![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালো নাম হাসান শাহরিয়ার হৃদয়। সাধারণ বাঙ্গালী ছেলে।আমার স্বপ্ন-ও খুব সাধারণ।বই আমার নিত্য সঙ্গী।গল্প-উপন্যাস, কম্পিউটার ছাড়া এক মুহূর্তও চলেনা।কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে নিজেকে বেশ অন্যরকম মনে হয়।মাঝে মাঝে মনে হয়,পৃথিবীর একজন মানুষের সব দুঃখ -ও যদি দূর করতে পারতাম!কিন্তু খোদা আমাকে সেই সামর্থ্য দেন নি,সাধারণ মানুষ হিসেবেই সৃষ্টি করেছেন।তাই কখনো খুব অসাধারন হতে ইচ্ছে করে।নিজেকে অনেক সময়ই বুঝতে পারিনা।চেষ্টা করি খুব।বলা বাহুল্য,বরাবর-ই ব্যর্থ হই।হয়তো খুব কাব্যিক হয়ে গেল,কিন্তু নিজেকে প্রকাশ করতে এর চেয়ে ভাল ভাষা আমার জানা নেই...... rhidoo.fswঅ্যাটgmail.কম।
স্টার সিনেপ্লেক্সে ডজনখানেকবার যাওয়া হইছে, কিন্তু বলাকায় একবারও না। কিছুদিন আগে একটা কাজে নীলক্ষেত গেছি, সাথে ছিল মুভিপাগল এক বন্ধু। কাজটাজ শেষ করে করে ফিরার পথ ধরছি, হঠাৎ তার চোখ আটকে গেল বলাকার সামনের নামটায়- "ফিরে এসো বেহুলা"। আর যায় কোথায়! টানতে টানতে আমারে নিয়া গেল বলাকা-২ তে। টিকেটের খরচ ও-ই দিল
যারা যাননাই তাগো জন্যে কই, ভেতরটা বেশ লাগল স্টার সিনেপ্লেক্সের মতো অত্যাধুনিক না হইলেই বেশ ট্র্যাডিশনাল একটা ছাপ আছে বলাকায় এখনো।
যাই হোক, ঢুকে আরাম কইরা বসছি, (সামনের সারিতে তিনজন আপু ছিল, তাদের কলকলানি বড় ভাল পাইতাছিলাম :#> :#> ) প্লেব্যাকে পুরানো বাংলা গান বাজছিল। এ দেখি বাজতেই আছে, বাজতেই আছে। যখন মোটামুটি অধৈর্য্য হওয়া শুরু করলাম, তখনি দেখি স্ক্রিনের পর্দা উঠতাছে। এখানে বইলা রাখি, এই ক্ল্যাসিক জিনিসটা আমার খুব ভাল্লাগছে। স্টার সিনেপ্লেক্সে এই সিস্টেমটা নেই। দুইটা পর্দা ছিল, লাল আর রূপালী। "রূপালী পর্দা" দুই পাশে যখন সরে গিয়ে স্ক্রিন উন্মোচিত হইতাছিল, তখন বেশ অন্যরকম একটা ফিল হচ্ছিল
কিন্তু ফিলিংসটা ভালভাবে উপভোগ করার আগেই দেখি পর্দায় আমাদের লম্বর ওয়ান শাকিব খান বিরাট এক রামদা নিয়া লম্ফঝম্ফ শুরু করছে!! :-& :-& :-& :-& পেছন দিয়ে সেই ৫০ ধরে চইলা আসা কন্ঠস্বর, "শ্রোতা বন্ধু, আসিতেছে..."... যাই হোক, গোটা তিনখান সিনেমার প্রায় পনের মিনিটের অ্যাড দেখতে হইল। একটা আই লাভ ইউ, একটা দারোয়ানের ছেলে, আরেকটার নাম ভুইলা গেছি। এরপর শুরু হইল আজিব এক কান্ড! কিন্ডারগার্টেন থিকা ম্যাট্রিক পর্যন্ত যতোরকম উপদেশ পড়ছি বইতে, সব আমগোরে শিখাইতে লাগল! "সদা সত্য কথা বলিবেন," "গুরুজনে কর নতি", "ধূমপানে বিষপান," "শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড" থেইকা শুরু কইরা আরও একগাদা উপদেশ মনভইরা শুনিলাম।
