নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি রইসউদ্দিন গায়েন। পুরনো দুটি অ্যাকাউন্ট উদ্ধার করতে না পারার জন্য আমি একই ব্লগার গায়েন রইসউদ্দিন নামে প্রকাশ করতে বাধ্য হয়েছি এবং আগের লেখাগুলি এখানে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য আবার প্রকাশ করছি।

গায়েন রইসউদ্দিন

গায়েন রইসউদ্দিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অতীত থেকে আগামি

২৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৫১


‘পৃথিবী’ নামের এই গ্রহ আমাদের । আমাদের মানে শুধু মানুষের নয় । সব পশু-পাখি-কীটপতঙ্গ-জলেস্থলে –বনেজঙ্গলে অবর্ণনীয় বৈচিত্রময় জীব—এমন কি এককোষী ক্ষুদ্রতম প্রাণি অ্যামিবারও । সহানুভূতিপূর্ণ সহাবস্থানের জন্য অতীতের পৃথিবী আরও সুন্দর ছিল । কিন্তু বিস্ময়কর হ’ল সব জীবের অধিকার খন্ডন ক’রে, মানুষ প্রমাণ করার চেষ্টা করেছে— মানুষই শ্রেষ্ঠতম। যদি প্রশ্ন করি—কেন? ঘুরিয়ে ফিরিয়ে উত্তর একটাই— বুদ্ধিমত্ততা ও শক্তিমত্ততা’র জন্য । তার মানে—‘জোর যার মুল্লুক তা’র’ এই অপকৌশলের ভীতপ্রদর্শনে । শক্তিমানের কাছে কেউ পেরে উঠবে না, তাই এমন কথা বলা হয় । কিন্তু শক্তি সাপেক্ষে মানুষের চেয়ে দানব শ্রেষ্ঠতর । সেই নিরীখে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দাবিদার হ’ল ‘দানব’। তাই বুদ্ধিমান মানব, দানবমুখী হতে শুরু করল ; ‘পৃথ্বীরাজ হ’ব, পৃথ্বী নাই বা থাকুক’—এই বাসনায় ! ‘দানব’ কথাটি এতদিন মনে হ’ত গল্পকথা । কিন্তু তা’ যে সত্যি, আজ সেকথাই বলবো—
ইলুমিনাতি’র বংশধর, একচোখো দাজ্জাল—একথা অনেকেই হয়তো শোনেনি । এই দাজ্জাল-অনুসারী এলিট-সম্প্রদায় এখন বিশ্বে দানব শক্তিধর । আর এই মহাদানবীয় শক্তির উন্মত্ততায় আমাদের এই সুন্দর পৃথিবী আজ বিপন্ন ! অতীত-ইতিহাসের দিকে সামান্য একটু চোখ ফেরালেই তা স্পষ্ট হবে ।
NWO (New World Order) গঠনের মূল কারিগর ‘অ্যালবার্ট পাইক’-এর নাম অনেকেই শুনে থাকবেন। ইনি ছিলেন ইলুমিনাতি বংশধর লুসিফার (Lucifer)-অনুসারী Satanist. ইনিই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গুপ্তভ্রাতৃত্ব সংস্থা (Freemasonry). এদের আসল উদ্দেশ্য, মানব-বিধ্বংস । কথাটি অপ্রিয় হলেও প্রমাণ সাপেক্ষে আমরা দেখতে চাইব তা’ সত্য কিনা । সরাসরি বর্তমান মারণ ভাইরাস করোনার কথায় চলে আসি।
