নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Be Simple

রাকু হাসান

সাদামাটা জীবন পছন্দ । ভালোবাসা ছড়িয়ে দাও ।ভালোবাসো এ দেশ,মানুষ,প্রকৃতি কে ।

রাকু হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাই পার্টি কে বই মার্কায় ভোট দিন,আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মাণে অংশ নিন (একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহার )

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭



প্রিয় দেশবাসী ও প্রবাসী বন্ধুগণ । আমারা আনন্দের সাথে জানাচ্ছি যে, মাই পার্টির নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশের জন্যই আজকের এই সংবাদ সম্মেলন। আপনারা জানেন আমরা গণ মানুষের রাজনীতি করে আসছি । বিগত সময়ে যখন আমরা ক্ষমতায় ছিলাম সেটির সুফল আপনারা পেয়েছিলেন । আশা রাখছি এবারও আপনাদের মূল্যবান ম্যান্ডেট দিয়ে সরকার গঠনের সুযোগ দিবেন ।আপনার মাই পার্টি এবার একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বই প্রতীকে নির্বাচন করছে । আমরা আপনাদের স্বপ্ন দেখানোর চেয়ে কতটুকু বাস্তবতার প্রতিফলন ঘটাতে পারবো ঠিক ততটুকুই আমরা নিয়ে আসছি নির্বাচনী ইশতেহারে । এবারের ইশতেহারে আমরা সংক্ষিপ্ত ভাবে অঙ্গিকার ও প্রতিশ্রুতি লিপিবদ্ধ করেছি ।
সাংবাদিক বন্ধুগণ নোট করুন ,লিখে রাখুন ,ভিডিও সংগ্রহে রাখুন ,আমরা যদি ক্ষমতায় গিয়ে ,২ বছরের মধ্যে ৪০ শতাংশ বাস্তবায়ন না করতে পারি তাহলে সংসদ ভেঙে দিব ।
১.মুক্তিযুদ্ধ,অসাম্প্রদায়িক ও পরিপূর্ণ গনতান্ত্রিক চেতনায় বাংলাদেশের সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।কার্যকর সংসদ গঠন,সক্রিয় বিরোধী দল,মুক্তিযুদ্ধ ও অসাম্প্রদায়িক চেতনা কে সামনে রেখেই আগামী বাংলাদেশ নির্মাণের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য ।

২. আইনের শাসন ,সু-শাসন প্রতিষ্ঠা এবং আইন,বিচার,শাসন বিভাগের ক্ষমতায় ভারসাম্যপুর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং স্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য সকল কিছুই করা হবে ।

৩. পররাষ্ট্রনীতি পরিবর্তন করা হবে । আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে কূটনীতি তৎপরতা বৃদ্ধি এবং বাংলাদেশের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই আর্ন্তজাতিক রাজনীতি করবো ।

৪. রোহিঙ্গা সমসা সমাধানে কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি এবং প্রত্যাবর্তন প্রক্রিয়া শুরু করা হবে । এ সমস্যা সমাধানে চীন,রাশিয়ার সাথে কৌশলগত সম্পর্ক উন্নয়ন করা হবে ।

৫. সংবিধান,আইন,বাক ও গণ মাধ্যমের স্বাধীনতা এবং কোটা প্রথা

সংবিধানে ন্যায়পাল সৃষ্টি,রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার ভারসাম্য রক্ষা,তথ্য প্রযুক্তির ও ডিজিটাল আইন ,জাতির পিতার পরিবার -সদস্যদের নিরাপত্তা আইন-২০০৯ সংস্কার করা হবে।বেসরকারী স্যাটেলাইট সংবাদ মাধ্যমকে ক্ষমতাশীন সরকার প্রভাব বিস্তার বা দলীয় উদ্দেশ্যে ব্যবহার বন্ধ করা হবে । আগামীতে সুষ্ঠু সুন্দর নির্বাচন করার লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন করবেই ‘মাই পার্টি’ ।কোটা প্রথা বহাল থাকবে । প্রতিবন্ধী ও মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল রেখে সংস্কারের কাজ করবো আমরা । কোনো মুৃক্তিযোদ্ধার সন্তান একবার কোটা ব্যবহার করতে পারবে । হয় চাকরিতে প্রবেশের সময় অথবা শিক্ষা জীবনে ।একবার এই সুযোগ ব্যবহার করলে দ্বিতীয়বার সুযোগ থাকবে না । তবে কোনো মুক্তিযোদ্ধার সন্তান যদি একবার এই কোটা প্রথার সৃুযোগ নিয়ে যদি এমন কোনো সামাজিক কাজ করে যা দেশীয় ও আর্ন্তাজাতি গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রশংশিত হয় তাহলে উক্ত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের সন্তান এই সুযোগ ভোগ করতে পারবে ।

৬. শিক্ষা ও কর্মসংস্থান ।
সরকার গঠনে পর তিন মাসের মধ্যে তিনটি শিক্ষা কমিশন গঠন করে ,তাদের দেওয়া প্রতিবেদনের উপর ভিত্তি করে শিক্ষা ব্যবস্থা কে যুগোপযোগি করা হবে । কারিগরি ও তথ্য প্রযুক্তি,বিজ্ঞান নির্ভর কর্মমুখি শিক্ষাকে সর্ব্বোচ গুরুত্ব আরোপ করা হবে । মাদ্রাসার শিক্ষায় বিজ্ঞান ,কারগরি বিষয় সংযোজনের সাথে সাথে বিভিন্ন প্রকল্পের আওতায় এনে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবো আমরা । আগামীর বাংলাদেশ গঠনে ঠিক কেমন ডাক্টার,প্রকৌশলী,বিজ্ঞানী, গবেষক,স্নাতকধারী,প্রোগ্রামার,রাজনীতিবিদ ইত্যাদি লাগবে সেই অনুসারেই আমাদের শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের কাজ চলবে । অনন্ত পাঁচটি হাইটেক পার্ক নির্মান করে দেশীয় ফ্রিলান্সার ব্যাপক কর্মযজ্ঞ চালু করা হবে।শিশুদের সুস্থ মানসিক বিকাশের জন্য চাপহীন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রণয়ন । ‘‘ব্যান্ডিং বাংলাদেশ প্রকল্পের আওতায় ব্যাপক সম্ভবনা তরুণ ও কিশোরদের খোঁজে বের করে সরকারি তত্বাবধোনে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রস্তুত করা হবে ।এঁরাই বিশ্বদরবারে বাংলার মুখ উজ্জল করবে ।

৭. প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে সাথে কৃষি সেক্টরকে সমান গুরুত্ব আরোপ করবো ।ভূর্তকি বাড়ানো,কৃষি উপকরন সহজলভ্য করন,প্রাকৃতিক ক্ষয়ক্ষতিতে ক্ষতি পূরণ ,ইলিশের মৌশুমে জেলেদের মাছ ধরা থেকে বিরত রাখার সময় দৈনিক মজুরি প্রদান ,সহজ শর্তে ঋণ প্রদান,কৃষকরা যাতে তাঁদের পণ্যের সঠিক মূল্য বুঝে পায় সে দিক নিয়ে কাজ করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি এবং ,কৃষিতে শিক্ষত মানুষদের প্রবেশের অগ্রাধীকার দেওয়া হবে ।

৮. গার্মেন্ট শিল্প ও শ্রমজীবী মানুষ।
গার্মেন্ট শ্রমিক ও মালিক দূরত্ব কমিয়ে আনা,বেতন সর্বনিম্ন দশ হাজার , অনন্ত ১০০ টি গার্মেন্টে মালিক কতৃক এক বেলা আহারের ব্যবস্থা,বেতন সহ মাতৃত্বকালীন চার মাস ছুটি সহ শিশু ডে কেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হবে।


