![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি সব সত্য কে,সত্য জিনিসগুলোকে।
শ্রীলংকার হামলার পর অনেকেই আমরা বলছি সন্ত্রাসীদের কোন জাত বা ধর্ম নেই।তারা কোন ধর্মের না।এই কথাটা সম্পূর্ণ মিথ্যা।কেন মিথ্যা?উনবিংশ আর বিংশ শতাব্দীর দিকে আমরা চোখ দেই।
.
বাবরি মসজিদে যারা হামলা চালিয়েছিল তারা হিন্দু উগ্রবাদী সন্ত্রাসী।গুজরাটের দাঙ্গা যারা লাগিয়েছিল তারাও হিন্দু উগ্রবাদী সন্ত্রাসী।অবশ্যই তারা নির্দিষ্ট ধর্মের।এখানে সুশীল বুলি ছেড়ে লাভ নাই।
.
আরাকানে হামলা চালিয়েছে বৌদ্ধ সন্ত্রাসীরা।নিরীহ মানুষগুলোকে জবাই করে, জ্বালিয়ে হত্যা এটা ধর্মের প্রতি সহিংশতার বহিঃপ্রকাশ।চীনে উইঘুর মুসলিমদের উপর অত্যাচার কি ধর্মীয় সন্ত্রাস নয়?
.
ক্রাইস্ট চার্চের হামলাকারীর বন্দুকে লেখা কথাগুলো কি ক্রুসেডের অর্থ বহন করে না?সেটা কি খৃষ্টান সন্ত্রাস না?
.
ফিলিস্তিনের নিরীহ শিশুর আত্মচিৎকার,মৃত কিশোরের লাশ?৫০ বছরের এই সহিংসতা কি ইহুদী সন্ত্রাস না? তারপরেও কেন বলে সন্ত্রাসীদের ধর্ম নাই?
.
মুসলিমরা কবে প্রত্যক্ষ হামলা চালিয়েছে বলতে পারেন?শ্রীলঙ্কা হামলার ঘটনায় সংবাদ প্রকাশ করে ইসরায়েলের সংবাদ মাধ্যম আর রাশিয়ার সংবাদ মাধ্যম।সেটা কতটুকু সত্যি? বরং খৃষ্টান বিদ্বেষ বেশি ইসরায়েলের (ইহুদিদের)।মোসাদ কিংবা ভারতের RAW এবং তামিল টাইগাররা কি সন্দেহের বাইরে?
.
আমাদের মুসলিম বোন আফিয়া সিদ্দিকী কে যখন রাতের পর রাত ধর্ষন করা হয়েছে? তার সেই আর্তনাদ কি শুনে নাই? যখন আবু গারিব কারগারে আমাদের বোন ফাতেমার চিঠির কলিজা ছেঁড়া সেই কথা "এমন কেউ কি নাই, যে আমাকে এখান থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়?" এই উম্মার প্রতিটি মানুষের বিবেক কে নাড়া দিয়েছে সেই কান্না।তার জন্য কোন মুসলিম ভাই অস্ত্র হাতে তুলে নিলে, প্রতিশোধের আগুন জ্বলে উঠলে আমরা তাকে সন্ত্রাসী বলব???আপনার বিবেক কে জিজ্ঞাসা করুন।
"সন্ত্রাসীদের অবশ্যই ধর্ম আছে আর সেই ধর্ম কাফির আর মুশরিকদের ধর্ম।" যা ছিল আজ থেকে ১৫০০ বছর আগেও।যখন নিরীহ মুসলিমদের হত্যা করা হত তপ্ত মরুভূমিতে।
শান্তির ধর্ম ইসলাম।
২| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:২৫
শাহিন-৯৯ বলেছেন:
আপনি যাদের উদাহরণ দিয়েছেন এবং মুসলিমদের মধ্যে যারা জড়িত সবাই উগ্রপন্থী। এরা অন্যদের দ্বারা প্রভাবিত হয় নিজে পড়ে জেনে ধর্ম পালন করে না।
৩| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১২:৪১
সালাহ উদ্দিন শুভ বলেছেন: সেই মুসলিম ভাই অস্র হাতে তুলে নিয়ে নিরিহ মানুষগুলোকে বিনা অপরাধে হত্যা করবে আর তাকে বা তাদেরকে সন্ত্রাসী বলা যাবেনা! ইসলাম কোনভাবেই নিরিহ মানুষকে হত্যা সমার্থন করে না। সেখানে আফিয়া বা ফাতিমার যে উদাহরণ দিলেন তাদেরকে যারা নির্যাতন করেছে তাদেরকে শাস্তি দিন কিন্তু এই অস্র কি তাদের বিরুদ্ধে চলে? চলে কার বিরুদ্ধে! তাছাড়া খলিফাদের সময় থেকেই বিচার ব্যবস্থা শুরু হয়েছিল সেখানে বিচার ব্যবস্থা না মেনে আপনি অস্র হাতে তোলাকে সমার্থন করেন কিভাবে! দুঃখিত আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না বিধায়। ইসলাম উগ্রতা ছড়ায় না, ইসলাম ক্ষমার শিক্ষা দেয়। কিছুদিন আগে ক্রাইস্টচার্চে একজন প্রফেসরের স্ত্রী নিহত হল মনে আছে? প্রফেসর কি প্রতিশোধের আগুনে জ্বলে গিয়ে অস্র হাতে নিয়েছিল নাকি অপরাধীকে ক্ষমা করে দিয়েছিল! এটাই ইসলাম, এটাই ইসলামের শিক্ষা।
৪| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমি কোন সন্ত্রাসবাদের পক্ষে না।কারন ইসলাম সন্ত্রাসবাদের বিপক্ষে।তবে আপনার কথাগুলোয় যুক্তি আছে।আর এই কথাগুলো অত্যান্ত নেতিবাচক হয়ে উঠবে তাঁদের কাছে যারা ইসলাম বিদ্বেষী।
লেখা চালিয়ে যান।
৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্ম যদি শান্তির'ই হয় তাহলে এত রক্তারোক্তি কেন?
৬| ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৭
সাকলায়েন শামিম বলেছেন: ‘‘ধর্ম গ্রন্থেই বলা আছে হত্যার কথা, তরবারির কথা , কতলের কথা !” যদি এর বিপক্ষে কেউ বলে তাহলে আমি বলবো সে ধর্মের দ ও জানে না বা ধর্মগ্রন্থ নিজ হাতে পড়েনি ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৫৮
গোলাম রাব্বি রকি বলেছেন: না, না, না, অন্য কারো ধর্ম নাই ধর্ম শুধু যারা মুসলিম নাম নিয়ে সন্ত্রাসী হামলা করে তাদেরই আছে, তারাই পুরো মুসলিম জাতির প্রতিনিধিত্ব করে । বাকি সবার তো বিজ্ঞান আছে