চীনের উহান শহরের একটি Sea-food Market থেকে নাকি এই করোনা ভাইরাসের উদ্ভব, যা’ খুব দ্রুত গতিতে পার্শ্ববর্তী দেশগুলিতে ছড়িয়ে পড়েছে । অনেক মানুষ আক্রান্ত হয়েছে, অনেক মানুষ মারা গেছে । সত্যিই কি ‘উহান’-ই যত সন্দেহরে কারণ নাকি, এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য আছে? আমরা একটা কথা সচরাচর বলেই থাকি সত্য কখনও গোপন থাকে না । দেখা যাক, এই রহস্য’র কূল-কিনারা কিছু পাওয়া যায় কিনা । আমরা GPMB-র নাম শুনেছি,এটি ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’-র একটি শাখা। ওখানকার গবেষক দল, গত বছর (২০১৯) সেপ্টেম্বর মাসে বলেছিল—‘সারা বিশ্বে এমন একটি মারণ ভাইরাস আসতে চলেছে, যা’ এক কোটি লোককে মেরে ফেলবে’। এই ভাইরাসের নাম দেওয়া হয়েছিল—ডিজিজ এক্স (‘Disease X’)। আর ‘হু’ বা বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছিল—‘এমন একটা মারণ ভাইরাস আসছে যেটা ৫ থেকে ৮ কোটি লোককে মেরে ফেলবে । আর সে ভাইরাসটি খুব দ্রুত গতিতে ছড়িয়ে পড়বে । গত ২৪ শে জানুয়ারি ২০২০, ‘হু’-এর স্পোকসম্যান TARIK JASAREVIK বলেছিলেন যে এই করোনা ভাইরাসের মধ্যে ‘ডিজিজ এক্স’-র সবরকম লক্ষণ পাওয়া গেছে অর্থাৎ এটাই সেই Disease X’।
এখন প্রশ্ন হল—এরাই আগে থেকে কীভাবে বলতে পারে? এটা অনেকটা এরকম নয় কি যে চোরকে চুরি করতে ব’লে গৃহস্থকে সাবধান বা সতর্ক ক’রে দেওয়া ? যখন বলা হচ্ছে, এটি সম্পূর্ণ একটি অজানা ভাইরাস, যার তথ্য কারও কাছে নেই, তাহলে এদের কাছে কীভাবে এল? রহস্যটা এখানেই । শুধু আজকের কথা নয়—এর আগে যতগুলি মারণ ভাইরাস বা অজানা ব্যাধি ছড়িয়েছে, অধিকাংশ ক্ষেত্রে ‘হু’ বিরুদ্ধে অভিযোগ আরোপ করা হয়েছে । ১৯৫৪ থেকে ১৯৫৭-র মধ্যে ১ লক্ষ আফ্রিকানদের ওপর পোলিও ভ্যাকসিনের নামে এডস রোগের জীবাণু ছড়ানো ছড়ানো হয়েছিল এবং ২০১৩ থেকে ২০১৬-র মধ্যে EBOLA ভাইরাস ছড়িয়ে দেওয়ার জন্যও ‘হু’-কে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছিল । ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’ এই অভিযোগ অস্বীকার করতে পারে না—কারণ এই রোগ ছড়ানোর আগে ‘হু’-র একজন ডাক্তার Dr. Hilary Koprowski AIDS ও EBOLA-র ওপর গবেষণা করতেন ।
