|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনিমেষ হৃদয়
ভালো নাম হাসান শাহরিয়ার হৃদয়। সাধারণ বাঙ্গালী ছেলে।আমার স্বপ্ন-ও খুব সাধারণ।বই আমার নিত্য সঙ্গী।গল্প-উপন্যাস, কম্পিউটার ছাড়া এক মুহূর্তও চলেনা।কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে নিজেকে বেশ অন্যরকম মনে হয়।মাঝে মাঝে মনে হয়,পৃথিবীর একজন মানুষের সব দুঃখ -ও যদি দূর করতে পারতাম!কিন্তু খোদা আমাকে সেই সামর্থ্য দেন নি,সাধারণ মানুষ হিসেবেই সৃষ্টি করেছেন।তাই কখনো খুব অসাধারন হতে ইচ্ছে করে।নিজেকে অনেক সময়ই বুঝতে পারিনা।চেষ্টা করি খুব।বলা বাহুল্য,বরাবর-ই ব্যর্থ হই।হয়তো খুব কাব্যিক হয়ে গেল,কিন্তু নিজেকে প্রকাশ করতে এর চেয়ে ভাল ভাষা আমার জানা নেই...... rhidoo.fswঅ্যাটgmail.কম।
(ভক্তদের জন্যে সুখপাঠ্য, যারা সহ্য করতে পারেননা তাদের জন্যে অবশ্যপাঠ্য!)
২০০৬ সালের শেষদিকে। আমার ছোটভাই পরীক্ষায় খারাপ করেছে। ভালরকম খারাপ। যদিও ছোট ক্লাসে সবারই একটু-আধটু ফেল করার অভ্যাস থাকে, তবুও আম্মুর রাগ দেখে কে! ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল বলে কথা, যে ছেলে লাস্ট ফাইনালে সিক্সথ হয়, সে ছেলে কিভাবে এবারের হাফ ইয়ার্লিতে ফেল করে? 
আম্মু শুরু করল কারণ উদ্ঘাটন। টানা ২০ মিনিট ওর স্কুলের ব্যাগ আর রুমে চিরুনী তল্লাশীর পর পাওয়া গেল আসল রহস্য! হ্যারি পটার নামক গাঁজাখুরি গল্পের তিন-তিনটা বই! একটা ওর তোষকের নিচে, একটা আমার তোষকের নিচে, আরেকটা ওর টেক্সটবইয়ের চিপায়।
যদিও আমি নিজে ভয়াবহ বইয়ের পোকা, তবুও ‘বাচ্চাদের জাদু শেখানোর বই’ ধারণা নিয়ে হ্যারি পটারের প্রতি তখন যথাযথ বিরক্তি ছিল, তাই কোনটাই পড়া হয়নি; প্রথম পার্ট সিনেমা একটু দেখেছিলাম, ঝাড়ুর উড়াউড়ি পর্যন্ত দেখে নাক কুঁচকে বন্ধ করে দিয়েছি।
‘সৌভাগ্যবশত’, বিভিন্ন গার্ডিয়ানের কাছ থেকে আম্মুর ততোদিনে কানে এসেছে, হ্যারি পটার নামে তিন গোয়েন্দার মতো আরেক নেশা বাচ্চাদের মাথা খারাপ করে দিচ্ছে। আম্মু আসলে বই খুব বেশি কিনে না দিলেও মোটামুটি ভালই দিত, তবে তিন গোয়েন্দা, মাসুদ রানা, হ্যারি পটার, হুমায়ুন আহমেদ ইত্যাদি ‘নেশা’তে ঘোর আপত্তি ছিল। তাই ফিলসফারস স্টোন, চেম্বার অফ সিক্রেটস আর প্রিজনার অফ আজকাবান মোটামুটি দু টুকরো করে আম্মু আমাকে ফেলে দিতে বলে বলল, ‘তোকেও যেন আর এইসব বই ধরতে না দেখি!’
শত হলেও বই বলে কথা, ফেলে দিই কিভাবে! তাই শেলফেরই নিচের দিকে ঢুকিয়ে রাখলাম বইগুলো। ফিলসফারস স্টোন বইটা কিছুটা অক্ষত আছে দেখলাম, কি মনে করে ভাবলাম একটু চোখ বুলাই।
তখন ছিল সন্ধ্যা। সেদিন সারারাত, পরের দুদিন স্কুল ও বাসায় লুকিয়ে লুকিয়ে টানা পড়ে শেষ করলাম ফিলসফারস স্টোন। সাথে সাথে দ্বিতীয় বইটা তুলে নিতেই দেখি আম্মুর হাতের নিপুণ কারুকার্যে সেটার অনেক অংশই উধাও! 
শেষে এক বন্ধুর কাছ থেকে পরের দুটো নিয়ে আসলাম, যাকে আমি মাঝে মাঝেই পটারভক্ত হওয়ার কারণে ঠাট্টা করতাম!
পরের কয়টা দিন কেমন ঘোরের মধ্যে কাটল। কিসের পড়াশোনা কিসের কি... হোগার্টসের আনাচে-কানাচে ঘুরেই কুল পাইনা! তিন নম্বরটা শেষ করেই ছটফট করতে লাগলাম চার নম্বরের জন্যে, কিন্তু ওই বন্ধুর কাছে সেটা ছিল না। শেষে নিজের জমানো টাকা দিয়ে গবলেট অফ ফায়ার আর অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স কিনে আনলাম।
আমি হলফ করে বলে পারি, আমার কৈশোরের অন্যতম সেরা কিছু সময় ছিল পরের দু মাস। পরীক্ষার জন্যে ধীরে ধীরে পড়েছি, কিন্তু হ্যারি পটার বলে কথা! তাই ফাইনাল পরীক্ষায় ফেল না করলেও রীতিমতো টিটিপি অবস্থা। আম্মুর চোখরাঙানি-টাঙানি খেয়ে সুন্দরমতো রুমে এসে কম্বলের নিচে ঢুকে টর্চ জ্বেলে দিয়ে অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স পড়ছি। ঠিক এমনই সময় ঘটল আমার জীবনের অন্যতম দুঃখের ও আফসোসের ঘটনা! 
