![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রিয়নবীর প্রেমহীন আত্মামৃত, সর্ব মিথ্যার অন্ধকারে নিমজ্জিত ।
“আরবের নজদ থেকে বের হবে শয়তানের শিং ও ভূমিকম্প ”
(এখানে শয়তান বাতেল-জালেম-পথভ্রষ্টকারী অর্থে, শিং আঘাতকারী অনিষ্টকর ক্ষমতাসীন অর্থে এবং ভূমিকম্প দ্বীন-মিল্লাত-মানবতার জন্য ধ্বংসাত্মক অর্থে) -আল হাদিস(বোখারী শরীফ ২য় খন্ড, ১০৫০ পৃষ্ঠা)
ঈমানের রক্ষাকারী এ পবিত্র হাদিস শরীফ, দ্বীন রক্ষাকারী এ মহান হাদিস শরীফ, হকের দিশারী এ আলোকময় হাদিস শরীফ, বাতেল থেকে উদ্ধারকারী এ রহমতময় হাদিস শরীফ। প্রকৃত পক্ষে সব সহী হাদিস শরীফও সরাসরি অহী। দয়াময় আল্লাহতাআলা ও তাঁর হাবীব সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া ছাল্লাম দোজাহানে জীবনের সুরক্ষা ও সাফল্যের জন্য ঈমান দ্বীন দান করেছেন এবং একই সাথে তা হরণকারী জীবনের ক্ষতিকর শত্রু সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। ইসলামের ছদ্মনামেও কোরআনুল করীম হাদিস শরীফের অপব্যাখ্যা করে ঈমান বিণষ্ট ও দ্বীন বিকৃত করে যে জীবনের শত্রু বাতেল ফেরকা আবির্ভাব হবে এবং তা থেকে নিজেদের ও দ্বীন মিল্লাত মানবতাকে রক্ষায় এ হাদিস শরীফ জীবনের দিশা ও দায়িত্ত্বের নির্দেশিকা।
এ মহান হাদিস শরীফ এবং আরও অনেক হাদিস শরীফে ভবিষ্যতে ইসলামের নামে বেনামে কি কি প্রতারণা ধোকা বিপর্যয় ঘটতে পারে এবং তা থেকে কিভাবে সুরক্ষিত থাকতে হবে সে সম্পর্কে উদ্ধারের দিশা রয়েছে। উম্মতদেরকে যেন কোন বাতেল জালেম অপশক্তি ক্ষতি করতে না পারে, পথহারা ও বিচ্ছিন্ন করতে না পারে এবং সত্যের ধারা উৎখাত করে মানবমন্ডলীকে মিথ্যা আঁধারে বিণাশ করতে না পারে, সেজন্য ভবিষ্যৎবাণী হিসেবে এ হাদিস শরীফ ঘোষণা করেছেন রহমতের নবী মানবজীবনের পরম আপন ও উদ্ধারকারী আদি-অন্ত দৃশ্য-অদৃশ্য সর্বদৃষ্টি সর্ব জ্ঞানের মূল কেন্দ্র মহান প্রিয়নবী। দয়াময় আল্লাহতাআলা স্বয়ং কোরআনুল করীমে কোরআনুল করীমের অপব্যাখ্যাকারী দ্বীনের নামে বাতেল ফেরকা সম্পর্কে সুস্পষ্ট সতর্ক করেছেন এবং তা থেকে সুরক্ষার জন্য বারবার তাঁর হাবীব কেন্দ্রিক হয়ে থাকার তাঁর হাবীবের প্রেমভিত্তিক হওয়ার, তাঁর হাবীবের আপনদের তথা আহলে বায়েত খোলাফায়ে রাশেদীন মকবুল সাহাবায়ে কেরাম ইমামবৃন্দ ও আওলিয়া কেরামের পথে ও সাথে থাকার তাকিদ দিয়েছেন।