এখন কি আমরা প্রশ্ন করতে পারি না যে ঠিক সেরকমই পরিকল্পনা-- করোনা ভাইরাস প্রতিরোধের নামে মারণ ভ্যাকসিন প্রয়োগ করার পরিকল্পনা আছে কিনা? এ বিষয়ে আরও অন্দরমহলে যাওয়ার প্রয়োজন । সন্দেহ আরও ঘনীভূত হয় যখন দেখি—যে ইন্সটিটিউট এখন করোনা ভাইরাস নিয়ে গবেষণা করছে, তার নাম PIRBRIGHT INSTITUTE. এটি আছে ইংল্যান্ডে । এখানে BILL & MELINDA GATES FOUNDATION অর্থ জোগায় । একটি বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানায়—‘THE CORONA VIRUS MAY BE USED AS A VACCINE FOR TREATING AND PREVENTING A DISEASE, SUCH AS INFECTIOUS BRONCHITIS, IN A SUBJECT.’ পূর্ব-বর্ণিত ঘটনার প্রেক্ষিতে এঁদের কথা কি বিশ্বাসযোগ্য মনে হয়?- ভ্যাকসিনের নামে রোগ ছড়িয়ে মানুষ মারার খেলা নয় কি? এদের বিশ্বাস করা যায় না । কারণ, এদের একটাই উদ্দেশ্য মানুষ মেরে NWO (New World Order) তৈরি করা. পৃথিবীটা থাকবে ওইসব মুষ্টিমেয় এলিটদের নিয়ন্ত্রণে ।
PIRBRIGHT INSTITUTE-সদস্যতার জন্য বিল গেটস-মিলিন্ডা ফাউন্ডেশনের আবেদন স্বীকৃত হয়েছিল ২০শে নবেম্বর,২০১৮। এর ঠিক মাস পরে বিল গেটস্ একটি সাক্ষাৎকারে যা’ বলেছিলেন তা’ প্রকাশ করেছেন KEVIN LORIA, BUSINESS INSIDER. DEC. 28, 2018.—‘BILL GATES WARNS A NEW DISEASE COULD KILL 30 MILLION PEOPLE IN 6 MONTHS.’
প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক, এসব কথা কি ষড়যন্ত্রমূলক নয় ? নতুন কী রোগ আসবে, ইনি জানলেন কীভাবে? তাহলে আমরা কি ধ’রে নিতে পারি না যে PIRBRIGHT INSTITUTE-এ এইসব ভাইরাস তৈরি করা হচ্ছে ? ২০১০-এ বিল গেটস-এর একটি বক্তব্যে তা খুবই স্পষ্ট—‘ THE WORLD TODAY HAS 6.8 BILLION PEOPLE, THAT’S HEADING UP TO ABOUT 9 BILLION. NOW IF WE DO REALLY GREAT JOB ON NEW VACCINES, HEALTH CARE AND REPRODUCTIVE HEALTH SERVICES,WE COULD LOWER THAT BY PERHAPS 10 OR 15 PERCENT.’ অর্থাৎ ‘আমাদের পৃথিবীতে এখন ৬.৮ বিলিয়ন বা ৬৮০ কোটি মানুষ আছে যেটা ৯০০ কোটিতে পৌঁছবে । এখন আমরা যদি ভ্যাকসিন, স্বাস্থ্য ও প্রজনন এসবের ওপর ভালভাবে কাজ করি তবে সেটা ১০ থেকে ১৫ শতাংশ কমিয়ে আনা সম্ভব হবে ।‘ আমরা কি এখনো বুঝতে পারছি না, এসব কিসের ইঙ্গিত? ভ্যাকসিনের নামে ভাইরাস ছড়ানোর এই কৌশল জানার পরেও আমরা কি সচেতন হতে পারি না?
