নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একদা এসেছিলাম তোমাদের সান্নিধ্যে। ভালো মন্দ মিশিয়ে কেটেছে বেলা। বিদায় বেলায় শুধু এটাই জানিয়ে যাওয়া বড় ব্যথা জাগে মনে পেলে অবহেলা।

ইসিয়াক

আমার লেখা কবিতা আপনার পছন্দ হলে হোয়াটসঅ্যাপ এই চ্যানেলটি ফলো করুন প্লিজ Follow the রফিকুল ইসলাম এর কবিতা সমগ্র। channel on WhatsApp: https://whatsapp.com/channel/0029VbBPuTzBA1epLIRBZX1x

ইসিয়াক › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ আজ আমার বিয়ে

১২ ই মার্চ, ২০২২ ভোর ৬:০৫

খুব সকাল সকাল ঘুম ভেঙে গেল। হাজার হোক বিয়ে বলে কথা। একটা চাপা টেনশন সবসময় মনের মধ্যে কাজ করছে কয়েকদিন থেকেই। গতকাল বিকালে হলুদের অনুষ্ঠান হয়ে যাওয়ার পর তার সাথে যুক্ত হয়েছে অন্য মাত্রার এক অনুভূতি। কষ্ট মিশ্রিত মন খারাপ করা বিষন্নতা ছুঁয়ে যাচ্ছে বারবার। ফাঁকা ফাঁকা লাগছে সবকিছু। কি নেই কি নেই ভাব একটা।ক্ষণে ক্ষণে চোখে জলও চলে আসছে। এমন অবস্থায় নিজের উপর নিজেরই রাগ হচ্ছে। কি সব ছেলেমানুষী করছি আমি এই সব? কেন করছি? না না এতদুর অগ্রসর হওয়ার পর অন্য কোন চিন্তা কিছুতেই মনে স্থান দেওয়া যাবে না।
কিন্তু জুঁই কাল হলুদের অনুষ্ঠানে কেন এলো? কিছু কি বলতে চেয়েছিল? হিসাব মিলছে না কিছুতেই।হলুদের অনুষ্ঠান ঠিকঠাক চলছিল বলা নেই কওয়া নেই জুঁই সোজা এসে হলুদ ছুঁইয়ে দিল আমার দুই গালে।কানেকানে বলল সুখী হও,ভালো থেকো। এ যেন কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা।সব কেমন যেন ওলট পালট হয়ে গেল আমার।ওর কোমল স্পর্শ এতদিনের জমানো কষ্ট দুঃখ অভিমানগুলো ভেঙে চুরে বানের জলে ভাসিয়ে নিয়ে গেল মুহুর্তেই। ভালোবাসা ফিরে এলো আবার।
কিন্তু এখন তো আমি অন্য একজনের কাছে দায়বদ্ধ।তাহলে জুৃঁইয়ের জন্য আবার এত উতলা হচ্ছি কেন?এতো পাপ। আমার কর্মফল মহুয়া কেন ভোগ করবে?তাকে তো কিছুতেই ঠকানো যাবে না।যদি আমি বিবেক বোধ সম্পন্ন মানুষ হই। তাহলে.... জুঁই কি চায় আমার কাছে? নাকি এমনিই এসেছিল।কঠিন অবস্থা।
দীঘির পাড়ে দাঁতন দিয়ে দাঁত মাঁজতে মাঁজতে নানা চিন্তা আসছে মনে। আমি ভালো করে জানি এসব চিন্তা করা এখন অবান্তর। জুঁই এখন ভালো আছে। সে এবং তার ক্যারিয়ার আরও দূর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে সামনের দিনগুলোতে সে বিষয়ে কারোও দ্বিমত নেই কারণ সে অসাধারণ মেধাবী ছাত্রী।
ভাবনায় ছন্দ পতন হলো, পেছন ফিরতে বাধ্য হলাম।ছোট বোন তুলি নাচতে নাচতে আসছে। সে এই সাত সকালে হাতে মেহেদী লাগিয়েছে।গতকাল কি করছিল কে জানে?দুর থেকে মিহি গলায় ডাকছে সে
- দাদা ও দাদা বাড়ি এসো। তাড়াতাড়ি.....
- কেন?
- একজন অচেনা ভদ্র মহিলা তোকে খুঁজছে।
- আমাকে? কেন?
- জানি না তো। বলল জরুরী।আসো তাড়াতাড়ি আসো।
(২)
ভদ্রমহিলাকে আমি এর আগে কোনদিন দেখি নি তিনি মাথা নিচু করে বসার ঘরে চুপচাপ বসে আছেন।আমার পায়ের শব্দে মাথা উচু করে আমার দিকে তাকালেন।একদমই অচেনা অজানা একজন মানুষ হুট করে আমার খোঁজে আমার বাসায় চলে আসছে তাও আমার বিয়ের দিন ব্যপারটা অদ্ভুত মনে হলো আমার কাছে।এই মহিলা কি চায় কে জানে। পরে আসতে বলবো কি না ভাবছি এমন সময় মহিলাটি উঠে আমার দিকে এগিয়ে এলো।
- কেমন আছো বাপজান? শরীর ভালো?
- জ্বী ভালো।
তারপর আশেপাশে তাকিয়ে কেমন যেন অস্বস্তি চোখে বললেন
- তোমার সাথে একটু কথা আছে।কথাটা জরুরি।
- আজই বলা লাগবে? একটু ব্যস্ত ছিলাম মানে আজ আমার....
- হ্যাঁ আজই এক্ষুনি বলা লাগবে। না হলে সমস্যা বাড়বে। আমি বেশি সময় নেব না বাবা। দশ মিনিট দশ মিনিট সময় হবে?
- বলুন।
- একটু আলাদা জায়গায় কথা বলি। ব্যপারটা গোপনীয় আবার গোপনীয় না কিন্তু আমি চাই না এটা নিয়ে লোকের মুখে মুখে আলোচনা হোক।
ভদ্রমহিলার নাটকীয় কথাবার্তা আমার পছন্দ না হলেও উনাকে আমার রুমে নিয়ে এলাম।

