![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষকে আরো বেশী কথা বলানোর চেষ্টা করি, দেশের টাকা দেশে রাখার চেষ্টা করি আর সবই করি অন্যের ব্যবসা বাড়াতে। চোখ খুলে রাখার চেষ্টা করি; অনেক কিছু বলতে চাই, কিছু পারি আর কিছু না বলা থেকেই যায়।
শেষ যেইবার চট্টগ্রাম গেলাম (তাও প্রায় দুই বছর হয়ে গেলো ) তখন স্কুল কলেজ দুই জায়গাতেই যাওয়া হয়েছিলো... অনেকদিন পর হার্ড ডিস্কের ছবিগুলো গোছাতে গিয়ে স্কুলের অনেকগুলো ছবি চোখে পড়লো... আবার নস্টালজিকতা আর আরেকটি স্মৃতি তুমি বেদনা টাইপ পোষ্ট
চট্গ্রাম কলেজিয়েট স্কুল... প্রথম পা দিয়েছিলাম ১৯৯৩ এর শেষে, আম্মার হাত ধরে ভর্তি ফরম কিনতে গিয়েছিলাম। ফরমের সাথে গেইট থেকে ভর্তি গাইড কিনে বিশাল স্কুল হেঁটে দেখতে দেখতে যে অদ্ভুত মুগ্ধতা আচ্ছন্ন করে ফেলেছিলো সেটা বোধকরি আজও কাটেনি... কি বিশাল স্কুল প্রাঙ্গণ, পুরানো যুগের সেই ইয়া মোটা মোটা দেয়ালের লাল দালান, বিশাল মাঠ, পুকুর, কোয়ার্টার, বাগান, হোস্টেল, মসজিদ -- কত কি... মসজিদের পেছনে ছিলো হাফিজ স্যারের বাসা, সন্ধ্যায় আব্বা উনার বাসায় নিয়ে গেলো ভর্তির কোচিং ক্লাসে ভর্তি করাতে সেই সময় হাফিজ স্যার মহা হিট, অ্যাডমিশন কোচিং করান এক মাসের কোর্সে তাতেও আবার ভাইভা দিতে হয়। আব্বা আর আব্বার এক কলিগ দুইজন দুজনের ছেলেকে নিয়ে গেলেন ভাইভা দেওয়াতে
রাশভারী চোখে আমাকে ডেকে জিজ্ঞাসা করেন অতীশ দীপংকর নিয়া কি কি জানো... আবার দুএকটা সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্ন আর তার পরেই লাইফের প্রথম ভাইভায় পাশ... আব্বার কলিগের পোলা অবশ্য পাশ করতে পারে নাই, তারে দিয়া কলেজিয়েটে পড়াশোনা হবে না এমন ডায়লগ দিয়া ভাগায় দেওয়া হইলো
হাফিজ স্যারের সেই এক মাসের কোচিং এ হাউকাউ, ঝাড়ি বকা আর পেয়ারা গাছের ডালের বাড়ি ছাড়া আর তেমন কিছু হয়েছে বলে মনে পড়ে না। তবে বন্ধু পেয়েছিলাম দুতিন জন.. এমন বন্ধু যাদের সাথে এখনও যোগাযোগ হয়... আবার এমন বন্ধু যাকে হারিয়ে ফেলি, ফেসবুক, হাই ফাইভ কোথাও না পেয়ে অনেক মন খারাপ হয় এখনও... কিন্ডারগার্ডেন জীবনে টিচারের মার বলতে স্রেফ কানমলা কিংবা রুলার দিয়ে দু একটা বাড়ি -- এতটুকুই বুঝতাম... হাফিজ স্যারের বাসায় পড়তে গিয়ে একদিন এক ছেলে পাশের ছেলের থেকে দেখতে গিয়ে ধরা পড়ার পরে দেখলাম মাইর কাহাকে বলে... বাসার পাশের পেয়ারা গাছ থেকে ডাল ভেঙ্গে এনে বেচারারে যে মাইর টা দিলো, বাপ মা পরদিন থেকে আর পাঠানোর দূ:সাহস করেনি তো এভাবেই কেমনে কেমনে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ফেললাম, হাফিজ স্যারের বাসায় রিভিউ ছিলো সন্ধ্যায়, আমার কাছে কি কি লিখেছি শুনে নিয়ে মাথা মুথা নেড়ে বললো ভর্তি হবার চান্স তেমন একটা নাকি নাই
রেজাল্ট দিলো... উনার সকল আশংকায় পানি পুনি ঢেলে রেজাল্টে ডে-শিফটে টিকে গেলাম, বি-সেকশন... ইস্পাহানিতেও হয়েছিলো তয় ভাইভার দিনে আব্বার বসে কয় কলেজিয়েটের নাকি স্ট্যাটাসই আলাদা, আর তা শুনে আব্বা ধেই ধেই করে লাফাতে লাফাতে ইস্পাহানি বাদ দিয়ে কলেজিয়েটেই ঢোকালো.... শুরু হলো প্রচন্ড মজার পাঁচটা বছর...
স্কুল জীবনে হাজারটা মজার স্মৃতি, চারণ করতে বসলে শেষ হবে কিনা জানি না... প্রথম দিনের ক্লাসের ঘটনাটা বলি... আমার ছোটো ভাই তখন ক্লাস টু তে পড়ে... হাফিজ স্যারের কোচিং এর সুবাদে শেষ এক মাস ওরও কলেজিয়েট টু বাসা জার্নি কম হয় নি... সে আবার আম্মার নেওটা, মা ছাড়া কিচ্ছু বুঝে না... তো ইয়া বড় ক্লাস রুমে আম্মা আমাকে প্রথম দিনের সিটিং অ্যারেন্জম্যান্ট দেখতে ঢুকলো, পিচ্চিরে বাইরে এক আন্টির জিম্মায় দেওয়া... আমাকে বসিয়ে বাইরে গিয়ে দেখে পিচ্চি হাওয়া... এই ক্লাসরুম, ঐ ক্লাসরুম খুঁজে দেখা হলো কোথাও নেই... আমার তো ক্লাসের বারোটা বাজছে, পুরা মাঠ ঘাট দৌড়ে বেরাচ্ছি কোথাও ছোট ভাইটা নেই... পরিচিত আন্টিরা খুঁজছে, পিয়ন, ল্যাবের মামারা সবাই খুঁজছে... আম্মার দৌড়াতে দৌড়াতে শাড়ি ছিঁড়ে গেছে, কোনো হুঁস নেই... আব্বাকে খবর দেওয়া হলো, মাইকিং করার চিন্তাভাবনা শুরু, আব্বা গেছে পুলিশের কাছে ---- সব মিলিয়ে ভয়াবহ পরিবেশ। এর মাঝে আব্বা গাড়ি দিয়ে আমাকে পাঠালো বাসা থেকে ছবি আনতে, তিনতলার মাঝে আড়াই তলা পৌছেই সিঁড়িতে দেখি ছোট ছোট দুটি পা... ইস পিচ্চি দেখি বাসার দরজার সামনে.... জানি না আল্লাহর কোন রহমতে আইসফ্যাক্টরী থেকে মাদারবাড়ী হয়ে এই এতো এতো ট্রাকের ভীড় ঠেলে হাঁটতে হাঁটতে এতটুকুন ছেলে কিভাবে পাঠানটুলী এসে পৌঁছলো !!!!! তবে গাড়ি থেকে যখন ওকে নামালাম স্কুলের সামনে, মা-ছেলের রি-ইউনিয়ন দেখে চোখে পানি ফেলে নাই এমন মানুষ ওখানে কমই ছিলো মাঝখান থেকে আমি হিট হয়ে গেলাম, সবাই চিনে ফেললো ঐ যে ছেলেটা যার ভাই হারিয়ে গিয়েছিলো... বিশ্বাস করবেন না চটপটির মইন ভাই কিংবা ঝালমুড়িওলা এই চার পাঁচ বছর আগেও আমাকে ঐভাবেই মনে রেখেছে....
