নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
ইসলামিক স্টেট বা আইএস জঙ্গি এখন পুরো বিশ্বের মাথাব্যথার কারণ। নিরীহ মানুষও এদের কথা শুনলে চমকে যান। তবে সবাই এদের ভয় করলেও ওয়াহিদা মুহাম্মদ কিন্তু একেবারেই ভয় পান না। বরং আইএস জঙ্গিদের খুঁজে তাদের মুন্ডু আলাদা করেন এই নারী।
এরপর সেই মুন্ডু তিনি রান্না করেন। আর বাকি শরীর আগুনে জ্বালিয়ে দেন। আর এভাবেই তিনি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। তার মতে, একমাত্র বিষেই বিষক্ষয় হতে পারে।
ইরাকের নাগরিক ওয়াহিদা আইএস জঙ্গি নির্মূলের জন্যে ৭০ জনের একটি বাহিনীরও নেতৃত্ব দেন। সরাসরি না হলেও আইএস বিরোধী অভিযানে সরকারকে এভাবেই তিনি সাহায্য করেন। তবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী পথ বেছে নিলেও নিজেকে গৃহবধূ পরিচয় দিতেই পছন্দ করেন ওয়াহিদা। যদিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পাওয়া ছবি দেখলে তা একটুও মনে হওয়ার কথা নয়।
অবশ্য ৩৯ বছর বয়সী এই নারীর আইএস-এর প্রতি এমন মনোভাবের কারণও রয়েছে। ২০০৪ সালে ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে কাজ শুরু করেন ওয়াহিদা। বিষয়টি টের পেয়ে আইএস জঙ্গিরা তার প্রথম স্বামী এবং ভাইকে হত্যা করে।
তাদের আক্রমণ থেকে রক্ষা পায়নি ওয়াহিদার বাড়ির পোষা জীব জন্তুও। এখানেই শেষ নয়, দ্বিতীয়বার তিনি বিয়ে করলে আইএসের হাতে প্রাণ দিতে হয় তাকেও। এমনকি তাকে হত্যার উদ্দেশে বাড়ির সামনে একবার দু’বার নয় অন্তত ৬ বার বোমা পেতে রাখা হয়। প্রতিবারই অল্পের জন্য বেঁচে যান তিনি।
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৪
বোরহাান বলেছেন: কাজটা সমর্থন করছি বাট মুন্ডু কাটার পর রান্না করে উনি কি করেন?
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৪০
সেলিম৮৩ বলেছেন: সন্ত্রাস দমনে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড সঠিক নয়। এটা সিনেমা স্টাইল হয়ে গেল।
যাহোক, তারপরও ঐ নারীর মুন্ডু কাটা(অাইএস জঙ্গীদের) ফর্মুলা অামি ব্যক্তিগতভাবে সমর্থন করি।
কিন্তু মুন্ডু রান্না করে উনি কি করেন? এটা কি বাড়াবাড়ি হলোনা।