নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার পৃথিবী

এভাবেই ভালোবাসা পুড়ে পুড়ে যায়..

রোদেলা

আমার আকাশ মেঘে ঢাকা \nজমতে থাকা আগুন ;\nহঠাত আলোর পরশ পেলেই \nঝরবে রোদের ফাগুণ।

রোদেলা › বিস্তারিত পোস্টঃ

চায়ের দেশে দিন রাত্রি //

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫১


হাজার সাইরেনে যখন অতীষ্ঠ আমার কর্ন গুহর তখনী ভাবলাম আর না,দু’দিন হলেও একটু জিরাতে দেব মস্তিষ্ককে।কিন্তু পূজোর এই ছুটিতে সবাই ঢাকার বাইরে,কক্সবাজার –বান্দরবন সব জায়গাতেই লোকে লোকারন্য। এমন একটি নির্জন জায়গা খুঁজে বের করতে হবে যেখানে মানুষ তেমন নেই।মাথার ভেতর হাম হাম ঝরনা ক্রমাগত ডাক দিচ্ছিল ,কিন্তু শারীরিক শক্তি বলে দিল –পারবিনা।তাই আমার গাড়িটি যখন শ্রীমঙ্গলের ফিন-লে চা বাগানে থামলো তকনি ঠিক করলাম মাধপপুর যাব।কিন্তু ঢাকা থেকে শ্রীমঙ্গলন পৌঁছুতেই বেলা প্রায় শেষ,এই বেলা মাধপপুর গেলে অন্ধকার নেমে আসবে।শান্ত লেকের ছবি আর তোলা হবে না।মজার বিষয় হচ্ছে শ্রীমঙ্গলে রাত কাটানোর মত কোন হোটেল আমি বুকিং দিয়ে আসিনি,কিন্তু সাথে আছে ছোট বাচ্চা এবং বয়স্ক মা।
এবার আমি শ্রীমঙ্গল এসেছি একদম গ্রামে থাকার জন্যে।এখানকার মনিপুরী পাড়াগুলো ঘুরে দেখবো ,তাদের জীবন ব্যবস্থা কাছ থেকে অনুভব করার চেষ্টা করবো।যদিও বাচ্চা সাথে নিয়ে কাজটা অনেক কঠিন হয়ে যায় ,তবুও আমি সিদ্ধান্তে অটল।ড্রাইভারকে বললাম কমলগঞ্জের পথ ধরতে।ড্রাইভার সিলেটি ,আমার মুখ দেখে জানতে চাইলো –ওটা কতো দূর? আমি তাকালাম আমার ভাইয়ের দিকে ,সে উত্তর করলো-গাড়িতে প্রায় দু’ঘন্টা লাগবে। হিসেব করে দেখলাম প্রায় ৩৫ কি.মি. হবে।সূর্য তখন প্রায় পশ্চিমের পথে,আমরা রওনা দিলাম।
এতোকাল চা বাগান কেবল টেলিভিশনেই দেখেছে আমার মা,এই প্রথম চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে দেখলো-এতো বড় হয় গাছ গুলো? আর এমন সুন্দর করে মাথাগুলো সমান তালে কাটলো কে? আমি হাসলাম-পাহাড়ের মানুষ অনেক পরিশ্রমী হয়,আর এই এলাকার সব গুলো চায়ের আগা সমান করে কাটা।সমুদ্রের মতোন ঢেউ তোলা চায়ের সারির মাঝ বরাবর আমরা ছুটে চলেছি। কিছুক্ষন পর পর পাখীদের কিচ কিচ আর বন্য প্রজাপতির আনাগোনা মুগ্ধ করে তুলছিল।আমরা নেমে পড়লাম খোলা আকাশের নীচে।চলতে থাকলো ক্যামেরার ক্লিক ক্লিক ক্লিক,আমার মা যেন আমার মেয়ের মতোই বাচ্চা হয়ে গেল।বলার আগেই ছবি তুলতে প্রস্তুত,বহু বছর এমন খুশি হতে তাকে দেখিনি। রেইনট্রীর আড়াল থেকে সূর্য তখন বিদায় নিচ্ছিল।