ক্লাস সিক্সের ক্লাস টিচার ছিলো আফসার স্যার... চমৎকার মানুষ খালি একটাই সমস্যা সেটা হলো হাতের তিন আন্গুলের মাঝে কলম ঢুকিয়ে ভয়াবহ শাস্তি ছিলো উনার ট্রেডমার্ক তবে খুব একটা যে ফেস করতে হয়নি এটাই সান্তনা। সেভেন এ পিটি ক্লাস নেওয়া ওয়াহিদ স্যার, এইট এ বৈদ্য স্যার, নাইন এ কাদের স্যার টেন এ আবার বৈদ্য স্যার... ক্লাস টিচারদের কথা খুব বেশী মনে পড়ে। কত স্যারদের কথা মনে পড়ে, সবার আলাদা আলাদা ট্রেডমার্ক ছিলো... আলাদা ডায়লগ
, আলাদা মাইরের স্টাইল
আলাদা ডাকনাম
দুই মতিন স্যার, আজিজ স্যার, রুমি আপা, ধর্মের হুজুর স্যার, আহমেদুল্লাহ স্যার আর অবশ্যই দুই গ্রেট ম্যাথের জহির স্যার আর ইংরেজির বোরহান স্যার... এদের এক এক জনের গল্প, মারের স্টাইল, পড়ানোর সময়কার কত মজার কথা - এক একটা আলাদা পোষ্টই লাগবে... জহির স্যারের বিখ্যাত থাপ্পর সাথে ফ্রী টেনে চুল ছিঁড়ে ফেলা, কাদের স্যারে সেভেন ইন ওয়ান বেত, বৈদ্য স্যারের ডাস্টার মাইর -- এইসব নিয়েই হয়তো একটা স্বতন্ত্র পোষ্টে দিবো পরের পর্বে...
অনেক লম্বা হয়ে যাচ্ছে এই পর্ব, কি করবো কোনটা রেখে কোনটা যে বলি... আরবীর হুজুর স্যারের কথাই বলি... পাতা গুনে নাম্বার দিতেন, একবার পরিচ্ছন্নতা চাপ্টারের পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব বিষয়ক এক প্রশ্নে এক ছেলে লিখলো -- " আল্লাহ পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করেন, উনি এতো পছন্দ করেন যে সবাইকে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে বলেন, সবাই পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করে। আল্লাহও পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা পছন্দ করেন, উনি এতো পছন্দ করেন .... " এই এক কথা ঘুরায় ফিরায় দুই পাতা ভর্তি করা... তাতেও ছয় না সাত দিয়েছেন দশে ভাগ্যিস আমাদের সময় আরবী সরিয়ে কৃষি শিক্ষা বাধ্যতামূলক করেছিলো, নাইলে উনার মাইরের হাত থেকে কোনো রেহাই ছিলো না... উনার অনেক মজার মজার ডায়লগ ছিলো, সব ই সামুর নীতিমালায় সেন্সরড তাই আর বেশী লিখলাম না
কলেজিয়েটের খুব কাছে ছিলো মেলোডি হল
এক টিকেটে কি জানি দুটা ছবি দেখানো হতো
একবার হটাৎ ক্লাসে হুজুর এক ছেলেকে দাঁড়া করায় বলে ঐ বেটা কাইল স্কুল ফাঁকি দিয়া মেলডিতে কেন গেছিলি? ছেলের সরল উত্তর - স্যার আমি নাহয় গেছিলাম কিন্তু আপনি জানলেন কেমনে, আপনে ঐ হলে কি করেন
হা হা হা হা
কলেজিয়েট লাইফের সবচেয়ে মজার একটা পার্ট বোধহয় ফাঁকি দিয়ে ক্লাস পালানো... আবার অনেক দু:সাহসী ছেলে কোনো এক ফাঁকে হেডস্যারের রুমের সামনে ঝুলানো হাতুড়ি ঘন্টার সামনে দিয়ে টিং টিং টিং ছুটির ঘন্টা বাজিয়েই দৌড়... আর একবার ঘন্টা বাজলে পোলাপাইনরে কি আর আটকায় রাখন যায় নানান কিসিমের ছেলেরা পড়তো এইখানে... কি এমপি মিনিষ্টারের ছেলে কি স্কুলের পিয়নের ছেলে... কেউ বিশাল গুড বয়, কেউ মুখচোরা আবার কেউ বিড়াট বদের হাড্ডি.... তবে ক্লাস টেন পাশ করতে করতে বোধহয় সবাই কমবেশী বদের হাড্ডি হয়ে যেতো, কি আর করা চারপাশে এতো বান্দর পোলাপাইন থাকলে যা হয় আরকি...
ম্যাথের দিপু স্যার ছিলেন বিরাট কমেডি... নির্মমতার জন্য বিখ্যাত এক লোক... একবার হোম ওয়ার্ক পুরা করি নাই দেখে আমাগো একগাদা পোলাপাইনরে কানধরে দাঁড়া করালো... এর মাঝে একজন ছিলো নন্দ কিশোর... সেই বেচারা হোম ওয়ার্ক আনতেই ভুলে গেছে... তো ওর শাস্তি হলো ওর মতোই আরেক ভুলে যাওয়া পাবলিকের সাথে একজন আরেক জনের কান ধরবে... নন্দ হলো ঘাড় তেঁড়া পাবলিক, সে অন্যকে কান ধরতে দিবে না... আমি চুপচাপ নিজের কান ধরে সাইডে দাড়াঁয় আছি হটাৎ দিপু সার লাফ দিয়ে চেয়ার থেকে নেমে নন্দের উপর চড়, থাপ্পর, কিল ঘুষি চালানো শুরু করে দিলেন... মারতে মারতে বেচারার অজ্ঞান হবে দশা যখন তখন থামলেন... খুব খারাপ লেগেছিলো ঐদিন... এই দিপু স্যার আর উনার বিখ্যাত সাইকেল দুটোরই পোলাপাইনের হাতে অপদস্ত হবার গল্পও কিন্তু কম নাই
এতোক্ষন হয়তো টিচারদের অনেক বদনাম করলাম.... তবে সত্যি কথা কি উনারা আমাদের এতো আপন ভাবতেন সেটা বুঝেছি এই এতোদিন পরে... এইতো শেষ বার অনেক টিচারের সাথে দেখা হলো -- বোরহান স্যার, আফসার স্যার... কাউকে এই আট দশ বছর পরেও নাম মনে করায় দিতে হয়নি কিন্তু... পায়ে হাত দিয়ে সালাম করতে বুকে টেনে নিয়েছে সবাই, কেউ কেউ এখনো কান টেনে দিয়েছে.... ইস চোখে পানি এসে গেলো যে আবার... যান্ত্রিক এই জীবনটাতে সেই পূরানো দিনগুলোকে কত যে মিস করি
স্কুলটা অনেক বদলে গেছে এখন... ল্যাবের চারপাশে দেয়াল ঘেরা (এটা অবশ্য আমাদের শেষের দিকগুলোতে হয়েছিলো), নতুন মেইন গেট, মইন ভাই এর চটপটির দোকান, বুড়ো হয়ে যাওয়া পুরানো সব স্যারেরা... কিন্তু সেই মাঠ, সেই লাল দেয়াল, সেই কোয়ার্টার, সেই পথগুলো --- ভুলতে চাইলেও কি ভুলতে পারবে কেউ কখনো... খুব প্রিয় সেই কলেজিয়েট স্কুলটাকে অনেক মিস করি যে
পরের পর্বে দেখা হবে....
২| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:১৪
রাগিব বলেছেন: হুজুর মানে কোনজন? তাছমেরি, নাকি *-বতী?
রুমি ম্যাডাম ছিলেন ডে-শিফটের ইতিহাসের প্রথম ম্যাডাম। ক্লাস নাইন টেনের ছেলেপেলের সঙ্গীত প্রতিভা বেড়ে গেছিলো সেসময়।
পোয়া মতিন আর শামসুল মতিন দুই জনে দুই সাইজ। পোয়া মতিন আবার ছিলো জামাতী।
রক্ষিত স্যারকে পাওনাই? পুরাই নন্টে-ফন্টের সুপারিন্টেন্ডেন্ট, হুবুহু মিল।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮
রোহান বলেছেন: হা হা হা তাছমেরি....
রাকিব ভাই আপনারা তখন স্কুল হিরো... আপনাদের ব্যাচ বের হলো আর আমরা ভর্তি হলাম... অনেক নাম শুনেছি তখন...
ম্যাডাম স্যার দের গল্প পরের পর্বের জন্য রেখে দিছি টাই ডিটেইলস দেই নাই রক্ষিত স্যারের ও একটা মজার গল্প থাকবে সেখানে
তবে পুরা নন্টে ফন্টে...
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২৩
রোহান বলেছেন: পোয়া মতিন মর্নিং এ ছিলো তাই তেমন ক্লাস পাই নাই.... শামসুল মতিন স্যার মেট্রিক পরীক্ষার আগে হার্ট অ্যাটাক করলো... আমাদের তো মাথায় হাত, প্রাকটিকাল খাটায় সাইন নেওয়া হয় নাই
পরে স্যারের বাদবাকী সাইন গুলান নিজেই.... হে হে হে
৩| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২৫
রাগিব বলেছেন: বোতল, আমিনুল হক ভুঁইয়া, এদের পাওনাই? পাওয়ার তো কথা।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৩০
রোহান বলেছেন: সবগুলারেই পাইছি... হে হে হে... স্যারদের কি আজব আজব নাম ছিলো... আচ্ছা দিপু স্যার রে এক পোলা দৌড়ানি দিছিলো, আপনাডের সময়েই তো তাই না
৪| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২৭
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: probash theke ami akan chittagong a hariye gesi...
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:২৩
রোহান বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:২৯
অনির্বান বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো আপনার পোষ্টটা পড়ে। অনেক পুরনো কথা মনে পড়ে গেলো।
মতিন ভাই এর চটপটি স্বাদ... এখনো মনে হয় আর কোথাও এর চেয়ে ভালো বানাতে পারেনা।
পোয়া মতিন, শামসুল মতিন , জাইগোট কতযে আজব নাম ছিল স্যারদের।
তবে ষ্কুলটাকে কেমন যেন জেলখানার মতো করে ফেলেছে.. এটা ভালো লাগে নাই।
পরের পোষ্ট এর অপেক্ষায় রইলাম। আর অনেক অনেক ++++
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪
রোহান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ.... চটপটি এখন ঠেলা গাড়ি ছেড়ে দোকান ঘরে উঠেছে.... দেখেন তো চিনতে পারেন কি না
৬| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৩০
আরজু বলেছেন: ঠিক বলেছেন রাগিব ভাই,আমাদের সাথের এক বান্দর একদিন রক্ষিত স্যারকে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করে বলে "স্যার , দোয়া করবেন, বিয়া করেছি", স্যারতো বিশ্বাস তো করেছেই এবং উল্টা বলে -"বাসায় জানাইছিস'.--হা হা
তবে পোলাপাইন বিরক্ত করে মজা পাইত ছাত্তার স্যারকে (নিক টা আশা করি সবাই জানেন)
(সম্ভবত) আমরা যখন ক্লাস এইট এ (১৯৯৪) তখন আরেকজন ম্যডাম এসেছিলেন , সালমা ম্যডাম।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৩১
রোহান বলেছেন: আরজু ভাই সালমা ম্যাডামের কথা মনে করায় দিলেন... আহা... পোলাপাইনের হার্ট থ্রুব ম্যাডাম আছিলেন
৭| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৫১
শেহাব বলেছেন: আমি একবার চাম্পা কলার (বৈদ্য স্যার) কান্ধে হাত দিয়ে ফেলেছিলাম।
মোহনলাল বিশ্বাস কে মনে আছে?
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯
রোহান বলেছেন: খেক খেক... আমি একবার সাদা শার্ট পরা চাম্পা কলারে পেছন থেকে আরেক ফ্রেন্ড মনে করে ধাক্কা দিয়া ফেলছিলাম... পরে ভোঁ দৌড়.................. হা হা হা
মোহনলাল রে ভুলার উপায় আছে
৮| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৩
পরশমনি বলেছেন: ++++++++
জহির স্যারের চুল+ডাস্টার একদিন খাওয়ার সৌভাগ্য হয়েছিল (।
অনেক পুরানো কথা মনে করিয়ে দিলেন ভাই। সেই সিটি কলেজের ছাত্রদের মিছিলে নিয়ে যাওয়া, মিছিল তো না ওদের সাথ শুধু গেট পর্যন্ত তারপর সোজা মাঠে
অফ:
আপনি এস এস সি কোন ব্যাচ?
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:২২
রোহান বলেছেন: হা হা হা আমি এসব থেকে বাঁচতে আগেই জহির স্যারের প্রাইভেটে ভর্তি হয়ে গেছিলাম... তয় আমাদের ক্লাসে চুল টানা+থাপ্পর+ডাস্টার খাওয়ার বেশ কয়েকটি করুন গল্প আছে
আমি ৯৯ এ এসএসসি
৯| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৫
পরশমনি বলেছেন: @শেহাব: তোর ক্লাসে বই পড়ার কথা মনে আছে??? হরেক রকমের বই!!!
