নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

https://www.facebook.com/piika.pikaa

ইমরাজ কবির মুন

আমিই নাই, তাই আমার ব্লগে এসে লাভ ও নাই!

ইমরাজ কবির মুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিষ্ঠুর অভিশাপ, বিধ্বংসী পরিণতি

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:১০


অভিশপ্ত নীল হীরাঃ



জুলাই ২০১২, সিরকিট- থাইল্যান্ড এর প্রাণপ্রিয় রাণী হৃদরোগে আক্রান্ত হন।এরপর থেকে তাঁকে আর জনসম্মুখে দেখা যায়নি।এটি মোটেও কোন সন্দেহের উদ্রেক করতো না যদি না থাইল্যান্ড জুড়ে একটি জনশ্রুতি প্রচলিত থাকতো যেটি গড়ে ওঠে বেশ কিছু বছর আগে সংঘটিত হওয়া এক ভয়ংকর গয়নাচুরি কে কেন্দ্র করে।
সাল ১৯৮৯, সৌদি পরিবারের প্রসাদ।একজন থাই দ্বাররক্ষী সৌদি রাজুপত্রের কক্ষ থেকে ২০ মিলিয়ন ডলারের গয়না চুরি করে, যা সে একটি ভ্যাকুয়াম ক্লীনারের মধ্যে ঢুকিয়ে থাইল্যান্ডে পাচার করতে সক্ষম হয়।সে গয়নার মধ্যে ছিল রাজপুত্রের সবচেয়ে প্রিয় ৫০ ক্যারেটের একটি হীরা - ‘ব্লু ডায়মন্ড’।
রাজ পরিবারের আদেশে থাই পুলিশ কিছুদিনের মধ্যেই সে রক্ষীকে গ্রেফতার করে এবং একটি চোরাই মার্কেট থেকে কিছু গয়না উদ্ধার করতে সক্ষম হয়, কিন্তু এর মধ্যে বেশির ভাগই ছিল নকল।কাঁটা ঘাযে নুনের ছিটা লাগলো তখন যখন পুলিশ জানালো লুট করা গয়নাগুলোর মধ্যে নীল হীরাটি ছিলই না! সৌদি পরিবার অত্যন্ত ক্রুব্ধ হয়।
যে হীরকখন্ডটির কোন অস্তিত্বই পাওয়া যায়নি, লোকমুখে প্রচলিত ছিলে সেটি অভিশপ্ত।হীরকখন্ডটির উদ্ধারকাজে নিযুক্ত ৩ জন গোয়েন্দা ১৯৯০ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে একইসাথে খুন হন।থাই পুলিশ দাবী করে এ হত্যাকান্ড কোনভাবেই ব্লু ডায়মন্ডের সাথে সম্পর্কিত না, কিন্তু রাজ পরিবার তা মানতে অস্বীকৃতি জানায়।
সৌদীদের সন্দেহ আরো জোরদার হয় যখন একটি স্থানীয় পত্রিকা রিপোর্ট করে, থাইল্যান্ডের সম্ভ্রান্ত পরিবারের স্ত্রীলোকদের গলায় পরিহিত গয়না রাজপরিবারের চুরি যাওয়া গয়নার সাথে হুবহু মিল।
কাকতালীয়ভাবে এর কিছুদিন পরেই রাণী সিরকিটকে এমন একটি হীরার অলংকার পরে জনসম্মুখে আসতে দেখা যায় যেটির সাথে রাজকুমার ফয়সাল এর হারিয়ে যাওয়া ব্লু ডায়মন্ড এর সামঞ্জস্য ছিল।
ধারণা করা হচ্ছে, সত্যিকারের মালিকের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া না হলে হীরক খন্ডটি এরকম আরো ক্ষতি করতে থাকবে।