৯. প্লান ঢাকা-৩৯ , জঙ্গি,সন্ত্রাস,মাদক,পাচার প্রভৃতি বিশেষ বিচার ট্রাইবুনাল গঠন ।
এ মহা পরিকল্পনার মাধ্যমে ঢাকাকে বাসযোগ্য ,নিরাপদ করতে সকল কাজ করার অঙ্গিকার,বসবাসের অযোগ্য শহরের শীর্ষ ২৫ থেকে বের হয়ে আসা,মেয়র আনিসুল হকের সকল কার্যক্রম চালু করা,ওয়াসাকে আরও শক্তিশালী করা ,গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করা সরকারি ভাবে,বনায়ন,খাল উদ্ধার,জলাবদ্ধতা দূরীকরণ,ঢাকার উপর চাপ কামনো,বিকল্প নগরী গঠনসহ বহুমুখী কাজ করা হবে এই মেগা প্রজেক্টের আওতায় । ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার দায়িত্ব দেওয়া হবে সেনাবাহিনী কে । জঙ্গি সন্ত্রাস,মাদক,দুস্যুদের মূলৎপাটন ধ্বংস করা হবে । আগের সরকার মতো আমরাও এগুলো কঠিন হাতে দমন করার অঙ্গিকার করছি । বর্তমান সরকারে জিম্মি দসা আমাদের সরকারের ভেতর কোনো মতেই প্রশ্রয় দেওয়া হবে না । সকল প্রকাশ এলিট দুস্যুদের দমন করা হবে।
১০. সকল বিচার বর্হিভূত হত্যাকাণ্ডের বিচার করা হবে ,বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে ।
যেমন ,যুদ্ধাপরাধীর বিচার অব্যাহত রাখা,বি,ডি.আর হত্যা,ব্যাংক লুট,শেয়ার বাজার লুট,দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা,জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতি মামলা,সাগর রুনী হত্যা,তনু হত্যা,সাতখুন হত্যা,তকী হত্যা,কিশোর আন্দোলণে কিশোরদের উপর হামলার বিচার সহ শাপলা চত্বরে হামলার তদন্ত করে প্রভৃতির বিচার কাজ করা হবে আর্ন্তজাতিক মানদণ্ডে বির্তকের উর্ধ্বে থেকে।এসব বিচার করা হবে বিচার বিভাগীয় তদন্তের মাধ্যমে ,অনন্ত ৮০% কাজ এই সরকারের আমলে করা হবে ।

১১. পরিবেশ - জলবায়ু এবং স্বাস্থ্য ।
বর্তমান সরকারের সকল জলবায়ু পরিবর্তন জনিত কারণে নেওয়া প্রকল্পের চালিয়ে যাওয়ার সাথে এসব প্রকল্পের কাজ গতিশীল করা,প্রত্যেক অর্থ বছরে সারা বাংলাদেশে ২০ লক্ষ গাছ লাগানো । জেলা ও বিভাগীয় শহরের,হাসপাতালের বর্জ্য সহ ই-বর্জ্যের সঠিক নিষ্কাশন করা হবে । লোকালয়ের বাইরে বর্জ্য নিষ্কাশন অবকাঠামো নির্মাণ,সৌর শক্তি ব্যবহারে জোর দেওয়া,পরিবেশ বান্ধব উদ্ভাবনে উৎসাহ প্রদান, মেডিক্যাল কলেজ বা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণের চেয়ে যেসব ইতমধ্যে সচল সেগুলোর সঠিক সেবা নিশ্চিত করা,স্বাস্থ্য বিমা চালু,দেশীয় চিকিৎসাহ ব্যবস্থা উন্নত করতে দক্ষ জনবল তৈরী ও অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা বৃদ্ধি করা হবে ।


১২. দুর্নীতি দমন ।
আমাদের লক্ষ্যমাত্রা বিগত পাঁচ বছরে শীর্ষ দুর্নীতি গ্রস্ত দেশের শীর্ষ২০ থেকে বের হয়ে আসা । যে সকল সরকারি ও বেসরকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হবে তাদেরকে তিরষ্কিত করা হবে । এবং শিশু বিকাশের সময় থেকে দুর্নীতি বিরুধী মনোভাব গড়ে তুলার জন্য তৃণমূলে কাজ করতে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি ।

১৩. শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ক্রিড়াঙ্গন
চলচ্চিত্র কে শিল্প হিসাবে বাস্তবে রুপ দানে কাজ করা ,এফডিসিতে ব্যাপক সংস্কার কাজ ,চলচ্চিত্র নীতিমালার সংস্কারে মাধ্যমে শিল্প ও ব্যবসা বান্ধব করা ,অনন্ত একটি বিশ্ব মানের ফিল্ম বিশ্ববিদ্যালয় তৈরী,চলচ্চিত্র কে রাজনৈতিক বলয়ের বাইরে রাখা , বাংলা চর্চা বৃদ্ধি,বই মেলায় প্রকাশনদের ব্যবসা বান্ধন মানহীন বই প্রকাশ বন্ধ করা ,নীলক্ষেতে ১৫ তলা বিশিষ্ট বহুতল ভবন নির্মাণ করে নিচের অংশ নামে মাত্র সুলভ ভাড়ায় নীলক্ষেতের বইয়ের বাজার অক্ষুন্ন রাখা হবে । আকাশ সংস্কৃতির প্রভাব রোধ ,স্ব-জাতীয় সংস্কৃতির চর্চা বৃদ্ধি করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ । ক্রিড়াঙ্গন কে রাজনীতির বাইরে রাখা,২০২৩ বিশ্বকাপে (ক্রিকেট) ফাইনালে খেলা,আসছে ২০২২ হকি বিশ্বকাপে অনন্ত সেমি ফাইনালে অংশগ্রহণ,ফুটবলে ফিফা রাংকিংয়ে ১৮৫ তম হওয়ার লক্ষ্যমাত্র নির্ধারন,বয়সভিত্তিক খেলায় ব্যাপক গুরুত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুত থাকছে মাই পার্টির পক্ষ থেকে । শহীদ চান্দু ক্রিকেট স্টেডিয়াম,শেখ আবু নাসের স্টেডিয়াম সহ জেলা পর্যায়ে ক্রিড়া কেন্দ্র গুলোতে নিয়মিত আয়োজন করা হবে । বর্তমান সরকারের ক্রিড়াঙ্গন নিয়ে প্রকল্পগুলো চলবে ।

১৪. অর্থনীতি ,বিদ্যুৎ,জ্বালানী,সকল অর্থনৈতিক অঞ্চলের কার্যক্রম চালু রাখা সহ নতুন বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন,খনিজ সম্পদ সুষ্ঠু ব্যবহার,অবৈধ গ্যাস,বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করা,বিদ্যুতের উৎপাদন লীগ সরকারের থেকে ২০ শতাংশ বৃদ্ধি সহ জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৯.৬৪ পৌঁছা।

১৫. আর্ন্তজাতিক আইন অনুসারে পানি বন্টনের প্রাপ্য অধিকার আদায় কল্পে কৌশলগত কূটনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়া হবে ।

১৬. যোগাযোগ ও অবকাঠমো গত উন্নয়ন ।আমরা রেল পথ সাতক্ষীরা ,কক্সবাজার,রাঙামাটি,বান্দরবন,খাগড়াড়িতে রেল পথ নির্মান ,যেসব উপজেলাতে নতুন রেল পথ সংযোগ দিতে অপেক্ষাকৃত কম অবকাঠামো লাগবে সেই সব উপজেলায় রেলপথ তৈরী করবো । সড়ক পথে জেলা শহরের রাস্তা দুই লেনে উন্নীত করুন,গ্রামীন অর্ধপাকা রাস্তা পাকা করা সহ বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করা হবে । নদী খনন ও নৌ-পথে সুযোগ বাড়ানো হবে ।

১৭. চাকরি দাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে সংলাপ করে , বেসরকারি চাকরিজীবীদের পেনসনের ব্যবস্থা করা হবে ।

১৮. সামরিক বাহিনী কে আধুনিকায়ন করা । বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় যুগের চাহিদা মতো গড়ে তুলার আপ্রাণ প্রয়াস থাকবে।

১৯. শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক শ্রম ও পর্যটন শিল্প ৫ম শ্রেণি থেকে স্নাতক পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বছরে নির্দিষ্ট কিছু দিন দেশের কল্যাণে সেবা মূলক কাজ করায় বাধ্য করা হবে । যেমন পথশিশুদের পাঠদান,বৃক্ষরোপণ,পরিষ্কার ,পরিচ্ছন্নতার কর্মসূচিতে কাজ করবে । এ সময় সরকার সকল কিছুর খরচ বহন করা সহ ভাতাও দেওয়া হবে । বিভিন্ন সল্প মেয়াদী ট্রেনিং দেওয়ার কাজ করা হবে । সারা বাংলাদেশে দেশী ও বিদেশীপর্যটকদের লোভনীয় অফার দেওয়ার মাধ্যমে আকৃষ্ট করা হবে ।সেই সাথে আমাদের পর্যটন কেন্দ্রগুলো যেন প্রাণ ফিরে পায় ,অবকাঠামোগত শোভাবর্ধনের কাজ চলবেই ।

২০. মোবাইল অপরেটরদের নিয়ন্ত্রন করা হবে । ইন্টারনেট সহজলভ্য করা । কল রেট সব্বোর্চ ৩২ পয়সা করা,ইন্টারনেট ভিত্তিক কলের জনপ্রিয় করন,অপারেটরদের নেটওয়ার্ক টাওয়ার নির্মানের নির্দিষ্ট নীতিমালা করে সেই আলোকে নতুন ও পুরাতন নেটওয়ার্ক টাওয়ার নির্মান করার প্রতিশ্রুতি।

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

হাবিব বলেছেন: দেড়িতে হলেও ইশতেহার দিলেন.......

