![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোকো বাটার আসে কোকো বীজ থেকে। যে কোকো গাছ থেকে চকলেট আসে, সেই একই গাছ থেকে আসে কোকো বাটার। মোটামুটি ফুটবল আকৃতির কোকো ফলের বীজ থেকে তৈরি করা হয় কোকো বাটার এবং কোকো পাউডার।
– এসব বীজ পরিষ্কার করার পর এদেরকে আগুনে সেঁকা হয়, যার ফলে আসে চকলেটের মন মাতানো সুঘ্রাণ। এরপর তাদের খোসা ছাড়িয়ে ফেলে গুঁড়ো করা হয় এবং এর ফলে আসে এক ধরণের তরল যাকে বলা হয় কোকো লিকার।
– কোকো লিকারকে উচ্চ চাপের মাঝে ফেলে এর থেকে ফ্যাট বা তৈল জাতীয় অংশটি বের করে নেওয়া হয়। এটাই হলো কোকো বাটার। আর যে অংশটি বাকি থেকে যায় সেটা থেকে তৈরি হয় কোকো পাউডার।
– এই পর্যায়ে আবার কোকো পাউডার আর কোকো বাটার একসাথে চিনি ও দুধের সাথে মিশিয়ে তৈরি করা হয় আমাদের প্রিয় চকলেট। হোয়াইট চকলেটে কোনো কোকো পাউডার থাকে না, থাকে শুধু কোকো বাটার।
– কোকো বাটার শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় গলে যায়। তাই চকলেট খাবার সময়ে তা গলে যায় আপনার মুখের ভেতরে।
– এ একই কারণে লোশন বা ময়েশ্চারাইজার হিসেবেও খুব ব্যবহৃত হয় কোকো বাটার। এটা যেহেতু খাওয়াও যায়, তাই এ দিয়ে তৈরি লিপ বাম ব্যবহারের নেই কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।
©somewhere in net ltd.