নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি জন্মভুমি বাংলাদেশ ।অসহ্য মনে হয় যে কোন অন্যায়-কে।অসততার সাথে আপোষ নয় কখনই।
অনেকে মনে করেন ভিপিএন বা ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক ব্যবহারের ফলে তথ্য চুরি হতে পারে। কেউ কেউ মনে করেন এসব অ্যাপস ব্যবহার করলে হ্যাকাররা ফোনে বা পিসিতে অ্যাক্সেস পেতে পারে। তবে আসলেই কী তাই?
‘ডিজিটাল জগতে অনলাইনে প্রাইভেসি সুরক্ষা, নিরাপত্তা বাড়ানো ও অপ্রবেশ্য কনটেন্ট দেখার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ টুল হয়ে উঠেছে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন। বিশ্বব্যাপী এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলছে। তবে ভিপিএন ব্যবহারের আগে এই প্রযুক্তি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা জরুরি।’
‘ ধরুন একটা শহরের নানা প্রান্ত বেশ কয়েকটি টানেল দিয়ে সংযুক্ত। গাড়ি টানেলে প্রবেশ করার পর কোন পথ ধরে কোন প্রান্তে যাচ্ছে তা বাইরে থেকে বোঝার উপায় নেই। আপনি শুধু গাড়িকে ঢুকতে আর বের হতে দেখবেন। ভিপিএনটাও এইরকম’
ভিপিএন ব্যবহারের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম ইউজারের ইন্টারনেট কানেকশন এনক্রিপশন। অর্থাৎ আপনার সমস্ত তথ্য এমন একটা কোডে রূপান্তরিত হবে, যা বিশেষ অনুমোদিত ব্যক্তি ছাড়া কেউ ডিক্রিপ্ট করে দেখতে পাবে না। এতে হ্যাকার, সরকারি সংস্থা এমনকি আইএসপি বা ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডারও আপনার তথ্য মনিটর করতে পারবে না। তাছাড়া ভিপিএনের সহায়তায় আপনার পরিচয় থাকবে অ্যানোনিমাস বা অজ্ঞাত। ফলে আপনার ভৌগলিক অবস্থান ও আইপি অ্যাড্রেস গোপন থাকবে। এতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট, বিজ্ঞাপনদাতা এবং অনলাইন ট্র্যাকারের পক্ষেও আপনার অনলাইন গতিবিধি নজরদারি করা কঠিন হয়ে পড়বে। ঠিক ওই টানেলের মতো। ভিপিএন ব্যবহার করে দুর্গম জায়গা থেকে কর্পোরেট নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করে ইন্টারনেট ব্রাউজ করা সম্ভব। তাছাড়া ভিপিএন ‘ম্যান ইন দ্য মিডল’, ‘ডিএনএস স্পুফিং’ টাইপের সাইবার হুমকি থেকেও সুরক্ষা দেয়।
ভিপিএন কি পুরোপুরি নিরাপদ? ‘আগেই বলেছি ভিপিএন ব্যবহার করলে আইএসপি আপনার তথ্য মনিটর করতে পারবে না। কিন্তু বিশেষ প্রয়োজনে আপনার তথ্য চেয়ে নিতে পারবে। এটা নির্ভর করবে ভিপিএন প্রভাইডার তথ্য শেয়ার করতে ইচ্ছুক কি না— তার উপর। বাজারে প্রচুর ভিপিএন টুল রয়েছে। তিক্ত হলেও সত্য অসংখ্য ভিপিএন অ্যাপ তৈরিই করা হয়েছে ইউজারের তথ্য চুরি করে তা দিয়ে ব্যবসা ও অনৈতিক কর্মকান্ড ঘটানোর জন্য। ২০১৯ সালে গুগল প্লে স্টোরের ১৫০টি জনপ্রিয় ভিপিএনের ২৫ শতাংশের বেশি অ্যাপের বিরুদ্ধে তথ্য বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছিল। বিশেষ করে যেসব ভিপিএন অ্যাপ বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যায়, সেগুলো থেকে বেশি তথ্য পাচার হচ্ছে। তাছাড়া ভিপিএন সার্ভার সস্তা বা দুর্বল হলে তা সহজেই হ্যাকারের হাতে চলে যেতে পারে। ভিপিএন অ্যাপ হতে পারে হ্যাকার আর আপনার মধ্যে একটা ব্রিজ। বিশেষ করে ফ্রি ভিপিএনের আইপি সহজেই হ্যাক করা সম্ভব।’
২| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৩৪
নতুন বলেছেন: গত ১০ বছর যাবদ ফ্রী ভিপিওন ব্যবহার করছি। কোন সমস্যা হয় নাই।
আম জনতার ফোনে এমন কিছু থাকেনা যে হ্যাকারা নিয়ে যাবে।
ফেসবুক যদি বন্ধ থাকে তবে মি: পলক কোন ভিপিএন দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করছেন?
৩| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:৩৯
ইমরান৯২ বলেছেন: পলক কোন ভিপিএন দিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করছেন?
৪| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৪
নাহল তরকারি বলেছেন: আমি surfshark ও nordvpn চালিয়েছি।
৫| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০২
কামাল১৮ বলেছেন: প্রযুক্তির এই যোগে কোন কিছুই নিরাপদ না।নিরাপদ হলো বেআইনি কিছু না বলা।
৬| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩৯
অপু তানভীর বলেছেন: ফ্রি ভিপিএন দিয়ে কেবল ফাইন্যান্সিয়াল এপ ব্যবহার না করাই ভাল । আর বাদবাকি সব কাজ চলতেই পারে । কোন সমস্যা হওয়ার কথা না । আমি দীর্ঘদিন এই এপ ব্যবহার করি !
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: হ্যা, পেইড ভিপিএন অনেকটাই নিরাপদ।