টামেরলেইন এর ক্রোধঃ



১৯৪১ সালে সোভিয়েত নৃবিজ্ঞানীদের একটি দল রাষ্ট্রীয় অভিযানে উজবেকিস্তান যান।তাদের মিশন ছিল টামেরলেইন এর সমাধি খুঁজে বের করে এর ভেতরের মৃতদেহটা পরীক্ষা করা এবং তা সোভিয়েত ইউনিয়ানে নিয়ে আসা - যা স্বয়ং স্তালিন অনুমোদন করেন।টামেরলেইন ছিল ১৪০০ শতকের একজন কুখ্যাত সেনাপতি, যে উজবেকদের কাছে জাতীয় বীর হিসেবে সমাদৃত।সোভিয়েতদের কবর খোড়নজজ্ঞে উজবেকরা বাঁধা দিতে চেষ্টা করে।তারা জানায়, যদি তাদের সেনাপতির ঘুমে বিঘ্ন ঘটে তাহলে তৃতীয় দিনেই নেমে আসবে ধ্বংসের কালো ছায়া।মিখাইল গেরাসিমভ, যিনি এই উদ্ধারকার্যের প্রধান ছিলেন তিনি উজবেকদের এই কুসংস্কার অগ্রাহ্য করে নিজেদের অভিযান চালাতে থাকেন।জুন ১৯, ১৯৪১ এ তাঁরা টামেরলেইন এর কবর খুঁজে পান।
অনেকের কাছে অত্যাচারী সেনাপতির মৃতদেহ পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত সাহসী হলেও অধিকাংশই মনে করেন এটি একটি ভয়ংকর বোকামী ছিল।টামেরলেইন এর দেহ যে কাঠের বাক্সের মধ্যে শায়িত ছিল তার গায়ে লিপি করে লেখা-
“যখন আমি মৃত্যু থেকে জেগে উঠবো, কাঁপবে এই পৃথিবী!”
এর তিনদিন পরেই জার্মান বাহিনী অপারেশান বারবোসা নিক্ষেপ করে, সোভিয়েত ইউনিয়ান কে অকস্মাৎ আক্রমন করে গুড়িয়ে দেয়।কো-ইনসিডেন্স?হয়তোবা।পৃথিবী কিন্তু ঠিকই কেঁপে উঠেছিলো।
অনেকেই বিশ্বাস করে যে, টামেরলেইন এর ক্ষোভের ফলেই স্তালিনকে এত বিশাল আঘাতের সম্মুখীন হতে হয়েছে।বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে স্তালিনগ্রাডে সোভিয়েত ইউনিয়ান-জার্মানীর যুদ্ধের শেষে সোভিয়েত ইউনিয়ান জয়প্রাপ্ত হয়।এই যুদ্ধের ঠিক আগেই স্তালিন নির্দেশ দেয় টামেরলেইন এর মরদেহ যাতে আগের জায়গায় ইসলামিক রীতি অনুসারে দাফন করা হয়।
টামেরলেইন এর অভিশাপ পরিশেষে যদিও বা উঠে যায় কিন্তু তার আগে সোভিয়েত ইউনিয়ান কে অনেক বড় পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়।জার্মানীর অকস্মাৎ সেই আঘাতে মৃতের সংখ্যা ছিল প্রায় ৭৫ লক্ষ!

