নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ব্লগ পড়া আর চিন্তা করা

সাররাদিন আড়্ড়া মারা

রোকসটারসোহাগ

সারা দিন আড্ডা মারা।

রোকসটারসোহাগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমাদের সুশিলসমাজ

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

আমি একজন রাজণীতি প্রীয় মানুষ।আমার রাজণীতির হাতে জ্ঞান ২০০১ এর নির্বাচন এর পর। কিন্ত রাজণীতির আসল ভয়াবহতা বুজতে পারি ২০০৫ এবং ২০০৬ সালে। ২০০১ যখন বিনপি সরকার গঠন করে ৫ বছর দেশ পরিচালনা করে তখন আমাদের মিডিয়া এবং সুশিল সমাজ তারেক জিয়া দূণীতির চিএ এমন ভাবে প্রচার করতে থাকে যেন পুরো বাংলােদশই যেন বিদেশ পাচার করে দিেছ্ছ। আর প্রতি বছর দূণীতিেত ১ নাম্বার হছেছ।আমার কােছও মনের হতো দেশ রসাতলে যাছেছ। এখন মনের হছেছ আসলে বিদেশী এজেন্টদের কাজ করছে আমােদর সুশিল সমাজ। কিভাবে তা বর্ণনা করছি। বিদেশিরা কখনো চাইবেনা বাংলােদশ এগিয়ে যাক। আর এই জন্য এক সরকার টানা সরকারে থাকা যাবে না এটা এখন সবাই বুঝে।তাই যেকরে হোক গদি থেকে নামাইতে হবে। বিনপি সরকারে থাকার সময় যেমন দুণীতি হইছে তেমনি উন্নয়ন মুল্যক কাজও হয়েছে। কিন্তু মিডিয়া আর সুশিল সমাজ এর এমন ভাওতা ভাজির জন্য বিনপির পতি মানুষ এর মন ওঠে গেছে। আর বিরোধী দলের তো যেকোন কিছুর বিনিময়ে খমতার প্রয়োজন। তাই হরতাল আর অবরোধ। এর পর আসলো সেনা সরকার। তারা চেষ্টা করলো ২ দলকেই বাদ দিতে কিন্তু পারে নাই। অবশেষ মানুষ এর মাঝে যুদ্ধাপরাদিদের বিচার করতে হবে বলে হইহই পডে গেলো।এই বিষিয়ে আওমীলীগ সবসময় এক কদম এগিয়ে। মানুষ আওমীলীগকে ভোট দিছে।এর মাঝে সিস্টেমতো আছে। তা না হলে বিনপির মতোন দল কিভাবে শুধু ২৭ টি আসন পায় তা আমার মাথায় আসে না। এবার কিন্তু বাংলােদশ দূণীতিতে ১ হয় না। এমন কি কাজ হলো বাংলােদশে যে দুণীতি সূচকে এত উন্নতি হল। মিডিয়ােত আর এত আলোচনা হয় না।শেয়ার মাকের্ট এর টাকা গুলো কোধায় গেলো, ইউনিপের টাকা কোথায়, হলমার্ক এর টাকা কোথায়। এমন কোন সেক্টর আছে যেখানে দুণীতি হয়নি। তার পরও বাংলাদেশ দুণীতি সূচকে ১২,১৪ নাম্বারে থাকে। বিষয়টি কতটা হাস্যকর পাঠক নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। কারণ আর কিছুনা আওমীলীগকে যে ফরমুলা দিছে যে

যুদ্ধাপরািদদের বিচার করতে হবে।

যে দেশের প্রধান বিরোধীদল চায়না এই বিচার হোক তা হলে কিভাবে বিচার হবে? আওমীলীগ প্রথমে মুেখ বলাবলি করলেও বিচার করতে চায় নাই।কিন্তু সুশীলসমাজ আছে না তাই যেভাবে হোক বিচার শুরু করতে হবে। তাই বিচার এর জন্য গণসচেতনতা সৃস্টি সহ আরো কত প্রোগ্রাম হাতে নিলো। কারণ তারা জানে বিচার যদি শুরু করতে না পারে তা হলে তাদের উদ্দেশ্য সফল হবে না।আর যদি বিচার শুরু করতে পারে তা হলে আওমীলীগকে মানুষ ভোট দিবে না। কারণ এমন কোন সছ্ছ প্রমাণ নেই যা দিয়ে বিচার করবে। ঘটনা সত্য হলেও প্রমানতো লাগবে।প্রমাণ যেহেতু নাই তাহলে মিথ্যার আস্রয় নিতে হবে। আর মিথ্যার আস্রয় নিলে বিনপি বা জামাত এর লোকরা তো বসে বসে আঙ্গুল সুসবেনা। আর সাধারণ মানুষ বুঝবে যে আওমীলীগ নিজেদের সুবিধার জন্য এই বিচার করছে।এটা আওমীলীগ ঠিকই বুঝেছে, আমাদের বুদ্দিজীবিরাও বুঝতেন। কিন্তু তাদের কে তো বিদেশী এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে হবে। তাই যে করেই হোক বিচার শুরু করাইতে হবে। এদিকে আওমীলীগ তো বিচার করবে এই ধরনের ওয়াদা দিয়েই খ্মতা এসেছে। আবার খ্মতাও থাকতে হবে। তাই প্রথমে সংবিধান পরিবতর্ন করলো। তারপর যুদ্দাপরাধীর বিচার হাতে নিলো। তারাতো জানেই কি হবে পরবতির্তে। আওমীলীগ যে উন্নয়ন করেছে তা কেউ অস্বিকার করতে পারবে না। কিন্তু করলে কিহবে তারা যে মিথ্যার অশ্রয় নিয়েছে তাতে মানুষ আর আওমীলীগকে বিশ্বাস করে না।তাছডা গত ৫বছরে কত রকম ব্যথর্তা আছে। আমাদের বুদ্দিজীবিরা এখন টকশোগুলতে সরকার এর সমালোচনায় মুখোর। কারণ তারা বুঝেছে যে আওমীলীগ খ্মতা ছাডছেনা। তাই তারা নানা রকম পরামর্শ দিয়ে যাছেছ।কিন্তু আওমীলীগ ভালো করেই জানে তারা নিশ্চিত পরাজয় এর মুেখ।তাই যে করেই হোক খমতায় থাকতে হবে। কারণ তারা যা করেছে তার ফল ভোগ করতে হবে। তাই আওমীলীগ চিন্তা করছে ঐ পথ থেকে এইভাবে থাকাই ভালো। প্রথম আলো এখন পুরা সরকারবিরোধী হয়ে গেছে তাহলে আগে কেন যুদ্দাপরাধীর বিচার চাই বলে এইভাবে গলা পাঠাইছে। তারাতো নিশ্চয় জানতো এই ধরণের বিচার করতে গেলে আওমীলীগ অন্যপথে যাবে। সবর্শেষে এটাই বলব আমাদের দেশের এই অবস্থার জন্য আমাদের সুশীলসমাজ আর মিডিয়াই দায়ি।তারাই দেশ ধ্বংশের জন্য কাজ করছে।।তাই সবাইকে বলবো আমাদের শুসীলসমাজ আর মিডিয়ার কোন কিছুতে কান দিবেন না।তারা আমাদের দেশটাকে ধ্বংশের ষডযন্ত করছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.