![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারণ একজন মানুষ। জীবনটাকে সহজ করে ই দেখতে পছন্দ করি ।
"মাসজিদ মে যাঁআআকে নামায পাড়ো,
হোটেল মে যাঁআআকে শারাব পিও।
-এই ধরণের মুসলিম এ দেশ ভরে গেছে ।"
ধড়মড় করে ঘু্ম ভেঙ্গে গেল, কে এই মাসে উর্দুতে মাইকে গান দিছে ??? আধো ঘুম আধো জাগরণ অবস্থায় শুনতে থাকলাম। এবার যখন শুনি ,
" বাংলা-----------দেশ জন্ম হইছেএ এ এ এ ১০০ বছর ও হয় নাই, কিন্তু সংবিধান কতবার বদলাইছে, কিন্তু আল্লাহর সংবিধান একবার ও ও ও বদলায় নাই, বলু উ উ উ ন আলহামদুলিল্লাহ ।"
বুঝলাম, আজ রাত হল ওয়াজ রাত। ওয়াজ শুনতে চাই কি না চাই, সেটা ব্যাপার না, আমি শুনতে বাধ্য। এক রাত ওয়াজ, পরের রাত এ অনেক দূরের থেকে আসা যাত্রা র শব্দ, অন্য রাতে পরের দিনের জাতীয় দিবস উপলক্ষ্যে আগের রাত থেকে বিকট শব্দে চলা খুব বাজে রেকর্ডের গান, এবং যে রাতে মনে করি এসব কিছু ই নাই, সে রাতেই শুরু হয় পাশের বিয়ে বাড়ি থেকে আসা হিন্দী গানের অত্যাচার, হলুদ বলে কথা ! দাওয়াত দিতে না পারলেও গায়ে হলুদের গান দবাইকেই শুনাব ই শুনাব, এবং তা রাত ৩ টা পর্যন্ত !
গণতান্ত্রিক দেশ এবং স্বাধীন দেশ, কেউ কাউকে কিছু ই মানা করে না। সুতরাং আজ রাত হল ওয়াজ রাত। এখন যা বলছে , তা হলঃ
" ল্যাংটা আ আ আ থাকাই ই ই আজ সমাজের নিয়য়য়ম আর ল্যাংটা আ আ না থাকাই অপরাধ !
ভাই সব বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এখন অদ্ভুত পোশাক পড়তে উতসাহিত করা হয় য় য় য় আররর বোরকা দেখলেই তারা গালমন্দ করে এ এ এ।"
আবার শুনতে পাই,
কাফিরদের অপরাধ এবং ভুল, এবং ভাবতে থাকি, আমাদের তিন তলার হিন্দু পরিবারের বা পাশের খ্রিস্টান পরিবার গুলার সদস্যদের মনের অবস্থা কেমন !
চলছে ওয়াজ, মানুষকে ভাল কাজ করার কোন উপদেশ তো শুনতে পাই না। উর্দু গান, হুজুরের সুরালো বাক্য, মাঝে মাঝে সম্মিলিত কিছু অস্পষ্ট চিৎকার। শব্দ দূষণ বলে একটা কথা আছে, তা বোধ করি খালি গাড়ির জোরাল হর্ণ নিষেধ করার মাঝেই সীমাবদ্ধ !
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৫৬
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ...