কতোক্ষণ ধরে পড়ছি মনে নেই। ‘দ্য আই অফ দ্য স্নেক’ চ্যাপ্টার। ক্রিসমাসের ছুটির আগে শেষ DA মিটিং-এর পর চো চ্যাং আর হ্যারি একা ঘরে দাঁড়িয়ে আছে। চো ছাদে ঝোলানো ফুলগুলোর দিকে তাকিয়ে বলল, ‘Mistletoe’। আমার অবস্থাও হ্যারির মতোই। সারা গা অবশ, হার্টবিট দ্বিগুণ হয়ে গেছে (মনে হচ্ছিল চো যেন আমাকেই বলছিল!)... চো কান্নাভেজা স্বরে বলল, ‘I really like you, Harry’। :#> :#> :#> তারপর ধীরে ধীরে হ্যারির দিকে আগাতে লাগল, এই সময়...
‘হৃদয়!!!’ :-& :-&
হৃৎপিন্ড যেন ধড়াস করে গলায় চলে এল, দু হাত লাফিয়ে উঠে কম্বলসুদ্ধু দুদ্দাড় মাটিতে ধপাস! আমার সামনে চোখ দিয়ে আগুন বের করে দাঁড়িয়ে আছে মিসেস উইসলি, যাকে ওই মুহূর্তে আম্মুর মতো দেখাচ্ছিল! :-&:-&
হতচকিত অবস্থা থেকে বাস্তবে ফিরে এসে টের পেলাম ওটা আম্মুই, ওরফে সাক্ষাৎ মিসেস উইসলি! এবং মসজিদ থেকে ফজরের আজান দিচ্ছে!
বিশ্বাস করুন, আম্মুকে বিন্দুমাত্র ভয় লাগছিল না, কিন্তু আমার ভেতরটা ফেটে যাচ্ছিল তারপর কি হল জানার জন্যে! কিন্তু সে সৌভাগ্য কি আর হয়?
আমার অসীম দক্ষতায় বইটা টুকরো টুকরো হওয়া থেকে বেঁচে গেলেও বাঁচতে পারল না আমার শেলফ, ওটায় তালা মারা হল। তাতে কি! অনেকদিন ধরে অনেক কষ্টে বাথরুমে, বাসার ছাদে গিয়ে পড়ে তবে শেষ করলাম অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্স।
সেই অবধি ওটা বেস্ট ছিল। হাফ-ব্লাড প্রিন্সের জন্যে ছটফট করছিলাম, কিন্তু তার আগে সিনেমাগুলো দেখব ঠিক করলাম। কিন্তু প্রথম চারটা সিনেমা দেখে যারপরনাই হতাশ। মূল বইয়ের একশ’ ভাগের একভাগ স্বাদও সিনেমায় পাওয়া যাবে না। শুধুমাত্র দুর্দান্ত অভিনয় আর দারুণ ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট ছাড়া তেমন কিছু নেই। তবু চার নম্বর সিনেমাটা কিছুটা ভাল লেগেছিল।
তারপর আর কি। প্রায় এক বছর পর হাফ-ব্লাড প্রিন্স পড়লাম। ডাম্বলডোরের মৃত্যুতে বিহবল হয়ে থাকলাম। কিছুদিন পর ডেথলি হ্যালোজ বের হল, নাওয়া-খাওয়া-ঘুম বন্ধ রেখে সেটাও এক টানে শেষ করলাম। সত্যি বলতে কি, সপ্তাহখানেক আমার মন খুব খারাপ ছিল... মেনে নিতে পারছিলাম না যে হ্যারি পটার শেষ হয়ে গেল!
আচ্ছা... ঠিক কি আছে হ্যারি পটারে? যা অন্য দশটা বইয়ে নেই?
আমি এককথায় বলব, Complexity full of Simplicity। এতো ব্যতিক্রম, এতো জটিল প্লট যে এতোটা সহজভাবে লেখা যেতে পারে, রাওলিং কে না দেখলে বিশ্বাস হতো না। আপনি যদি এখনো হ্যারি পটার না পড়ে থাকেন, তাহলে বাজি ধরে বলতে পারি, এতোটা ব্যতিক্রম কিছু আপনি কখনো পড়েননি! 
রাওলিং-এর লেখনী নিয়ে বলার কিছু নেই। কোন পর্যায়ের লেখনী হলে বাচ্চা থেকে বুড়ো লেখা গিলে ফেলতে পারে, তা বলা বাহুল্য। এমনকি বড়দের জন্যে হ্যারি পটারের অ্যাডাল্ট এডিশনও বের হয়েছে। অবশ্য সাধারণটা সাথে সেটার পার্থক্য শুধু মলাটে; চিন্তা করুন আপনার অফিসের বস আপনার বাসার এসে দেখল আপনি বাচ্চাদের রূপকথার মতো চঙবঙে কার্টুন প্রচ্ছদের কোন বই পড়ছেন, তাহলে আপনার কেমন লাগবে? তাই বড়দের জন্যে একটু ভিন্ন মলাটের এডিশন।
অ্যাডাল্ট এডিশন
টুইস্ট আর ফান সম্ভবত হ্যারি পটারের নেশা জাগানীয়ার মূল কারণ। আপনি কোনভাবেই আন্দাজ করতে পারবেন না পরবর্তী পাতায় কি অপেক্ষা করছে, এবং এতো হিউমেরাস সব জায়গা পাবেন যা অনবরত কমিক রিলিফের কাজ করবে! বিশেষ করে শেষ তিনটা বইতে রাওলিং-এর সেন্স অফ হিউমার, বিভিন্ন চরিত্রের বুদ্ধিদীপ্ত ডায়লগ, সোজাসাপ্টা ফান সারাক্ষণই আমাকে মাতিয়ে রেখেছে। অনেক সিরিয়াস জায়গাতেও আপনি হেসে ফেলতে বাধ্য হবেন।
জে কে রাওলিং-এর সাথে ড্যান র্যাডক্লিফ, রুপার্ট গ্রিন্ট, এমা ওয়াটসন
আমার মত আরও অনেকেই বিশ্বাস করেন ডাম্বলডোর আর স্নেইপ বিশ্বের অন্যতম যুগান্তকারী দুটো চরিত্র। ডাম্বলডোরের যে প্রবল ব্যক্তিত্ব প্রবল আর মেধার ছাপ প্রতিটা বইতে ফুটে উঠেছে, তাতে ভেতর থেকেই ডাম্বলডোরের প্রতি একটা শ্রদ্ধা চলে আসে। এবং আমার মনে হয়েছে মনে হয়েছে সম্পূর্ণ হ্যারি পটার সিরিজে ডাম্বলডোরের মতো বুদ্ধিদীপ্ত, প্রত্যুতপন্নমতিতা সম্পন্ন ডায়লগ আর কেউ দেয়নি। পাঁচ নম্ব বইয়ের ‘The Hearing’ চ্যাপ্টার, হ্যারির সাথে ডাম্বলডোরের বিভিন্ন কথোপকথন যা প্রতিটি বইতেই রয়েছে, তার বড় প্রমাণ। তবে বলে রাখি, হ্যারি পটার সিনেমার প্রথম দুটি ছাড়া অন্য কোনটির ডাম্বলডোরকেই আমার বিন্দুমাত্র পছন্দ হয়নি। এতো ওজনদার, রহস্যময় ক্যারেক্টারটাকে রীতিমতো ফানি বানিয়ে ফেলেছে।