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:০০
রোহান বলেছেন: হায় হায় শেহাবও হরেক রকম বই পড়তো নাকি
হমম সিজার সাইফুল এদের বলতে হবে তো
১০| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৫
আহমেদ রাকিব বলেছেন: যদিও আমি কলেজিয়েট না তারপরো কলেজিয়েটকে ঘিরে আমার অসংখ্য স্মৃতি। স্কুলের সাম্নের খালি জায়গাটাতে যে কত ক্রিকেট খেলেছি।। সামনে না পেলে পেছনে একটা গাছ ঘিরে ছোট জায়গা ছিল, ওইখানেও অনেক খেলেছি। পরে একসময় বলা যাবে সেই গল্প।
১১| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
রাগিব বলেছেন: দিপু স্যারকে একবার কারা যেনো রিভলভার দিয়ে তাড়া দিয়েছিলো। স্যার নাকি সাইকেল সহ নালায় পড়ে গিয়েছিলো
আমাদের সময়ে একবার দুপুরে স্যারেরা মেলোডিতে হানা দিয়ে ৪০ না ৫০ জন ছাত্রকে ধরেছিলো।
--
আমাদের ক্লাসের ফারুক নামের একজন ভালো ক্রিকেটার ছিলো। দুইটা ড্রেস পরে আসতো ক্লাসে (বাইরে ইউনিফর্ম, ভিতরে সাধারণ পোষাক)। পালানোর দরকার হলে ইউনিফর্ম খুলে ব্যাগে ভরে জানালা দিয়ে ফেলে দিতো, তার পর হাঁটতে হাঁটতে বেরিয়ে যেতো।
১২| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:০৭
রাগিব বলেছেন: আমাদের সাথে আনোয়ার ভাই নামের একজন বহু ফেল করা পাকা ছাত্র ছিলো।
একদিন --
রক্ষিত স্যার কি কি যেনো পড়াচ্ছিলেন।
আনোয়ার ভাই ক্লাসের পেছন থেকে উঠে দাড়ালো, তার পর আস্তে আস্তে হেঁটে স্যারের কাছে গেলো,
"স্যার, একটা টাকা ধার দেন"
"হুম্মম্ম ... কীইইই"
"স্যার, একটা টাকা ধার দেন না"।
"ওগবম্বমব" (রাগে আটকে গেছে কথা)
---
স্যারকে কেরোসিন বলা হতো, আমরা প্রচুর পচাতাম তাকে, কিন্তু এই ইনিই ক্লাস সিক্সের বাচ্চাদের ভয় দেখিয়ে নিজের প্রাইভেট ব্যাচে ঢুকাতেন।
১৩| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:১১
শেহাব বলেছেন: কেউ জেবুন্নেসা ম্যাডামের কথা বলবেন না?
বোরহান স্যার?
কাদের স্যার?
১৪| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
রাগিব বলেছেন: প্রয়াত খালেক স্যারের (হেডমাস্টার) ভাষণ ছিলো ফরম্যুলাটিক --
"আইজগের এই মহতি সভায়" -এভাবে শুরু হতোই।
--
মোহনলাল স্যারের কবিতা ---
১৫| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
শেহাব বলেছেন: হুমম। আমিনুল হক ভুইয়া পরে পেপারে হিরো হয়েছিলেন।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:২৪
রোহান বলেছেন: হ্যা ফ্রিডম ফাইটার আমিনুল ভুঁইয়া
১৬| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:১৬
রাগিব বলেছেন: "পেপারে হিরো হয়েছিলেন। "
ঘটনা কী?
১৭| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:২৫
শ।মসীর বলেছেন: অফিস টাইমে স্মৃতিচারন পোষ্ট নিষিদ্ধ করা হউক
আমি গত শুক্রবারেও দুই বন্ধু জামিল আর জুয়েলরে নিয়া স্কুলে যাইয়া আড্ডা পিটইয়া আসলাম।মমিন ভাই দোকানে না থাকলেও হিমালয় গ্লাস আইসক্রীম খাইয়া আসলাম।ছবি তুলেও আনছি লিখব বলে
ভুলতে চাইলেও কি ভুলতে পারবে কেউ কখনো... খুব প্রিয় সেই কলেজিয়েট স্কুলটাকে ।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫
রোহান বলেছেন: আহারে হিমালয় গ্লাস আইসক্রীম...... লগে দুইটেকা পেলেট চটপটি.... শামসীর ভাই জলদি ফটু সহ বৃত্তান্তমূলক পোষ্ট দেন... আরজেন্ট
অট: আমার ছিরিতি আমি যখন খুশি তখন ছারণ করুম... নিষিদ্ধ করবো কিডা
১৮| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:২৯
শ।মসীর বলেছেন: হায়রে জেবুন্নেছা আপা।জাষ্ট বিভীষিকা টাইপ। ওনার মাইর খাইতে খাইতে এক পোলাত স্কুলই ছাইড়া দিছিল।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:৪০
রোহান বলেছেন: জৈবননিছা ম্যাডামের কতা মনে করায় দিলেন... অহনতো ভয় ভয় লাগতাছে... ইস পোলাপাইনগো লেইগা সাক্ষ্যাৎ যমদূত... তয় ডে শিফটে পড়নের লিগা আমাগো কপালে উনার মাইর জুটে নাই মর্নিং শিফটের পোলাপাইনগো দুক্ষের কথা শুনছিই খালি
জেবুন্নেসা আপার ফটু আছে এক গ্রুপে, পরে খুইজা বের করে আপলোড কইরা দিমুনে
১৯| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:৩২
শেহাব বলেছেন: Click This Link
রাগিব ভাই, এখানে দেখেন।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:৩৭
রোহান বলেছেন: এই আমিনুল তো শ্যামলী প্রি ক্যাডেট স্কুলের এক্স টিচার, কলেজিয়েটের আমিনুল স্যারের তো রিটায়ার্ড করার কথা ??!!??
২০| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:৪৪
শেহাব বলেছেন: Aminul, also a teacher of Sher-e-Bangla Nagar Government High School, however said he was right in his decision not to include the 899 "fake" names in the voter list.