২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৮
দেলোয়ার02 বলেছেন: আমার বাড়ির পাশেই কয়েকটি হিন্দু বাড়ি এবং একটি মন্দির। সন্ধ্যা হলেই প্রতিদিন মন্দিরে ঘন্টা ধ্ধনি বাজে, গান হয় আর হিন্দুদের ঘরে চলে ঘন্টার সাথে উলু লু লু লু ধ্বনি । পরীক্ষা থাকলেও মনোযোগ দিয়ে পড়া সম্ভব হয় না। এরকম শব্দ দূষন থেকে মুক্তি চাই। মুখে নিজেকে ধর্ম নিরপেক্ষ বলে হোটেলে, নাইট ক্লাবে, মদ আর নারী নিয়ে মাতামাতি করে সামাজিক দূষনকারী এমন নাস্তিক দিয়ে দেশ ভরে গেছে। এই সামাজিক দূষন থেকে মুক্তি চাই।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৪
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: বাপরে , ভয়ংকর মানুষ দের সাথে আপনার ওঠাবসা, বাসায় থাকি, কাজে যাই, নিজের জীবন নিয়ে ব্যস্ত এবং সুখী। এসমস্ত নাস্তিক দের থেকে ও মুক্তি চাই, তবে সামাজিক দূষণ নিয়ে কথা বলবেন সামাজিক বিজ্ঞানীরা। আর শব্দ দূষণ নিয়ে কথা বলার কথা তো চিকিতসক দের।
দেখুন তর্কে যাব না। তবে মনে পড়ে, একবার এক হিন্দু বন্ধু বলেছিল, "তোদের এত মসজিদ, কাছাকাছি সব, সবাই মাইকে করে এতবার আযান দেয়, কিন্তু আযান কি খালি গলায় দেয়া উচিত নাকি মাইকে করে দেয়ার নিয়ম ও আছে, প্রথম আযান দানকারী সাহাবী নাকি খালি গলায় দিয়েছিলেন ?" তার প্রশ্নের জবাব তাকে আমি দিয়েছি একজন মুসলমান হিসেবে। কিন্তু মাগরিব বা আছরের নামায এর জন্য আমরা যেভাবে আযান দেই মাইকে, একিরকম ভাবে নিশ্চয় ই তারাও সন্ধ্যার সময় তাদের মন্দিরে আওয়াজ দেয়।
কিন্তু মাইকে করে একদিন গান, আরেক দিন ভাষণ, আরেক দিন ওয়াজ, আরেক দিন যাত্রা য় তৈরি শব্দ দূষণ এর সাথে আপনার বক্তব্যের সম্পর্ক ধরতে পারলাম না। আপনার বক্তব্য টা কেমন জানি ! শুনলে ভয় লাগে !!!
৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:০৯
কানা-বাবা বলেছেন: হুজুরের গলায় একটা সাইলেন্সার পাইপ লাগায়া দেন।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৪৭
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ভাবছিলাম , মাইক এর তার টা কেটে রাখব নাকি !!! এতে পাপ হবে বলে মনে হচ্ছিল না, নাকি গলায় কান্নার অভিনয়, বেসুরো গলায় গাওয়া গান, আর উর্দু কবিতা বন্ধ হত !!!
৪| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৩
দেলোয়ার02 বলেছেন: আপনি বলেছেন, বাপরে , ভয়ংকর মানুষ দের সাথে আপনার ওঠাবসা,
আমার বাড়ির পাশেই যে হিন্দুরা থাকে তাদের সাথেই আমার বসবাস। আপনি তাদেরকে ভয়ংকর মানুষ বলেছেন। কই আমার তো তাদেরকে ভয়ংকর মনে হয় না, বরং তাদের সাথে আমার ভাল সম্পর্ক। আপনার কাছে ভয়ংকর মনে হল কেন? আপনার সমস্যাটা কোথায়?
আপনি বলেছেন, সামাজিক দূষণ নিয়ে কথা বলবেন সামাজিক বিজ্ঞানীরা। আর শব্দ দূষণ নিয়ে কথা বলার কথা তো চিকিতসক দের।
আপনি শব্দ দূষণের কথা বলেছেন। আপনি কি ডাক্তার?