এরই মধ্যে আধঘন্টার বেশি চইলা গেছে, সিনেমা শুরু হওয়ার নাম নাই। পাবলিক তো হট। সামনের আপুগুলাও রাগে গজগজ করিতেছে।
তাগো শুনাইয়া শুনাইয়া বেশ কয়বার ধমক দিলাম হলওয়ালাদের
যাই হোক, টেকনাফ-তেঁতুলিয়া অনেক দৌড়াদৌড়ি করছি, এইবার রাজধানীতে আসি। অনেক অপেক্ষার পর অবশেষে জাতীয় সঙ্গীত হইল, এবং তারপরই শুরু হইল আমগো সিনেমা- "ফিরে এসো বেহুলা"।
সিনেমাটা যে আর্টিস্টিকভাবে ধারণ করার যথাসাধ্য চেষ্টা নবীন পরিচালক তানিম নূর করেছেন, তা প্রথম পাঁচ মিনিট দেখেই বোঝা যায়। সিনেমার শেষটা শুরুতে দিয়ে অনেকটা হলিউড ধাঁচের রহস্যময়তা আনার চেষ্টা করা হয়েছে। এবং আমার মনে হয়, এক্ষেত্রে পরিচালক সফল।
ওপেনিং ক্রেডিটের সময় মনোযোগ দিলে সিনেমাটা আপনার জন্যে আরও উপভোগ্য হতে পারে। এতে হাতে আঁকা বিভিন্ন ছবির সাহায্যে ঐতিহাসিক বেহুলা-লখিন্দরের কাহিনী দেখানো হয়েছে। এরপরই শুরু সিনেমার মূল অংশ।
তনিমা(জয়া আহসান) ও হাবীব(ইন্তেখাব দিনার) শহরতলীর এক সুখী দম্পতি। মোটামুটি নির্ঝঞ্ঝাটভাবেই চলছিল তাদের জীবন, কিন্তু হঠাৎ করে এক সকালে অফিসের জন্যে বের হয়ে আর ঘরে ফিরল না হাবীব। দরজার নিচে দিয়ে একটা চিঠি পেল তনিমা, যাতে তাকে বিকেল পাঁচটার মধ্যে রায়পুর স্টেশনে দেখা করতে বলা হয়েছে।
নিজের চেনাজানা জগৎটা মোটামুটি উলটে গেল তনিমার। বুড়ো বাড়িওয়ালা(হুমায়ূন ফরীদি), হাবীবের অফিসের বস(তৌকির আহমেদ) থেকে শুরু করে তার একসময়ের প্রেমিক(শহীদুজ্জামান সেলিম), সবার কাছে সাহায্যের জন্যে ছুটে গেল পাগলের মতো। কিন্তু কেউ তো তাকে সাহায্য করলই না, বরং স্বামী না থাকার সুযোগের সদ্ব্যবহার করার চেষ্টা করল। হাবীবের বস পর্যন্ত তাকে সরাসরি কুপ্রস্তাব দিল। থানায় গিয়েও কোন লাভ হল না, উলটো ওসি(মামুনুর রশিদ) তাকে নিয়ে হাসাহাসি করল।
শেষে একাই রায়পুর যাওয়ার জন্যে তৈরী হল তনিমা। তবে সমস্যা হল, রায়পুর স্টেশনটা কোথায় কেউই জানেনা। অনেক খোঁজাখুঁজির পর এক স্টেশন মাস্টার(রাইসুল ইসলাম আসাদ) জানাল, রায়পুর একটা পরিত্যক্ত স্টেশন, যেখানে ট্রেন থামেনা। অগত্যা মোটা অংকের ভাড়ার চুক্তিতে ট্যাক্সি ক্যাব নিয়েই রায়পুর রওনা হল তনিমা।