হ্যারি পটার সমালোচকরা বলে থাকেন এখানে নাকি ভাল আর খারাপের পার্থক্যটা খুব সুস্পষ্ট, তাই এতে ভাবনা-চিন্তার খোরাক নেই। কিন্তু স্নেইপের মধ্যে এর চমৎকার জবাব রয়েছে। এই একটা চরিত্র নিয়েই আপনি সারাক্ষণ দোদুল্যমান থাকবেন, ভাল নাকি খারাপ? সন্দেহ নেই, হ্যারির সাথে সাথে তার প্রতি আপনার মধ্যেও চরম একটা ঘৃণা তৈরী হবে, যদিও স্নেইপের সাথে হ্যারির তীব্র হিংসাপূর্ণ জায়গাগুলো নিঃসন্দেহে দারুণ উপভোগ্য। কিন্তু তার উপর ডাম্বলডোরের বিশ্বাসই সবকিছু উলটাপালটা করে দেয়; মাঝে মাঝে মনে হবে হ্যারিও কম বাড়াবাড়ি করছে না! এবং সাত নম্বরের অন্যতম অ্যান্টাগোনিস্ট স্নেইপ। বলে রাখি, আমার মনে হয়েছে সিনেমায় স্নেইপের চরিত্রে অভিনয় চমৎকারভাবে পারফেক্ট। 
এছাড়া রন, হারমিওন তো আছেই। আমার প্রায়ই মনে হয় ঠিক এতোটা বড় ক্ষেত্র নিয়ে এর আগে কোন উপন্যাস সিরিজ লেখা হয়নি। এবং রাওলিং নতুন একটা ধারা তৈরী করেছেন, যার নাম ম্যাজিক ফিকশন। এরই মধ্যে এই ফিকশনের আরও অনেকধরনের বই বেরিয়ে গেছে, যা রাওলিং-এর লেখা না। নাগিব মাহফুজ একবার একটা মজার কথা বলেছিলেন- “যে বই কেউ পড়ে না সেটাই নোবেল পুরস্কার পায়; নাহলে নির্ঘাৎ হ্যারি পটারের অন্তত তিনটা বই সাহিত্যে নোবেল পেত”।
গতকাল ১৫ জুলাই; Harry Potter & The Deathly Hallows Part 2 মুক্তির মধ্যে দিয়ে শেষ হল দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে চলা হ্যারি পটার সাগা। রাওলিংকে রীতিমতো পথের ফকির থেকে করেছে বিশ্বের সবচেয়ে ধনীদের মধ্যে একজন।
সাতটা সিনেমার মধ্যে সত্যিকারভাবে উপভোগ্য হচ্ছে এ সর্বশেষ সিনেমাই। অন্যসব সিনেমায় যেমন বইয়ের অনেক গুরুত্বপূর্ণ জায়গাও বাদ দেয়া হয়েছে, এটা দুই পার্টে করায় তাই সে সমস্যা নেই। এবং IMDb-র বর্তমান রেটিং-এর দিকে তাকালেই বুঝতে পারবেন সদ্য রিলিজ পাওয়া পার্ট ২ কতোটা ভাল সিনেমা- 8.7/10। উইকিপিডিয়া বলেছে, ৯৭% দর্শক একে পজেটিভ বলেছেন। ধারণা করা হচ্ছে Highest Grossing Films-এর মধ্যে অ্যাভাটার ও টাইটানিকের পরেই এটি স্থান করে নিবে।
শেষ করি হ্যারি পটার নিয়ে তিনটা ভুল ধারণার কথা বলে, যেটা আমাদের বাঙালীদের মধ্যে প্রবল। প্রথমত- কোনভাবেই বাংলা অনুবাদ কিনবেন না; দুই আর তিন টেনেটুনে চললেও বাকিগুলো ভয়াবহ রকমের অখাদ্য, রাওলিং দেখলে মনে হয় হার্টফেল করবে! দ্বিতীয়ত, সিনেমা দেখে কোনভাবেই বই জাজ করার চেষ্টা করবেন না, তিন নম্বরের পরিচালক নিজেই বলেছেন বর্তমানের দ্বিগুণ বাজেট, অন্তত চার ঘন্টার রানটাইম আর স্পিলবার্গের মতো ডিরেকশান ছাড়া হ্যারি পটারের দশভাগের এক ভাগ স্বাদও সিনেমায় দেয়া যাবেনা। এবং তৃতীয়ত, চট করে দেখেই বাচ্চাদের রূপকথা ভেবে ভুল করবেন না! মনে রাখবেন হ্যারি পটারের প্রথম বইটা, যেটা সত্যিকার অর্থেই ছোটদের, সেটা বিক্রি হয়েছে সবচেয়ে বেশি, ১০৭ মিলিয়ন কপি। এবং সাতটা সিরিজ মিলে মোট বিক্রি হয়েছে সারা বিশ্বে ৪৫০ মিলিয়ন কপি, অনুবাদ হয়েছে ৬৭+ ভাষায়। এবং যতোই সিরিজে আগাতে থাকবেন ততোই বুঝবেন প্লটের জটিলতা আর বড়দের উপাদান ক্রমশ বাড়ছে। 
আর সবশেষে... হারমিওনের কথা না বললেই নয়! প্রিজনার অফ আজকাবানে ‘হঠাৎ বড় হয়ে যাওয়া’ হারমিওনের চরিত্রে এমা ওয়াটসনকে দেখে সেই যে প্রেমে পড়েছি, আর ছাড়াছাড়ি নেই! আমার মনে সিনেমাগুলো পুরোপুরি উপভোগ করতে পারিনা আর একটা কারণ এমা ওয়াটসন; ও যতোক্ষণ পর্দায় থাকে অন্য কোনদিকে তাকাতে পারিনা! :#> :!> :#> :!> 
যারা এখনও এই অদ্ভুত জগতের সাথে পরিচিত হননি, তাদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি এখানে। একেবারে বঞ্চিত হওয়ার চেয়ে যাচাই করে দেখাইতো ভাল!!