হাওয়াইয়ান দেবীর শাপঃ



“তুমি যদি পেলে কে অসম্মান করো, সে তোমাকে খুন করবে”- সাবধান করেছেন ইউনিভার্সিটি অফ হাওয়াই এর প্রফেসার কামে’এলেইহিওয়া।
টিমোথি মারে হয়তোবা “হনুলুলু তে আসার আগে আমি যদি জানতাম” আফসোস করতেই পারেন।মারে একদিন ঠিক করেন তিনি হাওয়াই ভলকানো ন্যাশনাল পার্ক দেখতে যাবেন।মুগ্ধকর কালো বালি দেখে তিনি যারপরনাই মুগ্ধ হয়ে তিনি সেখান থেকে কিছু একটি বোতলে ঢুকিয়ে সাথে করে বাসায় নিয়ে যান।এরপরেই তাঁর সাথে ঘটতে থাকে কিছু অপ্রীতিকর ব্যাপার।তাঁর পাঁচ বছরের গার্লফ্রেন্ড যাকে তিনি শীঘ্রই প্রপোজ করার কথা ভাবছিলেন হঠাৎ করে ছেড়ে চলে যায়, কপিরাইট আইন লঙ্ঘন করার অপরাধে মারেকে এফবিআই এর কাছে গ্রেপ্তার হতে হয় (যা খুব কম সময়ই হয়ে থাকে) এবং একদিন তার পোষা কুকুরটি মারা যায়।কিন্তু অভিশাপটি সরাসরি মারেকে এখনো আঘাত করেনি।
হাওয়াইওয়ান উপকথা মতে, কেউ যদি আগ্নেয়গিরিটির কাছ থেকে কোন কিছু নিজ সাথে করে নেয় তা দেবী পেলেকে খুব ক্রোধান্বিত করে।কেউ যদি অসাবধানতাবশতও এই কাজ করে তবুও পেলে প্রতিশোধ নিবেনই।
হাওয়াইন ভলকানো ন্যাশনাল পার্ক প্রতিদিনই কিছু প্যাকেট পায় যাতে আগ্নেয়গিরি অঞ্চলের কিছু না কিছু নিদর্শন রাখা থাকে, কয়েকটার ভেতরে লিখা থাকে দেবী পেলেকে উদ্দেশ্য করে লিখা একটি ক্ষমাপ্রার্থনামূলক চিঠি- যাতে তিনি তার অভিশাপ থেকে হতভাগীদের নিস্তার দেন।

মৃত ব্যক্তির কেদারাঃ



থমাস বাসবির কুখ্যাত চেয়ার এর ঠাঁই হয়েছে ইংল্যান্ডের দ্যা থার্স্ক মিউজিয়াম এ।মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষে চেয়ারটিকে মাটি থেকে বেশ কিছুটা উপরে দেয়ালের সাথে আঁটকিযে রেখেছে- কেউ যাতে বসে এর মূল্য কমায় সেজন্যে না, যাতে তারা এখানে বসে অভিশাপের শিকার না হয় যা শুরু হয়েছিল ১৮শতকের দিকে।কথিত আছে যেই বাসবির এ চেয়ারে বসবে তাকেই কিছু সময় পর মুখোমুখি হতে হবে মৃত্যুর।
নর্থ ইয়র্কশায়ার, সাল ১৭০২।শহরের এক পাড় মাতাল থমাস বাসবি নানা ছল-চাতুরী করে সুন্দরী এলিজাবেথ অটি কে বিয়ে করে।অটির পিতা এই বিয়ের প্রবল বিরোধী ছিলেন।
একদিন বাসায় এসে বাসবি দেখে শ্বশুড়মশাই তার প্রিয় চেয়ারে বসে আছে।তিনি বলেন তিনি তার মেয়েকে নিয়ে যেতে এসেছেন।এ কথা শুনে বাসবির মাথায় রক্ত চড়ে যায় এবং সে ভোঁতা অস্ত্র দিয়ে শ্বশুড়কে আঘাত করে তাকে মেরে ফেলে মৃতদেহ লুকিয়ে ফেলে।কিছুদিন বাদে তদন্তের পরে বাসবি এ হত্যাকান্ডের জন্য মৃত্যুদন্ড সাজাপ্রাপ্ত হয়।যখন তাকে ফাঁসি দেয়ার জন্য কাষ্ঠের দিকে নিয়ে যাওয়া হয় তখন সে চীৎকার করে বলে যেই তার প্রিয় চেয়ারটিতে বসে তার পরিণতি হবে তার শ্বশুড়ের মতো, তাকে মরতে হবে। বেশ অনেকজনই এই ঘটনার সাক্ষী ছিল।
যে বাসাটিতে বাসবি থাকতো পরে সেটিকে একটি ছোট্ট হোটেল হিসেবে গড়া হয়।অটি এর নাম দেয় বাসবি স্টুপ ইনন।বাসবির প্রিয় চেয়ারটি এই ইনন এ রাখা হয়।
দাবি করা হয় গত ৩০০ বছরে এই চেয়ারটি অসংখ্য জীবণ কেড়ে নিয়েছে।
১৯৬৮ সালে টনি আর্ণশ এই হোটেলটি কিনে নেয়।আর্ণশ বাসবির দেয়া অভিশাপটিকে ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেয়।সে বলে পুরা ব্যাপারটাই একটি কো-ইনসিডেন্স।কিন্তু অল্প কিছুদিন পরেই সে এর সত্যতা পরীলক্ষিত করতে থাকে।
একদিন সকালে সে দেখে দুইজন এয়ারম্যান চেয়ারটায বসা নিয়ে বাজি ধরেছে. দুইজনই চেয়ারটায় বসে।সেদিন রাতে একটা কার অ্যাক্সিডেন্ট এ দুইজনেরই মৃত্যু হয়!
কিছুদিন পর বাসবি ইনন এ একদল শ্রমিক আসে।তাদের মধ্যে সবচেয়ে কনিষ্ঠ যে জন তাকে বাকিরা চ্যালেঞ্জ করে চেয়ারটায় বসার জন্য।সে সাহসী হয়ে চেয়ারটায় গিয়ে বসে।ওইদিনই ইনন থেকে খাওয়া শেষে কাজ এ যাওয়ার পর সে ছাঁদ থেকে পড়ে যায়, কংক্রীট বেছানো পথে পড়ে তার খুলি পুরোপুরি থেঁতলে যায়!
এরপর বার্ণশ আর চেয়ারটি নিজের কাছে রাখতে সাহস করেনি।সে থার্স্ক মিউজিয়াম কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করে অভিশপ্ত চেয়ারটি থেকে তাকে নিস্তার দিয়ে নিয়ে যেতে, কিন্তু সে বলে দেয় কখনো যাতে এ চেয়ারে কাউকে বসতে দেয়া না হয়।
প্রায় ৩০ বছর ধরে চেয়ারটি যাদুঘরে রক্ষিত আছে, আর কেউ ওখানে বসার সুযোগ পায়নি।সাহস ও দেখায় নি।

