নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ আর বিপ্লবী কখনো মরে না, তাদের জীবন-কর্ম-দর্শন নিয়ে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে বিপ্লবীদের কথা। www.biplobiderkotha.com

মানুষ আর প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য হলো-চেতনাগত ও সংস্কৃতিগত।

শেখ রফিক

সম্পাদকঃ বিপ্লবীদের কথা (মাসিক পত্রিকা), সম্পাদকঃ www.biplobiderkotha.com, সাধারণ সম্পাদকঃ বিপ্লবী গবেষণা সংসদ।

শেখ রফিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গান ও শিপ্লীদের সাউন্ডপলুয়েশন

৩০ শে মার্চ, ২০১০ সকাল ১১:৪৩

প্রতুল মুখোপাধ্যায়। একজন সংগীত শিল্পী। অসাধারণ সংগীত শিল্পী। সঙ্গীত আর প্রতুল মুখোপাধ্যায়কে আলাদা করার কোনো উপায় নেই। এ যেন একই বীণার একই তার। এ অনুভূতি-উপলব্ধি আমার চেতনা কখনো উকি মারেনি। http://www.biplobiderkotha.com

প্রায় ৩০ বছরের জীবনে কম হলেও শতবার শত শিল্পীর গান শুনেছি। কিন্তু তাদের গান শুনে কোনো দিন গান বুঝতে পারিনি। তখন যাকে গান মনে করতাম তা ছিল মূলতঃ সাউন্ডপলুয়েশন।

তিনি যে শিশুটি বা শিশুগুলোর জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী নির্মাণ করতে চান---তাঁর একটা ছবি এখানে যুক্ত করলাম।

গত ২৭ মার্চ থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত প্রতুল মুখোপাধ্যায় শোনালেন অনেক গান। যন্ত্রানুষঙ্গ ছাড়াই কণ্ঠ মাধুর্য আর কথা ও সুরের ইন্দ্রজালে প্রায় দুই ঘণ্টা মোহাবিষ্ট করে রাখলেন হলভর্তি হাজারো শ্রোতাকে। 'আমি বাংলার গান গাই' কিংবা 'ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে সাথিরে' গানগুলো যখন গাইলেন শিল্পী, শ্রোতারাও তাতে কণ্ঠ মেলাল। কণ্ঠে কণ্ঠে অনুরণিত হলো গণমানুষের চেতনা-জাগরিত গানগুলো।

২৯ মার্চ সন্ধ্যায় জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে উপমহাদেশের প্রখ্যাত এ গণসংগীতশিল্পীর একক সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। গাইতে উঠে প্রতুল মুখোপাধ্যায় প্রথমেই জানান, তিনি নিঃসন্তান। তবে এ দেশে যে তাঁর এত সন্তান আছে, তা তাঁর জানা ছিল না। নিজের গান, ভাবনা তাদের মধ্য দিয়ে বিস্তৃত হবে বলে তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। 'তাঁর মুখ ভেসে গেছে প্লাবনের জলে' 'মানুষ' কবিতা থেকে করা গানটি দিয়ে শুরু করেন শিল্পী। এরপর গেয়ে শোনান রজিত গুপ্তের 'মানুষের মা' কবিতা থেকে করা গান 'মা গো ঘুম ভাঙিয়ে দাও'।

শমির রায়ের কবিতা থেকে কিভাবে 'আলু বেচ

ছোলা বেচো বেচো বাখরখানি...' গানটি হলো সে প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন গানটি গাওয়ার আগে। গানের ফাঁকে কথা বলা প্রসঙ্গে শিল্পী বলেন, 'আসলে আমি তো কথক। কথার ফাঁকেই গান গাই।' তিনি বলেন, নতুনের আসা-যাওয়া থাকবে। কিন্তু ভাষা, মূল্যবোধ, নারীর ইজ্জত সব বেচা যায় না, অনেক কিছুই রেখে দিতে হয়, না হলে নিজের পরিচয়ই থাকে না।

এরপর তিনি সাঁওতালি সুরে সাম্রাজ্যবাদ প্রসঙ্গে গাওয়া 'ভয় পাস নে ছেলে, কেউটে কিংবা গোখোর নয় ও সাপ নেহাত খেলে', হিরোশিমা নিয়ে 'ফিরিয়ে দাও আমার বাবা-মাকে', শানিত চেতনার গান 'উঠো হে দরজা-জানালা খুলে', 'উঠো উঠে পড় হাত বাড়িয়েছি ধর' প্রভৃতি গান গেয়ে শোনান।