কিন্তু রায়পুর পৌছেঁ ভয়াবহ এক সত্যের সম্মুখীন হতে হল তাকে। সিনেমার একেবারে শেষ এসে সে উপলদ্ধি করতে পারে, সে আর কাউকে খুঁজছে না। তার সব প্রশ্নের জবাব সে পেয়ে গেছে।
সিনেমাটার দুটো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট আছে। একটা হচ্ছে কালো পোশাক পরা দুজন লোক, যে কালো গাড়ি নিয়ে সবসময় তনিমা কে ফলো করে। আরেকটা হচ্ছে তনিমাদের বাসার কাজের মেয়ে নাসিমা। রহস্যময়তা সৃষ্টি করতে এই চরিত্রগুলো অনেকবার উপস্থিত হয়েছে। বিশেষ করে কাজের মেয়ে নাসিমা কে ঘিরেই যে মূল রহস্যটা আছে, সেটা কিছুক্ষণ সিনেমাটা দেখলেই বুঝতে পারবেন। তবে যারা মোটামুটি হলেও বুদ্ধি রাখেন, তাদের প্রথম আধঘন্টা দেখার পরই সিনেমার রহস্য উন্মোচন করে ফেলার কথা।
জয়া যেই সিনেমায় আছে, স্বভাবতই সেই সিনেমার অন্যতম প্রাণ জয়ার দুর্দান্ত অভিনয়। গেরিলা, ডুবসাঁতারে তা আগেই প্রমাণ হয়ে গেছে। তবে আমার মনে এই সিনেমাটায় কোন কোন ক্ষেত্রে জয়াকেও ছাড়িয়ে গেছে কাজের মেয়ে নাসিমা(এই অভিনেত্রীর আসল নাম জানিনা)। আমাদের দেশের নাটক বা সিনেমায় সাধারণত বাড়ির কাজ লোকদের ঠিক কাজের লোক মনে হয় না, কিন্তু এই সিনেমাটায় তার অ্যাপিয়ারেন্স এতোই চমৎকার যে আমার মনে হয় যেকোন কাজের মেয়ে চরিত্রের জন্যে মেয়েটি আদর্শ!
হলে ঢুকার সময়ই খেয়াল করেছিলাম পোস্টারে সব রাঘব-বোয়াল অভিনেতার নাম, সম্ভবত এই বৈশিষ্ট্যই সিনেমাটাকে উৎরে দিয়েছে। প্রত্যেকটা ছোট ছোট রোলের জন্যেও বড় মাপের সব অভিনেতার আনা হয়েছে। তাই বলা যায়, কাস্টিং আর অ্যাক্টিং-এর দিক দিয়ে সিনেমাটায় বিন্দুমাত্র খাদ নেই। রাইসুল ইসলাম আসাদ গলায় মাফলার পেঁচিয়ে, পান চিবুতে চিবুতে যেভাবে স্টেশন মাস্টারের ভূমিকায় অভিনয় করলেন তা কতজন করতে পারবে সন্দেহ আছে!
১ ঘন্টা ৫৩ মিনিট সিনেমার কাহিনীর জন্যে একটু বেশি-ই বলতে হবে। মোটামুটি দেড় ঘণ্টায় সিনেমাটা ঠিকভাবে শেষ করা যেত। তাই বুঝতেই পারছেন, জায়গায় জায়গায় বোর ফিল করা অস্বাভাবিক নয়। কাহিনী মাঝে মাঝে এতোই স্লো হয়ে যায় যে দেখার আগ্রহই চলে যায়।