২১| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১:৪৮
শ।মসীর বলেছেন: তুমি ছিরিতি চারন কইরা কাজের ব্যত্যয় ঘটাইতাছ।
জেবু আপা আমাগো জামশেদকেই খালি পিটাইত।
পোলাপান পিডাইয়ায় জীবন পার করে দিল।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ২:১১
রোহান বলেছেন: হুমম ছিরিতি চারণ পোষ্ট অনেকের কাজে ব্যত্যয় ঘটাইতাছে বোঝা যাচ্ছে... কি করুম নিজের কামে মন বসতাছিলো না তাই আর বেবাকরে কামে ব্যত্যয় ঘটাইলাম
পোলাপান পিডাইয়ায় জীবন পার করে দিল.... আহহারে
২২| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ২:০৭
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
এত্তো ছোড লেখা ক্যান ভাইডি? পড়তে পড়তে চলে গিয়েছিলাম ১২/১৩ বছর আগে। আহারে জীবন, কি জানি ফালাইয়া আসছি
আইজকা আর কামে মন বসবো না মনে হয়। তারচাইতে চিন্তা করতাছি কাজকাম ফাঁকি দিয়া কলেজিয়েটে বান্দ্রামির কিছু গফসফ লেখুম কিনা.।
গোয়েন্দা দল বানানো, স্কাউট বিল্ডিং এর পিছনে সুড়ঙ্গ খোঁড়া, দুই তলার মাঝখানের চিপ্যায় ঢুকে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, হুজুরের মাইরের ভয়ে তিন সেজদার নামাজ.। কত্তো কি .।
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ২:১১
রোহান বলেছেন: বান্দরামির গফ সপ পড়তে ভালোই লাগবে... লিখা ফালান
২৩| ২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ২:১৪
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: মইন ভাইরে বহুৎদিন প্পর দেখলাম।
জেবু আপা আমাগো জামশেদকেই খালি পিটাইত।
পোলাপান পিডাইয়ায় জীবন পার করে দিল।
আমার একটা মজার স্ট্যাট আছে। ভর্তি হওয়ার আগে পরে আমি কোন কলেজিয়েটের স্যারের কাছেই প্রাইভেট পড়ি নাই আমিনুল হক ভূইয়া কম খেপে নাই আমার উপর
)
২৪ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:১৯
রোহান বলেছেন: আফনের কপাল ভালো, ভালোয় ভালোয় পাশ কইরা আসতে পারছেন
২৪| ২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:১৩
সম্রাট০০৯ বলেছেন: ভালো লাগলো খুব।
ভালো থাকবেন।
২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:১৯
রোহান বলেছেন: ধন্যবাদ
২৫| ২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩২
অন্য কেউ বলেছেন: ওরেহ। এতোগুলা কলেজিয়েট আশপাশে! জানতামই না!
গ্রুপ আছে নাকি? খুঁজে দেখি।
২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮
রোহান বলেছেন: কয় কি.... কলেজিয়েটের পোলাপাইনে দেখি ব্লগ ভইরা গেলো গা...
ফেসবুকে এক গাদা গ্রুপ আছে... একটার নিচে আরেকটার লিংক পাওয়া যায়
২৬| ২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৯
অনির্বান বলেছেন: মতিন ভাই এর উন্নয়ন দেখে ভালো লাগলো। একদিন যেতে হবে চটপটি আর আইসক্রিম খাইতে। বিবিসি স্যার, বোরহান স্যার, হাই স্যার, পোয়া মতিন স্যার, শামসুল মতিন স্যার, জাইগোট স্যার জওহর লাল স্যার সবার কথা আজ আবার মনে পড়ে গেল।
স্যারদের ছাএ পড়ানোর জণ্য একজনের পিছনে আরেকজনের লেগে থাকাটা খুব মজা লাগতো।
আশিষ স্যার এর কথা কি কারো মনে আছে?? ছোটখাটো কালো করে..। হ্যাবি মাইর দিছিলো আমারে...। পিছন থেকে দোষ্ত মনে করে গাইল দিছিলাম।
কি সব দিন ছিল...
আপনাকে আবারো ধণ্যবাদ..।
২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৫
রোহান বলেছেন: অনেক গুলা নাম মনে করিয়ে দিলেন আপনাকেও ধন্যবাদ...
অট: আপনি কোন ব্যাচ
২৭| ২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০
মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: চমৎকার। প্রিয়তে নিলাম।
২৩ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৫
রোহান বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
২৮| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ৯:৫২
বিডি আইডল বলেছেন: জেবুন্নেসা আপার কথা মনে করাইয়া দিলো পোলাপাইন....আপচুচ কলেজিয়েটের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় একটা আকামের জন্য ধরা খাইছিলাম
২৫ শে জুন, ২০০৯ সকাল ৯:২৮
রোহান বলেছেন: বিডি ভাই আকামডার কি বিস্তারিত কওন যায়
২৯| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ৯:৫৭
সাইফুর বলেছেন: মইন ভাইয়ের চটপটি মিস করি
২৫ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:৩৭
রোহান বলেছেন: সেইরকম চটপটি আর হিম সাগর আইসক্রিম... আহারে
শামসীর ভাই জলদি ফটু দেন
৩০| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ৯:৫৮
সাইফুর বলেছেন: বৈদ্য স্যার আর কাদের স্যারকে ক্লাস টিচার হিসেবে পেয়েছিলাম
৩১| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ১০:০০
বিডি আইডল বলেছেন: জেবুন্নেসা আপার কথা মনে করাইয়া দিলো পোলাপাইন....আপচুচ কলেজিয়েটের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় একটা আকামের জন্য ধরা খাইছিলাম
৩২| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ১০:০০
সাইফুর বলেছেন: রুমী ম্যাডামকে প্রথমে কেউ মানতো না..উনি ক্লাস ক্যাপ্টেনকে দিয়ে ছাত্রদের ডাক দিতেন
যদিও পরে ঠিক হয়ে গিয়েছিলো
২৫ শে জুন, ২০০৯ সকাল ৯:৩০
রোহান বলেছেন: রুমি আপায় খালি ক্লাস ক্যাপ্টেনরে আদর করতো, বাবা - আব্বু ডাকতো... আর আমরা আম ছাত্রসমাজ যে হা কইরা তাকায় থাকতাম উনার নজরেই আসতো না
৩৩| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ১০:০১
সাইফুর বলেছেন: বিডি ভাই কোন ব্যাচ ছিলেন?
৩৪| ২৪ শে জুন, ২০০৯ রাত ১০:০৮
বিডি আইডল বলেছেন: ৯৪@সাইফুর
৩৫| ২৫ শে জুন, ২০০৯ সকাল ৯:৩১
রোহান বলেছেন: মাইনাস দিলো কে রে ভাই
বলে দিলে ভালো হতো
৩৬| ২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ৮:৩৬
লালসালু বলেছেন: ক্লাস এইটে পাইছিলাম বৈদ্য সারকে (১৯৯৮ এস.এস.সি)। স্যারের কাছে প্রাইভেট পরতাম, আমার দুই মাসের টিউশ্ন ফী আর আমার আরেক বন্ধুর ৩ মাসের টিউশন ফী বাকী পড়েছিল, স্যারকে নিজ থেকে টাকা না দেয়া পর্যন্ত ওই টাকা কখনো চান নাই।
২৮ শে জুন, ২০০৯ সকাল ১০:১৬
রোহান বলেছেন: বৈদ্য স্যার অনেক ভালো আছিলো, আমার কতবার গার্জেন কল কাটায় দিছেন
তয় উনার হোম ওয়ার্ক না আনার জন্য মাইর খাইছি অনেক
৩৭| ৩০ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫
সরকার সেলিম বলেছেন: খালি মনে পড়ে...
