নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিস মি বেবে!
একটা খুবই দুঃখের কাহিনী বলি আপনাদের। এক গরীব ছেলে আর এক গরীব মেয়ের মধ্যে একটা সম্পর্ক গড়ে উঠলো। তারা দুজনেই সামান্য চাকুরি করে। মেয়েটাকে তার অফিসে প্রায়ই হয়রানির শিকার হতে হয়। তাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠলেও ঠিক প্রেমটা জমাট বাঁধে না। তারপরেও তারা দেখা সাক্ষাৎ করতে থাকে। একদিন সিনেমা দেখতে গিয়ে তারা একে অপরকে চুমু খায় প্রথমবারের মত। মেয়েটা চুম্বনের পর সম্মোহিত হয়ে পড়ে প্রায়। ছেলেটির বাসায় গিয়ে উঠতে চায়। কিন্তু ছেলেটির বাসায় কিছু আত্মীয়-স্বজন ছিলো বলে তাকে বাসায় নেয়া সম্ভব হয় না। এরপর তাদের মধ্যে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। দুই বছর দেখা হয় না। তারপর একদিন ছেলেটি রাস্তায় হাঁটছিলো, তার পাশে একটা গাড়ি এসে থামলো। সেই মেয়েটি! এখন বড়লোক হয়ে গেছে। ছেলেটিকে গাড়িতে ওঠালো। তারা গাড়িতে বসে চা খেতে থাকলো। এরপর মেয়েটি ছেলেকে চুম্বনের আহবান জানালো। কিন্তু বোকা ছেলেটি অস্বীকৃতি জানালো চুম্বন করতে। কারণ সে আর তাকে ভালোবাসে না। তখন মেয়েটি তাকে রেগেমেগে বললো, “ কুত্তার বাচ্চা, বের হ গাড়ি থেকে। নেমে যা ফকিন্নির পুত!”
ছেলেটি চায়ের কাপ হাতে বিব্রত মুখে নেমে গেলো। তারপর গম্ভীর হয়ে চুমুক দিতে লাগলো। গল্প শেষ।
এটা হলো কৃষ্ণ জলেশ্বরের “আনোহা বৃক্ষের জ্যামিতি” বইয়ের একটি গল্প “কিস মি বেবে”। কৃষ্ণ জলেশ্বরকে আমি ব্লগ আমল থেকে চিনি। মূলত কবি হিসেবে। কবিরা গল্প লিখলে তাতে গল্পকারদের লজ্জা দেয়ার মত কাব্যিকতা, উপমা, মেটাফর ইত্যাদি থাকে। কৃষ্ণ জলেশ্বরের লেখাতেও কাব্যিকতা, মেটাফর আছে, তবে তাই বলে তিনি হিউমার করার সুযোগ পেলে ছাড়েন না। উপরের গল্পের সমাপ্তিটা তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ। আক্ষরিক অর্থে হয়তো এতে কোন কৌতুকের ব্যাপার নেই, বরং একটা দুঃখজনক ব্যাপার। কিন্তু পড়ার সময় পেট ফেটে বিদঘুটে হাসি আসছিলো। এরকমটা প্রত্যাশায় ছিলো না। প্রেম-চুমু-অভাব-বিচ্ছেদ ইত্যাদিতে ভালোই মজে ছিলাম, তারপর হুট করে এভাবে গালাগালি করে নামিয়ে দেয়া! এটার জন্যে একদমই প্রস্তুত ছিলাম না।
