![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
.....................
আমরা যারা ব্যাচেলর তারা নিজের বাড়িতে হয়তো অনেকেই এক গ্লাস পানিও ঢেলে খাই না। রাজার হালে জীবন কাটাই। কিন্তু যখন ব্যাচেলর বাসায় থাকি তখন আমরা হয়ে যাই মহাপুরুষ।
কেন মহাপুরুষ বলছি শুনুন-
ধরুন বাসায় আজ কাজের বুয়া আসে নাই তাই বলে কি রান্না বন্ধ থাকবে? আমরাই কাজের বুয়ার মত রান্না করি, প্লেট ধোয়া, বোতলে পানি ভরা থেকে সবই করি।
বাড়িতে কোনদিন নিজের কাপড়চোপড় ধুই নাই কিন্তু এখন আমরা নিজেই নিজের কাপড়চোপড় ধুই।
আমাদের এই কাজ গুলো যদি আমাদের মা-বাবা একবারও নিজের চোখে দেখতেন তারা অবশ্যই চোখের পানি ফেলতেন। তারা ভাবতেন এটাই কি আমার সোনার ছেলে?? কিভাবে সম্ভব!!
কেউ হয়তো ভাবে ব্যাচেলর জীবন অনেক কষ্টের কিন্তু দাদা এই জিবনে অন্যরকম একটা মজা আছে। আমরা বিভিন্ন পরিবারের কয়েকজন একসাথে হয়ে কি অদ্ভুত ভাবে একটা পরিবার গঠন করে ফেলেছি। আমাদের এই পরিবারেও মায়া আছে, ভালবাসা আছে, রাগ ক্রোধ ঝগড়া সবই আছে। ভুল বোঝাবুঝিও আছে। আবার কিছুক্ষণ পরেই মিলেমিশে থাকাও আছে। কেউ অসুস্হ হলে তার জন্যে সেবাও আছে।
জানেন এটা কিভাবে সম্ভব। কারন আমরা সব ব্যাচেলরই একেকজন মহাপুরুষ।
২| ১০ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩
প্রামানিক বলেছেন: চরম সত্য কথা।
৩| ১০ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
কহেন কবি কালিদাস বলেছেন: ভাই আমার মেস লাইফ এর কথা মনে করিয়ে দিলেন । কখনও কাপড় কাচিনি,থালা বাসন পরিষ্কার করিনি,ঘর ঝাড়ু দেইনি । মেস এ থেকে সব করেছি । এখন বাসায় এটা করি । আমি এখন টের পাই আম্মা কত কষ্ট করেছেন । প্রত্যেকেরই মেস এ থাকা উচিত কিছুদিনের জন্য ।
৪| ১০ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ছাসা ডোনার বলেছেন: জীবনে বেচে থাকার জন্য সব কাজ করার অভিগ্যতা থাকার প্রয়োজন আছে। যারা নিজের কাজ নিজে করতে লজজা পান তাদের জীবনটাই ষোলআনাই মিছে। সবাই ভাল থাকুন এবং বাড়ীর কাজে মা বউ দের সাহায্য করুন। দেখবেন জীবনটা অনেক আনন্দের মধুর। সবাই ভাল থাকুন আল্লাহ হাফেজ!!!!!!!!!!!!১১
৫| ১০ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নোবেল পাবেন কিছুদিন পর| জাস্ট ওয়েট কয়টাদিন
৬| ১১ ই জুন, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪
কোনটে বাহে জাগো বলেছেন: হা হা হা
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৫১
[email protected] বলেছেন: আমি ব্যাচেলর আমি মহা পুরুষ
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩
ফেরদাউসুর রহমান বলেছেন: ভাই কথাগুলো আসলেই সত্যি। আমরা বাড়িতে বসে ভাত বেড়ে না দিলে খেতাম না। আর এখন রান্না করে খেতে হয়। যে খাবার প্লেটে নেয়ার প্রশ্নই উঠতো না। এখন সে খাবার অবিরাম খাচ্ছি। একদিন মা দেখে তো রিতিমত কেদেই দিলেন।
আর আমাকে বললেন, তুই এগুলো কি করে খাইস।