৩০ শে জুন, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৯
রোহান বলেছেন: এই কয় কি আপনেও কলেজিয়েটের নি
৩৮| ০১ লা জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৩৪
নুশেরা বলেছেন: তোমরা স্কুল পালিয়ে কোন্ একটা হলে গিয়ে যেন ইংলিশ মুভি দেখতে
ইংরেজি পড়াতেন, সেই বড়ুয়া স্যারকে পাওনি, না? উনাকে চিনতাম।
পাঠানটুলীতে থাকতে নাকি? অনেক গিয়েছি একসময়; আমার মামা থাকতেন পাঠানটুলীতে, একটা মাজার আছে, পিছনে বিশাল ডোবা, ঐদিকে।
০১ লা জুলাই, ২০০৯ সকাল ১০:৪০
রোহান বলেছেন: হলের নাম মেলোডি, তবে মেলোডিয়াস কিছু দেখাইতো বলে মনে পড়ে না
পাঠানটুলীতে খানসাহেব প্রাইমারী স্কুলের উল্টাদিকের গলি দিয়ে ঢুকে, নজীর ভান্ডার দরবার শরীফ, হের পিছনে বিশাল ডোবা না সেইটা হইলো পুকুর, পুকুর ভইরা বিল্ডিং উঠছে সেটাও অনেক আগের কথা মাজারের সামনে একটা বিল্ডিং নিচে রাঙ্গুনিয়া প্রেস, সেই বিল্ডিং এর তিনতলায় আমাদের বাসা আছিলো
দশ মিনিটের হাঁটা পথে মোগলটুলী, সেখানে খাজা আজমেরী কেজি স্কুল, আমার প্রাইমারী স্কুল...
ইসসসসস কতদিন.... কতদিন যাই না
৩৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৩৯
শামীম রিয়াজ বলেছেন: নন্দরে পিটানির কথা মনে পড়লে এখনও গায়ের রোম খাড়া হয়ে যায়!
মুন্নী আপার কথা মনে নাই রোহান?
যেবার স্কুল ইন্সপেক্টার আসছিলেন, নুডলসএর মত চুল করে আসছিলেন মুন্নী আপা। বেশিদিন পাইনি যদিও ওনাকে আমরা।
আর আমাদের মহান হেডস্যার "বিধ্যালয়ে"র (নুরুল আলম) কথা লিখলি না!
ক্লাশ এইটে বৃত্তি কোচিং এর সময় আরেকজন এসিটেন্ট হেডস্যার আসছিলেন, আমরা বসম বলে ডাকতাম। মনে আসে একবার ইংলিশ ক্লাশে উনি ক্লাশের ডানদিক থেকে পিটানি শুরু করসিলেন, ডরে আমরা বামদিকে বসা কয়েকজন ক্লাশ থেকে বের হয়ে বৈদ্য স্যারের ক্লাশে ঢুক গেসিলাম। স্যার ও বুঝতে পারসিলেন কাহিনী কি, তাই আর কিসু বলেন নাই। পরে ঐদিন ওইখানেই ক্লাশ করসিলেন। যদিও স্কুল ফাঁকি দেয়ার কারনে বৈদ্য স্যারের হাতে দু'একবার কানমলাও খাইসি!
আহ! সে এক দিন আসিল...
যাইহোক, ভাল হচ্ছে, ক্যারি অন।
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৪০
রোহান বলেছেন: বোসম স্যার কেমুন যানি পাশবিক আছিলো
মুন্নি আপায় তো খালি নাদিম রে আব্বা শোনা বলতো, আমগো দিকে তাকানোর টাইম কই
স্কুল লাইফ টা কতো মজার ছিলো, আহারে
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
রোহান বলেছেন: মহান হেডস্যার "বিধ্যালয়ে"র (নুরুল আলম) কথা লিখলি না!!!
হা হা হা নুরুল আলমের ভাষনের কথা মনে আছে? সূধী ধর্ষক, আজ এই ভিধ্যালয়ে আপনাদের স্বাঘতম
৪০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০০৯ রাত ৯:৪৭
অন্যরকম বলেছেন: ... ইস্পাহানিতেও হয়েছিলো তয় ভাইভার দিনে আব্বার বসে কয় কলেজিয়েটের নাকি স্ট্যাটাসই আলাদা, আর তা শুনে আব্বা ধেই ধেই করে লাফাতে লাফাতে ইস্পাহানি বাদ দিয়ে কলেজিয়েটেই ঢোকালো....
আবার জিগায়!!!!
স্থাপিতঃ ১৮৩৬ ইং..... দেখলেই বুক ৪ ইঞ্চি বাইরা যাইত!
তুমি ৯৯ ব্যাচ?
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
রোহান বলেছেন: কথা সত্য... এখনও আমরা পরিচয় দেই ১০০% চট্টগ্রাম কলেজ আর ১১০% কলেজিয়েট
আমি ৯৯ ব্যাচ (পাস করছি ৯৯ এ )
৪১| ০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪
অনির্বান বলেছেন: @ রোহান ৯৯ ব্যাচ???? আমি ও ৯৯ ব্যাচ। মর্ণিং শিফ্ট , সেকশান সি। আপনি কোন সেকশান এ ছিলেন??
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০২
রোহান বলেছেন: আমি ডে শিফট এ ছিলাম। বি সেকশন
চিটাগাং কলেজ ২০০১ ব্যাচ
৪২| ০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১২
মুক্ত বয়ান বলেছেন: আমার পোস্ট মাইরা দিলেন ক্যা!!
আমি তো ভাবতাছিলাম কলেজিয়েট নিয়া একটা পোস্ট দিমু।
স্যারদের ঘটনা নিয়া পোস্ট..
আহারে রুমি ম্যাডাম.. আমরা খালি হা কইরাই চাইয়া থাকতাম.. ১ বছর পাইছিলাম খালি!
আহারে ডেইজি ম্যাডাম.. কত কথা উনারে নিয়া!! এখন মাথায় স্কার্ফ, গায়ে এপ্রন!!
সবচেয়ে প্রিয় জেসমিন ম্যাডাম.. এত ভাল একজন ম্যাডাম, একজন মহিলা, একজন মা। অসাধারণ.. অসাধারণ।
আর, স্যারদের কথা কি বলব?? হাফিজ স্যার দিয়ে শুরু, একে একে আফসার স্যার, বোরহান স্যার, আহমদউল্লাহ স্যার.. কত কত স্মৃতি।
এই স্যারদের কাছে এখনো গেলে দূর থেকেই ডেকে উঠে.. কিরে ব্যাটা, কি খবর??
কান্না চলে আসে।
কতদিন যাই না।
নন্দদা'র ছোট ভাই আমাদের ব্যাচমেট। বুয়েটে পড়ে। ব্যান্ড করে। নন্দদা তো প্রায়ই আমাদের হলে আসে। প্রায়ই দেখা হয়। লম্বা লম্বা চুল!! বস পাব্লিক!!!
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১৮
রোহান বলেছেন: তাই নাকি? নন্দ কি করে এখন? কলেজের পরে আর যোগাযোগ নাই একদম
হে হে ডেইজি আপার কথা তো ভুইলাই গেছিলাম... এইজন্যই তো বলি কাকে মিস করলাম কাকে মিস করলাম এমুন লাগে কেন
কাল চিটাগাং যাইতাসি। চান্স পাইলে স্কুলে একটা ঢুঁ মারার ইচ্ছা আছে
৪৩| ০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:২৪
মুক্ত বয়ান বলেছেন: নন্দদা এআইইউবি তে ছিলেন। এখন.. মনে হয় পাশ করে ফেলছেন..