৯৩ টি 
+২৩/-০ ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: তোকে বলছি আমাকে তোর অ্যাকাউন্টটা দেখা, তাইলে বলতে পারব। সামুর সমস্যা বহুদিনের, এগুলার সমাধান চাইয়া লাভ নাই।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৮
সেজুঁতি ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটির জন্য। awesome হয়েছে। আমি বর্তমানে হ্যারি পটার নিয়ে মাষ্টার্সে রিসার্চ করছি। নিঃসন্দেহে আপনি অনেক ভাল লিখেছেন। এই মূহুর্তে আমি হ্যারি পটারের দ্বিতীয় মুভিটা দেখছি।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
হ্যারি পটার নিয়ে মাস্টার্সে রিসার্চ! আগে কখনো শুনিনি!! একটু ব্যাখ্যা করবেন কি...?
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৮
শাহরিয়ার কবির ড্যানি বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৪০
টুকিঝা বলেছেন: আমি হ্যারি পটার পড়া শুরু করলে শেষ না করা পর্যন্ত শান্তি পাইনা। নাওয়া খাওয়া ছেড়ে পড়তেই থাকি। এজন্য মায়ের বকা খেতাম, কিন্তু আমাকে বই পড়া থেকে উথাতে পারতনা।
লেখাতির জন্য ধন্যবাদ।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমার সাথে ব্যাপক মিল দেখতে পাচ্ছি!! 
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৪৪
উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: ভালো লাগল।
আমি বই পড়ি নাই, খালি ছবিগুলা দেখছি। এখনতো মনে হইতাছে বইগুলাও পড়ে দেখতে হবে।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: করছেন কি!! দুধের স্বাদ কি বুড়িগঙ্গার পানি মিটে??
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৪৫
@নয়াপাগল@ বলেছেন: vai, ame harry potter er ak jon vokto. sobgolo movies (1-8) kota teke download korle valo dekte pabo?
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ভাই, আপনি বোধহয় আমার চেয়ে বড় ভক্ত না!
আপনি কি সবগুলো মুভি ডাউনলোডের লিঙ্ক চাচ্ছেন? স্পষ্ট করে জানালে ভাল হয়, আশা করি হেল্প করতে পারব।
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৩
@নয়াপাগল@ বলেছেন: vai, ame harry potter er ak jon vokto. sobgolo movies (1-8) kota teke download korle valo dekte pabo? plz vai 1 ta call den keso janar ase. (01725988299)
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: জ্বি, একটু সময় করে দিচ্ছি
৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৫
আন্না০০৭ বলেছেন: হ্যারি পটার পড়া শুরু করি ২০০২ এ এর পর প্রত্যেক বইমেলায় অঙ্কুর থেকে নুতন পর্ব কিনে নিতাম ডেথলি হেলোস টা অঙ্কুর এ প্রকাশিত হয় একবছর সময় বেশি নিয়ে মানে হ্যারি পটার পুরো সিরিজ শেষ করতে হইসে ৮ বছরে এর মাঝে এক এক পর্ব কত্ত বার পড়া হইসে তার হিসাব করা কঠিন। মুভিগুলো কত্তবার ছোটভাইকে নিয়ে নিজের ঘরটাকে হোম থিয়েটার বানিয়ে দেখা হইসে সেটারও হিসাব নাই। ডেথলি হেলোস এর পার্ট টু কালকে মাত্র থিয়েটার এ আসলো দেখা হয় নাই দেখতে ইচ্ছাও করছে নাহ এইটা দেখা মানে একভাবে হ্যারি পটারকে বিদায় জানানো ছোটবেলার খুব কাছের কয়েকটা বন্ধুর সাথে শেষ দেখা মনটা খুবই খারাপ।
জীবনের প্রথম ভাল লাগা হ্যারি পটার নিষ্পাপ চেহারার ওই ছেলেটা।
অনেক বেলা পর্যন্ত হোগোয়ারট এ যোগ দেয়ার জন্যে নিজের নামের চিঠির জন্যে অপেক্ষা করে গেছি।
লেখাটা চমৎকার।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আপনি কি সবগুলোই শুধু বাংলাগুলো পড়েছেন? তাহলে বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনি সম্ভবত 'হ্যারি পটার' স্বাদটা থেকেই বঞ্চিত হয়েছেন!
মুভিগুলো খুব বেশিবার দেখিনি, কোনটাই বইয়ের কাছাকাছিও মনে হয়নি।
নিষ্পাপ বটে! শুরুর দুটো সিনেমায় র্যাডক্লিফকে নিষ্পাপ ছাড়া কিইবা বলার আছে! আর এতো কিউট!
চিঠি আসলে জানাবেন, আমিও অপেক্ষায় আছি
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৫৮
বড় বিলাই বলেছেন: জীবনে কখনও অতি ব্যস্ততা কমলে সবগুলো বই একটানে পড়ার ইচ্ছা আছে।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ব্যস্ততার ফাঁকে ফাঁকেই পড়ে ফেলুন না... রিলিফের কাজ করবে!
১০| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০৫
রিয়েল ডেমোন বলেছেন: 
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ভাইজান ভেঙচিটা কারে দিলেন?? 
:-&
১১| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০৬
আতাতুর্ক বলেছেন: আপনার সাথে সংগতি রেখে শেষ ছবির ডাউনলোড লিংক দিলাম।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ। কিন্তু এটা তো হলপ্রিন্ট 
১২| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:১১
নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: এতো হিউমেরাস সব জায়গা পাবেন যা অনবরত কমিক রিলিফের কাজ করবে
সহমত।
ফ্রেড আর জর্জ রে বাদ দিলেন কেন??
স্নেইপ নিয়েই আমি একটু দ্বিমত করতে চাই আপনার সাথে। মুভি গুলোতে স্নেইপকে দেখে বইয়ের মতো খারাপ লাগে নাই কখনো। বই এ অলওয়েজ কনফিউশন থাকে, স্নেইপ কার পক্ষে? কিন্তু মুভিতে স্নেইপকে মাঝে কাঝে খারাপ মনে হলেও কখনো মনে হয় নি সে ভলডেমোরট এর পক্ষে। খারাপ মনে হইসে হ্যারিকে একটু বেশিই টাইট দিত দেইখা।
স্নেইপ আমার সবচেয়ে প্রিয় ফিকশনাস ক্যারেক্টার।
রিভিউ ভালো লেগেছে। রিভিউ সব সময়ই ভালো লাগে।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: হ্যারি পটার ভক্ত হয়ে ফ্রেড-জর্জকে বাদ দিব কিভাবে! ওরা যতোক্ষণ থাকে ততোক্ষণই তো হিউমার আর হিউমার...