এই বিল গেটস-র আরও একটি ঘটনা উল্লেখ্য—২০১১-তে আমাদের দেশে একটি পোলিও ক্যাম্পেন চালিয়েছিল এই বিল-গেটস । আর এর ফলে পঙ্গু হয়ে গিয়েছিল ৪৭,০০০ শিশু। বহু শিশু মারাও গিয়েছিল । তবে, সান্ত্বনার কথা এই যে বিল গেটস-এর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছিল শীর্ষ আদালতে । কিন্তু এই সমালোচিত ব্যক্তি কৌশলে বলিউড সেলিব্রেটিদের কিনে নিয়ে ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করেছিল । কারণ এই সেলিব্র্রেটিরাও নিজেদের এলিটদের অন্তর্ভুক্ত করে নিয়েছেন । মরবে মরুক, সাধারণ ও গরীব শ্রেণির মানুষরা মরুক না—তৃতীয় বিশ্ব-জনগণের ওপর এদের মানব-নিধন কৌশল ক্রমেই বেড়ে চলেছে । ‘হু’ আগে থেকেই ভালভাবে জানতো যে মুখে ড্রপ দিয়ে খাওয়ানো ওরাল ভ্যাকসিন পঙ্গু ক’রে দেয় । তারপরেও শিশুদের এই ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছিল । এদের মাথাব্যথা হ’ল বিশ্ব-জনসংখ্যা বৃদ্ধি । আর তা’ কমিয়ে ফেলার জন্য এরা পাগল হয়ে উঠেছে ! বিল গেটস-এর মতো লোক BILDERBER GROUP, THE CLUB OF ROME, TRILATERAL COMMISSION (ROCKEFELLER FOUNDATION)-এর সদস্য , যারা NEW WORLD ORDER (NWO) প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করে চলেছে ।
অতীত কালচক্রে ঋণাত্মক পরিকল্পনা শুধু ব্যক্তি বিশেষের দ্বারা সংঘটিত হয়নি । বিগত শতাব্দীর দ্বিতীয় দশক থেকে বর্তমান শতাব্দী পর্যন্ত সারা বিশ্বজুড়ে যতগুলি যুদ্ধ নামে মানুষের যে মারণযজ্ঞ’র আয়োজন করা হয়েছিল, তার অধিকাংশই সম্পন্ন হয়েছিল একটি রহস্যাবৃত পরিবার ও তার সহযোগীদের দ্বারা । এই বিশেষ পরিবারটির নাম ROTHCHILDS FAMILY. প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ছাড়াও অন্তত ২৫০টি যুদ্ধ আমেরিকাকে দিয়ে করিয়েছে ।
আগামি পৃথিবী কেমন হবে, তা’ আমরা জানি না , তবে অনুমান করা কঠিন নয় । লন্ডনে, ব্রিটিশ মিউজিয়াম লাইব্রেরিতে প্রদর্শিত একটি চিঠির মাধ্যমে তা’ জানা যায় । চিঠি লেখার ঘটনাটি এরকম—মাজ্জিনি (MAJJINI) নামে একজন ইটালিয়ান ব্যক্তি ছিলেন ইলুমিনিয়াত গ্রুপের প্রধান । তিনি আমেরিকান অ্যালবার্ট পাইক (ALBERT PIKE)-এঁর কাজে খুশি হয়ে তাঁকে ইলুমিনিয়াত গ্রুপের প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করেন । এরপর অ্যালবার্ট পাইক এই চিঠিটি লেখেন মাজ্জিনি’র কাছে । এই চিঠিটি প্রথম বিশ্বযুদ্ধ’র প্রায় ৫০ বছর আগে লেখা । এই চিঠির মূল বিষয়-বস্তু—তিনটি বিশ্বযুদ্ধ কবে, কীভাবে হবে এবং তার ফলাফল সম্পর্কে বর্ণনাসহ ব্লু-প্রিন্ট আছে । আর আশ্চর্য এই যে বিগত দুটি বিশ্বযুদ্ধ সম্পর্কিত বর্ণনা হুবহু মিলে গেছে । তাই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ’র কথা যে নির্ভুল হতে পারে তা’ বলা যায় । এখন প্রশ্ন ইনি কি কীভাবে এই নির্ভুল আগাম-সঙ্কেত দিতে পেরেছিলেন ? এর পিছনে কী রহস্য লুকিয়ে আছে । ইলুমিনিয়াত গ্রুপ এই বিষয়ে নিশ্চিত যে ইনি লুসিফার-এর কাছ থেকে একটা বলয় বা বালা (Bracelet) পেয়েছিলেন । আর এই বালা’র মাধ্যমে তিনি লুসিফার বা ইবলিস-এর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারতেন ।