মানুষ সমাজে থাকে, সমাজে অসংগতি, অনৈতিকতা থাকাটাই তো সামাজিক দূষন। এমন দূষনের কথা তো সমাজের মানুষই আগে বলবে, এর জন্য সামাজিক বিজ্ঞানী লাগেনা। যে না বলবে সে অসামাজিক লোক। আপনি যে ধর্মীয় বিভেদ সৃষ্টি করছেন এটাও সামাজিক দুষন।
প্রথম আযান দানকারী সাহাবী খালী গলায় আযান দিয়েছিল কারন তখন মাইক আবিষ্কার হয় নাই, এটা তো একটা বাচ্চাও বুঝে। আগে মানুষ ঘোড়ায় চড়ে, পায়ে হেটে যাতায়াত করত আর এখন মানুষ গাড়িতে, প্লেনে চড়ে যাতায়াত করে।
"মাগরিব বা আছরের নামায এর জন্য আমরা যেভাবে আযান দেই মাইকে, একিরকম ভাবে নিশ্চয় ই তারাও সন্ধ্যার সময় তাদের মন্দিরে আওয়াজ দেয়।"
হ্যা, হিন্দুরা তাদের ধর্ম পালন করে আর মুসলমানরা তাদের ধর্ম পালন করে এতে সমস্যা কোথায়?আপনি হিন্দু নাকি মুসলমান নাকি নাস্তিক জানি না। হিন্দুরা এবং আপনি যদি মুসলমানদের ধর্ম পালনকে দূষন মনে করেন তাহলে হিন্দুদের ধর্ম পালনও দূষন। আমাদের ধর্ম আমাদের মত হিন্দুদের ধর্ম হিন্দুরের মত। আসলে ধর্ম পালনে দুষন হয় না।আপনাদের মত মানুষের মস্তিষ্কে দূষন আছে এজন্য বুঝতে পারেন না কোনটা আসলে দুষণ। গাড়ির হর্ন, অহেতুক উচ্চস্বরে মাইকে গান বাজানো, যাত্রা এসব দূষনকে আমিও সমর্থন করি না।
আর আমার বক্তব্যে ভয়ের কি দেখলেন। আমি ভয় পাওয়ার মত তো কিছু লেখি নাই। আমার এমন সহজ মন্তব্যে যদি আপনার ভয় লাগে তাহলে একজন মানসিক ডাক্তার দেখান আপনার কোন সমস্যা আছে কিনা। স্যোসাল ফোবিয়া জাতীয় কোন রোগ থাকলে এমন হতে পারে।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৮
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার মন্তব্যের জন্য। আপনি যেভাবে প্রতিটা কথাকে সুন্দরভাবে বোল্ড করে আবার ব্যাখ্যা দিলেন, তাতে আমি মুগ্ধ, কিন্তু আপনার ব্যাখ্যা গুলা দেখে হতাশ।
বাপরে, ভয়ংকর মানুষদের সাথে আপনার উঠাবসা,
আমি আপনার
মুখে নিজেকে ধর্ম নিরপেক্ষ বলে হোটেলে, নাইট ক্লাবে, মদ আর নারী নিয়ে মাতামাতি করে সামাজিক দূষনকারী এমন নাস্তিক দিয়ে দেশ ভরে গেছে। এই সামাজিক দূষন থেকে মুক্তি চাই।
আমার মনে হয়েছে যে এই ধরণের লোকদের দেখা নিশ্চয় ই আপনি পান, তাদের সাহচর্যে না আসলে তো তাদের সম্পর্কে আপনার এত ভাল জানার কথা না। নাইট ক্লাব বাংলাদেশে আছে তাই তো জানতাম না।
মানুষ সমাজে থাকে, সমাজে অসংগতি, অনৈতিকতা থাকাটাই তো সামাজিক দূষন। এমন দূষনের কথা তো সমাজের মানুষই আগে বলবে, এর জন্য সামাজিক বিজ্ঞানী লাগেনা।
আপনার এই কথার সাথে আমি একমত।
তবে সবাই সব ব্যাপারে অভিজ্ঞ হলে এবং সব ব্যাপারে কথা বললে শেষ পর্যন্ত কোন ব্যাপারেই ভালো মতামত পাওয়া যায় না, তবে নানা মুনির নানা মত পাওয়া যায়। সেখান থেকে যেমন পরিস্থিতি তেমন ই চলতে থাকে। তবে সামাজিক জীব হিসেবে আমাদের সকলে র ই সামাজিক অসংগতি গুলাকে দূর করার চেষ্টা করা উচিত।
আপনি শব্দ দূষণের কথা বলেছেন। আপনি কি ডাক্তার?
জ্বি, আমি ডাক্তার। তবে আপনার সাথে একমত হয়ে বলতে চাই, শুধু ডাক্তার কেন , শব্দ দূষণের বিরুদ্ধে সামাজিক জীব হিসেবে সকল মানুষের ই বলার অধিকার আছে, নাকি একমত না ???