আসলে, অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্সের আগ পর্যন্ত কিন্তু স্নেইপকে একবারের জন্যেও ভাল মনে হয়নি! সত্যি বলতে, ঐ বইতেই সে প্রথম হ্যারিদের বড় ধরনের উপকার করে।
আমারও স্নেইপের ক্যারেক্টার প্ল্যানিং দারুণ লাগে। রাওলিং-এর প্রখর মেধার আরেক উদাহরণ!
১৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২০
ফাইরুজ বলেছেন: চমত্কার লিখেছেন।
যে কোন গল্পের বই পর যদি সেই বই নিয়ে নির্মিত সিনেমাটা দেখা হয় তাহলে কখনোই ছিনেমায় বই মজাটা পাওয়া যায়না।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কথাটা ঠিক, হ্যারি পটারের ক্ষেত্রেও। কিন্তু গডফাদারের মতো সিনেমাও কিন্তু হয়েছে!
১৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:২৮
রোডায়া বলেছেন: ঝাড়ুর উড়াউড়ি দেখে মেজাজ বিলা হয়ে গিয়েছিলো? হা হা, আর আমার ঐখান থেকেই মেজাজ ভালো হওয়া শুরু হয়েছিলো
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমার কেমন যেন নিখাদ বাচ্চাদের রূপকথা মনে হয়েছিল! এখন অবশ্য আফসোস করে বাঁচিনা
১৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩৮
@নয়াপাগল@ বলেছেন: plz BROTHER. CALL ME. onek keso janar ase.
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ভাই আপনাকে কল দিচ্ছি তো, মোবাইল বন্ধ বলছে!
১৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৩৯
কাউসার রুশো বলেছেন: কোনভাবেই বাংলা অনুবাদ কিনবেন না; দুই আর তিন টেনেটুনে চললেও বাকিগুলো ভয়াবহ রকমের অখাদ্য
সহমত
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: হুমম। দুই আর তিন করেছিলেন মুনীরুজ্জামান নামের কেউ, নেহাৎ খারাপ ছিল না। কিন্তু বাকিগুলো... জিনিকে গিন্নি, মলিকে মল্লি বলা থেকে শুরু করে বিরাট বিরাট প্যারা বাদ দেয়া পর্যন্ত কিছুই বাকি রাখেনি!
১৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪০
কাউসার রুশো বলেছেন: এমা মাই এমা ওয়াটসন :!> :#> :!> :#> :!> :#>
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: দিলেন মেজাজ বিলা কইরা! আপনার এমা ওয়াটসন! ফাটাফাট হয়ে যাবে কিন্তু!!
১৮| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪০
মো: মাইনুল ইসলাম (রনী) বলেছেন: হ্যারি পটার আমার খুব পসন্দের একটা সিরিজ...এর সবগুল বই এর কালেকশন আমার কাছে আছে....এক বই বার বার পরলেও ভাল লাগে..... ভাই এইটা একটু দেখেন।
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ, দেখলাম
১৯| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪২
কাউসার রুশো বলেছেন: হ্যারি পটারের প্রথম তিনটা সিনেমাই বেশি ভাল্লাগছে। তবে ৭ম পর্বটাও মজা পাইছি
আমি আসলে পটারের অন্ধ ভক্ত। বই আর সিনেমা দুইটাই ভালা পাই
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমি বই বেশি ভালা পাই। আর সিনেমা ৭ আর ৩ ছাড়া কোনটাই ভালা পাইনা
২০| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৪৯
দূর্যোধন বলেছেন: পটার ভালা লাগেনা ক্যান লাগেনা,কৈতে পারুম না।
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আপনের ব্যাড লাক, এইটা ছাড়া আমারও কিছু কওয়ার নাই, বেরাদর
২১| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৫
শব্দহীন জোছনা বলেছেন: বাহ খুব সুন্দর করে লিখেছেন তো, এত বড় লেখা অথচ এতটুকু বিরক্ত লাগল না পড়তে++++++++++++++++++++++++
আসলে উপন্যাস থেকে মুভি তৈরি হলে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে তা পাঠকের চাহিদা পূরণ করতে পারে না(গডফাদার বা এই রকম দুই একটি মুভি হয়তোবা ব্যতিক্রম)।
ধন্যবাদ অতীব সুন্দর একটি টপিক নিয়ে এত সুন্দর একটি লেখার জন্য।
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
গডফাদারের ব্যাপারে আমিও সম্পূর্ণ একমত।
২২| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১০:৫৯
সার্থক বলেছেন: Alan Rickman তো স্নেইপের ক্যারাক্টারকে একদম সেইভাবে ফুটায় তুলছে। প্রথম সিনেমা দেখার পর থেকেই এরপরে প্রকাশিত সব বই এই এদেরকেই চিন্তা করছি পড়ার সময়। আর ডাম্বলডোরকে পরের গুলায় ফানি বানায় ফেলা হইছে - এইটা মানতে পারলাম না। প্রথম ২ সিনেমায় যিনি ছিলেন, উনি মনে হয় মারা গিয়েছিলেন - এর পরে যিনি আসছিলাম, michael gambon, উনাকে তো সেইরকম বস লাগছে।
ওভার অল ভালু পাইছি।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: কি কন ভাই, গ্যাম্বন রে আমার ভালো লাগছে! ওরে তো ডাম্বলডোরের পুরাই বিপরীত লাগে... সারাক্ষণই লাফালাফি করে। আর বইতে যেখানে ডাম্বলডোর সবসময় চশমা পরে থাকে, সেখানে এই ব্যাটা চশমা ছাড়াই থাকে...
রিকম্যান বস। পার্ট ২ এর শেষ ওর অভিনয় দেখে আরেকবার টাস্কিত হইছি!
২৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:০৮
জুবায়ের হোসাইন বলেছেন: এমন একটি সিরিজ আর হবে না ভাবলে খারাপ লাগে। 
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:১৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমারও
২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৩
ঈশান৭২৮৫ বলেছেন: প্রথমে হ্যারী পটারকে বাচ্চাদের জিনিস ভেবে ফেলে দিতাম। আর ভাবতাম মানুষ যে কেন এত লাফালাফি করে। তো একবার মুভির ডিভিডি কিনতে গিয়ে স্পাইডারম্যান এর ডিভিডি কিনলাম। সাথে বোনাস হিসেবে হ্যারী পটার সিরিজের প্রথম তিনটা মুভি ছিল। একদিন কোন কিছু করার না থাকায় এক এক করে তিনটা মুভিই দেখে ফেললাম। চতুর্থ মুভিটাও পরে দেখলাম। সেই শুরু হল, তারপর আস্তে আস্তে এক এক করে সবগুলো বই পড়ে ফেললাম। ইংরেজীতে বই পড়ার অভ্যাস ছিলনা। প্রথম পাচটা বই তাই বাংলাতেই পড়েছিলাম। তখনো হাফ ব্লাড প্রিন্সের অনুবাদ বের হয়নি। বাধ্য হয়ে হাফ ব্লাড প্রিন্স ইংরেজীতে পড়লাম। সত্যি বলতে কি আমি আসলেই সবচেয়ে বেশী মজা পেয়েছি শেষ দুটি বই পড়ে। হ্যারী সিরিজের পাগলাটে ভক্তদের মাঝে আমিও একজন। বইগুলো নিয়ে আমার উচ্ছাস এতই বেশি ছিল, আমি প্রেজেন্টেশন পর্যন্ত করেছি হ্যারী পটার সিরিজ নিয়ে।
বই পড়া শেষ হয়ে গেলেও অপেক্ষায় ছিলাম মুভিগুলো নিয়ে। এখন সেই দিনও শেষ। কেমন যেন একটা খারাপ লাগছে। ৭ টা বইকে আমার একটা কমপ্লিট সিরিজ মনে হয়। সব কিছু আছে। এবং পুরো সিরিজটা একটা জার্নির মত। আপনি বইয়ের ক্যারাক্টারগুলোর সাথেই মিশে যাবেন। হ্যারী পটার সিরিজটাকে ভয়ংকর মিস করব।
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: একেবারে মনে কথা বলেছেন। মনে হয় যেন পুরো জগৎটার সাথে মিশে গিয়েছি। দুনিয়াদারীর খেয়াল থাকেনা। প্রত্যেকটা ক্যারেক্টারর মধ্যেই আকৃষ্ট হবার মতো কিছু না কিছু আছে!
পাগলামির দিক দিয়ে আমিও কম যাইনি! এক সময় সকালে ঘুম থেকে উঠে হ্যারি পটার, ঘুমানোর সময় হ্যারি পটার, স্বপ্নেও দেখতাম হ্যারি পটার!
পাঁচ, ছয়, সাত কেউ কারও চেয়ে কম না। তবে পাঁচে হিউমার তুলনামূলক একটু বেশি। আসলে যখন যেটা পড়বেন, তখন সেটাই বেস্ট মনে হবে!
২৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১১:২৯
আন্না০০৭ বলেছেন: হ্যারি পটার পড়া শুরু করি বাংলা অনুবাদ দিয়ে ক্লাস সিক্সে থাকতে বইমেলা ছাড়া আর কোন উপায়ও ছিল নাহ অর্ডার অফ দ্য ফনিক্স বাংলায় পড়ার পরে ইংরেজিতে ১ থেকে শুরু করি। ৭ নম্বর আগে পড়ি ইংলিশে বাংলায় পড়ি প্রায় ২ বছর পরে।
অনুবাদে অসঙ্গতি চোখে পড়ার মতন তাও হয়ত ভাল লাগে হ্যারি পটার বলে কথা
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৫৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ভাল বলেছেন, হ্যারি পটার বলে কথা! এজন্যেই এতো বিশ্রী অনুবাদ সত্ত্বেও কোনভাবে কোনভাবে কিছুটা স্বাদ পাওয়া যায়...
২৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:০৬
অবধারিত বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। শুধু একটু জন্য 'পারফেক্ট' হয় নি। লর্ড ভলডেমর্ট কে নিয়ে কিছু লিখেন নি!!! অসাধারন এক চরিত্র। আর আট দশটা গল্পের ভিলেনের মত নয় মোটেই।
আর, অনেকেই স্নেপ চরিত্রটাকে অপছন্দ করলেও, আমার ভীষন প্রিয়।
আর, প্রিয় হারমোনি.......
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:৪৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ভাই... লিখতে তো ইচ্ছা করে সব নিয়েই, কিন্তু সেটা কি সম্ভব! ভোলডেমর্টের চরিত্রের মূল চমক আছে হাফ-ব্লাড প্রিন্সে, তার উত্থানের পেছনে যে কি চমকপ্রদ কাহিনী আছে, না পড়লে কেউ বুঝবে না। পদে পদে অবাক হয়েছি রাওলিং-এর প্রখর প্লট প্ল্যানিং দেখে। পেনসিভে ডাম্বলডোরের সাথে হ্যারির জার্নিগুলো হ্যারি পটারের অন্যতম সেরা কয়েকটা সিকোয়েন্স।
স্নেইপ তো আমারও পছন্দ, হারমিওন তো... হেহে... :#> :#>
তবে ভোলডেমর্টকে সিনেমায় একদম ভাল করেনি। বইয়ের অনেক কিছুই স্কিপ করেছে।
২৭| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১২:৩৮
কালো_সাদা বলেছেন: বাংলাতেই পড়েছি মজ়াও পেয়েছি অনেক
আর আমার আম্মু আমাকে কখনই বকা দেয় নাই
১৭ ই জুলাই, ২০১১ সকাল ৭:৫২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আপনি তাহলে লাকি
২৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ১:০৩
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: আপনার মা দেখি ভালোই টাইটে রাখতো আপনাদের। 
১৭ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:৪২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আসলে ঠিক তা না... তবে পরীক্ষায় ভাল না করলে খুব রেগে যেত!
২৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৯
রাফীদ চৌধুরী বলেছেন: ফেসবুকে শেয়ার করতে পারছি না কেন?
১৭ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: কেন... কিভাবে বলি! 
৩০| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: হ্যারিপটারের তিনটা বই পড়েছি। দুইটা আমার আছে। ইচ্ছা আছে এই সিরিজের সবগুলো বই নিজের কাছে রাখা।
তিন গোয়েন্দার মত এই সিরিজ এবং মানুষ তিনজনকেও খুঊঊঊঊঊউব পছন্দ। হ্যারি ত নায়ক ই, রনের বোকা হওয়াটা অনেক ভাল লাগে। আর হারমিওন ইজ হারমিওন
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:৪৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: সবগুলো না পড়েই আপনার খুউউউউউউব ভাল লাগে! আমার ক্ষেত্রে তাহলে কয়টা 'উ' বসবে!