চান্দিয়া বাজার পাড় হয়ে আমাদের কলাবন পাড়া যেতে হবে।ওখানেই পীচ ঢালা পথ শেষ ,এর পর পায়ে হাঁটার রাস্তা শুরু।পূজোর কারনে কিছু কিছু মন্দীরে তখন আলো জ্বলছিল,তা ছাড়া চারপাশে আর কোন আলো নেই যদিও বিদ্যুতের তার দেখতে পারছিলাম।এই অঞ্চলের মানুষ সারা দিন কাজ করে,খুব তারাতারি ঘুমিয়ে যায় ।নিকশ অন্ধকার ভেদ করে কেবল একটি চায়ের দোকান দেখা গেল।
ন্যাশনাল টি এস্টেট কাছেই ,সুতরাং তাজা চায়ের স্বাদ নিতেই এই ঘন অন্ধকারে সবাই চায়ের কাপ হাতে বসে পড়লাম।নিভু নিভু করে ইলেট্রিক বাতি জ্বলছে,দু একজন গ্রামের লোক বসে আছে গোল হয়ে ।তাদের প্রশ্ন করেই জানলাম কলাবন পাড়া আরো আধ ঘন্টার রাস্তা।বেশ বৃদ্ধ একজনকে দেখে বেশ কৌতুহল হলো-আচ্ছা চাচা,আপনেদের এইখানে হাসপাতাল আছে? তিনি সামনের দিকে দেখিয়ে দিলেন,কিন্তু আমি অন্ধকারে কিছুই বুঝতে পারলাম না।তাই আবার শিওর হবার জন্য জানতে চাইলাম-ওখানে গেলে আপনারা ডাক্তার পান? তিনি হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়লেন।
ফিরতি পথে আমি সেই হাসপাতালে ঢু মেড়েছি এবং বুঝেছি –সুন্দরের হাত ছানিতে যে লোকালয়ে আমরা হাজার টাকা দিয়ে আনন্দ কিনতে আসি সেখানকার মানুষরা আসলেই খুব অসহায়।
কলাবন পাড়ায় যে বাড়িতে আমরা ছিলাম সেটা আব্দুল মান্নান সাহেবের বাড়ি,এই এলাকার কন্ট্যাক্টর।তিনিই প্রথম আবিষ্কার করেছিলেন হাম হাম পাহাড়।ওখানকার আদিবাসীরা বলতো –হাম্মাম।হাম্মাম মানে ঝর্না,সেখান থেকেই নামকরন করা হয়েছে –হাম হাম।যে রাস্তা আমি পাড়ি দিলাম তাতে আর পথ হাঁটা সম্ভব না,ঘুমানো দরকার।আমাদের জন্য বিশাল খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করা হয়েছে,তার আগে আমি ছুটলাম গোসল করতে।সে এক দারূন ব্যপার,কুয়োর ভেতর পানি। ওখান থেকেই রশি দিয়ে পানি তুলে তবেই না গোসল করা যাবে।কিন্তু ,এই কাজ জীবনেও আমি করতে পারবো না।ছোট ছোট চোখের পুতুল পুতুল একটি মেয়ে আমাকে পানি তুলে দিল,আমি মাথায় পানি ছোয়াতেই মনে হলো ঝরনা থেকে স্বর্গীয় জল আমার শরীরে পড়ছে-কিযে ঠান্ডা।আমি দু’হাতে পানি খেয়ে নিলাম,মনে হলো কতো দিনযে এমন সুধা পান করিনি।
রাতে খুব অবাক হয়ে দেখলাম এরা কোন দরজা জানালা বন্ধ করে না।আমি জিজ্ঞেস করলাম-চোর ডাকাত আসে না? ওরাও যেন খুব অবাক-না ,আমাদের এইখানে কেউ খারাপ কাজ করে না।এই প্রথম আমার মনে হলো-আমি মানুষ নামক এক বিরাট জনপদে বাস করছি আর আমার ছোট মেয়েটা স্বর্গের পুতুলদের সাথে মেতে আছে।
কলাবন পাড়া থেকে পর দিন সকাল ৮ টায় রওনা হলাম মাধপপুরের পথে।এই বেলা ড্রাইভারকে বললাম-এবার চিনতে পারবা তো ? সে খুব কনফিডেন্ট-হ্যাঁ,খালি চিনবো না।আমি নিজেই এইবার কেউ হাম হাম আস্তে চাইলে নিয়া আস্তে পারবো। আমি তাকে ভয় দেখিয়ে বললাম--শোন,হাম হাম ঝরনা আরো তিন ঘন্টা পায়ে হেঁটে। তুমি গাড়ি নিয়ে মাধবপুর গেলেই হবে।