আপনি যে ধর্মীয় বিভেদ সৃষ্টি করছেন এটাও সামাজিক দুষন।
ধর্মীয় বিভেদ অর্থ বুঝেন ? আপনি অন্যের মতের তোয়াক্কা না করে যদি নিজের মতকে ই সর্বাগ্রে স্থান দেন, সেটাই দূষণ। আর আমি একেক দিন একেক কারণে শব্দ দূষণের স্বীকার হচ্ছি। হ্যাঁ, আপনি যেমন মুসলমান, আমি ও মুসলমান। আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য আমাদের আল্লাহ নামায আদায় করতে বলেছেন, রোযা রাখতে বলেছেন, যাকাত প্রদান করতে বলেছেন,
আমরা ওয়াজ, মিলাদ মাহফিল না করে নিয়মিত নামায আদায় করার চাষ্টা ই করা উচিত না আমাদের ???
আর হ্যাঁ, ওয়াজ আপনার বা যাদের ভাল লাগতে পারে, তাদের জন্য তো গিয়ে ওয়াজ শোনার ব্যবস্থা থাকছেই, মাইকে জোরে দিয়ে আমার মত যারা শুনতে চায় না, বা বিরক্ত হয়, তাদের অত্যাচার করার দরকার কি ??? এটা খালি ওয়াজ কারীদের উদ্দেশ্যেই না, হিন্দী গান যারা জোরে ছেড়ে রাখে, বা সারাদিন জোরে গান বাজায়, তাদের উদ্দেশ্যে ও বলা। নাকি কোনটা খারাপ লাগলে তা বলাও যাবে না । আপনাদের কথা ই তো বুঝি না।
প্রথম আযান দানকারী সাহাবীর ব্যাপারে আমি ও কিন্তু আপনার মত ই একি কথা বলছি। ছোট বাচ্চা না বড় বাবুরা জানে এটা সেই তর্কের ব্যাপার না।
হ্যা, হিন্দুরা তাদের ধর্ম পালন করে আর মুসলমানরা তাদের ধর্ম পালন করে এতে সমস্যা কোথায়?
এখানে অন্তত কেউ ই তো "সমস্যা আছে" বলে নাই। বা এখন পর্যন্ত কারো সমস্যা আছে বলেও মনে হচ্ছে না। আপনার কেন মনে হচ্ছে এটাতে আমার সমস্যা আছে ! নাকি জোর করে আমাকে ধর্ম বিদ্বেষী প্রমাণ করতে চাচ্ছেন ? চাইলে চালিয়ে যান ।
হিন্দুরা এবং আপনি যদি মুসলমানদের ধর্ম পালনকে দূষন মনে করেন তাহলে হিন্দুদের ধর্ম পালনও দূষন।
আরিব্বাপরে বাপ, আপনি তো ভাই বিরাট মুসলিম, আমি ভাই আপনার মত এত বড় মুসলিম মনে হয় না, বা আপনার কাছে ও সেটা প্রমাণ করার প্রয়োজনীয়তা দেখছি না, তবে আপনি মনে হয় আযান আর ওয়াজ কে এক করে ফেলছেন,
আপনি যদি অমুসলিম হন, সে কারণে আপনার জ্ঞাতার্থে জানাই, আযান হলো আমাদের মুসলমান দের মসজিদে গিয়ে নামায পড়ার আহবান। আর ওয়াজ এর গুরুত্ব আমি জানি , আরো জানি না, মাইকে করে এত জোরে দিয়ে রাখার গুরুত্ব।
দ্বিতীয়ত, আপনি আমার বিরক্তি ধরতে পারেন নাই, না হলে বুঝতে পারতেন সপ্তাহের বেশির ভাগ দিন ই বিভিন্ন মাইকে জোরে শব্দ, শবে বরাতের রাতে পটকার শব্দে যখন অসুস্থ মানুষদের কথা মনে হয়, তখন আপনাদের মত মানুষদের ধর্মের অতিব্যাখ্যা শুনলে রাগ এবং দুঃখ লাগে।
আপনাদের মত মানুষের মস্তিষ্কে দূষন আছে এজন্য বুঝতে পারেন না কোনটা আসলে দুষণ।