হেনরি কিসিঞ্জারের মতো একজন বিতর্কিত কূটনীতিবিদের কথা এখানে প্রাসঙ্গিক মনে করছি । বিশ্ব-সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা যাঁকে War Criminal বা যুদ্ধ-অপরাধী হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন । আমেরিকা যে সমস্ত যুদ্ধে লিপ্ত হয়, তার জন্য কিসিঞ্জারকে দায়ী করা হয় । আগামি পৃথিবী কেমন হবে বর্তমানে তা’ ৯৬ বছর বয়স্ক HENRY ALFRED KISSINGER-এর একটি বক্তব্যে স্পষ্ট—‘DEPOPULATION IS THE HIGHEST PRIORITY OF FOREIGN POLICY TOWARDS THE 3RD WORLD WAR, BECAUSE THE US ECONOMY WILL REQUIRE LARGE AND INCREASING AMOUNTS OF MINERALS FROM ABROAD, ESPECIALLY FROM LESS DEVELOPED COUNTRIES.’ অর্থাৎ আমেরিকার বৈদেশিক নীতির ক্ষেত্রে সবোর্চ্চ অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত, তৃতীয় বিশ্বের জনসংখ্যা কমিয়ে ফেলা । কারণ আমেরিকার অর্থনীতিতে বিদেশ থেকে বিপুল এবং ক্রমবর্ধিত হারে খনিজ সম্পদের প্রয়োজন হবে । বিশেষ ক’রে কম উন্নত বা অনুন্নত দেশগুলি থেকে’। তিনি আরও বলেন—‘COVID-19 PANDEMIC WILL FOREVER CHANGE THE WORLD ORDER.’
ইনি মাত্র কয়েকমাস আগে (খুব সম্ভবত ২০২০-র এপ্রিলে) কিছু কথা বলেছিলেন বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে, যার সার-সংক্ষেপ এই যে বর্তমান পরিস্থিতি একমাত্র সামলানো সম্ভব, NWO (New World Order) প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে, সারা বিশ্বব্যাপী একটা আইন-প্রনয়ণের মাধ্যমে । কোনও দেশের পক্ষে একা একা এই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব নয় । এমন কি আমেরিকার পক্ষেও সম্ভব নয় । সব দেশের রাষ্ট্র-নেতাদের শিঘ্রই এটা উপলব্ধি করতে হবে । বর্তমান মহামারিটি সারা বিশ্ব’র আইন-কানুনকে চিরদিনের জন্য পরিবর্তন ক’রে দেবে । World Street Journal-এর সম্পাদকীয় বক্তব্য ছিল এরকম যে পৃথিবীর বাস্তবতা কখনই একইরকম থাকবে না, এই মহামারির পরে এবং বর্তমান এই পরিস্থিতির সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন পরিস্থিতির কথা উল্লেখ ক’রে বলেন যে বর্তমান ব্যর্থতার ফলে পৃথিবী জ্বলন্ত আগুনে নিক্ষিপ্ত হবে ।এই রোগটি অর্থনীতিকে অনির্দিষ্টকাল অন্ধকারে নিমজ্জিত করবে ।....আশা করা যায়, মানুষের স্বাস্থ্য’র উপর এই আঘাত, হয়তো ক্ষণস্থায়ী হবে, কিন্তু এর দুষ্প্রভাবে রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক বিপর্যয় ঘটবে । বিগত দশক থেকে যেসব দেশী-বিদেশী Institutions শাসন ক’রে আসছিল, সেগুলি বন্ধ হয়ে যাবে ।
আমেরিকায় গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকার সময় তাঁর দূরদর্শিতার জন্য তিনি প্রশংসিত হতেন , যদিও তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর সমালোচনাও শোনা গেছে । কিন্তু ঠিক এই সময়ে কেন তিনি আবারও NWO প্রতিষ্ঠার কথা বলছেন তা’ অবশ্যই সমালোচনামূলক বক্তব্য । তাহলে কি এতসব আয়োজন কি, New World Order প্রতিষ্ঠার জন্য?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.