![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
#বিশেষ অনুরোধ #অবশ্যই_পড়বেন
কেন আমরা মুসলিমরা লজ্জা পাচ্ছি??
********************************
তির্মিযিতে হাদিসটি আছে, মুহাম্মদ(সা) এর এক সাহাবি বসে আছেন এবং তিনি বলছেন," আমি মুহাম্মদ (সা) কে মসজিদে দেখেছি, আমি তার মুখের দিকে চেয়েছিলাম "
তারপর আমি চাঁদের দিকে তাকালাম। আবার আমি মুহাম্মদ (সা) এর মুখের দিকে তাকালাম। যতবার আমি চাঁদের দিকে চেয়ে থাকলাম ততবারই আমার চোখ মুহাম্মদ (সা) এর মুখের দিকে স্থির ছিল...... কেন?
কারন তার চেহারা ছিল চাঁদের চেয়ে ও সুন্দর। ইনিই হলেন রাসুল্লাহ (সা), সমস্ত দুনিয়া যাকে অনুসরণ করা উচিত!
ইনিই হলেন রাসুল(সা) যাকে ২১ শতকের মুসলিমদের আদর্শ হিসেবে নিতে হবে...... কেন?
কারন আদম, শিষ, নুহ, ইব্রাহিম, ইসমাইল, ইসহাক, ইয়াকুব, মুসা, ঈসা ইউনুস, আইয়ূব, দাউদ, ইয়াহিয়া সকল নবী (আলাইহিসালাম ) কে একটি মাত্র জাতির কাছে পাঠানো হয়েছিল।
কিন্তু রাসুল (সা) তাদের অনেককেই ছাড়িয়ে গিয়েছেন এবং তাকে সমগ্র মানব জাতির জন্য পাঠানো হয়েছিল। ইনিই হলেন রাসুল্লাহ (সা), সমস্ত দুনিয়া যাকে অনুসরণ করা উচিত!
এই পৃথীবির বুকে পদাচারন করা সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ মুহাম্মদ (সা) ছাড়া আর কেউ নয়।
তাহলে কেন মুসলিমরা মুহাম্মদ (সা) এর সুন্নাহ পালন করতে লজ্জা পায় এবং হীনমন্যতায় ভুগে?
তাহলে কেন ২১ শতকের মুসলিমরা মুহাম্মদ (সা) এর সুন্নাহ পালন করতে লজ্জা পায়?
যদি তারা (অমুসলিমরা) বগলের নিচে এবং দুই পায়ের মাঝখানে চুল গজাতে লজ্জা না পায় তাহলে কেন আমরা দাড়ি রাখতে লজ্জা পাচ্ছি?
তারা যদি অর্ধ-নগ্ন অবস্থায় রাস্তায় হাটতে লজ্জা না পায় তাহলে আমরা কেন হিজাব অথবা নিকাব ঠিকমত পরতে লজ্জা পাচ্ছি?
তারা যদি প্রকাশ্যে পাপ করতে লজ্জা না পায় তাহলে আমরা কেন রাস্তায় নামাজ পরতে লজ্জা পাচ্ছি?
যদি তারা পুলে নগ্ন অবস্থায় ঝাপ দিতে লজ্জা না পায় তাহলে আমরা কেন বাথরুমে ওযু করতে লজ্জা পাচ্ছি?
আমরা তো এটাই.... আমরা মুহাম্মদ (সা) এর অনুসারী এবং কখনো......... কখনই আল্লাহর শক্তিকে নিচু করে দেখব না।
কেন?
কারন আল্লাহ আমাদের আগে মানুষকে পরিক্ষা করেছেন, ২১ শতকের মানুষদের ও পরিক্ষা করছেন। বাহিরের দেশগুলোতে মানুষকে মারা হচ্ছে, ধর্ষণ করা হচ্ছে।
মুসলিম নারীদের তাদের ছেলেদের সাথে এবং বাবাদের তাদের মেয়েদের সাথে যিনা করতে বাধ্য করা হচ্ছে! তাদের চামড়া তাদের শরির থেকে ছিলে ফেলা হচ্ছে।
আল্লাহকে এভাবে আমাদের উপর পরিক্ষা করতে দিয়েন না। আমরা ইসলাম হাতের কাছে পেয়েছি। আমরা ইসলাম পালন করার চেষ্টা করব। মুহাম্মদ (সা) এর সুন্নাহকে শক্ত করে ধরে থাকব। আল্লাহ এবং তার নবী (সা) কে মানব।
এটাই আমাদের পরিচয়!
যদি আমরা হাত দিয়ে খাই, তবে কি হয়েছে? এটাই আমাদের পরিচয়!
যদি আমরা বসে প্রস্রাব করি, তবে কি হয়েছে? এটাই আমাদের পরিচয়!
যদি আমরা দাড়ি রাখি, তবে কি হয়েছে? এটাই আমাদের পরিচয়!