তবে এর ঠিক বিপরীত দিকে আছে চিত্রগ্রহণ, এডিটিং। এক কথায়- অসাধারণ। প্রত্যেকটা শটের মধ্যে যে যত্নের ছাপ আছে, তা মনে হয় শুধু একজন তরুণ পরিচালকের কাছ থেকেই পাওয়া সম্ভব। পুরনো আমলের লম্বা বারান্দাওয়ালা, উঁচু ছাদওয়ালা বাড়িতে বসে হুমায়ূন ফরীদি টম অ্যান্ড জেরি দেখছে টিভিতে, আপনমনেই হেসে উঠছে দেখতে দেখতে... একদম শেষে শুধু আলোর কারসাজি ব্যবহার করে জয়াকে বোঝানো হচ্ছে যে পৃথিবীর সব পুরুষ ঠিক একইধরনের... ইত্যাদি ক্রিয়েটিভ আইডিয়া আমাদের ছবিতে বড় একটা দেখা যায় না। এখানে আরেকটা কথা বলা প্রয়োজন, সমাযে একটা একা মেয়ের অসহায়ত্বের কথা কিন্তু ফারুকীও ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছিল থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বারে। কিন্তু সেটা ছিল অনেকটা হাসি-ঠাট্টার মধ্য দিয়ে। এই সিনেমার মূল কনসেপ্ট একই, কিন্তু প্রকাশের ধরন একেবারেই ভিন্ন।
কাহিনীর বিচার করলে সিনেমাটা খুবই সাদামাটা। এই একই ধরনের কাহিনী নিয়ে অসংখ্য সিনেমা হয়েছে, হচ্ছে। তবে এটা ঠিক, আমাদের দেশে এ ধরনের কাহিনী নিয়ে যতো সিনেমা হয়েছে, তার মধ্যে এটাই সেরা। বিশেষ করে আধুনিককালের তনিমার অভিযান আর স্বামী লখিন্দরকে বাঁচানোর জন্যে বেহুলার অভিযানের মধ্যে তুলনাটা বেশ ইউনিক লেগেছে। বেহুলাকে যেমন অনেক রাক্ষস-খোক্কস, দৈত্য-দানো পার হতে হয়েছিল, তনিমাকেও তেমনি আধুনিক রাক্ষসদের সাথে মোকাবেলা করতে হয়েছে তার মর্যাদা রক্ষার জন্যে।
সবশেষ কথা, এতো চমৎকার ক্যামেরার কাজ সত্ত্বেও সিনেমাটা দেখে পুরোপুরি সন্তুষ্ট হতে পারিনি, তার মূল কারণ অহেতুক কিছু কাজকর্ম। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, হাবিব অফিসে যাওয়া থেকে শুরু করে কিডন্যাপের চিঠি পাওয়া পর্যন্ত সময়টা নিয়ে পরিচালক অন্তত ছয়-সাত মিনিট সময় নষ্ট করেছে, যেটার কোনই দরকার ছিল না। আবার চিঠি পড়ার পর জয়ার অতিনাটকীয়তাও একটু বেখাপ্পা লেগেছে। ওহেতুক কিছু আর্টিস্টিক শট দেখানো হয়েছে, যেগুলো স্লো কাহিনীকে আরও স্লো করে ফেলেছে। এতো শক্তিশালী অভিনেতা-অভিনেত্রী না থাকলে হয়তো এসব খুঁত আরও বড়ো হয়ে চোখে পড়ত, তাই এযাত্রা বেঁচে গেছে বলা যায়।
গানের উপর পরিচালক বোধহয় খুব বেশি গুরুত্ব দেননি। তারপরও অর্জুন আর আবিদার কণ্ঠে গানগুলো একেবারে খারাপ লাগেনি।
সিনেমাটার শুরু থেকে শেষ, পুরোটা একধরনের অ্যাবস্ট্র্যাক্ট চিন্তাধারা প্রকাশ করেছে। অ্যাকশন-ফাইটিং মুভিভক্তরা সম্ভবত তাই এটা দেখে তেমন কোন মজা পাবেন না। হল থেকে বের হওয়ার সময় দু-একজনকে বলতেও শুনলাম, "বেশিরভাগই তো মাথার উপ্রে দিয়া গেল! কি হাই থটের ফিলিম!!"