মাধপপুর যাবার জন্যে আমাদের আর শ্রীমঙ্গল যেতে হয় নি,প্রায় ২১.৭ কিলোমিটার পথ গাড়ি টান দিয়েই চলে গেলাম।লেকের কাছাকাছি যেতেই মা চিৎকার করে উঠলো-প্রজাপতি সিনেমার শ্যুটিং কি এইখানে হইসে? আমি মনে করতে পারছিলাম না,কারন খুব খেয়াল করে ছবিটা দেখা হয়নি। তবে এই লেকের পদ্মের সাথে আমার পরিচয় বহু দিনের।শান্ত একটা স্রোত খেলা করে সব সময় এখানে। শুকনো পাতারা সারাক্ষন ভেসে বেড়ায় লেকের পানিতে,আমra টুক টুক করে উপর দিকে উঠতে লাগলাম। প্রকৃতির কি বিচিত্র আয়োজন,যেন খুব যত্ন করে কোন এক শিল্পী এঁকে রেখেছে আকাশ-মেঘ-গাছ আর লেকের স্বচ্ছ জলরাশি। এখানে তেমন লোকের আনাগোনা নেই ,মাধপপুরের নির্জনতায় ডুব দিয়ে থাকা যায় দিনের পর দিন। খুব সুন্দর মোটেল আছে ,ইচ্ছে করলে পূর্নিমা রাতে কেউ রুম ভাড়া করে লেকের পানি দেখে রাত কাটাতে পারে।কিন্তু আমাকে সব ঘোরাঘুরি আজই শেষ করে ঢাকায় ফিরতে হবে।
যদিও ফুল তোলা নিষেধ তবু একটা পদ্ম তুলে চুলে গুঁজে নিলাম,আমাকে দেখে আমার হিংসুটে মেয়ে সেটা কেড়ে নিয়ে নিজের মাথায় গুঁজতে গেল।কিন্তু,না পেরে ফুল ফেলে দিল না ।সারা পথ পদ্ম হাতে নিয়ে সে বসে থাকলো,আমরা মাধবকুন্ডের পথে রওনা দিয়াম।
শহরের রাস্তা ফেলে একসময় গাড়ি মাটির পথ ধরলো, দু’ধারে তখন কাটা পাহাড়। বোঝাই যাচ্ছে পাহাড় কেটে রাস্তা করা হয়েছে। শ্রীমঙ্গল এসে দেশের প্রখ্যাত জল প্রপাত দেখবোনা তা কি করে হয়।সময় যেতে লাগলো, রাস্তা থেকে ধূলো উড়তে আরম্ভ করে দিল,আমরা নাক চেপেই পথ এগুলাম।
মাঝে মাঝে চায়ের বাগান দেখলেই মন ভালো হয়ে যায়,আবার পরক্ষনেই রাস্তার ঝাঁকিতে সব গুলিয়ে যায় ।এমন করেই পৌঁছে গেলাম মাধপকুন্ডে, বেলা দু’টোয়। পূজোর ছুটি বলেই হয়তো শত শত গাড়ি মাধপকুন্ডের গেইটে, জন-প্রতি ৪০ টাকা দিয়ে ভেতরে ঢুকলাম।পর্যটন কর্পোরেশন ইটের রাস্তা বিছিয়ে দিয়েছে সবাই যেন ভালো ভাবে হেঁটে জল প্রপাত দেখতে পারে। চেয়ে দেখলাম ছেলে বুড়তো আছে,হুইল চেয়ারে করে অনেক অসুস্থ রোগীরও আগমন ঘটেছে। বাবা মায়ের প্রতি সন্তাদের এই ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করে দিল। আমি ক্রমাগত মায়ের ছবি তোলা নিয়ে ব্যস্ত,সবাই বাবা মাকে আনন্দ দিতে পারে না।আমি পেরেছি,এই চান্স মিস করতে চাই না।ছোট ছোট পাথরে ধাক্কা দিয়ে বয়ে যাচ্ছে জল প্রপাতের জল,আর এই অল্প পানিতেই চলছে আনন্দ আড্ডা আর ফটো তোলা। বেশ অনেক গুলো মাটির জন্তু বানিয়ে রাখা হয়েছে ,কোনটা কুমীর আবার কোনটা বাঘ। পর্যটকদের আকর্ষণ করবার জন্য বেশ ভালোই আয়োজন করা হয়েছে এখানে,বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্য ইকো পার্ক ভীষন কাজের একটা জায়গা।এখানে ঢুকতে জন প্রতি ১০ টাকা লাগে ,মন্দ না –মাটির ঈগল দেখে মুগ্ধ হয়ে বাচ্চারা খেলছে।