আরেকটি গল্প - “কাহারেও সে খুঁজে পায় নি কখনও”, এতে আবু ইউসুফ নামক এক নিম্নবিত্ত কর্মচারী পত্রিকা মারফত জানতে পারে যে মালয়েশিয়ার একটি বিমান সাগরের গর্ভে হারিয়ে গেছে। সে এখুবই চিন্তিত হয়ে পড়ে এ বিষয়টি নিয়ে। এক জ্বীন বিশারদের কাছে যায় বিমানের খবর নিতে। জ্বীন বিশারদ তার অতীতের অনেক কথা গড়গড় করে বলে দেয়। হারিয়ে যাওয়া মানুষেরা কোথায় আছে জানিয়ে দেয়। কিন্তু আবু ইউসুফ তো এসবের খবর নিতে আসে নি! সে জানতে চায় মালয়েশিয়ার হারিয়ে যাওয়া বিমানটি কোথায় আছে। জবাবে জ্বীনবাবা চোয়াল শক্ত করে শীতল কণ্ঠে বলে “তোরা নানির গুয়ার ভিত্রে”।
এটা যে খুব ভালো গল্প, বা ভালো সমাপ্তি “কিস মি বেবে”র মত তা বলা যাবে না, তবে দমকা হাসি্টা একইভাবে এসেছিলো।
এই দুইটি গল্পের উদাহরণ দেয়ার কারণ এটি বোঝানো, কৃষ্ণ জলেশ্বর কবি হলেও গল্প লেখার ব্যাপারে শুদ্ধতাবাদীদের দলে নন। তিনি তার ইচ্ছামত গল্পের ভাবকে ছেঁদো করে দেন, সব গল্পকেই যে মহৎ কিছু হয়ে উঠতে হবে এমন কোন কথা নেই। তিনি লিখতে আনন্দ পেয়েছেন, আমরা পড়ে আনন্দ পাবো, এটাই বা কম কী!
কৃষ্ণ জলেশ্বরের বইটিতে মোট গল্পের সংখ্যা একুশটি। সবগুলি গল্প পড়ার পর কিছু জিনিস বারবার ফিরে আসবে। বয়সে বড় মেয়ের প্রতি আকর্ষণ, টিউশনি, টিউশনি করতে গিয়ে প্রেম, দারিদ্র, হঠাৎ করে চেনা কারো বড়লোক হয়ে যাওয়া, হঠাৎ করে কাউকে হারিয়ে ফেলা ইত্যাদি। অনেক ক্ষেত্রেই এ ব্যাপারগুলি পুনরাবৃত্তিক মনে হতে পারে, এবং আসলেই সেরকমই, কিন্তু আমার কাছে কেন যে ক্লান্তিকর লাগে নি। ক্লান্তিকর না লাগার কারণ হলো, গল্পগুলি ছোট ছোট, একই গল্পে প্রায় সাত-আটটি করে অনুচ্ছেদ, গীতল ভাষা, যা একই সাথে প্রাঞ্জল এবং গভীর। তাই একটানা পড়ে যাওয়া যায়, ক্লান্তি লাগে না।
হিউমার নিয়ে কথা হলো, এবার মেটাফর নিয়ে কথা হোক। এই বইয়ের আমার সবচেয়ে পছন্দের গল্প “একটি কালো গোলাপ”। এই গল্পে বিপরীত পাশের ছাদে এক মেয়ের সাথে চোখে চোখে কথা হয় এক যুবকের। সেই মেয়েটি তার কাছে একটি কালো গোলাপ চায়। মেয়েটি থাকে তিনজন পুরুষের সাথে। একজন বৃদ্ধ, একজন যুবক আর একজন কিশোর। তিনজন পুরুষের নামই আবার এক!