তবে আমার মনে হয় শুধু উৎসাহ দেয়ার জন্যে হলেও ছবিটা সবার দেখা উচিত। আমরা যদি উৎসাহ না দিই, তাহলে এমন পরিচালকরা আর এভাবে এগিয়ে আসতে সাহস পাবে না, চিরকাল ওই শাকিব খানকে নিয়েই থাকতে হবে।
এইবার বলি শুরুতে আপুদের কথা উল্লেখ করার কারণটা! সিনেমা শেষ করা বাইর হওয়ার সময় প্রথম দুইজনের পর তৃতীয় আপু(যিনি আমার ঠিক সামনে ছিলেন! ) যেই উঠিলেন, অমনি ওনার উড়না মহাশয় বলাকা-২ এর স্টিলের চেয়ারের চিপায় টান খাইল!! লুল বলিয়া আমি কখনোই পরিচিত ছিলাম না, কিন্তু সময়ে সময়ে সব পুরুষই যে লুল হইয়া যায়, তা মাত্রই শিখিলাম সিনেমাটা দেখিয়া। আপুটি যখন ব্যস্ত হইয়া এক হাতে উড়নার অবশিষ্ট কিয়দংশ সামলাইতে আর অন্য হাতে চিপা হইতে উড়নার গিট্টু খুলিতে ব্যস্ত ছিল, তখন আমি নাদানও লুলুবেগে আক্রান্ত হইয়া "দেখি আপু" বলিয়া সামনে ঝুঁকিয়া অতীব যত্নের সাথে স্টিলের চেয়ারের ফাঁক হইতে একটু একটু করিয়া গিট্টু খুলিয়া দিলুম. তার বান্ধবীগুলান তো এই কান্ড আগে খেয়াল করে নাই, তারা অলরেডি সারির বাইরে পৌঁছাইয়া গেছিল, আমি কম্মসাধন করিয়া দেখি চোখ বড়ো বড়ো করিয়া ডাগর আঁখি মেলিয়া আমার দিকে তাকাইয়া রইছে!! লুল হইলে কি হইবেক, এতোগুলা পটোলচেরা চোখের দৃষ্টির বাণ সামলানো এই নাদানের জন্যে কষ্টকর বটে, তাই মুখখানা নিচু করিয়া সোজা হাঁটা দিলাম। সারি থেকে বাইর হইয়া যখন দরজার দিকে যাইতেছি, তখন মৃদু কন্ঠ কানে আসিল, "থ্যাঙ্কস!!" বিনীত কন্ঠে ওয়েলকাম জানানোর পাশাপাশি দু-একটা ছোটখাটো আলাপও হইয়া গেল। এবং বাহিরে দিনের আলোয় বাহির হইয়া একঝলক তাকাইয়াই বুঝিলাম, আপুটি রূপের বিচারে বেশ উপরের দিকেরই কেউ হইবেন!!
অতঃপর আমার বন্ধুটির হিংসাবিদ্ধ চোখের সামনে দিয়া বীরবেশে হাঁটিয়া বাইর হইলাম হল থিকা!!
এরপর থিকা মনে হইতাছে, ধুর, গোল্লায় যাক সিনেপ্লেক্স!! বলাকার স্টিলের চেয়ার আর চেয়ারের চিপা তার চেয়ে অনেক ভালো!!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু!
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
আকাশচুরি বলেছেন: রিভিউটা সুন্দর!!
পরিচালককে অবশ্যই উৎসাহ দেওয়া উচিৎ
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:১৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।
উৎসাহ দেয়ার জন্যে আপনিও গিয়ে দেখে আসুন
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
অণুজীব বলেছেন: সুন্দর রিভিউ!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ!
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০০
আশকারি রহমান বলেছেন: আমি যামু ...এশিয়ায়
আই লাব ইউ দেখতে
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: রিভিউ দিলাম কোনটার, আর দেখতে যাইবা কোনটা!!!
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৪
নাঈম আহমেদ আকাশ বলেছেন: সুন্দর রিভিউ । মুভিটা দেখার ইচ্ছা আছে ।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:২৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ... দেখে আসুন
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: ভালো রিভিউ। সিনেমাটা দেখার ইচ্ছা জাগল।
এখন মনে হয় হলে যাওয়া হবে না। ডিভিডি বের হোক।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩১
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ডিভিডি দেখে কি আর হলে যাওয়ার মজা পাওয়া যায়?
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
আলীেহােস বলেছেন: হাহাাহ
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন:
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১০
হাসান রেজভী বলেছেন: সিনেমাটা দেখার আগ্রহ জাগায়ে দিছেন।দেখার চেষ্টা করব
নাম্বার লন নাই???????
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: এইখানেই কবি নীরব
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১১
অনন্ত আরেফিন বলেছেন: মচৎকার রিভিউ।। বলাকার যে বর্ণণা দিলেন আমারও তো যাইতে মন চাইতেসে!! এই মুভিটা কতদিন চলবে?