বেশ কয়েকটা সাইন বোর্ডে বড় বড় করে লেখা আছে-আপনারা ময়লা আবর্জনা যেখানে সেখানে ফেলবেন না,প্রকৃতিকে রক্ষা করা আমাদের দায়িত্ব। কিন্তু এখানে সেখানে চিপসের প্যাকেট দেখে আমার মনে হলো-খাওয়া দাওয়াই আমাদের দায়িত্ব,এরপর কারো কোন কিছু করতে নেই। আবর্জনা সঙকুল জল প্রপাত আমার আর ভালো লাগলো না।এমনিতেই ঝরনার নিচে বেড়া দেওয়া মানুষ রূপী বান্দরদের কন্ট্রোল করার জন্য। পানিতে না নামতে পারার যন্ত্রনা নিয়েই আমরা শ্রীমঙ্গল রওনা হলাম।
রাস্তার দু’পাশ থেকে নুয়ে আসা গাছের সারি দেখেই বুঝে ফেললাম লাউয়াছরা পাড় হচ্ছি।এখানকার সব চেয়ে আকর্ষনীয় জায়গা আমার চোখে রেল -স্টেশন,একবার তাকিয়ে থাকলে মনে হবে কোথায় যেন হেঁটে চলে যাচ্ছি ঠিকানাবিহীন। বেশ কয়েকটা বাঁক পড়ে এই রাস্তায় ,খুব সাবধানে পথ চলতে হয় নইলে অপর পাশ থেকে গাড়ি মেড়ে দিতে পারে।
সূর্য নুয়ে পড়ছে,তার শিতল আলোয় আলোকিত বনের সবুজ গাছ।দু’ধারে সাজানো জঙ্গল পেছনে ফেলে আমরা ছুটে চললাম শহরের পথে।
কিভাবে যাবেনঃ ঢাকা থেকে সকালে আর রাতে দুটো ট্রেন যায় সিলেট পর্যন্ত,ওটা শ্রীমঙ্গল নামিয়ে দেবে । তাছাড়া সায়দা বাস স্ট্যান্ড থেকে বাস ছাড়ে এক ঘন্টা পর পর,এনা পাবেন মহাখালীতে। ভাড়া ৩৫০-৪০০ টাকার মধ্যে।
কোথায় থাকবেনঃ শ্রীমঙ্গলেই অনেক হোটেল আছে,আগ থেকে বুকিং করে যেতে হবে সিজনে। তাছাড়া আছে চা বাগানের রিসোর্ট ,যদি সরকারি চাকুরে কেউ থাকে তবে তো কথাই নেই ;বুকিং দিয়ে দেবে।
মনে রাখবেনঃ যেখানেই যাবেন আগে থেকে পরিকল্পনা করে বের হবেন।কোথায় যাবেন এবং রাতে কোথায় থাকবেন তা ঠিক করা না থাকলে পুরো ভ্রমণ মাটি।কারন কোথাও ঘুরতে গিয়ে যদি হোটেল খুঁজতে বসেন তাহলেতো সময়টাই শেষ।আর গাইড হিসেবে অবশ্যই পরিচিতের রেফারেন্স নিন,কারন অনেকেই বলবে তারা চিনে ।কিন্তু স্পটে গিয়ে দেখা যায় আপনাকেই গাইডকে গাইড করতে হচ্ছে।আসা –যাওয়ার টিকেট আগেই কেটে রাখুন,নইলে ঘুরতে গিয়ে আমার মতোন বাচ্চাকে নিয়ে স্টেশনে বসে থাকতে হতে পারে।সম্ভব হলে যেখানে যাচ্ছেন সেখান কার স্থানীয় কারো ফোন নম্বর নিয়ে নিতে পারেন,যে কোন তথ্য দিয়ে সে আপনাকে সাহায্য করতে পারবে।
পরিশেষে,আমাদের দেশ শুধু সুন্দর বললে কম বলা হবে।এখানে এমন সব অঞ্চল আছে যা নিয়ে আমরা প্রচন্ড গর্ব করতে পারি।কিন্তু আমাদেরই অবহেলায় প্রকৃতি মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে,তাদের বাঁচিয়ে রাখা আমাদেরই কর্তব্য। শুভ হোক ঘোরাঘোরি।