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৬

রাকু হাসান বলেছেন:

হাবিব ভাই প্রথমেই আসলেন । স্বাগতম ভাই । হুম ,সমস্যা,ব্যস্ততার কারণে দেওয়া হয়নি । তবে লেখা প্রস্তুত ছিলো । পড়েছেন !! :P

২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

ব্লগ মাস্টার বলেছেন: ভালো ইশতেহার । সফল হোক ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

রাকু হাসান বলেছেন:


অনেক ধন্যবাদ ব্লগ মাস্টার । কেমন হলো! ভুল টুল করলাম না তো !! শুভেচ্ছা মন্তব্যে । ভালো থাকবেন অনেক।

৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৬

হাবিব বলেছেন:





ভুমিকায় অত্যন্ত দৃঢ়তা আছে.......

ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা কি একেবারেই সেনাবাহিনীর হাতে দিবেন?
ইন্টারনেট সহজলভ্য কারার পাশাপাশি অনৈতিক কার্যকলাপ বন্ধ করাও জরুরী.......

অত্যন্ত চিন্তাশীল একটা ইশতেহার হয়েছে........
পোস্টে +++

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮

রাকু হাসান বলেছেন:


হাবিব ভাইকে আবারও পেয়ে ভালো লাগলো । আমরা জাতি হিসাবে আইন খুব মানি ,দেখা যাচ্ছে যে মানুষটা ঢাকার অন্য স্থানে গিয়ে আইন মানছে ,সেনা বাহিনীর এরিয়াতে আসলেই আবার আইন মানছে । এছাড়া সেনাবাহিনীর প্রতি জনগণের আস্থা আছে ,শ্রদ্ধা ও বিশ্বাসযোগ্যতাও আছে । এখন পর্যন্ত যে কাজ গুলো সেনাবাহিনী করছে প্রায় সবই খুব ভালো করেছে । পুুলশ তো সারা জীবন ধরেই করছে কোথায় উন্নতি !! এছাড়া আমার মনে হয় পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা কম । এখানে ক্ষমতাবানরা প্রভাব বিস্তার করছে বলেও অভিযোগ আছে । ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা শৃঙ্খলায় আনতে দুর্নীতি মুক্ত পরিবেশ দরকার, কয়েকজনদের হাতে পরিবহণ ব্যববসা জিম্মি ওরা শুধু ব্যবসা করেই যাবে ,দরকার সেবা ।

আপনার প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগলো । আপনার দেখানো পয়েন্টটিও গুরুত্বপূর্ণ । আরও অনেক মাথায়ছিলো বিশটার মধ্যে রাখতে গিয়ে এমনটা হয়েছে । শুভকামনা জানবেন আমার ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

রাকু হাসান বলেছেন:

এ বিষয়ে আপনার কোনো মতামত থাকলে ,তা জানতে আশা করবো ,আপনার যুক্তি উপস্থাপন করতে পারেন ।

৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
শেষ সময়ের ইশতেহার।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০

রাকু হাসান বলেছেন:

সাজ্জাদ ভাইয়ের অনেক দিনপর দেখা পেলাম । খুব ব্যস্ত নাকি ইদানীং ! হুম শেষ সময়ের ভাইয়া । শুভেচ্ছা জানবেন ও ভালো থাকবেন সেই কামনা করি আপনার জন্য ্ । ধন্যবাদ

৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০

যোখার সারনায়েভ বলেছেন: আপনার পার্টির জয় হোক ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

রাকু হাসান বলেছেন:

জয় হলে জয় হবে জনসাধারণের । আমার ব্লগে প্রথম আসলেন । স্বাগতম হে অতিথি । আপনার আগমন ঘটুক বারংবার । সব সময় হাস্যউজ্জল থাকুন সেই কামনা করছি । শুভ সন্ধ্যা ।

৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভোটের আগের দিন ইশতেহার :D

মাইনাচ B-)) B-))

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

রাকু হাসান বলেছেন:

কি করবো ,কপাল রে ভাই কপাল ;)

৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আট এ গ্লান্স দেখলাম উপস্থিতি জানান দিলাম ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩০

রাকু হাসান বলেছেন:

ভাইয়া ,আমি তোমাদের মিস করি কিন্তু ! :( পোস্টটি ২৭ তারিখ বিকালে দিব বলে এর আগের দিনই রেডি করে রেখেছিলাম । তারপর থেকেই নেট সমস্যা শুরু । সরকারি ভাবে নেট সমস্যা ,আমার লাইনের সমস্যা ,এ দিকে আবার প্রভাইডারের নতুন সার্ভার আপগ্রেডের কাজ ,সব মিলিয়ে পোস্টটি দিতে দেরি ,না দিলে লেখাটার কষ্ট কিছুটা হলেও সার্থক হবে না ,তাই দেওয়া । এছাড়া এ মাসে আমার কোনো পোস্টও নেই তাই আর কি । নিচের মন্তব্যে যাই ।

৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু,

তোমার পোস্ট এর কভারেজটা অনেকটাই বড়। বেশ সুন্দর পোস্ট হয়েছে। আমি আবার বড় কমেন্ট করার বিরোধী। সেক্ষেত্রে অন্তত দশ খানা মন্তব্য করলে ঠিক হবে। প্রথমেই বলব ৭- কৃষি নিয়ে। দেশ একটি কৃষি প্রধান দেশ ।যতটুকু জানি এখনো দেশের সিংহভাগ লোক কৃষিজীবী। কাজেই কৃষি ই দেশের প্রধান জীবিকা। কৃষি নিয়ে তোমার চিন্তা ধারা অত্যন্ত পজিটিভ লাগলো এখানে আমি তোমাকে 10 / 10 দেবো। তবে এখন আমার পরামর্শ এটি কৃষি বাজেট। একদম লাস্ট লাইনে কৃষিতে শিক্ষিত মানুষদের প্রবেশ অধিকার দেওয়া হবে এটা ঠিক বুঝলাম না। আবার আসছি ......

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪১

রাকু হাসান বলেছেন:

তোমার আবারও মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগা । তাও খুব গঠনমূলক । যেটা জানোর এমন মন্তব্য কতটা ভালোবাসি । হুম বড় ভাইয়া,লিখতে অনেক পয়েন্ট সামনে এসেছে ,কষ্ট করে ২০ এর মধ্যে রাখার চেষ্টা করলাম । ঠিক জেনেছো যদিও শিল্পায়ন চলছে এখনও কৃষিজীবীই সবচেয়ে বেশি । তাঁদের কে একপাশে রাখলে কোনো ভাবেই একটি সুষম ইশতেহার হতে পারে না । আমি মনে হয় এই প্রথম ১০০% মার্ক পেলাম । :P ছাত্র হিসাবে গাধু তো =p~
তোমার পরামর্শ হলো কৃষি বাজেট,খুব খুব সুন্দর পরামর্শ দিয়েছো । আমার মাথায় একবার আসছিলো কিন্তু তারপর যেন হারিয়ে ফেলছিলাম । কৃষি বাজেট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবেই । আমাদের দেশেও কৃষি বাজেট নিয়ে আলোচনা হয় ,শুনেছিলাম কৃষি বাজেট দিতে সরকার । পরে আর কিছু জানি নাই । তোমাদের এখানে কি কৃষি বাজেট টা কার্যকর ? জানাও একটু ।