আমার মস্তিষ্কে দূষণ ? আপনি কি নিয়মিত ওয়াজ এ যান মনে হয়, যান ভাল, কিন্তু আপনার এলাকায় অনেকে বিরক্ত হয়, অনেকে অসুস্থ , তাদের বিশ্রাম দরকার, তাদের কানের কাছে এসব খুব জোরে দিয়ে রাখলে সওয়াব হবে কিনা আল্লাহ ই বলতে পারবেন।
না , সোশাল ফোবিয়া মানে এটা না। সোশাল ফোবিয়া মানে টা গুগল এ সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ। আপনার আর কোন মন্তব্য আশা করছি না। তারপরেও যদি করেন, সেটার জবাব দিতে সম্ভবত অনেক দেরি হবে। ভাল থাকুন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে হেদায়াত করুন।
৫| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৫০
বিদ্রোহী কান্ডারী বলেছেন: [yt|
আপনি তো হিন্দু তাই ওয়াজ ভালো লাগবে কেন। তাই এটাই শুনুন আর দেখুন।
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:২১
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: আপনাদের মত কিছু ধর্ম ব্যবসায়ীরা যে খুঁজে খুঁজে কি সব গান বের করে, আর উপভোগ করে, তা প্রকাশ করে দিলেন।
একজন মুসলমান কে হিন্দু বলাও যে একটা পাপ, সে জ্ঞান অর্জন করতেও আপনার অনেক পড়াশোনা করতে হবে।
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০৩
তৌফিক জোয়ার্দার বলেছেন: ভাল লাগল। আযান আর ওয়াজকে অনেকেই গুলিয়ে ফেলেছে দেখতে পাচ্ছি। একজন মুসলমানকে কাফের আখ্যায়িত করলে নাকি ঈমানই থাকেনা, এমনটা শুনেছি। একজন অতি উৎসাহী মুমিন বান্দা সেই কাজটিও করেছে দেখতে পাচ্ছি।
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪৪
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ তৌফিক ভাই।
ভাই দেখেন, নিচে আরো কমেন্ট আছে। ভাবছি মুছব না কিছুই। যা খুশি বলে যাক।
সব কিছু পড়লে নিরপেক্ষ মানুষের একটা ডিসিশনে আসতে সুবিধা হবে।
উনাদের থেকে মুক্তি পাওয়াটা বেশ কঠিন। আল্লাহ উনাদের হেদায়াত করুন।
৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:১৩
দেলোয়ার02 বলেছেন: আপনাকে উত্তর দেওয়ার ইচ্ছা আমার ছিল না। আপনি ডাক্তার তাই দিচ্ছি। আপনি ডাক্তার অথচ আপনার চিন্তা ভাবনার স্তর এত নিচু ভাবতে অবাক লাগে। আপনি কি ডাক্তার? ...এমবিবিএস, হোমিওপ্যাথিক, নাকি হারবাল? মনে তো হয় হোমিওপ্যাথিক অথবা হারবাল। তা নাহলে মানসিকতা এত এলোমেলো কেন? স্ববিরোধী কথা লিখে ভরে ফেলেছেন।
আমার মনে হয়েছে যে এই ধরণের লোকদের দেখা নিশ্চয় ই আপনি পান, তাদের সাহচর্যে না আসলে তো তাদের সম্পর্কে আপনার এত ভাল জানার কথা না। নাইট ক্লাব বাংলাদেশে আছে তাই তো জানতাম না।