সোর্স: লিস্টভার্স

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +১৫/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:২৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: উরে মা কত কাহিনী। পড়লাম, জানলাম অনেক কিছু। ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এইগুলা কেনে কোন লাভ নাই, এর থেকে ব্যাচেলর শো দেখা ভাল ||

২| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:২৮

মানস চোখ বলেছেন: তথ্যগুলো সত্যি না্কি????? খাইছে !!!! এতো দেখি 'ডাইরেক্ট অ্যাকশন' !!!!
ধন্যবাদ এই সুন্দর পোষ্টের জন্য !!!!
ভালো থাকবেন!!!

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
কে জানে সত্য না মিথ্যা, তবে গালভরা!

স্বাগতম মানস ||

৩| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩২

রিপি বলেছেন:
সাংঘাতিক পোস্ট করেছো। অনেক অজানা ভ্য়ংকর সব ঘটনা জানা হলো।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ছোলেমান-ছ্যাবলার কাহিনী থেকে কম সাংঘাতিক |-)

৪| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩৭

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: মুন সাহেব, আমার ব্যাচেলর শোকে নিয়ে কিছু বলবেন না। আপনি বোঝেন না বলে ওটা খারাপ হয়ে যায়না। আর আপনার কথার সাথে একমত এর থেকে ব্যাচেলর শো দেখা ভাল । ;)

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
দেখিই যখন নাই, বুঝাবুঝির কথা আসে কোত্থেকে!
তবে বেশ কয়টা সুন্দরী আসে খেয়াল করসি।ক্রাশলিস্ট বড় করার জন্য দেখা শুরু করবো ভাবতেসি!