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: দন্যবাধ! কতোদিন চলবে আমি তো বলতে পারিনা ভাই
তবে মনে হচ্ছে ভালোই চলবে, বেশ কিছুদিন থাকবে সেজন্যে।
১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১৬
নষ্ট কবি বলেছেন: গোল্লায় যাক সিনেপ্লেক্স!! বলাকার স্টিলের চেয়ার আর চেয়ারের চিপা তার চেয়ে অনেক ভালো!!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: তা আর বলতে!!
১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:১৮
শ. ম. দীদার বলেছেন: শাহরিয়ার ভাই, সিনেমাটা যাই হোক, মুভিটার পা থেকে গোড়ালি পর্যন্ত আপনার চুলচেরা বিশ্লেষণ, নিজের সম্পর্কেও দুএকটা খেদোক্তি, সত্যিই অসাধারণ। বিশেষ করে আপনার বর্ণনা ভঙ্গী, শব্দ চয়ন খুবই প্রশংসনীয়।
আমি কোনোদিন সিনেমা দেখিনি। আমি যেখান থেকে এসেছি, সেখানে সিনেমা হল নেই। "সিনেমা" বলতে আমি মুভি দেখা বুঝায়নি কিন্তু। তবে আপনার এই লিখাটা পড়ে বোধয় যাওয়া হতে পারে।
ভালো থাকবেন। আরও লিখা চাই।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্যে। আপনিও ভাল থাকবেন।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২০
জালিস মাহমুদ বলেছেন:
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন:
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
আতিক একটেল বলেছেন: মুভিপাগল না হয়েও মুভিবোদ্ধা আপনি সেটার পরিচয় দিলেন। জয়ার অভিনয় অসাম সবসময়। মেয়েটা নিজেকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: মেয়েটা নিজেকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন।
কঠিনভাবে সহমত!
১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
শামীম অহাম্মদ মজুমদার বলেছেন: সুন্দর রিভিউ। পড়ে ভাল লাগল। ছবিটা দেখার আগ্রহ জাগলো।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ। দেখে আসুন।
১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: +++++
সুন্দর রিভিউ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু
১৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
১১স্টার বলেছেন: ভালো লাগলো।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৯
মাহী ফ্লোরা বলেছেন: এত সুন্দর রিভিউ পড়ার পর স্বভাবতই ইচ্ছে হচ্ছে মুভিটা দেখার।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: দেরী না করে দেখে আসুন
১৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৩
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: এরপর থিকা মনে হইতাছে, ধুর, গোল্লায় যাক সিনেপ্লেক্স!! বলাকার স্টিলের চেয়ার আর চেয়ারের চিপা তার চেয়ে অনেক ভালো!!
চরম হইছে বস।রম্য + রিভিউ এক সাথে।খুব ভালো লাগছে।পোস্টে পারলে আরো কিছু পিলাচ দিতাম। ভালো থাইকেন।আপনারে অনুসরন লিস্টে হান্দািলাম।দেখা যাক আর কি কি বোমা ফাটান
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৩৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অনেক ধইন্যা। আপনেও ভালো থাইকেন
১৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
এইযেদুনিয়া বলেছেন: সিনেমাটা দেখার ইচ্ছে আছে। আর কাহিনীর পুরোটা বলে না দেওয়ায় ধন্যবাদ।
+
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৯
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: রিভিউ মানে যে কাহিনী পুরোটা বলে দেয়া না, এটা অন্তত বুঝি!
ধন্যবাদ।
২০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫৬
সুস্ময় পাল বলেছেন: চমৎকার রিভিউ লিখেছ ভাইয়া। অনেক ভাল।
একটা প্রশ্ন আছে। যখন জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হচ্ছিল, তখন হলের অবস্থা কি ছিল? কেউ দাঁড়ায়নি? তুমি বা তোমার বন্ধু?????
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: হাহাহা... হ্যাঁ, সে সময় দাঁড়িয়েছি। সবাই দাঁড়িয়েছিল হলের।
২১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
নাজনীন১ বলেছেন: রোগটা সংক্রামক, স্বাস্থ্যটা নয়!