মন্তব্য ৫৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৫৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

রুমেল আহমেদ বলেছেন: কমলগঞ্জের ভানুগাছ এলাকায় আমার কুঁড়েঘর, আমার এলাকায় এসে তার সৌন্দর্যে উপভুগ করে উপস্থাপন করার জন্য ধন্যবাদ, পরবর্তীতে আসলে অবশ্যই যোগাযুগ করবেন ।।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪২

রোদেলা বলেছেন: এবার ঘুরে এসে একটা সাংঘাতিক বিষয় খেয়াল করলাম।গল্পটা বলার পর নিম্নে পাঁচ জন পেলাম যাদের বাড়ি শ্রীমঙ্গল।এই ঘটনা জানার পর আমার কেমন লাগে এবার বুঝে নেন।এ যেন মিষ্টির দোকানে বসে মিষ্টি না পাওয়ার মতোন।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২

কৃষ্ণ চুড়ার ফুল বলেছেন: "এখানকার সব চেয়ে আকর্ষনীয় জায়গা আমার চোখে রেল -স্টেশন,একবার তাকিয়ে থাকলে মনে হবে কোথায় যেন হেঁটে চলে যাচ্ছি ঠিকানাবিহীন"।বেশ আয়েশ করা কেমন অবশ অবশ জায়গা...জাওয়া হইনি কিন্তু আপনার লেখা পরে মনে হল যেনও এই মাত্র ঘুরে এলাম ।ধন্যবাদ চমৎকার লেখার জন্য।।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৪

রোদেলা বলেছেন: রেললাইন দেখলেই আমার ছেলে বেলার কথা মনে পড়ে।বাবা ঈশ্বর্দী ছিলেন অনেক বছর,ওখানে আমরা বন্ধুরা রেল লাইনে বসে পাথর কুড়াতাম।আপ্নাকে লেখা দিয়ে ঘোরাতে পেরেছি জেনে ভালো লাগছে।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪

এস কাজী বলেছেন: গত শনিবার পুরোটা দিন আমিও মাধবপুর ছিলাম। মাধবপুর থেকে আসার পথে লাউয়াছড়া এরপর গ্র্যান্ড সুলতান হয়ে ফিনলে ঘুরে সাত কালারের চা খেয়ে চলে আসছি। লেক টা আমার খুব পছন্দ হয়সে। তবে বোটিং সুবিধা দিলে মনে হয় আরও ভাল হত। অনেক মজা করে বোটিং করা যেত।
আপনার ক্যুয়ারি টাইপ পোস্ট ভাল হয়ছে। আসলে পরিকল্পনা এবং সব ঠিকঠাক করে না গেলে প্রবলেম হয়। আমরাও হালকা প্রব্লেমে পড়েছিলাম।

আমার লাস্ট পোস্ট টা ইনফ্যাকট ওইখানে যাওয়ার আগেই ট্রেনের গল্প। :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

রোদেলা বলেছেন: বোটিং করতে দিলেতো চিপ্সের প্যাকেট পানিতে ভাসতো।যাই হোক,আপনার পোস্টে যাবো সময় পেলেই।ধন্যবাদ।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১

আমিনুর রহমান বলেছেন:


কলাবন পাড়ার মানুষগুলো এখনো সত্যিকার মানুষ আছে। বিচ্ছিন্নভাবে হয়ত ভালো মানুষ পাওয়া যাবে অনেক কিন্তু একটা নিদিষ্ট জনপদে এতোগুলো ভালো মানুষ একসাথে পাওয়া মুশকিল। এরা এখন খারাপটা দেখেনি এমন না তাদের ঠিক পাশেই একটা পাড়া আছে যেখানে অনেক বাজে মানুষের বসবাস। যারা মদ, জুয়া আর চোরাকারবারিতে লিপ্ত। আপনারা যে মান্নান কন্ট্যাক্টর বাসায় ছিলেন, উনার নামে রাজাকান্দি রিজার্ভ ফরেষ্ট একটা টিলার নামকরণ করা হয় যা "কন্ট্যাক্টর টিলা" নামে পরিচিত। কলাবন পাড়ার এলাকার মানুষগুলো অসাধারণ।

পোষ্টে আরো ছবি যুক্ত করতে পারতেন।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

রোদেলা বলেছেন: আব্দুল মান্নানের ছেলেই আমাদের পুরোটা সময় দিয়েছে।এই তথ্য উল্লেখ করে ভালো করেছেন,লিখতে গিয়ে ভুলেই গিয়েছিলাম।আপনার বাড়িও নিশ্চই ওইখানে,পরে আপনার বাড়িতেই হানা দিতে চাই।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:০৮

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ঘুর ঘুর পোষ্ট। ধন্যবাদ

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

রোদেলা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিকদা সাথে থাকার জন্য।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৭

কিরমানী লিটন বলেছেন: জুন বলেছেন: খুব ভালোলাগলো রোদেলা আপনার ঘুর ঘুর পোষ্ট। আমাদের ভুবনে স্বাগতম অর্থাৎ ভ্রমনপিয়াসীদের দলে :)
আমি কিছুদিন আগে ঘুরে এসেছি সিলেট শ্রীমংল। পোষ্ট রেডী, পাব্লিশের অপেক্ষায়।
শুভেচ্ছান্তে।

নিরন্তর শুভকামনা ...