একদম ক্লাস থ্রির বাচ্চাদের মত কথা বলেছেন। আফগানিস্তান আর ইরাকে যে যুদ্ধ হচ্ছে তা জানার জন্য ইরাক-আফগানিস্তান যেতে হয় না, পত্র পত্রিকা আর টিভির সংবাদ দেখেই তা জানা যায়। থার্টি ফার্স্ট নাইটে হোটেলগুলোতে কি হয় তা জানার জন্য হোটেলে যেতে হয় না। হয় আপনি পত্র পত্রিকা টিভি সংবাদ দেখেন না অথবা আপনি মাথা মোটা তাই দেখেও তা বুঝতে পারেন না। হোটেল নাইট ক্লাবের কাহিনী, ইয়াবা ট্যাবলেটসহ গ্রেফতার হওয়ার খবর পত্রিকা, টিভিতে হরহামেশাই দেখাচ্ছে যা দেখেই বুঝা যায় দেশে বর্তমানে কি হচ্ছে। আপনি বলেছেন, "মাসজিদ মে যাঁআআকে নামায পাড়ো, হোটেল মে যাঁআআকে শারাব পিও। । তাহলে আপনার কথাতেই আসি, আপনি নিশ্চয়ই মসজিদে নামায পড়ে হোটেলে যেয়ে শারাব মানে মদ খান। না হলে আপনি জানলে কিভাবে নামায পড়ে হোটেলে যেয়ে মদ পান করে? আসলে আপনার মত ভন্ড মুসলমানেই দেশ ভরে গেছে যারা নামায পড়ে হোটেলে যেয়ে মদ খেয়ে মুসলমানদের দূর্নাম করছে।
নাকি জোর করে আমাকে ধর্ম বিদ্বেষী প্রমাণ করতে চাচ্ছেন ?
আপনি ধর্ম বিদ্বেষী তা প্রমান করে আমার যেমন কোন লাভ নেই তেমনি আপনি ধর্ম বিদ্বেষী হলেও আমার কোন লাভ নেই। কিন্তু আপনি পোষ্টটাই দিয়েছেন ধর্মকে আঘাত করে কারন আপনার লেখার শুরুটাই করেছেন মুসলমানদের আঘাত করে। আপনি ইসলাম ধর্ম পালনকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন। আপনি শব্দ দূষনের সাথে ইসলাম ধর্মের আযান ও ওয়াজকে জড়িয়ে ফেলেছেন। যার কাছে আযান শব্দ দূষন মনে হয় সে আবার নিজেকে মুসলমান বলে কি করে? আপনি শব্দ দূষনের কথা বলেছেন, আমি তার সাথে আরো দুটি দূষনের কথা বলেছি, আপনার বিরোধীতা করি নাই।কিন্তু আপনি বিশাল সাইজের মন্তব্য দিয়ে বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনি আসলেই মুসলমান নামধারী ভন্ড। হিন্দুদের ধর্মীয় শব্দ দূষন আপনার কাছে দূষণ মনে হয় না কিন্তু মুসলমানদের আযান আর ওয়াজ দূষন মনে হয়, তাই না। শুনেন, ওয়াজের মাঠে অনেক বেশী লোক থাকে যে কারনে মাইকের প্রয়োজন হয়। তাছাড়া অনেক মুসলমান বিশেষ করে অনেক মহিলা আছে যারা ওয়াজের মাঠে যেতে পারে না কিন্তু মাইকের কারনে বাসায় বসে তারা ওয়াজ শুনে। আপনার মত তারা বিরক্ত হয় না।আপনি বিরক্ত হচ্ছেন পক্ষান্তরে আরেকজন হয়ত আনন্দিত হচ্ছেন বাসায় বসে শুনতে পারার জন্য। তাছাড়া প্রত্যেকটা লোকের মনের মত সবকিছু করা যায় না। কি এমন ডাক্তার হয়েছেন আপনি! ডাক্তার হয়ে দুনিয়া উল্টাইয়া ফালাইছেন আর কি, আযান, ওয়াজ সব শব্দ দূষন হয়ে গেছে, তাই না?
