![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
একবার অভিমানি মন নিয়ে সমুদ্র দেখবো বলে
অনিশ্চিত যাত্রা করেছিলাম। সেদিন রাতেই আকাশ
আর মাটি আলো করে পূর্ণিমার চাঁদ ওঠার কথা ছিলো।
কথা ছিলো আমিও দেখবো কি করে সমুদ্র সফেন
জ্বলে ওঠে ওমন একা রাতে।
কিন্তু না; মাঝ পথেই বিকেলের ডুবুডুবু সূর্য
আমাকে জানান দেয়-
ও রাত আমার না; অন্য কারো।
একাকিত্বের ভূত আমাকে আরো ভর করে,
আমকে ভয় দেখায় ওমন একা চাঁদের রাতে
আমার টুটি চেপে ধরার।
ভিতো আমি, দুর্বল আমি মাঝ রাস্তায় পলাতক
সৈন্যের মতো পিছুহটি-
আবার আসবো বলে।
কথা ছিলো হাতে হাত বাহুতে বাহু
আর কাঁধে কাঁধ রেখে সমুদ্রকুল ধরে হাঁটার-
অমন আলো ঝলমলে চন্দ্রবর্ষার রাতে। কথা ছিলো-
সারা রাত মাতাল হয়ে স্বরচিত কবিতা পাঠের আসর বসাবো,
গানে গানে মাতিয়ে তুলবো পুরোটা সমুদ্রপুকুল।
কেউ থাকবে না; থাকবে শুধু হাতে হাত বাহুতে বাহু
আর কাঁধে কাঁধ; আমার আর তার।
হলো না; তা হলো না-
একাকিত্বের সমুদ্র বিলাশও হলো না,
কিছুই হলো না।
আমার সমুদ্র দেখা আজো হলো না।
শীত চলে গেছে;
তবু সেই যে রক্তহীম করা শুন্যতা
তা আজো শিরায় শিরায় ক্রম প্রবাহমান-
বইছে বইছে বইছে!
আমি সমুদ্র দেখতে যাবো-
আমি সমুদ্র দেখতে চাই।
(১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫, পথ জানা নাই)
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:২৯
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ভালো লাগলো ।