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

রোদেলা বলেছেন: আমি বলেছি-আমি ছোট বেলা থেকেই ঘুর ঘুর মানবী।আম্মা ডাকে -পাড়া বেড়ানি।ভ্রমন নিয়ে লেখা খুব কঠিন কাজ,সব তথ্য সঠিক হতে হয়।তাই ধীরে ধীরে এগুচ্ছি।আপনাদের মতোন ট্রাকিং করতে এখন আর পারিনা,তবে লেখার পাঠক হতে পারি আজন্ম।লিখুন এখানে[email protected] পর্যটন বিচিত্রার জন্য।
শুভেচ্ছা নিরন্তর .।।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আমিনুর রহমান বলেছেন:
কলাবন পাড়ার মানুষগুলো এখনো সত্যিকার মানুষ আছে। বিচ্ছিন্নভাবে হয়ত ভালো মানুষ পাওয়া যাবে অনেক কিন্তু একটা নিদিষ্ট জনপদে এতোগুলো ভালো মানুষ একসাথে পাওয়া মুশকিল।


অনেক অনেক ভাল লাগল যে এখনো এইরকম জনপদ খোদ বাংলাদেশেই আছে।

ভাল কথা কলাবন পাড়ার ঐ লোকটার সাথে কিভাবে পরিচিত হলেন? আমার প্লান আছে ঐরকম নিরব নিভৃত গ্রামে ২-১ দিন থেকে আসার। তাদের সাথে মিশে জীবনে একটু প্রাকৃতিক পরিবেশে রিফ্রেশ করবার।



মজার বিষয় হচ্ছে শ্রীমঙ্গলে রাত কাটানোর মত কোন হোটেল আমি বুকিং দিয়ে আসিনি,কিন্তু সাথে আছে ছোট বাচ্চা এবং বয়স্ক মা।


হাঃ হাঃ হাঃ :D

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮

রোদেলা বলেছেন: ঘটনা সত্য, আমি শহরে কাউকে বলে যাই নি।চেয়েছিলাম প্রত্যন্ত গ্রামের সুধা নিতে,কিন্তু বিরাট রিস্ক নিয়ে ফেলেছিলাম এখন বুঝতে পারছি।কিন্তু আপনি আমার মতোন বোকামী করবেন না নিশ্চই।

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

শামছুল ইসলাম বলেছেন: ভ্রমণ পোস্টে একটু ব্যক্তিক ছোঁয়া থাকলে আমার ভাল লাগে, যেটা আপনার পোস্টে পেলাম। এ ব্যাপারে সৈয়দ মুজতবা আলীকে আমার পছন্দ।

কলাবন পাড়ার মানুষের কথা গল্পের মত মনে হয়েছে।

ভাল থাকুন। সবসময়।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১

রোদেলা বলেছেন: ভ্রমণ পোস্টে ব্যক্তিক ছোঁয়া না থাকলে পড়তে তেমন আগ্রহ পায় না পাঠক।অনেক লেখা পড়েই বিষয়টা বুঝতে পারলাম।যারা অনেক বড় বড় জায়গায় ট্যুর করে তারা খুব বিস্তারিত বর্ননা করে,আমিত ছোট করে লিখেছি । শুভেচ্ছা।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৩০

হামিদ আহসান বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী ভাল লাগল৷ অামার দেখা এলাকাগুলি অাপনার বর্ণনায় কেমন রোমাঞ্চকর হয়ে উঠল

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০২

রোদেলা বলেছেন: হুম,আমার লেখায় না হয় আর একটু ঘুরে এলেন।ধন্যবাদ।

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

সুমন কর বলেছেন: হবে না...হবে না......এতো কম ছবি দিলে হয়.. :(

সুন্দরের হাত ছানিতে যে লোকালয়ে আমরা হাজার টাকা দিয়ে আনন্দ কিনতে আসি সেখানকার মানুষরা আসলেই খুব অসহায়।

বর্ণনা ভালো লাগল। + দিলাম।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

রোদেলা বলেছেন: ক্যামেরা ম্যান নাই ,ক্যামেরা নাই-কি ছবি দিমু ভাই।আর যা তুলসি সব ট্যাব্লেটে ,ফেইস বুকে ঢু মাড়েন।ওইখানে সব আছে।
সুমন কর বলসে প্লাস।ব্যাস , আর লাগতো না।
B-)

