![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কয়লাসহ দেশের প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন........
বিদ্যুৎ-গ্যাসের অধিকার এবং জ্বালানী নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন গড়ে তুলুন.........
ঢাকা - ফুলবাড়ী লংমাচ সফল করুন............
http://www.mediafire.com/?2w2fjginc1qycng
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩১
নতুনের পথে অনন্ত যাত্রা বলেছেন:
সাবধান........ মিছিলে মাইর কিন্তু পিছন থেকেই শুরু হয়!!!!
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:৩৪
পুংটা বলেছেন: তইলে কিন্তু যুদ্ধেই যামু না
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০০
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: ইহা একটি আবেগী স্লোগান।
বিষয়টা এমন - আমার বোনকে আমি খুব ভাল পাই। জীবন গেলেও - বোনকে বিয়ে দিয়ে অন্যের বউ হতে দিব না।
কয়লাসহ দেশের প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ রক্ষায় ঐক্যবদ্ধ হোন
এটা এমন না হয়ে , এমন হওয়া উচিত : কয়লাসহ দেশের প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ এর সর্বাত্বক ব্যবহার নিশ্চিত করে, অতিরিক্ত অংশ রপ্তানীর মাধ্যমে দেশকে উন্নয়নের লক্ষে ঐক্যবদ্ধ হোন।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৫
প্র।ইভেট বলেছেন: View this link
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:১৯
প্র।ইভেট বলেছেন:
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫০
তারিক মাহমুদ (তারিক) বলেছেন:
জিসান শা ইকরাম: যে কোন বিষয়কেই চাইলে উড়িয়ে দেওয়া যায়, যেমন - "ইহা একটি আবেগী স্লোগান(!)" - উপড়ের বক্তব্যে দিয়েছেন।
জাতীয় কমিটি (তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যু-বন্ধর রক্ষা জাতীয় কমিটি) ১০ বছরেরও বেশি দীর্ঘ সময় ধরে জাতীয় সম্পদ রক্ষার এই আন্দলোন করে আসছে। এবং এই আন্দোলনের ন্যায্যতা আপনি যদি বুঝতে না পারেন, ধরতে না পারেন; তবে সাই ব্যার্থতা আপনারই। ২৬শে আগষ্ট ২০০৬ সালে ফুলবাড়িতে ৩ টি তাজা প্রাণ শাহাদাত বরণ করেছেন, জাতীয় সম্পদের উপড় মালিকানা জগনের নিশ্চিত করার জন্য, ভিটে মাটি থেকে উচ্ছেদ না হওয়ার জন্য এবং প্রকৃতি-কৃষি ও সামগ্রীক প্রতিবেশকে রক্ষা করার জন্য। জাতীয় সম্পদের উপর জনগনের মালিকানা ও র্কতিত্ব, র্সাবোভৌম ক্ষমাতার অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
আপনার কথা মত - "কয়লাসহ দেশের প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ এর সর্বাত্বক ব্যবহার নিশ্চিত করে, অতিরিক্ত অংশ রপ্তানীর মাধ্যমে দেশকে উন্নয়নের লক্ষে ঐক্যবদ্ধ হোন" - এ প্রসংঙ্গে শুধু এইটুকুই বলি, কয়লাসহ দেশের প্রাকৃতিক ও খনিজ সম্পদ এর সর্বাত্বক ব্যবহার নিশ্চিত করে, অতিরিক্ত অংশ রপ্তানীর মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের জন্য আগে এই সম্পদের মালিকানা নিশ্চিত করতে হয়, এই সম্পদকে লুটপাটের হাত থেকে রক্ষা করতে হয়। তবেই এর সর্বাত্বক ব্যাবহার নিশ্চিত করা এবং অতিরিক্ত আংশ রপ্তানীর কথা বিবেচনা করা যায়। আপনি কি বলেন?
এটা নিশ্চিত বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সরকারগুলো কখনই জতীয় সম্পদের উপড় বহুজাতীক আগ্রাসন ও লুটপাটকে প্রতিরোধতো দূরে থাকে প্রতিবাদ করার মতও কাজ করে দেখায় নি। এইটা প্রমাণিত।
এই নিয়ে আরো কথা বলা যায়। এই বিয়ষটা যাদের মাথায় এত লেখা-লেখি, এত আন্দোলন, এত আলোচনার পরেও যাদের মাথায় ঢোকে নাই, তাদের মাথায় আর কোন ভাবেই ঢুকবে না বলেই আমার মন হয়। তাও আপনার চিন্তার খোরাক দিতে লিচের লিংটা শেয়ার কারলাম। পড়ে দেখবেন।
কেয়ার্ন-মন্ত্রণালয় চুক্তি: ”তৃতীয় পক্ষে”র কাছে গ্যাস বিক্রির রাজনীতি-অর্থনীতি
আর আনু মুহম্মদের লেখা-লেখিতো আছেই।
ধন্যবাদ।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:৫৪
মুহাম্মদ মামুনুর রশিদ বলেছেন: কয়লার উপযুক্ত ব্যবহারের মাধ্যমে বিদ্যুত সমস্যার অনেকটাই সমাধান সম্ভব।
৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:২৬
জিসান শা ইকরাম বলেছেন: তারিক মাহমুদ (তারিক) , ভাই সাহেব , মালিকানা গেল কই ?
মনে করা যাক- এই স্লোগান টা - মধ্যপ্রাচ্যের তেল বিক্রেতা দেশ সমুহের,
জনগন এবং শেখদের পছন্দ হইল।তাহারা আগামী কাল থেকে আর তেল বেচব না। কেমন হয়?
৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১০ বিকাল ৫:১৩
তারিক মাহমুদ (তারিক) বলেছেন:
জিসান শা ইকরাম: ভাই, উপরে "প্র।ইভেট"র শেয়ার করা "হিজবুত তাহরীরে" হ্যান্ড বিলটা দেখেন। ওই খানে লেখা আছে ৯৪% মালিকানা বহুজাতিক কোম্পানীর। আর ৬% বাংলাদেশের জনগনের। সো, মালিকানা গেল কই- আপনার এই প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন আশা করি। এছাড়াও "উন্মুক্ত পদ্ধতি" কয়লা খনন করার বিষয়টাও আছে। ওইটা নিশ্চয়ই জানেন। আপনাকে তো আগেও বলছি, এইটা নিয়া অনেক লেখা-লেখি হইছে। ইচ্ছা হইলে নিচের লিংক একটু দেখতে পারেন। আর যাদি- "যত যাই হোক তালগাছ আমার"- এইরকম মনে করেন, তাহলে আর কিছু বলার নাই।
আনু মুহম্মদের প্রবন্ধ, জোবায়ের জামানের "বিশেষজ্ঞ" প্রতিক্রিয়া এবং "দেশের স্বার্থ"
আর মধ্যপ্রাচের দেশ সমূহের সাথে বাংলাদেশের যে তুলনা করলেন, তার উত্তরে অনেক কথাই বলা যায়। আপনার তুলনা খন্ডন করে দেখানো যায়। তবে, সমস্যা হলো, সব কিছুর সাথে সব কিছুর তুলনা হয় না।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১:২৬
পুংটা বলেছেন: আমি আছি... মাইরের পিছে, দৌড়ের আগে