৫| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

রিপি বলেছেন:
হা হা। হুম শুনলাম ছ্যাবলি নাকি চিটাগং এর। তুমার পুতিবেশি। =p~

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৫০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
প্রতিবেশীর সংজ্ঞা জেনে এসে তারপর বলেন আফা :-<

৬| ১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৫৪

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: হায়রে, দেখেনা কিন্তু সুন্দরী মেয়ে ঠিকই চোখে পরে গেছে। আপনার চোখতো চম্বুকের মতো সুন্দরি মেয়েতে আটকে যায়! শেষ পর্যন্ত মুন্নি ভাবি কতটা সুন্দর হয় সেটা দেখার আগ্রহে থাকলাম।

১৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৫৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
মুন্নী বাদনাম হুয়ি
ডার্লিং মেরে লিয়ে
!:#P

৭| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:০৬

মুসাফির নামা বলেছেন: কুসংস্কার,এগুলো অনেকবার শুনছি। তবে আরেকটা পুকুর চুরি,ইংল্যান্ডের রাণীর মুকুটে শোভাকৃত হীরাটি মোঘল সম্রাট শাহজানের সংগৃহীত। তারপরও চোরের দল নাকি ভদ্র।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:১১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
স্পাইসি কুসংস্কার​।

তাদেরকে যারা ভদ্র বলে তারা অতি ভদ্র​!

৮| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৪০

রিপি বলেছেন: হিট হবার জন্য যাবার আগে আরেকটা হিট দিয়ে গেলাম।
যাইহোক অভিশপ্ত নীল হীরাটা পছন্দ হয়ে গেছে। :(

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১:৪৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
অভিশপ্ত নীল হীরাও আপনাকে ভ​য় পায়​! :-&

আমি ঘুম​ :-<

৯| ১৬ ই মে, ২০১৬ ভোর ৫:২৩

দিয়া আলম বলেছেন: এত কথা পড়ার সময় নেই, হীরার কথাই শুধু ভাবছি, এমন একটা হীরা পাইলে ........ :P

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:১৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
পাইলে ১মে ইন্নালিল্লাহ,
অতঃপর মেজবান .. :-B

১০| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: আগে রহস্য পত্রিকায় এরকম লেখা পড়তাম। ওখানে পাঠায় দিতে পারো।

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
vaLo idea Hasan vaia. Thenkuss :#)

১১| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:১০

আরজু পনি বলেছেন:
হয়তো পুরোপুরি কাকতালীয় তারপরও মন দুর্বল হয়ে যায়।

হীরা আর চেয়ারের ঘটনাটি বেশি টেনেছে।

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:১৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
গুড মর্নিং চীটার টীচার X((

১২| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:২৭

আরজু পনি বলেছেন:
আমি কিন্তু মাইন্ড করতে পারি...হাহাহাহা
আপনি বড্ড বেশি আলাভোলা।

নেটে বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে সময় দেয়া আরো কমে যেতে পারে...বাস্তবের কাজের ক্ষতি করে ব্লগিং, ফেসবুকিঙ করতে চাই না ।

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
টীচার শেষ বয়সে এসে ব্যাপরটা উপলব্ধি করতে পারসেন।

গুড লাক ফর এভ্রিথিং! :)

১৩| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪

আরজু পনি বলেছেন:

হাহা
না উপলব্ধি ব্যাপারটা কেমন যেনো...
হয়তো আপেক্ষিক বা জানিনা...এই মুহুর্তে উপলব্ধিটা সেভাবে মাথায় কাজ করছে না।

ভালো থাকবেন মুন।
আমি ব্যস্ততার ভিড়েও ব্লগে আসবো ...পরম ভালোবাসার একটা জায়গাতো এই ব্লগ।

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ব্যস্ততা খুব তাড়াতাড়ি কমুক।
ইউ আর & উইল বি গ্রেটলি মিসড ||

১৪| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৪৮

কল্লোল পথিক বলেছেন: পৃথিবী বড়ই রহস্যময়।

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আলবৎ পথিক মশাই!