শেষ লাইনে বলতে চেয়েছি যে ,আমাদের অনেকেই কৃষি কাজে প্রবেশ করতে চাই না । কিভাবে শিক্ষত তরুণদের কৃষি মুখী করা যাই ,সেই সব কাজ করা হবে । তাদের ইগো টা দূর করতে কাজ করা হবে ইত্যাদি । হয়তো ঠিক ভাবে বুঝিয়ে বলতে পারি নাই আমি ।
বাহ ,আাবার আসছো ! :) ,আসো কথা হবে 8-|

৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০১

নজসু বলেছেন:




অত্যন্ত সুন্দর এবং যুক্তিযুক্ত গোছালো চিন্তাভাবনা।
এই চিন্তাগুলো আমাদের মতো পাবলিকের মাথায় আসে।
যাদের মাথায় আসা দরকার, তাদের মাথায় আসে না কেন?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৫

রাকু হাসান বলেছেন:
হে উদয়মান ব্লগার নজসু ভাই :) । আপনার প্রশংসা মন ছোঁয়েছে । ভাবছিলাম বড় পোস্ট করতে গিয়ে গুলিয়ে ফেলি নাকি । সাহস পেলাম আপনার প্রশংসা পেয়ে । আসলে সত্যি কথা বলতে ,আমি মনে করি ,অনেক রাজনীতিবিদরা রাজনীতি কে ব্যবসা ও ক্ষমতার মাধ্যম মনে করে ,সেবা দানের জন্য রাজনীতি করে না । যার ফলে ইতিবাচকভাবে তাদের ভাবার বোধ কম । আমি মনে করি বাংলাদেশে একটি রাজনীতি সচেতন প্রজন্ম আছে যারা ভালো রাজনীতি বুঝে । তাঁরা লিখলে খুব ভালো ইশতেহার লিখতে পারবে । আমি জাস্ট মনে হলো লিখলাম । আপনার জন্য শুভকামা । অনেক দিন দেখা নাই ভাইদের সাথে ! :((

১০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৮

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পোস্টে ++

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৬

রাকু হাসান বলেছেন:


রাহমান ভাই কেমন আছেন !! আশাকরছি । ভালো আছেন । প্লাসে কতৃজ্ঞতা প্রকাশ করছি । সব সময় পাশে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছ ।

১১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: ইশোতেহার দিতে বড্ড দেরী করে ফেললেন।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮

রাকু হাসান বলেছেন:


ঠিক রাজীব ভাইয়া । দেরি করে ফেলছি । তবে দেরি করা ছাড়া কিছু করার ছিলো না । তবু মনের ভাবটা প্রকাশ করা আর কি । শুভেচ্ছা ভাই । আপনার ইশতেহারও পড়েছিলাম আমি ।

১২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

ঢাবিয়ান বলেছেন: +++

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯

রাকু হাসান বলেছেন:
প্লাসে ধন্যবাদ ঢাবিয়ান । পড়েছেন কি :P =p~
অনেক ভালো থাকুন ।

১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি যা যা লিখেছেন, এগুলো বরাবরই আপনার মাথায় ছিলো, নাকি আপনাকে এসব নিয়ে ভাবতে হয়েছে? এগুলো লিখতে গিয়ে, রাজনীতি সম্পর্কে কি আপনার ধারণা বেড়েছে?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫২

রাকু হাসান বলেছেন:


আমার তেমন ভাবতে হয়নি । একটু গুছিয়ে লিখতে যা সময় লাগছে । তবে স্বাভাবিক ভাবে তো কিছু না কিছু ভাবনা এসেই যায় । আমার মনে হয়েছে লিখতে গিয়ে ,বলা ও কাজে বাস্তবায়ন করা অনেক অনেক অনেক কঠিন । এবং একটি ভালো ইশতেহার দিলে গেলে খুব ক্যালকুলেটিভ হতে হয় ,দূরদর্শী,বিচক্ষণতা ,সোজা কথায় এক টেবিলে বসে পুরেরা জাতির ভবিষ্যৎ নিয়ে মাস্টার প্লান করতে হয় । সময়ের প্রয়োজন ,ব্যাপক পড়াশোনার ও বিকল্প নেই । এই আমার উপলদ্ধি ।

১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

আরোগ্য বলেছেন: যাক দের আয়ে দুরস্ত আয়ে।
মুক্তিযুদ্ধের আটচল্লিশ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধ কোটা রাখা আমার কাছে যুক্তিসংগত মনে হয় নি। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের জন্য কোটা ঠিক আছে কিন্তু হিসাব অনুযায়ী এখন তো নাতিনাতনি থাকার কথা।
কৃষির পয়েন্ট চমৎকার হয়েছে।
ঢাকা সড়কের যে অবস্থা মনে হয় সেনাবাহিনীই লাগবে।
১৯ নং পয়েন্টে ৫ম শ্রেণীর বদলে ৮ম শ্রেণী দিলে ঠিক হত।
শেষ পয়েন্টে ইন্টারনেট এর অপব্যবহার রোধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করলে আরও ভালো হত।
সর্বোপরি ইশতেহার ভালো হয়েছে তবে মনে হচ্ছে অধিক মূলধন লাগবে।
শুভ কামনা ভোটের জন্য।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১০

রাকু হাসান বলেছেন:

কোটা ব্যবস্থা রাখা মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মানের । আমি এখানে কৌশলগত সুযোগ নিয়েছি । এখন কোনো মুক্তিযোদ্ধার সন্তান চাকরিতে প্রবেশ করবে বলে মনে হয় না ,হলে হলো । কোটা রেখে মুক্তিযোদ্ধারাও বিরুদ্ধ হলো না ,অপরদিকে যখন মানুষ বুঝবে বিষয়টা তখন কোটা বহাল থাকতেই বিতর্ক হবে না । কোটা রাখার পক্ষে আমি ,বাতিলের বিপক্ষে আমি । তবে সংস্কার প্রয়োজন । পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠি,প্রতিবন্ধীরাও সমাজের অংশ ,তাঁদের ছাড়া বা অবহেলা রাষ্ট্র পরিচালনা করা নৈতিক অন্যায় বলে মনে হয় ।

কৃষির পয়েন্ট ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগছে । ১৯ নং পয়েন্টে ৫ম শ্রেণি উল্লেখ করার কারণ ,ছোট থেকেই তাঁদের ভেতর দেশ্রপ্রেম,সাামজিক দ্বায়বদ্ধতাটা জাগ্রত করা ।তাই একটু অল্প বয়স থেকেই শুরু করার ইচ্ছা ।
ইন্টারনেটের অপব্যবহারের পয়েন্টটা আসতে পারে,আমি একমত এখানে । আগামী দিনে সাইবার ক্রাইমের মতো ব্যাপা্র ব্যাপক সমস্যা সৃষ্টি করবে । ২০ এর মধ্যে কতগুলোই বা দেওয়া যায়।
মূলধন লাগবে । তবে আমাদের ব্যয় ও কম হবে ,কেননা যে লক্ষ্যমাত্র গুলো বলা হয়েছে সেগুলোতে শৃঙ্খলা এনে ,দুর্নীতি মুক্ত থাকলে টাকা বাচবে । পরিবেশ নিয়ে কোনো দলই উচ্চবাক্য করতে দেখি নি । অথচ এটা অধিক গুরুত্বের সাথে আলোকপাত করার দরকার ছিলো বলে মনে করি ।
খুব গঠনমূলক মন্তব্য করলেন আবারও । শুভকামনা রইলো আপনার জন্যও ।

১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আমাদের দেশের গড় সাধারণ ভোটারেরা আপনার ইশতেহার বুঝতে পারবেন?

আমাদের সাধারণ মানুষেরা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-জামাতের ইশতেহার কি বিশ্বাস করে?