১১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১

আমিনুর রহমান বলেছেন:

@গেম চেঞ্জার, পরবর্তিতে ওখানে গেলে আমাকে বইলেন। আমি ফোন করে দিবো খাতির যত্নের ক্রটি হবে না আশা করি। হামহামে গেলে মানুষ দিনে দিনেই ফিরে আসতে হয় থাকার ব্যবস্থা নাই বলে। শুধু হামহাম না ওখানে আরো বেশ কিছু ঝর্না আছে তাছাড়া চা বাগান, রাজাকান্দি রিজার্ভ ফরেষ্ট, গ্রাম্য পরিবেশ সব মিলিয়ে ২টা দিন না থাকলে পূর্ণতা আছে না।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

রোদেলা বলেছেন: নেক্সট মিশন-হাম হাম ...

১২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: @আমিনুর রহমান

ভাই, আমি আপনার পোস্টে সময়মত কল করবো। সাম্প্রতিক সময়ে হয়তো সম্ভব হবে না তবে জানুয়ারীর দিকে একটা ট্যুরের প্রবল আশা আছে। ভাল থাকবেন।
রোদেলা আপুর জন্যও একরাশ শুভকামনা।

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: পড়তে পড়তে আমিও ঘুরে আসলাম।সরাসরি ভ্রমণের পূর্বে।দারুন পোস্ট।

কলাবন পাড়ার মানুষগুলো এখনো
সত্যিকার মানুষ আছে।
বিচ্ছিন্নভাবে হয়ত ভালো মানুষ
পাওয়া যাবে অনেক কিন্তু একটা নিদিষ্ট
জনপদে এতোগুলো ভালো মানুষ একসাথে
পাওয়া মুশকিল।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

রোদেলা বলেছেন: ভালো মানুষের মুখোশ পড়ে চারপাশে বন্ধু সেজে ঘুরে বেড়ায়।ভালো মানুষ পাওয়া সত্যি মুশকিল রুদ্র জাহেদ।

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:১৬

সাহসী সন্তান বলেছেন: চায়ের দেশের গল্প পড়লাম, অথচ ম্যাগনেফাইং গ্লাস দিয়ে খুঁজেও কোত্থাও এক কাপ চায়ের সন্ধান পেলাম না!? এইটা কোন কথা হলো?? আপু, একটা ছবিও তো পোস্ট করতে পারতেন? ;) ;) ;)

অবশ্য চায়ের কোন ছবি না থাকলেও যে সমস্থ 'টা' এর ছবি দিছেন সেগুলোও বা কম কি? আর সাথের লেখাও অসাধারণ! শুভ কামনা জানবেন আপু!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩

রোদেলা বলেছেন: সাহ্সী সন্তান,চা পান করেছিতো গাড়ি থামিয়ে –হোটেলে,কেবল ছবিই দেইনি।।শুভেচ্ছা জানবেন।

১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬

রুমেল আহমেদ বলেছেন: পরবর্তীতে কেউ আসলে অবশ্যই যোগাযুগ করবেন [email protected]

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪

রোদেলা বলেছেন: পরবর্তীতে পর্যটন বিচিত্রার টিম নিয়ে আসবো,অবশ্যই এবার হানা দিব আপনার বাড়িতে।ধন্যবাদ।

১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক শুভেচ্ছা আপু!!!
অসাধারণ বর্ণনায় সমৃদ্ধ হয়েছে লেখাটি আপনার!!!
তবে ছবি মিস করছি!!
আরো আরো ছবি চাই।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

রোদেলা বলেছেন: বিথী,ফেইস বুক ছবিতে ছয়লাব,এড করেন।

১৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমার বাড়িও শ্রীমঙ্গল * :P

ঝরনার জলরাশি যখন নিচে পড়ে , তখন নাকি হুম হুম করে একটা শব্দ হয় । সেখান থেকেই নাকি হাম হাম নাম করন ।




(* আপনার আফসোস বাড়িয়ে দেয়ার জন্য ফান =p~ )

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৯

রোদেলা বলেছেন: হুম,হাম হাম নাম ওভাবেই হয়েছে।
কিন্তু শ্রীমঙ্গল থেকেইকা ফিরলাম,এখন সবার বাড়ির নাম নেয়,প্রোফাইলে দিলেতো এতো কষ্ট করতে হইতো না।

১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

রংহীন-পানি বলেছেন: এডভ্যাঞ্চার প্রিয় সাহসী মানুষ......................।
ভালো লাগল..........