যান যান ঘুইরা আসেন। কিসে যাইবেন?? একলা যাইবেন?? আমিও যামুনি ভাবতাছি!!
আপনেও সেকশন বি??
বি ফর বেস্ট।
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:২৯
রোহান বলেছেন: আজ রাতে স্ক্যানিয়ায় যামু। অফিসের ট্যুরে। টিকেট অবশ্য এখনো কাটি নাই যাবা নাকি
কথা সত্যি... বি ফর বেষ্ট
৪৪| ০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৩২
মুক্ত বয়ান বলেছেন: ফ্রি নিবেন্নি?? তাইলে যাইতারি!!!
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৩৬
রোহান বলেছেন: পাস কইরা আমগো অফিসে জয়েন কইরো, অফিসের পয়সায় পুরা দেশ ঘুরা হয়ে যাবে
হালার রেসিসন এর ধাক্কায় সবখানে দুনিয়ার হিসাব নিকাশ বাড়ছে... অহনও ট্যুরের টেকা দেওনের কনফার্মেশন মেইল পাই নাই মেইল পাইলে ফিনান্সের কাছে যামু
৪৫| ০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:৪০
মুক্ত বয়ান বলেছেন: পাস করার আগেই.. ইদানীংকালের মাঝে একটা সফটওয়ার ফার্মে জয়েন কর্তে যাইতাছি!!! ইন্টার্ন করার ধান্দা!!!
০৬ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৩
রোহান বলেছেন: ধান্দা ভালো হইছে
৪৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:২৫
সব যদি আজ বদলে যেত বলেছেন: কেন যে বড় হইলাম?
০৭ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:৫০
রোহান বলেছেন: ছুডুবেলার কথা ভাবলেই হাত পাও ছুঁইড়া কান্দনের ইমো চোক্ষের সামনে ভাইসা উঠে... আহ্হারে ছুডুবেলা
৪৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩২
ভেড়া বলেছেন: আহারে রেলস্টেশনের ওভারব্রীজ দিয়ে স্কুলে যাইতাম প্রতিদিন ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৫
রোহান বলেছেন: ভেড়ার পালরে তো ওভারবিরিজে উঠতে দেখি নাই, হেরা তো নিচে দিয়াই যাইতো...
আপনে কুন ব্যাচ???
৪৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৯
তারা ১২৩ বলেছেন: আমার ছোটো ভাইর স্কুল । আমি চিটাগাং কলেজ ২০০৫ ব্যাচ ।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২৩
রোহান বলেছেন:
৪৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩১
আশফাকুর র বলেছেন: অনেক কথা মনে পড়ল । ডেইজী ম্যাডামের শিকার তো ছিলাম আমি।প্রতি ক্লাসে এসেই আমাকেই সমাজের প্রথম প্রশ্নটা করত।আমি একবার শখ করে ভাগছিলাম।উনিই তো আব্বুকে জানাই দিছিলো।
মোহনলাল স্যারের কবিতা । হায়রে ...।
আপনাদের সময় বোরহান স্যার ছিলনা?
আমি ডে শিফটের হয়েও জেবুন নেসা ম্যাডামের ঘুষি খাইছি।
আপনারা মহসিন স্যারকে পান নাই? মারাত্মক ভালো পোস্ট ।+++++।আমি ২০০৩ ব্যাচে ছিলাম।
০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৫৪
রোহান বলেছেন: বোরহান স্যার রে আমার নাম কইয়েন আমরা আছিলাম হের ব্যাচেলর টাইমের ছাত্র, তখন কতো মাইডিয়ার আছিলেন... বিয়ার পরে স্যার কেমন কমার্শিয়াল হয়ে গেলেন... ছোট ভাইরে হের ব্যাচে ভর্তির টাইমে দেখি স্যার সুপার ডুপার হিট...
জেবুন নেসা ম্যাডাম এখনও বোধহয় ঘুষাঘুষি চালায়া যাচ্ছে... আহারে....
মহসিন স্যার রে বোধহয় পাই নাই... নামটা মনে পড়ছে না...
৫০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪৮
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
এই পোস্টটা এতদিন চোখে পড়ল না কেন ???
সৃত্মিকাতর হয়ে পড়লাম ।
আহা.............
আমার ব্যাচ (এসএসসি : ২০০৪)
সেকশান ছিল : মনিং (সি)
সিক্সে ক্লাস টিচার বন্কু স্যারের কাছে বেড়ার ঘরে প্রাইভেট পড়তাম । সেভেনে ক্লাস টিচার ছিল আবদুল হাই স্যার । সেভেনে জেবুন্নেসা ম্যাডামকে পাইছিলাম । বিজ্ঞান পড়াইতো । মারে মা , একবার কি যে মাইর খাইলাম । আমার চশমা ভাইঙ্গা ফেলছিল । এইটে ক্লাস টিচার ছিল ফারুক স্যার । পেটে খামচি দিত । নাইনে ক্লাস টিচার ছিল ইলা ম্যাডাম । বাংলা নিত । অসাধারণ পাঠ দান । টেন-এ ক্লাস টিচার ছিল ...........স্যার নাম ভুলে গেছি । সাইন্সের স্যার ছিল । মাথায় টাক । আমরা শয়তানি করে টাকলা স্যার বলতাম ।
রবি স্যারের ইংলিশ ক্লাসে কতদিন যে কান ধইরা দাঁড়ায় ছিলাম ।
প্রণব স্যারের ক্লাসে পড়া শিখে আসতাম রেগুলার ।
মমিন ভাইয়ের চটপটি । অসাধারণ ।
কমার্সে ছিলাম । নুরুল আমিন স্যারের কাছে একাউন্টিং পড়তাম ।
একটা স্মরণীয় ঘটনা আছে ।
আমার বাসা তখন ছিল কামাল গেইটে । মানে কলেজিয়েটের দক্ষিণ গেইটের এলাকায় ।
তখন সিক্সে । বৃষ্টির দিন ধর্ম ক্লাস না করে পালাইছিলাম । বৃষ্টির মধ্যে মেথরপট্টির ওইদিকের অংশের মাঠে ফুটবল খেলতে গেছিলাম । নিজামী স্যার ধর্ম পড়াইতো । উনি যেয়ে হেডস্যারের কাছে নালিশ দিলেন । তখন হেড স্যার ছিলেন ননী স্যার । বেত নিয়া বৃষ্টির মধ্যে আমাদের ধরে আনলেন । এমন মাইর দিলো । এখনো ব্যাথা আছে ।
আহসান উল্লাহ স্যারের সাথে এখনো যোগাযোগ আছে । সা'দাত স্যার মনে হয় এখন ইবনে সিনা নামের একটা স্কুলের হেড মাস্টার ।
মমিন ভাইয়ের চটপটি । কতদিন যে স্কুলের দেয়া টিফিন নিয়ে কাড়াকাড়ি করেছি ।
এখন তো কলেজিয়েট কলেজও হয়েছে । ক্লাস ফাইভ থেকে চালু হয়েছে মনে হয়।
অনেক সৃত্মি , অনেক সৃত্মি ভাই ।
কোথায় যে হারিয়ে গেল...................