হক বাতেল পার্থক্যকারী এ হাদিস শরীফে বাতেলের ঠিকানাসহ বলে দেয়া আছে যা রিয়াদ নামধারী নজদ। নজদ থেকে নজদের দরিয়া এলাকা থেকেই বাতেল জালেম সালাফী মতবাদ অনুসারী ওহাবী মতবাদ উদ্ভব। সেখানেই তারা ১৭৪৪ সালে ব্যপক রক্তপাতের মাধ্যমে প্রথম ওহাবী রাষ্ট্র কায়েম করে এবং ১৮১৮ সালে উৎখাত হয়। ১৮২৪-এ পূণঃ দখল করে ১৮৯১-এ আবার বিতাড়িত হয়। আবার ১৯০২ সালে নজদে পূণঃ ওহাবী রাষ্ট্র করে সেখান থেকে আগ্রাসন শুরু করে ১৯২৫ থেকে ভয়ংকর গণহত্যা ও ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে অন্যান্য অপশক্তির সহায়তায় আল আরব জবর দখল শুরু করে ১৯৩২-এ কেবলাভূমিকে গোত্রবাদী ওহাবীবাদী “সৌদী আরব” ঘোষণা করে, যা কলেমার চেতনা উৎখাত ইসলাম ও মুসলিম মিল্লাতের জন্য মৃত্যু সমতুল্য।
আমরা যেন বাতেলের ধ্বংসের গর্তে পড়ে দোজাহানের বিণাশ না হই, সালাফী ওহাবী ইত্যাদি বাতেল ফেরকাকে ইসলাম মনে না করি, সতর্ককারী আয়াত শরীফ ও হাদিস শরীফে সে দিশা সুরক্ষা দেয়া হয়েছে। দয়াময় আল্লাহতাআলার প্রতি অশেষ শোকরিয়া সিজদাহ এবং প্রাণপ্রিয় প্রিয়নবীর প্রতি অনেক অনেক সালাতু সালাম।
- ইমাম হায়াত
বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন (World sunni movement) এর প্রতিষ্ঠাতা এবং সার্বজনীন মানবিক রাষ্ট্রব্যবস্থা ও বিশ্বব্যবস্থার দিকদর্শন বিশ্ব ইনসানিয়াত বিপ্লব এর প্রবর্তক - ইমাম হায়াত।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৬
রাসেল সরকার বলেছেন: এই হাদিস শরীফ অমান্যকারীদের রূপরেখা ।
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:০২
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার বাল্যকালের প্রো-পিকের সাথে মিল আছে! শিং বের হওয়ার সময় মুখ বেয়ে রক্ত ঝরছিলো?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৭
রাসেল সরকার বলেছেন: যাদের আত্মা-জীবনে কাফের এজিদের নাপাকি বিদ্যমান, কেবল তাদের মাঝেই অস্প্রাঙ্গিক ভাবধারা উদয় হয় ।
৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
শতানের ছবি যেটা দিয়েছেন, এগুলো হরর-সিনেমার ছবি; এগুলোকে হাদিছ বানায়ে ফেললে, কেমনে কি হবে?
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৮
রাসেল সরকার বলেছেন: ছবি কখনোই হাদিস শরীফ হয়না, কেননা হাদিস মানে কথা অর্থাৎ মহান প্রিয়নবী মানব মন্ডলীর কল্যানে যা কিছু বলেছেন তাই হাদিস শরীফ । ছবি দ্বারা পতিকৃতি বোঝানোর চেষ্টা করেছি ।
আমি অনেক বেশি অবাক হয়েছি, আপনার মন্তব্য দেখে
৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার মন্তব্যকে গণনার ভেতর নেবেন না, উহার মাথামুন্ডু লেজ পেজ কিছুই নেই
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:১৯
আবু মুছা আল আজাদ বলেছেন: অসাধাণ বিশ্লেষণধর্মী ও বাস্তব
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮
রাসেল সরকার বলেছেন: শুকরিয়া
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৪৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
ছবিটা কি আপনার, হাল সময়ের?