(৩)
উথাল-পাতাল জোছনায় আমি তিনতলার নিঃসঙ্গ ছাদে একাকী বসে আছি।কেন বসে আছি আমি জানি না। এখন আমার জোছনায় বসে থাকার কথা না বসে থাকার কথা বাসর ঘরে বউয়ের পাশে কিন্তু আশ্চর্য এক ঘটনার কারণে আমি জোছনায় বসে আছি।বাড়ি ভর্তি লোক ছিল আজ সকালেও দুপুরের পর থেকে সবাই ফিরে গেছে একে একে। আনন্দ ফুর্তি খাওয়া আড্ডা কত স্বপ্ন নিয়েই না এসেছিল তারা। অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় কম বেশি সবাই আহত হয়েছে । আমিও সেই ঘটনার পর থেকে আর ঘরের মধ্যে বাইরে আসিনি। জীবনটা এমন কেন কে জানে? বারবার সাজানোর চেষ্টা করি বারবার হোটচ খাই। যা চাই তাই হাত ফসকে বেরিয়ে যায়। এ জগতে কোন কিছু আমারা নয়। আমিও কারও নই।শুরু হয়েছিল জন্ম থেকে যেদিন আমার মা আর আমার মধ্যে বিচ্ছেদ হয়েছিল কিছু দুষ্ট লোকের কারণে।
কোথায় যেন কিশোর কুমারের একটা গান বাজছে ......
"কারও কেউ নইকো আমি কেউ আমার নয়। কোন নাম নেইকো আমার শোন মহাশয়.... "
আমিও কারো নই। ডাক ছেড়ে মা মা বলে কাঁদতে ইচ্ছে করছে।
হঠাৎ পিঠে কার যেন হাতের স্পর্শ পেলাম। কিছুটা চমকে মাথা ঘুরিয়ে তাকাতে অবাক হলাম। অস্ফুট স্বরে বললাম
-জুঁই তুমি?
- হ্যাঁ আমি।
- এত রাতে কি মনে করে?
- নিজের মানুষের কাছে আসবো তার আবার রাত আর দিন কি!
- কিন্তু তোমার ক্যারিয়ার?
- ভালোবাসার কাছে ক্যারিয়ার খুব কি গুরুত্বপূর্ণ কিছু? এখন আর আমার কাছে তেমনটা মনে হয় না।তোমার বিরহ তোমার বিয়ে ঠিক হবার পর থেকে আমি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। আর এখন এমন পরিস্থিতিতে তোমার পাশে থাকা নিজের দায়িত্ব বলে মনে করছি।
- শুধু দায়িত্ব?
- ওভাবে বললে কষ্ট পাই তুমি কি আমাকে কষ্ট দিবা নাকি ভুলবোঝাবুঝি অবসান ঘটিয়ে কাছে টেনে নিবা।
- করুনা করছো।
- যাকে ভালোবাসি তাকে করুনা করবো কেন? অনেক সময় মানুষ অনেক সিদ্ধান্ত নেয় আবার সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরেও আসে। সরে আসে নানাবিধ কারনে সিদ্ধান্ত নেয় ও নানাবিধ কারণে। আসলে মানুষের মন রহস্যময়। সেখানে কখন যে কি ঘটে কেউ জানে না। তবে আমি তোমাকে চাই খুব করে চাই এটা নিশ্চিত । নিজের স্বার্থ ক্যারিয়ার জলাঞ্জলি দিয়ে হলেও চাই এ কদিনে তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। কি করবো বল মনকে কিছুতেই বশে আনতে পারলাম না যে।এখানে আমার কি দোষ?
-দেখো পরে কিন্তু আর ফেরা সম্ভব নাও হতে পারে।
- আর বেশি কথা বললে কিন্তু খবর আছে। তুমি তো এমন জিলিপির প্যাঁচের মত ছিলে না। যাও বাদ দাও, একটা কাজ কর তো।
- কি?
- আমার কপালে হাত দিয়ে দেখ ।
- কেন কপালে হাত দিতে হবে কেন?
-দিবে তো।
আমি জুঁইয়ের কপালে হাত দিয়ে চমকে গেলাম
- একি! তোমার তো জ্বরে গা পুড়ে যাচ্ছে। কখন থেকে এমন হল?
- গত কদিন থেকেই জ্বর গতকাল রাত থেকে একটু বেশি। চিন্তায় চিন্তায় মাথা খারাপ হবার দশা।কি বলবো তোমাকে। তোমাকে না করে দেওয়ার শাস্তি হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। বলেছিই তো।
- কি জানি।
- তোমাকে যে ভালোবাসি সত্যি ভালোবাসি এখনও কি বিশ্বাস হচ্ছে না?
- কিছুটা।
- মারবো এক কিল
- আবার যদি না করে দাও।তুমি যা খাম খেয়ালী।
- আবার একই ভুল কোনদিন ই করবো না। ন্যাড়া একবারই বেল তলায় যায়।
- যায় তো।
- হু যায়।
চল তাহলে আবারও যাই। ততক্ষণে গান বদলে গেছে। এখন বাজছে,
তুমি আর আমি শুধু জীবনের খেলাঘর হাসি আর গানে ভরে তুলবো। কত কথা দুজনে বলবো।আমি জুঁইয়ের হাতটা শক্ত করে ধরলাম।