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৬

রাকু হাসান বলেছেন:

আমার তো মনে হয় বুঝবে । কেননা এখানে কিছু পয়েন্ট এসেছে না বুঝার কত না । ইশতেহারের সব কিছু সবাই বুঝার কথাও না । এই ধরুন কৃষকরা ,যারা নিজের গণ্ডির মধ্যেই চলে যায় নিজের কাজ করতে করতে । তারা স্বাভাবিক ভাবেই পরিবেশ ও আইটির বিষয় কম বুঝবে । চেষ্টা করছি ২০ পয়েন্টের মধ্যে আলোচিত ও গুরুত্ব বিষয়গুলোই লিখতে । যাতে জনসাধারণ বুঝে সেই লক্ষ্যেই লেখা ।
আমার মনে হয় বাংলাদেশের ২০% জনসাধারণও এদের ইশতেহার বিশ্বাস করে না । তবে শিক্ষিত তরুণদের বিশ্বাস কিছুটা হলেও আছে ইশতেহারের প্রতি । সেটা অনেক কম ।
আপনার কি ধারণা লীগ কি িএভাবে আগামী পাঁচ বছর টিকতে পারবে ?

১৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


আরোগ্য বলেছেন:, "মুক্তিযুদ্ধের আটচল্লিশ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধ কোটা রাখা আমার কাছে যুক্তিসংগত মনে হয় নি। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের জন্য কোটা ঠিক আছে কিন্তু হিসাব অনুযায়ী এখন তো নাতিনাতনি থাকার কথা। "

-যুদ্ধের শেষের দিকে রাজাকারেরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তাদেরকে ক্ষতিপুরণ ও তাদের সন্তানদের জন্য কোটার ব্যবস্হা করা নিয়ে আপনি একটা ইশতেহার ছাড়েন!

১৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৮

কলাবাগান১ বলেছেন: - সবার ডিএনএ স্যাম্পল কালেক্ট করে DNA bank স্হাপন
- ৫০০ বিজ্ঞানীকে দেশে ফিরিয়ে এনে ৫০০ টা উন্নতমানের ল্যাব স্হাপনএর ব্যবস্হা করা (যেটা চীন করে সাফল্য পাচ্ছে- আমেরিকাকে টেক্কা দিচ্ছে বিজ্ঞানে)
- শিক্ষায় সর্বোচ্চ বাজেট
-বিজ্ঞান ভিত্তিক সমাজ গঠন
- ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার এর প্রসার- অর্থনীতি তে income velocity of money এর প্রসার
- চাকরী সৃস্টি করা
সোশাল সিকিউরিটি র মত সিস্টেম (পেনশন)
সবার স্বাস্হ্য বীমা

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৭

রাকু হাসান বলেছেন:

কলাবাগান ভাই , আপনি সুন্দর মন্তব্য করেছেন । চীনদের মাস্টারপ্লানের জন্যই আজকের চীন । আমরা এমন পরিকল্পনা তেমন করি না ,করলেও বাস্তবায়ন কম । ফিডব্যাক পাওয়া দরকার আমাদের । আপনি কি ইশতেহার দিয়েছিলেন ! মেধা পাচার রোধে মালয়েশিয়াও খুব কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে সফল হয়েছে । আমাদের স্বল্প করে হলেও শুরু করা দরকার । অনেক ধন্যবাদ । মন্তব্য করায় ।

১৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





এই ইশতেহার আমাদের দেশের জন্য খাটবে না । কারন আমরা এখনো ইশতেহার বুঝে উঠতে পারিনি । আমরা জানি না আসলে দল গুলো আমাদের কি দিচ্ছে বা দিতে যাচ্ছে ।

সাধারন মানুষ শুধু মার্কা চেনে ।

আপনার ইশতেহার অনেক বেশি এডভান্সড । এটা অবশ্যই আমাদের জন্য ভালো । তবে ইন্টানেট এর সহজ্য লভ্য হলেও সিম ও মোবাইলের সহজ লভ্যতা নিয়ন্ত্রন করতে হবে ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

রাকু হাসান বলেছেন:

এডভ্যান্স না হয়ে উপায় দেখছি । বর্তমানে অধিকাংশই তরুণ ভোটার বিশেষ করে তাঁরা খুব আকৃষ্ট হবেন বলে হয় ।এছাড়া বিভিন্ন সেক্টরের মানুষদের দাবি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি । আমার ভুল বা তুলে ধরার ভুল থাকাটা স্বাভাবিক খুব । নতুন কিছু ইশতেহারে আনা উচিত । পরিবর্তনের জয়গান তো একজনেই গাইতেই হবে । গাইতে গাইতেই তো গায়েন । আর আসন্ন ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে আমরা এখনও যদি সেই আগের জায়গায় পড়ে থাকি ,তা আমাদের জন্যই খারাপ হবে । অপু ভাই ইদানীং খুব আ্যাক্টিভ । ভালো লাাগা রইলো ভাই । শুভকামনা করি । গঠনমূলক মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি । আচ্ছা একটা প্রশ্ন প্রধান েদুই দলের ইশতেহারে আপনার আশা বা একজন সচেতন নাগরিক হিসাবে কত% েপেয়েছেন ?

১৯| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:১৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


@কলাবাগান১ ,

ডিএনএ ব্যাংকে আপনার ডিএনএ রাখা যাবে না; শেষে বাংগালীদের ডিএনএ'র সাথে বানরের ডিএনএ মিশে যেতে পারে!

২০| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি বলেছেন, "তবে শিক্ষিত তরুণদের বিশ্বাস কিছুটা হলেও আছে ইশতেহারের প্রতি । "

-ওরা প্রশ্নফাঁস করে তো; ফলে, সবকিছু সহজ হয়ে যায় ওদের কাছে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫২

রাকু হাসান বলেছেন:

বিষয়টা আমি ইতিবাচক হিসাবে দেখছি স্যার । যার যা প্রাপ্য বা করেছে সেটা আমি স্বীকার করবোই এবং তাঁর ক্রেডিট দিতেও দ্বিধাবোধ করবো না । যেমন লীগ সরকারের বেশ কিছু প্রতি্রিুতি ছিল আইটি সেক্টর নিয়ে ,আইটি খ্যাত কে দাঁড় করানোর জন্য বিশাল বাজেট ও প্রকল্পও ছিলো ,সেগুলোর মধ্যে কিছু প্রকল্প কিছুটা হলেও আলোর মুখ দেখেছে ,অবশ্যই সরকার কিছু না কিছু কাজ ও করেছে । আর লীগ যে উন্নয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তা অনেকটাই করেছে ,এখানে ঠিক যতটুকু সাফল্য ,ঠিক ততটুকু পিছিয়ে আইন,বিচার,সু শাসনে ,ডেমোক্রেসিতে । আমি েএই বিচেচনায় বলছি শিক্ষিত তরুণদের কিছুটা হলেও বিশ্বাস থাকার কথা ,তা না হলে অকৃতজ্ঞ হবে বলে মনে করি ।

২১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



লীগের কথায় আসলে তারও আইওয়াশ পদ্ধতি নিয়েছে । তবে তারা কিছু হলেও করবে । এটা একে বারে যে হবে না তার কোন সন্দেহ নেই । আর তাদের কিছু কাজ বাকি আছে সেটা পূরন করতে হবে ।

বিএনপির ইশতেহার আসলে আমার কাছে তেমন কোন ভ্যালু নেই । কারন তারা ক্ষমতায় আসলে আগে নিজেদের প্রতিশোধ নিতে ব্যবস্থ থাকবে । তাদের উন্নতি কম ই হবে ।

আর ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহার হচ্ছে হাস্যকর । অনেক কিছুই যৌক্তিকতা নেই ।

আমার মনে হয় তারা কোন ভাবে একটা ইশতেহার তৈরি করে ছেড়ে দিয়েছে । কারন তারা জানে বাংলাদেশের মানূষ ইশতেহার পড়ে না । মার্কা দেখে ভোট দেয় ।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৯

রাকু হাসান বলেছেন:
আমি বুঝি না, ঐক্যফ্রন্ট ,বি এন পি রা প্রাদেশিক সরকার,উচ্চ কক্ষ নিম্ন কক্ষে কি পেল । যে সিস্টেম আছে সেটাই সঠিকভাবে সাজালে বেস্ট হবে । আমি তাদের ইশতেহারে সন্তুষ্ট হতে পারিনি । আশা করছিলাম আরও অনেক কিছু বিষয় । লীগ কিছুটা হলেও বাস্তবায়ন করবে বলে আমার মনে হয় ,যেহেতু সু-শাসন নেই ,গনতন্ত্রও নেই তাই তাদের একটা পক্ষ নিয়ে তো টিকে থাকতে হবে । উন্নয়ন করবে বলে মনে হয় আমার ও । ভালো কিছু হোক সেই কামনা করছি । বিনা হত্যায় একটা নির্বাচন দেখতে চাই । আপনি ভালো বলেছেন আবারও আসায় স্বাগতম আপনাকে । ভালো থাকুন শুভরাত্রি আপনাকে । নিরাপদে থাকুন ।

