প্রকৃত নক্ষত্র ভাবতে

২৮ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

প্রকৃত নক্ষত্র ভাবতে কেবল আমি বাবা কিংবা মাকেই বুঝি

মূলত ।বাস্তবিকই অন্য কোনো নক্ষত্রের আলো কিংবা

ছায়া পড়েনি আর । প্রকৃতই পড়ে কী এরচে বেশী, পড়ে

কী জীবনে কখনো ? আমিতো জীবনকে খানিকটা দেখেছি

কেবল, এই অস্বচ্ছ ধারণা, স্বল্প পুঁজি, দ্বিধাহীন চিত্তে

জানাতে পারি তবুও, এত আলো, এত উজ্জ্বলতা, যত

মাহাত্ন্য, জীবনকে যতটা ছেয়ে আছে ততটায় ঈশ্বরও নেই ।





প্রকৃত প্রিয়তার ভালোবাসা হিসেবে রেখেই বলছি, বলছি আমি

যতদূর ভাবনা বিস্তৃত সবটুকুন হিসেবে রেখেও, মূলত

ঈশ্বর অস্তিত্বে বিশ্বাস না রাখার মত দুঃসাহস আমার নেই,

নেই মাত্রাতিরিক্ত ধৃষ্টতা দেখানোর স্পর্ধাও । তবুও মা কিংবা

বাবার মাঝেই স্বর্গ অথবা আমার ঈশ্বরকে খুঁজতে পছন্দ নির্দ্বিধায়।





মুলত নক্ষত্র সম্পূর্ণ রূপে দেখার চোখ দেননি ঈশ্বর, দেননি স্বীয়

মহিমা তাঁর অবলোকন করার সামর্থও ! মনুষ্যজন্মে বাবা মাকে

পেয়েছি,পেয়েছি অর্থপূর্ণ বিশালতা সবচে, এরচে সত্যি নেই

কিছুই। নেই অস্তিত্ব জুড়ে অন্য কোন সুমহানের আবিষ্টটাও । তাই

নক্ষত্র কিংবা সৃষ্টিকর্তা খুঁজতে যাইনে, যাইনে অন্য মানেতেও

জীবনের । মূলত, ঈশ্বর বাবা কিংবা মা’র মাঝেই প্রকৃত বিরাজমান !





১৪ মে ২০১৩

রাত্রি, উত্তরা ।

২ টি +০/-০