ছেলেটি কালো গোলাপ খুঁজতে থাকে, কিন্তু কোথাও পায় না। হঠাৎ একদিন তার বারান্দায় কালো গোলাপ ফোটে। সে তখন মেয়েটিকে কালো গোলাপ দিতে গেলে বৃষ্টিতে মেয়েটি এবং গোলাপটি ধুয়ে যায়। কালো থেকে সাদা হয়। মেয়েটি ছেলেটিকে তার নাম জিজ্ঞেস করে, কিন্তু ছেলেটি আর তার নাম বলতে পারে না।
এখানে একই নামের বিভিন্ন বয়সের তিনজন পুরুষের সাথে বসবাস করার অর্থ, তারা আসলে তার জীবনে কোন অর্থ বহন করে না। সে চায় আরো গভীর অনুভূতি। কিন্তু যে ছেলেটির কাছে সে কালো গোলাপ চেয়েছিলো, তাকে দূর থেকে দেখে যতই রহস্যময় এবং আকর্ষণীয় মনে হোক না কেন, কাছে আসলে সেও নাম ভুলে যায়, কালো গোলাপের মাধুর্য হারিয়ে ফেলে, অবিশেষ হয়ে বিশেষভাবে।
“রক্তদালিমের ফুল” গল্পটাও খুব উপভোগ্য। অবৈধ যোগাযোগ, সাপলুডু খেলা, খেলনা বন্দুক দিয়ে গুলি ছোড়া, হত্যা পরিকল্পনার মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের নানাবিধ জটিলতা ডার্ক হিউমারের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। “রসনা ও বিষাদের গল্প”তে জীবনের বিভিন্ন বিষাদী ঘটনার সাথে রান্না এবং খাদ্যের একটা চমৎকার মন্তাজ গড়ে উঠেছে।
কৃষ্ণ জলেশ্বরের ভাষায় কাব্য আছে, আবার ইচ্ছেমত ভাষার পরিবর্তনও আছে। দেখা যায় হুট করে সাধু ভাষা নিয়ে এসেছেন, হুট করে কথ্য ভাষায় বর্ণনা করা শুরু করেছেন। এগুলোর বিশেষ কোন ব্যাখ্যা আছে বলে মনে হয় নি। মনে হয়েছে তার মর্জিমত লেখা। কিছু কিছু গল্পের কাহিনী অতি সাধারণ। যেমন “যে-বছর বসন্তে ফুল ফোটে নাই” গল্পটিতে দেখা যায় প্রেমিকাকে এক বছর অপেক্ষা করিয়ে ছ্যাকা দিয়ে প্রেমিক শেষতক বিশ্বাসঘাতকতা করে বসে। সুতরাং, সে বসন্তে কোন ফুল ফোটে না। দুর্বল গল্পের সরলতম মেটাফর। এরকম প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে বিচ্ছেদ, আত্মহত্যা, বিশ্বাসঘাতকতা, এই জাতীয় বেশ কিছু গল্প আছে, যা বিশেষ কোন অনুভূতি জাগ্রত করে না। বিষয় নির্বাচনে তার আরেকটু বৈচিত্র আনা উচিত।
কৃষ্ণ জলেশ্বরের গল্পে বারবার সিনেমা এবং গানের প্রসঙ্গ এসেছে। সালমান শাহ, রুবেল এর সিনেমা থেকে শুরু করে সেক্স আফটার সিগারেটের গান সবই আছে। এসবের সাথে পাঠক বেশ একাত্মতা বোধ করবেন।
বইটি জ্যামের মধ্যে একটানে পড়ে শেষ করেছি। মতিঝিল থেকে মিরপুর আসতে আজকে জ্যাম একটু বেশিই পড়েছিলো। যাত্রীরা বিভিন্নসময় ড্রাইভার এবং কন্ডাক্টরকে গালাগালি করেছে। তবে আমি কানে হেডফোন লাগিয়ে বই পড়তে পড়তে আয়েশের সাথে গন্তব্যে পৌঁছে গেছি। এই সময়টাকে সুন্দর করার জন্যে তাকে ধন্যবাদ।
বইটি অর্ডার করতে পারেন এখান থেকে- Click This Link
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: বইয়ের নাম কেন এমন হলো জানি না। এই নামে কোন গল্প নেই। হ্যাঁ ব্লগে তিনি কৃষ্ণ নামে লিখতেন।
২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২২
চাঁদগাজী বলেছেন:
'কৃষ্ণ' নামে একটা নিক পেলাম, ১টি মাত্র পোষ্ট লিখেছিলেন।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: না, অনেক পোস্ট লিখেছিলো।
৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০৮
শায়মা বলেছেন: এরপর দেখবা এই পোস্ট মানে কৃষ্ণ ভাইয়ার গল্প থেকে ঐ ডায়ালগ বের হচ্ছে আমার মুখ থেকে মানে কি বোর্ড থেকে।
কি শিখাইলা বেবুভাইয়ু???
