![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার নাম রুবেল। পাঁচ ফুট দুই ইঞ্চির খুব সাধারণ একজন মানুষ। স্বল্পভাষী, মিশুক, আর পরস্বার্থে কাজ করতে ভাল লাগে। চশমা ব্যবহার করি। বিশ্বাস প্রবণ আবেগী একটা মানুষ। বাবা তারা মিয়া, মা মারা গেছে অনেক আগে। বাড়ি টাংগাইল। মাস্টার্স করেছি ইংরেজীতে , তবু বাংলা আমার শিকড়। ভূলিনা।
অক্টোবর মাস প্রায় শেষ। নভেম্বরের শেষ হলেই ডিসেম্বর আসবে।
তারপর, থার্টি ফাস্ট নাইট। তাই নিয়ে লিখব আজ।
সরি থার্টি ফার্স্টনাইট অর্থাৎ
উলঙ্গাপনা নষ্টমির ভয়াবহ অভিশপ্ত
একটি রাত আর মাত্র একটা দিন
কয়েকটা ঘন্টা বাকি।অধির
আগ্রহে সেচ্ছায় ধর্ষিত হওয়ার অপেক্ষায়
বসে আছে হাজার হাজার উচ্ছৃঙ্খল
তরুণী।আর এই মোক্ষম সুযোগ
কাজে লাগাতে অপেক্ষায়
আছে প্রেমিক নামধারী কিছু নষ্ট
প্লেবয়।এরপর প্রভাত শেষে সন্ধ্যার আগমন
তাদের হৃদয় আকাশে উচ্ছাসের
মাত্রা বাড়াবে প্রোজ্জ্বল শশির মত।
রাত আসবে অতি আধুনিক
তরুণীরা নানা বাহানায় বয়ফ্রেন্ডের
আবদার রাখতে বাসা থেকে বের
হয়ে আসবে আর হোস্টেল
বা মেসে থাকা স্বাধীন রমনীদের
কোন ধরনের সমস্যা নেই এরপর ফুল
হাতে দাঁড়িয়ে থাকবে দেহলোভী বয়ফ্রেডরা একসময়
মদ খেয়ে মাতাল হয়ে পড়বে দুজনেই।
অতঃপর রাতের অন্ধকারে হোটেল
কিংবা বিভিন্ন স্থানে দেহের
সাময়িক সুখের উন্মাদনায় নিজের
পবিত্র দেহ সঁপে দেবে বিছানায় কিছু
নারী আর তাকে ভালবাসার দোহাই
দিয়ে ভোগ করবে মাংসলোভী পুরুষ
নামধারী কিছু পশু।রাত শেষ
ভালবাসাও শেষ ভদ্র পোশাকের
আড়ালে লুকিয়ে রাখবে নিজের পশুত্ব
মনোভাব এই মানুষ গুলো।কেউ কেউ
ছুটে যাবে ডাক্তারের
চেম্বারে জন্মনিরোধ পিল খেয়ে নষ্ট
করতে তাদের সাময়িক সুখের ফসল
হিসেবে সৃষ্ট ভ্রূণ।আর ডাক্তার
বলবে এরকম ভুল হতেই পারে সমস্যা নাই
অতঃপর উচ্ছাসিত হৃদয়ে বের
হয়ে আসবে তথাকথিত প্রেমিক যুগল
ডাক্তারের কাছ থেকে পারমানেন্ট
সেক্স করার
অনুমতি পেয়ে এটাকে অভ্যাসে পরিনত
করবে কিছুদিন পর
সঙ্গি পাল্টিয়ে আবার শুরু হবে এই
নষ্টামির খেলা।
অনেকে ২৫ ডিসেম্বর
থেকে এটা সেলিব্রেট করা শুরু
করে দিয়েছে কারন একাধিক বয়ফ্রেড
বা গার্লফ্রেন্ডকে একদিনে সময়
দেয়া যায়না।তাই আগে থেকেই
তারা সেলিব্রেট শুরু করে আজ ও কাল
আরেকজন এভাবে।অবশ্য এসব
ছেলেমেয়ের অভিভাবকদের অপরাধ কম
নয় অতিরিক্ত
স্বাধীনতা দিতে গিয়ে আধুনিক
হিসেবে গড়ে তুলতে তাদের
ঠেলে দিচ্ছে নাইট ক্লাব সহ
নানাপ্রকার অপকর্মের অন্ধকার গুহায়।
একসময় ইয়াবা মদ খেয়ে লিভ
টুগেদারে ব্যস্ত হয়ে পড়বে আর
হত্যা করবে পিতামাতাকেও তার
প্রমাণ ঐশী।একদিন তাদের মৃত্যু
হবে জগতের আদালত
থেকে বেঁচে গেলেও স্রষ্টার আদালত
থেকে মুক্তি পাবেনা।
ভালবাসা একটা পবিত্র বন্ধন
স্রষ্টা প্রদত্ত স্বর্গীয় যেখানে একজনের
প্রতি অন্যজনের দৈহিক নয় মানসিক
আকর্ষণ থাকবে।একজনকে অন্যজন বিশ্বাস
করবে শ্রদ্ধা করবে না দেখেও সবসময়
