওমেরা বলেছেন: আপনার বই এর জন্য শুভ কামনা থাকলো।

০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ওমেরা।

৫| ০২ রা মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:০৫

সোহানী বলেছেন: শুভকামনা।

০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সোহানী।

৬| ০২ রা মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:০৭

কাছের-মানুষ বলেছেন: অভিনন্দন রইল আপনার বইয়ের জন্য!

০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ কাছের মানুষ।

৭| ০২ রা মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:২৫

জুল ভার্ন বলেছেন: এতোটুকু পড়েই ভালো লাগলো। চেষ্টা করবো সংগ্রহ করতে।
শুভ কামনা।

০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। ভালো থাকবেন।

৮| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৫৩

অন্তরন্তর বলেছেন: শুভ কামনা রইল বইয়ের জন্য। ইনশাল্লাহ সংগ্রহ করতে চেষ্টা করব হামা ভাই।

০২ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অন্তর ভাই। আশা করি দেখা হবে।

৯| ০২ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৫৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




হাসান মাহবুব ভাই,
সম্ভব হলে - নয়। আমি অবশ্যই অবশ্যই বইটি সংগ্রহ করবো। শুভ কামনা জানবেন।

০২ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:০৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! ভালো থাকবেন।

১০| ০২ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:২৩

সামিয়া বলেছেন: গুড লাক।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সামিয়া।

১১| ০২ রা মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমার মাল্টা চা ভালো লাগে। এটা আমার সপ্তম বহি।

রামপুরা-বনশ্রীতে একটা দোকান আছে সেখানে সব রকমের চা পাওয়া যায়। আমি দুধ চা ছাড়া আর অন্য কোনো চা খাই না।
আমার এক বন্ধু আমাকে খুব অনুরোধ করেছগে জলপাই চা টা খেয়ে দেখতে। আমি খাই নি।

৭ম বই!!!! খাইছে আমারে!!!!!

০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: :-B

১২| ০২ রা মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪৬

ইসিয়াক বলেছেন: শুভ কামনা রইলো ভাইয়া।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ইসিয়াক।

১৩| ২০ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১২

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: Click This Link

২১ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: Click This Link

১৪| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:২৩

ফাহমিদা বারী বলেছেন: আপনার উপন্যাস পড়ার ইচ্ছা আছে। পোস্টটা আজকে দেখলাম। বইমেলায় দুদিন গিয়ে ঘুরে এসেছি।
ইনশাআল্লাহ পরেরদিন কিনে ফেলবো।

২৮ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ফাহমিদা বারী। শুভকামনা রইলো।

১৫| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:২৯

সিগনেচার নসিব বলেছেন: শুভকামনা রইলো

২৮ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নসিব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.