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলেন কী!
৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৭
শায়মা বলেছেন: ঠিকই তো!!!!!!!!
এখন কি হবে!!!!!!!!
কাউকে বলে ফেললে কিন্তু সব তোমার দোষ হবে।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার দেখলাম একটা কমেন্ট মুছে দেয়া হয়েছে। সেফ আছেন তো?
৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:২৯
শায়মা বলেছেন: সাবধান এমন কমেন্ট করলে কিন্তু তুমিও আনসেইফ হয়ে যেতে পারো ভাইয়ু!!!!!!!!!!
তবে সেইফ চেক করে কেমনে???
যাইতো যাইতো চেক করে দেখি তো!!!!!!!
ড়ুমি তো এই ব্যাপারে অভিজ্ঞ মানুষ।
কেমনে চেক করে বলে দাও।
তবে কানে কানে বলি সেটা কোন কমেন্ট বা কার কমেন্ট তুমি অভয় দিলে বলতে পারি। আমাল কমেন্ত না বললাম কিন্তু!
৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৪০
শায়মা বলেছেন: ওহ তোমার পোস্টের কমেন্ট!!!!!!!!!!!!!!
আমি ভেবেছিলাম আমার পোস্টে।
এইমাত্র সেই নোটিস পেলাম!
দূর কি লিখেছিলাম ভুলেই গেছি তো।
হায়হায় ভাইয়া আমারটা মুছলো মডু ভাইয়ু তোমার উস্কানীমুলক মন্তব্য কেনো মুছলোনা!!!!!!!!!!!
মনে পড়েছে আমি তোমার পোস্টের থেকেই কমেন্ট কপি পেস্ট কুতা ------------- যা করেছিলাম। হা হা হা মডু ভাইয়া পোস্ট না পড়েই ........
না বাবা আমি ভুই পাই তাই আর ঐ কমেন্ট লিখলাম না!
হা হা হা হা হা হা হা হা
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার কমেন্ট মুছবে না। আমাকে পুরান কিছু অবসরপ্রাপ্ত ব্লগার কী বলে জানেন? রেসিডেন রেসিডেন মানে মনে আছে তো? বহুদিন পর ব্লগে আইসা জোশ পাইতেছি!
৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৫
শায়মা বলেছেন: তোমার পোস্টের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়েছি।
কারণ
তোমার পোস্টে আমার মন্তব্য সম্পূর্ন প্রাসঙ্গিক ছিলো। গল্পের মেয়েটা বলছে কুত্তার বাচ্চা গাড়ি থেকে বের হ। তো আমারও আমার গরীব প্রেমিককে ওমন বলতে ইচ্ছা হয়েছিলো। তাই লিখেছিলাম এবং কালো গোলাপ সম্পর্কেও কিছু মিছু কিন্তু মডুভাইয়া বেরসিক পোস্টই পড়লো না। দৌড়ায় এসে আমার পোস্ট মুছে দিলো।
যাও আমিও অবসর নেবো ।
কেউ করে না তোয়াজ তবু সংসারের কি রিতী!
ইচ্ছে করে এক্ষুনি দেই এইখানেতেই ইতি।
দেখো তুমি কিন্তু আবার আমাকে উস্কানী দিচ্ছো।
আমার মন্তব্য যদি উস্কানীমূলক হয় তো তোমার পোস্টও কি উস্কানী মূলক না বলো??
এই পোস্ট পড়েই তো আমার ওমন ইচ্ছা হলো।
অবসরও নেওয়ালে। যাই পান খাই।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে কই যান! উশকানি ভালা পাই। আরো উশকানি নেন।
https://www.youtube.com/watch?v=ZLkwGVzzFCY
৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৩
শায়মা বলেছেন: না!!!!!!!!!!!!!!
আমি লাগ কসসি!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
যাও তোমার সাথেও আর কথা নাই।
আমার কোট করা ডায়ালগ ভালো লাগছিলো বলে কমেন্ট দিসিলাম আর মডুভাইয়া মুছে দিসে।
এখন এক দফা এক দাবী.... হামা ভাইয়ুর পোস্টও মুছে দিতে হবে.....
