![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আত্মার সৎকারে দিনগুলো বহমান
আমি গল্প বললে সেটা চিঠি কিংবা কবিতা হয়ে যায়। আবার চিঠি লিখলে নাকি ছন্দের মতো শোনায়।যেটা এখন লিখতে যাচ্ছি সেটা নিছক কল্পনা ভেবে এড়িয়ে যেতে পারো। কিংবা ভেবে নিতে পারো, নক্ষত্রের মিহি আলোকতলে এগুলো আমাদের অভিসারে মৌণতার সংলাপ।
কৃষ্ণপক্ষের তৃতীয়ায় যেদিন তোমার হাত ধরেছিলাম সেদিনই হয়তো প্রেমিক থেকে প্রথমবার পুরুষ হয়েছিলাম।
পৌরষত্বকে বাংলা সাহিত্যে যেভাবে প্রগাঢ় দ্বায়িত্বভার দেওয়া হয়েছে, আমি কখনো তেমন বোধ করিনি।
তীব্র আকাঙ্ক্ষা থেকে নির্লিপ্ততাকে বরন করে নেওয়ার পথটা কিন্তু বেশ দীর্ঘ।
এইযে এক ছাউনির নিচে একসাথে ৪ অব্দ পার করে দেওয়া, এটাই কি কম কথা বলো?
বৈয়াকরণিক হিসেবে কত তিথিই তো গেছে দুজনার, আলাদা নি:শ্বাসে!
যখন কবিতা লিখতাম তখনকার একটা লাইন মনে পড়ছে
"আর কত অদৃষ্টের কথা ভাবাবে ভয়াবহ অনিশ্চয়তা"
অথচ জীবন তো নির্মল হওয়ার কথা ছিলো,
ক্রমেই জটিল করে তোলা এ জীবন যদি জীবনানন্দের কবিতার মতো হতো,
"যে-জীবন ফড়িঙের, দোয়েলের— মানুষের সাথে তার হয়নাকো দেখা"
তবে আর্তনাদ কি কম হতো কিছু?
জীবন আপাদমস্তক ই সুন্দর।
চারিপার্শ্বে নেমে আসুক তোমার ঝরণার মতো আলো, হৃদয় ভরে যাক বিশুদ্ধতায়।
সুখ, হাসি, আনন্দ, ও সফলতার কামনাই
এই লাইনগুলোই নাহয় দিলাম এবারের উপহার।
©somewhere in net ltd.