১৫| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

সাহসী সন্তান বলেছেন: এই ধরনের ব্যাপার গুলো পড়াতেই বেশি মজা। বেশ রহস্য রোম্যাঞ্চে ভরা ইন্টারেস্টিং! তবে বিশ্বাস করতে গেলে কষ্ট হয়! কারণ এগুলোর অধিকাংশই কাল্পনিক এবং মানুষেরই তৈরি করা!

টামেরলেইন এবং নীল হীরার গল্পটা আগেই পড়া ছিল। বাকি দুইটা পড়লাম, আর সাথে পড়া গুলো আবারও একটু রিভাইজ করে নিলাম! ;)

পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা জানবেন!

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:১৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
গাঁজাখুরি তো বটেই, তবে পড়তে বেশ মজা লাগে!

ধন্যবাদ সাহসী ||

১৬| ১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার! কষ্ট করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

১৬ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আপনাকেও ধন্যবাদ জ্যামিতিক ভালবাসা ||

১৭| ১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: ব্লু ডায়মন্ডটার খবর পাইলে আমারে নক কইরো তো মুন ..।

আরও কিছু নতুন পাইলে ও শেয়ার চাই ;)

১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ব্লু ডায়মন্ড তো থাইল্যান্ড এ আসেই, চলেন একটা ঢু মেরে আসি- খরচা কিন্তু আপনার! ;)

১৮| ১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খরচা দিবে গৌরী সেন তুমি খালি আসলে কার গলায় সেইটা খোজ কর B-))
ঐ টা আমার চাই ই চাই :)

১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
oita ThaiLand er rajbongshiyo karo hefajotei thakbe ekhon, keu sohoje goLay badhte chaibena.

bLog oti shigghir ekhon guni bLogger k harate jacche, afsos :|

১৯| ১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: মজা পাইলাম। জানিনা কত্টুকু সত্য তবে তথ্যসমৃদ্ধ ।

১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
do heLL with Shotto. mojai mukkho!

২০| ১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

চিত্রনাট্য বলেছেন: টামেরলেইন এর ক্রোধ আগে পড়ছিলাম। তবে মনে হচ্ছে নামটা অন্য কিছু ছিলো।

নীল হীরা তো দেখলাম ক্যাট উইন্সলেট আটলান্টিকে ফেলে দিছিলো। এই যে, কয়েকদিন আগেই দেখলাম।

১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৪৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
TamerLane. bangLa Lekhay naam hoytoba ektu change hoise.

Kate WinsLet ei hira koi pabe!

২১| ১৬ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

শায়মা বলেছেন: আহা আর যাদের যাদের হৃদরোগ হয় সবাই বুঝি চুরি করা নীল হীরা পরে???

যত দোষ থাইল্যান্ডের রাণী ঘোষ না!!!!!!!!

১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
vabtesi ranider mejban koto grand kore kora hoy. aawwwh!

২২| ১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:০৮

শায়মা বলেছেন: মেজবান!!!!!!

মেজবানী খানা?

১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ji!
Lamb roast, moyurer jhaaL jhaaL gosht, koyeL bhuna aha!

২৩| ১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

শায়মা বলেছেন:

এই নাও একখান পিকক কারী ডিশ!:)

১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
dhur :P
pashe shoraber botoL dekha jay naki!

২৪| ১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

নীলপরি বলেছেন: সাংঘাতিক তিনটে গল্প । খুঁজে বের করে এগুলো আমাদের শোনানোর জন্য ধন্যবাদ ।

ব্লু ডায়ামম্ডটা ব্যপক । :)

বেশ কয়েকদিন বাদে পোষ্ট দিলেন । দারুন হয়েছে ।

১৬ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
3ta na to, 4ta!

NiLporiiir jonno niL diamond :)

২৫| ১৬ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

নীলপরি বলেছেন: আমি অংকে কাঁচা । :|

১৬ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
ম্যাথমেটিকাল পোস্ট না যেহেতু, অসুবিধা নাই! :D

২৬| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: রমিত ভাইয়ের এ সংক্রান্ত একটা পোস্ট ছিলো বোধহয়, তাই কিছুটা জানাই ছিলো । তারপরও পড়লাম । ভালো লাগলো ।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:০৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thanks Sadhu Moshai!

