|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পথেরদাবী
সাংস্কৃতিক কর্মী শিল্প তৈরি করতে পারেন আবার নাও করতে পারেন..... তবে শিল্পীর শিল্প তৈরি হওয়া চাই-ই-চাই.......সাংস্কৃতিক কর্মীর মূল কাজ শিল্পীর তৈরি শিল্পকর্ম এবং জনগনের মধ্যে মেল বন্ধন অর্থাৎ সহজ ভাষায় বললে, সেতু তৈরি করা..... আর এই সেতু তৈরির কাজ সাংস্কৃতিক কর্মীর করা চাই ই-চাই....এখানে ফাঁকিবাজির সুযোগ নাই.....সুযোগ নাই শিল্পীর মতো ব্যক্তি কেন্দ্রিক চিন্তা করার..... সাংস্কৃতিক কর্মীকে তাই মাঝে মাঝে শিল্পীর চাইতে সংগঠকের ভুমিকায় বেশি অবতীর্ণ হন...... এতে দোষের কিছু দেখি না....সব ঠিকঠাক থাকলে সাংস্কৃতিক কর্মী নামক শব্দের উৎপত্তি ঘটতো না..... সবাই শিল্প চর্চাই করতো.....শিল্প চর্চা করতে এসে কেউ বিপ্লবের কথা বলতো না..... যেহেতু বিপ্লব একটি কঠিন সত্য...... বিপ্লব দীর্ঘজিবী হোক.....\\\\\\\\\\\\\\\\n(১৪ মার্চ ২০১৫, পল্টন ...........)
এতো হিসেব করার পরও ডাক্তার যখন বললো আপনি একজন সিজোফ্রেনিয়াক। তখন রোগী সায় দেয়। রোগী নিজেও এমনটা আঁচ করেছিলো, নয়তো ভোর রাত চারটা সাতাশ মিনিটে কেনো মাথার কাছে রাখা গিটারটা আচমকা বেজে উঠবে। কেনো মনে হবে মানুষে বিশ্বাস পাপ। এমন কি নিজেকে। তাই পরিপূর্ন সিজোফ্রেনিয়াক হবার প্রস্তুতি স্বরুপ নো ম্যানস ল্যান্ডে কিছুদিন তার বসবাসের চিন্তা মন্দ না। এতে রবিনসন ক্রুসো হওয়া যাবে কিনা জানা নাই তার, অন্তত বাঁচার একটা উপায় বের হবে ঠিকই। অবশেষে মগজে তৈরি করলো একটা বিশাল নো ম্যান’স ল্যান্ড। আর বাইরে লিখে রাখলো ‘এন্ট্রি রেস্ট্রিকটেড’।
(০৯ মার্চ ২০১৫, পল্টন)
০ টি 
+০/-০©somewhere in net ltd.