কথাঃ পার্থ বন্দোপাধ্যায়

সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়



শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি চিনতে শিখি

নতুন মানুষজন- শ্লোগান

শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি বুঝতে শিখি

কে ভাই, কে দুশমন- শ্লোগান।



হাট মিটিং এ চোঙা ফুকেঁছি

গেট মিটিং এ গলা ভেঙেছি

চিনছি শহর গ্রাম

শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি

সবার সাথে আমার দাবি

প্রকাশ্যে তুললাম-শ্লোগান।



শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি

ভিড়ে গেলাম গানে

গলায় তেমন সুর খেলেনা

হোক বেসুরো পর্দা বদল

মিলিয়ে দিলাম সবার সাথে

মিলিয়ে দিলাম গলা

ঘুচিয়ে দিয়ে একল সিড়ে চলা

জুটলো যত আমার মত

ঘরের খেয়ে বনের ধারে

মোষ তাড়ানো উল্টো স্বভাব

মোষ তাড়ানো সহজ নাকি

মোষের শিঙে মৃত্যু বাঁধা

তবুও কারা লাল নিশানে

উস্কে তাকে চ্যালেন্জ ছোঁড়ে-শ্লোগান।



শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি

বুঝেছি এই সার

সাবাশ যদি দিতেই হবে

সাবাশ দেব কার।

ভাংছে যারা ভাংবে যারা

খ্যাপা মোষের ঘাড়।







প্রতুল মুখোপাধ্যায় - আমি বাংলায় গান গাই



আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান গাই,

আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই

আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন, আমি বাংলায় বাঁধি সুর

আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর

[বাংলা আমার জীবনানন্দ বাংলা প্রাণের সুখ

আমি একবার দেখি, বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ]x2

[আমি বাংলায় কথা কই, আমি বাংলার কথা কই

আমি বাংলায় ভাসি, বাংলায় হাসি, বাংলায় জেগে রই]x2

আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার

আমি সব দেখেশুনে ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার

[বাংলা আমার দৃপ্ত স্লোগান ক্ষিপ্ত তীর ধনুক,

আমি একবার দেখি, বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ]x2 |

আমি বাংলায় ভালবাসি, আমি বাংলাকে ভালবাসি

আমি তারি হাত ধরে সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে আসি]x2

আমি যা’কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায়

মিশে তেরো নদী সাত সাগরের জল গঙ্গায় পদ্মায়

[বাংলা আমার তৃষ্ণার জল তৃপ্ত শেষ চুমুক

আমি একবার দেখি, বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ]x2 |





চ্যাপলিন



সেই ছোট্ট ছোট্ট দুটি পা ঘুরছে দুনিয়া

শান্ত দুটি চোখে স্বপ্নের দূরবীন

কাছে যেই আসি মুখে ফোটে হাসি

তবু কোথায় যেন বাজে করুণ ভায়োলিন |



সেউ ছোট্ট ভবঘুরে আজও আছে মন জুড়ে

মন জুড়ে তার ছবি আজও অমলিন

ভালবাসা নাও, ভালবাসা নাও

আমি তোমায় ভালবাসি |



ইচ্ছে করে আজ ফেলে সব কাজ

তোমার পাশে পাশে ঘুরে বেড়াই

মুখে নিয়ে হাসি, প্রাণের স্রোতে ভাসি

এক সাথে এক সুরে প্রেমের গান গাই |



প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম

Love Love Love Love Love Love Love Love Love Love



দূর্বার স্বপ্ন দূর্মর আশা - প্রেম প্রেম প্রেম

রুদ্ধ কণ্ঠে ফুটে ওঠে ভাষা - প্রেম প্রেম প্রেম

শত্রুর মুখে ছোঁড়ে বেপরোয়া বিদ্রুপ - প্রেম প্রেম প্রেম

আবার, মোমের আলোর মত স্নিগ্ধ, অপরূপ

প্রেম প্রেম প্রেম



ভালবাসা নাও চার্লস চ্যাপলিন |

ভালবাসা ছড়াও চার্লস চ্যাপলিন |

পৃথিবীর বুকে উষর মরুতে ফুল ফোটাও |

প্রতুল মুখোপাধ্যায়। একজন সংগীত শিল্পী। অসাধারণ সংগীত শিল্পী। সঙ্গীত আর প্রতুল মুখোপাধ্যায় আলাদা করার কোনো উপায় নেই। এ যেন একই বীণার একই তার। এ অনুভূতি-উপলব্ধি আমার চেতনা কখনো উকি মারেনিwww.biplobiderkotha.comView this link

প্রায় ৩০ বছরের জীবনে কম হলেও শতবার শত শিল্পীর গান শুনেছি। কিন্তু তাদের গান শুনে কোনো দিন গান বুঝতে পারিনি। তখন যাকে গান মনে করতাম তা ছিল মূলতঃ সাউন্ডপলুয়েশন।

তিনি যে শিশুটি বা শিশুগুলোর জন্য একটি সুন্দর পৃথিবী নির্মাণ করতে চান---তাঁর একটা ছবি এখানে যুক্ত করলাম।

গত ২৭ মার্চ থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত প্রতুল মুখোপাধ্যায় শোনালেন অনেক গান। যন্ত্রানুষঙ্গ ছাড়াই কণ্ঠ মাধুর্য আর কথা ও সুরের ইন্দ্রজালে প্রায় দুই ঘণ্টা মোহাবিষ্ট করে রাখলেন হলভর্তি হাজারো শ্রোতাকে। 'আমি বাংলার গান গাই' কিংবা 'ডিঙ্গা ভাসাও সাগরে সাথিরে' গানগুলো যখন গাইলেন শিল্পী, শ্রোতারাও তাতে কণ্ঠ মেলাল। কণ্ঠে কণ্ঠে অনুরণিত হলো গণমানুষের চেতনা-জাগরিত গানগুলো।

২৯ মার্চ সন্ধ্যায় জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে উপমহাদেশের প্রখ্যাত এ গণসংগীতশিল্পীর একক সংগীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। গাইতে উঠে প্রতুল মুখোপাধ্যায় প্রথমেই জানান, তিনি নিঃসন্তান। তবে এ দেশে যে তাঁর এত সন্তান আছে, তা তাঁর জানা ছিল না। নিজের গান, ভাবনা তাদের মধ্য দিয়ে বিস্তৃত হবে বলে তিনি প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন। 'তাঁর মুখ ভেসে গেছে প্লাবনের জলে' 'মানুষ' কবিতা থেকে করা গানটি দিয়ে শুরু করেন শিল্পী। এরপর গেয়ে শোনান রজিত গুপ্তের 'মানুষের মা' কবিতা থেকে করা গান 'মা গো ঘুম ভাঙিয়ে দাও'।

শমির রায়ের কবিতা থেকে কিভাবে 'আলু বেচ

ছোলা বেচো বেচো বাখরখানি...' গানটি হলো সে প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন গানটি গাওয়ার আগে। গানের ফাঁকে কথা বলা প্রসঙ্গে শিল্পী বলেন, 'আসলে আমি তো কথক। কথার ফাঁকেই গান গাই।' তিনি বলেন, নতুনের আসা-যাওয়া থাকবে। কিন্তু ভাষা, মূল্যবোধ, নারীর ইজ্জত সব বেচা যায় না, অনেক কিছুই রেখে দিতে হয়, না হলে নিজের পরিচয়ই থাকে না।

এরপর তিনি সাঁওতালি সুরে সাম্রাজ্যবাদ প্রসঙ্গে গাওয়া 'ভয় পাস নে ছেলে, কেউটে কিংবা গোখোর নয় ও সাপ নেহাত খেলে', হিরোশিমা নিয়ে 'ফিরিয়ে দাও আমার বাবা-মাকে', শানিত চেতনার গান 'উঠো হে দরজা-জানালা খুলে', 'উঠো উঠে পড় হাত বাড়িয়েছি ধর' প্রভৃতি গান গেয়ে শোনান।











কথাঃ পার্থ বন্দোপাধ্যায়

সুর ও কন্ঠঃ প্রতুল মুখোপাধ্যায়



শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি চিনতে শিখি

নতুন মানুষজন- শ্লোগান

শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি বুঝতে শিখি

কে ভাই, কে দুশমন- শ্লোগান।



হাট মিটিং এ চোঙা ফুকেঁছি

গেট মিটিং এ গলা ভেঙেছি

চিনছি শহর গ্রাম

শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি

সবার সাথে আমার দাবি

প্রকাশ্যে তুললাম-শ্লোগান।



শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি

ভিড়ে গেলাম গানে

গলায় তেমন সুর খেলেনা

হোক বেসুরো পর্দা বদল

মিলিয়ে দিলাম সবার সাথে

মিলিয়ে দিলাম গলা

ঘুচিয়ে দিয়ে একল সিড়ে চলা

জুটলো যত আমার মত

ঘরের খেয়ে বনের ধারে

মোষ তাড়ানো উল্টো স্বভাব

মোষ তাড়ানো সহজ নাকি

মোষের শিঙে মৃত্যু বাঁধা

তবুও কারা লাল নিশানে

উস্কে তাকে চ্যালেন্জ ছোঁড়ে-শ্লোগান।



শ্লোগান দিতে গিয়ে আমি

বুঝেছি এই সার

সাবাশ যদি দিতেই হবে

সাবাশ দেব কার।

ভাংছে যারা ভাংবে যারা

খ্যাপা মোষের ঘাড়।







প্রতুল মুখোপাধ্যায় - আমি বাংলায় গান গাই



আমি বাংলায় গান গাই, আমি বাংলার গান গাই,

আমি আমার আমিকে চিরদিন এই বাংলায় খুঁজে পাই

আমি বাংলায় দেখি স্বপ্ন, আমি বাংলায় বাঁধি সুর

আমি এই বাংলার মায়াভরা পথে হেঁটেছি এতটা দূর

[বাংলা আমার জীবনানন্দ বাংলা প্রাণের সুখ

আমি একবার দেখি, বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ]x2

[আমি বাংলায় কথা কই, আমি বাংলার কথা কই

আমি বাংলায় ভাসি, বাংলায় হাসি, বাংলায় জেগে রই]x2

আমি বাংলায় মাতি উল্লাসে, করি বাংলায় হাহাকার

আমি সব দেখেশুনে ক্ষেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার

[বাংলা আমার দৃপ্ত স্লোগান ক্ষিপ্ত তীর ধনুক,

আমি একবার দেখি, বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ]x2 |

আমি বাংলায় ভালবাসি, আমি বাংলাকে ভালবাসি

আমি তারি হাত ধরে সারা পৃথিবীর মানুষের কাছে আসি]x2

আমি যা’কিছু মহান বরণ করেছি বিনম্র শ্রদ্ধায়

মিশে তেরো নদী সাত সাগরের জল গঙ্গায় পদ্মায়

[বাংলা আমার তৃষ্ণার জল তৃপ্ত শেষ চুমুক

আমি একবার দেখি, বারবার দেখি, দেখি বাংলার মুখ]x2 |





চ্যাপলিন



সেই ছোট্ট ছোট্ট দুটি পা ঘুরছে দুনিয়া

শান্ত দুটি চোখে স্বপ্নের দূরবীন

কাছে যেই আসি মুখে ফোটে হাসি

তবু কোথায় যেন বাজে করুণ ভায়োলিন |



সেউ ছোট্ট ভবঘুরে আজও আছে মন জুড়ে

মন জুড়ে তার ছবি আজও অমলিন

ভালবাসা নাও, ভালবাসা নাও

আমি তোমায় ভালবাসি |



ইচ্ছে করে আজ ফেলে সব কাজ

তোমার পাশে পাশে ঘুরে বেড়াই

মুখে নিয়ে হাসি, প্রাণের স্রোতে ভাসি

এক সাথে এক সুরে প্রেমের গান গাই |



প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম প্রেম

Love Love Love Love Love Love Love Love Love Love



দূর্বার স্বপ্ন দূর্মর আশা - প্রেম প্রেম প্রেম

রুদ্ধ কণ্ঠে ফুটে ওঠে ভাষা - প্রেম প্রেম প্রেম

শত্রুর মুখে ছোঁড়ে বেপরোয়া বিদ্রুপ - প্রেম প্রেম প্রেম

আবার, মোমের আলোর মত স্নিগ্ধ, অপরূপ

প্রেম প্রেম প্রেম



ভালবাসা নাও চার্লস চ্যাপলিন |

ভালবাসা ছড়াও চার্লস চ্যাপলিন |

পৃথিবীর বুকে উষর মরুতে ফুল ফোটাও |

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১০

নাজমুল হুদা সুমন বলেছেন: দেশ টিভিতে একটা লাইভ অনুষ্ঠানে উনার গান শুনছিলাম। কোনরকম বাদ্য-বাজনা ছাড়া...এত দারুন গান...আগে কখনো শুনিনি।

লেখককে ধন্যবাদ।

২| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

হুনার মন্দ বলেছেন: গতকালের প্রোগ্রামটা এতো অসাধারণ ছিলো....স্রষ্টা আর সৃষ্টির যে মেলবন্ধন...তাতে ঘোর লেগে গিয়েছিল...প্রতুলকে শ্রদ্ধা...

৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ দুপুর ১২:৩১

যীশূ বলেছেন: অনুষ্ঠানটা দেখতে যাইতে পারি নাই। :(

৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৭

বলাক০৪ বলেছেন: আমিও পারি নাই। অফিসের পচা কাজে বিজি ছিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.