পরিশিষ্ট
------------
প্রত্যেক মানুষের জীবনে কিছু গল্প থাকে যা হঠাৎ সামনে এসে সম্পর্কের মাঝে দেয়াল হয়ে দাড়ায়। আমার এক বছরের মাথায় আমার গর্ভধারিণী মা খুনের দায়ে জেল খাটে। জেল থেকে ছাড়া পায় যখন ততদিনে আমার বাবা বিয়ে করে ঘোর সংসারী।মা ও লজ্জা ঘৃণায় আর ফেরেনি এ মুখো।...
গতকাল যিনি এসেছিলেন তিনি ছিলেন আমার মায়ের দুর সম্পর্কের বোন। জেল পরবর্তী জীবনে আমার মা উনার আশ্রয়েই ছিলেন।মায়ের আবার বিয়ে হয় উনার প্রচেষ্টায়।মা ভালো ই ছিলেন সেই সংসারে। পরবর্তীতে আমাকে আর খোঁজ নেন নি কেন সেটাই আমার কাছে এক বিষ্ময় ।মায়ের দ্বিতীয় সংসারে দুইটি সন্তান হয়। একটি ছেলে ও একটি মেয়ে।মেয়েটি জন্মাবার পরে মা মারা যান।সেই মেয়েটি গিয়ে পড়ে তার এক ফুফুর কাছে সেখানেই বড় হয়। সেই মেয়েটির নাম মহুয়া। মহুয়ার সাথেই আমার বিয়ে হবার কথা ছিল। সম্মন্ধটা ছোট চাচা এনেছিল। অজান্তে বড় একটা ভুল হতে যাচ্ছিল।আমি এসব ব্যপারে তেমন কিছু ই জানতাম না। জুঁই এর প্রত্যাখান আমাকে পাগল করে দিয়েছিল।যাহোক সব জানার পর আমি বাবা আর ছোট চাচাকে বিষয়টি জানাই। বিয়েটা ভেঙে যায়। তৎক্ষনাৎ মেয়ে দেখে বিয়ের কথা হয় আমি কঠোর ভাবে নিষেধ করে দেই। আসলে আমি এত ঘটনার দায়ভার বয়ে নিতে পারছিলাম না। একটু সময় নিতে চাচ্ছিলাম।
তবে আর যাই হোক বিয়েটা ভেঙে ভালোই হয়েছে আমি জুঁইকে ফিরে পেয়েছি। একেই বলে বুঝি অনিষ্ট থেকে ইষ্ট। এখন বাসায় কি করে জানাবো সেই উপায় বের করতে হবে। সব ভালো যার শেষ ভালো তার।
সমাপ্ত