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

রোদেলা বলেছেন: .আজকাল তো এডভেঞ্চারের টাইমি পাই না,বুড়ি হইসিতো। ;)

১৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩

ডাঃ মারজান বলেছেন: অসাধারণ লাগলো। আমার এতো কাছে তাও যাওয়া হয়না। তিন মাস আগে ঘুরে আসলাম তাও দশ বছর পর। অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

রোদেলা বলেছেন: উররে সব্বনাশ,কাছে থাকলেতো আমি সপ্তাহে একবার যেতামই। :)

২০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

জসিম বলেছেন: পরিচিত স্থানের বর্ণনা দেখে ভালো লাগলো. অনেক সুন্দর.

ভ্রমণ পোস্টের ব্যাপারে একটা বিষয় ভালো হতো- শেষে একটা ছোট নোট, দুই লাইনের.

অনেকেই যা খান, নিয়ে যান, সেগুলো ঘুরতে গিয়ে পানিতে, ঝোপে, রাস্তায় ফেলে আসেন. এগুলা না করে যত্রতত্র ময়লা, প্যাকেট, বোতল এসব না ফেলে নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা অথবা সাথে নিয়ে এসে উপযুক্ত স্থানে সেটা রাখা- এ কথাগুলো লিখলে ভালো হয়. ভ্রমণেই যদি যায় মানুষ, সেখানের পরিবেশ সুন্দর রাখাও সমান দায়িত্ব বটে.

ধন্যবাদ.

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

রোদেলা বলেছেন: সে জন্যইতো লিখলাম-মনে রাখবেন।সাইন বোর্ডের নিষিদ্ধ করা হলেও সবাই চিপ্সের প্যাকেট দিয়ে ভরিয়ে ফেলেছে দেখলাম।

২১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৩৮

অগ্নি সারথি বলেছেন: ভাল লাগা কিন্তু আরো কিছু ছবি যুক্ত করলে ভাল হত।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

রোদেলা বলেছেন: ফটোগ্রাফার নাই,তাই ভালো ছবিও নাই। :(

২২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

মামুন রশিদ বলেছেন: খুব চমৎকার একটা ভ্রমন হয়েছে । যুক্ত হতে পারলে সত্যিই আনন্দিত হতাম ।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫

রোদেলা বলেছেন: মামুন তো আপনাকে ফোন দিল ভাই,কিন্তু আপনি মনে হয় সিলেট থাকেন।প্রধমে ওখানেই যাবার কথা ছিল,কিন্তু কমল্গঞ্জে গিয়ে সব ভন্ডুল হয়ে গেল।

২৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নারে ভাই আমার বাড়ি মঙ্গল টঙ্গলে না , ফান করছি B-)

২৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: বেশ দাড়ুন তো ! আমারে নিলা না কেন ! রাগ কস্সি :(

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০১

রোদেলা বলেছেন: কোরার ই কতা,হুট কইরা চইলা গেলাম।

২৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

জুন বলেছেন: আমিতো আপনার এই পোষ্টে মন্তব্য করেছি রোদেলা, তবে দেখতে পাচ্ছি না সেটা।
মাহজাবীন জুন নামেই আমি এ জগতে পরিচিত :)

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

রোদেলা বলেছেন: স্মার্ট ফোনে প্রেস লেগে মন্তব্য ভ্যানিস হয়ে গেসিল।কিযে ভালো লাগছে আবার আপনাকে ফিরে পেয়ে।লিখুন পর্যটন বিচিত্রায়[email protected]

২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:২৭

নব ভাস্কর বলেছেন: "আবার যখন তুমি সবুজে সবুজে যাবে আমাকেও সাথে নিও বলো নেবে তো আমায়, বলো নেবে তো আমায়"
আসল, সুন্দর দেখার আশায় নকল করলাম!

পোস্ট অনেক ভাল লাগলো অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

রোদেলা বলেছেন: চলুন ,এই শীতে সবাই মিলে ঘুরি।এমন ব্যবস্তাহ ব্লগ কর্তাপক্ষ করলে আমি সানন্দে রাজি।

২৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:১১

চাদের বুড়ি বলেছেন: যাদের ঘোরাঘুরির অভ্যাস আছে তারা এই অ্যাপ টা ট্রাই করে দেখতে পারেন ঃ ট্যুর বাংলা

০১ লা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৯

রোদেলা বলেছেন: দেখি-----

২৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

৬৮৭ বলেছেন: well.sister

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.