২২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮

কলাবাগান১ বলেছেন: চাদগাজী সাহেবের বিজ্ঞান জ্ঞান তো ভয়াবহ অবস্হা..বানরের কয়টা ক্রমোজম আর মানুষের কয়টা ক্রমোজম তা তো উনি জানেন ই না জানলে বুঝতেন যে এদের মাঝে homologous chromosome pairing হওয়ার কোনই সম্ভাবনা নাই.....বানরের মগজ দিয়ে 'পলিটিক্যাল খিস্তি' লিখা যায়..বিজ্ঞান বুঝা যায় না

উনার অবস্হা যারা কুমারী মাতা থেকে নাকি পুরুষ মানুষের জন্ম হয়েছে বিশ্বাস করে তাদের মত..শুনেই বিশ্বাস...পুরুষ মানুষ এর তো ওয়াই ক্রমোজম লাগবে....সে কিভাবে তার মায়ের কাছ থেকে ওয়াই ক্রমোজম পাবে?????

২৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

আরোগ্য বলেছেন: প্রিয় রাকু ভাই,
আবারও এলাম। হয়তো এই প্রথম আপনার সাথে মতপার্থক্য হয়েছে। আমি মনে করি বর্তমান বাংলাদেশের যে অবস্থা শিক্ষা ও চাকরি বয়সসীমা ও কোটায় আবদ্ধ না রেখে যোগ্যতায় প্রাধান্য দিলে অধিক মঙ্গল হবে। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে ভিন্নভাবে সম্মান দেখানো যেতে পারে। তবে প্রতিবন্ধী কোটা থাকা আবশ্যক।

চাঁদগাজী সাহেব বলেছেন ,

-যুদ্ধের শেষের দিকে রাজাকারেরা ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছে, তাদেরকে ক্ষতিপুরণ ও তাদের
সন্তানদের জন্য কোটার ব্যবস্হা করা নিয়ে আপনি
একটা ইশতেহার ছাড়েন!

এটা কি ধরনের কথা? আপনি সিনিয়র ব্লগার তাই বলে কি যা ইচ্ছা তা ই মন্তব্য করবেন। সব সময় মেনে নেয়া যায় না।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

রাকু হাসান বলেছেন:

আরোগ্য ভাই , আবারও আসায় বাড়তি ভালো লাগা । মতের অমিল থাকাটা স্বাভাবিক ।আমি আপনার মতামত কে শ্রদ্ধা করছি । আমি ইশতেহারে কোটা রাখার কথা বলেছি কিছু কারণে ।ইতিমধ্যে বলেছি ,আপনিও যোগ করেছেন । যখন একদম কোটা উঠিয়ে দেওয়া হবে তখন কিন্তু সবাই সুযোগ হারাবে ,সংস্কার প্রয়োজন আবারো বলবো । কোটা রাখলে সমস্যা নেই যদি ইশতেহারের পয়েন্টের আলোকে সংস্কার হয় ,তখন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের সংখ্যাটা কমে আসবে । খুব সামান্য হবে । আর ধরুন কেউ কোটা নিয়ে ,আবারও কোটা বহাল রাখার জন্য ব্যাপক সামাজিক উন্নয়ন মূলক কাজ ,তাতে হবে কি ,সামগ্রিক ভাবে দেশের ভালো হবে । আর কতটুকু ত্যাগ,পরিশ্রম করলে আর্ন্তজাতিক গণমাধ্যমে কারও কাজ প্রশংশিক হয় ,আপনার বুঝার বাকীও নেই । সেই অনুপাতে কাজ করলে এবং মুক্তিযোদ্ধা সন্তানের ,সন্তানের জন্য কোটা রাখার শর্তাবলি ঠিক করতে যথেষ্ট বেগ পেতে হবে বলে মনে । এতে অনেকেই চেষ্টা করবে কোটার সুবিধাটা নিতে ,ভালো কাজও কিছু না কিছু করবে ,সবাই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রশংশিত হবে না ,হবে কিছু সংখ্যক তারাই নতুন করে কোটার সুযোগ পাবে । যারা দেশের জন্য এত ভালো কাজ করবে তাঁদের সন্তানদের কোটার সুযোগ পুনরায় দিলে জাতির মাইন্ড কিছু নেই বলে মনে করি । আমি বলছি না,আমার মতামতটাই বেস্ট ,এখানে অনেক তর্ক বিতর্ক হতেই পারে ।

পরিশেষে আবার বলি ,আমার পোস্টে মতের অমিল,বা বিপক্ষে যুক্তি ,সমালোচনা সব কিছুর দরজা সবার জন্য খোলা ম,এটা করলে বিন্দুমাত্র মনে কিছু করবেরা না ,অভয় দিলাম । কোনো সমস্যা নেই । অনন্ত ব্লগিংয়ের ক্ষেত্রে প্রভাব পড়বে না । শুভকামনা জানবেন ভাই ।

২৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

বলেছেন: ১৭ নাম্বার পয়েন্ট টি বেষ্ট আইডিয়া --



কোটা নাকি যোগ্যতা বৃটেনের Brexit এর মত একটা ভোটের বিধান হলে ভালো।

কারো কোন দ্বিমত থাকলো না।


শুভ নববর্ষ প্রিয় রাকু হাসান।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৪

রাকু হাসান বলেছেন:

শ্রদ্ধাভাজন ভাইয়া । আপনার আগমনে ভালো লাগা । অনেক কৃতজ্ঞতা । এটা করা দরকার । শেষ জীবনে অর্থনৈতিক নিরাপত্তা রাষ্ট্রের নিশ্চিত করতে হবে ।চ্যালেঞ্জ ও বটে । কোনো সরকার যদি সীমিত করে হলেও চালু করতো ,সেটার সুফল ‍উক্ত সরকার বেশ ভালো করেই পেত বলে মনে হয় । হুম এখন পর্যন্ত কেউ এটা নিয়ে কথা বলি নি । অগ্রিম নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি আমিও । আগামী দিন ভালো কাটুক ,শব্দে শব্দে বুনন হোক নতুন কবিতা ।শুভকামনা ও দোয়া আমা্র সাথে থাকবে । শুভরাত্রি ।

২৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্নেহের রাকু ,

6 নম্বরে শিক্ষা কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে :- তুমি ক্ষমতায় আসার তিন মাসের মধ্যে তিনটি কমিশন গঠনের কথা বলেছ যেটা বড্ড তাড়াতাড়ি হলো বোধহয়। একটি কমিশনের প্রিপারেশন, কমিশনের কার্যকাল এবং তার রিপোর্ট পেশ বা ফলাফল প্রকাশ এসবের মধ্যে একটি গ্যাপ থাকাটা বাঞ্ছনীয় । বিপ্লব কিন্তু একদিনে আসেনা। তোমার পাঁচ বছরের কার্যকরের মধ্যে ধীরে ধীরে আটঘাট বেঁধে তবেই তোমাকে এগোতে হবে ।

এখানে তোমার মাদ্রাসা শিক্ষার উপর গুরুত্বারোপটি আমার ভালো লেগেছে । পাশাপাশি হাইটেক পার্ক নির্মাণ এর বিষয়টি বা এডুকেশন হার্ব' বিষয়টি অত্যন্ত ইন্টারেস্টিং লাগলো। তবে চৌদ্দ বছর বয়স পর্যন্ত শিক্ষাকে আবশ্যিক বা মধ্যাহ্নভোজের কর্মসূচিটির অনুপস্থিতির চোখে পড়ল। বেসরকারি বিদ্যালয় ও বেসরকারি মহাবিদ্যালয় গুলিতে রাস কামানো দরকার। তাদেরকে এডমিশন ডোনেশন টিউশন ফিস প্রভৃতি সংক্রান্ত বিষয়গুলিকে একটা গণ্ডির মধ্যে বেঁধে রাখাটাও আমার দৃষ্টিতে জরুরী।