©রফিকুল ইসলাম ইসিয়াক

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ৯:৫৮

জুল ভার্ন বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে।
শুভ কামনা।

১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫২

ইসিয়াক বলেছেন:








অনেক অনেক ধন্যবাদ সহ কৃতজ্ঞতা রইলো প্রিয় ব্লগার।
শুভকামনা জানবেন।

২| ১২ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ১:০৬

অপু তানভীর বলেছেন: এমন একটা থিম নিয়ে গল্প কিছুটা লিখে রেখেছি অনেক দিন আগে । শেষ যদি হয় তাহলে পোস্ট করা যাবে !

গল্পে প্লাস রইলো !

১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৪

ইসিয়াক বলেছেন: আমার তো আপনার গল্পটা এখনই পড়তে ইচ্ছে করছে। তাড়াতাড়ি লিখে পোস্ট দিন প্লিজ। গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।

কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা রইলো।
ভালো থাকুন সবসময়।

৩| ১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৫৬

তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: ভাল লেগেছে ভাইয়া ।
অপু তানভীর ভাইয়ার গল্পের অপেক্ষায় থাকলাম ।

১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:৫৫

ইসিয়াক বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইলো।
ভীষণ অনুপ্রেরণা পেলাম।

# আমিও অপু তানভীর ভাইয়ের গল্পের অপেক্ষায়।

শুভকামনা রইলো।

৪| ১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: জীবনের সারণীতে কখনোবা আমরা অজানা কিন্তু পরিচিত সম্পর্কের মধ্যে আবর্তিত হই ইচ্ছা থাকলেও সবসময় ইচ্ছামতো নিজেদেরকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনা। কিন্তু যখন জানা যায় বা জানতে পারি তখন আত্মগ্লানি নিজেদেরকে
কুরে কুরে খায়। গল্পে‌ সুন্দর করে বিষয়টি তুলে ধরেছেন

১৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৫৬

ইসিয়াক বলেছেন: প্রিয় দাদা আপনার চমৎকার গঠনমূলক মন্তব্য আমাকে সব সময় অনুপ্রেরণা জোগায়।

অশেষ কৃতজ্ঞতা ছাড়া আর কি জানাবো জানি না। ভালোবাসা রইলো।

চিরঋণী করে দিলেন আমাকে।
শুভকামনা রইলো।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৪২

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: আপনি গদ্যে ঢের চৌকষ

১৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৯:৫৯

ইসিয়াক বলেছেন:








তুমি তো ভালোই ছিল আজ আবার আপনি! X((

ভাগ্যিস ভুল করে আবার বলো নি আপুনি ;)

৬| ১৩ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১২:৫৭

অপু তানভীর বলেছেন: গল্পের ব্যাপারে একটা পরামর্শ আছে । আশা করি অন্যভাবে নিবেন না !
যেহেতু মায়ের খুনের অপরাধ তার মানে জেল হয়েছে বেশ ভাল পরিমানের । সময়টা ১০/১২ বছর ধরলে একবার হিসাব করেন জেল থেকে বের হয়ে বিয়ে করেছে । তারপর বাচ্চা হয়েছে । তারমানে আপনার যার সাথে বিয়ে হতে যাচ্ছিলো তার সাথে আপনার বয়সের ফাকাক কম করে হলেও ১৫ বছর !
মায়ের জেলের যাওয়ার কারণটা খুন না হয়ে অন্য কোন কারণ হলে যেটাতে দুই চার বছর জেল হয় তাহলে সম্ভবত গল্পটা আরও বেশি চমৎকার হত ।
ব্যক্তিগত মতামত দিলাম কেবল !

১৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২২

ইসিয়াক বলেছেন: এক কথায় চমৎকার মতামত। আপনার মতামতটি অবশ্যই ভেবে দেখবো। একটু সময় নিয়ে আবার রি- রাইট করবো নিশ্চয়। পাশে থাকার জন্য সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা রইলো প্রিয় ব্লগার।
ভালো থাকুন সবসময়।
শুভ রাত্রি।

৭| ১৩ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯

মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: নাম পড়ে টাস্কি খেয়েছিলাম :D

১৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১০:২৪

ইসিয়াক বলেছেন: হা হা হা ইচ্ছে করেই এমন নাম দিয়েছি গল্পের। চটকদারির যুগ কি আর করা।
ভালো থাকুন সবসময়।
শুভকামনা রইলো প্রিয় ব্লগার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.