যাই হোক, এই ছবি অনলাইনে আসবে কবে, ম্যালাদিন ধরে অপেক্ষা করছি দেখার জন্য।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:০৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: হলে গিয়ে দেখে আসুন... আপনারও ভাল লাগবে, নির্মাতাদেরও লাভ হবে
২২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
দা লর্ড বলেছেন: সুন্দর রিভিউ । মুভিটা দেখার ইচ্ছা আছে ।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:৩৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১০
পানকৌড়ি বলেছেন: সিরাম হৈছে বস । রিভিউ এবং লুলীয় কাহিনী দুইডাই ............
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৩৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থেঙ্কু ভচ
২৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:২৯
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: বাহ, ভালো হয়েছে রিভিউ। এখনি দেখতে ইচ্ছে করছে আমার!
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:৫০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: দেরী কিসের! দেখে আসেন...
২৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪
পুশকিন বলেছেন: ++++++++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন:
২৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৮
আহমেদ রাকিব বলেছেন: পোষ্ট ভালো লেগেছে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৯
আমি তানভীর বলেছেন: রিভিউটা সুন্দর হৈছে তয় লুল কাহিনীটাও ভালা পাইলাম
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু। আপনার প্রোফাইল পিকটাও ভালু পাইলাম
২৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৩
রাতুল_শাহ বলেছেন: সুন্দর রিভিউ বস।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৫০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থ্যাঙ্কু বস
২৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৩
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: সুন্দর রিভিউ!
+++++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ!
৩০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪১
নির্লিপ্ত দৃষ্টি বলেছেন: চমৎকার রিভিউ! এই মুভির গানগুলো শুনেছি, খুব ভাল লেগেছে, বিশেষ করে আবিদার "ভালবাসা তোমার ঘড়ে বৃষ্টি হয়ে ঝড়ে পড়ুক..." গানটা।
আশা করি মুভিটি দেখা হবে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪১
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: আমারও খারাপ লাগেনি, তবে খুব বেশি ভালও লাগেনি।
৩১| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:০৯
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: বেশ ভালো রিভিউ হয়েছে, আগ্রহোদ্দীপক পোস্ট, লুলামীর কাহিনীটাও জব্বর লিখছেন, তবে লুল কাহিনীতে সেন্সর বোর্ড কতোখানি কাটছে কইয়া ফালান
পোস্টে অসীম ভালো লাগা, ++++++++++++
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: অসীম ধইন্যা
হেহে... যদি কইয়াই ফালাই, তাইলে আর সেন্সর হইলো কেমনে...
৩২| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:১৯
আহমাদ জাদীদ বলেছেন: সুন্দর রিভিউ হইসে......পিলাচ লন......
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধইন্যাপাতা লন...
৩৩| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪০
ধূসরধ্রুব বলেছেন: ইস আফসুস , ধুরো মিয়া কাহিনীটা যদি একটু কইতেন । মজা পাচ্ছিলাম । এখন মনে হচ্ছে দেখতেই হবে । এবং দেখব
লুলরে লুল
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:০২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: এইজন্যেই তো কাহিনী কইনাই
৩৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৭
কুন্তল_এ বলেছেন: চমতকার রিভ্যু। +++
পরে আর কোন কাহিনী হয় নাই?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:২৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: সেই কাহিনী আর না-ই কইলাম
৩৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:২৬
সুদীপ্ত কর বলেছেন: রিভিউ আর লুলামী দুইটাই বড় সৌন্দর্য
+++
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫১
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু
৩৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৫
অ্যামাটার বলেছেন: আহা!! আমিতো এখনই স্টিলের চেয়ারওয়ালা সবকয়টা হলের নাম লিস্ট করা শুরু করছি
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১:৪৭
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: তা করেন ঠিক আছে, কিন্তু ছন্দ, পূর্বাণীর নিচে নাইমেন না
৩৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:১৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ১৭ তম ভাল লাগা ।
রিভিউ ভাল লেগেছে।
আসলে এসব মাল মসলা বিহীন ছবি পাবলিক কম খায় আর তাই এসব ছবি খুব একটা আলোর মুখ দেখে না। তাই এই ছবি দেখার এবং বোঝার শ্রেণীটা আলাদা।
আপনার লুলীয় কাহিনি পড়ে ভাল লাগলো।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: এটাই কথা। বেশিরভাগই দেখে বোর ফিল করবে, কিন্তু মূল সত্যটা বোঝার চেষ্টা করবে না
৩৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:১৪
তাসনুভা বিপা বলেছেন: বলাকায় মুভি দেখার সুযোগ এখনো হয়নি। এই মুভিটা দেখার খায়েশ আছে। আপনার রিভিউটা ভালো লাগলো।
০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধইন্যা
৩৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২২
দাউদ রনি বলেছেন: দেখার জন্য সময় বাইর করছিলাম। কিন্তু পারি নাই। তবে দেখতে চাই।
রিভিউ ভালো লেগেছে। অহেতুক 'বিষেদগার' পাইনি আপনার লেখায়।
১২ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৪২
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: শুধু শুধু বিষাদগার করবো কেন ভাই?