যদি মুসলিম নারীরা হিজাব অথবা নিকাব পরে, তবে কি হয়েছে? এটাই আমাদের পরিচয়!
যদি মুসলিমরা মিসওয়াক দিয়ে দাত মাজে, তবে কি হয়েছে? এটাই আমাদের পরিচয়!
আমরা মুসলমান এবং আমরা মুহাম্মদ (সা) এর অনুসারী। কখনো এটা ভুলবো না,
কখনোই এটা ভুলবো না!
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:২২
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: বোমা মারলেও লজ্জা নাই, অমুসলিমের দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় ভিক্ষা করলেও লজ্জা নাই, নাগরিকত্ব পাবার লোভে হিজাব খুলে পাসপোর্টের জন্য ছবি তুলতেও লজ্জা নাই।
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
হোৎকা বলেছেন: ভয়ংকর মালু, ঠাকুরদার দেশে গিয়া মর।
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
মো কবির বলেছেন: সত্যি খুব সুন্দর লেখা। চালিয়ে যান। শয়তান-বদমাশদের কথায় টলবেন না।
৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:১০
াজার বলেছেন: আমরা মুসলমান এবং আমরা মুহাম্মদ (সা) এর অনুসারী। কখনো এটা ভুলবো না,
৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:২২
হোসেন আরিফ বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:২৪
প্রভাষ প্রদৌত বলেছেন: ভাল লিখেছেন ।
@ভয়ংকর মালু , ভাই তোর সমস্যা কি রে ???????
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৪৭
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: @ প্রভাষ প্রদৌত - আমার সমস্যা তোর মতো জংগী
৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৫২
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: বোমা মারলেও লজ্জা নাই, অমুসলিমের দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় ভিক্ষা করলেও লজ্জা নাই, নাগরিকত্ব পাবার লোভে হিজাব খুলে পাসপোর্টের জন্য ছবি তুলতেও লজ্জা নাই।
১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:৩৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আত্মবিস্মৃত জাতি
ভুলে গেছে তাদের গৌরবজ্জ্বল ইতিহাস
১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
বিজন শররমা বলেছেন: যাহা শুনেছি - - "এক বুড়ী তাঁহাকে পছন্দ করিত না । বুড়ি তাঁহার চলের পথে কাঁটা বিছাইয়া রাখিত । পথ চলার সময় তাঁহার পায়ে কাঁটা ফুটিত। তিনি কষ্ট পাইতেন, আর বুড়ী দূর হইতে তাহা দেখিয়া হাসিতো । একদিন তিনি দেখিলেন, পথে কোন কাঁটা নাই । তিনি ভাবিলেন, নিশচয়ই বুড়ীর কোন সমস্যা হইয়াছে। তিনি বুড়ীর বাড়ী গেলেন এবং দেখিলেন, বুড়ীর বড় অসুখ । বুড়ী তাঁহাকে দেখিয়া বড় ভয় পাইয়াছিল । কিন্তু তিনি সেবা করিয়া বুড়ীকে ভালো করিয়া তুলিলেন । ভালো হইয়া বুড়ী তাহার প্রচারিত ধর্ম গ্রহন করিল ।"
মূল বিষয়টি - 111. Al-Masad: Palm Fiber-111:1-5। The power of Abu Lahab will perish, and he will perish. His wealth and gains will not exempt him. He will be plunged in flaming Fire, and his wife, the wood carrier; she will have upon her neck a halter of palm fiber. অর্থাৎ - “আবু লাহাবের ক্ষমতা শেষ হয়ে যাবে, সেও শেষ হয়ে যাবে । তাকে আগুনে নিক্ষেপ করা হবে, আর তার স্ত্রী, যে কাঠ কেটে জীবিকা নির্বাহ করে তার গলায় তালের রশি জড়ানো হবে ।" (মাসাদ অর্থ তাল গাছের রশি) ।
এবারে “চক্ষু কর্নের বিবাদ ভঞ্জন” করুন ।
১২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৩
বিজন শররমা বলেছেন: অনুবাদে মূল অর্থ সবসময় বোঝানো না গেলেও এই সুরার অর্থ মোটামুটি এইরকমই । একজন লোক এবং তার স্ত্রী আমাদের ক্ষতি করলে আমরা নিজেদের স্বভাব অনুযায়ী তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করি । উদার লোকেরা ক্ষমা করতে পারে, শান্ত প্রকৃতির লোকেরা ধমক দিতে পারে, কেউ গালাগালি করতে পারে, কেউ গায়ে হাত তুলতে পারে, রগ চটা মানুষ হলে সে আবার খুনও করে ফেলতে পারে। এখানে পরম পিতার প্রিয় ব্যক্তিকে কষ্ট দেয়ার জন্য তিনি একজন মানুষও তার স্ত্রীকে তার নিয়মে শাস্তি দিতে চান। দূতের মাধ্যমে তিনি উপরোক্ত শাস্তির কথা জানিয়েছেন । এতে অবাক হবার কিছু নেই। কিন্তু দেখুন, এই যেখানে ধর্মের আসল কথা সেখানে এতদিন অনুবাদকেরা আমাদেরকে ধর্মের নামে কি শুনিয়ে এসেছে?