হৃদয়ের গভীর থেকে প্রিয়
মানুষটিকে অনুভব করবে।কিন্তু
ভালবাসার নামে সেচ্ছায় ধর্ষিত
হওয়া এসব মেয়ের
কি বিচার হওয়া উচিত আর ধর্ষক যুবক
গুলোর কি শাস্তি হওয়া উচিত
যারা পবিত্র ভালবাসায়
লেপ্টে দিচ্ছে পাপের
কাদা।অেকাঅ
সরি থার্টি ফার্স্টনাইট অর্থাৎ
উলঙ্গাপনা নষ্টমির ভয়াবহ অভিশপ্ত
একটি রাত আর মাত্র একটা দিন
কয়েকটা ঘন্টা বাকি।অধির
আগ্রহে সেচ্ছায় ধর্ষিত হওয়ার অপেক্ষায়
বসে আছে হাজার হাজার উচ্ছৃঙ্খল
তরুণী।আর এই মোক্ষম সুযোগ
কাজে লাগাতে অপেক্ষায়
আছে প্রেমিক নামধারী কিছু নষ্ট
প্লেবয়।এরপর প্রভাত শেষে সন্ধ্যার আগমন
তাদের হৃদয় আকাশে উচ্ছাসের
মাত্রা বাড়াবে প্রোজ্জ্বল শশির মত।
রাত আসবে অতি আধুনিক
তরুণীরা নানা বাহানায় বয়ফ্রেন্ডের
আবদার রাখতে বাসা থেকে বের
হয়ে আসবে আর হোস্টেল
বা মেসে থাকা স্বাধীন রমনীদের
কোন ধরনের সমস্যা নেই এরপর ফুল
হাতে দাঁড়িয়ে থাকবে দেহলোভী বয়ফ্রেডরা একসময়
মদ খেয়ে মাতাল হয়ে পড়বে দুজনেই।
অতঃপর রাতের অন্ধকারে হোটেল
কিংবা বিভিন্ন স্থানে দেহের
সাময়িক সুখের উন্মাদনায় নিজের
পবিত্র দেহ সঁপে দেবে বিছানায় কিছু
নারী আর তাকে ভালবাসার দোহাই
দিয়ে ভোগ করবে মাংসলোভী পুরুষ
নামধারী কিছু পশু।রাত শেষ
ভালবাসাও শেষ ভদ্র পোশাকের
আড়ালে লুকিয়ে রাখবে নিজের পশুত্ব
মনোভাব এই মানুষ গুলো।কেউ কেউ
ছুটে যাবে ডাক্তারের
চেম্বারে জন্মনিরোধ পিল খেয়ে নষ্ট
করতে তাদের সাময়িক সুখের ফসল
হিসেবে সৃষ্ট ভ্রূণ।আর ডাক্তার
বলবে এরকম ভুল হতেই পারে সমস্যা নাই
অতঃপর উচ্ছাসিত হৃদয়ে বের
হয়ে আসবে তথাকথিত প্রেমিক যুগল
ডাক্তারের কাছ থেকে পারমানেন্ট
সেক্স করার
অনুমতি পেয়ে এটাকে অভ্যাসে পরিনত
করবে কিছুদিন পর
সঙ্গি পাল্টিয়ে আবার শুরু হবে এই
নষ্টামির খেলা।
অনেকে ২৫ ডিসেম্বর
থেকে এটা সেলিব্রেট করা শুরু
করে দিয়েছে কারন একাধিক বয়ফ্রেড
বা গার্লফ্রেন্ডকে একদিনে সময়
দেয়া যায়না।তাই আগে থেকেই
তারা সেলিব্রেট শুরু করে আজ ও কাল
আরেকজন এভাবে।অবশ্য এসব
ছেলেমেয়ের অভিভাবকদের অপরাধ কম
নয় অতিরিক্ত
স্বাধীনতা দিতে গিয়ে আধুনিক
হিসেবে গড়ে তুলতে তাদের
ঠেলে দিচ্ছে নাইট ক্লাব সহ
নানাপ্রকার অপকর্মের অন্ধকার গুহায়।
একসময় ইয়াবা মদ খেয়ে লিভ
টুগেদারে ব্যস্ত হয়ে পড়বে আর
হত্যা করবে পিতামাতাকেও তার
প্রমাণ ঐশী।একদিন তাদের মৃত্যু
হবে জগতের আদালত
থেকে বেঁচে গেলেও স্রষ্টার আদালত
থেকে মুক্তি পাবেনা।
ভালবাসা একটা পবিত্র বন্ধন
স্রষ্টা প্রদত্ত স্বর্গীয় যেখানে একজনের
প্রতি অন্যজনের দৈহিক নয় মানসিক
আকর্ষণ থাকবে।একজনকে অন্যজন বিশ্বাস
করবে শ্রদ্ধা করবে না দেখেও সবসময়
হৃদয়ের গভীর থেকে প্রিয়
মানুষটিকে অনুভব করবে।কিন্তু
ভালবাসার নামে সেচ্ছায় ধর্ষিত
হওয়া এসব মেয়ের
কি বিচার হওয়া উচিত আর ধর্ষক যুবক
গুলোর কি শাস্তি হওয়া উচিত
যারা পবিত্র ভালবাসায়
লেপ্টে দিচ্ছে পাপের
কাদা।
©somewhere in net ltd.