৩১| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:০৭
রাফীদ চৌধুরী বলেছেন: @ঈশান৭২৮৫ ভাই আমার অবস্থা ঠিক আপনার মতই! আমিও প্রথম ৫ টা বই বাংলায় পড়ে আর অপেক্ষা করতে পারছিলাম না। তাই ৬ ও ৭ ইংরেজীতেই শেষ করলাম। পরে অবশ্য ১ নং টাও ইংরেজিতে আবার পড়েছি
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: বাকিগুলোও পারলে ইংরেজিতে পড়ে ফেলুন, নইলে মিস করবেন!
৩২| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:০৯
সামিউর বলেছেন: ফাটাফাটি লিখসে বস। পোস্ট প্রিয়তে।
১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৯
জলমেঘ বলেছেন: একদম আমার মনের অভিব্যক্তিগুলো আপনার পোস্টে বর্ননা করেছেন। এ পর্যন্ত আমার পরা সেরা বই এটা। তবে আমার মনে হয় প্রথম দুটো মুভি যথেষ্ট ভালো ছিলো। কিন্তু তারপরেই যেন তার কেটে যায়। বিশেষ করে ডেথলি হ্যালোস পার্ট ১ দেখে মেজাজ গরম হয়েছে। পার্ট ২ টা কেমন হবে জানিনা। তবে নিঃসন্দেহে বইটা অসাধারন ছিল। আমি হ্যারি পটার পরেছি ভার্সিটিতে উথার পর, তারপরও কোন ভাবেই এটাকে আমার জাস্ট রুপকথার বাচ্চাদের বই মনে হয়নি। বইটা আসলেও একটানে শেষ করার মতই। এখন অপেক্ষা করছি মুভি ডেথলি হ্যালোস পার্ট ২ এর জন্য। আশা করি আগেরটার মত ফালতু হবেনা।
২৩ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:০৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: না, পার্ট ২ মোটেই ফালতু না, বরং এই সিরিজের বেস্ট সিনেমা! রেটিং দেখুন
৩৪| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ সকাল ৮:৫৩
শারমিন সোনালী বলেছেন: আমার মনের মতো পোস্ট পাইছি অনেক দিন পর। হ্যারি পটারের গল্প যখন পড়ি বা মুভি দেখি তখন আমি স্বপ্নের জগতে চলে যাই মনে হয় আমি ও তাদের সাথে আছি।
২৩ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৩:০০
@নয়াপাগল@ বলেছেন: ৭ ও ১৫ নং মন্তব্যের জবাবেঃ- ভাইজান, আমি হ্যারি পটারের কত বড় ভক্ত তা আমি নিজেও জানিনা। কত কাহিনী যে হয়েছে এই হ্যারি পটার ছবি দেখা বা বই পড়া নিয়ে আমি এখনো আশ্চার্যান্নিত হয়েযাই যে সামান্ন কাল্পনিক বিষয় নিয়ে এসব নিতান্তই পাগলের কাজ। যাই হোক খুবই ভাল লিখেছেন। মোবাইলে কিছু অংশ পড়েছিলাম, আর এখন সবিস্তরিত পরে প্রীয়তে নিয়ে নিলাম ।
হ্যারি পটারের ভক্ত হিসেবে অনুরোধ রাখছি যে Yahoo Messenger এ আইডিটা এড করার [email protected]
হ্যারি পটারের কোন ৮ টি ছবি/৭টি বই এর মধ্যে কোন অংশটি আপনার বেশী ভাললেগেছে এবং হৃদয়ে আঘাত হেনেছে জানার খুব ইচ্ছে জাগছে। জানাবেন আশা করি। +++++++++++++++++++++++++++++++
২৩ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমিও জানিনা আমি কতোবড় ভক্ত!
শেষ ছবিটা এখনো দেখিনি, তবে মনে হচ্ছে এটাই বেস্ট হবে। আর অন্যগুলোর মধ্যে বেস্ট লেগেছে ডেথলি হ্যালোজ পার্ট ১, গবলেট অফ ফায়ার, চেম্বার অফ সিক্রেটস। সবচেয়ে ফালতু ৫ আর ৬, বিশেষ করে ৫। এতো সুন্দর বইটাকে পুরো পচিয়ে ফেলেছে টাকলু ইয়েটস।
বইয়ের কথা বলতে গেলেই তো বিপদে পড়ি! যখন যেটা পড়ি তখন সেটাই বেস্ট মনে হয়! তবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে একটু বোধহয় এগিয়ে থাকবে ডেথলি হ্যালোজ... ব্যাটল অফ হোগওয়ার্টস চ্যাপ্টারটা কোনদিন ভুলব না। হাফ-ব্লাড প্রিন্সে ফ্লাইট অফ দ্য প্রিন্স, অর্ডার অফ দ্য ফিনিক্সে মিনিস্ট্রির জায়গাগুলো... কোনটা ছেড়ে কোনটা বলব!
আমার তো ইয়াহুতে আইডি নেই! যাই হোক, আমার মেল অ্যাড্রেস- [email protected]
৩৬| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৭
সুস্ময় পাল বলেছেন: দীর্ঘ সতেরো দিন পর নেটের কানেকশান নিয়ে সামুতে এসে দেখি অনেক কিছু মিস করে ফেলেছি এই কয়েকদিনে! কিছু কিছু পোষ্টে আসলে সাথে সাথে কমেন্ট না করলে তেমন মজা লাগে না; এটা সেরকম একট পোষ্ট।
হ্যারি পটার পড়া আরম্ভ করি ৩ নাম্বার থেকে, সেকারণে প্রথম পড়ে কোন মজা পাইনি। পরে এর প্রথম দুই পর্ব জোগাড় করে আবার পড়ি, তখন মজা পাই। দ্রুততার সাথে ৪ যোগাঢ় করে পড়া আরম্ভ করি। কিন্তু কেন জানি না এই বইটা পড়ার পর হ্যারি পটার সিরিজের প্রতি বিতৃষ্ণার সৃষ্টি হয়। তাই ৫ ও ৬ নং যোগাঢ় করে রাখলেও পড়া আর হয়ে উঠেনি।
কয়েকদিন ধরে ভাবছিলাম আবার প্রথম থেকে পড়ব, হ্যারির মজা বোঝার চেষ্টা চালাব।
বলা বাহুল্য, আমি বাংলা এডিশানটা পড়েছি। আপনি বলেছেন বাংলাটা হজম সহজে হবে না, আমার ক্ষেত্রে সেটা - ই ঘটেছে!