৪০| ০৮ ই মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩৪
নোবিতা রিফু বলেছেন: সুন্দর রিভিউএর জন্য প্লাস, লুল কাহিনির জন্য আরেকটা প্লাস দিতে চাইসিলাম কিন্তু ভাংতি নেই...
১২ ই মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৮
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: তাইলে পুরা নোটটাই দেন না
৪১| ১৬ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৩:০০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সুন্দর রিভিউ অনিম
আছেন কেমন ?
২৪ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১:১৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো আছি। আপনি কেমন?
৪২| ২২ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:২১
সাঈদ০০৭ বলেছেন: রিভিউ অত্যন্ত সুস্বাদু হয়েছে।
২৫ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:৪৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: থাঙ্কু
৪৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: সিনেমা দেখতে গিয়ে দেখি নিজেই সিনেমা করে আসলে ভাইয়া।
নাম দেখে পঁচা সিনেমা ভাবছিলাম এখন রিভিউ পড়ে দেখার ইচ্ছে হচ্ছে।
২৬ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৫
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: মোটেই পঁচা না, দেখে আসো!
৪৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:০৫
বিডি আইডল বলেছেন: চ্রম...দেখিবার মনোবান্ছা রাখি
৩১ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: মনোবাঞ্চা পূর্ণ হোক!
৪৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৪
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: দারুন দারুন , ক্যাম্পাসে মুভিটা দেখিয়েছিল , কিন্তু সময় করে দেখা হয় নি , আশা করি ডাওন করে দেখবো ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১০:৫০
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: ডাউনলোড করে দেখলে পুরো মজা পাবেন বলে মনে হয় না
৪৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১২ ভোর ৫:২৬
আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: রিভিউ উচ্ছমানের হইছে... তার থেকে আপনার কিঞ্চিত লুল কাহিনি একটু্ও কম যায় না
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৬
অনিমেষ হৃদয় বলেছেন: বুঝিতে হইবেক
৪৭| ৩০ শে এপ্রিল, ২০১২ রাত ১০:৩৮
এইযেদুনিয়া বলেছেন: সিনেমাটা আমিও দেখে এসেছি, টি এস সি তে। আমার কিন্তু দারুন লেগেছে। একদম শেষে জয়া আহসান যখন বলে ''না'' তখন আমি কেঁদে ফেলেছিলাম।
কাজের মেয়ে আর ইন্তেখাব দিনারের চোখাচোখিটা কিন্তু দারুন অভিনয় হয়েছে। আমার কাছে সিনেমাটা খুব ভাল লেগেছে।
সিনেমাটা দেখে আমিও বুঝেছি, রায়পুর স্টেশনে আমিও পৌঁছে গেছি অনেক আগে। আমারও আর কাউকে খোঁজার দরকার নেই।
৪৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৩০
মুসাফির মাহমুদ বলেছেন: আই লাইক বলাকা সিনেমা হল
৪৯| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭
কলম.বিডি বলেছেন: সিনেমাটা সুন্দরই মনে হচ্ছে, আপনার রিভিউ চমৎকার হয়েছে। কাহিনী টা বলে দেন না একটু! শেষে জয়া কি বুঝতে পারলো? অশান্তি লাগছে...
৫০| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫৯
কোবিদ বলেছেন:
ডিজিটাল সময়ে এত কথার পরেও ফোন নাম্বার বিনিময় হলোনা শুনিয়া কিঞ্চিত আশাহত হইলাম
৫১| ১৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: মুভিটা আজ দেখলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সুন্দর রিভিউ!
লুলীয় কাহিনী ও বড্ড সুন্দর!