আর এটা কি গান দিসো!
কষ্ট করে এখন শুনতে হবে।
অবসরে গিয়ে এতই বুড়া হয়ে গেছো যে ভুলে যাও কেমনে লিঙ্ক দিতে হয়!!!!!!
৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৪৫
শায়মা বলেছেন: আরে কষ্ট করে গান শুনছি তো!!!!!!!!!!!!!
বাহ বাহ বাহ !!!
এই গান এত ক্ষন কোথায় ছিলো???
ধ্যৎ
আমার তো মন খারাপ হয়ে যাচ্ছে ভাইয়ু!!!
আমার হারায় যাওয়া গাধা প্রেমিকটার জন্য!
১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫০
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: ভাই
বহুক্ষন যাবৎ আপনাদের গাধা গাধা গাধী গাধী শুনে শুনে আড়ালে আছি।
এখন এই গান শুনে আর থাকতে পারলাম না।
ভয়ে ভয়ে আপনারে লিঙ্ক দিয়ে যাই-
আমরাও একদিন গাধা গাধী ছিলাম।
মডুভাইয়া আবার এইটাও মুছে দেবে নাতো!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি তো ক্রসফায়ারে পড়ে যাবেন মনে হচ্ছে। মডুদের মতিগতি ভালো না!
১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫৯
ইন্দ্রনীলা বলেছেন: কি বলেন?
গাধাগাধীদের কি প্রেম নিষিদ্ধ!!
ভাই আপনি কি গাধা ছিলেন না বলেন??
সত্য কন।
ঐ যে যখন টি এস সি তে , রমনার বটমূলে, পাকুড় গাছের তলে.....
ঘোড়াটানা গাড়ি চড়ে কি যেন বলে গাড়িটাকে সেইখানে কত গাধা গাধীদের চড়ে একজনের কাঁধে আরেকজনের মাথা ....
আহা আহা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে কী যে বলেন না! ব্লগ-ফেসবুক-বইমেলা-চারুকলা-টিএসসি-ধানমন্ডি লেক পেরিয়ে যাকে ঘরে নিয়ে আসলাম, তার সাথেই ১০ বছর ধরে আছি। গাধা ছিলাম, আছি থাকবো। আমাদের আমলে ব্লগ থেকে বেশ কিছু বিয়ে টিয়ে হয়েছিলো। এখন আর তেমন ঘটনা দেখি না। নীরস হয়ে গেছে সবকিছু।
১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:১১
ইন্দ্রনীলা বলেছেন:
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:০৯
০
লেখক বলেছেন: আরে কী যে বলেন না! ব্লগ-ফেসবুক-বইমেলা-চারুকলা-টিএসসি-ধানমন্ডি লেক পেরিয়ে যাকে ঘরে নিয়ে আসলাম, তার সাথেই ১০ বছর ধরে আছি। গাধা ছিলাম, আছি থাকবো। আমাদের আমলে ব্লগ থেকে বেশ কিছু বিয়ে টিয়ে হয়েছিলো। এখন আর তেমন ঘটনা দেখি না। নীরস হয়ে গেছে সবকিছু।
দেখছেন এইটাই বাঁধাই করে রাখা মন্তব্য। এখনকার মানুষ বড়ই বেরসিক। নিরস বেরস রসকসহীন। গাধাই হতে চাচ্ছেনা কেউ আর। তাই প্রেম ভালোবাসাগুলাও পালায় গেলো। আহা আমরা যখন গাধা আর গাধী ছিলাম কত ভালো ছিলাম।
১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: আজকাল মন্তব্যও করতেও ভয় লাগে। তাই চুপ থাকলাম। বোবার কোনো শত্রু নেই।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: বই রিভিউয়ের পোস্টে মন্তব্য করলে আপনাকে কেউ বকা দিবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বইয়ের নামটা এমন হলো কেন? উনি কি ব্লগেকবিতা লিখতেন?