নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
লাইন ধরে নারীরা শুয়ে আছেন। তাদের পিঠের ওপর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছেন এক ব্যক্তি। চলছে বাদ্য। ওই নারীদের বিশ্বাস, এতে তারা অন্তঃসত্ত্বা হতে পারবেন। ঘটনাটি ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের অন্ধ্রপদেশের অনন্তপুর জেলার লক্ষ্মী নরসিমা স্বামী মন্দিরে। খবর ডেইলিমেইলের।
এখানে প্রত্যেক বছর জুলাই মাসে বহু পুরোনো ধর্মীয় ঐতিহ্য অনুযায়ী সন্তান ধারণের ক্ষমতা পাওয়ার আশায় নরনারীরা জড়ো হন।
প্রজন্মের পর প্রজন্ম পাহাড়ি উপত্যকরার নারীরা ‘একাদশী’ নামের এ উৎসব পালন করছেন।
নির্দিষ্ট দিনে নারী-পুরুষ জড়ো হয়ে মন্দিরের সামনে লাইন ধরে শুয়ে পড়েন। এরপর অপেক্ষা করতে থাকেন ধর্মীয় গুরু বা স্বামীজির জন্য।
এক পর্যায়ে গলায় মালা পরে হাজির হন স্বামীজি। নারীদের পিঠ মাড়িয়ে দীর্ঘ পথ পাড়ি দেন তিনি। এ সময় হাজারো মানুষ তা প্রত্যক্ষ করেন।
তবে অনেকেই অভিযোগ করেছেন, স্বামীজির এই পদমণ্ডিত হয়েও তাদের কোনো কাজ হয়নি। একাধিকবার এলেও সন্তান আর পেটে আসেনি।
অন্ধ্রপ্রদেশের মানাকসিরা শহরের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হরিলাল নায়ক জানান, ওই অঞ্চলের মানুষ প্রজন্মের পর প্রজন্ম এই গভীর বিশ্বাস ধারণ করে আসছেন।
তিনি বলেন, ‘এটা এখন পরিষ্কার স্বামীজি তাদের পিঠের ওপর দিয়ে হাঁটলেও গর্ভবর্তী হতে পারছেন না। তারপরেও তাদের বিশ্বাসের জোর কমছে না। প্রশাসনের বাধা সত্ত্বেও প্রত্যেক বছর তারা আসছেন। একবার যদি গুরুর টোটকা কাজে লাগে, এই আশায়।’
চিত্রে থাকতে পারে: 3 জন ব্যক্তি, ব্যক্তিগণ দাঁড়িয়ে রয়েছেন
চিত্রে থাকতে পারে: 2 জন ব্যক্তি, ব্যক্তিগণ দাঁড়িয়ে রয়েছেন, ভিড় এবং বিবাহ
২| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশেও এসব বুজরুকী চলছে! সরকার তাদের পৃষ্ঠপোষক।
৩| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:০৬
ইয়াকুবুল হাসান রুপম বলেছেন: ধর্ম এখানে মৃত
৪| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এসব দেখতে আমার খুব ভালো লাগে।
৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৫০
বারিধারা বলেছেন: দুই একজনের পেটে তো বাচ্চা ঠিকই আসে, নইলে এই ব্যবসা চলে কি করে?
৬| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪
নতুন বলেছেন: এই সব ভন্ডরা নারীদের অবস্তার সুবিধা আদায় করে...
যখন এক নারী তার স্বামী/সংসারের সবার কাছে থেকে অত্যাচারিত হয় একটি সন্তানের জন্য....
তখন যদি সাধু বলে তোমার এই সমস্যার সমাধান হবে যদি আমার সাথে একান্তে সময় কাটাও আমি সন্তান দিতে পারি...
তখন ঔ নারী যখন দেখে অনেকেরই এই রকমের সন্তান আছে এবং তার অত্যাচার কমেছে তখন ঐ নারী কিন্তু সাধুর কথামতন কাজ করতে পারে...
এই সুযোগটাই এই রকমের সাধুরা নিয়ে থাকে...
৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: “ ভালো না লাগলে পাকিস্তান চলে যান, ভারত নিয়ে কোন কথা হবে না, ”
পাকিস্তান গেলে মাঝে মাঝে ফেসবুকে নক দিয়েন ভাই
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: এই যুগে এসেও মানুষের মনে এত কুসংস্কার
অসহ্য