২৭| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:২৮

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: যে যেভাবে মজা পেতে চায় আর কি :)

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ৯:৩২

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
এক্জ্যাক্টলি :)

২৮| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

সুমন কর বলেছেন: অবাক করা সব তথ্য। চেয়ারে বসতে চাই....

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

+।

১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:০১

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
thanks Suman.

Shrishtikorta apnar monokamona puron koruk!

২৯| ১৬ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:৪০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: জনাবা পেলের ব্যাপারটা জানতাম না। এক সময় লিস্টভার্স টাইপের সাইটগুলো চষে বেরিয়েছি, ভাল লাগে এই জিনিসগুলো। চমৎকার পোস্ট মুন!

১৭ ই মে, ২০১৬ রাত ১২:০০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
many thanks!
good to see you Mr. Professor.

৩০| ১৭ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: সাংঘাতিক ঘটনা তো!!! সত্যি নাকি?

১৭ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
eguLa maximum time hoax e hoy.

৩১| ১৭ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

জেন রসি বলেছেন: ইন্টারেস্টিং!

ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

১৭ ই মে, ২০১৬ রাত ১০:০৫

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
porar jonne dhonnobad Rossy.

৩২| ১৮ ই মে, ২০১৬ রাত ১১:০১

সিলা বলেছেন: নীল হিরা.....

১৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:০৮

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
গো ফর ইট!

৩৩| ১৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

নীলপরি বলেছেন: আমার পোষ্ট( শাহেজাদীর শায়েরানা ) লাইক দেওয়ার জন্য এখানে ধন্যবাদ জানিয়ে গেলাম । :)

১৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:০৪

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আরেহ! দরকার ছিলনা পরীই :)

৩৪| ১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:২৩

সিলা বলেছেন: ওরিবাবা... ভয় পাইছি ওই ভুতুড়ে হীরার কাজনেই।

১৯ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
লোকে নানা কথা বলবে, গো গ্রাব ইট বাডি ||

৩৫| ২২ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১:২১

নীলপরি বলেছেন: দরকারের জন্য নয় কৃতজ্ঞতা জানানোর জন্য । :)

৩৬| ২৮ শে মে, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

নীলপরি বলেছেন: আপনি ই কি পিকাচু হয়েছেন ? তো দেখা দিয়ে আবার গেলেন কোথায় ?

হায় শাপশাপান্তের কাহিনী কেনো যে লিখতে গেলেন ! :(

৩৭| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

অ্যাজুরিল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট মুন সাহেব। ধন্যবাদ।
আচ্ছা আপনি আমার পিকাচুকে দেখেছেন কোথাও? খুজে পাচ্ছি না!

৩৮| ২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ২:০৮

মহা সমন্বয় বলেছেন: আর নাম হচ্ছে স্পাইসি কুসংস্কার​। =p~
আসলে মানুষ রহস্যপ্রিয় এবং রহস্য বড়ই পছন্দ করে রহস্য পত্রিকায় এ জাতীয় লেখা পাওয়া যায়।
যাই হোক ওই হীরক খন্ডটা এখন কুনহানে আছে? আমাকে একটু কন আমি ওটা পরব দেখি আমার কোন ক্ষতি হয় কি না। :-P

৩৯| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মারাত্মক ব্যাপার স্যাপার।

৪০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৩

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

নতুন পোস্ট দিন।

৪১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

জুন বলেছেন: টামারলেন কিন্ত আমাদের কাছে তৈমুর লং নামেই পরিচিত মুন ।
মধ্য এশিয়ার ত্রাস চেংগিস খানের বংশধর তৈমুর ছিল খোড়া ।
সব হীরার কাহিনীতেই কেন জানি অভিশাপ জড়িয়ে থাকে ।
পুরনো হলেও লেখাটি তার বিষয়বস্তুর গুনে মনযোগ আকর্ষন করলো :)
+

৪২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:০৩

সনেট কবি বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.