আগে বুঝেন তারপরে পোষ্ট দিয়েন। বুঝেন মুলা আর তাল গাছ নিয়া ফাল পারেন আর কি? আপনার লেখার বেশীরভাগই স্ববিরোধী। নিজেই বলতেছেন আবার নিজেই বিরোধীতা করতেছেন। নিজের লেখা আগে নিজে ভাল করে পড়েন এরপর দেখেন আপনি কি জগাখিচুরি পাকাইছেন। যদি নিজের লেখার ভুল ধরতে না পারেন তাহলে বুঝে শুনে পোষ্ট দিয়েন। পোষ্ট দেওয়াটাই বড় না, মান সম্মত হওয়াটাই বড়। আপনাকে আর কোন মন্তব্য করার ইচ্ছা আমার নেই কারন আপনার চিন্তাভাবনার স্তর সম্পর্কে আমার জানা হয়ে গেছে। আপনাকে মন্তব্য করে ফালতু সময় নষ্ট করব না এমনকি আপনার পোষ্টেই আর ঢুকব না। ফালতু লোক দিয়ে দেশ ভরে গেছে।
৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪৬
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: দু;খজনক। আর কিছু বলার নাই ।
৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:০৬
ঘুমাইলে চোখে দেখি না! বলেছেন: ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করাটা বা দ্বীনের উপর জুলুম করাটা কোরান শরীফেই মানা করে আছে। এই পোস্টে কিছু পীর পেলাম যারা জোর করে ওয়াজকে আজানের সমপর্যায়ে নিয়ে গেলেন!
অবাক হবো না এরাই ইসলাম ধর্ম কায়েমের নামে এদের আশেপাশের মুসলিম ভাইদের মাঝে বিভেদ সৃষ্টি করে কল্লা নামাবে অথবা বোমা ফাটাবে!
দেশে শিক্ষিত জঙ্গীমনোভাবাপন্ন হায়েনাদের সংখ্যা উত্তোরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে উপরোক্ত কমেন্ট কারীরাই এর শ্রেষ্ঠ প্রমান!
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:১৬
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: একমত।
আমার একজন অত্যন্ত ধর্মপরায়ণ চাচা ছিলেন। তাঁর উপদেশ আমার এখনো মনে পড়ে। তিনি বলতেন, " পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়, রোযা রাখ, আর কুরআন শরীফ অর্থসহ বুঝে পড়। " আরো বলতেন, মূল জিনিস গুলা ভাল ভাবে করে বাকি সময় পড়াশোনা করতে, এবং কিছু সেবামূলক কাজ করতে , বাবা মায়ের খেয়াল রাখতে । আমি উনাকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, আমি কি ওয়াজ বা চিল্লায় যাব ? বা সেটা কি দরকার। তিনি বলেছিলেন, না , এখন তোমার উচিত মন দিয়ে পড়াশুনা করা, নামায রোযা করা, এটুকুন করলেই অনেক। কিন্তু এটা মন থেকে ভাল করে করতে হবে, আর কোন ভাবেই অসত পথে যাওয়া যাবে না। আমি আমার জীবনে উনার উপদেশ গুলা এখনো মানার চেষতা করে যাচ্ছি। আমার কাছে, আমার দৃষ্টিতে উনার কথা অনেকের থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
আপনাকে আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:১৭
শয়ন কুমার বলেছেন: সোকেসে জমা রাখলাম।এখন ঘুম পাচ্ছে, পরে পরমু
১০ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:২০
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন:
১১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১১
অনিক সি বলেছেন: ভাই আমার অবস্থা পুরাই খারাপ, কানের সামনে সারাডাদিন শব্দ দুষন আছেই। দুক্ষের কথা কি কমু আমার বাসার সবাই কথা ছারা মনে হয় থাকতেই পারে না।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:১৩
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ডেসিবল ঠিক থাকলে সমস্যা নাই।
আর না হলে আপনার জন্য আমার খারাপ ই লাগছে।
গবেষণায় দেখা যায় শব্দ দূষণের শিকারেরা পরবর্তী জীবনে খিটখিটে মেজাজের হয়, মনোঃসংযোগ ধরে রাখতে পারে না, যার দূরবর্তী প্রতিক্রিয়া সুখকর না ও হতে পারে।
আবার, আরেকটা ব্যাপার আছে।
ধরুন যা সবার কাছে স্বাভাবিক, কিন্তু আপনার কানে লাগছে, তাহলে আপনার উচিত হবে চিকিতসকের শরণাপন্ন হওয়া এবং উনি যা উপদেশ দেন তা মানা।
ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন ব্লগার অনিক সি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৩
অন্ধ তীরোন্দাজ বলেছেন: