নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিচ্ছুটি বলার নাই.......

জটিল ভাই

ঝটট্রিল সব জটিলতা

জটিল ভাই › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিরক্তিকর মানুষ চেনার উপায়

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৫৮

♦أَعُوْذُ بِاللهِ مِنَ الشِّيْطَانِ الرَّجِيْمِ (বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহ্'র নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি)
♦بِسْمِ ٱللَّٰهِ ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ (পরম করুণাময় অসীম দয়ালু আল্লাহ্'র নামে)
♦ٱلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)

(ছবি নেট হতে)

“বিরক্তিকর” শব্দটি মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছিলো। তারপর এই নিয়ে অনলাইনে সার্চ করে দেখি টপিকটা আসলেই বিরক্তিকর। এ নিয়ে অনলাইনে বিরক্তিকর সব লিখার শেষ নাই। তা হতে নিচের লিখাটা ভীষণ মন ধরলো। যদিও লিখাটা বড্ড বিরক্তিকর। তবুও শেয়ার না করে পারলাম না…..

জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কিংবা কর্মস্থলে সহকর্মীর সঙ্গে অথবা বন্ধুদের আড্ডায় কথা বলতে বলতে হঠাৎ করেই কথা যেন শেষ হয়ে যায়। এর ফলে নিজের মধ্যেই বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। মনে হতে পারে যে, আমি আসলে ততটা আকর্ষণীয় না যতটা আসলে আমি ভাবি। কিংবা আমি কি খুব বেশি বিরক্তিকর?

না, আপনাকে বিরক্তিকর মানুষের আখ্যা দেওয়া হচ্ছে না। সবারই আকর্ষণীয় হওয়ার যোগ্যতা বা গুণ আছে। কিন্তু আপনার মনে যদি ভয়ের সঞ্চার হয় যে, আপনি বিরক্তিকর মানুষ হিসেবে পরিণত হতে যাচ্ছেন কিনা, তাহলে নিচের লক্ষণগুলো থেকে জেনে নিন যে, কোন অভ্যাসের কারণে একজন মানুষ আসলে খুবই বিরক্তিকর হিসেবে গণ্য হয়। চরম বিরক্তিকর মানুষের ১৫ অভ্যাস নিচে তুলে ধরা হলো-

১. অসংগতিপূর্ণ কথোপকথন : একজন বিরক্তিকর মানুষ কথা বলা এবং শোনা- এই দুটির তাল ঠিক রাখতে পারেন না। কথা বলা এবং শোনায় অসামঞ্জস্য থাকে। কুয়োরা ব্যবহারকারী জ্যাকবেনেট এই অসঙ্গতিকে ‘কথোপকথনের অসমতা’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি আরো বলেন, একজন বিরক্তিকর মানুষ অনবরত কথা বলতেই থাকেন কিংবা একেবারেই চুপ হয়ে যান।

২. অন্যের ইশারায় ভ্রুক্ষেপ না করা : আপনি যদি অতিমাত্রায় বিরক্তিকর হন তাহলে কথোপকথনের সময় অপর ব্যক্তির ইশারা বুঝতে পারবেন না। গ্যারিক নামক এক কুয়োরা ব্যবহারকারীর মতে, ‘আপনি যদি ক্রমাগত আবোল-তাবোল বলতেই থাকেন এবং অন্যের ইশারা না বোঝার ভান করেন, তাহলে বুঝতে হবে আপনি ব্যক্তি হিসেবে খুবই বিরক্তিকর।’

৩. বিরক্তিকর লোকেরা অন্যকে হাসাতে পারে না : হাস্যরস ‘জ্ঞানীয় নমনীয়তা’ দেখায়। কথোপকথনে হাসিখুশি থাকলে সেটি অনেকটাই ফলপ্রসু হয়। বিভিন্ন ধারণা থেকে একটি ধারণা বা একটি ঘটনা মূল্যায়ন করার ক্ষমতা তৈরি হয়। কিন্তু কাঠখোট্টা বা বিরক্তিকর মানুষদের মধ্যে এই গুণটি নেই।

৪. কথোপকথনে বিরক্তিকর মানুষের কিছু বলার থাকে না : এক প্রকার বিরক্তিকর মানুষ রয়েছেন, যারা নিজেদেরকে সবার মাঝে আকর্ষণীয় মনে করেন। আরেক দল বিরক্তিকর মানুষ আছে যারা ভাবেন, আমার কিইবা বলার আছে।

৫. বিরক্তিকর ব্যক্তিরা সবসময় একই কাজ করে : বিরক্তিকর ব্যক্তিরা সবসময় একই ধরনের কাজ করে থাকেন। তাদের জীবনযাপনে কোনো পরিবর্তন দেখা যায় না। বন্ধুদের সঙ্গে ক্লাবে গেলে তারা শেষ পর্যন্ত আর তাদের সঙ্গে মিলতে পারে না। ওয়ারউইক নামক একজন বলেন, ‘আমার কাছে তখনি একজন ব্যক্তিকে বিরক্তিকর মনে হয় যখন সে একই রকম জীবনযাপন করে।’ জীবনযাপনে ব্যতিক্রমতা আসলেই আপনার কথোপকথনের পর্যায় পরিবর্তিত হবে। ক্লাবে যেয়েও আপনি নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবেন।

৬. নিজস্ব মতামত বলে কিছু নেই : বিরক্তিকর মানুষদের নিজেদের মতামত বলতে কিছু নেই। বলা হয়ে থাকে, যদি আপনি আপনার আশেপাশে পরিবেশ প্রকৃতি ও এই পৃথিবীকে নিয়ে সমালোচনামূলক চিন্তাভাবনা করতে না পারেন তাহলে কোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণে আপনার জানানোর মতো কিছুই থাকবে না। মারান্দামার্ভিন বলেন, যেসকল মানুষ অতীত থেকে গৃহীত শিক্ষাকে গ্রহণ করে না তারাই আসলে বিরক্তিকর মানুষ হিসেবে পরিচিত হয়। তারা কোনো বিষয়ে তাদের স্বল্প জ্ঞানের আলোকে মতামত দিয়ে থাকে।

৭. ভালো গল্প বলার অক্ষমতা : ডেভচেং এর মতে, ‘কাউকে কোনো কাজের প্রতি উদ্বুদ্ধ করতে চাইলে বা তাকে সাহস দিতে চাইলে তাকে কোনো গল্প বা সফলতার ঘটনা শোনাতে হবে। যাতে করে সে তার কাজটি করার সাহস সঞ্চয় করতে পারে। আর অবশ্যই সে গল্পের ঘটনার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।’ ২০১৬ সালের একটি গবেষণায় দেখা যায়, যারা ভালো গল্প বলতে পারে তারা নারীদের কাছে অতিমাত্রায় আকর্ষণীয়। ডেভচেং বলেন, আপনাকে অন্যদের জীবনের গল্পকেও তুলে ধরতে হবে এবং সে সকল গল্প বলার ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে।

৮. নতুন কিছু যোগ করার প্রবণতা : আমাদের মস্তিস্কে পরিচালিত এক গবেষণায় জানা যায় যে, আমাদের মস্তিস্ক নতুন কিছু খোঁজার জন্য সব সময় সচেষ্ট থাকে। প্রায় ৮ লক্ষাধিক বছর ধরে বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এটিও বিবর্তিত হয়ে আসছে। আপনি যদি আপনার কথাকে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে চান তাহলে আপনার বক্তব্যে নতুন কিছু সংযোগ করতে হবে। তা না হলে শ্রোতারা কেউ অনুপ্রাণিত হবে না। স্ট্যানহেওয়ার্ড বলেন, ‘আমার কাছে বিরক্তিকর মানুষ হচ্ছে তারা যাদের কাছ থেকে আমি নতুন কিছু শিখতে পারব না।’

৯. বিরক্তিকর মানুষের অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে কিছু চিন্তা করতে পারে না : ড্রিউঅস্টিন বলেন, বিরক্তিকর ব্যক্তিরা কখনোই কোনো কথোপকথনের অপর দিকের কথা চিন্তা করেন না। অর্থাৎ অন্য ব্যক্তির দৃষ্টিকোণ থেকে বিষয়টা কেমন সেটা তারা ভাবেন না। তিনি আরো বলেন, একজন ব্যক্তি যখন অন্য আরেকজনের অবস্থান বা পরিস্থিতি সম্পর্কে চিন্তাভাবনা করতে পারবে তখনি সে আকর্ষণীয় ও কথোপকথনযোগ্য ব্যক্তি হয়ে উঠবে।

১০. বিরক্তিকর মানুষের কথোপকথনে কাউকে অন্তর্ভুক্ত করতে চান না : ম্যারিহলান্ড বলেন, ‘একজন মানুষ তখনি বিরক্তিকর হয়ে উঠবেন যখন সে তার কথোপকথনে অন্য কাউকে অন্তর্ভুক্ত করতে চাইবেন না। আর সেটি উপলব্ধি করা যায় তখনি যখন সেই বিরক্তিকর ব্যক্তিটি শুধুমাত্র তার নিজের বক্তব্যকে অতিমাত্রায় ব্যাখা করতে চান। হোক সেটা প্রয়োজনীয় কিংবা অপ্রয়োজনীয়। যদি আপনি বুঝতে না পারেন যে আপনার কথোপকথন থেকে কেউ নিজেকে সরিয়ে নিয়েছে তাহলে বুঝতে হবে আপনি একজন বিরক্তিকর মানুষ।

১১. বিরক্তিকর মানুষের উন্নয়নের দক্ষতা কম : প্রতিটি কথোপকথনের আগে যদি আপনি তা লিখে নিয়ে যান এবং আপনি যদি সেটা থেকে বের হয়ে না আসতে পারেন তাহলে আপনার সমস্যা আছে বা হচ্ছে। এরিকডায়াজ তার এক লেখনীতে বলেন, ‘আমার জীবনে এমন অনেক সময় এসেছে যখন কেউ একজন কোনো একটি বিষয়ে খুবই আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিল অথচ আমি তাদের সে ব্যাপারগুলো সম্পর্কে কিছুই জানতাম না। কিন্তু তারপরেও আমি আমাদের মধ্যকার কথোপকথন চালিয়ে যাওয়ার জন্য তার ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত আমার কিছু কথা আমি বলতাম।’ ভালো কথোপকথনকারীকে যে একেবারে যথার্থ কথাই বলতে হবে তা নয়। এমন কিছু বলতে হবে যেটা অপর ব্যক্তির কথা বলার আগ্রহ ধরে রাখবে। কথোপকথন হচ্ছে, ক্যাচ খেলার মতো। আপনি যদি বল আবার ছুড়ে না মারেন তাহলে খেলা শেষ।’

১২. একঘেয়েমি কথাবার্তা : ভাইভাবখাত্রির মতে, ‘যখন কোনো বক্তা একঘেয়েমিপূর্ণ কথা বলবে তখন সে স্বাভাবিক ভাবেই বিরক্তিকর ব্যক্তিদের কাতারে পড়ে যাবে।’ খাত্রি আরো বলেন, ‘আপনার এমন অবস্থা সবাইকে এটাই ভাবতে বাধ্য করবে যে আপনি হাসি-তামাশার মধ্যেও সিরিয়াস হয়ে গেছেন এবং তারা কখনোই আপনি কোন বিষয়টি নিয়ে উত্তেজিত ছিলেন সেটা বলতে পারবে না এবং সেই সঙ্গে তারা এটাও বিশ্বাস করবে যে আপনি সব কিছুই ঘৃণা করেন।’

১৩. সবসময় নেতিবাচক : ডায়ালানউন মনে করেন, ‘যেসকল ব্যক্তি সবসময় নেতিবাচক ও হতাশাপূর্ণ থাকে তারাই বিরক্তিকর।’ তিনি নেতিবাচকতাকে তিন ভাগে ভাগ করেছেন-
১. ভিকটিম মেন্টালিটি : কেন আমার সঙ্গেই এমন হয়? আমার প্রতিই কেন এই অবিচার?
২. মানসিক অসুস্থতা : ওর জন্য আমি এই কাজটা করতে পারলাম না।
৩. দোষারোপ করার মানসিকতা : এর দায়ভার রাষ্ট্রের। তাদের জন্য আজ এই দুর্দশা। এটা সম্পূর্ণ তাদের দোষ।

১৪. কথার পুনরাবৃত্তি : কখনো কি অতিমাত্রায় বিরক্তিকর কোনো কথোপকথনের কথা শুনেছেন? বা আশেপাশের কেউ এসে কি কখনো বলেছে যে অমুক জায়গায় অমুকের কথা খুবই বিরক্তিকর বা তার গল্প খুবই বিরক্তিকর। ফাতিমা নাদিম বলেন, ‘কথা বলার সময় একি কথা বার বার নিয়ে আসলে সেই ব্যক্তি অতিমাত্রায় বিরক্তিকর হিসেবে গণ্য হয়।’ একি জিনিস নিয়ে না থেকে প্রতি ঘণ্টায় নতুন কিছু দেখুন বা পড়ুন। বিগত কয়েক ঘণ্টার আলোচনা নিজে পর্যালোচনা করুন।

১৫. তারা সবসময়ই বিরক্ত/উদাসীন : নেলাক্যানভিচ বলেন, ‘আমি সেই সকল লোকের কথায় বিরক্ত, যারা কথায় কথায় বলে বসে তাদের কিছু ভালো লাগে না, সবসময় উদাস উদাস লাগে।’ সব সময় যদি আপনি ভেবেই থাকেন আপনার কিছুই ভালো লাগছে না, সব কিছুই কেমন বিরক্তিকর তাহলে উদাসীনদের দলে আপনাকে স্বাগতম। যা কিছু ভালো লাগে সেই জিনিস নিয়ে আপনার মনের আনন্দ প্রকাশ করুন। সবাইকে দেখিয়ে দিন যে আপনি বিরক্তিকর না। আপনার ইচ্ছাই আপনাকে উদাসীনতা থেকে মুক্ত করবে।

তথ্যসূত্র : বিজনেস ইনসাইডার

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:১৩

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: চমৎকার লেখা ।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৫৫

জটিল ভাই বলেছেন:
অসংখ্য জটিলবাদ :)

২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: বিরক্তিকর নিয়েও এতো কিছু জানা যায়!

১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৫৭

জটিল ভাই বলেছেন:
আমিওতো তা দেখেই টাসকিতো! মন্তব্যের জন্যে জটডলবাদ প্রিয় ভাই। সময় এবং মন ভালো না থাকায় আপনার অনেক লিখাই পড়া বাকি আছে বলে লজ্জিত :(

৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১১:৩৬

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ব্লগে এখন মানুষ কম, গরু-গাধা-ছাগল আর আবাল বেশী। সামুকে যদি বিরাট একটা মাঠ কল্পনা করেন, তাইলে এইটাই এদের ঘাস খাওয়ার এবং বিচরণের একমাত্র জায়গা। এদেরকে হৃষ্টপুষ্ট করার যে মহান দায়িত্ব আপনে নিজের কাধে নিয়াছেন, সেইজন্য অভিনন্দন!!!! :P

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:০৯

জটিল ভাই বলেছেন:
ভাই, মহান দায়িত্ব কি আর পারতে নিছি? দায়িত্বের ভয়ে আপনেরা সবাই গ্যালারিতে উইঠ্যা বইছেন। এখন আমিও যদি গ্যালারিতে যাইগা তবে দেখবেন কি? সত্যি বলতে আমি ভাই গণতন্ত্রের প্রেমে পরছি। বিগত ১৬ বছরের গণতন্ত্রের যে শিক্ষা তা এখনও মনে হয় শুধু এখানেই সঠিকভাবে চর্চিত হচ্ছে। এতোদিনের অভ্যাস কি এতো সহজে ছাড়া সম্ভব? তাইতো ঘুরিফিরি বারবারই এই গণতন্ত্রের মাঠে চইলা আসি। এখানে নির্দ্বিধায় এরশাদরে চোর ডাকা যায়, জিয়ারে খলনায়ক ডাকা যায়, ঢাবিয়ানরে মিথ্যাবাদী ডাকা যায়, আর আমারতো টাইটেলেরই অভাব নাই। খালি পতিত শব্দের লিঙ্গান্তর না করলেই হইলো =p~

৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: খালি পতিত শব্দের লিঙ্গান্তর না করলেই হইলো =p~ লিঙ্গ পরিবর্তন একটা গুরুতর অপরাধ। যার পরিবর্তন করবেন, তার পারমিশান নিতে হবে আগে, নাইলে লিঙ্গের রক্ষকরা বেজার হবে। 'ইয়ে'ই যদি ঠিক না থাকে, তাইলে কিসের মানব জীবন? :P

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:৩৯

জটিল ভাই বলেছেন:
হাহাহাহাহা..... সেতো অবশ্যই। লিঙ্গের গুরুত্ব কই নাই? রাজনীতিতে লিঙ্গের গুরুত্ব বুঝাইতে সাকা চৌধুরী বলেছিলেন, মিয়া কিন্তু ঠিকই আছে! খালি সোনাডা *** হইয়া গেছে। এই লিঙ্গের কারণেই শরীফ-শরীফার বিতর্কের মাধ্যমে সরকার পতন হইলো। এই লিঙ্গের যন্ত্রণায় সম্প্রতি সেফু মিয়াও রিলে দেখলাম কাতরাইতাছে। তাই সব বরদাশত করা হইলেও লিঙ্গ নিয়া টানাটানি বরদাশত করা চলিবে না! =p~

৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ সকাল ১০:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আমি কারো বিরক্তির কারণ হতে চাই না। যদি এমন মনে হয় আমি সরে পড়ি। অথবা চুপ থাকি। কিন্তু বিরক্তিকর মানুষের অভাব নাই। মনে মনে বিরক্ত কিন্তু তা প্রকাশ করি না যদি কষ্ট পায়।

সুন্দর পোস্ট

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬

জটিল ভাই বলেছেন:
আপনে কষ্ট পাবার ভয়ে প্রকাশ করেন না। আর সেইটা যে আপনার দুর্বলতা মনে কইরা আপনারেই মাইনষে কষ্ট দেয়! :(
মন্তব্যে আন্তরিক জটিলবাদ আভী ♥♥♥

৬| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ দুপুর ২:২৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: বিরক্তিকর নিয়ে অনেক কিছু জানলাম।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৭

জটিল ভাই বলেছেন:
আমিও। মন্তব্যের জন্যে জটিলবাদ প্রিয় ভাই :)

৭| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৩০

ঢাবিয়ান বলেছেন: বিরক্তিকর , জামাত/শিবির , ডোডো পাখি , মগজহীন, প্রশ্নফাশ , মিথ্যাবাদী ইত্যাদি উপাধি প্রসংসা হিসাবে নেবেন এই ব্লগে। এসব বিশেষন পাবার অর্থ আপনি সঠিক রাস্তায় আছেন। আপনাকে থামিয়ে দেয়ার উদ্দেশ্যেই এইসব উপাধি দেয়া হইতেছে এই ব্লগে।

১৪ ই জানুয়ারি, ২০২৫ বিকাল ৪:৪২

জটিল ভাই বলেছেন:
প্রিয় ভাই, প্রশংসা হিসেবে নিয়াইতো এখন অব্দি নিজের খাইয়া সামুর রাখালগিরি করি =p~
কিন্তু ইদানিং নিশ্চই আপনিও লক্ষ্য করছেন এসব প্রশংসা মিসফায়ার করতাছে। তাই বুইঝা পাইতাছিনা গোপনে ভারতের সাথে কি চুক্তি স্বাক্ষরিত হইতাছে। আপাতো কইয়াই রাখছে, সুযোগ পাইলেই চট কইরা হান্দায়া পরবো =p~
জটিলবাদ ♥♥♥

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.