![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি বলবো। কিছুই মনে করতে পারছি না।
সপ্তাহে ২০ ঘন্টা ক্লাস। কোনদিন ৩ ঘন্টা কোনো দিন ৪ ঘন্টা। বাসায় কোনো হোম ওয়ার্ক নেই। তারপরও ফিনল্যান্ডের শিক্ষা ব্যবস্থা বিশ্বের নাম্বার #১। তাদের শিক্ষামন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিলো যে কি কারনে আজকে ফিনল্যান্ডের শিক্ষা ব্যবস্থা এতটা উচুতে উঠলো? তিনি সরাসরি একটা কথাই বললেন "বাসায কোনো হোমওয়ার্ক নেই, যা কিছু পড়ালেখা সব স্কুলেই"।
জাপানের কথা শুনেছিলাম যে তারা লেভেল ৩ পযর্ন্ত বাচ্চাদের কোনো বনর্মালাই পড়ায় না। ৭ বছর বয়স পযর্ন্ত তারা বাচ্চাদের আচার, ব্যবহার, কৃষ্টি কালচার শেখায়। কিভাবে হাত ধুতে হয়, কিভাবে কথা বলতে হয়, কিভাবে সততা শিখতে হয়, কিভাবে দুঃখপ্রকাশ করতে হয়, কিভাবে বাসা বাড়ী স্কুল রাস্তা পরিস্কার রাখতে হয়, ইত্যাদি ইত্যাদি।
আর স্বাধীনতার ৪৫ বছর পরেও আজকে পযর্ন্ত আমরা একটা শিক্ষানীতি ঠিক করতে পারলাম না। বই এর ব্যাগের ভারে বাচ্চারা হাটতে পারে না। কোন স্কুল কত বেশী বই পড়াতে পারে তার একটা অশুভ প্রতিযোগীতায় লেগে গেছে সবাই। কোন স্কুল কি কারিকুলাম পড়াচ্ছে তার কোনো তদারকি নাই। আর বাচ্চাদের গাডর্িয়ানগুলা আরও একধাপ এগিয়ে। কার বাচ্চা ১ম আর কার বাচ্চা ২য় এই ধান্দায় শিশুদের শিশুকালগুলোকে দুবর্িসহ করে তুলছে। এবং ফলাফল পড়ালেখার প্রতি বাচ্চাদের অনীহা আর বিরক্তি। হতাশা। নিশ্চিতভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে একটা মেধাহীন প্রজন্মের দিকে। অথচ একটা ভালো সিদ্ধান্ত বদলে দিতে পারে দেশ আর শিশুদের অনাগত ভবিষ্যত।
১৫ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:২৩
সব জান্তা বলেছেন: ওদের একটার থেকে একটার কথা শুনলে মনে হয়, একটা বাচ্চা ছেলেও ওদের থেকে বেশি জানে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মূর্খদের হাতে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থা, যে শিক্ষকরা শেখাবেন তারাই অশিক্ষিত, শিক্ষা ক্ষেত্রে চরম দুর্নীতি, শিক্ষা নিয়ে বানিজ্য এই ইভিল গুলো আমাদের এই পরিণতির জন্য দায়ী।