চক্ষু কর্নের বিবাদ ভঞ্জনকারী এমন ঘটনা জানলে অনেকেই চমকে উঠবেন। চমকে উঠেছিলেন আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী বা আব্দুল গাফফার চৌধুরীও । আটলান্টিকের অপর পাড়ে গিয়ে তারা সত্যটা বলে এসেছেন, চমকে দিয়েছেন লক্ষ লক্ষ মানুষকে । তসলিমা নাসরিন সেসব কথা বলতে গিয়ে শেষে আটলান্টিক পাড়ী দিয়ে প্রান বাঁচিয়েছেন
১৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৩
বিজন শররমা বলেছেন: চক্ষু কর্নের বিবাদ ভঞ্জনের সংগ্রামে মুক্তমনারা দীর্ঘদিন অবদান রেখে যাচ্ছে । তাদের সাথে ঈদানীং যোগ দিয়েছে একদল ধর্মত্যাগী লোক । ধর্মত্যাগ করা স্বত্তেও তারা পুরানো নাম বা পদবী অক্ষুন্ন রেখে নিজেদের ধর্ম সম্বন্ধে এখন যা জেনেছে তা সবাইকে জানাচ্ছে । আর ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারা বিশ্বে ক্রমে ক্রমে তা জানতে পারছে ।
১৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৪
বিজন শররমা বলেছেন: অন্ধবিশ্বাসীদের এসব স্বাভাবিক ভাবে গ্রহন করার কথা নয় । সুযোগ পেলে তারা একারনে গর্দান নিয়ে থাকে । তাদের প্রচারিত বিশ্বাসের বিরোধিতা করলে আগুনে নিক্ষেপ বা গলায় রশির বিধান তো সর্বোচ্চ স্তর থেকে অনেক আগেই জানানো হয়েছে । ইন্টারনেটের সুযোগ নিয়ে তারা তাদের নিয়মে প্রচারও চালিয়ে যাচ্ছে, প্রধানতঃ ব্লগ আর টিভি-শোএর মাধ্যমে । টিভি শো-তে আবার বিখ্যাত হবার জন্য সবসময়ই “আকর্ষনীয়” কথা বলতে হয় । এর ফলে বিতর্ক হবার কথা, হয়েও থাকে। তারপরেও অন্ধবিশ্বাসীরা একই থাকে, বুদ্ধিমানেরা ইন্টারনেট ঘেটে সত্য জানার চেষ্টা করে । এদের কেউ লতিফ সিদ্দিকী বা গাফফার চৌধুরী হয়, অন্যদের বিশ্বাসে পরিবর্তন আসে, যা বাইরে থেকে বোঝা যায় না । সেই সঙ্গে পরিবর্তন আসে তাদের জীবনাচরনে।
১৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৫
বিজন শররমা বলেছেন: এই তো গেল সবার জানা কথাগুলি একটু সুবিন্যস্তভাবে ভাবে উল্লেখ করা । এবারে একটা নতুন কথা । যেসব অন্ধ বিশ্বাসী ইন্টারনেটে এই সম্বন্ধে নিজেদের ধরনে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন তারা "পেইড ব্লগার" নামে পরিচিত । ঈদানীং তাদের প্রচারে একটা নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে । আগে যেখানে তারা ধর্মীয় বিষয়ে আদিকালে প্রচারিত মত নিয়ে শক্ত অবস্থানে থাকতো, ঈদানীং তারা কোন কোন বিতর্কিত বিষয়ে পুরানো তথ্য বদলে নতুন তথ্য পরিবেশন করছে এবং তার সমর্থনে নানা নতুন নতুন রেফারেন্স দিচ্ছে। (যেমন, বিয়ের বয়স সম্বন্ধে বিতর্ক) । এর ফলে তাদের ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় যা প্রমান হয়ে যায় তা হলো, "আগের তথ্য ছিল ভূল"। মজার ব্যাপার হলো, পেইড ব্লগারেরা নিজেরাই যদি স্বীকার করে যে আগের তথ্য সঠিক ছিল না তাহলে তাদের আর মুক্তমনাদের ভূমিকা একই হয়ে যায় ।
১৬| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৩
বিজন শররমা বলেছেন: বোমা মারলেও লজ্জা নাই, অমুসলিমের দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় ভিক্ষা করলেও লজ্জা নাই, নাগরিকত্ব পাবার লোভে হিজাব খুলে পাসপোর্টের জন্য ছবি তুলতেও লজ্জা নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:১৯
আজাদ মোল্লা বলেছেন: অনেক সুন্দর লেখা ।
ধন্যবাদ লেখাটার জন্য ।