কৃষি মত এখানেও সরকার শিক্ষা সংক্রান্ত বাজেট পেশ করে প্রতিবছর শিক্ষা খাতে কত খরচ করবে তার একটি এস্টিমেট দিতে পারে। সরকারের লক্ষ্য থাকবে বছরে কত গুলি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন , জুনিয়র স্কুল নির্মাণ বা জুনিয়র স্কুলকে মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত করা , মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে দ্বাদশ শ্রেণীতে উন্নীত করা এবং স্কুল ভবন নির্মাণ , কতগুলি নুতন শিক্ষক পদ সৃষ্টি ও তাদের বেতন খাতে ব্যয় বরাদ্দ প্রভৃতির একটি হিসাব রাখা । প্রতিবছর বন্যাতে দেশে যে দু/ তিন মাস পঠন-পাঠনে বিঘ্ন ঘটে; সেই সমস্ত এলাকার জন্য প্রতি তিন-চারটি বিদ্যালয়কে নিয়ে একটি বিদ্যালয় গুচ্ছ গঠন করে তার গ্রাউন্ড ফ্লোরে স্থায়ীভাবে ত্রাণ শিবির খুলে আপৎকালীন সময়ে ত্রাণের পাশাপাশি পঠন-পাঠনও চালিয়ে যাওয়া ব্যবস্থা রাখা ।

আজ আর আসছি না।।

নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল। আগামী কাল শান্তিতে ভোট দাও ও ভোট উৎসব পালন করো কামনা করি

নিরন্তর ভালোবাসে জানবে।।


২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

রাকু হাসান বলেছেন:



সত্যি আমি মুগ্ধ থেকে আরও মুগ্ধ হলাম । িএভাবে পয়েন্ট টু পয়েন্ট মতামত দিচ্ছ।এভাবে কয়জন দেয় ,খুব বেশি ব্লগার আমি পাইনি যাঁরা এভাবে মন্তব্য রাখে । হ্যাঁ,তিনমাসের মধ্যে কমিশন গঠন করার ব্যাপারটা তাড়াহুড়া হয়ে গেছে । আমিও সহমত এটাতে । বরং ধীরে ধীরে সুস্থে করা সবচেয়ে ভালো পন্থা । ইশতেহারে আমি সরকার গঠনের পরে জনসাধারণ কে দেখাতেই মূলত এই সময় টা দিলাম, যা দেওয়াও খুব একটা ঠিক হয়নি বলে মনে হচ্ছে । সময় টা বেশি অবশ্যই দরকার ,আমি মূলত একটি কমিশন গঠন করা সময়টা বুঝিয়ে ছিলাম । বাকিটা আরও সময়ের দরকার নিশ্চয় ।

একটি কমিশনের প্রিপারেশন, কমিশনের কার্যকাল এবং তার রিপোর্ট পেশ বা ফলাফল প্রকাশ এসবের মধ্যে একটি গ্যাপ থাকাটা বাঞ্ছনীয় । বিপ্লব কিন্তু একদিনে আসেনা। তোমার পাঁচ বছরের কার্যকরের মধ্যে ধীরে ধীরে আটঘাট বেঁধে তবেই তোমাকে এগোতে হবে ।---মহার্ঘ মন্তব্য করছ ।

কৃষি মত এখানেও সরকার শিক্ষা সংক্রান্ত বাজেট পেশ করে প্রতিবছর শিক্ষা খাতে কত খরচ করবে তার একটি এস্টিমেট দিতে পারে। সরকারের লক্ষ্য থাকবে বছরে কত গুলি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন , জুনিয়র স্কুল নির্মাণ বা জুনিয়র স্কুলকে মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত করা , মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে দ্বাদশ শ্রেণীতে উন্নীত করা এবং স্কুল ভবন নির্মাণ , কতগুলি নুতন শিক্ষক পদ সৃষ্টি ও তাদের বেতন খাতে ব্যয় বরাদ্দ প্রভৃতির একটি হিসাব রাখা---এ রকম পরিকল্পনাই আমাদের দরকার । কিন্তু সেই স্বপ্নও দেখি না । আশাবাদী ।আমাদের পলিকল্পনার চেয়ে কুপরিকল্পনা বেশি হচ্ছে । তবে অবশ্যই শিক্ষাখ্যাতে সাফল্য আছে ,মান কমছে।
প্রতিবছর বন্যাতে দেশে যে দু/ তিন মাস পঠন-পাঠনে বিঘ্ন ঘটে; সেই সমস্ত এলাকার জন্য প্রতি তিন-চারটি বিদ্যালয়কে নিয়ে একটি বিদ্যালয় গুচ্ছ গঠন করে তার গ্রাউন্ড ফ্লোরে স্থায়ীভাবে ত্রাণ শিবির খুলে আপৎকালীন সময়ে ত্রাণের পাশাপাশি পঠন-পাঠনও চালিয়ে যাওয়া ব্যবস্থা রাখা । --এই অংশও আমাকে আবেশিত করলো ,আমার মাথায় এমন কোনো আইডিয়া ছিলো ।
:) :)
ভাইপোর প্রতিও আমার নতুন বছরের শুভেচ্ছা রইলো । নতুন বছর খুব ভালো যাক । আর্শীবাদ করছি ।

২৬| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

নীলপরি বলেছেন: প্রতিটা বাস্তব সম্যসার এতো যুক্তিযুক্ত সমাধানের পথ দেখিয়েছেন যে খুব ভালো লাগলো । বিরাট কিছু স্বপ্নের প্রয়োজন নেই । আপনার মতো এরকম স্বচ্ছ ও যুক্তিযুক্ত ইশতেহারই মানুষ চায় ।
+++++++
শুভকামনা

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১১

রাকু হাসান বলেছেন:

আপনার কাছে যুক্তিযুক্ত মনে হওয়ায় ভালো লাগা আামার । + প্রদানে কৃতজ্ঞা । এমন মন্তব্য নতুন লেখার উৎসাহ প্রদান করে । শুভেচ্ছা ও শীতের রাতের শুভেচ্ছা ।

২৭| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৪

পুলক ঢালী বলেছেন: রাকু ভাই আপনার ইস্তেহার স্বপ্নের মত মনে হল। সবার আগে প্রতি পদে পদে দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে নাহলে কোন ইস্তেহারই সাফল্যের মুখ দেখতে পারবে না। ক্যাডার সার্ভিসকে ৩ বৎসর মেয়াদী চুক্তি ভিত্তিক করতে হবে কারন একবার ক্যাডার হলেই তারা জনগনের সেবকের বদলে প্রভু হয়ে যায়। মন্ত্রী বদলায় কিন্তু সচিব বদলায় না। বিষয় ভিত্তিক ক্যাডার নিয়োগ দরকার স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ে নীতি নির্ধারনী সবাইকে ডাক্তার হতে হবে। ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টে সবাইকে ঐ বিষয়ে ডিগ্রী থাকতে হবে এরকম আরকি!
আপনার চাহিদানুযায়ী পরিকল্পিত ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার শিক্ষার কারিকুলামের আইডিয়াটি চমৎকার। আমাদের দেশের ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার আমেরিকায় উবার চালায়! কেন ? কারন উন্নত দেশের শিক্ষার সাথে আমাদের দেশের শিক্ষার মানে আকাশ পাতাল ফারাক এমনটা হবে কেন? আমাদের শিক্ষাকেও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করলে বিদেশে অবস্থানরত অনেক দেশ প্রেমিক শিক্ষক গবেষক স্বেচ্ছায় দেশে ফিরে যাবেন ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

রাকু হাসান বলেছেন:

পুলক ভাইয়া সালাম নিবেন । আশা করি ভালো আছেন । আমার কাছেও মনে হয় ইশতেহারের দাবি গুলো বাস্তবায়ন করতে সময় লাগবে ।
বিষয় ভিত্তিক ক্যাডার নিয়োগ দরকার স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ে নীতি নির্ধারনী সবাইকে ডাক্তার হতে হবে।--খুব সুন্দর বলেছেন সহমত আমিও । নীতি নির্ধারনী পর্যায়ে ডাক্টার না হলে সমস্যা,সেই সমস্যা এখনও হচ্ছে ।
শিক্ষা বিষয়ক আইডিয়াটা পছন্দ হয়েছে বলে আন্তরিক ধন্যবাদ ভাইয়া ।
বিদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার আকাশ পাতাল ফাঁরাক টা অনেক দিনের । কিন্তু অনেক কথা হলেও ,উন্নতি করার কাজ দেখি না ,উল্টা প্রশ্ন ফাসের মতো বির্তক সৃষ্টি হয়েছে । খুব হতাশা জনক ব্যাপার ।
অনেক গবেষকরা দেশে আসতেই চাই ,দেশপ্রমের টানে কিন্তু তাঁদের সেই রকম সুযোগ সুবিধা সরকারের দেখনোর বিকল্প নেই ।
মন্তব্যে নিজের ছাপ রেখে গেলেন ।অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

২৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: না পড়েই লাইক দিলাম!
নিজেদের মার্কার ইশতেহার যাই থাকুক, অবশ্যই জিন্দাবাদ।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৮

রাকু হাসান বলেছেন:

প্রতি উত্তর পড়ে আসলাম । শুভকামনা করি দেশের দিনগুলো ভালো কাটুক । লাইকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা । স্পষ্টবাদী মন্তব্য রাখায় শ্রদ্ধা বেড়েছে ।

২৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৭

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



প্রিয় 'রাকু হাসান' ভাই। চমৎকার একটি ইশতেহারের জন্য ধন্যবাদ আপনাকে। আপনার প্রতিটি পয়েন্টই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক এডভান্সড মানসিকতা নিয়ে বিষয়গুলো নিয়ে ভেবেছেন। রাজনৈতিক দলগুলো আমাদের এই ইশতেহারগুলো মনোযোগ দিয়ে পড়লে দেশের উপকারে আসতো।

শুভ রাত্রি।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৪

রাকু হাসান বলেছেন:

প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগেলো । তাড়াহুড়া করে লিখছি কোনো রকম । লিখতে গেলে দেখছি ,অনেক ভাবতে হয় ,সময় দরকার ভালো ইশতেহার দিতে । আমার রাজনীতিক জ্ঞানও খুব কম তাই লিখদে বেগ পেতে হয়েছে । হ্যাঁ,এডভান্স হয়ে গেছে ,আমি এমনটাই ভাবি । সেই আলোকেই লিখছি। আপনার ইশতেহার খুব সুষম লাগেলো । আপনি মৌলিক বিষয়গুলোর উপর গুরুত্ব দিয়েছেন । কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো এমন মৌলিক বিষয় নিশ্চিত করতেও আামাদের ইশতেহারে লিখতে হয় ,আশ্বাস ,প্রতিশ্রুতি দিতে হয় ।আপনার ইশতেহার ভালো লেগেছে আমারও ।
শ্রদ্ধেয় ভাইয়ের মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো । আশা করছি ভালো আছেন এবং ভালো থাকুন ।

৩০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:২১

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমার দেখা ভোট : জনগনের ভাবনা
................................................................................................
কিছুক্ষন আগেই সংবাদ এলো ২/১ জনের প্রান গেল , ব্যালট বক্স ছিনতাই হলো,
পুলিশের ঘুম হারাম হলো । কেন এই সহিংসতা ???
..................................................................................................
আমার ব্লগে আসুন "ভোট দিন "

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৮

রাকু হাসান বলেছেন:

আমিও অনলাইনে আসতেই খবর পেলাম নিহত হওয়া,সংর্ষের । ভালো লাগছে না । হত্যা শুরু ।আপনার ব্লগে যাচ্ছি ।

৩১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৫৫

চাঙ্কু বলেছেন: ভুটের আগের দিন এইডা আবার কিরাম ইশতেহার জেডা? তবে পয়েন্টগুলা পছন্দ হইছে। আমার পার্টি - নামডাও পছন্দ হইছে!

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৫

রাকু হাসান বলেছেন:

হাহাহা ওরে জেডা ,নেট হরতাল দিছিলো :( । তবু দিলাম,লেখাটা প্রস্তুত ছিলো ,না দিলে তো লেখাটি আর দেওয়া সুযোগ হয়তো হবে না । এই যে পছন হইছে হেইডাই কথা :P B-)) । নামটি পছন্দ হওয়ায় অনেক খুশি হলাম ।আমারও খুব পছন্দ এটা ।
তো জেডা আছেন কিরাম ,দেখা নাই ,কথা নাই , :( । ব্যস্ততা কমছে কি ?

৩২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:৪২

চাঙ্কু বলেছেন: ইন্টারনেটও এখন বদ হয়ে গেছে, হরতাল দেয়। আফসুস জেডা।

আছি ভালোই। ব্যস্ততা আসলে এখন অনেক কম কিন্তু ব্লগে পড়ার মত বেশী লেখা পাই না বলে তেমন আসা হয় না। তোমার কি অবস্থা? ভোট কিরাম দিলা?

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৯

রাকু হাসান বলেছেন:
কত কিছু দেখতে হবে । আমি ভালো জেডা ,সত্যি খারাপ লাগলো কথা শুনে । জেডা অবশ্য কোবতার বই পড়ে এখন কুবি হওয়ার এক্কান সুযোগ আছে ;)
জেডা প্রথমত আমার আসনে প্রার্থী পছন্দ হয় নি,অযোগ্য মনে হয়েছে ,এছাড়া নির্বাচনের পুরো প্রক্রিয়া আমাকে সন্তুষ্ট করতে পারেনি তাই আমার ভোটাধিকার প্রয়োগ করার সুযোগ হয়নি । হয়তো আমি না দিলেও দেওয়া হয়ে গেছে ।

৩৩| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫১

খায়রুল আহসান বলেছেন: ৩ নম্বর পয়েন্টটার একটু ব্যাখ্যা প্রয়োজন ছিল।
ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা সেনাবাহিনীর উপর ন্যস্ত করা ঠিক হবে না। যার যেটা কাজ, সেটা তাদেরই করা উচিত। কেউ ভাল কাজ দেখাতে না পারলে পদচ্যূত করে তাদের জায়গায় নতুন লোক নিয়োগ দেয়া সমীচীন।
সরকারী কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হলে শুধু তিরস্কৃত করলে চলবে না। তাদেরকে পদাবনতি অথবা পদচ্যূত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। অন্যদের বিরুদ্ধেও অপরাধ অনুযায়ী আইনের আশ্রয় নেয়া উচিত।
১০ নং পয়েন্টটার জন্য ধন্যবাদ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:০৭

রাকু হাসান বলেছেন:


স্যার ,ঠিক বলেছেন ৩ নম্বর পয়েন্ট আরেকটু ব্যাখ্যা করলে ভালো হতো । সম্প্রতি আমাদের পরাষ্টনীতি ভুগিয়েছে । আমি মনে করি ,একজন মানুষ যেমন সবার সাথে বন্ধুত্ব বজায় রাখে চলতে পারে না ,তেমনি রাষ্ট্রও পারবে না ,এটা অসম্ভব ব্যাপার । তাই আমাদের পরাষ্ট্রনীতি এমন হওয়া উচিত যা বাংলাদেশর সার্থ সংরক্ষন করবে । আর সেই ভাবেই আমাদের পরাষ্ট্রনীতি হওয়া উচিত ।
বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকে পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করে আসছে কিন্তু আমরা কোনো সরকারের আমলে এই সেক্টরে আশানুরুপ ফলাফল পাই নি । তাই আস্থা হারিয়েছি ।যেহেতু জনসাধারণ ঠিকই আইন মানে ক্যান্টনমেন্ট এরিয়াতে ,যখন সেনাবাহিনী থাকবে তখনও নিশ্চয় মানতে বাধ্য হবে । অতীত ইতিহাস বলে আমরা খুব একটা আইন মানি না , খুব বেশি বাধ্য না হয় । সেনাবাহিনী যেমন শৃঙ্খলিত ,সেই আলোকে তারা নিশ্চয় একটা ভালো ট্রাফিক ব্যবস্থা উপহার দিতে পারে । সেনাবাহিনী আমাদের খুব কম হতাম করেছে । তাই আশা বাদী । আপনার দেখানো অন্য পয়েন্টটা কার্যকরি । ব্যাপক সংস্কার কাজ করলে অপরাধী কে শাস্তির আওতায় আনলে সেনাবাহিনী আনার প্রশ্নই আসে না ।

সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করায় আন্তরিক ধন্যবাদ ও শ্রদ্ধা রইলো আমার ,আপনার প্রতি । সালাম জানবেন স্যার ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.