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৫
রোহান বলেছেন: আহারে এই ছেলেটা আবার পুরানো কথা মনে করায় দিলো....
জেবুন্নেসা ম্যাডামের ধুন্দুমার অ্যাকশান কি এই জনমে শ্যাষ হবে না??!!??
৫১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫৯
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
ও আচ্ছা আরেকটা কথা তো লিখি নাই ।
বৈদ্য স্যার তো বাটি আছিল । প্রায় সাদা শার্ট পইরা আসতো । আমার এক দোস্ত আছিল নাম-তানভীর ; হেও বৈদ্যস্যারের মত বাটি আছিল । একবার টিফিনের সময় আমি আমার দোস্ত তানভীর ভাইবা বৈদ্য স্যারের কান্ধে হাত দিয়া ফালাইছিলাম । বুঝতে পাইরা আমি তো হতভম্ব । কিন্তু স্যার কিছু করে নাই ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৯
রোহান বলেছেন: বৈদ্য স্যারের এই কেস ঘটে নাই এমন কোনো ব্যাচ আছে কি? স্যার যে হারে সাদা শার্ট পইড়া আসতো পোলাপাইনের কি দুষ
৫২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:০৩
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
আমি এখন চবিতে আছি ।
দু-একদিনের মধ্যে সময় কইরা যামু দেখি ।
শুনছি আজিজ স্যার (বর্তমান হেড মাস্টার) পুরো স্কুলকে নাকি জেল খানা বানাই ফেলছে ।
৫৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:১৯
রাজসোহান বলেছেন: হুসেইন তুমার গুগল টক অপেন কর
৫৪| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩২
রাগিব বলেছেন: @হোসাইন,
বৈদ্য স্যারের এই ঘটনা মনে হয় সব ব্যাচেই কমন। আমরাও (এসএসসি ৯৪) একই ঘটনা পেয়েছি
৫৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩৪
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন: রাগিব ভাইয়া ,
আপনি কোন ব্যাচ ??
৫৬| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৩৫
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন: ওহো সরি । আপনি তো লিখেছেন ।
৫৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৪৫
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
রাগিব ভাই ,
কাশেম স্যারের নাম শুনেছিলেন ।
সিক্স , সেভেনে , এইটে বাংলা-ইংরেজী পড়াতো ।
স্যার বকেটু বোকা ধরণের ছিলেন ।
কত যে মজা করেছি ।
সেই স্যার বছর খানেক আগে হার্ট এট্যাক কের মারা যান ।
অনেক কষ্ট লাগে ।
অনেক সৃত্মি ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:০৮
রোহান বলেছেন: কাসেম স্যার মারা গেছেন... ইস... আচ্ছা উনি বৈদ্য স্যারের সাথে থাকতেন না?
৫৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন: না ভাইয়া ।
উনি হলে থাকতেন । স্কুলের থেকে যাবার মুখের রুমে । আফসার যে রুমে পড়াতেন সেদিকের হল রুমে ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩৭
রোহান বলেছেন: বৈদ্য স্যারও তো আগে মনে হয় ঐ দিকেই থাকতেন। যাই হোক, আফসার স্যার কেমন আছে? ক্লাস সিক্সের ক্লাস টিচার আছিলেন, তিন আঙ্গুলের মাঝে কলম ঢুকিয়ে মোঁচড় দিতেন, উরে কি ব্যাথা....
৫৯| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৩৯
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন: রবি স্যারকে নিয়া ক্লাস নাইনে মজার ঘটনা আছে ।
আমাদের সাথে এক ছেলে ছিল রবিউল নামে ।
একদিন টিফিনের সময় বন্ধু রবিউলকে রইব্যা নামে জোরে ডাক দিলাম ।
দুর্ভাগ্য আর কারে কয় ?
ঠিক তখন রবি স্যার ওই দিক দিয়া যাইতেছিল ।
উনি আমারে খেয়াল করে নাই । আমার পাশে ছিল ডি সেকশনের জাহেদ । রবি স্যার ওরে দেখতে পারতো না । রবি স্যার সোজা ওরে ধইরা ডি সেকশনের ক্লাস টিচারের কাছে । একটা সাইন্সের মোটা ম্যাডাম ডি সেকশনের ক্লাস টিচার ছিল । ওই ম্যাডামের বাসা স্কুলের দক্ষিণ দিকের মাঠের মধ্যে থাকা টিচারস হাউজে ছিল ।
আরে বাপ , মাইর আর কারে কই !!!
ম্যাডাম শাড়ি কোমরে গুইজা জাহেদরে ইচ্ছা মত পিটাইলো ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৪
রোহান বলেছেন:
৬০| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:৪৮
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন: ভাইয়া , সামুতে কলেজিয়েটের কোন গ্রুপ নাই এটা কেমন কথা ??
একটা গ্রুপ খোলেন ।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১১
রোহান বলেছেন: গ্রুপ খুলে ক্যামতে কি জানি না... তুমি খুইলা ফালাও, আম্রা মেম্বর হমু নে...
৬১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৪
হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:
সামুতে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলের জন্য একটি নতুন গ্রুপ করা হল ।
গ্রুপের লিংক :
http://www.somewhereinblog.net/group/ccs
১৮৩৬ সালে প্রতিষ্ঠিত এই স্কুলের সকল বর্তমান বা, প্রাক্তন ছাত্র , যারা সামুতে ব্লগিং করেন ; তাদের সকলকেই একত্রিত করাই এর লক্ষ্য ।
সদস্য হবার সময় অবশ্যই গ্রুপের স্টিকি পোস্টে কমেন্ট আকারে ৩টি বিষয় উল্লেখ করতে হবে ।
০১ . এস.এস.সি পাশের সাল ।
০২ . কোন সেকশন ।
০৩ . বর্তমান পেশা/কাজ ।
হ্যাপি ব্লগিং..................................
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩৭
রোহান বলেছেন:
৬২| ০২ রা জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:৫৩
০০৭৭৭৭৭ বলেছেন: আমি সবচেয়ে নতুন এস,এস,সি ২০০৯ হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহ...............। কলেজিয়াটে জেবুনেসা ম্যডাম নাই............... স্কুলটা পল্টাই গেছে..........। হা হা হা
০৩ রা জুলাই, ২০১০ বিকাল ৩:৪৭
রোহান বলেছেন: হা হা হা... জেবুন্নেসা ম্যাডাম কি রিটায়ার্ড করছে নাকি?
৬৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৩৬
তাইয়িব বলেছেন: আহারে চটপটির মঈন ভাই। আপনাকে কখনও ভুলবোনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুন, ২০০৯ দুপুর ১২:১৩
রোহান বলেছেন: এই পোষ্টের অনেকগুলো ছবি ফেসবুকের কয়েকটি গ্রুপ থেকে নেওয়া