ইংলিশটা সাজেষ্ট করলেন ... কিন্তু সেটা পড়তে পারব নাকি কে জানে! পাঠ্যবইয়ের ইংলিশ পড়তেই জান যায় যায় অবস্থা, এবার একেবারে ইংলিশ সাহিত্যে! খাইছে!!
মনটা বেশ খারাপ। একটা গান খুঁজছি নেটে, ডাউনলোডের ভাল লিংক পাচ্ছি না ... আমাকে একটু খুঁজে দিতে পারবেন?
গানটা হচ্ছে মিনারের "সাদা রঙের স্বপ্নগুলো দিল নাকো ছুটি ... ... ... "
২৫ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু
বিতৃষ্ণা! কেন?? গবলেট অফ ফায়ারে তো বিতৃষ্ণা আসার মতো কিছুই নেই!
আমারও একই অবস্থা তোমাকে ফেসবুকে মেসেজ করে গানটা পাঠিয়ে দিয়েছি, দেখো...
৩৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪১
ছোট ভাই বলেছেন: হ্যারি পটার নিয়ে খুবই সুন্দর একটা লেখা লিখেছেন। ++++++++
হ্যারি পটারের ৭ম পর্বটা শেষ করেছিলাম ৩ দিনে। ঐ ৩ দিন একদম অন্যরকম ছিল। নাওয়া-খাওয়া, ঘুম সবকিছুর সময়ই চোখে হ্যারি পটার দেখতাম।
২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:১৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।
হ্যারি পটার সাথে থাকা মানেই অন্যরকম দিনকাল!
৩৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
জীবরান বলেছেন: বইটার সবগুলো পার্ট এর ডাউনলোড লিংক থাকলে কেউ দিন।
১৩ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:০০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: টরেন্টে লিখে সার্চ দিলেই পেয়ে যাবেন
৩৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ৮:১৫
দাম বলেছেন: +
১৪ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:০৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধইন্যা
৪০| ১৩ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩০
জেবাল বলেছেন: emma watson এর ছবি নামানোর জন্যে সেই ২০০৪ সালে আমি ক্লাস ৭ এ থাকার সময় ফ্লপি ড্রাইভ নিয়ে সাইবার ক্যাফেতে দৌড়াতাম। ৫/৬ টা হাই রেজুলেশনের ছবি পেলে মনটা ধন্য লাগত।
ইমা যদি জানত! ! !
২৮ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ইমা যদি জানত! ! ! :``>>
৪১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ সকাল ১০:৩৩
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: হৃদয় খুব ভাল লিখেছেন । আমি প্রথম হ্যারি পটারের বই পড়ি ক্লাস নাইনে বা টেনে ঠিক খেয়াল নেই ।
এর পর থেকে কোন বই বের হওয়া মাত্র কিনে ফেলতাম । বাংলা ইংলিশ দুটোই । আর মুভি বের হবার আগেই কি করে যেন পাইরেসি হত সেগুলো দেখতাম ।
হ্যারি পটার একটা প্রক্রিয়ার ভিতর দিয়ে গেছে আসলে । যে ছোট থেকে বড় হয়েছে আমাদের মতই ।
এজন্যই ভাল লেগেছে দশ এগারো টা বছর পটারের সাথে পার করতে ।
আর হ্যারি পটারের তিন শিশুর মধ্যে সবচেয়ে পারফেক্ট ছিল এমার অভিনয়
২৯ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে গেছে। মনে হয় যেন 'দেখতে দেখতে বড় হয়ে গেল!'
শুধু কি অভিনয়? সব দিক দিয়েই এমা পারফেক্ট... :``>>
৪২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৪:১৬
মদন বলেছেন: অসাধারন
২৯ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু
৪৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৮
নিশাচর০০ বলেছেন: ভাই আপনার প্রতিটা লাইনের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি ।
২০০৫ এ আমি হ্যারির ১ম দুইটা বি গিফট পাই । এরপর আমি ২০০৯ এর জানুরায়ির প্রথম পর্যন্ত প্রথম ১০০ পৃষ্ঠাও পড়তে পারিনি । কিন্তু ঐ জানুয়ারি মাসেই আমি হাফ ব্লাড প্রিন্স পর্যন্ত শেষ করে ফেলি এত নেশা পেয়েছিল ।
আমি লাস্টের ৪টা বই ই মোবাইলে ডাউনলোড করে পড়ি । সারাদিন মোবাইল নিয়ে পরে থাকতাম , শীতের রাত ছিল তাই কম্বলের ভিতর ঢুকে পড়তাম কিন্তু আলো বাইরে যেত না ।
সিনেমাগুলো দেখে মজা পাই নাই ।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: শীতের রাতে কম্বলের নিচে হ্যারি পটার যে পড়ে নি, সে এটার মর্ম বুঝবে না!
সিনেমাগুলো যথারীতি অখাদ্য...
৪৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
ঊইকিলিক্স বলেছেন: It is our choices, Harry, that show what
we truly are, far more than our abilities
আহ কি সে দিন গুলো ছিল।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আহ কি সে দিন গুলো ছিল!
৪৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩২
আহমেদমিশুক বলেছেন: এমা মাই এমা ওয়াটসন :`> :``>> :`> :``>> :`> :``>> :#> :#> :#> :!> :!> :!> :!> :!> :!> :!>
০৬ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অন্যদিকে খুঁজেন, আমি আগে আইছি সিরিয়ালে
৪৬| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৪
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: আমিও লিখবো কিনা ভাবতেসি।
ধুর মিয়া নস্টালজিক করে দিলেন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:২০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: লিখে ফেলেন ভাই! আমিও চরম নস্টালজিক হইয়া লিখছিলাম, তারপর কিছু শান্তি পাইছি।
৪৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৩৪
সুব্রত ৪৩৯ বলেছেন: হ্যারী পটার নিয়ে আর কি বলব।এটা তো এখন আমার ডাক্তারের কাজ করছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৯:৩৪
নাইটফল বলেছেন: ।। ...।। আমার সমস্যাটা ঠিক কইরা দে কাউরে বইলা। হালার সামুতে আইসা আমি চরম ত্যাক্ত বিরক্ত।। ৬ বার সমস্যা জানাইছি। কিন্তু সল্ভ হই নাই... বত্ব এই রামছাগল্রে দাখ